নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজে ভুটানের প্রধানমন্ত্রীর বক্তৃতা প্রসঙ্গে

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৬


ভুটানের প্রধানমন্ত্রী লোটে শেরিং এর উদ্দেশ্য ---

আমার শোনা রাজনৈতিক বক্তৃতার মধ্যে অন্যতম শ্রেষ্ঠ বক্তৃতা।
প্রকাশ্যে তেমন রাজনৈতিক কথা নেই কিন্তু গভীরে কঠিন রাজনৈতিক কথা আছে।
আমার শোনা মোটিভেশনাল বক্তৃতার মধ্যে শ্রেষ্ঠ বক্তৃতা।
বড় বড় কথা নেই কিন্তু অনেক বড় কথা বলা হয়েছে।
ছোট দেশের অনেক বড় একজন মানুষ। অনেক বড়। অনেক বড় একজন মানুষ।
তিনি একজন প্রধানমন্ত্রী চাইতে, একজন চিকিৎসকের চাইতে অনেক অনেক বড় একজন মানুষ।
তিনি একজন ভাল মানুষ।
আমরা কি এমন একজন ভাল মানুষ এই দেশে পেতে পারি না?
শুধুমাত্র একজন ভাল মানুষ চাই।
মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি ভালো থাকেন, আপনার জন্য আমার আন্তরিক দোয়া রইল।

মন্তব্য ১৪ টি রেটিং +৩/-০

মন্তব্য (১৪) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:১৯

বলেছেন: লিংকটা দিলে ভালো হতো।।।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


২ নং মন্তব্যে একটা লিংক "হাবিব স্যার" দিয়েছেন।
তা ছাড়াও You Tube এ সার্চ দিলে অনেকগুলি লিংক পাবেন।
শুনে দেখতে পারেন।

২| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৬

হাবিব বলেছেন: বাংলায় বক্তব্য দিয়ে মাতালেন এবং কাঁদালেন ভুটানের প্রধানমন্ত্রী

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৪৩

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


লিংকটা দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

৩| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৩

আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: ভুটানের মাননীয় প্রধানমন্ত্রী চমৎকার ভাষণ দিয়েছেন। তাঁর বাংলা উচ্চারণও খুব ভালো। তাকে অভিনন্দন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


তার চমৎকার ভাষণের চাইতে, তিনি ভিতরে কত বড় এবং ভাল মানুষ, এটা আমাকে অনুপ্রাণিত করেছে।
তার বাংলা ভাষা কেমন। এটা আমার কাছে বড় কথা না। তিনি ১০ বছর বাংলাদেশে ছিলেন, তার মেডিক্যালের সহপাঠীরা বাংলায় কথা বলে, তিনি বাংলা বলতে বলতে এবং শুনতে শুনতে শিখেছেন। এটাই স্বাভাবিক। তিনি শ্রীলংকায় পড়াশুনা করলে হয়তো ভাল সিংহলি বলতে পারতেন। বা অন্য কোন দেশে পড়াশোনা করলে সেই দেশের ভাষা শিখতেন বা বলতেন।

তার ভিতরের মানুষটা অনেক ভাল এবং বড়।

৪| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ৮:৪৬

রাজীব নুর বলেছেন: জাস্ট গ্রেট ম্যান।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


কে কি ভাবে সংজ্ঞায়িত করবেন জানি না।
আমার কাছে একজন মানুষকে তখনই গ্রেট ম্যান মনে হয়, যখন দেখি তার মধ্যে মানুষ এবং প্রকৃতির প্রতি ভালবাসা এবং মমত্ববোধ আছে।
আমি তার মধ্যে এটা দেখতে পেয়েছি।

৫| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৯ রাত ১১:১৬

মাহমুদুর রহমান বলেছেন: এমন বক্তব্য প্রতিটি দেশের প্রধানমন্ত্রীরা অন্যদেশে গিয়ে বলে থাকেন কিন্তু নিজ দেশের হিসেব ভিন্ন।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আপনার মন্তব্যটা পড়ার পর একটা ঘটনা মনে পরে গেল।

