নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মনটা যদি তুষারের মতো...

আখেনাটেন

আমি আমাকে চিনব বলে বিনিদ্র রজনী কাটিয়েছি একা একা, পাই নি একটুও কূল-কিনারা কিংবা তার কেশমাত্র দেখা। এভাবেই না চিনতে চিনতেই কি মহাকালের পথে আঁচড় কাটবে শেষ রেখা?

আখেনাটেন › বিস্তারিত পোস্টঃ

দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-৩

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:১৫



১. ফারাক

২০১২। নেহেরু প্যালেস যাচ্ছি একটি ইলেকট্রনিক গ্যাজেট কিনতে। পাবলিক বাসে উঠেছি। সাথে এক শ্রীলংকান। দুজনেরই প্রথম দিল্লীর পাবলিক বাসে উঠা। যদিও এর আগে মেট্রো দিয়ে বেশ কয়েকবার চলাচল করেছি।

সিটে বসে আছি। ভাড়া নেওয়ার জন্য কেউ আসছে না। গন্তব্য স্থানের কাছাকাছি আসার আগে এক ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করলাম ভাড়ার ব্যাপারে। উনি একটু অবাক হয়ে আমার দিকে তাকিয়ে পেছনে আঙ্গুল দিয়ে দেখিয়ে দিলেন।

তাকিয়ে দেখি মাঝবয়সী এক লোক একটি ঝোলা ও টিকেট কাটা মেশিন নিয়ে পেছনের দিকের সিটে মহারানা প্রতাপসিংহের মতো বসে আছে। যাত্রীরা উনার কাছে গিয়ে ভাড়া দিয়ে এসে আবার নিজের সীটে বসছে। আমিও আমাদের দুজনের ভাড়া দিয়ে আসলাম একটু বিস্ময় নিয়ে। ইউরোপ-আমেরিকা নিদেন পক্ষে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়া বা ফার ইস্টের দেশ হলেও কথা ছিল। আমাদের পাশের বাড়িতে বিস্ময়কর সিস্টেম।

পরে ভারতীয় এক বন্ধুকে জিজ্ঞেস করলাম এ ব্যাপারে। দিল্লীর পাবলিক পরিবহনে এই বাসগুলো বিভিন্ন লাইনে লাল ও সবুজ রঙয়ের এসি ও নন-এসি হিসেবে চলাচল করে। আর টিকেট মাস্টার একজন সরকারী কর্মচারী। কেউ ভাড়া না দিয়ে যায় না সাধারণত। মাঝে মাঝেই চেক হয় বাসে। টিকিট না থাকলে ২০০ রুপি জরিমানা। সুশৃঙ্খলভাবে এভাবেই শত শত বাস বিভিন্ন লাইনে যাত্রী পরিবহন করে চলেছে।

ভিতরের গল্পঃ একই রকম ব্রাউন মানুষ; একই রকম দূষিত পরিবেশ; একই রকম ভারতীয় পরিবহন। অথচ প্রিয় ঢাকা...। ভিন্নতায় পরিপূর্ণ। কী আইনে! কী শাসনে! কী প্রয়োগে!

২. নীচুতা

উপমহাদেশের অন্যতম গুণী ব্যক্তিত্ব ভারতীয় সাবেক রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালামের একটি সেমিনারে যোগ দিয়েছি। উনি তখনও আসেন নি। ইতোমধ্যে তেহরান থেকে আসা আমাদের সাথের একজন মেয়ে (মেয়েটি আফগানী কিন্তু থাকে ইরানে) নওরোজ উপলক্ষে মিষ্টি জাতীয় কিছু একটা এনেছে। আমাদের সকলের মাঝে বিতরণ করে সে বাইরে চলে গেল। আমার পাশে সমমনা ভারতীয় বন্ধু। মিষ্টিটি খেয়ে পানি খাওয়ার জন্য বের হতে গিয়ে শুনি আরো কিছু পরিচিত ভারতীয় আমার পাশে বসা হিন্দু বন্ধুটিকে তিরস্কার করছে। কেন সে ঐ হিজাব পরা মেয়ের হাতের মিষ্টিটি খেল? আরো কিছু বলছিল...।

পরে আমার বন্ধুটিকে বিষয়টি নিয়ে জিজ্ঞেস করলে উত্তরে উইলিয়াম সেক্সপিয়ারকে কোট করে বলেছিল, ‘হেল ইজ এমটি অ্যান্ড অল দ্যা ডেভিলস অ্যার হেয়ার’।

ভেতরের গল্পঃ যে ঘৃণার বিষবাষ্প আমাদেরকে প্রেতাত্মার বলয়ের মধ্যে রেখেছে তা বিদূরিত হতে আর কত শতাব্দী অপেক্ষা করতে হবে?

৩. সাদা মন

সেন্টুর হোটেল। ভারতীয় সেই বন্ধুর রুমে গেলাম। সে কানে হেডফোন লাগিয়ে ল্যাপটপে গান শুনছে। কাছে যেতেই উচ্ছ্বসিত হয়ে ‘ইয়ার, হোয়াট অ্যা সিঙ্গার’। স্ক্রিনে দেখি ঝাঁকড়া চুলের এক বয়স্ক মহিলা বসে দুলে দুলে গান গাচ্ছে। এই গানে কিসের এত উচ্ছ্বাস বুঝলাম না। মহিলাকেও জীবনে দেখেছি বা গান শুনেছি বলেও মনে হল না।

ওর মাথা থেকে হেডফোনটা টেনে নিয়ে গানের কিছু লাইন শুনে আরো অবাক হলাম। ওর দিকে তাকাতেই ‘ইয়ার, মস্ত সিঙ্গার হ্যায়’। ‘কামাল কার দিয়া’ বলে আমাকে...। আরো হাবিজাবি হিন্দিতে বলছিল। যেহেতু হিন্দি তেমন বুঝি না, তাই ওর এই লম্ফঝম্ফও আমার মনে দাগ কাটছে না। কিন্তু যে জিনিসটা আমাকে অবাক করল তা হচ্ছে সে একজন মোটামুটি প্র্যাকটিসিং হিন্দু হওয়া সত্ত্বেও কীভাবে এই মহিলার নবী, আলী, আল্লাহ রিলেটেড গান মুগ্ধ হয়ে ধ্যান সহকারে শুনছে।

আর আমি যখন মিন মিন করে বললাম এই শিল্পীকে আমি চিনি না। সে তখন আমার দিকে এমনভাবে তাকাল যেন পৃথিবীর সবচাইতে নাদান ব্যক্তিটি তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে। শেষে জানলাম উনার নাম ‘আবিদা পারভীন’। আরো অবাক হলাম যখন সে জানাল উনি একজন পাকিস্তানী। এরপর ওর রুমে গেলেই সেই আবিদা পারভীনের কাওয়ালী ধাঁচের সুফি গানগুলো শুনাত। আমিও ভীষণ ভক্ত হয়ে গেলাম উপমহাদেশের এই গুণী শিল্পীর। পরে অবশ্য সরাসরি উনার গান শুনার সৌভাগ্য হয়েছে।

এরপর ও একদিন নিয়ে গেল নেহেরু পার্কে দেশী-বিদেশী ধ্রুপদী সঙ্গীত শুনাতে। সেদিনের দালের মেহেন্দির রাজন কে রাজা গানটির সুর এখনও কানে বাজছে। সেদিন বিভিন্ন দেশের রাষ্ট্রদূতসহ গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা স্ট্যান্ডিং ওভেশন দিয়েছিল গানটি শুনে।

কয়দিন আগে সেই বন্ধুটিই সুদূর সুইডেনের ক্যারোলিনস্কা ইন্সটিটিট থেকে ইমেইল করেছে। বিখ্যাত কোক স্টুডিওর একাদশ সিজনের সুফি ঘরানার গান শুনার আমন্ত্রণ জানিয়ে।

ভিতরের গল্পঃ এখনো কিছু সেইন মানুষ আমাদের চারপাশে আছে বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর! ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-মত-পথ ভিন্ন হলেও সহিঞ্চু ও বিশুদ্ধ মন জীবনকে আরো রঙিন করে তুলতে পারে।



