![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাকিস্তানের লাহোর শহরে ১৯৪১ ঈসায়ী সনের ২৬ আগস্ট মাওলানা আবুল আলা মওদুদীর হাতে জামাতের প্রতিষ্ঠা। ১৯৪৭ ঈসায়ী সনে মুসলমানদের জন্য একটি আলাদা রাষ্ট্র পাকিস্তান সৃষ্টির পক্ষে ছিল মুসলমানরা। কিন্তু মওদুদীবাদী জামাত ছিল মুসলিম অধ্যুষিত পাকিস্তান গঠনের ঘোর বিরোধী। স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়ের বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে ১৯৭১ সালেও ঘটিয়েছে বর্বরতা। জন্মের শুরু থেকেই মওদুদীবাদী জামাত চলছে উল্টো স্রোতে।
(৪) ১৯৭১ সালে জামাতের ভুমিকা -[ক]:
মার্চ মাস থেকে শুরু হলো জামাতের আসল চেহারার নগ্নরূপ উম্মোচন। তৎকালীন মুসলিম লীগ (একাংশের) নেতা ফজলুল কাদের চৌধুরী (কুখ্যাত সাকা চৌধুরীর পিতা) পাকিস্তানী সেনাদের সাহায্য করার জন্য প্রতিষ্ঠা করলো শান্তিকমিটি। কিন্তু জামাতের তাতে মন ভরল না। তারা চায় মানব ইতিহাসের সব থেকে বড় গণহত্যা। জামাত পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে সাহায্য করতে রাজাকার, আল-বাদর, আল-শামস্ প্রভৃতি বাহিনী গড়ে তোলে। এরা পুরো মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী বাহিনীর পক্ষে কাজ করে।
বর্তমান জামাতের অনেক শীর্ষ নেতা ছিল রাজাকার। ৩০ জুন লাহোরে সাংবাদিকদের কাছে গো’আযম বলে যে, তার দল পূর্ব-পাকিস্তানে দুষ্কৃতকারীদের (মুক্তিযোদ্ধাদের) তৎপরতা দমন করার জন্য যথাসাধ্য চেষ্টা করছে এবং এ কারণেই দুষ্কৃতকারীদের (মুক্তিযোদ্ধাদের) হাতে বহু জামাত কর্মী নিহত হয়েছে। তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের সরকারি দলীলে সন্নিবেশিত তথ্য অনুযায়ী, ১৯৭১ সালে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীকে সব রকমের সহযোগিতা করতে তৎকালীন পূর্ব-পাকিস্তানের দলীয় নেতাকর্মীদের ঝাঁপিয়ে পড়ার নির্দেশ দেয় মইত্যা রাজাকার নিজামী। তাদের দালালি তথ্য প্রমাণ সেই সময়ে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় এসেছে। মুক্তিযুদ্ধে শহীদ হবার পর বীরশ্রেষ্ঠ মতিউর রহমানকে হানাদার এবং ভারতীয় এজেন্ট বলে আখ্যায়িত করে এই নিজামী।
বাংলাদেশে ধর্মান্ধ সন্ত্রাসীদের ট্রেনিং ক্যাম্প স্থাপনের বিষয়টি জামাতের আগাগোড়াই জানা-২
আল ইহসান ডেস্ক: মাওলানা ছগীরের সঙ্গে জামাতের সার্বক্ষণিক যোগাযোগ ছিল। ছগীরের মাধ্যমেই জামাতের কয়েক নেতার সঙ্গে গোলাম মোস্তফার ঘনিষ্ঠতা হয়। ওই সূত্র ধরেই বাংলাদেশের দুর্গম পাহাড়ে ট্রেনিং ক্যাম্প গড়ে উঠার বিষয়টি আগাগোড়াই জানে জামাত। গোলাম মোস্তফা ট্রেনিং ক্যাম্পের অর্থায়নের পাশাপাশি তদারকিও করত।
প্রসঙ্গত, ১৯৯৬ সালে কক্সবাজার জেলার উখিয়ার দুর্গম পাহাড়ে অভিযান চালিয়ে ট্রেনিংরত অবস্থায় ৪৩ ধর্মান্ধ সন্ত্রাসীকে অস্ত্রসহ গ্রেফতার করে পুলিশ। এ ব্যাপারে ১৯৯৬ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি উখিয়া থানায় অস্ত্র আইনে মামলা হয়। তদন্ত শেষে একই বছর ১৩ আগস্ট আদালতে অভিযোগপত্র দাখিল করা হয়। আদালত ৪১ সন্ত্রাসীকে যাবজ্জীবন সাজা প্রদান করে। বাকি ২ জনকে অব্যাহতি দেয়। গ্রেফতারের পর থেকেই তাদের জামিনে কারামুক্ত করতে