![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
বিশ্ব এখন রেডিমেড গার্মেন্টসের জন্য একটি জনপ্রিয় হটস্পট খুঁজছে। কাঁচামাল এবং শ্রমমূল্য বৃদ্ধি এবং চীনের সামগ্রিক প্রতিযোগিতামূলক অবস্থানের কারণে গত দুই দশকের পোশাক শিল্পের যে বিচ্ছুরণ তা সমাপ্ত হতে চলেছে।
কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে, বাংলাদেশ কি প্রস্তুত, পোশাক শিল্পের পরবর্তী হটস্পট হতে?
ইউরোপ ও মার্কিন প্রধান প্রধান পোশাক আমদানিকারক কোম্পানিগুলির সাথে আলোচনা করে, কনসালটেন্সি ফার্ম, মেক কিনসে এক গবেষণা পত্রে দেখিয়েছে, ২০২০ সালের মধ্যে ইউরোপ ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বাংলাদেশ থেকে তাদের আমদানি বর্তমান ২০% থেকে ৩০% এ বৃদ্ধি করার পরিকল্পনা করছে। অপর দিকে মধ্যম সারির পোশাক আমদানিকারকগণ বর্তমান ১৩% থেকে বৃদ্ধি করে ২৫% পর্যন্ত তাদের আমদানি করার পরিকল্পনা করেছে।
এর ফলে বাংলাদেশের তৈরি পোশাক শিল্প (আর এম জি) ৭-৯% বৃদ্ধি পেয়ে ২০২০ সালে ৩৬-৪২ বিলিয়ন ডলারে উন্নীত হবে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০০
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আমাদের সম্ভাবনা খুবই ভাল। ইন্ডিয়া নান কায়দায় অসুবিধা সৃষ্টির চেষ্টা করছে। এই সমস্ত বৈরী আচরণের ব্যাপারে সজাগ থাকলে, আমরা এগিয়ে যেতে পারবো, ইন্ডিয়া কিছুই করতে পারবেনা। রাজনীতি বাদই দিলাম, ইন্ডিয়া ব্যবসার ক্ষেত্রে আমাদের প্রধান প্রতিদ্বন্দ্বী। শ্রমিক অসন্তোষ ও অন্তর্ঘাতমূলক কাজের পিছনে, ইন্ডিয়ার ইন্ধনের কিছু এনজিও কাজ করছে। খুবই সজাগ থাকতে হবে। আমাদের সম্ভাবনা খুবই উজ্জ্বল।
২| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৫১
অস্থির পোলাপাইন বলেছেন: হৈতে পারে। কম্পিটিটিভ মার্কেটে বাংলাদেশের ফার্মগুলা ভালো নাম কামাইছে। প্রতিদিনই নতুন মার্কেট খুজতাছে আমগো গার্মেন্টস গুলা।
সরকার যদি কিছু জিনিস এর সহজলভ্যতা নিশ্চিত করতে পারে আর মালিকরা যদি বি.এম.ডব্লিউ/মার্সিডিজ কেনা কমায়া শ্রমিক+টেলনোলজিতে আরো ইনভেস্ট করে বাংলাদেশরে ১ নং এক্সপোর্টার হইতে কেউ ঠেকাইতে পারবো না।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১:০৯
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা খুবই দরকার। আন্দোলনের নামে, বিদেশী রাষ্ট্রের ইন্ধনের অনেক সময় চট্টগ্রাম বন্দরকে দিনের পর দিন বন্ধ রাখা হয়। আপাতত মনে হয়, এটা আন্দোলনের অংশ। আসল উদ্দেশ্য রেডিমেড গার্মেন্টস রফতানি ব্যাহত করা। কখনো কখনো শ্রমিকের অধিকারের নামে ফ্যাক্টরি পরিয়ে দেয়া হয়। শ্রমিকরা বলেছে, তারা ফ্যাক্টরিতে কখনই আগুন দেয় না, কারণ এই ফ্যাক্টরিই তাদের রুটি রুজির জায়গা। তা হলে, শ্রমিকের অধিকারের নামে কে আগুন দেয়। সজাগ থাকুন। আমাদের রফতানি বাড়াতে হবে। অর্থনীতি উন্নত করতে হবে। তা হলেই মর্যাদা সম্পন্ন স্বাধীন রাষ্ট্র হিসাবে টিকে থাকতে পারবো। অন্যথায় ইন্ডিয়া বাংলাদেশকে ন্যাংটা করে পেটাবে।
৩| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ ভোর ৪:১৭
রকিবুল আলম বলেছেন: স হ ম ত
৩০ শে জুন, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আমাদের শিল্প বিকাশের ক্ষেত্রে দেশি ও আন্তর্জাতিক শত্রু ও প্রতিপক্ষ সম্পর্কে সজাগ থাকতে হবে। আন্তর্জাতিক বন্ধুত্ব শুধু মাত্র দেশের স্বার্থেই হতে হবে। কোন দেশেরই স্থায়ী আন্তর্জাতিক বন্ধু নাই। এখানে দেশের স্বার্থটাই বড়। ব্যক্তি বা দলিয়ও স্বার্থের কোন স্থান নাই। দেশ সবার উপরে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১২ রাত ১২:৪৭
সুখী মানুষ বলেছেন: kon ki. khub bhalo laglo