নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

পৃথিবীর বুকে এক টুকরো গোলাপ অবশিষ্ট থাকা অব্দি ভালবাসা রয়ে যাবে কি? নাকি তারও আগে বিলুপ্ত হবে প্রেম!

আহসানের ব্লগ

পৃথিবীর বুকে এক টুকরো গোলাপ অবশিষ্ট থাকা অব্দি ভালবাসা রয়ে যাবে কি? নাকি তারও আগে বিলুপ্ত হবে প্রেম!

আহসানের ব্লগ › বিস্তারিত পোস্টঃ

পুরো শরীরে মারেন, মাথায় মাইরেন না (স্বাধীন দেশের নব্য এক্সট্রিম ফ্যাসিস্ট কর্মনামা)

১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ বিকাল ৫:০৮

ফেসবুক থেকে তথ্য সংগ্রহ করা হয়েছে,

আমার বাবা তার একজন অসুস্থ বন্ধুক(ক্যান্সার পেশেন্ট LAST STAGE)নিয়ে রাস্তা পাড় হচ্ছিল পান্থপথের রাসেল স্কয়ার এর সামনে। আর সাথে একটা পতাকা ছিল(আমার মেয়ের জন্য)। বাবা বেগুনি রং এর পাঞ্জাবী পড়া ছিল। বাবার বন্ধু একা রাস্তা পাড় হয়ে যাচ্ছে দেখে বাবা উনাকে ধরতে যাবে এমন সময় মৌচাকের মত অনেক ছাত্র বাবাকে ঘিরে ধরে। বাবাকে দেখে ছাত্রদের কাছে মনে হয়েছে উনি যুবলীগ করেন। বাবা বলে আমি কোনো রাজনৈতিক দলের না।এই বলার পর মোবাইল চেক করে কিছুই পায় না, বাবা মানিব্যাগ বের করে NID দেখায়। এরপর ইচ্ছামত ছাত্ররা বাবাকে লাঠি, বাঁশ দিয়ে মারে। বাবার বন্ধুপিছে তাকিয়ে বাবাকে না পেয়ে আবার রাস্তার ডিভাইডার এ এসে দেখেন বাবাকে মারছে। উনি ছাত্রদের বলেন আমি অসুস্থ, এই লোক আমার সাথে আসছেন এবং একজন নিরীহ মানুষ, উনাকে মেরো না। ছাত্ররা ঐ আঙ্কেলকে মারার জন্য দল বেধে আসার পর উনি উনার অপারেশন এর জায়গা গুলা দেখায়, পরে ছাত্ররা উনাকে বলে যে আপনি চলে যান নাহলে আপনার ফ্রেন্ড এর মতই আপনাকে মারা হবে। এরপরই বাবার তিনজন আর্মি অফিসার, নেভি অফিসার বন্ধুর ফোনে আর্মিরা বাবাকে ঐখান থেকে নিয়ে ঐ জায়গার একটা রুম এ রাখে এবং ঐ আঙ্কেলরাই নিউমার্কেট থানার ওসি কে ফোন দিয়ে বাবাকে থানায় আনার ব্যবস্থা করেন। এই ঘটনা ঘটে 11.30 টায় আর আমরা খবর পাই 2.30 পর। এতটা সময় ইচ্ছামত মারল। এরফল স্বরূপ আমার বাবা ICU তে। মোবাইল, মানিব্যাগ সব ছাত্ররা রেখে দিয়েছে। এর জন্য আমারা ছাত্রদের এত সাপোর্ট দিয়েছি? আমার বাবা কোন অপরাধের জন্য এই স্বাধীন দেশে শাস্তি পেল?



