নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ইনসাফের কথা।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৬:৩২

এই দেশের মানুষের মধ্যে ইনসাফ নেই বলেই এই কথা বলে না অথবা বললে শুনতে চায় না।

রাজউক পানির দামে মানুষের জমি কিনে সমাজের সুবিধাভোগী মানুষের কাছে বিক্রি করেছে।

জমির প্রকৃত মালিক ভূমিহীন এবং বাস্তুচ্যুত হয়ে নিঃস্ব হয়ে গেছে।

সুবিধাভোগী মানুষটি রাজউক থেকে কম মূল্যে প্লট নিয়ে অনেক বেশি দামে প্লটটি বিক্রয় করে আরেক জায়গায় জমি কিনেছে।
অথবা ঐ প্লটে বাড়ি বানিয়ে কোটি কোটি টাকার মুনাফা করেছে।

মানুষের জমি,
রাজউকের হাত দিয়ে,
আইনের অপব্যবহার করে,
সুযোগ সন্ধানী
একদল মানুষ হাতিয়ে নিয়েছে।
এই জমি দিয়ে তারা টাকার মালিক হয়েছে।

১. মানুষের জমি কৌশলে আত্মসাৎ করার বুদ্ধি যাদের মাথায় এসেছে -- তাদের কোন ইনসাফ নাই

২. যারা আইনের আওতায় এই সব জমি অধিগ্রহণ করেছে -- তাদের কোন ইনসাফ নাই।

৩. যারা এই সব জমি কিনেছে -- তাদের কোন ইনসাফ নাই।

বেইনসাফী মানুষের জন্য রয়েছে নির্মম শাস্তি।

এই শাস্তি পৃথিবীতে এবং পরকালে অবশ্যই ভোগ করতে হবে।

অজুহাত এবং যুক্তি দিয়ে মনের সাথে প্রতারণা করা যাবে, কিন্তু পাপ স্খলন হবে না।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৮:২৫

নয়ন বড়ুয়া বলেছেন: তারা যদি ইনসাফ শব্দটার অর্থ বুঝতো, তাহলেতো এত এত অভিযোগ নিয়ে লিখতে হত না...
আমার কেন জানি মনে হয়, তারা পরকালে কিংবা ধর্মে বিশ্বাসী নয়। কিঞ্চিত পরিমাণ বিশ্বাস থাকলেই তারা তাদের করা ভুলগুলো সম্পর্কে অবগত হয়ে, নিজেকে সুধরে নিতো...

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


সহজ কথায় তাদের ইনসাফ নাই।

প্রশ্ন হতে পারে কেন ইনসাফ নাই?
উত্তর হচ্ছে, তাদের মধ্যে মানুষের প্রতি মমতা, ভালবাসা, সহমর্মিতা, দয়া মায়া কিছু নাই।

ধর্ম শিক্ষা দেয় মানুষকে ভালবাসতে।
আর মোল্লা, পুরোহিত শিক্ষা দেয় মানুষকে ঘৃণা করতে।

যাদের মধ্যে ইনসাফ নেই তার যতই টুপি, টিকি, টুপর পড়ুক না কেন তারা ধার্মিক নয়।

২| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৩

নাহল তরকারি বলেছেন: এই ব্যাপারে প্রধানমন্ত্রীর কাছে লিখিত দিতে হবে।

০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


দেন।

৩| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৭

শূন্য সারমর্ম বলেছেন:


ইহকালের শাস্তি দেখা উচিত।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

ইহকালের শাস্তির মধ্যেই আছে।
বলে, 'আমি জাহান্নামের আগুনে বসিয়া হাসি পুষ্পের হাসি' .

