নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

“মানুষ কখনো হারেনা, হয় জিতে না হয় শিখে ৷\"

আজীব ০০৭

চাই আমি সারা পৃথিবী ঘুরে বেড়াতে .........।

আজীব ০০৭ › বিস্তারিত পোস্টঃ

!!! জোকস !!! ১

১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:৪১



জোকস কমন পড়লে ও পড়তে পারে......................।







১। চাইনিজ রেডিও



তুহিন: বাবা! বাবা! দেখো, আমি খুব সস্তায় দারুন একটা চাইনিজ রেডিও কিনেছি।

তুহিনের বাবা: তুই কী বোকা তুহিন! তোর কবে একটু বুদ্ধিসুদ্ধি হবে আমায় বলতো? তুই তো চাইনিজ ভাষাটাই জানিস না, তাহলে কি করবি এই চাইনিজ রেডিও দিয়ে?



২।ইএসপিএন



শিক্ষকঃ মাহীন, বলোতো এসিসি তে কি হয়?

মহীঃ এশিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল, স্যার।

শিক্ষকঃ ভালো। এবার অনিক তুমি বলো বিবি তে কি হয়?

অনিকঃ বাংলাদেশ ব্যাংক, স্যার।

শিক্ষকঃ খুব ভালো, এবার রকি তুমি বল, ইএসপিএন এ কি হয়?

রকিঃ সারাদিন শুধু খেলা হয় স্যার।





৩।ইচ্ছাপূরণ



প্রথম বন্ধুঃ আমার জীবনে একটা ইচ্ছাও পূরণ হল না। তোর কোন ইচ্ছা পূরণ হয়েছে?

দ্বিতীয় বন্ধুঃ হ্যা হয়েছে, ছোটবেলায় স্যারের হাতে চুল টানা খেতে খেতে ভাবতাম চুলগুলো না থাকলেই বুঝি ভালো হত। এখন দেখ, মাথায় একটাও চুল নেই।



৪।বুদ্ধিমান ছাত্র



একদিন ক্লাসে শিক্ষক তার সোনার আংটিটা একটা গ্লাসের পানিতে ডুবিয়ে ছাত্রকে প্রশ্ন করলেন।

শিক্ষকঃ বল তো, এই আংটিটাতে মরিচা ধরবে কি না?

ছাত্রঃ ধরবে না স্যার।

শিক্ষকঃ গুড, ভেরি গুড। আচ্ছা বলতো, কেন ধরবে না?

ছাত্রঃ স্যার, আপনি জ্ঞানী লোক। যদি পানিতে রাখলে মরিচা ধরতো, আপনি কখনই আপনার সোনার আংটি পানিতে রাখতেন না।



৫।গানভক্ত



প্রথম বন্ধুঃ জানিস, আমাদের বাসার সবাই বাথরুমে গান গায়!

দ্বিতীয় বন্ধুঃ স-বা-ই ?

প্রথম বন্ধুঃ সবাই, চাকর-বাকর পর্যন্ত।

দ্বিতীয় বন্ধুঃ তোরা তাহলে সবাই খুব গানের ভক্ত!

প্রথম বন্ধুঃ দূর, তা নয়, আসলে আমাদের বাথরুমের ছিটকিনিটা নষ্ট তো, তাই।



৬।ডাক্তার ও রোগী

ডাক্তার রোগীকে ব্যবস্থাপত্র দিয়ে বললেন-

ডাক্তারঃ আপনার খাবার সবসময় ঢাকা রাখবেন।

রোগীঃ ঢাকা তো অনেক দূর। কুমিল­ায় রাখলে চলবে না?



৭।বুদ্ধিমান



ম্যানেজারঃ তুমি নাকি আলমারির চাবি আবারও হারিয়েছ?

কেরানিঃ জ্বী স্যার।

ম্যানেজারঃ তুমি চাবি হারাও বলেই, তোমাকে এবার দুটো চাবিই দিয়েছিলাম।

কেরানিঃ দুটো চাবি হারায়নি স্যার। একটা হারিয়েছে, আরেকটা আমি আগেই বুদ্ধি করে আলমারিতে ঢুকিয়ে রেখেছি।



৮।লেখাপড়া



গৃহশিক্ষকঃআমার সঙ্গে সঙ্গে বল, লেখাপড়া করে যে গাড়ি-ঘোড়া চড়ে সে।

ছাত্রঃ স্যার, এই কথাটা ঠিক না।

শিক্ষকঃ কেনো?

ছাত্রঃ কারন, আপনি তো অনেক লেখাপড়া করেছেন! তাহলে আপনি রোজ পায়ে হেঁটে আমাকে পড়াতে আসেন কেন?



৯।ছাত্র



স্যার ক্লাশে সবাইকে ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে রচনা লিখতে দিয়েছেন। সবাই মন দিয়ে লিখে চলছে। ৩-৪ মিনিট পরেই স্যার হঠাৎ দেখেন রন্টি জানালা দিয়ে উদাস নয়নে বাইরের মাঠের দিকে তাকিয়ে আছেন।

স্যার রন্টিকে ঝাড়ি দিয়ে জানতে চাইলেন, ‘এই তুমি লিখছো না কেন?’

রন্টি: স্যার আমার লেখা হয়ে গেছে!

স্যার: মানে? কই তোমার খাতা দেখি?

রন্টি স্যারকে খাতা এগিয়ে দিলেন, স্যার দেখলেন খাতায় লেখা রয়েছে ‘বৃষ্টির কারনে ম্যাচ পরিত্যাক্ত ঘোষনা করা হলো।’

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:২৬

আদম_ বলেছেন: জমাদার সরি মজাদার হইছে।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭

আজীব ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ.........।

২| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১৪ বিকাল ৫:৫৯

ভারসাম্য বলেছেন: কয়েকটা নতুন লাগল। খারাপ না।

২০ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৮

আজীব ০০৭ বলেছেন: আরো নতুন নতুন আসবে.................।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.