মরিয়া হয়ে উঠে বিগত বিএনপি-জামাত জোট সরকারের মন্ত্রী-এমপি’রা। মওদুদীবাদী ওহাবী জামাতের একটি বিশেষ আইনজীবী প্যানেল এ জন্য কাজ করে। পরে ওই আইনজীবী প্যানেলে বিএনপি’র এক শীর্ষ স্থানীয় আইনজীবীকেও রাখা হয়। জামাত-বিএনপি’র যৌথ আইনজীবী প্যানেলের সহযোগিতায় ইতোমধ্যেই অধিকাংশ ধর্মান্ধ সন্ত্রাসী জামিনে কারামুক্ত হয়েছে। এর মধ্যে ৪১তম আসামি জামিনে কারামুক্ত হয়ে আত্মগোপনে চলে গেছে। পরবর্তীতে উচ্চ আদালত যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত ধর্মান্ধ সন্ত্রাসীদের সাজার মেয়াদ কমিয়ে ১২ বছর করে নির্ধারণ করে। অভিযোগ রয়েছে, ওয়ারেন্ট তামিলের জন্য থানা পুলিশের কাছে পাঠানো হলে কোনো ওয়ারেন্টই তামিল করা হয়নি। এর নেপথ্যে কাজ করেছে সাবেক জামাত-জোট সরকারের প্রভাবশালীরা। পরে ২৭টি ওয়ারেন্ট কারাগার থেকে অতামিল অবস্থায় ফেরত গেছে আদালতে। আদালত সাজাপ্রাপ্ত আসামিদের পুনঃগ্রেফতারের জন্য ওয়ারেন্ট জারি করে। এরই মধ্যে বাকি ১৩ সন্ত্রাসীও জামিন পায়। পরে তাদের বিরুদ্ধেও পুনঃওয়ারেন্ট জারি করে আদালত।
ধর্মান্ধ সন্ত্রাসীদের মধ্যে আবুল হোসেন ওরফে আবুল হাসেম, বোরহান উদ্দিন মামুন ওরফে বোরহান, শেখ আনিছুর রহমান, হাফেজ মোহাম্মদ আলী ওরফে ইয়াছ আহাম্মদ ওরফে আলী ইয়াছ, ইব্রাহিম খলিলুল্লাহ ওরফে ইব্রাহিম খলিল উদ্দিন, খালেদ সাইফুল্লাহ, রশিদুল ইসলাম, আবু জিহাদ, আব্দুল আজিজ ওরফে আব্দুল হালিম ওরফে সেলিম, মোস্তফা, রেজাউল করিম ওরফে রেজাউল, রেজাউল করিম ওরফে প্রকাশ রেজাউল করিম, শরিয়ত উল্লাহ, মুসা, হাফেজ রফিকুল ইসলাম, মোহাম্মদ, আনোয়ার উদ্দিন জাবের, খায়ের মাসরুর, গিয়াস উদ্দিন, শাখাওয়াত হোসেন, জসিম উদ্দিন, দিদারুল আলম, আব্দুল, নূরুল আলম, আবুল কাশেম, ইউনুস, হাফেজ সিরাজুল করিম, বশির উদ্দিন, আব্দুল আজিজ, নূরুল হক, মৌলানা আবু তাহের, মহিবুর রহমান, আব্দুল হক, মমতাজ উদ্দিন ও কামরুল ইসলাম ওরফে শামসুল ইসলাম পলাতক। এছাড়া হাফেজ আবু তাহের, আব্দুস সোবহান ওরফে আবু সুফিয়ান, আমিনুর রহমান, আবু আব্বাস ওরফে জাহের আবুল আব্বাস ও আব্দুল মান্নান ওরফে আব্দুল হান্নানসহ ৬ জন কারাগারে রয়েছে।
গোয়েন্দা সূত্র জানায়, পলাতক সন্ত্রাসীদের নানাভাবে সংগঠিত করার চেষ্টা করছে জামাত। পলাতক হুজি নেতাদের বাংলাদেশে বড় ধরনের নাশকতায় ব্যবহার করা হতে পারে। পলাতকরা গোপনে সক্রিয় রয়েছে।
২| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:১৫
মাইরালা বলেছেন: ///গোয়েন্দা সূত্র জানায়, পলাতক সন্ত্রাসীদের নানাভাবে সংগঠিত করার চেষ্টা করছে জামাত। পলাতক হুজি নেতাদের বাংলাদেশে বড় ধরনের নাশকতায় ব্যবহার করা হতে পারে। পলাতকরা গোপনে সক্রিয় রয়েছে। ///
জি ভাই যত দোষ জামাত ঘোষ , খবরের কাগজটা খুললেই এত হাজার হাজার ছাত্রলিগ যুবলিগের চাঁদাবাজি খুনাখুনি অপহরন ধর্ষণ এগুলো তো চোখেই পড়ে না। তারা যে স্বাধীনতার স্বপক্ষের শক্তি। তাই সাত খুন মাফ।
বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠার বিরোধিতা করেছিল চায়না আর অ্যামেরিকা। এদের বিচার চান না কেন? বাঙালি আসলে শক্তের ভক্ত নরমের জম।
জামাআত তো রাজাকারের দল। হাসিনার রাজাকার বেয়াই তো জামাত করত, তাই না?