এই যে ৩১ ডিসেম্বর সারা রাত পটকার বিকট শব্দের মধ্যে বেইনসাফরা অতিবাহিত করলো এটাই ইহকালের শাস্তি।

এই যে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে দূষিত শহর ঢাকায় বেইনসাফরা যে বসবাস করে এটাই ইহকালের শাস্তি।

এই যে বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে ধীরগতির শহর ঢাকায় বেইনসাফরা যে বসবাস করে এটাই ইহকালের শাস্তি।

এই যে ইনসাফ হীন একটা শহরে যে বাস করে এটাই বেইনসাফদের জন্য ইহকালের একটা শাস্তি।

শাস্তির তালিকা আর দীর্ঘ করতে চাই না।

৪| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ দুপুর ২:৩৯

প্রামানিক বলেছেন: এই অত্যাচার সব জায়গায়

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


অত্যাচার মানেই ইনসাফ হীনতা বা বে-ইনসাফী।
এটার প্রতিফল অত্যাচারীকে ইহকালে এবং পরকালে ভোগ করতে হবে।

৫| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৩:৪৭

বিজন রয় বলেছেন: মানুষ যতদিন থাকবে ততদিন পাপ করবে।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:১৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


"মানুষ যতদিন থাকবে ততদিন পাপ করবে" এই একটি সাধারণ সত্য। মানুষ স্বভাবগতভাবেই ভুল করে। আমরা প্রায়শই নিজের স্বার্থ, অহংকার, বা অজ্ঞতার কারণে পাপ করি। এই পাপের কারণে আমাদের জীবনে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়।

ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝায় যে মানুষ স্বভাবগতভাবেই পাপী। আমরা জন্ম থেকেই পাপের প্রবণতা নিয়ে জন্মগ্রহণ করি। এই পাপের প্রবণতাকে "গুনাহ" বলা হয়।

মানবতাবাদী দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝায় যে মানুষ অসম্পূর্ণ। আমরা প্রায়শই ভুল করে থাকি। এই ভুলের কারণে আমাদের জীবনে বিভিন্ন সমস্যার সৃষ্টি হয়।

সামাজিক দৃষ্টিকোণ থেকে বোঝায় যে মানুষ সমাজের প্রভাবে পাপ করে। সমাজে বিভিন্ন ধরনের পাপের প্রবণতা বিদ্যমান। এই প্রবণতার কারণে মানুষ পাপ করে।

পাপ থেকে মুক্তি পাওয়া সহজ নয়। পাপের প্রবণতা আমাদের মধ্যে সবসময় থাকে। কিন্তু আমরা যদি সচেতন থাকি এবং সঠিক পথ অনুসরণ করি, তাহলে আমরা পাপ থেকে মুক্তি পেতে পারি।

পাপ থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য আমরা নিম্নলিখিত পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করতে পারি:

১. আমাদের আত্ম-অন্বেষণ করা:

আমরা প্রথমে আমাদের আত্ম-অন্বেষণ করতে হবে। আমাদের নিজেদের মধ্যে থাকা পাপের প্রবণতাগুলি সনাক্ত করতে হবে।

২. আমাদের ভুল স্বীকার করা:

আমরা আমাদের ভুল স্বীকার করতে হবে। আমাদের ভুল থেকে শিক্ষা নিতে হবে।

৩. আমাদের আচরণ পরিবর্তন করা:

আমরা আমাদের আচরণ পরিবর্তন করতে হবে। আমরা ভালো কাজের দিকে মনোনিবেশ করতে হবে।

৪. আল্লাহর কাছে আশ্রয় নেওয়া:

আমরা সৃষ্টিকর্তার কাছে আশ্রয় নিতে পারি। তিনি আমাদের পাপ থেকে মুক্তি দিতে পারেন।

আমরা যদি এই পদক্ষেপগুলি গ্রহণ করি, তাহলে আমরা পাপ থেকে মুক্তি পেতে পারি এবং একটি সুন্দর জীবনযাপন করতে পারি।

৬| ০৩ রা জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৫:৫০

রাজীব নুর বলেছেন: এই জন্যই আমি বলি, বাংলাদেশের মানুষ গুলি ইতর শ্রেনীর।

০৪ ঠা জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১২:২২

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আপনি ধর্ম পালন করেন বা না করেন।

মানুষের প্রতি ইনসাফ করতে হলে মানুষকে জাতি, ধর্ম, বর্ণ, গোত্র নির্বিশেষ ভালবাসতে হবে।

মানুষের প্রতি মমতা, মায়া, সহমর্মিতা, সহানুভূতি, দয়া, সমবেদনা এবং দরদ দেখতে হবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.