নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লেখালেখি

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গল্পঃ কিসমতের ভাগ্য

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:১৩

মানুষের নামের সাথে তার স্বভাব চরিত্র বা মন মানসিকতার মিল খুব একটা দেখা যায় না। আনন্দ নামের কাউকে হয়তো প্রায়ই নিরানন্দে থাকতে দেখা যায়। শান্ত নামের কেউ যে সব সময় শান্তশিষ্ট থাকবে, এমন গ্যারান্টি দেওয়া যায় না। আবার মমতা নামের কোন মহিলা কখনো কখনো মায়া-মমতাহীন একরোখা হয়ে উঠতে পারে। এই যেমন, পশ্চিমবঙ্গের মূখ্যমন্ত্রী।

কিন্তু কিসমতের ব্যাপারটা একদমই আলাদা। তার নামের সাথে কাজ কামের মিল অবিশ্বাস্য। রাশিফল গণনায় কিসমতের অগাধ বিশ্বাস। এমনিতে সে খবরের কাগজ খুব একটা পড়েনা। কিন্তু ‘আজকের দিনটি কেমন যাবে’ না পড়ে সে কোনদিন বাসা থেকে বেরোয় না। হকার কাগজ না দেওয়া পর্যন্ত সে বাসাতেই থাকে। কাজের তাড়া থাকলে ‘ধনু’ রাশির অংশটুকু কাঁচি দিয়ে কেটে পকেটে নিয়ে সে বেরিয়ে পড়ে এবং সারাদিনের ঘটনার সাথে মিলিয়ে দেখে। এতে সে খুব তৃপ্তি পায়। ২৭ নভেম্বর তার জন্ম হওয়ায় সে ধনু রাশির জাতক। তার ধারণা, এই রাশির জাতক-জাতিকারা অন্যদের চেয়ে আলাদা। বিদ্যা, বুদ্ধি, জ্ঞান ও সৌভাগ্যের দিক থেকে এরা এলিট শ্রেণীর। ধারণাটা অবশ্য তার আপনা আপনি হয়নি। বন্ধুদের সাথে একবার কক্সবাজার বেড়াতে গিয়ে একজন দাড়িওয়ালা বাবরি চুলের লোক তার হাত দেখে এ কথা বলেছিল। মাত্র দুশো টাকা খরচা করে তার কাছ থেকে এই মূল্যবান তথ্য সে জানতে পেরেছে।

কিসমতের একাডেমিক রেকর্ড অবশ্য আহামরি গোছের কিছু নয়। মাস্টার্সে তলানিতে পড়া সেকেন্ড ক্লাস। এর আগের রেজাল্টগুলোও টানা হেঁচড়া টাইপের। সৌভাগ্যের দিক থেকে এলিট শ্রেণীর হলেও চাকরির বাজারে হন্যে হয়ে ঘুরছে সে। দেড় বছর আগে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পাশ করে বেরলেও চাকরি হচ্ছেনা তার। বাড়িতে রিটায়ার্ড বাবার হম্বি তম্বি, মায়ের আহাজারি আর জ্ঞান বুদ্ধিহীন দুই বোনের অসার কথাবার্তা কিসমতকে মাঝে মাঝে বিমর্ষ করে তোলে। এরা কেউ ধনু রাশির জাতক-জাতিকা নয় বলে কিসমতের ওজন বুঝতে পারেনা। কিসমত যে একদিন বড় কিছু করে দেখিয়ে দেবে, সে বিশ্বাস এদের নেই।