৩| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১০:২৯
মাইরালা বলেছেন: আওয়ামী লিগে রাজাকার-------
১. অ্যাডভোকেট কামরুল ইসলাম
২. লে.কর্ণেল (অব) ফারুক খান
৩. ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেন
৪. অ্যাডভোকেট মোসলেম উদ্দিন
৫. সৈয়দা সাজেদা চৌধুরী
৬. সৈয়দ জাফরউল্লাহ
৭. মুসা বিন শমসের
৮. মির্জা গোলাম কাশেম
৯. এইচ এন আশিকুর রহমান
১০. মহিউদ্দিন খান আলমগীর
১১. মাওলানা নুরুল ইসলাম
১২. মজিবর রহামান হাওলাদার
১৩. আবদুল বারেক হাওলাদার
১৪. আজিজুল হক: গোপালগঞ্জ
১৫. মালেক দাড়িয়া
এমন আরও অনেকে আছে। আওয়ামীলিগে যেসব রাজাকার আছে তাদের ফাসির দাবী কেন করছি না আমরা ? ? ?
৪| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:০১
আহমেদ রশীদ বলেছেন: মায়ের জন্য শাড়ি কিনেছেন? কত লাভ করেছেন ওখানে?
৫| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:০৮
খােলদুল বলেছেন: প্রথমত আমি এখনো জামাত শিবিরের কেও নই, কিন্তু যা বুঝি ওরা অন্য দল গুলোর মতো শিকড়হীন কচুরিপানা নয় যে স্রোতের মাঝে গা ভাসিয়ে কখনো ইসলামি আদর্শ, কখনো কখনো সমাজ তান্ত্রিক আদর্শ, কখনো নাস্তিকতার আদর্শ নিয়ে চলবে। ওদের আদর্শ হচ্ছে ইসলাম আর ইসলামের প্রয়োজনে ওরা প্রয়জনে স্রোতের বিপরীতে চলতে জানে, পাশবিক নির্যাতন সইতে জানে কিন্তু জালিমের কাছে, অনন্যায়ের কাছে মাথা নতো করতে জানে না।
ভাই, আপনারা বলেন জামাত ১৯৭১ এ নিরপরাধ মানুষকে খুন, ধর্ষণ, লুট ইত্যাদি করেছে কিন্তু আমি আপনাদের কথা বিশ্বাস করে জামাতকে দোষারোপ করতে পারিনা কারন আমি মুসলিম আর আল্লাহ বলেন, কারো সম্পর্কে খারাপ কিছু শুনলে তার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখো যতক্ষণ পর্যন্ত না তুমি তার সম্পর্কে সঠিক তথ্য না পাচ্ছ। অন্যদেরকে নির্দোষ হিসেবে নিবে যতক্ষণ না তার দোষ প্রমাণিত হয় –
“তোমরা যখন একথা শুনলে, তখন ঈমানদার পুরুষ ও নারীগণ কেন নিজেদের লোক সম্পর্কে উত্তম ধারণা করনি এবং বলনি যে, এটা তো নির্জলা অপবাদ?”২৪:১২।
"মুমিনগণ! যদি কোন ফাসেক (পাপাচারী/মিথ্যাবাদী) ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।"– ৪৯:৬।
এখন আল্লাহ ফাসিক কাকে বলেছেন? "’যারা আল্লাহ্ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফয়সালা করে না, তারাই ফাসেক (মিথ্যাবাদী)।’" (সূরা মায়েদাহ:৪৭)
এখন আপনিই বলুন, যারা সরাসরি ইসলামী আইনের বিরধিতা করে তাদের কথা একজন মুসলমান হয়ে আপনি কিভাবে বিস্বাশ করেন।
বলতে পারেন, যা রটে তার কিছু তো বটে তাহলে কুরআনের ২৪:১২ আয়াতের তাফসির পরেন, দেখেন আল্লাহ কিভাবে মিথ্যুকদের চেহারা প্রকাশ করেছেন।
বলতে পারেন, আদালতে তো উনারা দোষী প্রমানিত হয়েছেন, তাহলে বলবো এরকম আলাদা ট্রাইব্যুনাল করে ঈসা আঃ কেও দোষী প্রমানিত করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিলো। ইতিহাস পড়লে আরো অনেক বেক্তিত্ত্ব পাবেন যারা নির্দোষ হয়েও শাস্তি ভোগ করেছেন।
আর ইসলাম যদি জাতীয়তাবাদ সমর্থন না করে তাহলে ইসলামী দল গুলো কিভাবে জাতীয়তাবাদের কারনে দেশ ভাগকে সমর্থন করবে????
