নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মন শান্ত করতে মেডিটেশন

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪১

যখন কারো 'আমিত্ব' মাথাচাড়া দিয়ে উঠে বা খুব বেশী দুশ্চিন্তা গ্রস্ত হয় বা গভীর মন-বেদনায় কষ্ট পেতে থাকে তখন তা শরীরে অসুখ আকারে প্রকাশ পেতে থাকে। মানসিক এবং আবেগজনিত ভারসাম্যহীনতার কারণে গ্যাস্ট্রিক আলসার, যক্ষ্মা, হৃদরোগ ইত্যাদি অসুখ দেখা দেয়। এই অসুস্থতা এবং রোগ অনেকাংশে এড়ানো যায় যদি মানুষ দিনে কয়েক মিনিট ব্যয় করে ধ্যান চর্চা মাধ্যমে তাদের মন শান্ত করতে। অনেক লোক মেডিটেশনকেই বিশ্বাস করে না অথবা এর গুরুত্ব বোঝেন না বলে অনুশীলনে অলসতা করে। কিছু মানুষ বলে মেডিটেশন শুধু শুধু সময় নষ্ট। আমরা অবশ্যই স্মরণ রাখবো, বিশ্বের প্রত্যেক আধ্যাত্মিক সাধক মেডিটেশন চর্চার মাধ্যমে জীবনের সর্বোচ্চ শিখরে উন্নত হয়েছেন। তারা আজ লাখ লাখ মানুষের দ্বারা সম্মানিত, কারণ তারা মানবতার অসাধারণ সেবা করতে পেরেছেন তাদের সর্বোচ্চ জ্ঞানের দ্বারা যা তারা মেডিটেশন অনুশীলনের মাধ্যমে পেয়েছেন।

মন্তব্য ২২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (২২) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৪৬

এক্সপেরিয়া বলেছেন: মানসিক এবং আবেগজনিত ভারসাম্যহীনতার কারণে গ্যাস্ট্রিক আলসার, যক্ষ্মা, হৃদরোগ ইত্যাদি অসুখ দেখা দেয়। =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

২| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০

এক্সপেরিয়া বলেছেন:

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:০০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: চমৎকার ছবির জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনার রস বোধ চমৎকার। বিষয়ের সাথে মিল রেখে এত সুন্দর ছবি কোথায় পেলেন। ছবিটা দেখে বেশ মজা পেলাম।

৩| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৭

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: চিকিৎসাবিজ্ঞনীরা দীর্ঘ গবেষণা করে দেখেছেন ৭৫% রোগের মূল কারণ মানসিক। তাই মন-দেহ নিয়ন্ত্রণকারী তথ্যভান্ডার পুনর্বিন্যাসের মাধ্যমে একদিকে দেহ যেমন নিজেই নিজেকে রোগমুক্ত করতে পারে; তেমনি সুস্থ জীবনদৃষ্টি গ্রহণের মাধ্যমে পারে পরিপূর্ণ সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে। আর এ প্রক্রিয়ার সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হলো মেডিটেশন।

৪| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

এক্সপেরিয়া বলেছেন: আপনে গরুজীর ভাড়া খাটা দালাল তাই না?

Click This Link

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আপনার অসহিষ্ণু মনোভাব এবং মন্তব্যগুলি পড়ে বেশ হাসি পাচ্ছে।

৫| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৯

এক্সপেরিয়া বলেছেন: আপনার গরুজী আর কিছুদিন পরে বলবে, এইডস রোগও মানসিক অশান্তির ফলাফল, তাই না?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:২৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: ডা. ডিন অরনিশ পরিচালিত গবেষণায় দেখা গেছে-মেডিটেশন ক্যান্সার অনুঘটক জিনের ওপর প্রভাব ফেলছে। প্রোস্টেট ক্যান্সরের প্রাথমিক অবস্থায় আছে এমন পুরুষদের নিয়মিত মেডিটেশন করিয়ে দেখা গেছে তাদের দেহের প্রায় ৫০০ জিনের আচরণ বদলে গেছে। ক্ষতিকর জিনগুলো দমে গেছে, উপকারী জিনগুলো সক্রিয় হয়ে উঠেছে।