যাই হোক, একদিন পত্রিকায় ধনু রাশির বর্ণনা পড়ে কিসমতের মন আনন্দে উৎফুল্ল হয়ে উঠলো। প্রথমেই লেখা আছে, ‘বেকারদের কারো কারো জন্য আজ সুখবর আছে।’ আহা, কি আনন্দ আকাশে বাতাসে! আয়কর অফিসের পরিদর্শক পদে নির্বাচিত প্রার্থীদের তালিকা আজই অনলাইনে প্রকাশ করার কথা আছে। বেহিসাবি ঘুষের চাকরি। এই চাকরি সোনার নয়, হীরার হরিণ। মোবাইল ফোনের ইন্টারনেটে খোঁচাখুঁচি করে লাভ হলো না। সম্ভবতঃ এখনো তালিকা প্রকাশ করা হয়নি। বেলা এগারোটার দিকে বন্ধু আসলাম ফোন করে জানালো, তাদের দু’জনের কারো চাকরি হয়নি।

‘কি বলছিস তুই?’

‘হাঁ, ঠিকই বলছি। আমার ল্যাপটপে এনবিআরের ওয়েব সাইটে ঢুকেছিলাম। সেখানে একটু আগে তালিকা প্রকাশ করা হয়েছে। তোর আমার দুজনেরই নাম্বার নেই।’

‘ভালো করে দেখেছিস?’

‘বিশ্বাস না হলে এসে দেখে যা।’

‘না, না, বিশ্বাস হবেনা কেন? তুই আর একবার ভালো করে দেখ। ভুলও তো হতে পারে!’

একে তো চাকরি হয়নি, তার ওপর তাকে আন্ডার এস্টিমেট করছে কিসমত। তেলে বেগুনে জ্বলে উঠলো আসলাম। শুরু হয়ে গেল দু’বন্ধুতে তুমুল ঝগড়া। কথাবার্তা চাকরি থেকে সরে গিয়ে দু’জনের বংশ ঠিকুজি পর্যন্ত পৌঁছে গেল। কিসমত মাথামোটা নির্বোধ। আসলাম একটা আহাম্মক ছাড়া আর কিছুই নয়। কিসমতের গুষ্টি বেকুব। আসলামের বংশ পাগল। ইত্যাদি, ইত্যাদি।

দুপুরে বাসায় খেতে এসে কিসমত পকেট থেকে ধনু রাশির পেপার কাটিংটা বের করে আবার পড়তে গিয়ে দেখলো ‘বেকারদের কারো কারো জন্য আজ সুখবর আছে’ কথাটার পরেই লেখা আছে ‘ঘনিষ্ঠ বন্ধু বা নিকটজনের সাথে সম্পর্কের অবনতি হতে পারে।’

‘মাই গড!’ কিসমত মাথায় হাত দিয়ে বসে পড়লো। পুরোটা আগেই পড়া উচিৎ ছিল তার। আসলাম তার জিগরি দোস্ত। এমন দোস্তের সাথে তার এত বছরের সম্পর্ক ভেঙ্গে গেল! ছিঃ ছিঃ। পকেট থেকে মোবাইল ফোন বের করে কিসমত কল দিল আসলামকে। মাফ চাওয়ার মতো করে কিছু একটা বলতে হবে তাকে। কিন্তু আসলাম বার বার কল কেটে দিতে লাগলো। শেষে ওর ফোন বন্ধ পেয়ে কিসমত বুঝলো, ডাল গলবে না। গেল এতদিনের সম্পর্কটা!

ধনু রাশির বর্ণনায় আরও লেখা আছে, ‘অর্থভাগ্য শুভ। পুরাতন পাওনা টাকা আদায়ের সম্ভাবনা উজ্জল। দিনের শেষে সম্মানিত হতে পারেন।’ কিসমতের হঠাৎ মনে পড়ে গেল ইলিয়াসের কথা। এক হাজার টাকা ধার নিয়ে সে দু’বছর ধরে কিসমতকে ঘোরাচ্ছে। আজ না কাল, কাল না পরশু-এভাবে দু’বছর ধরে কিসমতকে নাস্তানাবুদ করার পর ইদানিং সে কিসমতকে দেখলেই লুকিয়ে পড়ে। ক’দিন আগে চায়ের দোকানে এমন কাণ্ড হয়েছে। কিসমতকে দেখে চায়ের কাপ হাতে টেবিলের নিচে লুকিয়ে পড়েছে সে। আপন খালাতো ভাই। নেশা টেশা করে। বেশি কিছু বলাও যায় না। খালা-খালুকে বলেও লাভ হয়নি। তাঁদের সাফ কথা, ‘ডাইলখোরটাকে টাকা ধার দেয়ার আগে আমাদের বলেছিলি?’

