নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।
আমেরিকার অভ্যন্তরীণ মুদ্রানীতি বিশ্ব অর্থনীতিকে বিভিন্নভাবে প্রভাবিত করে। এর মধ্যে রয়েছে:
১. বৈশ্বিক মুদ্রাবাজারে ডলারের মান:
আমেরিকান ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির মাধ্যমে ডলারের সরবরাহ এবং চাহিদা নিয়ন্ত্রণ করা হয়। ডলারের মান বাড়লে বিশ্বের অন্যান্য মুদ্রার মান কমে যায়, এবং ডলারের মান কমলে বিশ্বের অন্যান্য মুদ্রার মান বাড়ে। এটি বিশ্বব্যাপী বাণিজ্য এবং বিনিয়োগকে প্রভাবিত করে।
২. বৈশ্বিক সুদের হার:
আমেরিকান ফেডারেল রিজার্ভ সুদের হার নিয়ন্ত্রণ করে। সুদের হার বাড়লে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ কমে যায়, এবং সুদের হার কমলে বিশ্বব্যাপী বিনিয়োগ বাড়ে। এটি বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বৃদ্ধিকে প্রভাবিত করে।
৩. বৈশ্বিক মুদ্রাস্ফীতি:
আমেরিকান ফেডারেল রিজার্ভ মুদ্রাস্ফীতি নিয়ন্ত্রণের জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়। মুদ্রাস্ফীতি বাড়লে বিশ্বব্যাপী পণ্যের দাম বেড়ে যায়, এবং মুদ্রাস্ফীতি কমলে বিশ্বব্যাপী পণ্যের দাম কমে যায়। এটি বিশ্বব্যাপী ভোক্তা ব্যয়কে প্রভাবিত করে।
আমেরিকার অভ্যন্তরীণ মুদ্রানীতির প্রভাব বিশ্ব অর্থনীতির বিভিন্ন দেশের উপর ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। উদাহরণস্বরূপ, আমেরিকার সুদের হার বাড়লে বৈদেশিক মুদ্রায় ঋণ নেওয়া দেশগুলোর জন্য ঋণের সুদের বোঝা বাড়ে, এবং তাদের অর্থনৈতিক বৃদ্ধি বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
সাধারণভাবে, আমেরিকার অভ্যন্তরীণ মুদ্রানীতি বিশ্ব অর্থনীতির উপর একটি উল্লেখযোগ্য প্রভাব ফেলে। আমেরিকান ফেডারেল রিজার্ভের মুদ্রানীতির সিদ্ধান্তগুলো বিশ্বব্যাপী অর্থনৈতিক বাজারগুলোতে প্রতিক্রিয়া সৃষ্টি করে।
০২ রা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:১১
মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:
পড়ার জন্য ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০২৩ বিকাল ৫:৫৪
রাজীব নুর বলেছেন: পড়লাম।