প্রথমত আমি এখনো জামাত শিবিরের কেও নই, কিন্তু যা বুঝি ওরা অন্য দল গুলোর মতো শিকড়হীন কচুরিপানা নয় যে স্রোতের মাঝে গা ভাসিয়ে কখনো ইসলামি আদর্শ, কখনো কখনো সমাজ তান্ত্রিক আদর্শ, কখনো নাস্তিকতার আদর্শ নিয়ে চলবে। ওদের আদর্শ হচ্ছে ইসলাম আর ইসলামের প্রয়োজনে ওরা প্রয়জনে স্রোতের বিপরীতে চলতে জানে, পাশবিক নির্যাতন সইতে জানে কিন্তু জালিমের কাছে, অনন্যায়ের কাছে মাথা নতো করতে জানে না।
ভাই, আপনারা বলেন জামাত ১৯৭১ এ নিরপরাধ মানুষকে খুন, ধর্ষণ, লুট ইত্যাদি করেছে কিন্তু আমি আপনাদের কথা বিশ্বাস করে জামাতকে দোষারোপ করতে পারিনা কারন আমি মুসলিম আর আল্লাহ বলেন, কারো সম্পর্কে খারাপ কিছু শুনলে তার সম্পর্কে ভালো ধারণা রাখো যতক্ষণ পর্যন্ত না তুমি তার সম্পর্কে সঠিক তথ্য না পাচ্ছ। অন্যদেরকে নির্দোষ হিসেবে নিবে যতক্ষণ না তার দোষ প্রমাণিত হয় –
“তোমরা যখন একথা শুনলে, তখন ঈমানদার পুরুষ ও নারীগণ কেন নিজেদের লোক সম্পর্কে উত্তম ধারণা করনি এবং বলনি যে, এটা তো নির্জলা অপবাদ?”২৪:১২।
"মুমিনগণ! যদি কোন ফাসেক (পাপাচারী/মিথ্যাবাদী) ব্যক্তি তোমাদের কাছে কোন সংবাদ আনয়ন করে, তবে তোমরা পরীক্ষা করে দেখবে, যাতে অজ্ঞতাবশতঃ তোমরা কোন সম্প্রদায়ের ক্ষতিসাধনে প্রবৃত্ত না হও এবং পরে নিজেদের কৃতকর্মের জন্যে অনুতপ্ত না হও।"– ৪৯:৬।
এখন আল্লাহ ফাসিক কাকে বলেছেন? "’যারা আল্লাহ্ যা অবতীর্ণ করেছেন, তদনুযায়ী ফয়সালা করে না, তারাই ফাসেক (মিথ্যাবাদী)।’" (সূরা মায়েদাহ:৪৭)
এখন আপনিই বলুন, যারা সরাসরি ইসলামী আইনের বিরধিতা করে তাদের কথা একজন মুসলমান হয়ে আপনি কিভাবে বিস্বাশ করেন।
বলতে পারেন, যা রটে তার কিছু তো বটে তাহলে কুরআনের ২৪:১২ আয়াতের তাফসির পরেন, দেখেন আল্লাহ কিভাবে মিথ্যুকদের চেহারা প্রকাশ করেছেন।
বলতে পারেন, আদালতে তো উনারা দোষী প্রমানিত হয়েছেন, তাহলে বলবো এরকম আলাদা ট্রাইব্যুনাল করে ঈসা আঃ কেও দোষী প্রমানিত করে মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয়েছিলো। ইতিহাস পড়লে আরো অনেক বেক্তিত্ত্ব পাবেন যারা নির্দোষ হয়েও শাস্তি ভোগ করেছেন।
আর ইসলাম যদি জাতীয়তাবাদ সমর্থন না করে তাহলে ইসলামী দল গুলো কিভাবে জাতীয়তাবাদের কারনে দেশ ভাগকে সমর্থন করবে????
৬| ২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ১১:১৪
খােলদুল বলেছেন: @মাইরালা- ভাই কবে যেন ওরা বলে বসে, ওদের স্ত্রীর গর্ভে হটাত সন্তান আসার জন্য জামাত শিবির দায়ি!!!!!
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৮
নিজাম বলেছেন: এই ইতিহাস অনেকেই জানে না।