না, তা’ অবশ্য বলা হয়নি। তাই বলে আপন খালা-খালু কিছু করবেনা? আত্মীয়স্বজনরাও সব কেমন যেন হয়ে যাচ্ছে! যাকগে, আজ টাকাটা পাওয়া যেতে পারে। ইলিয়াসের খোঁজে দুপুর থেকে সন্ধ্যে পর্যন্ত সম্ভাব্য সব জায়গায় টো টো করে ঘুরে বেড়ালো কিসমত। কোথাও পাওয়া গেল না তাকে। তবে একজন এক পার্কের সূত্র দিয়ে জানালো, ইলিয়াসকে সে বিকেলবেলা সেখানে বসে গাঁজা খেতে দেখেছে। সাথে আরও তিন চারজন আছে। একটা আসরের মতো হচ্ছে সেখানে।

কিসমত তড়িঘড়ি করে তিরিশ টাকা রিক্সাভাড়া দিয়ে পার্কে এসে হাজির। গাছ-গাছালি আর ফুলে ভরা এক সময়ের সুন্দর পার্কটি এখন হতশ্রী। বসার আসনগুলো সব ভেঙ্গে গেছে, ফোয়ারায় জল নেই, ভেতরে নোংরা আবর্জনা আর মনুষ্যবর্জ্যের দুর্গন্ধ। এই পার্কে বেড়ানোর উদ্দেশ্যে লোকজন তেমন আর আসেনা। সন্ধ্যের পর পার্কটি মাদকসেবী ও পতিতাদের স্বর্গরাজ্য হয়ে যায়। কিসমত পার্কে ঢুকে চোরের মতো নিঃশব্দে খুঁজতে লাগলো ইলিয়াসকে। ওর উপস্থিতি টের পেলে ইলিয়াস নির্ঘাত পালিয়ে যাবে। খপ্ করে মুরগী ধরার মতো করে ধরতে হবে তাকে।

কিন্তু সন্ধ্যের পর শুধু মাদকসেবী আর পতিতারাই নয়, পুলিশের আনাগোনাও যে বেড়ে যায় জানা ছিলনা কিসমতের। অন্ধকারের মধ্যে গাছপালা ভেদ করে কোত্থেকে যে দু’জন পুলিশ এসে ওর জামার কলার চেপে ধরে ‘বানচোত’ বলে গালি দিল, বুঝতেই পারেনি সে। হুইশেলের আওয়াজ আর হিপ পকেটের ওপর লাঠির বাড়ি খেয়ে সে বুঝতে পারলো যে, সে পুলিশের খপ্পরে পড়েছে। তার মানে সে গ্রেপ্তার হয়ে গেছে। দু’হাত ওপরে তুলে সে সাথে সাথে স্যারেন্ডার করলো। হাত তুলে স্যারেন্ডার করলে সাধারণতঃ পুলিশ ভাইয়েরা আর মারেনা। কিন্তু এই পুলিশগুলো বড়ই নিষ্ঠুর। তারা ওকে মারতে মারতে পার্কের বাইরে এনে অপেক্ষমান একটা পুলিশ ভ্যানে তুলে দিল। ভ্যানে তার মতো আরো পাঁচজন যুবকের সাথে মুখে রং চং মাখা দু’জন পতিতা আগে থেকেই বসে আছে। তাদের ঢুলু ঢুলু চোখ দেখে পরিস্কার বোঝা যাচ্ছে যে, এরা পার্কে বসে নেশা করার সাথে সাথে অসভ্য কাজ করছিল। কিন্তু এদের মধ্যে ইলিয়াস নেই। বেয়াদবটাকে পুলিশ পর্যন্ত ধরতে পারেনি, কিসমত ধরবে কিভাবে? নিশ্চয় পার্কের কোন পাঁচিল টপকে সে পালিয়েছে।

