নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি ময়মনসিংহ জেলা স্কুল থেকে ১৯৭৭ সালে এস.এস.সি এবং আনন্দ মোহন কলেজ থেকে ১৯৭৯ সালে এইচ.এস.সি পাশ করেছি। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ১৯৮৪ সালে এলএল.বি (সম্মান) এবং ১৯৮৫ সালে একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএল.এম পাশ করি।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ

১৯৮৭ সালে আইনজীবী হিসাবে ময়মনসিংহ বারে এবং পরে ঢাকা বারে যোগদান করি। ১৯৯২ সালে সুপ্রিম কোর্ট বারে যোগ দেই।

মোহাম্মদ আলী আকন্দ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমেরিকা সৌদি আরবকে অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ১ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করেছে

০৫ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১১:৫২

আমেরিকা সৌদি আরবকে অত্যাধুনিক প্রশিক্ষণ দেওয়ার জন্য ১ বিলিয়ন ডলারের একটি চুক্তি করেছে।

রাজকীয় সৌদি বিমানবাহিনীকে প্রশিক্ষণ দেয়ার লক্ষ্যে সম্পাদিত চুক্তিটি স্টেট ডিপার্টমেন্ট অনুমোদন করেছে।

এই প্রশিক্ষণ থেকে সৌদি আরব কি লাভ করবে?
১. ফ্লাইট প্রশিক্ষণ
২. প্রযুক্তিগত প্রশিক্ষণ
৩. বিশেষ প্রশিক্ষণ
৪. পেশাদার সামরিক প্রশিক্ষণ
৫. ইংরেজি ভাষা শিক্ষার প্রশিক্ষণ
৬. প্রোগ্রাম ব্যবস্থাপনা
৭. প্রশিক্ষক প্রশিক্ষণ
৮. সিমুলেটর
৯. চিকিৎসা সহায়তা ইত্যাদি।

৩৩৯ জন প্রশিক্ষকের এই দলে থাকবে ভ্রাম্যমাণ প্রশিক্ষণ দল, বিশেষ প্রশিক্ষণ দল এবং প্রযুক্তিগত সহায়তা দল।

এই প্রশিক্ষণ কর্মসূচির সবচেয়ে আকর্ষণীয় দিকগুলির মধ্যে একটি হল যে যুদ্ধের সময় কি ভাবে "বেসামরিক হতাহত পরিহার করা যায়" এটার প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। তাছাড়া "সশস্ত্র সংঘাতের আইন, মানবাধিকার, কমান্ড ও নিয়ন্ত্রণ" এই বিষয়গুলিও অন্তর্ভুক্ত থাকবে৷

এই চুক্তির মূল লক্ষ্য:
এই চুক্তির ফলে আমেরিকা তার পররাষ্ট্র নীতির লক্ষ্য এবং জাতীয় নিরাপত্তা লক্ষ্য অর্জন করতে পারবে। এই চুক্তির ফলে সৌদি আরবের নিরাপত্তা বৃদ্ধি পাবে যা মধ্যপ্রাচ্যে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা এবং অর্থনৈতিক অগ্রগতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সৌদি আরবের কাছে সরঞ্জাম এবং সমর্থন বিক্রি এই অঞ্চলে ক্ষমতার ভারসাম্যের উপর কোন প্রভাব ফেলবে না বা আমেরিকার প্রস্তুতির ক্ষতি করবে না বলে উল্লেখ করা হয়েছে। তবে এই চুক্তি এটি ইঙ্গিত দিতে পারে যে আমেরিকা এবং সৌদি আরবের মধ্যে সম্পর্কের উন্নতি হচ্ছে।

আমেরিকা সৌদি আরবের উপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা শিথিল করবে?

