নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
১৭শ সংশোধনী
প্রতি রাজ্য থেকে ঐ রাজ্যের জনগণের সরাসরি ভোটে ছয় বছরের জন্য নির্বাচিত দুইজন করে সিনেটর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট গঠিত হবে; এবং প্রত্যেক সিনেটরের একটি করে ভোট থাকবে। রাজ্য বিধানসভার নির্বাচনে ভোটার হওয়ার যোগ্য ব্যক্তিরাই এই নির্বাচনে ভোটার হিসাবে গণ্য হবে।
যখন সিনেটে কোন রাজ্যের প্রতিনিধির পদ শূন্য হবে, সেই রাজ্যের নির্বাহী কর্তৃপক্ষ ওই শূন্য পদ পূরণের জন্য নির্বাচনী প্রজ্ঞাপন জারি করবেন: তবে শর্ত থেকে যে, কোন রাজ্যের আইনসভা এই মর্মে নির্বাহী কর্তৃপক্ষকে ক্ষমতা প্রদান করতে পারে যে জনগণের ভোটে নির্বাচিত হওয়ার পূর্ব পর্যন্ত সাময়িক ভাবে কাউকে নিয়োগ দিতে পারবেন।
এই সংশোধনী এই সংবিধানের বৈধ অংশে পরিণীত হওয়ার আগে যারা সিনেটর হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন তাদের নির্বাচন বা পদের মেয়াদ এই সংশোধনী দ্বারা প্রভাবিত হবে না।
ভাষ্য
সংবিধানের ১৭শ সংশোধনী ১৯১২ সালের ১৩ মে কংগ্রেসে পাস হয়, আর ১৯১৩ সালের ৮ এপ্রিল তা অনুমোদিত হয়।
এই সংশোধনীর দ্বারা সংবিধানের প্রথম অনুচ্ছেদের ৩ ধারার ১ম দফা সম্পূর্ণ ভাবে এবং ২য় দফা আংশিক ভাবে পরিবর্তন হয়।
প্রত্যেক রাজ্য থেকে দুইজন করে সিনেটর থাকবে। ৫০টা রাজ্য থেকে মোট ১০০ জন সিনেটর নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সিনেট গঠিত। সিনেটররা জনগণের সরাসরি ভোট নির্বাচিত হবেন। মূল সংবিধানে সরাসরি ভোটের বিধান ছিল না। তখন প্রত্যেক রাজ্যের আইনসভার মাধ্যমে ঐ রাজ্যের সিনেটর নির্বাচিত হতো। সংবিধানের ১৭ তম সংশোধনীর মাধ্যমে সরাসরি ভোটার মাধ্যমে সিনেটর নির্বাচনের বিধান করা হয়।
সিনেটরদের পদের মেয়াদ হবে ছয় বছর। সিনেটে প্রত্যেক সিনেটর একটা করে ভোট দিতে পারবেন। রাজ্য বিধানসভার নির্বাচনে যারা ভোটার তারাই সিনেট নির্বাচনের ভোটার হিসাবে গণ্য হবেন।
কোন সিনেটরের পদ খালি হলে, তিনি যে রাজ্য থেকে নির্বাচিত হয়েছিলেন সেই রাজ্যের নির্বাহী কর্তৃপক্ষ, মানে ওই রাজ্যের গভর্নর নতুন নির্বাচনের ঘোষণা দিবেন। কোন রাজ্যের আইনসভা ইচ্ছা করলে গভর্নরকে এমন ক্ষমতা দিতে পারে যে, জনগণের সরাসরি ভোট নির্বাচিত হওয়ার আগ পর্যন্ত গভর্নর অস্থায়ী ভাবে একজনকে সিনেটর হিসাবে নিয়োগ দিতে পারেন। এর উদ্দেশ্য হল নির্বাচন না হওয়া পর্যন্ত সিনেটে ঐ রাজ্যের সিনেটরের পদ খালি থাকবে না। অর্থাৎ সবসময় সিনেটে রাজ্যের প্রতিনিধি থাকবে।
১৮শ সংশোধনী
ধারা ১। এই অনুচ্ছেদ অনুমোদিত হওয়ার এক বছর পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রের ভিতর পানীয় হিসাবে মাদকদ্রব্য উৎপাদন, বিক্রয় বা পরিবহন, আমদানি বা যুক্তরাষ্ট্র থেকে রফতানি নিষিদ্ধ থাকবে।
ধারা ২। কংগ্রেস এবং রাজ্যগুলির একই রকম ক্ষমতা থাকবে উপযুক্ত আইন প্রণয়নের মাধ্যমে এই অনুচ্ছেদ বলবত করার।
ধারা ৩। কংগ্রেস থেকে পাস হওয়ার সাত বছরের মধ্যে রাজ্যগুলির বিধানসভায় এই অনুচ্ছেদ অনুমোদিত না হলে তা অকার্যকর হয়ে যাবে।
ভাষ্য
সংবিধানের ১৮শ সংশোধনী ১৯১৭ সালের ১৮ ডিসেম্বর কংগ্রেসে পাস হয়, আর ১৯১৯ সালের ১৬ জানুয়ারি তা অনুমোদিত হয়।
যে উদ্দেশ্য নিয়ে যুক্তরাষ্ট্রে মদ নিষিদ্ধ করা হয়েছিল তা ব্যর্থ হয়। ফলে ১৯৩৩ সালের ৫ ডিসেম্বর সংবিধানের ২১শ সংশোধনীর দ্বারা এই বিধান বাতিল হয়ে যায়।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৮
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: আমি ১০ বছর ৫ মাস যাবত এই ব্লগ লিখছি। গত নয় বছরই দেশীয় বিষয়-আশয় নিয়ে লিখেছি। আমি গত ৫ বছর ধরে যে দেশে বাস করি সে দেশের প্রতিও আমার দায়িত্ব ও দায়বদ্ধতা আছে। যেহেতু আমি এই দেশ জন্মগ্রহণ করি নাই, তাই এই দেশের অনেক কিছুই আমি জানি না। জানার তাগিদে এই দেশের আইন, সংবিধান, ইতিহাস, সংস্কৃতি ইত্যাদি পড়ছি। এর মধ্যে কিছু কিছু বিষয় ব্লগারদের সাথে শেয়ার করছি।
সবাই যে সব বিষয়ে সমান আগ্রহী হবে, তা না। যাদের ভালো লাগছে তার পড়ছে, অনেকেই বিরক্ত হচ্ছে।
২| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ বিকাল ৫:৫৯
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: এম আর তালুকদার বলেছেন: জনাব আপনারা দেশের প৾থম সারির নাগরিক দেশের বুদ্ধিজীবী, দয়া করে দেশকে নিয়ে কিছু লিখুন।
ভালো থাকুন নিরন্তর। ধন্যবাদ।
১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ সন্ধ্যা ৬:০২
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: ইতোমধ্যে এম আর তালুকদারের মন্তব্যের জবাব দিয়েছি। আশা করি উত্তর পেয়েছেন।
©somewhere in net ltd.
১| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৭ রাত ১:৩০
এম আর তালুকদার বলেছেন: জনাব আপনারা দেশের প৾থম সারির নাগরিক দেশের বুদ্ধিজীবী, দয়া করে দেশকে নিয়ে কিছু লিখুন।