নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

গৃহযুদ্ধের পর যুক্তরাষ্ট্র পুনর্গঠন -- শেষ পর্ব

১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৮:৫৫

১৮৬৬ কংগ্রেস ফ্রীডম্যান'স ব্যুরো এবং সিভিল রাইটস বিল পাস করে প্রেসিডেন্ট জনসনের কাছে স্বাক্ষরের জন্য পাঠায়। ফ্রীডম্যান'স ব্যুরোর কাজ ছিল অভিবাসী ও মুক্ত দাসদের পুনর্বাসনে সাহায্য করা, আর সিভিল রাইটস আইনটার উদ্দেশ্য ছিল জন্মসূত্রে আমেরিকান নাগরিকদের আইনগত সমান অধিকার প্রদান। প্রেসিডেন্ট জনসন দুইটা আইনেই ভেটো প্রদান করলে কংগ্রেসের সাথে প্রেসিডেন্টের সম্পর্ক চূড়ান্ত অবনতি ঘটে। ১৮৬৮ সালের ২৪ ফেব্রুয়ারী কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট অ্যান্ড্রু জনসনকে তার পদ থেকে অপসারণ করে।

১৮৬৮ সালে ইউলিসিস এস. গ্রান্ট যুক্তরাষ্ট্রের ১৮শ তম প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর কংগ্রেসের পুনর্গঠন নীতিমালাকে সমর্থন করেন। আফ্রিকান আমেরিকানদের স্বার্থরক্ষার জন্য কংগ্রেস এনফোর্সমেন্ট এক্টস পাস করে। এই আইন বলে প্রেসিডেন্ট গ্রান্ট কু ক্লাক্স ক্লান (Ku Klux Klan) কে দমন করতে সক্ষম হন। কিন্তু পুনর্গঠন প্রশ্নে রিপাবলিকান পার্টির মধ্যে অন্তর্দ্বন্দ্ব নিরসন করা সম্ভব হয়নি। রিপাবলিকান পার্টির রক্ষণশীলরা ডেমোক্রেটিক পার্টির সহায়তা নিয়ে পুনর্গঠনে প্রবল বিরোধিতা করতে থাকে। কার্পেটবেগারদের (carpetbagger) ব্যাপক দুর্নীতি, রাজ্যগুলিতে অতিরিক্ত রাজস্ব ব্যয় এবং অতিরিক্ত করের চাপ এই সমস্ত ইস্যুতে তারা সোচ্চার ছিল। ডেমোক্রেটিক পার্টি, যারা পুনর্গঠনের বিরোধিতা করছিলো, ১৮৭৪ সালের নির্বাচনে হাউস অফ রিপ্রেজেনটেটিভে সংখ্যাগরিষ্টতা অর্জন করে। আমিরিকার ইতিহাসে এই পুনর্গঠন প্রক্রিয়া একটা গুরুত্বপর্ণ ঘটনা। অনেক ঐতিহাসিক মনে করেন পুনর্গঠন প্রক্রিয়া ব্যর্থ হয়েছে। এই লেখকের ব্যক্তিগত অভিমত, পুনর্গঠন প্রক্রিয়া পুরাপুরি সফল হয় নাই। যার ছায়া সমাজে দেখা যায়।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০১

পয়গম্বর বলেছেন: আপনার চমৎকার অনুবাদটি পড়লাম। আমি কি আপনার সাথে ইমেইলে যোগাযোগ করতে পারি? [email protected]

২৯ শে জুন, ২০১৭ রাত ৯:৩৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: এই লেখাটা আসলে সরাসরি কোনো লেখার অনুবাদ না। তবে যে লেখাগুলি পড়ে আমি এটা লিখতে উদ্ভুদ্ধ হয়েছি, ওই লেখাগুলি অবশ্যি ইংরেজিতে। এককথায় বলতে পারেন,পড়েছি ইংরেজিতে আর লিখেছি বাংলায়।

২| ১১ ই এপ্রিল, ২০১৭ রাত ৯:০২

রিফাত হোসেন বলেছেন: বুঝলাম।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.