ছবি: লেখক। প্রথমটি ভারতের অন্যতম বৃহৎ ও ব্যয়বহুল দিল্লীর অক্সোধাম মন্দির। দ্বিতীয়টা, দিল্লী জামে মসজিদ উঠান থেকে বিকেল বেলা তোলা।
দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-২
দিল্লী কড়চাঃ কিছু ঘটনার মুখোমুখী-১

মন্তব্য ১১৬ টি রেটিং +২৬/-০

মন্তব্য (১১৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৬

বিজন রয় বলেছেন: ভ্রমণ করলে অনেক জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। আপনি তার প্রমাণ দিচ্ছেন।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন: বিজন রয় বলেছেন: ভ্রমণ করলে অনেক জ্ঞান বৃদ্ধি পায়। -- একশত ভাগ সহমত। নানারকমের মানুষ, নানারকমের অাচার-ব্যবহার। শুধু তা শ্রদ্ধার চোখে অবলোকন করতে হবে। ব্যস।

ভ্রমণ হলো মানুষ চেনার সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ কবি বিজন রয় মূল্যবান মন্তব্যের জন্য।

২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:২৯

কাওসার চৌধুরী বলেছেন:



ভারত বেড়ানোর সৌভাগ্য এখনো হয়নি; বিশাল বড় দেশে কত মানুষ, কত সংস্কৃতি, কত রুচি....!! আপনার লেখাটি দারুন লেগেছে; দিল্লীর পাবলিক বাসের সিস্টেম এদেশেও সম্ভব এজন্য ইচ্ছাটাই যথেষ্ট; আবিদা পারভিনের কাওয়ালি শুনার ইচ্ছা করছে; আর রাজনকে রাজা গানটি আমার খুব প্রিয়..........|

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: বিশাল বড় দেশে কত মানুষ, কত সংস্কৃতি, কত রুচি....!! --- হুম তাই। সবকিছু ঘুরে ঘুরে দেখতে হলে বুঝতে হলে এক জীবনেও সম্ভব নয়।

দিল্লীর পাবলিক বাসের সিস্টেম এদেশেও সম্ভব এজন্য ইচ্ছাটাই যথেষ্ট; --ভালো বলেছেন; কিন্তু এই 'ইচ্ছেটাই যথেষ্ট' লোকের এ দেশে বড্ড অভাব। অথচ এরাই আবার স্বঘোষিত মহাদেশপ্রেমিক।

আবিদা পারভিনের কাওয়ালি শুনার ইচ্ছা করছে; -- অসাধারণ ভরাট কণ্ঠ। শুনলে ঠকবেন না।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ব্লগার কাওসার চৌধুরী।

৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৯

বিজন রয় বলেছেন: অামাকে কবি বললেন!

তো অামার কবিতা তো পড়েন না।

অবশ্য আমি নিজেকে কবি মনে করি না।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৫৭

আখেনাটেন বলেছেন: তো অামার কবিতা তো পড়েন না। --আপনি সম্প্রতি কবিতা লিখেছেন এটা আমার নজরেই পড়ে নি। লাস্ট পোস্ট মনে হয় সুন্দরী পেঁচার মানে আমার নেফারতিতির ছবি নিয়ে ছিল। হা হা হা।

আপনার ব্লগে যাব সময় করে। দেখি নতুন কি লিখেছেন?

অবশ্য আমি নিজেকে কবি মনে করি না। -- আপনি মনে না করলেও আমাদের মতো কিছু নাদান কবিতা পাঠক মনে করলেই হল। নাকি বিদগ্ধ পাঠকের ভাষ্য ছাড়া...। :D

৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:০৫

শাহারিয়ার ইমন বলেছেন: দিল্লী শহরটা কেমন? আমাদের ঢাকার সাথে তুলনা করে বলেন

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

আখেনাটেন বলেছেন: ঢাকার বুড়িগঙ্গা ও দিল্লীর যমুনা খুব একটা পার্থক্য নেই। প্রায় একই রকম দূষণ। এখন মনে হয় কিছুটা সংস্কার করা হয়েছে।

ঢাকার নিউমার্কেট ও দিল্লীর চাঁদনীচকের মধ্যেও আমি তেমন পার্থক্য দেখি না। একই যানজট। একই রিক্সার ক্রিং ক্রিং। তবে মেট্রোস্টেশন থাকায় অন্য মাত্রা দিয়েছে। আর পাশেই লালকেল্লা ও জামে মসজিদ থাকায় বিদেশীর আনাগোনাও অনেক।

নয়াদিল্লীর সাথে ঢাকার তুলনা চলে না। নয়া দিল্লীর রাস্তাঘাট অনেক প্রশস্ত। রাস্তার পাশে তেঁতুল, বট, পাকুড় সহ বিশাল বিশাল বৃক্ষ যত্ন সহকারে বেড়ে উঠেছে যা আমাদের ঢাকাতে বিরল।

দিল্লী একটি ঐতিহাসিক সিটি। নানারকম প্রাচীন ও ঐতিহ্যমণ্ডিত স্থাপনা। এক্ষেত্রে ঢাকার থেকে অনেক অনেক এগিয়ে। প্রতিবছর সেখানে বিদেশী পর্যটকই আসে প্রায় এক কোটি।

৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৫

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
প্রতিটি ঘটনাই শিক্ষনীয়।

একটি ঘটনা ঘটার সাথে মানুষের প্রত্যক্ষণ ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় বর্ণনাও ভিন্ন হয়।

+++++

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩১

আখেনাটেন বলেছেন: একটি ঘটনা ঘটার সাথে মানুষের প্রত্যক্ষণ ভিন্ন ভিন্ন হওয়ায় বর্ণনাও ভিন্ন হয়। -- হুম; ঠিক তাই; এ জন্যই কেউ বড় বড় লেখক। আর কেউ আমার মতো মফিজ ব্লগার...। :P

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার মোঃ মাইদুল সরকার।

৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:২৬

শাহাদাৎ হোসাইন (সত্যের ছায়া) বলেছেন: দিল্লী সম্পর্রকে আপ্নার লেখায় অনেক কিছু উঠে এসেছে। আমার ইচ্ছা, একদিন সময় করে দিল্লী ঘুরে আসব।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: আমার ইচ্ছা, একদিন সময় করে দিল্লী ঘুরে আসব। -- যাবেন শাহাদাৎ ভাই। অনেক কিছু দেখার আছে। হাজার বছরের ইতিহাস-ঐতিহ্য নিয়ে টিকে আছে।

সেক্ষেত্রে প্যাকেজ ট্যুরে যাওয়ার চাইতে নিজেদের মতো করে ভ্রমণই মনে হয় বেস্ট আমার মতে। কাছ থেকে দেখা যায়, জানা যায় অনেক কিছু।

এরপর মথুরা-বৃন্দাবন নিয়ে একটি লেখা লিখব।

অসংখ্য ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য ব্লগার সত্যের ছায়া।

৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৩

রাজীব নুর বলেছেন: আমি খুব দ্রুত অবসব নিবো। তারপর ভ্রমনে বের হবো।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০

আখেনাটেন বলেছেন: খুব ভালো সিদ্ধান্ত। আমার ফেভারিট টপিক। পারলে আমাকেও সাথে নিয়ে নিন।

তা কোথা দিয়ে শুরু করবেন প্রথমে রাজীব নুর ভাই?