ভ্যানে তোলার আগে পুলিশ ভাইয়েরা কিসমতের পকেটে থাকা অবশিষ্ট দেড়শো টাকা এবং মোবাইল ফোনটা হাপিশ করে দিয়েছে। ওগুলোর কথা বলতে গিয়ে কিসমত তলপেটে রুলের গুঁতো খেয়ে চুপচাপ বসে রইল।

থানায় আনার পর দুই পতিতাকে মাঝখানে রেখে কিসমতসহ যুবকদের ছবি তোলা হলো। সম্ভবতঃ ‘পতিতা ও মাদকসহ ছয় যুবক গ্রেপ্তার’ এই জাতীয় শিরোনাম দিয়ে আগামীকালের পত্রিকায় এই ছবি ছাপা হবে। মান সম্মান সব গেল। দিনের শেষে এভাবে সম্মানিত হতে হবে ভাবা যায়না।

সারা রাত মশার কামড় খেয়ে থানার হাজতে নেশাখোরদের সাথে নির্ঘুম কাটানোর পর সকালে কোর্টে চালান হবার সময় কিসমত ধনু রাশির পেপার কাটিংটা ফেলে দিতে গিয়ে এক সেপাইয়ের হাতে ধরা পড়ে গেল।

‘এই ব্যাটা, দেখি দেখি কি ফেললি?’ দুমড়ে মুচড়ে ফেলা কাগজের টুকরাটা মাটি থেকে কুড়িয়ে নিয়ে সেপাইটি সোজা চলে গেল ওসি সাহেবের কাছে। ফিস ফিস করে বললো, ‘স্যার, এই কাগজের মধ্যে নিশ্চয় হেরোইন ছিল। আমাদের ফাঁকি দিয়ে ওরা হাজত ঘরে বসে হেরোইন খেয়েছে। এক ব্যাটা আসামী লুকিয়ে কাগজটা ফেলে দিচ্ছিল। আমি ধরে ফেলেছি।’

‘তাই নাকি?’ ওসি সাহেব হুংকার দিয়ে বললেন, ‘আলামত হিসাবে জব্দ তালিকায় এন্ট্রি করে অন্য মালামালের সাথে কোর্টে জমা দাও। আর শোনো, মাগী দুটার মধ্যে কম বয়সীটাকে আজ চালান দিওনা। ঠিক আছে?’

মেঝের ওপর পা ঠুকে ওসি সাহেবকে স্যালুট করে সেপাই বললো, ‘ইয়েস, স্যার!’

**************************************************

মন্তব্য ২৮ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (২৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৩১

শরৎ চৌধুরী বলেছেন: কিসমতের ভাগ্য? মানে ভাগ্যের ভাগ্য? ইন্টারেস্টিং।

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৩৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, অন্যমনস্ক শরৎ।

২| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৯:৫২

সকাল হাসান বলেছেন: কিসমতের কিসমত মাইরি!!! :)

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, সকাল হাসান।

৩| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:১৮

সময়ের ডানায় বলেছেন: কিসমতের ভাগ্য দিকি বড়ই ভালা।

০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১০:২০

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, সময়ের ডানায়।

৪| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৩

বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায় বলেছেন: এতটা পাষান না হলেও পারতেন।

০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৪৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: হাঃ হাঃ হাঃ। ধন্যবাদ, বঙ্গভূমির রঙ্গমেলায়।

৫| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:০৮

মামুন রশিদ বলেছেন: খুবই মজার । গল্পের শেষে এক ডায়লগে ঠোলাদের দিগম্বর করে দিলেন!