আমেরিকা সৌদি আরবের কাছে অস্ত্র বিক্রির উপর কিছু নিষেধাজ্ঞা শিথিল করার পরিকল্পনা করছে। ইয়েমেনে আমেরিকার অস্ত্র ব্যবহার করা হচ্ছে বলে উদ্বেগ প্রকাশের পর ২০২১ সালে প্রেসিডেন্ট বাইডেন এই নিষেধাজ্ঞা আরোপ করেছিলেন।

ইয়েমেনে যুদ্ধ:
২০১৫ সালের মার্চ মাস থেকে সৌদি আরব ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। এতে অনেক আরব রাষ্ট্র সৌদিদের সাথে যোগ দেয়। সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনের বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ১৫০ টিরও বেশি বিমান হামলা চালিয়েছে, যার মধ্যে বাড়ি, হাসপাতাল এবং অন্যান্য অ-সামরিক স্থান রয়েছে। এই পর্যন্ত এই যুদ্ধে ২৪ হাজার ইয়েমেনি নিহত হয়েছে।

সৌদি আরব মুসলিম হয়েও ইয়েমেনের ২৪ হাজার মুসলিম মারল কিন্তু কোন বিক্ষোভ, বিদ্রোহ তো দূরের কথা বিশ্বের কোন মুসলিম টু শব্দটা করলো না। পক্ষান্তরে আমেরিকা এই হত্যার প্রতিবাদে ২০২১ সালে সৌদিতে অস্ত্র সরবরাহ বন্ধ করে দেয়।

এই চুক্তির তাৎপর্য:
১. ৭ অক্টোবর হামাসের আক্রমণের পর আরব রাষ্ট্রগুলি ইরানের শক্তি সম্পর্কে সতর্ক হয়ে গেছে। তাই তারা তাদের শক্তি বৃদ্ধি করতে চাইছে।

২. ইরানের শক্তি আরো বৃদ্ধি পেলে আরব রাষ্ট্রগুলি তাদের বিদ্যমান শক্তি দিয়ে তা মোকাবেলা করতে সক্ষম হবে না।

৩. সৌদি আরবকে ইরান ইতোমধ্যে তিন দিক থেকে ঘিরে ফেলেছে। উত্তর দিক থেকে লেবাননে হিজবুল্লাহ, এবং সিরিয়া, পূর্ব দিক থেকে ইরাকের শিয়া গ্রুপ কাতাইব হিজবাল্লাহ এবং দক্ষিণ দিক থেকে ইয়েমেনের হুতি। তাছাড়া পূর্বদিকে ইরান নিজেই অবস্থান করছে।

৪. হরমুজ প্রণালী এবং বাব আল মান্দাব প্রণালী দুইটাই ইরান এবং ইরান সমর্থিত হুতিদের আওতায়। এই দুই প্রণালী বন্ধ হলে আরব রাষ্ট্রগুলির তেল বাণিজ্যে ধ্বস নামবে।

৫. আমেরিকা মধ্যপ্রাচ্যে পারতপক্ষে সৈন্য পাঠাবে না। সেই ক্ষেত্রে আরব রাষ্ট্রগুলির নিজেদের নিরাপত্তা নিজেদেরকেই নিশ্চিত করতে হবে।

৬. হুতিরা যখন সৌদি আরবে ড্রোন হামলা করে তেল শোধনাগারগুলিকে ধ্বংস করে দেয়, তখন সৌদি আরব আমেরিকার কাছে প্রতিরক্ষা চেয়েছিল। আমেরিকা তা দিতে অস্বীকার করে। এতে সৌদি আরব ক্ষিপ্ত হয় এবং আমেরিকার সাথে সম্পর্ক নষ্ট হয়ে যায়।

৭. এই চুক্তির মাধ্যমে সম্পর্ক আবার ভাল হওয়ার ইঙ্গিত দেয়। তবে চুক্তির ধরন দেখে মনে হচ্ছে আমেরিকা আগের নীতিতেই আছে। অর্থাৎ আরবের নিজের নিরাপত্তা নিজেকেই নিশ্চিত করতে হবে। প্রশিক্ষণ এবং অস্ত্র দুইটাই দিবে কিন্তু আমেরিকা সরাসরি জড়িত হবে না।