৮| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

বাকপ্রবাস বলেছেন: শুধু ঘুরলেই দেখা হয়না,দেখার চোখ থাকতে হয়, আপনার সেই চোখ আছে এবং আমাদেরও দেখাচ্ছেন তায় ধন্যবাদ

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৯

আখেনাটেন বলেছেন: বাকপ্রবাস বলেছেন: শুধু ঘুরলেই দেখা হয়না,দেখার চোখ থাকতে হয়, আপনার সেই চোখ আছে এবং আমাদেরও দেখাচ্ছেন -- লজ্জায় ফেলে দিলে ব্লগার বাকপ্রবাস। আমার জায়গায় আপনি থাকলেও হয়ত এমনভাবেই চিন্তা করতেন। কিংবা আরো ভালোভাবে।

মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। ভালো থাকুন নিরন্তর।

৯| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৯

জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বিশুদ্ধ মন ফুলের মতো। যেখানেই রাখা হয়, সেখানেই সুভাষ ছড়ায়,সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। সত্যি এমন কিছু মানুষ আছে বলেই পৃথিবী'টা এতো সুন্দর।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:০১

আখেনাটেন বলেছেন: জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: বিশুদ্ধ মন ফুলের মতো। যেখানেই রাখা হয়, সেখানেই সুভাষ ছড়ায়,সৌন্দর্য বৃদ্ধি করে। সত্যি এমন কিছু মানুষ আছে বলেই পৃথিবী'টা এতো সুন্দর। --চমৎকার কথা বলেছেন জুনায়েদ ভাই।

কিছু ভালো মানুষ আমাদের চারপাশে আছে বলেই এখনও আমরা ভালো কিছু ভাবতে পারছি।

শুভকামনা আপনার জন্য।

১০| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৩

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভেতরের গল্পগুলো অনুভবে আনাটাই প্রজ্ঞা।

এভাবেইতো চলছে ভুবন। স্বর্গ -নরক পাশাপাশি! আলোয়-কালোয় মেলামেশায়!
আমরা যে যার জ্ঞান আর সামর্থ্যে তুলে নিচ্ছি মুক্ত-মানিক বা হীরা ভেবে কাঁচ!
অবশেষ- রয়ে যায় নির্যাস- জীবন শেষের ভেতরের গল্পটুকুই!
যদিও তার পাঠক - দুষ্প্রাপ‌্য!

+++

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২১

আখেনাটেন বলেছেন: এভাবেইতো চলছে ভুবন। স্বর্গ -নরক পাশাপাশি! আলোয়-কালোয় মেলামেশায়!
আমরা যে যার জ্ঞান আর সামর্থ্যে তুলে নিচ্ছি মুক্ত-মানিক বা হীরা ভেবে কাঁচ!
অবশেষ- রয়ে যায় নির্যাস- জীবন শেষের ভেতরের গল্পটুকুই!
যদিও তার পাঠক - দুষ্প্রাপ‌্য!
--দুর্দান্ত কিছু কথা বলেছেন।

আচ্ছা, আপনার কি মনে হয় এ থেকে উপমহাদেশের লোকজন বের হতে পারবে? নাকি এর কালো হাত লম্বা হতে হতে অারো নিষ্পাপ আত্মার কণ্ঠনালীও পরিবেষ্টন করবে। আমি তো অাশার আলো দেখি না, যদিও আশার বীজ বপণ করতে ভালো লাগে।

১১| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৪

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: এই পর্ব পড় গিয়ে সব পর্ব পড়ে ফেললাম। দারুন লিখেছেন, পুরাই পোষ্ট মার্টেম!
আমি নিজেও প্রায় ১০ বছর প্রবাসী ছিলাম। আহা রে বাংলাদেশী আমরা! শিরায় শিরায় মিথ্যা প্রবেশ করে গেছে!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪১

আখেনাটেন বলেছেন: আমি নিজেও প্রায় ১০ বছর প্রবাসী ছিলাম। আহা রে বাংলাদেশী আমরা! শিরায় শিরায় মিথ্যা প্রবেশ করে গেছে! -- ঠিকই বলেছেন।


আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সাহাদাত উদরাজী ভাই। আপনার মতো গুণী ব্লগার পড়েছেন জেনে অাপ্লুত হলুম। আপনার রান্না-বান্নার লেখা কিন্তু দেখি না ইদানিং। আপনার রান্নাঘর আমার বুকমার্ক করা আছে। আপনার ঘরোয়া কফি মেকিং এর হাজারতম পোস্টটিও পড়লাম। চমৎকার।

ভালো থাকুন।

১২| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫

গরল বলেছেন: গান, সিনেমা আর খেলা বাদ দিলে উপমহাদেশের মানুষের মন আসলেই অনেক নীচু আর সে জন্যই তারা ভাগ হয়ে গেছে ধর্মের ভিত্তিতে, জাতি-ভাষা ভিত্তিক ভাগ কল্পনাও করে নাই। অথচ এটা উপমহাদেশ না হলে হয়ত ভাগ হয়ে বাংলা, পাঞ্জাব, কাষ্মীর আলাদা আলাদা রাষ্ট্র হতো।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৯

আখেনাটেন বলেছেন: গড়ল বলেছেন: গান, সিনেমা আর খেলা বাদ দিলে উপমহাদেশের মানুষের মন আসলেই অনেক নীচু আর সে জন্যই তারা ভাগ হয়ে গেছে ধর্মের ভিত্তিতে, জাতি-ভাষা ভিত্তিক ভাগ কল্পনাও করে নাই। অথচ এটা উপমহাদেশ না হলে হয়ত ভাগ হয়ে বাংলা, পাঞ্জাব, কাষ্মীর আলাদা আলাদা রাষ্ট্র হতো। --- মারাত্মক একটি জিনিস বিশ্লেষণ করেছেন। এ জিনিস নিয়ে আমিও ভেবেছে অনেক।

কোথায় তামিলনাড়ু আর কোথায় উত্তরপ্রদেশ। কোথায় বাংলা আর কোথায় পাঞ্জাব। ভাষা-সংস্কৃতি, খাদ্যাভাস, আচার-আচারণ সবকিছুর ভিন্নতা সত্ত্বেও এক হয়েছে শুধুমাত্র ধর্মের কারণে। অথচ ইতিহাস বলে কোনোকালেই এগুলো একসাথে ছিল না।

তবে এটা ঠিক যে কিছু সত্যিকারের ভালো মানুষ ছিল বা আছে বলেই এখনও সমাজটা বিষাক্ত হয়ে পড়ে নি। তবে মোদী-যোগী, হাফিজ সাঈদ কিংবা আমাদের এখানে চাঁদে-মঙ্গলে বসতবাড়ি দেখা চেলারা প্রতিনিয়তই হুমকী সুস্থ সমাজের জন্য।

১৩| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০৩

মনিরা সুলতানা বলেছেন: একেবারেই বাস্তবতা এগুলো।
ভালোলাগলো আপনার কড়চা ।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৪

আখেনাটেন বলেছেন: মনিরা সুলতানা বলেছেন: একেবারেই বাস্তবতা এগুলো। -- অবস্থা এখন আরো খারাপ ভারতে। এই এখনই চ্যাট হচ্ছে আরেকজন ভারতীয় বন্ধুর সাথে। উমর খালিদ নামের একজন প্রগতিশীল জেএনইউ ছাত্রনেতাকে দিল্লীতে গুলি করা হয়েছে গতকাল। যদিও তা লক্ষ্যভ্রষ্ট হয়। ভিন্ন মত পোষণের জন্য। আমরাও পিছে নেই।

মন্তব্যে জন্য ধন্যবাদ মনিরাপা। ভালো থাকুন।

১৪| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৩৯

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: লেখক বলেছেন------

আচ্ছা, আপনার কি মনে হয় এ থেকে উপমহাদেশের লোকজন বের হতে পারবে? নাকি এর কালো হাত লম্বা হতে হতে অারো নিষ্পাপ আত্মার কণ্ঠনালীও পরিবেষ্টন করবে। আমি তো অাশার আলো দেখি না, যদিও আশার বীজ বপণ করতে ভালো লাগে।

অবশ্যই আশাবাদী। তবে তার প্রক্রিয়া ঠিক কোনটি বা কোনগুলো তা এককথায় বলা মুশকিল।
সবার আগে বিশ্বাসের দৃঢ় পরিবর্তন আনতে হবে। যেমন এসেছিল বিপ্লবের বিভিন্নকালে।
আত্মপরিচয়, জীবন, কর্ম, স্বভাব, ফল নিয়ে পজিটিভ সুন্দর মৌলিক ভাবনার বীজ বুনতে হবে।
তার জন্যে চাই প্রগাঢ় জ্ঞানবান আর প্রজ্ঞাবান ব্যক্তিসকল। যারা নির্মোহ সাধনায় কাজ করবেন।
কাগুজে সনদধারীদের চেয়ে মৌলিক জ্ঞানে প্রজ্ঞাবানরা বেশি কার্যকর।
সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং সবচে বেশি অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সমন্বিত কাজ করতে হবে।

সৎ, সত্য, সুন্দরের সম্মিলনে আসবে সেই মহালোকের মহালোকিত ক্ষণ!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১

আখেনাটেন বলেছেন: আত্মপরিচয়, জীবন, কর্ম, স্বভাব, ফল নিয়ে পজিটিভ সুন্দর মৌলিক ভাবনার বীজ বুনতে হবে। --কিন্তু এই বীজটি বুনবেন কীভাবে? প্রথমে তো আপনাকে বীজটি পরিবার কিংবা সমাজ বা রাষ্ট্র থেকে ক্রয় করতে হবে। আপনার কি মনে হয় এখনকার কত শতাংশ পরিবার বা রাষ্ট্রের অংশ সঠিক বীজ সরবরাহ করতে পারে। সঠিক বীজই যদি না পান, তা বপন করে কি ভালো ফসল ঘরে তোলা সম্ভব। এর থেকে পরিত্রাণ কী ভেবে দেখেছেন?

