![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ববি হাজ্জাজ। রাজনীতির মাঠে নতুন এক নাম। তবে নতুন হলেও তাকে ঘিরে কৌতূহলের শেষ নেই। কে তিনি, পরিচয়ই-বা কী। এসবের জবাব নিজেই দিয়েছেন ববি। তিনি সাবেক রাষ্ট্রপতি জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান এইচএম এরশাদের গণমাধ্যম বিষয়ক মুখপাত্র।
শুধু তাই নয়, তার কথাই এরশাদের কথা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, এরশাদ তাকে জাতীয় পার্টির রিসার্স অ্যান্ড স্ট্র্যাটেজিক উইংয়ের প্রধান বলে কিছুদিন আগে পার্টির নেতাদের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছিলেন। এরশাদকে সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে নেওয়ার পর লাইমলাইটে আসেন ববি হাজ্জাজ। দলের চেয়ারম্যানের পক্ষে বর্তমানে ব্রিফিং করছেন। পার্টির সিনিয়র প্রেসিডিয়াম সদস্য রওশন এরশাদ, জিএম কাদের, মহাসচিব রুহুল আমিন হাওলাদারের মতো নেতারা নীরব থাকলেও সরব ববি হাজ্জাজ। ববি হাজ্জাজের নিকটজনরা দাবি করেছেন, গত শনিবার রাতে তাকে আটক করেছে র্যাব। তবে র্যাব-১-এর অধিনায়ক লে. কর্নেল কিসমত হায়াত্ বিষয়টি অস্বীকার করেছেন। বিলেতে উচ্চ শিক্ষিত ববি হাজ্জাজ বাংলাদেশে অপার রহস্যে ঘেরা কথিত এক ধনকুবেরের সন্তান। দেশের আলোচিত পরিবারেরও আত্মীয়। তার পিতা বহুল আলোচিত মুসা বিন শমসের। আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য শেখ ফজলুল করিম সেলিমের বড় ছেলের সঙ্গে ববি হাজ্জাজের ছোট বোন ন্যান্সির বিয়ে হয়েছে। হঠাত্ রাজনীতিক ববি হাজ্জাজের পিতা মুসা বিন শমসেরের বাড়ি ফরিদপুর জেলার নগরকান্দা থানার কাজী কড়িয়াল গ্রামে। মুসার পিতা শমসের মোল্লা ছিলেন সরকারি চাকরিজীবী। একাত্তরের ভূমিকা নিয়ে বিতর্কিত মুসা বিন শমসের। ফরিদপুরের মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই জানিয়েছেন, ববির পিতা মুসা ছিলেন পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগী।
মুসা বিন শমসেরের স্কুলজীবনের বন্ধুরা জানান, একাত্তর সালের ২৭ এপ্রিল ফরিদপুর শহরে পাকিস্তানি সেনাদের প্রবেশের আগ পর্যন্ত ছাত্রলীগের সঙ্গে জড়িত ছিলেন তিনি। শহরে খান সেনারা আসার পর পাল্টে যান মুসা। জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে আলোচিত মুসা বিন শমসেরের স্কুল সার্টিফিকেট অনুসারে আসল নাম এডিএম মুসা। ১৯৬৮ সালে ম্যাট্রিক পাস করেছেন ফরিদপুর ঈশান স্কুল থেকে। অস্ত্র ব্যবসাসহ ম্যান পাওয়ারের ব্যবসার সঙ্গে জড়িত তিনি। মুসা বিন শমসেরের পরিবারের একটি সূত্র থেকে জানা গেছে, লন্ডনে পড়াশোনা শেষে দেশে ফিরে পিতার ব্যবসা দেখাশোনা করেন ববি হাজ্জাজ। পরিবারের একটি ঘনিষ্ঠ সূত্র জানিয়েছে, ববি হাজ্জাজের সঙ্গে এরশাদের ঘনিষ্ঠতা নতুনভাবে প্রকাশ পেয়েছে। কিন্তু পিতা মুসা বিন শমসেরের সূত্র ধরেই ববির সঙ্গে এরশাদের পরিচয় অনেক আগে থেকেই। এরশাদের শাসনামল ছাড়াও ক্ষমতা হাতছাড়া হওয়ার পরও তার ঘনিষ্ঠ মানুষদের একজন হচ্ছেন মুসা বিন শমসের। তবে পিতা ছিলেন নেপথ্যে। আর তার ছেলে ববি হাজ্জাজ এসেছেন প্রকাশ্যে। পার্থক্য কেবল এখানেই।
২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:১০
আজিজ আহমেদ বলেছেন: ভালো লিখেছেন
৩| ২১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১১:৩২
লিখেছেন বলেছেন: amar blog e onar somporke kichu notun totho ache. please visit
৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ১০:২৯
আততায়ী আলতাইয়ার বলেছেন: ও এই কারনে মূসা বিন শমসের এর নামে যুদ্ধাপরাধের কোন হুলিয়া নাই
©somewhere in net ltd.
১|
১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩১
মোহাম্মদ আলমগীর খান বলেছেন: ফরিদপুরের মুক্তিযোদ্ধাদের অনেকেই জানিয়েছেন, ববির পিতা মুসা ছিলেন পাকিস্তানি সেনাদের সহযোগী।
রাজাকারের রক্ত থেকে স্বৈরাচার এর উৎপত্তি।
ভালো তো ভালো না।