[তথ্য যাচাই, বিশ্লেষণ এবং ব্যাখ্যার ক্ষেত্রে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্য নেয়া হয়েছে।]
সূত্র: দা ডেইলি ডাইজেস্ট, সৌদি গেজেট, ভয়েস অফ আমেরিকা ইত্যাদি।

মন্তব্য ১২ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১২) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ১:৩২

রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: শক্তির জানান দিতে এসব অস্ত্র প্রশিক্ষণের দরকার আছে। কিন্তু মুশকিল হলো এরা ইয়েমেনের নিরীহ মানুষ হত্যা করে।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:৩৯

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমি আমার লেখায় ইয়েমেনের যুদ্ধের কথা উল্লেখ করেছে, "২০১৫ সালের মার্চ মাস থেকে সৌদি আরব ইয়েমেনে ইরান সমর্থিত হুতি বিদ্রোহীদের বিরুদ্ধে যুদ্ধ শুরু করে। এতে অনেক আরব রাষ্ট্র সৌদিদের সাথে যোগ দেয়। সৌদি নেতৃত্বাধীন জোট ইয়েমেনের বেসামরিক লক্ষ্যবস্তুতে ১৫০ টিরও বেশি বিমান হামলা চালিয়েছে, যার মধ্যে বাড়ি, হাসপাতাল এবং অন্যান্য অ-সামরিক স্থান রয়েছে। এই পর্যন্ত এই যুদ্ধে ২৪ হাজার ইয়েমেনি নিহত হয়েছে।"

তবে "নিরীহ মানুষ", "সন্ত্রাসী", "স্বাধীনতাকামী", "মুক্তিযোদ্ধা", "বিদ্রোহী" ইত্যাদি শব্দগুলি একই ব্যক্তির উপর ভিন্ন ভিন্ন দৃষ্টিভঙ্গি থেকে ব্যবহার করা যায়।

ঘটনার ক্ষেত্রও তাই, কোন ঘটনা সফল হলে তাকে বলা হয় "বিপ্লব" আর ব্যর্থ হলে বলা হয় "বিদ্রোহ"

বিপ্লবী প্রশংসিত এবং পুরস্কৃত হয়, আর বিদ্রোহী তিরস্কৃত এবং মৃত্যুদন্ড হয়।

২| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৩:১৯

রিয়াদ( শেষ রাতের আঁধার ) বলেছেন: মুসলিম রাষ্ট্র সৌদি আরবকে আমি কখনই ঠিকঠাক বুঝতে পারি না।

০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ ভোর ৪:২৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


আমাদের মধ্যে অধিকাংশ ইসলামের নামে যে ধর্ম পালন করি তা এই সৌদি রাজ পরিবারে সৃষ্টি। এটার সাথে কোরআনের কোন সম্পর্ক নাই।

আর শিয়ার তাদের মত করে একটা বানিয়ে নিয়েছে।

বর্তমানে প্রচলিত ইসলাম মূলত শাসকদের তৈরি। এটা শুরু হয়েছে উমাইয়া শাসন আমল থেকে। পরবর্তীতে সব তথাকথিত ইসলামিক শাসক তাদের নিযুক্ত দরবারী আলেম দিয়ে জাল হাদিস, মনগড়া তফসির, এবং ফিকাহ গ্রন্থ বানিয়ে রাষ্ট্র পরিচালনা করছে।

দরবারী আলেমরা আপনাকে কোরআন পড়তে উৎসাহিত তো করবেই না বরং আপনি কোরআন বুঝে পড়তে চাইলে নিরুৎসাহিত করবে। কারণ আপনি বুঝে কোরআন পড়লেই জানতে পারবেন আসল ইসলাম আর প্রচলিত ইসলামের মধ্যে পার্থক্য।

