![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রাজধানীতে আর কোন রাজাকার যুদ্ধাপরাধীর জানাজা বা দাফন হতে দেয়া হবে না বলে জানিয়েছেন মুক্তিযুদ্ধ বিষয়কমন্ত্রী আকম মোজাম্মেল হক। গতকাল রায়েরবাজার বধ্যভূমিতে জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান শহীদ বুদ্ধিজীবীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে মন্ত্রী এ কথা জানান।
মোজাম্মেল হক বলেন, বুদ্ধিজীবীদের লাশের দাফন হয়নি। তাদের লাশ ভাগাড়ে পড়ে ছিল, তাদের গলিত লাশ শকুন-শিয়ালে খেয়েছে। এই বুদ্ধিজীবীদের যারা হত্যা করেছিল তাদের লাশও জানাজা ও দাফন করতে দেয়া হবে না। জাতীর শ্রেষ্ঠ সন্তানদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাতে এসে বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী স্থপতি ইয়াফেস ওসমান বলেন, বাংলাদেশের জন্য যারা জীবন দিয়েছিল তাদের এ জাতি চিরকাল কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করবে। আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক মাহবুব উল আলম হানিফ বলেন, ২০০৮ সালের নির্বাচন পূর্ব অঙ্গীকার অনুযায়ী বর্তমান সরকার যুদ্ধাপরাধীদের বিচার শুরু করেছে। পর্যায়ক্রমে সকল যুদ্ধাপরাধীকে বিচারের আওতায় আনার মাধ্যমে বুদ্ধিজীবীদের আত্মাকে শান্তি ও জাতিকে অভিশাপমুক্ত করা হবে।
শহীদ বুদ্ধিজীবী শহিদুল্লাহ কায়সারের মেয়ে অভিনেত্রী শমী কায়সার বলেন, আমার বাবা শুধু আমার একার নন, সবার। এই দিনটা ছিল জাতীয় জীবনের জন্য এক অন্ধকার অধ্যায়। যুদ্ধাপরাধীদের বিচারের দাবি কোন প্রতিহিংসামূলক কাজ নয়, এ দাবি ন্যায্যতার, সততার ও সত্যের।
শহীদ ডা. আলীম চৌধুরীর মেয়ে ডা. নুজহাত চৌধুরী যুদ্ধাপরাধী দল হিসেবে জামায়াত-শিবিরের বিচার দাবি করে সাম্প্রদায়িকতা ও মৌলবাদ নিষিদ্ধের দাবি জানান।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:০৪
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: যদি হয় তবে এই এক আনার মন্ত্রী কি করতে পারবে? পুলিশ দিয়ে প্যাদানি দেবে?
পুলিশের যে কত খ্যামতা, মানুষের তা দেখা হয়ে গেছে। একটা ১৮ বছরের ঢাবি ভর্তিচ্ছু ছাত্রীকে লাথি মারা যত সহজ - জানাযা পড়তে বা দাফন করতে আসা মানুষকে প্যাঁদানো এত সহজ না।