কাগুজে সনদধারীদের চেয়ে মৌলিক জ্ঞানে প্রজ্ঞাবানরা বেশি কার্যকর। --কাগুজেদের দৌরাত্ম্যে এখন অন্যদের জান ওষ্ঠাগত। কোনো পরিবর্তন কি লক্ষ করা যায় উপমহাদেশের কোনো দেশে?

সামাজিক, সাংস্কৃতিক এবং সবচে বেশি অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে সমন্বিত কাজ করতে হবে। --চমৎকার বলেছেন। এখনও সময় ফুরিয়ে যায় নি। জাতি যত তাড়াতাড়ি এগুলো বুঝবে ততই মঙ্গল। তা না হলে আরো পতন অনিবার্য।

১৫| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া তুমি দেখছি মহা সঙ্গীত পিপাসু!!!!!

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:০৯

আখেনাটেন বলেছেন: :D ; তা বলতে।

কাজের ফাঁকে ফাঁকে ওস্তাত জাকির হোসের তবলার ঘোড়দৌড় শুনতে কার না ভালো লাগে বলুন?

বেঙ্গল ক্লাসিক্যাল ফেস্টের রাতজাগা পাখিদের মধ্যে আমিও অন্যতম। সঙ্গীত পছন্দ করলে ক্লাসিক ফেস্ট, ফোক ফেস্ট, শিল্পকলা একাডেমি, জাতীয় জাদুঘর বা গন্থাগারের এমন কোনো অনুষ্ঠানে আপনার সাথে দেখাও হয়ে যেতে পারে।

আমাদের একটা টিম আছে যারা উইকেন্ডে খোঁজ রাখে কোথায় কি হচ্ছে? সো, সাবধান...আমি আপনাকে চিনব, মাগার আপনি কিন্তু আমাদের চিনবেন না। হা হা হা।

১৬| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:১০

করুণাধারা বলেছেন: সুখপাঠ্য।

কত রকমের মানুষ যে আছে! আপনার উদার মনের বন্ধুটির কথা শুনে খুব ভালো লাগলো।

১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪৭

আখেনাটেন বলেছেন: কত রকমের মানুষ যে আছে! -- হুম; নানা রূপের মানুষে সমাজ। তবে কিছু মানুষের জঘন্য বিহেভ দেখে মনে হয় এরা এমন কেন?

আমাদের গ্রামের বাড়িতে দূরের আমাদের পুকুরসংলগ্ন বাগানের পাশে কয়েকটি বাড়ি আছে। জাতে নমশুদ্র (মুচি)। পুকুরে মাছ মারতে গিয়ে কতবার রামশর্মা, গৌরিদের ওখানে খাবার খেয়েছি। রতনতো আমার খেলার সাথী ছিল। কখনই মনে হয় নি ওরা অচ্ছুত। আমার পরিবার থেকেও কোনো প্রকার বাধ-নিষেধ ছিল না। অথচ অনেককেই দেখেছি ওদের এড়িয়ে চলত।

মানুষে মানুষে ভেদাভেদ দেখলে খুব খারাপ লাগে।

আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য করুণাধারাপা। ভালো থাকুন।

১৭| ১৪ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:২৭

আরণ্যক রাখাল বলেছেন: অসাধারণ লিখেছেন।
দিল্লি সম্পর্কে জ্ঞান খুব কম। দিল্লির সম্রাটদের নিয়ে ইতিহাস পড়তে হয়েছিল। আর পড়েছি যাযাবরের দৃষ্টিপাত। মোটে এই জ্ঞান। আপনি যাযাবরের মত লিখতে পারেন। অবশ্যই আপনার স্টাইলে। আধুনিক দিল্লি সম্পর্কে জানা যাবে।
ঠিকই বলেছেন, এখনো কিছু সেইন মানুষ আমাদের চারপাশে আছে বলেই পৃথিবীটা এত সুন্দর! ধর্ম-বর্ণ-গোত্র-মত-পথ ভিন্ন হলেও সহিঞ্চু ও বিশুদ্ধ মন জীবনকে আরো রঙিন করে তুলতে পারে।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৩৭

আখেনাটেন বলেছেন: দিল্লি সম্পর্কে জ্ঞান খুব কম। দিল্লির সম্রাটদের নিয়ে ইতিহাস পড়তে হয়েছিল। আর পড়েছি যাযাবরের দৃষ্টিপাত। মোটে এই জ্ঞান। -- তাহলে তো অনেক কিছুই জানেন আপনি। তবে সময় পেলে সরাসরি গিয়ে দেখে আসবেন। ঐতিহাসিক শহর। পরতে পরতে ইতিহাস। নানারকমের মানুষ।

আপনাকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা চমৎকার মন্তব্যের জন্য ব্লগার অারণ্যক রাখাল। ভালো থাকুন।

১৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:০৬

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: শুভ সকাল ফ্যারাওভাই,

আপনার দিল্লীর কড়চা পড়ে ভালো লাগলো। অনেকদিন আগে ভ্রমরের ডানা ভায়ের এরকম একটি কড়চা পড়েও মজা পেয়েছিলাম। প্রথমে বলি দিল্লী রাজধানী শহর হওয়াই দিল্লীর অনেক কিছুই সুন্দর । যে সৌন্দর্য আবার দিল্লীর বাইরে অমিল। পাবলিক বাসের ঘটনাটি দিল্লীতে যেমন আছে তবে কোলকাতা দৈবাৎ চোখে পড়ে। সাধারনত শহরে কেউ ভাড়া না দিয়ে আসাযাওয়া করেনা, এটা ধরা হয়। যেকারনে টিকিট কালেক্টটর নিজের সিটে বসে থাকেন। পাশাপাশি বেসরকারি বাসে কন্ডাকটর ভিড়ের মধ্যে ঠেলাঠেলি করে যেভাবে টিকিট কাটে সরকারি বাসে কন্ডাকটরররা সরকারি চাকুরে হওয়ায় মাস মাইনের ব্যাপার আছে। সবার কাছ থেকে জনে জনে টিকিট কাটাকে ওরা অত গুরুত্ব দেয়না। জানে বিনা টিকিটে গেলে ঝুকি আপনার, ফাইন দিতে হবে। আমরা কলকাতায় এসি বা সিটিসি বাসগুলিতে কন্ডাকটরদের এমন বিহেব প্রায়ই দেখি।

শুভেচ্ছা জানবেন।



১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০১

আখেনাটেন বলেছেন: জানে বিনা টিকিটে গেলে ঝুকি আপনার, ফাইন দিতে হবে। -- এর ফলেই সাধারণত মানুষ রানা প্রতাপসিংহের কাছে গিয়েই টাকা দিয়ে আসে। :P

খুবই ভালো সিস্টেম। এবং মানুষ তা অাত্মস্থও করছে।

১৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ৭:৩৭

পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: ২ নং প্রসঙ্গে, গড়িয়া মেসে থাকতাম। কোনও একটি কারনে মেস বাড়িটাই উঠে যাবে, আমাদের নুতন করে মেস খুঁজতে বলা হল। স্টেশনের প্রায় সবদিকে খুঁজলাম। খালি মেস পেলামও, কিন্তু নাম শুনে কেউ রাজি হলনা। এবার একটু দূরে শ্রীনগরের দিকে গেলাম। দূপুরে খেতে খেতে এক ভদ্রমহিলা টাইটেল জিজ্ঞেস করলেন, আমি বললাম, টাইটেল শুনলে আপনার আপত্তি থাকবেনা, কিন্ আপনি যে জন্য টাইটেল জিজ্ঞেস করলেন আমি সেই সম্প্রদায়ের। হাসি হাসি মুখে বিনয়ের সঙ্গে উনি আবার বললেন , আসলে আমাদের কোনও সমস্যা নেই তবে আমার শাশুড়ি ওদেশের কিনা আপত্তিটা ওনার। আমিও প্রতিনমস্কার করে হেসে স্থান ত্যাগ করি। এরপরে সোনারপুরে গিয়ে পরিচিত হিন্দু বন্ধুর মেসে উঠি। ওখানে বাড়ি ওয়ালা পুলিশের দারোগা । ওনার এরকম কোনও সমস্যা ছিলনা।

