![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি লেখক নই তবু চেষ্টা করি লিখতে, লেখা পরিনত হয়েছে আমার নেশাতে। খুব ভাল লিখতে পারি তা না, যখন একাকি থাকি একাকি অনুভব করি নিজের একাকিত্ব ভুলে থাকার চেষ্টা করি লেখার মাধ্যমে। মনে হয় লেখাতেই যেন সব সুখ লেখার মাঝেই দিতে পারি নিজের দুঃখ গুলোকে নতুন রুপ। তাই আমি লিখতে ভালবাসি লেখা যেমন আমার নেশা লেখায় ভালবাসা
সালের জানুয়ারি। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার স্থানীয় অধিবাসীদের প্রায় সবাই জানেন সে সময়টায় যখন তখন আকাশে মেঘ জমত। কয়েক মাস পরে গ্রীষ্ম শুরু হলে পথঘাট বাদামি রং ধারণ করার আগে বৃষ্টি-বাদলায় পাহাড়গুলোতে দেখা যাবে সবুজের সমারোহ। আলোকচিত্রী চার্লস ও’রিয়ার গাড়ি চালিয়ে উত্তর ক্যালিফোর্নিয়ার সনোমা থেকে মেরিন যাচ্ছিলেন বান্ধবী (বর্তমানে তাঁর স্ত্রী) ডাফনির কাছে। পথে পড়ল হাইওয়ে-১২। এই এলাকার পথঘাট কিছুটা সংকীর্ণ, তবে প্রচুর বাতাস। জায়গাটায় এসে চার্লস দেখলেন, নিচে কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া পাহাড়ি ঢালে আকাশে জমে থাকা কিছু দমকা মেঘের আলো-ছায়া সবুজ ঘাসগুলোকে আরও ঝলমলে সবুজ করে তুলেছে। গাড়ি থামিয়ে নিজের মাঝারি মানের মামিয়া আরজেড-সিক্সসেভেন ফিল্ম ক্যামেরা দিয়ে দৃশ্যটি ফ্রেমবন্দী করে আবার ছুটলেন তাঁর গন্তব্যে। পরে ইন্টারনেটে করবিস স্টক ফটো লাইব্রেরিতে ছবিটা দিয়ে দিলেন চার্লস। কাকতালীয়ভাবে করবিসের প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন স্বয়ং বিল গেটস। সেখান থেকেই ব্লিসজ নামের ছবিটির খোঁজ পায় মাইক্রোসফট। ২০০১ সালে বাজারে আসা সবচেয়ে জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম উইন্ডোজ এক্সপির নিজস্ব ওয়ালপেপারে ব্যবহার করা হয় ছবিটি। তারপর বাকিটা তো ইতিহাস। বিশ্বের কোটি কোটি মানুষের চোখে সবচেয়ে বেশি বার দেখা ছবিটিই হলো এই ব্লিস।
২| ০৮ ই জুন, ২০১৪ রাত ৮:৪৯
আজব গোয়েন্দা বলেছেন: হুম
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:০৬
নাহিদ ইসলাম ৩৫০ বলেছেন: জানা ছিলো না। জেনে গেলাম।
প্রযুক্তি বিষয়ক বাংলা ব্লগঃ আইডিয়া বাজ