![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখক নই তবু চেষ্টা করি লিখতে, লেখা পরিনত হয়েছে আমার নেশাতে। খুব ভাল লিখতে পারি তা না, যখন একাকি থাকি একাকি অনুভব করি নিজের একাকিত্ব ভুলে থাকার চেষ্টা করি লেখার মাধ্যমে। মনে হয় লেখাতেই যেন সব সুখ লেখার মাঝেই দিতে পারি নিজের দুঃখ গুলোকে নতুন রুপ। তাই আমি লিখতে ভালবাসি লেখা যেমন আমার নেশা লেখায় ভালবাসা
নাস্তিক : মুসলিম লজিক: আইনস্টাইনের ধো*** ২টা *চি, মুমিনগো ধো**ও ২টা *চি । অতএব, আইনস্টাইন ও মুমিনরা সমান জ্ঞানী । প্রমাণিত ।
সৃষ্টিকর্তা বলতে কেউ নেই, প্রকৃতি থেকে সব কিছুর সৃষ্টি এবং প্রকৃতিতেই বিলিন হবে এবং প্রকৃতিই আবার নতুন ভূবন তৈরি করবে। নাস্তিকরা সবাই শিক্ষিত কিন্তু আস্তিকরা সবাই শিক্ষিত নয় তাই বলা যায় তারা নির্বোদ।
আমি :
হুম সত্যি কথা এবং সত্য ও বাস্তববাদী যুক্তিই দিলেন, আপনার যুক্তি অনুসারে আমিও মানি মুমিনরা আর আইনস্টাইন সমান জ্ঞানী ছিলেন কারণ তারা উভয়ে মানুষ, এবং তা কেবল দুনিয়াবী জ্ঞানের ক্ষেত্রে। কিন্তু জ্ঞানের মধ্যে ২ টা স্তর আছে যে একটা হচ্ছে প্রকৃতিগত ভাবে অদৃশ্য কোন সত্বা থেকে পাওয়া জ্ঞান আর একটা গবেষনাগত ।এ দুই এর মধ্যে একটা তো আইনস্টাইনের আছে তা হল গবেশনাগত জ্ঞান অপরটা নেই সুতরাং মুমিনরাই জ্ঞানের ক্ষেত্রে আইনস্টাইনের থেকে এগিয়ে। (প্রমানিত) মহাশূন্য অদৃশ্য কোন শক্তি আছে তা এখন বিজ্ঞানও বলতে শুরু করেছে এবং এর থেকেই নাকি মহাবিশ্বের সৃষ্টি। তাহলে কে এই অদৃশ্য শক্তি?? যদি বলেন প্রকৃতি?? তাহলে আমিও বলব হ্যাঁ প্রকৃতি। কারণ আল্লাহ কে যেমন মুসলমানরা আল্লাহ বলে জানেন, ঠিক হিন্দুরাও জানে ভগবান বলে ইহুদিরা গড কিন্তু তারা সবাই মানে যে আল্লাহ/ভগবান/গড এক এবং উনিই সৃষ্টি কর্তা। নাস্তিকদের ব্যপারেও ঠিক তা হয়েছে তারা সৃষ্টি কর্তাকে প্রকৃতি বলে, আরো বলে সব কিছুর সৃষ্টি প্রকৃতি থেকে আর প্রকৃতিতেই বিলিন আবার প্রকৃতি থেকেই নতুন দুনিয়ার সৃষ্টি হবে। এর অর্থ এই হল যে তারা শ্বিকার করে প্রকৃতি কেবল এক, প্রকৃতির কোন ধংস নেই, ধংস আছে প্রকৃতির সৃষ্টির, আর সৃষ্টি তার মাঝেই বিলিন হবে এর মানে প্রকৃতি ধংস হবে না চিরকালই রবে, আবার সেই প্রকৃতি থেকে নতুন এক দুনিয়া সৃষ্টি হবে যেটাকে আমরা বেহেস্ত বা পরকালীন জীবন বলি ইসলামের দৃষ্টিতে। প্রথমত আল্লাহ বলেছেন, তিনি এক আর একদিন তার সৃষ্টির সব কিছু ধংস হবে রবেন শুধু তিনি। এবং মানুষ দুনিয়াতে কৃত কর্মের ফল হিসাবে পাবে বেহেস্ত ও দোযগ এবং তা অনন্ত কালের তার মানে স্বর্গিয় দুনিয়া মানে আরেকটা দুনিয়া। মিলিয়ে দেখুন তো (প্রকৃতি কেবল এক, প্রকৃতির কোন ধংস নেই, ধংস আছে প্রকৃতির সৃষ্টির, আর সৃষ্টি তার মাঝেই বিলিন হবে এর মানে প্রকৃতি ধংস হবে না চিরকালই রবে, আবার সেই প্রকৃতি থেকে নতুন এক দুনিয়া সৃষ্টি হবে)। তাহলে প্রমানিত যে তারা সৃষ্টি কর্তায় বিশ্বাসী।