আপনি নিজেই একটা গবেষণা করলে দেখতে পাবেন সোশ্যাল মিডিয়াতে ইসলামের নামে যা প্রচার করা হয় তা হচ্ছে হাদিস, অমুক শায়খ, তমুক আলেম, তমুক বুজুর্গ বলেছেন ইত্যাদি। কিন্তু কোরআন থেকে উদ্ধৃতি দেখবেন না। আর কোরআন থেকে যে উদ্ধৃতি দেয়া হয় সেটা আংশিক অর্থাৎ উদ্ধৃত অংশের আগে এবং পরে যে কথা আছে সেটা বাদ দিয়ে বলা হচ্ছে। ফলে ঐ আয়াতের অর্থ সম্পূর্ণ পাল্টে যাচ্ছে।

আরো মজার বিষয় যারা ইসলামের সমালোচনা করে তারাও কিন্তু কোরআন পড়ে না। তারাও হাদিস, অমুক শায়খ, তমুক আলেম, তমুক বুজুর্গ এদের লেখা বই পড়ে ইসলামের সমালোচনা করে।

৩| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৪৫

বিজন রয় বলেছেন: মুসলিম রাষ্ট্র হিসেবে সৌদি আরব যুক্তরাষ্ট্রের সাথে এত মাখামাখি অনেকে সহ্য করতে পারছে না।
এমনকি সৌদি যে মোল্লাতন্ত্র চেড়ে আধুনিক হয়ে উঠছে সেটাও তাদের গায়ে জ্বালা ধরিয়ে দিচ্ছে।

বিশেষ করে, ইরান ও তার বন্ধুরা।

হা হা হা ... হা হা।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:২৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


১৯০০ সালের গোঁড়ার দিকে যখন আরবরা একাধিক বিবি নিয়ে সুখ নিদ্রায় মগ্ন এবং বিবি তালাকের ফতওয়া নিয়ে ব্যস্ত, তখন আমেরিকার তেল কোম্পানি স্ট্যান্ডার্ড অয়েল অফ ক্যালিফোর্নিয়া (এসওসিএএল) বর্তমান নাম শেভরন (Chevron) নিজেদের সুখ নিদ্রা ত্যাগ করে দিবারাত্রি এই অঞ্চলে তেলের অনুসন্ধানে ব্যস্ত।

তেলের সন্ধান পাওয়ার পর সৌদি বাদশাহকে তেলের গুরুত্ব বুঝতেই অনেক কষ্ট করতে হয়। শেষ পর্যন্ত সৌদি বাদশাহ বুঝতে পারেন এই তেল থেকে তিনি কিছু টাকা পয়সা আয় করতে পারবেন এবং ঐ টাকা দিয়ে আরো কিছু বিয়ে করতে পারবেন এবং কোন কাজ না করেই আরামে জীবন কাটাতে পারবেন, তখন তিনি রাজি হন।

এসওসিএএল (শেভরন), আরো কয়েকটি আমেরিকান কোম্পানির সাথে অংশীদারিত্ব করে অ্যারাবিয়ান আমেরিকান অয়েল কোম্পানি (Aramco) গঠন করে এবং সৌদি আরবের তেলের রিজার্ভ অন্বেষণ ও বিকাশের একচেটিয়া অধিকার সুরক্ষিত করে।

এরপর থেকে টাকা আর টাকা। তবে ধনী হলে ডাকাতের ভয় মনে আসে। সৌদিরা ভয়ে কম্পমান। কে আক্রমণ করে কে বাদশাহি নিয়ে যায়। সৌদির আতঙ্ক দেখে আমেরিকা বলে, চিন্তা নাই। ডাকাত আমি সামলাবো।

এখন টাকা হয়েছে, অস্ত্র হয়েছে, বড় বড় আকাশচুম্বী ভবন হয়েছে। কিন্তু স্বভাব সুলভ অকৃতজ্ঞের মত বলছে সব দোষ আমেরিকার।