৩ -প্রসঙ্গে আবিদা পারভিনের কাওয়ালি ভীষণ ভালো লাগলো। আমার এক কলিগ অত্যন্ত শায়েরী ভক্ত। যে কোনও অনুষ্ঠানে দুটি তিনটি করে শায়েরী বলে মঞ্চ জমিয়ে রাখে। একমাত্র কন্যার নামও রেখেছে শায়েরী বিশ্বাস। কিন্তু আমার বিয়ে ও ছেলের মুখেভাত অনুষ্ঠানে উনি দুবারই একটা অজুহাত দেখিয়ে আসেননি । অথচ উনিও আমার মত যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তনী।পশ্চিমবঙ্গে যাদবপুর পড়ুয়ারা নিজেদের নিয়ে একটু বেশি বড়াই করে। ঈদের পরে অন্য কলিগদের চাপাচাপিতে একটু লাচ্চা নিয়ে যেতে হয়। অনেকের দুধের মিষ্টি খেলে অম্বল হয়, উনিও তাঁদের মধ্যে একজন। অথচ যারা খায় তারা যে খুব উদার মনের তা কিন্তু নয়। আবার আমার ঐ কলিগ সেলিম আলির মত অসম্ভব পাখি প্রেমী। ওনার অনেকগুলি বই কিনেছেন বা পড়েওছেন। সুযোগ পেলেই ক্যামেরা নিয়ে পাখিদের ফটো বন্দি করতে নেমে পড়েন। আসলে সবই বুঝি, কিন্তু আমাদের যে এসব নিয়েই থাকতে হবে।


নিরন্তর শুভেচ্ছা প্রিয় ফ্যারাওভাইকে।



১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: চমৎকার দুটি ঘটনা তুলে ধরেছেন পদাতিক দা।

এখন তো মনে হচ্ছে পরিবেশ অারো দূষিত হচ্ছে। এত হিংসা চারপাশে। সামনে নির্বাচন এগুলো আরো বাড়বে মনে হয়। অাসামের এনআরসি নিয়ে বাংলাদেশের সাথেও অদূর ভবিষ্যতে ঠোকাঠুকি লাগার সমূহ সম্ভাবনা রয়েছে।

তবে কিছু সত্যিকারের ভালো মানুষ আছে বলেই এখনো পরিবেশটা বিষিয়ে উঠে নি। একবার ঘুরতে ফিরতে মথুরাতে গিয়ে এক ধর্মশালাতে ছিলাম। চমৎকার লেগেছে। চারপাশেই কিছু ভালো ও কিছু কালো মনের মানুষ থাকে। এই কলুষিতরা সমাজের বিষফোঁড়া।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ। ভালো থাকুন। শুভকামনা।

২০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:০৭

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংলাদেশের মানুষ পেছনে পড়ে গেছে

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২২

আখেনাটেন বলেছেন: আমরা কোনো কিছু থেকে শিখছি না। শুধু হাউকাউ ও ভণ্ডামী।

যেখানে সমালোচনার দরকার সেখানে প্রশংসা ও চাটুকারিতায় জিহ্বা ডুবে দিচ্ছি। ফলে পরিশুদ্ধির পথ রূদ্ধ হয়ে যাচ্ছে।

আবার যেখানে প্রশংসার দরকার সেখানে অপ্রয়োজনীয় সমালোচনা ও নষ্টামীর দ্বারা ভালো কাজকেও বাধাগ্রস্ত করছি।

বাঙালীর এই আত্মবিধ্বংসী স্বভাব এখন মহামারীর রূপ নিয়েছে।

২১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৩৪

শায়মা বলেছেন: এহ রে!!

আমি তো বহুরূপী...... আমাকে কি করে চিনবে তুমি!!!!!!!

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:২৬

আখেনাটেন বলেছেন: আমি তো বহুরূপী...... আমাকে কি করে চিনবে তুমি!!! --প্রোগ্রামিং করা ফেস ডিটেক্টর আছে। সফটওয়্যারে ফেললেই একরূপীতে পরিণত হবেন। হা হা হা।

ব্লগে ছবি দ্যান কিরলাই। আবার বলেন চিনমু ক্যামনে? X( :P

২২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ সকাল ১০:৪৯

মিথী_মারজান বলেছেন: প্রাত্যহিক ছোট ছোট জীবনের গল্প থেকে শিক্ষণীয় বিষয়গুলোকে চমৎকারভাবে ছেঁকে তুলেছেন।
কোন ধরণের বৈষম্যে নিজেকে বেঁধে রাখলে হাজার পুঁথিগত বিদ্যাও সেটাকে পরিশুদ্ধ করতে পারেনা।

দারুণ লাগলো আপনার দিল্লী কড়চা।:)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: কোন ধরণের বৈষম্যে নিজেকে বেঁধে রাখলে হাজার পুঁথিগত বিদ্যাও সেটাকে পরিশুদ্ধ করতে পারেনা। -- চমৎকার বলেছেন। এই বৈষম্যেটা পরিবার ও সমাজ থেকেই শিশুর মনে গ্রোথিত হয়। তাই আমার মনে হয় বাচ্চাদের যথাসম্ভব এই বিষয়গুলো নিয়ে শিক্ষা দেওয়া দরকার।

আমি নিজে বড় হয়েছি কিছু সাঁওতাল (ওঁরাও), নমশু্দ্র (মুচি), ও মুসলিম কাজের লোকের কাছে। আমার সেসময়ের অন্যতম দীক্ষাগুরুই ছিলেন বিগাল দা (ওঁরাও)। তাই আমার অনেক লেখাতেও এই প্রান্তিক লোকগুলোর কথা উঠে আসে।

মানুষকে মানুষ হিসেবে দেখানোর প্রধান শিক্ষক বুঝি পরিবার।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছে নিরন্তর ব্লগার পঙক্তির জাদুকর কবি মিথী_মারজান।

২৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১২

সনেট কবি বলেছেন: ভাল লাগল।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৯

আখেনাটেন বলেছেন: শুভেচ্ছা সনেট কবি।


আপনার সনেট লেখার শ্রমসাধ্য প্রচেষ্টা আমাদের অনেকের জন্যও অনুপ্রেরণা হয়ে থাকবে।

ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।

২৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

রাকু হাসান বলেছেন: বাহ চমৎকার । আমি খুব বেশি এ ব্যাপারে কোন তথ্য ছিল না । বেশ কিছু জানার সুযোগ হলো আপনার লেখার মাধ্যমে । উপস্থপনাও খুব ভাল লাগলো । +++

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪২

আখেনাটেন বলেছেন:
আপনার ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম। কিছু জানাতে পেরেছি জেনে ভালো লাগল। সাথে থাকবেন নিশ্চয়। আর সময় পেলে ঐতিহাসিক এই শহর ঘুরেও আসতে পারেন।

পাঠ ও মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার রাকু হাসান। শুভেচ্ছা নিরন্তর।

২৫| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮

মো: নিজাম উদ্দিন মন্ডল বলেছেন: আহা! একেবারে হৃদয় ছুঁয়ে যাওয়া জীবনের গল্প।

নীচুতা দুর হোক, সাদা মনের মানুষ চাই।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৭

আখেনাটেন বলেছেন: নীচুতা দুর হোক, সাদা মনের মানুষ চাই। -- চারপাশে এই নীচু স্বভাবের মানুষে থইথই। মন্ডল সাব পালাবেন কই।

উপায় দুইটা: হয় ওদের সাথে মিশে যেতে হবে, না হয় এড়িয়ে যেতে হবে। মানুষতো দেখছি মিশে যেতেই বেশি ইচ্ছুক। আপনার কোনটা পছন্দ?

