নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীর বুকে এক টুকরো গোলাপ অবশিষ্ট থাকা অব্দি ভালবাসা রয়ে যাবে কি? নাকি তারও আগে বিলুপ্ত হবে প্রেম!
দেশ সংস্কার করতে এসে প্রতিশোধ,গোশসা আর আল্টিমেটামের রাজনীতি করে এখন।দেখি কতোদিন এভাবে যায়।
এরা কথায় কথায় বলতো, আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুকে কবজা করে রেখেছে, তাই তারা তাকে সম্মান জানাতে পারে না। কিন্তু বাস্তবে তো উল্টো দেখছি সবকিছু। আমি কল্পনাও করিনাই যে আওয়ামী লীগের পতন হলে মুক্তিযুদ্ধের নাম ও নিশানা কিছুই রাখা হবে না,আমি ভেবেছিলাম দেশের মানুষ/সুশীল সমাজ কখনোই এগুলা মেনে নিবেনা।সুশীলদের আচরণ দেখে আমি হতভম্ব,ধর্মান্ধ রা বঙ্গবন্ধুর ভাষ্কর্য ভেঙ্গেছে তাতে একটুও অবাক হয়নি,অবাক হয়েছি সুশীলদের ভন্ডামি দেখে।
২| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১২
নয়া পাঠক বলেছেন: শোক দিবস বাতিল করায় আমারও খুব খারাপ লেগেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনা বিক্রয় করে আওয়ামীলীগ এতদিন দেশে নৈরাজ্য, গণহত্যা চালিয়েছে, তখন দেশের জ্ঞানী-গুণী মহান মানুষেরা কোথায় ছিল।
পুনশ্চঃ আওয়ামীলীগ এর অন্যান্য অপকর্মের কথা আর বলার প্রয়োজনই মনে করলাম না। তারাই তো প্রতিহিংসার রাজনীতি চালু করেছে এদেশে। পেটোয়া সন্ত্রাসী বাহিনী লালন করেছে, সরকারী বাহিনীকে দলীয় বাহিনীতে রূপান্তর ঘটিতে ১৭ বছর দেশটাকে লুটে পুটে খেয়েছে। শেষে সাধারণ ছাত্র-জনতার ধাওয়া খেয়ে কারও চিন্তা না করে দেশ ছেড়ে পলায়ন করেছে। বিপদে ফেলে গেলে দেশের লক্ষ লক্ষ আওয়ামী ভক্তদের। গণতন্ত্রের নামে পরিবারতন্ত্রের কায়েম করেছে। মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে পুঁজি বানিয়ে স্বৈরাচারী শাসন প্রতিষ্ঠা করেছে। তখনও অবশ্য এইসব জ্ঞানীরা কোন কথা বলেনি। মনে হয় না এখনও বলবে।
৩| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:১৯
মনামী বলেছেন: পাপ বাপকে ও ছাড়ে না
৪| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৬
অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশ মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত সাহায্য করেছিল
তার জন্য গত ৫৩ বছর ধরে বাংলাদেশ ভারত কে কাফফারাত দিয়ে আসছে।
আর কত জীবন দিয়ে আসতে হবে কে জানে ?
বঙ্গবন্ধুর এই অস্মানের জন্য দায়ী গত ১৬ থেকে ১৭ বছরের দুর শাসন ।
ইতিহাস বলে জিয়াউ রহমান সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কে বাংলাদেশে
এনেছিলেন। কিন্তু সংসদে আজ পর্যন্ত কোনোদিন দেখিনি তাদের নিয়ে ব্যঙ্গ সারা
সন্মানের সাথে তাদের নাম নিতে।
বাংলাদেশ থেকে যতদিন এই পরিবারিক ও রেষারেষির রাজনীতি বন্ধ হবে
ততদিন আমাদের শান্তি নাই।
দুইটা দল এক পথের পথিক।
৫| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:২৯
ইফতেখার ভূইয়া বলেছেন: যারা বাবা মারা যাবে তার জন্য ঐ দিনটি অবশ্যই কষ্টের, সেটা তার পরিবারের লোকজন পালন করুক তাতে তো কোন সমস্যা দেখি না। দেশের উপর চাপিয়ে দেয়া কেন? এক একজন ক্ষমতায় আসবে আর তাদের বাপ-জামাইয়ের জন্য সারাদিন ঘ্যান-ঘ্যান, প্যান-প্যান দেশের মানুষকে শুনতে হবে কেন? ঠিকই আছে।
৬| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৫৭
শ্রাবণধারা বলেছেন: স্বৈরতন্ত্রের প্রতি যে প্রবল ঘৃণারই কিছু অতি-প্রতিক্রিয়া এটি। এটি অরো অনেক অনেকদিন যাবে, এ নিয়ে আপনি উদ্বিগ্ন হবেন না!
আপাতত আমাদের সমস্ত লক্ষ্য এই একমাসে যাদের কে বীভৎস ভাবে হত্যা করা হয়েছে, শুধু তারাই। এদের খুনীদের বিচার এবং শাস্তি হয়ে গেলে তারপর আমরা ১৫ আগস্টের শোক দিবসকে পূনর্মূল্যায়ন করবো।
৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৮:৪৬
কামাল১৮ বলেছেন: পতন হয়েছে রাজাকারের হাতে।তারা ৭১ এর প্রতিশোধ নিচ্ছে।একটু শান্ত হলে অবস্থা পাল্টে যাবে।আর্মি ব্যারাকে না যাওয়া পর্যন্ত এমনি চলতে থাকবে।হাসিনাকে তাড়িয়েছে আর্মিরা।হাসিনা দেশ ছেড়ে যেতে চায়নি।মুমিনুলকে ছাড়া উচিত হয় নি।নাশকতার মূল নায়ক মুমিনুল ও তার দলবল।এদের বিন্দুমাত্র দেশপ্রেম নেই এরা মনে প্রানে জিহাদী।
৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০২৪ সকাল ৯:২৭
কথামৃত বলেছেন: কারো কলিজা পোড়ার গন্ধ পাচ্ছি
©somewhere in net ltd.
১| ১৩ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:০৫
শায়মা বলেছেন: খুবই খারাপ!!
শোক দিবস বাদ দিতে হবে কেনো???