এখন আমেরিকার কাছে কি চায় শুনলে অবাক হবেন।
বলে, যত টাকা লাগে টাকা নেও।
আমাদের নিরাপত্তা দেও।
ইরান আমাদের দখল করে নিবে।

আর আমেরিকার কথা, অস্ত্র লাগে অস্ত্র নেও।
ট্রেনিং লাগে ট্রেনিং নেও।
কিন্তু নিজের নিরাপত্তা নিজে রক্ষা কর।

এই কারণে এই চুক্তি। বর্তমানে হামাস এবং ইসরাইলের মধ্যে যা ঘটছে তার সাথে এর যোগসূত্র আছে।

৪| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ৯:৫৫

নাহল তরকারি বলেছেন: সুন্দর লেখা

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৩৬

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

এই তথ্যগুলি মুসলিম বিশ্বে প্রচার করতে চায় না।
মধ্যপ্রাচ্যের সংকট মূলত শিয়া সুন্নি সমস্যা থেকে উৎপত্তি হয়েছে।
যেটা শুরু হয়েছে রাসূল (সা:) মৃত্যুর দিন থেকে রাষ্ট্র ক্ষমতাকে কেন্দ্র করে।
প্রথমে সমস্যাটা ছিল রাজনৈতিক।
পরে রাজনৈতিক দাবিকে যুক্তিযুক্ত এবং নিজ নিজ গ্রুপের মানুষের কাছে গ্রহণযোগ্য করার জন্য উভয় পক্ষ ধর্মের মনগড়া ব্যাখ্যা হাজির করে।

এই সমস্যার সমাধান হবে না।
ধর্মীয় সমস্যার কোন সমাধান নাই।
কারণ নিজ নিজ বিশ্বাস মত উভয় পক্ষ সঠিক এবং অন্যপক্ষ বে-সঠিক।

৫| ০৬ ই জানুয়ারি, ২০২৪ বিকাল ৪:১৮

প্রামানিক বলেছেন: এটা জানা ছিল না

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৪৫

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:

পুনরাবৃত্তি এড়ানোর জন্য অনুরোধ করছি আগের জবাবগুলি পড়ার জন্য। আগের লেখাগুলির সাথে আরো কয়েকটি কথা যোগ করছি।

হামাসের আক্রমণের ফলে ইসরাইল যতটুকু চিন্তিত, সৌদি আরব, উপসাগরীয় দেশগুলি, মিশর এবং জর্ডান তারচেয়ে বেশি চিন্তিত।

ইরানের ভয় আগে থেকেই এই দেশগুলির ছিল কিন্তু হামাস আক্রমণের ফলে ভয়টা বাস্তবে দেখতে পাচ্ছে।

তাই এই ডামাডোলের ভিতর এই দেশগুলি তাদের প্রতিরক্ষার জন্য অনেক চুক্তি করে নিচ্ছে, যা খুব ফলাও করে প্রচারিত হচ্ছে না বা হবে না।

৬| ০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ সকাল ১০:৩৬

রাজীব নুর বলেছেন: আমেরিকার সাথে যারা হাত মিলাবে তাদের মঙ্গল হবে।

০৮ ই জানুয়ারি, ২০২৪ রাত ৯:৫০

মোহাম্মদ আলী আকন্দ বলেছেন:


পৃথিবীতে মানুষ পরস্পরে সাথে লেনদেন করে টিকে থাকে।
লেনদেন যত স্বচ্ছ হবে তত ন্যায্য হবে।

ন্যায্য লেনদেন হলে উভয়পক্ষ লাভবান হয়।
বিক্রেতা বিক্রি করে লাভবান হয়, আর ক্রেতা কিনে লাভবান হয়।

আপনি ক্রেতা হন আর বিক্রেতা হন, যাচাই করুন, কোথায় লাভ?
যেখানে লাভ সেখানেই যান, কোন দোষ নাই।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.