(বিদ্র: এখনো অবশ্য ফিরতি উত্তর পায়নি)
২| ১৩ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:৫৮
আজব গোয়েন্দা বলেছেন: দেখুন এখানে আমি অদৃশ্য জ্ঞান বলতে ধর্ম গ্রন্থকে বুঝাইনি, যদিও ধর্ম গ্রন্থও ইশ্বরে থেকে আগত জীবনকে সহজ ও সুন্দর করার শিক্ষা প্রদান করে।
আমি অদৃশ্য কোন সত্বা থেকে পাওয়া জ্ঞান বলতে সৃষ্টি কর্তার সাধনার মাধ্যমে পাওয়া জ্ঞানকে বুঝিয়েছি। আর পৃথিবীতে সকল ধর্মেই সাধক থাকেন তারা তাদের ধর্ম অনুযায়ি সাধনা করেন। প্রত্যেক ধর্মেই জ্ঞানের স্তর দুইটি। আর প্রত্যেক ধর্ম গ্রন্থই মানবতা শিক্ষা দেয়,আমরা হয়ত একই ধর্ম গ্রন্থে বিশ্বাসি না, কিন্তু প্রতিটি ধর্ম গ্রন্থেই উল্লেখ আছে সৃষ্টি কর্তা এক,সব কিছুর একজন সৃষ্টি কর্তা আছেন, আমরা প্রতিটি ধর্মের অনুসারিদের এই বিশ্বাসের মাঝে কোন পার্থক্যই নেই। আমরা সকলেই এতে একমত পোষন করি,যেখানে তিনটি ভিন্ন ভিন্ন ধর্ম একই দলিল দেয় ধর্ম গুলোর অনুসারিরাও একমত পোষন করতে পারে তাহলে এখানে অদ্ভুদ বিতিকিচ্ছির তো কিছু নেই।
ভাই এটা আর ওটারও তো কোন নাম আছে তাই এবং এটা ও ওটা হওয়া আমাদের আসা ,পৃতিবীর উৎস এগুলো তো প্রত্যেক র্ধমগ্রন্থেই দেওয়া আছে এগুলো ইশ্বরের সৃষ্টি। প্র্র্রত্যেক ধর্মগ্রন্থ এখানেও একই মত পোষন করে একই দলিল পেশ করে এটা ধর্মগ্রন্থেরই শিক্ষা। তাহলে তিনটি ভিন্ন ধর্ম যেখানে একই দলিল পেষ করে একই মত পোষন করে এটা মিথ্যা হতে পারে না। পৃতিবীতে বর্তমানে খ্রিষ্টানের সংখ্যা প্রথম, বোদ্ধ দ্বিতীয়, মুসলিম তৃতীয়, হিন্দু তারপর। নাস্তিকের টা জানি না, হলেও অল্প সংখ্যক। তাহলে পৃথিবীর জন সংখ্যার তিন ভাগের আড়াই ভাগই একই মত পোষন করে তাহলে কি এই জ্ঞান মিথ্যা??। এত গুলো মানুষ ভ্রান্ত??!
©somewhere in net ltd.
১|
০৭ ই জুন, ২০১৪ রাত ১১:১১
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: আপনার উত্তরটা আপাত দৃষ্টিতে যৌক্তিক। সর্বাঙ্গসুন্দর নয়।
///জ্ঞানের মধ্যে ২ টা স্তর আছে যে একটা হচ্ছে প্রকৃতিগত ভাবে অদৃশ্য কোন সত্বা থেকে পাওয়া জ্ঞান আর একটা গবেষনাগত ।এ///-----
আপনি কি নিশ্চিত আপনার ধর্মগ্রন্থই অদৃশ্যসত্ত্বা থেকে আগত জ্ঞান। অনুরুপভাবে অন্য ধর্মাবলম্বীরাও এই দাবী করে। কারটা সত্য? আপনার কাছে আপনার ধর্ম , অন্যদের কাছে তাদের নিজেদেরটা। কি অদ্ভুত বিতিকিচ্ছি অবস্থা।
জ্ঞান নিয়ে আরও কিছু বলি। ধর্মই নাকি সরল পথ দেখায়।
ক্যামনে, জানেন? এই দেখুন:
- এটা কীভাবে হল?
- ঈশ্বর বানাইছে!
- ওটা কীভাবে হল?
- ঈশ্বর হওয়াইছে!
- আমরা কীভাবে এলাম?
- ঈশ্বর পাঠাইছে!
- পৃথিবীর উৎস কোথা থেকে?
- এইডাও ঈশ্বর বানাইছে।
...
দেখছেন, কী সহজ-সরল পথ?
আশা করি রাগ না করে কথার মর্মার্থ বোঝার চেষ্টা করবেন।