খচ্চর (পার্ট ফাইভ)

০৫ ই জুন, ২০১৭ রাত ১১:৫৭

- কি করো?
- বাগার দেই
- বার্গার দাও মানে?
- বার্গার না বাগার বাগার
- বাগার কি?
- ডালে বাগার দেই
- কিসের ডাল? কিসের বাগার?
- আরে যে ডাল খাও ভাতের সাথে সেই ডালে বাগার দেই
- বাগার দেয় কিভাবে?
- বিয়ে হোক তারপর একসাথে যখন বাগার দিবো তখন দেইখো
- তো তুমি ডাল রাঁধতেছ কেন? বুয়া কই?
- বুয়া ছুটিতে
- তোমাদের বুয়া কি খালি ছুটিতেই থাকে নাকি?
- পাতলা পায়খানা হইছে। আমার দুইটা ফ্লাজিল নিয়া ভাগছে
- আমি কি জিজ্ঞেস করছি নাকি বুয়ার কি হইছে?
- না আগেই বললাম। একটু পর তো জিজ্ঞেস করবাই
- এতো বেশি বুঝতে যাও ক্যান তুমি
- আচ্ছা আমি কি এমন বললাম। মানুষের পাতলা পায়খানা হইতে পারে না নাকি!
- উফ চুপ করো তো। তোমাকে ফোন দিলেই মেজাজটা গরম হয়ে যায়
- তোমরা মেয়েরা এইসব সিম্পল ব্যাপারগুলা নিয়ে যে কি রিঅ্যাক্ট করো না। অদ্ভুত
- তোমরা মানে?
- আমাদের ডিপার্টমেন্টে আছে কয়েকটা। এরা টয়লেট, হিসু শুনলেই নাকে চাপ দেয়। যেন এরা জীবনে বাথরুমে যায় না
- তুমি ক্লাসেও এসব বলে বেড়াও?
- এসব বলে বেড়ানোর কি হইল আশ্চর্য। মানুষ কি টয়লেটে যায় না? তোমরা মেয়েরা কি টয়লেট করো না নাকি?
- তুমি একটু বেশীই করো। বুঝছো? তোমারই খালি টয়লেট ধরে
- রাগে যে কিসব বলতেছ
- রাগে না। যা সত্য তাই। তুমিই একজন যে ডেটিংয়ে গিয়ে একশবার পাব্লিক টয়লেটে যাও
- প্রকৃতির ডাকে সাড়া না দিলে প্রকৃতি মাইন্ড করে যে
- আর বাইরে প্রকৃতির ঘ্রাণের মাঝে আমাকে একা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়
- এটা কি আমার দোষ নাকি। প্রকৃতির ব্যাপার স্যাপার
- সো ওই নিজের ব্যাপার স্যাপার ঠিক করো। মেয়েদের চিন্তা বাদ দিয়ে ডায়বেটিক্সের ডাক্তার দেখাও
- আমিও ভাবছি ব্যাপারটা। কিন্তু আমি যে পরিমাণে হাঁটি ডায়বেটিক্স তো হওয়ার কথা না
- আচ্ছা আমি রাখি
- আরে তুমি কি বলতো। ডালের টপিক ডায়বেটিক্সে নিয়ে আসছো!
- তোমার এই আলতু ফালতু কথা শুনতে ইচ্ছে করতেছে নাহ
- আচ্ছা অহনা?
- কিহ?
- ডালের কালারটা না কেমন হয়ে গেছে?
- কেমন হয়ে গেছে?
- ঘন হলুদ হলুদ
- রাখি বাই। তোমাকে ফোন দেয়াই ভুল হইছে আমার... টুট টুট
- কি করো?
- বাগার দেই
- বার্গার দাও মানে?
- বার্গার না বাগার বাগার
- বাগার কি?
- ডালে বাগার দেই
- কিসের ডাল? কিসের বাগার?
- আরে যে ডাল খাও ভাতের সাথে সেই ডালে বাগার দেই
- বাগার দেয় কিভাবে?
- বিয়ে হোক তারপর একসাথে যখন বাগার দিবো তখন দেইখো
- তো তুমি ডাল রাঁধতেছ কেন? বুয়া কই?
- বুয়া ছুটিতে
- তোমাদের বুয়া কি খালি ছুটিতেই থাকে নাকি?
- পাতলা পায়খানা হইছে। আমার দুইটা ফ্লাজিল নিয়া ভাগছে
- আমি কি জিজ্ঞেস করছি নাকি বুয়ার কি হইছে?
- না আগেই বললাম। একটু পর তো জিজ্ঞেস করবাই
- এতো বেশি বুঝতে যাও ক্যান তুমি
- আচ্ছা আমি কি এমন বললাম। মানুষের পাতলা পায়খানা হইতে পারে না নাকি!
- উফ চুপ করো তো। তোমাকে ফোন দিলেই মেজাজটা গরম হয়ে যায়
- তোমরা মেয়েরা এইসব সিম্পল ব্যাপারগুলা নিয়ে যে কি রিঅ্যাক্ট করো না। অদ্ভুত
- তোমরা মানে?
- আমাদের ডিপার্টমেন্টে আছে কয়েকটা। এরা টয়লেট, হিসু শুনলেই নাকে চাপ দেয়। যেন এরা জীবনে বাথরুমে যায় না
- তুমি ক্লাসেও এসব বলে বেড়াও?
- এসব বলে বেড়ানোর কি হইল আশ্চর্য। মানুষ কি টয়লেটে যায় না? তোমরা মেয়েরা কি টয়লেট করো না নাকি?
- তুমি একটু বেশীই করো। বুঝছো? তোমারই খালি টয়লেট ধরে
- রাগে যে কিসব বলতেছ
- রাগে না। যা সত্য তাই। তুমিই একজন যে ডেটিংয়ে গিয়ে একশবার পাব্লিক টয়লেটে যাও
- প্রকৃতির ডাকে সাড়া না দিলে প্রকৃতি মাইন্ড করে যে
- আর বাইরে প্রকৃতির ঘ্রাণের মাঝে আমাকে একা দাঁড়িয়ে থাকতে হয়
- এটা কি আমার দোষ নাকি। প্রকৃতির ব্যাপার স্যাপার
- সো ওই নিজের ব্যাপার স্যাপার ঠিক করো। মেয়েদের চিন্তা বাদ দিয়ে ডায়বেটিক্সের ডাক্তার দেখাও
- আমিও ভাবছি ব্যাপারটা। কিন্তু আমি যে পরিমাণে হাঁটি ডায়বেটিক্স তো হওয়ার কথা না
- আচ্ছা আমি রাখি
- আরে তুমি কি বলতো। ডালের টপিক ডায়বেটিক্সে নিয়ে আসছো!
- তোমার এই আলতু ফালতু কথা শুনতে ইচ্ছে করতেছে নাহ
- আচ্ছা অহনা?
- কিহ?
- ডালের কালারটা না কেমন হয়ে গেছে?
- কেমন হয়ে গেছে?
- ঘন হলুদ হলুদ
- রাখি বাই। তোমাকে ফোন দেয়াই ভুল হইছে আমার... টুট টুট

২ টি +০/-০