শুভকামনা পাঠ ও মন্তব্যের জন্য। ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন নিরন্তর।

২৬| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:১৫

শায়মা বলেছেন: কে বলছে দিসি!!!! B-)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৪৬

আখেনাটেন বলেছেন: শায়মা বলেছেন: কে বলছে দিসি!!! --তাহলে কি ওগুলো ভূতের ছবি? :P

ভূত ভুই পাই!!!!!!! :|

২৭| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:১২

মিথী_মারজান বলেছেন: বাহ্!
তাহলেতো দারুণ এক ইন্টারেস্টিং পরিবেশে আপনার বেড়ে ওঠা।
কত ধরণের মানুষকে খুব কাছ থেকে দেখার অভিজ্ঞতা আপনার।
আমাদের সাথে আরো বেশি করে শেয়ার করবেন আশাকরছি।

আর যেভাবে আমাকে শুভেচ্ছা জানালেন!
হাসতে হাসতে ভীমরি খেলাম আর সাথে কিছুটা লজ্জা পেলাম।
এটা আপনার উদারতা কিন্তু আপনাদের তুলনায় আমি হচ্ছি 'খালি কলস বাজে বেশি' তেমন একজন নগন্য ব্লগার।
ভালো থাকবেন।
আন্তরিক শুভেচ্ছা।:)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৩৪

আখেনাটেন বলেছেন: তাহলেতো দারুণ এক ইন্টারেস্টিং পরিবেশে আপনার বেড়ে ওঠা। -- হুম; ইন্টারেস্টিংই বটে! যৌথ পরিবারে বড় হয়েছি কড়া শাসনে। পান থেকে চুন খসানোরও সুযোগ কম ছিল। কিছু লেখায় তা উঠে এসেছে অল্প হলেও। :D

আমি হচ্ছি 'খালি কলস বাজে বেশি' তেমন একজন নগন্য ব্লগার। -- এ আপনার বিনয়! আপনার কবিতার কিছু লাইন চমৎকার। কিছুক্ষণ আগে মনে হয় একটি লেখা পড়লাম আপনার শৈশব নিয়ে। এমন করে আমি লিখতে পারলে ধন্য হয়ে যেতাম কবি!

শ্রমসাধ্য ঘর-বাহির সামলে আপনারা যেভাবে সৃষ্টিশীল কাজেও জড়িত রেখেছেন এজন্যই তো ছালাম ঠুকতে হয়।

শুভকামনা থাকল।

২৮| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪১

শায়মা বলেছেন: নো ভুই ভাইয়ু!!!!!

যাইহোক ভাবিতেছিলাম - (প্রোগ্রামিং করা ফেস ডিটেক্টর আছে। সফটওয়্যারে ফেললেই একরূপীতে পরিণত হবেন।)

প্রোগ্রামিং ফেস ডিটেক্টর কি আমার মেকাপিং ফেস ডিটেক্ট করিতে পারিবেক!!! |-)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১২

আখেনাটেন বলেছেন: প্রোগ্রামিং ফেস ডিটেক্টর কি আমার মেকাপিং ফেস ডিটেক্ট করিতে পারিবেক!!! --- হা হা হা; তাহলে তো মনে হচ্ছে একটি দেশি নেড়ি বান্দর সাথে রাখতে হবে। যে প্রথমেই খামচি মেরে কিছু মেকাপিং মসলা ফেস থেকে তুলে নিবে। তারপর ফেস ডিটেক্টর। =p~ :-P

২৯| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৪২

শায়মা বলেছেন:

তোমার জন্য আমার নিউ প্রজেক্টের একখানি ফুল্ল ভাইয়ু!!!! :)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:১৬

আখেনাটেন বলেছেন: মচৎকার! মচৎকার!



শুভ্রতায় পরিপূর্ণ।

৩০| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:৫৮

সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: ভেতরের গল্পগুলো প্রতিটা ঘটনার মাহাত্ম্যকে কয়েকগুণ বাড়িয়ে দিয়েছে।

ফিনল্যান্ডে প্রায় ১৮-২০টা দেশের মানুষের একটা প্রোগ্রাম। আমরা ৪জন মুসলমান, আর ৩০ জনের মতো অমুসলমান। কোর্ডিনেটর হলেন একজন ব্রিটিশ। তিনি জানেন আমি মুসলিম। তো, প্রতিবার খাবারের আগে এসেই সে আমার কানে কানে ফিশফিশ করে বলে আর আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেয়- ওগুলো শূকর, ওগুলো মদ, ইত্যাদি।

ভেতরের গল্পঃ আপনি অবশ্যই বুঝে নিয়েছেন।

লেখাটা খুব ভালো লাগলো।

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৩:২৫

আখেনাটেন বলেছেন: আপনার অভিজ্ঞতাও বেশ লাগল।

আসলে সমাজে ভালো-মন্দ লোক নিয়েই আমাদের বসবাস। তবে আমার মতে নিজেকে শুধরে নেওয়া ও সাথে দূষিত মনের লোকদের যথাসম্ভব এড়িয়ে চলাই উত্তম। যদিও পরিবেশ পরিস্থিতির কারণে অনেক সময় তা পারা যায় না। তবে চেষ্টা করা উচিত...।

অনেক শুভকামনা রইল সোনাবীজ ভাই। ভালো থাকুন নিরন্তর।

৩১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৪:৩৬

খায়রুল আহসান বলেছেন: দিল্লী দু'বার ঘুরেছি। তার পরেও আপনার কড়চা পড়ে মনে হলো, নতুন অনেক কিছুই জানলাম। ধন্যবাদ এ তথ্যমূলক ও প্রাঞ্জল পোস্টের জন্য। পাঠকের মন্তব্যগুলোও বেশ কয়েকটা ভাল লেগেছে।
ভ্রমণ হলো মানুষ চেনার সর্বোৎকৃষ্ট পন্থা - একদম ঠিক কথাটি বলেছেন। যে দেশে যান, সে দেশের মানুষকে এবং স্বদেশী যাদের সাথে যান (যদি যান) তাদেরকেও।
রাস্তার পাশে তেঁতুল, বট, পাকুড় সহ বিশাল বিশাল বৃক্ষ যত্ন সহকারে বেড়ে উঠেছে যা আমাদের ঢাকাতে বিরল (৪ নং প্রতিমন্তব্য) - অথচ আমরা গাছ কেটে ফেলে বনসাঁই আমদানী করে পথের শোভা বর্ধন করছি (পড়ুন বিনাশ করছি)! ধিক এসব প্রতিবন্ধী পরিকল্পনাবিদদের!
বিদ্রোহী ভৃগু এর ১০ ও ১৪ নম্বর মন্তব্য দুটো ভাল লেগেছে। +
পদাতিক চৌধুরি এর ১৯ নম্বরটাও। +
আপনি বানর দিয়ে মেকাপিং তুলে ফেলতে চাইলেন, আর তার পরেও পেলেন কী সুন্দর একটা ফুল! এটাও ভাল লাগলো। :)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:১৯

আখেনাটেন বলেছেন: যে দেশে যান, সে দেশের মানুষকে এবং স্বদেশী যাদের সাথে যান (যদি যান) তাদেরকেও। -- ঠিক বলেছেন। আমিও এমনটাই মনে করি। ভ্রমণে গেলেই মানুষের আসল রূপটা ধরা পড়ে নানাকারণে।

একবার নেত্রকোণার বিরিশিরিতে গেলাম। সবাই বড় বড় উঁচু উঁচু শিক্ষিত মানুষ (নিজেদের মতে), সেখানেও কারো কারো অাচরণ দেখে বিশ্বাসই করা যাচ্ছিল না যে এই মানুষটি এরকম হতে পারে। তাই আমার মতে 'মানুষ চিনতে চান, ভ্রমণে যান'। আমার এক বন্ধু আর একটু বাড়িয়ে বলে 'নিজের বউকে চিনতে হলেও ভ্রমণে নিয়ে যান'। :D (পারডন)

