নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সবার কথা

আহমেদ রশীদ

আহমেদ রশীদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

কে এই মিথ্যুক মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ?

২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৮:২৪



দুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক মির্জা ফখরুলের বাবা মির্জা রুহুল আমিন ওরফে চোখা মিয়া ছিলেন হোমো এরশাদের মন্ত্রিসভার প্রতিমন্ত্রী।

স্বৈরাচার এরশাদের প্রতিমন্ত্রীর ছেলে জিয়ার বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের দায়িত্ব পালন করছেন --

এতে যেমন বিস্ময়ের কিছু নেই। তেমনি রাজনীতিতে শেষ কথা বলে কিছু নেই।

মুক্তিযুদ্ধে না গিয়েও মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় বিতর্কিত পন্থায় নাকি নাম তোলার বদনাম আছে দুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক মির্জা ফখরুলের

গত (২০০১-০৬) বিএনপি আমলে বিমান প্রতিমন্ত্রী থাকাকালে শুধু উনি আর্থিক দুর্নীতিই করেন নাই!

অনৈতিক ভাবে ও মিথ্যাচারের মাধ্যমে - মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় মির্জা ফখরুল ইসলাম, তার নাম তোলার চেষ্টা করেন।

এ নিয়ে প্রচন্ড ও বিশাল বিরূপ সমালোচনা-বিক্ষোভ-প্রতিক্রিয়া হয় ঠাকুরগাঁও-এর মুক্তিযোদ্ধাদের মধ্যে।

এরপর থেকে দুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক মির্জা ফখরুল ইসলাম চুপচাপ।

তবে পরে অনৈতিক ভাবে ও মিথ্যাচারের মাধ্যমে - মুক্তিযোদ্ধা তালিকায় ভুয়া নামটি ঢুকাতে পারলেও থাকলেও দুর্নীতিবাজ মির্জা ফখরুল আর এ দাবিটি কখনও ঈমানি জোরের সঙ্গে দাবী করেন না, এমন কথা ফেসবুকে বিস্তর লেখা হয়েছে।

একটি অনলাইন নিউজ পোর্টালেও এমন কথা লিখেছেন সিডনি প্রবাসী এক সাংবাদিক।

আমরা ও দেশবাসী সবাই তারেক রহমানকে রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন ও দুর্নীতির জীবন্ত প্রতীক হিসেবে জানি!

কিন্তু দুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক মির্জা ফখরুল হঠাৎ তারেক রহমানকে স্বাধীনতা ও সার্বভৌমত্বের প্রতীক বিবেচনা করতে গেলেন কেন?

রাজনৈতিক দুর্বৃত্তায়ন ও দুর্নীতির প্রতীক হিসেবে তারেক রহমানের নাম মুছতে - দুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ওই দাবী করতেই পারেন। তাই কি করতে চেয়েছেন মির্জা ফখরুল ইসলাম?

এ প্রশ্নের জবাব দুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবেরই ভাল করে জানা।

তবে, এভাবে তারেক রহমানের মহিমা কীর্তনের অন্য উদ্দেশ্য বুঝতেও খুব বেশি বেগ পেতে হয় না।

এরশাদের প্রতিমন্ত্রীপুত্র মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর অনেকদিন "ভারপ্রাপ্ত মহাসচিবের" ভার বহন করে চলেছেন।

অনেকদিন যাবত বিএনপির ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব তিনি।

সম্ভবত ‘ভারপ্রাপ্ত মহাসচিব’ শব্দজোড় থেকে ‘ভারপ্রাপ্ত’ শব্দটি ছেঁটে ফেলার প্রক্রিয়া হিসেবেই তাঁর এই তারেক তোষণ।

কারণ ভার মুক্তির এই বিষয়টি তো একান্তই তারেক রহমানের করুণার ওপর নির্ভর করে।

একটা নির্দিষ্ট সময়ে ব্যাঙাচির লেজ খসে যায়, সে পরিপূর্ণ ব্যাঙ হয়।

কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে ‘ভারপ্রাপ্ত’ শব্দটি বয়ে বেড়ানোর পরওদুর্নীতিবাজ ও মিথ্যুক মির্জা সাহেব ‘ভারপ্রাপ্ত’ খসিয়ে পরিপূর্ণ মহাসচিব হতে পারছেন না।

দেখা যাক ভারমুক্তির এই তৈল মর্দনের দাওয়াই কতটা তাড়াতাড়ী তাঁকে ভারপ্রাপ্ত মুক্ত করে!

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ৯:১৭

ভিটামিন সি বলেছেন: নিজের চরকায় তেল দেন। আরেকজনের ভার নিয়ে টানা-টানি করলে সেই ভারের নিচে চাপা পড়ে দফা-রফা হয়ে যাবে।

২| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ সকাল ১০:৫৫

আহমেদ রশীদ বলেছেন: তেল না রে ভাই ভিটামিন সি খাব

৩| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৬

বিডিট্রন বলেছেন: পেইড....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.