নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর বুকে এক টুকরো গোলাপ অবশিষ্ট থাকা অব্দি ভালবাসা রয়ে যাবে কি? নাকি তারও আগে বিলুপ্ত হবে প্রেম!
আমরা যারা অনলাইন অথবা অফলাইন গেম নিয়মিত খেলি তাদের মধ্যে কিছু মানুষ আছে আমার মতন যারা স্টোরির উপর ভিত্তি করে নির্মিত গেম প্লে করতে পছন্দ করেন। আজ আমি নিয়ে আসলাম ১৩ শতকের ফ্রান্সের একটি জমিদার বাড়ি থেকে উঠে আসা গল্পের উপর ভিত্তি করে নির্মিত একটি গেমের রিভিইউ নিয়ে।
গল্পের প্রধাণ চরিত্র এমিসিয়া যে কিনা প্রায় একা একাই বড় হয়েছে, পরিবার পরিজনের সানিধ্য তেমন পায়নি সে ।
মা ছোটো ভাই হুগো কে নিয়ে ব্যস্ত ছিলো বাবার বিশাল জমিদারি দেখাশোনা করতে করতেই দিন শেষ হয়ে যেত।
তারপরেও বিশাল এই জমিদারীতে সুখের সীমা ছিলনা। প্রজারা অত্যন্ত খুশি ছিলেন, জমিদার অত্যন্ত নিপাট ভদ্রলোক ছিলেন।
কিন্তু বাবা আর মায়ের চিন্তার শেষ ছিলনা, কারণ খুবই বিরল রোগে আক্রান্ত ছিলেন তাদের একমাত্র পুত্র হুগো।
মা দিন রাত পরিশ্রম করে ডক্টর লুরিন্টিয়াসের সাথে গবেষণা করে এমন কিছু ঔষুধ হুগোকে সেবন করাতেন যা শুধু রোগ টাকে কিছুটা স্তিমিত করে দিতো। কিন্তু একেবারে নিরাময় করতে পারতোনা।
কিন্তু এই রোগের সাথে কি সম্পর্ক ইকুইজিশন সেনা বাহীনির ? জমিদার বাড়িতে এসে সবাই কে হত্যা করে হন্যে হয়ে হুগোকে খুঁজছে তারা । কোনোক্রমে প্রাণ নিয়ে এমিসিয়া এবং হুগো পালায় নিজ গ্রাম থেকে ডক্টর লুরিন্টিয়াসের বাড়ির উদ্দেশ্যে, এদিকে গ্রামে গ্রামে শুরু হয় মহামারী, এমিসিয়া আর হুগো আশ্রয়ের খোঁজে একটি গ্রামে প্রবেশ করতেই সবাই ওদের মেরে ফেলতে উঠে পোড়ে লাগে। কারণ গ্রাম বাসীরা মনে করতো বাইরের লোকেদের দ্বারা রোগ টি সংক্রমিত হচ্ছে । কিন্তু নির্মম সত্যটা আরও ভয়াবহ তা কেউ জানতেই পারছেনা যতক্ষন তা সামনে আসছে।
কোটি কোটি ইঁদুর অন্ধকারে মানুষ পশু যা পাচ্ছে তাই গিলে ফেলছে, এই অবস্থায় এমিসিয়া আর হুগোকে ডক্টর লুরিন্টিয়াসের কাছে যেতে হবে নয়তো হুগোর অসুখ টা দ্রত গতিতে পুরো শরীরে ছড়াচ্ছে।
এমিসিয়া কি পারবে নিজ ছোটো ভাইকে বাঁচাতে?
ডক্টর লুরিন্টিয়াসকে কি খুঁজে পাওয়া যাবে?
ইকুইজিশনের সাথে হুগোর অসুখের সম্পর্ক কি ?
কেন হন্যে হয়ে খুঝছে তারা হুগোকে?
এমিসিয় কি হুগোর অসুখ টা সারাতে পারবে?
এসবের উত্তর জানতে আপনাকে খেলতে হবে গেমটি।
এই গেমটি চালাতে আপনার মিনিমাম সিস্টেম রিকোয়ার্মেন্ট নিচে দেয়া হলো।
CPU: Intel Core i3-2120 (3.3 GHz)/AMD FX-4100 X4 (3.6 GHz)
CPU SPEED: Info
RAM: 8 GB
OS: Windows 7/8/10 (64 bits)
VIDEO CARD: 2 GB, GeForce GTX 660/Radeon HD 7870
PIXEL SHADER: 5.0
VERTEX SHADER: 5.0
FREE DISK SPACE: 50 GB
DEDICATED VIDEO RAM: 2048 MB
যাদের পিসিতে খেলার সময় নেই তারা আমার রেকর্ড করা গেম প্লে দেখতে পারেন অবসরে।
আমার চ্যানেল নামঃ New Edge360
গেম প্লে টি দেখতে আমার ইউটিউব প্লে লিস্ট তা বুক মার্ক করে রাখতে পারেন,
আমি লাইভে আসার চেষ্টা করছি প্রতিদিন।মহামারীর গল্প (A Plague Tale: Innocence)
১৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:০৩
আহসানের ব্লগ বলেছেন: যদিও গেমটা পিজি১৩ কিন্তু এটা পারিবারিক বন্ধন বাড়াতে সাহায্য করবে। মোটামুটি হরর, ভায়োলেন্স আছে । বাচ্চার হরর সীনে ভয় থাকলে না খেলতে দেয়াই ভালো । ভালো হয় আপনি আমার গেম প্লে টা দেখে সিদ্ধান্ত নিন ।
২| ১৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১০:১৪
কৌশিক বলেছেন: থ্যাংকস। সেটাই ভালো হবে। আপনার গেম প্লেটা দেখছি।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৩৭
আহসানের ব্লগ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া ।
৩| ১৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৫
রাজীব নুর বলেছেন: ইন্টারেস্টিং।
১৬ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ১১:৩৮
আহসানের ব্লগ বলেছেন: হুম ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ৯:৪৭
কৌশিক বলেছেন: বাহ! দারুণ তো গেসমটা। আমার মেয়ে ভীষণ গেমস খেলতে পছন্দ করে। এই গেমসটার এইজ বার আছে?