আমরা গাছ কেটে ফেলে বনসাঁই আমদানী করে পথের শোভা বর্ধন করছি (পড়ুন বিনাশ করছি)! ধিক এসব প্রতিবন্ধী পরিকল্পনাবিদদের! -- 'প্রতিবন্ধি পরিকল্পনাবিদ'-- হা হা হা। বেশ বলেছেন। আদতে ঢাকা শহর নিয়ে দু একজন ব্যতিক্রম বাদে কেউ ভাবছে না। কেউ না। অবশ্য গোটা দেশকে নিয়েই যখন কারো মাথাব্যথা নেই লেট এলন ঢাকা সিটি।

আপনি বানর দিয়ে মেকাপিং তুলে ফেলতে চাইলেন, আর তার পরেও পেলেন কী সুন্দর একটা ফুল! এটাও ভাল লাগলো। -- হা হা হা; উনি কিন্তু বানরের খামচির আগেই ফুলটা দিয়ে রেখেছেন (দয়া করে টাইমলাইনটা একটু...)। হয়ত তিনি আগেই বুঝতে পেরেছেন...। হা হা হা।

আপনার উপরের ঐ বাক্যে নির্মল বিনোদন পেলুম। :D

চমৎকার বিশ্লেষণী ও ইউনিক মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল প্রিয় ব্লগার কবি খায়রুল আহসান। ভালো থাকুন।



৩২| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০৯

শুভ_ঢাকা বলেছেন: দিল্লী কড়চা পড়লাম। বেশ ভালো লিখেছেন। দিল্লী শহরে বসবাসরত অন্যান্য জনগোষ্ঠীদের মধ্যে বাঙ্গালীদের অবস্থান দ্বিতীয়। চিত্তরঞ্জন পার্ক এলাকাটার পুরোটাই বাঙ্গালী অধ্যুষিত এলাকা। চিত্তরঞ্জন পার্ক এলাকাকে মিনি কোলকাতা বলা হয়। এই বাঙ্গালীদের সিংহভাগ ১৯৪৭ সনের দেশ বিভাগের পর পূর্ব পাকিস্তান থেকে উদ্বাস্তু হিসাবে যায় এবং ভারত সরকারকর্তৃক দিল্লীতে পুনর্বাসিত হন। বর্তমানে চিওরঞ্জন পার্ক এলাকাটি পশ জোন হিসাবেই বিবেচিত হয়।

সুফি গায়িকা আবেদা পারভিন উপমহাদেশের লিজেন্ড।

আমার তার একটা প্রিয় গান Hazaron khwahishein aisi

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৭

আখেনাটেন বলেছেন: চিত্তরঞ্জন পার্ক এলাকাকে মিনি কোলকাতা বলা হয়। -- ঠিক বলেছেন। দিল্লীবাসীরা সাধারণত দূর্গাপূজা তেমন জাঁকজমকভাবে পালন করে না। কিন্তু চিত্তরঞ্জন পার্কে দূর্গাপূজাতে বিরাট উৎসব উৎসব ভাব থাকে। মাছ খাওয়ার জন্যও মনে হয় ওদিকে গিয়েছিলাম।

সুফি গায়িকা আবেদা পারভিন উপমহাদেশের লিজেন্ড। --- আমি অনেক পরে জানতে পারি। :D

গানটি শুনলাম। অাগেও শুনেছি। তবে এখন উনার কোক স্টুডিওতে গাওয়া গানগুলো বেশি শুনি। এই সিজনেও গাচ্ছেন।

চমৎকার মন্তব্যের জন্য প্রীতি ও শুভেচ্ছা রইল ব্লগার শুভ_ঢাকা।

৩৩| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২১

জাহিদ অনিক বলেছেন:

আহা ! চমৎকার ! রাজন কি রাজা শুনলাম !
সঙ্গীতের কোন নির্দিষ্ট দেশ নেই ভাষা নেই ধর্ম নেই; সংগীত নিজেই একটা ভাষা ও ভাব তৈরী করে নেয়।

বাস টিকিটের ঘটনাটা পড়ে মনে হলো যেদিকেই তাকাই মনে হয় আমরাই কেবল পিছিয়ে আছি, বর্বর আছি- বাকী সব জাতি উন্নত হয়ে যাচ্ছে।

পোষ্টট পড়তে পড়তে মনে হলো আহা আরও কিছু ঘটনা দিলে মন্দ হত না !

১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

আখেনাটেন বলেছেন: সঙ্গীতের কোন নির্দিষ্ট দেশ নেই ভাষা নেই ধর্ম নেই; সংগীত নিজেই একটা ভাষা ও ভাব তৈরী করে নেয়। --হুম তাই;

বাস টিকিটের ঘটনাটা পড়ে মনে হলো যেদিকেই তাকাই মনে হয় আমরাই কেবল পিছিয়ে আছি, বর্বর আছি- বাকী সব জাতি উন্নত হয়ে যাচ্ছে। --- মাঝে মাঝে আমারও তাই মনে হয়। দশ বছর আগের ট্রাফিক ম্যানেজমেন্টের তুলনায় এখন আরো খারাপ হয়েছে, অথচ ভালো হওয়ার কথা ছিল।

২০০০ সালের দিকে পেপারে দেখতাম দিল্লীর যানজট লাগলে লোকজন হাঁড়ি পাতিল নিয়ে নাকি রান্না-বান্না শুরু করে দিত। মানে কেউ জানে না কখন জট খুলবে। :-P কী ভয়ঙ্কর অবস্থা ছিল বুঝতে পারছেন। আর এখন কীভাবে অনেকটাই কন্ট্রোল করে ফেলেছে?

ওস্তাত নুসরাত ফতেহ অালী খানের এই গানটি শুনুন।
আমার প্রিয় এই গানটিও শুনে দেখতে পারেন।

৩৪| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৫

পদ্মপুকুর বলেছেন: আপনার লেখাগুলো বরাবরই সুখপাঠ্য। এটাও ভালো হয়েছে।

আমিও মাঝে মধ্যেই ইন্ডিয়া যাই। আগামী ২৬ তারিখেও যাবো। যখনই যাই, সব সময়ই মনে এক ধরণের হতাশা যুক্ত হয়, কষ্ট দানা বাঁধে। একই পরিবেশ, একই প্রতিবেশ, অথচ ওরা আইন মানা, শৃংখলা, কর্মনিষ্ঠতা, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কত এগিয়ে যাচ্ছে আর আমরা বসে বসে শুধু সমালোচনা আর দমনপীড়ন দিয়েই সব বদলে দিতে চাচ্ছি।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:০৩

আখেনাটেন বলেছেন: একই পরিবেশ, একই প্রতিবেশ, অথচ ওরা আইন মানা, শৃংখলা, কর্মনিষ্ঠতা, সুশাসন প্রতিষ্ঠায় কত এগিয়ে যাচ্ছে আর আমরা বসে বসে শুধু সমালোচনা আর দমনপীড়ন দিয়েই সব বদলে দিতে চাচ্ছি। --- পারিবারিকভাবে বিশাল এক অবক্ষয় ঘটে গেছে এ দেশে। অন্যায়কে ন্যায়ের মোড়কে বোতলবন্দি করে বাজারজাত করায় এখানে এখন সত্যিকারের মানুষের সংখ্যা নিদারূনভাবে কমে গেছে।
বেশিরভাগই কোনো না কোনোদিকে হেলে থাকা চাটুকার। বংশপরম্পরায় এই ঐতিহ্য নিয়েই ঐতিহাসিক চাটুকারিতায় লিপ্ত।

তাই এখানের পরিবর্তন সহজেই দৃশ্যমান নয়।

আপনার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার পদ্ম পুকুর।

৩৫| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ ভোর ৪:২৬

সোহানী বলেছেন: তাইতো এ পৃথিবী এখনো ধ্বংষ হয়ে যায়নি........... সাদা কালোর অন্ধকার দূর করার চেস্টায় রত।

অনেক অনেক ভালো লাগলো........... সময় নিয়ে বাকিগুলো ও পড়বো।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৩২

আখেনাটেন বলেছেন:

আপনার মূল্যবান মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ সোহানীপা।

ভালো থাকুন।

শুভকামনা।

৩৬| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:১৪

সম্রাট ইজ বেস্ট বলেছেন: অনেক ভালো লাগল ভাই আপনার লেখাটা পড়ে। পৃথিবীতে এখনও কিছু মানুষ আছে যাদের কারণে পৃথিবীটা আজও সুন্দর লাগে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:২৪

আখেনাটেন বলেছেন: পৃথিবীতে এখনও কিছু মানুষ আছে যাদের কারণে পৃথিবীটা আজও সুন্দর লাগে। -- সম্রাট আপনি যথার্থ বলেছেন। শুধু ভাবি এই সুন্দর মনের একজন মানুষ কবে আমাদের নেতা হিসেবে আমরা পাব?