০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৪

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: আমি আমার আরও অনেক গল্পে ঠোলাদের দিগম্বর করেছি মামুন ভাই। হাঃ হাঃ হাঃ। ইনশাআল্লাহ ধীরে ধীরে গল্পগুলো পোস্ট দেব।

ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকবেন। শুভেচ্ছা রইল।

৬| ০২ রা জুন, ২০১৪ সকাল ১১:৫১

শ।মসীর বলেছেন: ইয়েস স্যার..................।আহারে ভাগ্য.....।

০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, শামসীর।

শুভেচ্ছা রইল।

৭| ০২ রা জুন, ২০১৪ দুপুর ২:৪৭

নাহিদ ইসলাম ৩৫০ বলেছেন: ভালো লাগলো।

প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগঃ আইডিয়া বাজ

০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, নাহিদ ইসলাম ৩৫০।

৮| ০২ রা জুন, ২০১৪ বিকাল ৪:৫৩

কান্ডারি অথর্ব বলেছেন:

ইন্টারেস্টিং গল্প +++

০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:০৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, কাণ্ডারি অথর্ব।

৯| ০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৪৭

একজন সুখীমানুষ বলেছেন: আর শোনো, মাগী দুটার মধ্যে কম বয়সীটাকে আজ চালান দিওনা। ঠিক আছে?’
মেঝের ওপর পা ঠুকে ওসি সাহেবকে স্যালুট করে সেপাই বললো, ‘ইয়েস, স্যার!

অসাম!!!

০২ রা জুন, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি পড়ার জন্য ধন্যবাদ, একজন সুখীমানুষ।

"অসাম!' শব্দটির অর্থ আমি বুঝতে পারিনি ভাই। দয়া করে একটু খুলে বলবেন কী?

শুভেচ্ছা রইল।

১০| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৩০

মাঈনউদ্দিন মইনুল বলেছেন:
কিসমতের ভাগ্য যে এত খারাপ তা ভূমিকায় বুঝতে পারি নি ;)


লেখাটি প্রথম চোখে পড়লো।

আবুহেনা ভাইকে অনেক ‍শুভেচ্ছা :)

০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, মইনুল ভাই।

এই গল্পটি অন্ততঃ একবছর আগের। বিলম্বে হলেও আপনি পড়েছেন দেখে ভালো লাগছে। শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকবেন।

১১| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১০:০০

সুমন কর বলেছেন: আপনার গল্প বলার স্ট্যাইলটা খুব ভাল লাগে। সহজ ও সুন্দরভাবে উপস্থাপন।
কিসমতের ভাগ্য নিয়ে আর কি বলব !! :D
গল্প পড়ে মজা লাগল।

০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫৫

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই সুমন কর।

শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকবেন।

১২| ০২ রা জুন, ২০১৪ রাত ১১:০৩

হাসান মাহবুব বলেছেন: আহা বেচারা! দুর্ভাগা। আমার গল্পের ববির মতো।

০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫৭

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই হাসান মাহবুব।
শুভেচ্ছা রইল। ভালো থাকবেন।

১৩| ০৩ রা জুন, ২০১৪ রাত ১২:২৯

প্রবাসী পাঠক বলেছেন: খুব ভাল লাগল। তবে কিসমতের ভাগ্য এতটা খারাপ না হলেও হত। বেচারা কিসমত।

০৩ রা জুন, ২০১৪ সকাল ৮:৫৯

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: গল্পটি ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ, প্রবাসী পাঠক।

শুভকামনা রইল। ভালো থাকবেন।

১৪| ২৪ শে জুলাই, ২০১৪ রাত ২:৫৯

মুনতাসির নাসিফ (দ্যা অ্যানোনিমাস) বলেছেন: চমৎকার গল্প ...
সংকলনে যাচ্ছে ...

২৪ শে জুলাই, ২০১৪ সকাল ১০:১২

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ধন্যবাদ, ভাই মুনতাসির নাসিফ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.