শোক পালন করতে চাওয়াদের উপরে নির্যাতন, হামলা, ল্যাংটা করে রাস্তায় নাচানো, কানে ধরে উঠবস, সবই আজকে হয়েছে। তাতে মেধার ঝলক ক্ষনে ক্ষনে ফুটে উঠেছে। বাংলাদেশের রাজনৈতিক ইতিহাস অনেক নোংরা, কলংকিত। তবে আজ যা হয়েছে তা বাংলাদেশ কখনো আগে দেখেনি।



তারা মানুষকে শুধু নির্যাতন করে, পিটিয়ে রক্তাক্ত করেই থামে নাই। মেরে ফেলার হুমকি দেখিয়ে নাচতেও বাধ্য করেছে। তারা গর্ব করে এসব প্রচারও করছে। আজকে ঠিক তাই করা হইছে যা পাকিস্তানিদের সাথে ১৯৭১ সালে মুক্তিযোদ্ধারা হেরে গেলে হইতো।



এডভোকেট রবিউল আলম লিটন গিয়েছিলেন ধানমন্ডি ৩২ নাম্বারে। তাকে দড়ি দিয়ে বেঁধে প্রকাশ্যে পেটায় কোটা আন্দোলনকারীরা ।



আজকের ধানমন্ডি ৩২ নাম্বার। এই ছবির দ্বিতীয় ও চতুর্থজন মুক্তিযুদ্ধে শহীদ কাজী শামসুল হকের সন্তান ইতি ও ওয়ালিদ। শহীদ কাজী শামসুল হক ছিলেন পিরোজপুরের স্বরূপকাঠির স্বাধীনতাসংগ্রামী। তাঁর হত্যাকান্ডের সাথে শর্ষিনার পীর জড়িত ছিলো। ১লা জুলাই ১৯৭১ পাকিস্তান আর্মি তাঁকে হত্যা করে।



শুধু ধানমন্ডি নয়, ঢাকায় আজ যাদেরকে দেখে তাদের সন্দেহ হয়েছে তাদেরই ফোন চেক করা হয়েছে। কোটা আন্দোলনের সন্ত্রাসীরা কালো ব্যাজ পরায় এক মুরুব্বী এবং তার ছেলেকে রিকশা থেকে নামিয়ে কানে ধরাইছিল। ধানমন্ডি নিউ মডেল কলেজের ভেতরে নিয়ে পিটিয়ে ৫ জনকে রক্তাক্ত অবস্থায় ফেলে রাখা হইছে। কেউ তাদের এখনো উদ্ধার করতে পেরেছেন কি না জানি না। এগুলো হচ্ছে জানা ঘটনা। এর বাইরে আর কি কি হইছে এখনো জানি না…..





নজরুল সাহেব বললেন তাজা লাশ সামনে রেখে ৫০ বছর আগের শোক পালন ভন্ডামী। অথচ তাজা লাশ সামনে রেখে ওনারা লুঙ্গি ডান্স করছেন। আমরা ৫০ বছর আগের শোক ভুলিনাই। ওনারা লাশ মর্গে রেখে লুঙ্গি ডান্স করছেন।

লাশের দরকার শেষ। তাই লাশের এখন আর কোন মূল্য নাই।


মহিলাটির অপরাধ তাঁর পোশাকের একটি অংশ কালো ছিলো। সে ধানমন্ডি ৩২ নম্বরের রাস্তা ধরে যাচ্ছিলেন, কতিপয় শিক্ষার্থীরা তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। মহিলা উত্তরে বলে ৩২ নম্বর ঘুরতে এসেছে। এটা শোনার সঙ্গে সঙ্গে মাঝবয়সী নারীকে যুবক যুবক ছেলেরা প্রথমে মুখে কালি মাখে, পরে ইচ্ছা মতো কিল, ঘুষি, লাথি। মহিলা বার বার বলছে আমি তোমাদের মায়ের মতো আমাকে মের না বাবা, আমি কোন প্রকার ফুল দিতে আসিনি। একটা মেয়ে এসে বাঁচানোর চেষ্টা করলো, তাতে খুব একটা লাভ হলো না। এই বয়সে এসে ছেলের বয়সী যুবকদের কাছে বিশ্রি ভাষায় গালি শুনতে হবে এটি হয়তো কখনো ভাবেনি সে। এক পর্যায়ে তার কাঁধে থাকা ব্যাগটি নিয়ে যায়। কিছুক্ষণ পরে একজন আবিস্কার করলো তার ব্যাগে চেক পাওয়া গেছে। আওয়ামী লীগের কেউ টাকা দিয়ে পাঠিয়েছে এমন সন্দেহে শুরু হল আরেক দফা মাইর। মহিলাটি হাতে পায়ে ধরছে বার বার বলছে আর মাইরো না বাবা। পরে কয়েকজন মেয়ে তাকে ধরে একটি রিকশায় তুলে দেয়। ভদ্র ছেলেদের লাঠির মুখে আমি অসহায়ের মতো শুধুই দেখলাম। কিছুই করতে পারলাম না।