কাজেই আপনি নিশ্চিত থাকতে পারেন।

৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:১৬

ইমাম হাসান রনি বলেছেন: মানসিক এবং আবেগজনিত ভারসাম্যহীনতার কারণে গ্যাস্ট্রিক আলসার, যক্ষ্মা, হৃদরোগ ইত্যাদি অসুখ দেখা দেয় =p~ =p~ =p~ =p~ =p~

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: নিরাময় ও সুস্বাস্থের ক্ষেত্রে মেডিটেশনের যে সরাসরি ভূমিকা রয়েছে তা এখন সারা বিশ্বেই স্বীকৃত। চিকিৎসাবিজ্ঞানীরা দেখেছেন যে, শতকরা ৭৫ ভাগ রোগের কারণই মনোদৈহিক। অর্থাৎ রোগের লক্ষণ দেহে প্রকাশ পেলেও এর উৎস হচ্ছে মন। আর বাকি ২৫ ভাগ রোগের কারণ জীবাণে সংক্রমণ, ভুল খাদ্য গ্রহণ, ব্যায়াম না করা এবং দৈহিক আঘাত, ওষধ ও অপারেশনের পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া।

৭| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৬

এক্সপেরিয়া বলেছেন: যক্ষ্মা কিভাবে মনোদৈহিক হয়? যক্ষা রোগ কি জানেন?

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: তাই শতকরা ৭৫ ভাগ রোগের নিরাময় হতে পারে শুধুমাত্র দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করে সুস্থ জীবনদৃষ্টি গ্রহণের মধ্য দিয়েই। আর সুস্থতার জন্যে দৃষ্টিভঙ্গি বা জীবনচেতনা পরিবর্তনের সবচেয়ে সহজ পথ হচ্ছে মেডিটেশন।

৮| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৭

এক্সপেরিয়া বলেছেন: ত্য্যান্য্যা প্যাচান কেন?

যক্ষ্মা কিভাবে মনোদৈহিক হয়, সেটা সরাসরি বলেন, আপনার পীর বাবার কাছ থেকে জেনে আসেন, যদি না জানেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: ড. জন কাবাত জিন এবং ডা. রিচার্ড ডেভিডসন এক পরীক্ষায় দেখেছেন, যারা মেডিটেশন করেন তাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা অন্যদের চেয়ে বেশি। মেডিটেশন করেন না এবং নতুন মেডিটেশন শিখেছেন এমন দুই শ্রেণীর লোকের মধ্যে ফ্লু'র জীবাণু সংক্রমিত করে দেখা গেছে, যারা মেডিটেশন করেছেন তাদের রক্তে এ সংক্রমণের চার সপ্তাহ এমনকি আট সপ্তাহ পরেও এন্টিবডির মাত্রা ছিলো বেশি।

আশা করি উত্তর পেছেন।

৯| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৩

এক্সপেরিয়া বলেছেন: না, উত্তর পাই নাই। আপনি ত্যান্যা পেচানী বন্ধ করে সরাসরি জবাব দেন।

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: প্রফেসর ডা. হার্বার্ট বেনসন। হার্ভার্ডের মাইন্ড-বডি মেডিকেল ইনস্টিটিউটের প্রতিষ্ঠাতা। মেডিটেশনের নিরাময় ক্ষমতা নিয়ে যিনি গত ৫০ বছর ধরে গবেষণা করেছেন। ১৯৭৫ সালে প্রকাশিত হয় তার আলোড়ন সৃষ্টিকারী The Relaxation Response. এই বইয়ে আপনি আরও বিস্তারিত জানতে পারবেন।

এক্সপেরিয়া, আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। অনেক ধৈর্যের সাথে আপনি জানার চেষ্টা করেছেন। আপনার আগ্রহ দেখে আমার বেশ ভাল লেগেছে। আপনার জানার আগ্রহ, আপনাকে সত্যর কাছে পৌছে দিবে। ভাল থাকবেন। আমি আপনার জন্য দোয়া করছি।

১০| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৫৮

দেশে ভালোবাসা নাই বলেছেন: meditation এর মাধ্যমে লিঙ্গ বড় করার কোন উপায় আছে? #:-S :!> :#> :|

০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: মেডিটেশন আসলে কি?

