নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
৯। আলোচিত রায়টি ৭৯৯ পৃষ্ঠার একটা আবর্জনা। অস্বাভাবিক দীর্ঘ রায়, আসলে কোন সঠিক রায় না।
বিচারপতিরা কখন দীর্ঘ রায় লেখে?
(ক) যখন কোন সত্য গোপন করতে চায়;
(খ) যখন বিচার্য বিষয় সম্পর্কে তার স্পষ্ট ধারণা না থাকে;
(গ) যখন আত্মবিশ্বাসের অভাব থাকে।
১০। ৭৯৯ পৃষ্ঠার এই আবর্জনাটা প্রসব করা হয়েছে সত্য গোপন করে রাজনৈতিক খেলাধুলা করার জন্য।
১১। বিচারের রায়কে রাজনৈতিক খেলাধুলার গুটি হিসাবে প্রথম ব্যবহার করতে শুরু করেন বিচারপতি খায়রুল হক। খায়রুল হকের সৃষ্ট আবর্জনা গুলি আওয়ামীলীগের পক্ষে যাওয়াতে আওয়ামীলীগ, আওয়ামীলীগ সমর্থিত প্রিন্ট ও ইলেক্ট্রনিক মিডিয়া, তথাকথিত বুদ্ধিজীবী ও সুশীল সমাজ ঐতিহাসিক রায়, যুগান্তকারী রায় ইত্যাদি বলে প্রশংসা করেছে।
১২। বাহাত্তরের মূল সংবিধানে সংসদ সদস্য কর্তৃক বিচারপতিদের অপসারণের বিধান ছিল। ৪র্থ সংশোধনীর মাধ্যমে এই বিধান পরিবর্তন করে প্রেসিডেন্টের হাতে একক ভাবে ক্ষমতা নিয়ে নেয়া হয়। অর্থাৎ প্রেসিডেন্টের ইচ্ছায় বিচারপতি থাকবে অথবা চলে যাবে।
১৩। ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে বিচারপতি অপসারণের ক্ষমতা সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের কাছে দেয়া হয়। এই কাউন্সিল বিচারপতিদের নিয়ে গঠিত। এখানে রাজনৈতিক হস্তক্ষেপের সুযোগ নাই।
১৪। বিচারপতি খায়রুল হক জিয়াউর রহমান, বি এন পি, সামরিক সরকার ইত্যাদিকে ব্যাপক গালিগালাজ করে ৫ম সংশোধনী বাতিল করে দেন। শুধুমাত্র ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে সৃষ্ট সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধানটা রেখে। তিনি এই বিধানের ক্ষেত্রে বাহাত্তরের মূল সংবিধানে ফিরে গেলেন না। তিনি রায়ে যেখানে বললেন, ৫ম সংশোধনীই অবৈধ, সেখানে ৫ম সংশোধনীর মাধ্যমে সৃষ্ট সুপ্রিম জুডিশিয়াল কাউন্সিলের বিধানটা কি ভাবে রেখে দিলেন? কি পরিমাণ অসৎ !
২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:৪৭
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন: সঙ্গেই থাকুন, শেষ পর্ব পর্যন্ত পড়ুন।
©somewhere in net ltd.
১| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৭ রাত ৯:১০
সোহানী বলেছেন: চলুক... সাথে আছি ও বোঝার চেস্টা করছি.....