১৪ তারিখ বললেন শোক জানাতে রাস্তায় নামলে পা ভেঙ্গে দেবে। কিন্তু আজকে আবার ভং ধরেছেন। সাধু সাজছেন। যাই ঘটেছে তার সরাসরি নির্দেশে ঘটেছে। হাসনাত বলেছে “ তারা রাস্তায় আসার কোনো ধরনের চিন্তা করলে ছাত্র-জনতা তাদের পা ভেঙে দেবে।’


আগের দিন উস্কানী মূলক বক্তৃতা দিয়ে এখন আবার সং সাজছেন। এই না হলে ঝানু অপরাজনীতি বিদ।


(সোর্স)

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২

কাঁউটাল বলেছেন:

২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১২

কাঁউটাল বলেছেন:

৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

কাঁউটাল বলেছেন:

৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৩

কাঁউটাল বলেছেন:

৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

কাঁউটাল বলেছেন:

৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

কাঁউটাল বলেছেন:

১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৫৫

আহসানের ব্লগ বলেছেন: ৬ তারিখের পরে আমার কাছে এমন বিভৎস ছবি আছে, যার দায় আপনার ছাত্রদের এবং সেগুলো যদি আমি এখানে দেই তবে হয়তো আমার একাউন্ট ব্লক খাবে।

৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৪

কাঁউটাল বলেছেন:

৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

কাঁউটাল বলেছেন:

৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৫

মহাজাগতিক চিন্তা বলেছেন: ১৫ ই আগষ্ট ছাত্রলীগ প্রতি বিপ্লবের হুমকি দিয়েছিলো। সেইটা ঠেঁকানোর জন্য ওরা যা করেছে তার অনেক কিছুই ঠিক ছিলো না। তবে আওয়ামী লীগের আয়না ঘর এসবের চেয়ে জঘণ্য ছিলো।

১০| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

কাঁউটাল বলেছেন:

১১| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৬

কাঁউটাল বলেছেন:

১২| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:১৭

কাঁউটাল বলেছেন:

১৩| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:২২

অস্বাধীন মানুষ বলেছেন: ভালো লিখেছেন

১৪| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৫

নতুন বলেছেন: এসব অতি উতসাহি জনগনের কাজ।

এইযে জনগনের হয়রানীর জন্য ছাত্রদের উপরে মানুষ নাখোশ হচ্ছে সেটাতে লাভ হচ্ছে কার?

আপনিও সম্ভবত ভাবছেন আগের আয়ামীলীগই ভালো ছিলো। এটাই তো আয়ামীলীগ চাইবে তাই না?

ছাত্রনেতাদের কথা শুনেছেন। তারা কি বলেছেন যে তারা মোবাইল চেক করতে বলেছে? ৩২ নং এ যারা যাবে তাদের পেটাতে হবে?
তাদের নির্দশনা আছে যে পদত্যাগের জন্য টেনে চেয়ার থেকে নামাতে হবে?

ছাত্ররা কি গনভবন লুট করতে নির্দেশ দিয়েছিলো? দখল করে শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তার করা এক জিনিস আর জিনিসপত্র নিয়ে যাওয়া এক জিনিস।

আমাদের জনগনের মাঝে বড় একটা গোস্ঠি মনে করে বঙ্গভবন থেকে লুট করে তারা বিরাট কিছু একটা করে ফেলেছে। বঙ্গবন্ধুর ভাস্কর্য ভেঙ্গে তারা ইমানী দায়ীত্ব পালন করেছেন।

এই গোস্টিকে নিয়ন্তনে আনা সরকারের একটা বিরাট চ্যালেন্জ। সমান্ময়করা এই বিষয়টি নিয়ে কথা বলেছে, এখন এটা কমে আসবে বলে আশা করি।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৪০