প্রথমত, সচেতনভাবে পেশি এবং স্নায়ুর শিথিলায়ন। সাধারণভাবে শরীর যখন শিথিল হয় তখন আমরা অচেতন হয়ে যাই, ঘুমিয়ে পড়ি। মেডিটেশনে দেহ শিথিল হবে কিন্তু চেতনা সজাগ থাকবে, আপনি সচেতন থাকবেন।

দ্বিতীয়ত, অস্থির মনকে স্থিরকরণ এবং মনোযোগকে সুচাগ্র করা। আমাদের মন হয় অতীত নিয়ে অনুশোচনা করে, না হয় ভবিষ্যৎ নিয়ে দুশ্চিন্তা করে, সে বর্তমানে থাকতে চায় না, স্থির থাকতে চায় না।

তৃতীয়ত, আত্মনিমগ্নতা। যখন একজন মানুষ আত্মনিমগ্ন হয়, নিজের আত্মার সাথে, অন্তরতম আমি-র সাথে, field of pure potentialities এর সাথে সংযুক্ত হয় তখনই সে প্রজ্ঞাপূর্ণ অন্তর্দৃষ্টি লাভ করে। তার দৃষ্টি, তার অনুভবের দরজা খুলে যায়। সে নতুন সত্যকে অনুভব করতে পারে।

১১| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৪৩

আবদুল্লাহ আল জাফর মালেক বলেছেন: কাগুরে লাইকাইলাম

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: ধন্যবাদ। প্রতিদিন দু' বেলা মেডিটেশন করবেন, ভাল থাকবেন। পৃথিবী কত সুন্দর, কত আনন্দময় তা উপলব্ধি করতে পারবেন। জীবন কত মধুর। মানুষ ও প্রকৃতির প্রতি মমতা সৃষ্টি হবে। আপনার প্রতি মানুষ ও প্রকৃতির আনুকূল্য বৃদ্ধি পাবে।

১২| ০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৫৫

গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: ব্লগে বেশী সময় কাটাচ্ছি। পড়ালেখার বারোটা। সমাধান দেন। পোষ্টেই। বই, সিডি, কোর্স করতে বলবেন না প্লিজ।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:১৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: এর সমাধান হলো, কেন আপনি পড়ছেন সে সম্পর্কে সুস্পষ্ট ধারণা থাকা। যারা ভালো রেজাল্ট করেন তারা কিন্তু কখনো ভাবেন না বা বলেন না যে, পড়তে তাদের বিরক্ত লাগে। কারণ পড়ার সুফলটা তাদের জানা আছে। তারা জানেন, ভাল রেজাল্ট করলে কী কী সুবিধা পাওয়া যাবে এবং এর জন্যে কষ্ট স্বীকার করতেও তারা প্রস্ত্তত। আপনাকে জানতে হবে কেন আপনি ভালো করবেন। ভালো রেজাল্ট এমন এক অর্জন যা আপনাকে দেবে সহজ স্বীকৃতি, সম্মান ও গ্রহণযোগ্যতা-অন্যদের যা অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে পেতে হয়। মা-বাবা শিক্ষক ও বন্ধুমহলে যেমন তিনি পান এ গুরুত্ব তেমনি যেকোনো আসরে তিনি হন আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু।
শিক্ষাজীবনে এবং কর্মজীবনে প্রতিযোগিতায় এগিয়ে থাকার পাশাপাশি জীবনে প্রথম হওয়ার পথ হয় অনেক সহজ। যারা প্রাতিষ্ঠানিক লেখাপড়ায় ভালো রেজাল্টের মাধ্যমে স্বীকৃতি পায় তারা জীবনে প্রথম হওয়ার পথে অর্ধেক এগিয়ে যায়। কারণ প্রাতিষ্ঠানিক ডিগ্রি, জ্ঞান ও তথ্য একজন মানুষের চলার পথকে অনেক সহজ করে, ত্বরান্বিত করে। অবশ্য এ জ্ঞান শুধু পুঁথিগত জ্ঞান নয়। কিন্তু একজন ক্লাসে ভাল রেজাল্ট করার পরে এ জ্ঞান অর্জনের সুযোগ স্বাভাবিকভাবেই বেশি।

কাজেই আপনি পড়তে বসে ভাববেন-পড়ে আপনার কী কী লাভ হবে, ভাল রেজাল্ট করে আপনি কী কী পাবেন। তখনই দেখবেন পড়তে আপনার বিরক্তি আসছে না, বরং এক পড়ার পর আরেক পড়া নিয়ে বসতে চাইবেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.