![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জোকস কমন পড়লে ও পড়তে পারে......................।
৩৪।সর্বনাম
বাংলা ব্যাকরণ পড়ানোর সময় শিক্ষক অন্যমনস্ক এক ছেলেকে বললেন, এই ছেলে, সর্বনাম পদের দুইটা উদাহরণ দাও তো।
ছেলেটি হচকচিয়ে দাঁড়িয়ে বললো, ‘কে? আমি?’
শিক্ষক: গুড, হয়েছে। বসো।
৩৫।অদ্ভুত মোজা
রবিন একবার দুই পায়ে দুই রঙের মোজা পরে স্কুলে এলো। একপায়ে লাল, আরেক পায়ে নীল। তাই দেখে রাসেল বললো, ‘অদ্ভুত ব্যাপারতো!। এমন এক জোড়া মোজা পেলি কোথায়? এর আগে দুই রঙের জোড়া কখনো দেখিনি’ রবিন বললো, ‘আরে বাবা, আমি নিজেই জানতাম নাকি যে আমার এমন এক জোড়া মোজা আছে? আরো অদ্ভুত ব্যাপার কি জানিস, বাসায় এমন আরো এক জোড়া মোজা দেখে এসেছি!’
৩৬।সোমনাথের মন্দির
স্কুল পরিদর্শনে এসে ক্লাস নাইনের রুমে ঢুকলেন পরিদর্শক। তখন ইতিহাস ক্লাস চলছিলো। ফার্স্ট বয়কে ডেকে জিজ্ঞাসা করলেন, ‘বলোতো, সোমনাথের মন্দির কে ভেঙেছিলো?’
ফার্স্ট বয়: (ভয় পেয়ে) আমি ভাঙিনি স্যার, বিশ্বাস করেন, স্যার, আমি কোনোরকম ভাঙচুর করিনি! আমাকে মাফ করে দেন স্যার।
পরিদর্শক তখন ক্লাস টিচারের দিকে তাকিয়ে বলছেন, ‘কি বলে আপনার ছাত্র এসব উল্টা পাল্টা?’
শিক্ষক: উল্টা পাল্টা নয় স্যার। আমি ওকে সেই ছোটবেলা থেকেই চিনি। খুব ভালো ছেলে স্যার। মন্দির-মসজিদ ভাঙার মতো কোনো কাজ ও করতেই পারেনা।
পরিদর্শক রেগে গিয়ে হেডমাস্টারের কাছে জানতে চাইলেন, ‘এর একটা বিহিত করুন। আপনার সামনেই আপনার ছাত্র আর শিক্ষক মিলে এগুলো কি কথা বলছে?’
প্রধান শিক্ষক: আপনার হয়তো একটু ভুল হচ্ছে স্যার। আমি ইতিহাস শিক্ষককে ব্যক্তিগতভাবে চিনি। সৎ ও সত্যবাদী মানুষ। আমার ছাত্র যদি মন্দির ভাঙতো, তাহলে তিনি সেটা নিশ্চয়ই বলতেন। তাছাড়া আমার ছাত্ররাও খুব ভালো স্যার, ওরা জানালার কাঁচ পর্যন্ত ভাঙেনা, আর আপনি বলছেন মন্দির ভাঙা। আপনি সত্যি সত্যি ভুল করছেন স্যার।
পরিদর্শক: !!??!!
৩৭।আউট
ছোট্ট টোকন বাড়ির সবার সঙ্গে বসে ক্রিকেট খেলা দেখছে। এক একটা ব্যাটসম্যান আউট হয় আর সবাই আউট আউট বলে চিৎকার করে ওঠে। একটা সময় ও আমাকে জিজ্ঞাসা করলো, আচ্ছা আপু, আউট কয় ধরণের?
আমি বললাম, ৬ ধরণের। বোল্ড আউট, ক্যাচ আউট, রান আউট, হিট উইকেট, স্ট্যাম্পড আর এলবিডব্লিউ। সঙ্গে সঙ্গে টোকন বলে উঠলো আচ্ছা আপু, তুমি নট আউটের কথাটা বললে না কেন?
৩৮।রেলগাড়ি ভ্রমণ
একবার এক বোকা লোক ট্রেনে করে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম যাচ্ছে তার বন্ধুর বাড়িতে। চট্টগ্রামে পৌঁছে ট্রেন থেকে নেমে বন্ধুকে দেখতে পেয়েই অভিযোগের ঝাঁপি খুলে বসলো সে।
‘জানিস, রেল কোম্পানি আমাকে এমন একটা সিট দিয়েছে, যেটা ট্রেন যেদিকে যায়, তার ঠিক উল্টোদিকে মুখ করা। এই পুরোটা সময় উল্টাদিকে তাকিয়ে থাকতে থাকতে আমার মাথা ধরে গেছে।’
বন্ধুটি বললো, ‘সে কি কথা, তোর বিপরীত দিকের ভদ্রলোককে অনুরোধ করে সিট বদল করে নিলেই তো হতো।’
বোকা লোকটি বললো, ‘আরে বাবা, সেই চেষ্টা কি আর করতাম না, বল? কিন্তু কিভাবে করবো, আমার উল্টা দিকের সিটে যে কোনো যাত্রীই ছিলো না।’
৩৯।ভাগ্য ভালো
দু’জন মানুষ রাস্তা দিয়ে হেঁটে হেঁটে যাচ্ছেন। এমন সময় একটি ছেলে তাদের একজনের কাছে জানতে চাইলো- ‘আঙ্কেল, কয়টা বাজে?’
লোকটা কোনো কথা না বলে ছেলেটার গালে দিব্যি জোরে একটা চড় বসিয়ে দিলো। ছেলেটা তো রীতিমতো হতভম্ব! খুব অবাক হয়ে সে জানতে চাইলো- ‘আঙ্কেল আমাকে মারলেন কেন?’
তখন সঙ্গের ভদ্রলোকটি বললেন, ‘সপ্তাহে একদিন উনি মৌন থাকেন। মানে কোনো কথা বলেন না, যা করার সবকিছু হাতেই দেখিয়ে দেন।
আজকে সেই বিশেষ দিনটি, একটা চড় মারার মানে হচ্ছে, এখন বাজে একটা।’ ছেলেটা তখন বললো, ‘বড়ো বাঁচা বেঁচে গেলাম! ভাগ্যটা বড়ই ভালো, ভাগ্যিস আরো ১ ঘন্টা আগে সময়টা জানতে চাইনি!
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:৩৭
আজীব ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই এত বড় হাসি দেওয়ার জন্য...........
ভালো থাকবেন শুভকামনা রইল...........।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ১১:০১
ঢাকাবাসী বলেছেন: বেশ ভাল লাগল।
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ দুপুর ১:০৪
আজীব ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ............
৩| ০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ৯:১৯
বাক স্বাধীনতা বলেছেন:
০৪ ঠা মে, ২০১৪ সকাল ৯:২৫
আজীব ০০৭ বলেছেন: ধন্যবাদ............
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০১৪ সকাল ৯:২০
মোহাম্মদ ওমর ফারুক ডেফোডিলস বলেছেন:
হা হা হা হা ....................হা হা হা