আহসানের ব্লগ বলেছেন: আপনার এই যুক্তির বিপরীতে বলা যায় এতো লাশ পড়েছে তাতে সবচেয়ে লাভ বেশী কার হলো? তাতে কি আমি বলতে পারি এসব আপনারাই করেছেন।

১৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৬:৩৬

আরশাদ রহমান বলেছেন: রাজনীতির কালচার বদলাতে একটা অন্যায় আরেকটা অন্যায় করে কিভাবে সংস্কার হবে?
আমরা কি চাই জানিনা। জোর যার মুল্লক তার বদলায় না।

১৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:০৮

নয়া পাঠক বলেছেন: এই সব দুষ্কৃতিকারী কারা; প্রয়োজনীয় স্বাক্ষীপ্রমাণ সহ থানায় যান কেন আপনারা, গ্যারান্টি আপনাদের আমলের বিচার নয় ন্যায্য বিচার পাবেন। আর বড় কথা অযৌক্তিক যুক্তি দেওয়া বাদ দিন। আপনারা গত ১৭ বছরে যা করেছেন এগুলো তার কাছে কিছুই নয়, এখনও আপনাদের কেউ গুম হয়েছে কি? হয়নিতো? বরং গলির পাগলা কুত্তার মত লেজ গুটিয়ে পালিয়েছেন। বিশ্বের বুকে একটা রেকর্ড করেছেন। তারপরও আপনাদের লজ্জা হয় না। এগুলো কারা প্রথমে শিখিয়েছে, শুরু করেছে? জবাব দিতে পারবেন ন্যায্য ভাবে, পারবেন না। কারণ আপনারা ন্যায্য বুঝেন না, আপনারা বুঝেন এই দেশে এইসব হামলা মামলা করার অধিকার কেবল আপনাদেরই রয়েছে, আপনারা করলে তা বৈধ, রাষ্ট্রের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষার্থে, শান্তির জন্য এগুলো করেন, আর কেউ এগুলো করলে তা অন্যায়। যান না থানায় গিয়ে বিচার দেন, সঠিক বিচার পাবেন, আপনাদের সময়কালের বিচার নয়, গণতান্ত্রিক বিচার।

১৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ সন্ধ্যা ৭:২৬

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার এই যুক্তির বিপরীতে বলা যায় এতো লাশ পড়েছে তাতে সবচেয়ে লাভ বেশী কার হলো? তাতে কি আমি বলতে পারি এসব আপনারাই করেছেন।


রাস্তায় এখন বিএনপি.শিবির, জামাতী, পথের ছিন্তাইকারী, টোকাই সবাই আছে। কিছু অতিউতসাহী মানুষ এইসব হামলার সাথে যুক্ত।

কারুর গায়ে হাত তোলা ফৈজদারী অপরাধ। এটা কখনোই কাম্যা হতে পারেনা।

আশাকরি সামনের দিনে এটা বন্ধ হবে। আজ দেখলাম এটা নিয়ে অনেক আলোচনা হয়েছে।

১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ৯:৫৩

আহসানের ব্লগ বলেছেন: সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে আমাদের ওপরে অতর্কিত হামলা হয়। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করছিলাম। হঠাৎ আমাদের ঘিরে ধরে বেধড়ক পেটানো হয়।’ গুরুতর আহত হয়েছেন, এমন অভিযোগ করে কান্নাজড়িত কণ্ঠে রোকেয়া প্রাচী বলেন, ‘যারা পিটিয়েছে তারা আমাকে টার্গেট করে এসেছে। প্রত্যেককে আমার শিক্ষিত মনে হয়েছে। তারা খুব শুদ্ধ ভাষায় কথা বলেছে। তাদের কথাবার্তা শুনেই বুঝেছি তারা দুষ্কৃতকারী নন।

১৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১০:৩১

রিফাত হোসেন বলেছেন: সম্পূর্ণ দায় শেখ হাসিনার। উনি অস্বাভাবিকভাবে দেশ পরিচালনার খেসারত আমরা দিচ্ছি। প্রচুর আওয়ামী পন্থী আত্নীয়, বন্ধু, পরিচিত ছিল যারা নাখোশ ছিল। এটা প্রকৃত আওয়ামী-মুসলিম লীগের প্রতিচ্ছবি নয়। ছাত্রলীগ, যুবলীগ আরো যত হেনতেন আছে তা নিজের দলের মান সম্মান মাটিতে মিশিয়ে ফেলেছে৷ এটা বিএনপি নিজেও। কোন পর্যায়ে গেলে সাধারণ মানুষ একটি দলের প্রধানের বক্তব্য নিয়ে ট্রল করতে থাকে। শেখ হাসিনা আর যতদিন বেঁচে থাকবেন ততদিন অনেক মানুষের ঘৃণারপাত্র হয়ে থাকবেন। হয়ত ফেরত আসবেন নির্বাচন করার অনুমতি পাবেন, দৈবক্রমে ক্ষমতায় গেলেও প্রচুর মানুষের অপছন্দের মানুষ হয়ে থাকবেন। ১৯৭১ এর পর জুলুমকারী জামাত দীর্ঘবছর মানুষের অপছন্দের তালিকায় ছিল। ২০২৪ এ এটা আওয়ামী এ সিট দখল করেছে মাত্র। আগামী ১৫-২০ বছর তারা দুর্বল বা কোমায় চলে যাবে। এটা নিয়তি। শেরে বাংলার খবর নাই, জে. ওসমানীর, খবর নাই, ভাসানীর খবর নাই, জিয়া ও অন্যান্য বীরশ্রেষ্ঠ/শহীদ/বীরাঙ্গনার খবর নাই! সব খবর-ই বঙ্গবন্ধু নিয়ে!!! এই ধরনের একলা চল নীতির কারণেই শেখ হাসিনা পথভ্রষ্ট। দলের ভিতর জবাবদিহি নিয়মই নাই, নিয়ম শুধু জ্বী হুজুর!
ভাল থাকুন।

১৯| ১৭ ই আগস্ট, ২০২৪ রাত ১:১৩

নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: সন্ধ্যা সোয়া ৭টার দিকে আমাদের ওপরে অতর্কিত হামলা হয়। আমরা শান্তিপূর্ণভাবে কর্মসূচি পালন করছিলাম। হঠাৎ আমাদের ঘিরে ধরে বেধড়ক পেটানো হয়।’ গুরুতর আহত হয়েছেন, এমন অভিযোগ করে কান্নাজড়িত কণ্ঠে রোকেয়া প্রাচী বলেন, ‘যারা পিটিয়েছে তারা আমাকে টার্গেট করে এসেছে। প্রত্যেককে আমার শিক্ষিত মনে হয়েছে। তারা খুব শুদ্ধ ভাষায় কথা বলেছে। তাদের কথাবার্তা শুনেই বুঝেছি তারা দুষ্কৃতকারী নন।

পাওয়ার ভ্যাকুমে অনেকেই তাদের নিজেদের উদ্দেশ্য হাসিল করার চেস্টা করে।

রোকেয়া প্রাচীর উপরে হামলা কে করেছে তার প্রমান নাই। এটা বিএনপি/জামাত অথবা আয়ালীলীগও করতে পারে। তিনি বলেছেন তাকে উদ্দেশ্য করেই এসেছিলো। তার অর্থ এই হামলার প্রচারনা পাবে সেটাই তাদের উদ্দেশ্য। তারা রোকেয়া প্রাচীকে হত্যা করতে আসেনাই। তাদের সাথে অবশ্যই কোন ব্যবক্তিগত সমস্যা ছিলো না। আক্রমন কারীদের উদ্দেশ্যই ছিলো প্রচারনা পাওয়া।

আশা করি সামনের দিনে এইসব হামলা করতে পারবেনা। পুলিশকে নিরাপত্তার কাজে ব্যবহার করতে হবে। যদিও পুলিশেও আয়ামীলীগের অনুসারীর সংখ্যা অনেক। তাদের নিয়ন্ত্রন করাও একটা চ্যালেন্জ। :(

এই সরকারের চারিদিকেই প্রতিকুল পরিস্থিতি। এখান থেকে দেশকে টেনে তোলার চেস্টা প্রায় অসম্ভব। যদি জনগন সাহাজ্য করে তবেই এটা সম্ভব। নতুবা শেষে তেমন কিছুই হবেনা।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.