নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর বুকে এক টুকরো গোলাপ অবশিষ্ট থাকা অব্দি ভালবাসা রয়ে যাবে কি? নাকি তারও আগে বিলুপ্ত হবে প্রেম!
পাকিস্তান তার নিজ দেশের নিজ হরফ বাদ দিয়ে উর্দু হরফ আনে । যার ফলে পাকিস্তান এর আজ এই বেহাল দশা । পাকিস্তানী দের মধ্যে কোনো ঐক্য নেই কারণ ওদের কালচার কে ওরাই বাদ দিয়ে আরবী হরফ থেকে ধার নিয়ে উর্দু হরফ চালু করে । জাতিগত ঐক্য না থাকার কারণে পাকিস্তান আজ বাংলাদেশ থেকে যুগ যুগ পিছিয়ে আছে , আজ একদল বাংলাদেশি শুয়োর চায় পাকিস্তানের মতই আমাদের কালচার হারিয়ে যাক । আমাদের দেশ হয়ে উঠুক আফগান আর পাকিস্তানের মতই ।
এদের প্রতিহত করুন ,
দেশ টা আমার আর আপনার মা ।
ভালবাসুন দেশ তাকে । আমাদের কালচার একবার গেলে আর ফিরে পাবনা ।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩২
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।
২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: এরা উর্দু আনল তা পাকিস্তানের নিজ হরফ কোনটা?
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পাকিস্তান আরবী হরফ থেকে ধার করে উর্দু হরফ আনে নাই। এটা ভুল। উর্দু হলো ভারতের উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানের মুসলিমদের মাতৃভাষা। এই ভাষার উদ্ভব হয় ব্রিটিশ ভারতের সেনাবাহিনীর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত এই সব প্রদেশের মুসলিমদের চলতি কথোপকথন থেকে। এর হরফও আরবীর অনুকরণে এই সব মুসলিমরাই তৈরি করে। পাকিস্তানের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। তবে ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর ভারতের এই সব প্রদেশ থেকে উর্দুভাষী মুসলিমরা পাকিস্তানে অভিবাসন নিয়ে তাদের এই ভাষার দাপট দেখাতে শুরু করে। তখন থেকে উর্দু পাকিস্তানের প্রধান ভাষা হিসাবে আবির্ভূত হয়। জিন্নাহ নিজে পার্সিভাষী হয়েও উর্দুর পৃষ্ঠপোষকতা দিতে থাকেন। অর্থাৎ উর্দু পাকিস্তানের কোন ভাষাই নয়। এটি ভারত থেকে পাকিস্তানে আগত মোহাজিরদের ভাষা। জিন্নাহ নিজেও মোহাজির ছিলেন। মুম্বাইতে এখনো তার পৈতৃক বাড়ি আছে।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব, সিন্ধু, বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের মানুষ যথাক্রমে পাঞ্জাবী, সিন্ধী, বেলুচ ও পশতু ভাষায় কথা বলে। এ ছাড়া গুজরাতি ও পার্সি ভাষায়ও কিছু লোক কথা বলে। কিন্তু উর্দু কখনোই পাকিস্তানীদের মাতৃভাষা নয়। মোহাজিরদের খপ্পরে পড়ে তারা উর্দুকে প্রাধান্য দেয়। আসলে উর্দুর হরফগুলো আরবীর মতো দেখায় বলে অশিক্ষিত বেকুব পাকিস্তানীরা উর্দুকে পবিত্র ভাষা বলে মনে করে।
৩| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৭
মোহাম্মদ মজিবর রহমান বলেছেন: পাকিস্তানের নিজস্ব ভাষা থাকলেও নিজস্ব হরফ নাই।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১০
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভাষা টাও মূলত প্রায় হিন্দি ।
৪| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: পাকিস্তান আরবী হরফ থেকে ধার করে উর্দু হরফ আনে নাই। এটা ভুল। উর্দু হলো ভারতের উত্তর প্রদেশ, উত্তরাখণ্ড, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও রাজস্থানের মুসলিমদের মাতৃভাষা। এই ভাষার উদ্ভব হয় ব্রিটিশ ভারতের সেনাবাহিনীর মধ্যে অন্তর্ভুক্ত এই সব প্রদেশের মুসলিমদের চলতি কথোপকথন থেকে। এর হরফও আরবীর অনুকরণে এই সব মুসলিমরাই তৈরি করে। পাকিস্তানের সাথে এর কোন সম্পর্ক নেই। তবে ১৯৪৭ সালে দেশভাগের পর ভারতের এই সব প্রদেশ থেকে উর্দুভাষী মুসলিমরা পাকিস্তানে অভিবাসন নিয়ে তাদের এই ভাষার দাপট দেখাতে শুরু করে। তখন থেকে উর্দু পাকিস্তানের প্রধান ভাষা হিসাবে আবির্ভূত হয়। জিন্নাহ নিজে পার্সিভাষী হয়েও উর্দুর পৃষ্ঠপোষকতা দিতে থাকেন। অর্থাৎ উর্দু পাকিস্তানের কোন ভাষাই নয়। এটি ভারত থেকে পাকিস্তানে আগত মোহাজিরদের ভাষা। জিন্নাহ নিজেও মোহাজির ছিলেন। মুম্বাইতে এখনো তার পৈতৃক বাড়ি আছে।
পাকিস্তানের পাঞ্জাব, সিন্ধু, বেলুচিস্তান ও খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের মানুষ যথাক্রমে পাঞ্জাবী, সিন্ধী, বেলুচ ও পশতু ভাষায় কথা বলে। এ ছাড়া গুজরাতি ও পার্সি ভাষায়ও কিছু লোক কথা বলে। কিন্তু উর্দু কখনোই পাকিস্তানীদের মাতৃভাষা নয়। মোহাজিরদের খপ্পরে পড়ে তারা উর্দুকে প্রাধান্য দেয়। আসলে উর্দুর হরফগুলো আরবীর মতো দেখায় বলে অশিক্ষিত বেকুব পাকিস্তানীরা উর্দুকে পবিত্র ভাষা বলে মনে করে।
০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:০৯
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ভাইয়া আমি তাই ই বলতে চেয়েছি পাকিস্তানিদের এই আমদানি করা ভাষা না হয়ে ওরা ওদের অঞ্চলের সব চেয়ে জনপ্রিয় ভাষা কে দাপ্তরিক ভাষা করে থাকলে আজ ওদের ভেতর এতো অনৈক্য থাকতনা । বেলুচিস্তানের অপর যে অত্যাচার চলছে তা তো আমরা জানি ই । কেননা বেলুচিস্তানের পিপল সে প্রদেশের ভাষা কে প্রাধান্য দেয় আর ওরা অবহেলিত ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২১
নকীব কম্পিউটার বলেছেন: পাকিস্তান চাই না। বাংলাদেশের স্বাধীন অস্তিত্ব টুকু ঠিকে থাকুক এটাই চাই।