একবার এক শিক্ষক ক্লাসে ছাত্রদেরকে একটা ঘোড়ার ছবি দেখিয়ে জানতে চাইলেন, এটা কিসের ছবি।
ফার্স্ট বয়, সেকেন্ড বয়, থার্ড বয় কেউ উত্তর দিতে পারলো না।
এমন সময় লাস্ট বেঞ্চ থেকে একজন ছাত্র হাত তোললো।
শিক্ষক উৎসাহের সাথে জিজ্ঞেস করলেন, "বলো, এটা কিসের ছবি?"
ছাত্রটি আত্মপ্রত্যয়ের সাথে উত্তর দিল, "স্যার, এটা মুরগির ছবি।"
শিক্ষক তো হতবাক, ঘোড়ার ছবিকে বলে কি না মুরগির ছবি।
বিস্ময়ের ঘোর কাটার পর শিক্ষক বললেন, "অন্যরা তো শুধু ঘোড়া চিনে না। বাবা, তুমি তো ঘোড়াও চিন না, মুরগিও চিন না।"

৬| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ ভোর ৬:০২

চাঁদগাজী বলেছেন:

বিদায় হজ্বের কথা ভুলে গেলেন?

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৩৮

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


বিদায় হজ্জ্বের ভাষণকে মানবজাতি কখনই ভুলতে পারবে না।

এটি ছিল মহানবী হজরত মুহাম্মদ (সা.) এর জীবনের সর্বশেষ আনুষ্ঠানিক ভাষণ, যা তিনি ১০ম হিজরি সনের ৯ জিলহজ আরাফার দিনে জাবালে রহমতের ওপর দাঁড়িয়ে উপস্থিত সোয়া লাখ মানুষের উদ্দেশে এবং পরদিন ১০ জিলহজ ঈদের দিন ও কোরবানির দিন প্রদান করেছিলেন। এই দুই দিনে দেওয়া তাঁর বক্তব্য বিদায় হজের ভাষণ হিসেবে পরিচিত।
এই ভাষণ ছিল মানবতার মুক্তির সনদ।

এই ভাষণের সাথে অন্য কোন ভাষণের মিল খুঁজা নিৰ্থক।

৭| ১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সকাল ৯:২৪

অজ্ঞ বালক বলেছেন: কজন স্ফটিক স্বচ্ছ মনের মানুষ কথা বললে তার কথাগুলাও পরিষ্কার পানির মতন টলটলা হয়। ভালো লাগসে। একখান টেড টক আসে চুটানের রাজার (প্রধানমন্ত্রী না), পারলে শুইনেন। পরিবেশ কেন্দ্রিক। একটা মাস্টারক্লাস স্পীচ।

১৮ ই এপ্রিল, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:৫১

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমি আসলে ভাল ভাল কথা বা বড় বড় কথার জন্য আকৃষ্ট হই নাই।
আমি তার ভাষণের কথা মালার মধ্যে একটা জিনিস খুঁজে পেয়েছি, যা আমাকে আকৃষ্ট করেছে।

কেউ হয়তো তার সুন্দর বাংলা কথা দ্বারা আকৃষ্ট হয়েছেন।
কেউ হয়তো তার সরল সহজ কথা দ্বার আকৃষ্ট হয়েছেন।
কেউ হয়তো তার বলার স্টাইলে আকৃষ্ট হয়েছেন।

আমি আকৃষ্ট হয়েছি তার মনের গহীনে মানুষের প্রতি, এবং প্রকৃতির প্রতি তার মমতা এবং ভালোবাসা দেখে।
পৃথিবীতে অনেক বড় বড় ডাক্তার আছেন, আইনজীবী আছেন, রাষ্ট্র নায়ক আছেন। তার অনেক বড় বড় কাজও হয়তো করছেন। কিন্তু অনেকের মনেই মানুষের এবং প্রকৃতির প্রতি মমতা এবং ভালোবাসা নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.