যারা কথার চেয়ে কাজেই সাক্ষর রাখবেন বেশি।

আপনার মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার সম্রাট ইজ বেস্ট। ভালো থাকুন।

৩৭| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:০৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: আখেনাটেন ,




অন্যরকমের অন্তর্দৃষ্টি থাকলে পরেই ঘটনার ভেতর অন্যরকমেরই এক একটা গল্পের দেখা মেলে । খালি চোখে যা দেখা যায়না । সবার সে চোখ থাকেও না !

তাই - বিদ্রোহী ভৃগুর বলা, "কাগুজে সনদধারীদের চেয়ে মৌলিক জ্ঞানে প্রজ্ঞাবানরা বেশি কার্যকর।" আর মিথী_মারজান এর বলা, "কোন ধরণের বৈষম্যে নিজেকে বেঁধে রাখলে হাজার পুঁথিগত বিদ্যাও সেটাকে পরিশুদ্ধ করতে পারেনা।" তার প্রমান আপনি রেখে যাচ্ছেন আপনার এমনতরো লেখাগুলোতে ।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১:৩৬

আখেনাটেন বলেছেন:

আপনার মন্তব্য পড়ে অাপ্লুত হলাম ব্লগার আহমেদ জী এস।

আমি মনে করি আমরা সবাই পাপ-পূণ্যে মানুষ। প্রতিনিয়ত ভুলের মাঝেই শিখছি অনেক কিছু। পরিবার থেকে, সমাজ থেকে। আমি এও বিশ্বাস করি গতকালের থেকে আজকে যদি একটু ভালো হতে নাই পারলাম তবে কিসের আমি মানুষ।

কিন্তু চারপাশে ভুল থেকে শেখার মানুষ নিদারূনভাবে কমে যাচ্ছে। ফলেই এত এত অসহিঞ্চুতা মত ও পথ নিয়ে।

আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল।



৩৮| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ২:২০

ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১। প্রায় একই রকমের মানসিকতাসম্পন্ন একটা দেশের ভালো কোন সিস্টেমকে আমরা আমাদের দেশে চালু করতে পারি না। আমরা কি এতোই খারাপ?
২। এই ধরনের মানুষ নামের কীট ভারতে প্রচুর। এদেরকে নিয়ে কোন কিছু না বলাই ভালো।
৩। এই ধরনের মানুষ আছে বলেই দেশটা এখনও সাধারন মানুষের জন্য বসবাসের যোগ্য। এদের সংখ্যা যতো কমবে, ভারত ততোই হতভাগা দেশের দিকে ধাবিত হবে।

আপনার ভারত সংক্রান্ত অভিজ্ঞতাগুলো খুবই উপভোগ্য।
কোক স্টুডিওর গানগুলো আমার খুবই প্রিয়। প্রায়শঃই শুনি।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২৭

আখেনাটেন বলেছেন: ভুয়া মফিজ বলেছেন: ১। প্রায় একই রকমের মানসিকতাসম্পন্ন একটা দেশের ভালো কোন সিস্টেমকে আমরা আমাদের দেশে চালু করতে পারি না। আমরা কি এতোই খারাপ? -- এটা আমারও প্রশ্ন। ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার মতো স্বঘোষিত অতি দেশপ্রেমিকদের কল্পনাতীত বৃদ্ধিই এর কারণ।

আপনাকে অসংখ্যা প্রীতি ও শুভেচ্ছা ব্লগার ভুয়া মফিজ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।

ভালো থাকুন।

৩৯| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:০০

পাঠকের প্রতিক্রিয়া ! বলেছেন: উত্তম কাহিনী।


অনুসরণ করা হইল.......

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩০

আখেনাটেন বলেছেন:

আহা, বেশ! বেশ!

শুভকামানের গোলা থাকল। :P

৪০| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

চাঙ্কু বলেছেন: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে - The Tempest এর hell Is empty and all the devils are here - পুরাই সেইরাম কথা!
আবিদা পারভিনরে আমিও চিনি না। আফসুস

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৭

আখেনাটেন বলেছেন: চাঙ্কু বলেছেন: বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে - The Tempest এর hell Is empty and all the devils are here - পুরাই সেইরাম কথা! -- বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটেও এ জিনিস মানানসই হয়ে গেছে। ভালো বলেছেন।

আবিদা পারভিনরে আমিও চিনি না। আফসুস -- আপনি দেখছি আমার মতোই অবস্থা। হা হা হা। উনি কিন্তু সুফি ঘরানার একজন লিজেন্ড শিল্পী।

চমৎকার মন্তব্যের জন্য শুভেচ্ছা রইল ব্লগার চাঙ্কু।

৪১| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৩৬

মোঃ আল মামুন শাহ্ বলেছেন: চমৎকার। এ ব্যাপারে কিছুই জানতাম না। বিশেষ করে বাসের নিয়মের বিষয়টি। ভালো লেগেছে।

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫০

আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের পাশের দেশেই চমৎকার সিস্টেম চালু রয়েছে। অথচ আমরা সিস্টেমে গিট্টু লাগিয়ে জনগণের ঘাড়ে দোষ চাপাতে উঠে পড়ে লেগেছি।

কবে এদের হুঁশ ফিরে আসে সেটাই দেখার বিষয়।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ব্লগার মোঃ অাল মামুন শাহ্

৪২| ১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৫০

ঢাবিয়ান বলেছেন: পাকিস্তানের আবিদা পারভীনের গান শুনেন আপনি ও আপনার বন্ধু!!! সর্বনাশা আপনি নির্ঘাত জামাত শিবির =p~

১৬ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৯:০২

আখেনাটেন বলেছেন: ঢাবিয়ান বলেছেন: পাকিস্তানের আবিদা পারভীনের গান শুনেন আপনি ও আপনার বন্ধু!!! সর্বনাশা আপনি নির্ঘাত জামাত শিবির -- এই নির্বোধ স্বঘোষিত অতি দেশপ্রেমিকদের জন্যই দেশে মানুষ বসবাসের অযোগ্য হয়ে যাচ্ছে।

দুর্নীতি ও হঠকারিতার মাধ্যমে মানুষের মৌলিক চাহিদাগুলোর যথাযথ পুরূনে নিদারূনভাবে ব্যর্থ হয়েই এদের মস্তিষ্কে গণ্ডগোল দেখা দিয়েছে।

আর জামাত-শিবির নামের কীটদের সাথে আবিদা পারভীনের সম্পর্ক খুঁজতে তারা যাবে না। জাতে মাতাল হলেও তালে উনারা ঠিক আছে। উনার সুফী সঙ্গীত শুনার জন্য ক্ষমতাসীন অনেক নেতাকে লাইনে দাঁড়াতে দেখেছি।

আপনার মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ব্লগার ঢাবিয়ান। ভালো থাকুন।

৪৩| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ দুপুর ১২:৪০

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। ভ্রমনে অনেক কিছু শেখা যায়। ভ্রমন পোস্ট থেকেও।++++

১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২

আখেনাটেন বলেছেন: ভ্রমনে অনেক কিছু শেখা যায়। -- খাঁটি কথা। ভ্রমণ মানেই শত দরজা উন্মুক্ত হয়ে যাওয়া। শুধু নিতে জানতে হবে।

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ সেলিম ভাই। আপনার পিচ্চি গুল্লুটার ছবি এখনো ভাসছে চোখে। ভালো থাকুন রাজপুত্তুর কে নিয়ে।

৪৪| ১৭ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:১৩

মুরাদ মুরসাল বলেছেন: আইন শৃংখলা আনে। যদি সেটা জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে হয়। এই ধরনের আইন চলতে ফিরতে মানব জীবনে অনেকটা স্বস্তি আনে।

মন্তব্য বিষয়: ফারাক

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫৮

আখেনাটেন বলেছেন: মুরাদ মুরসাল বলেছেন: আইন শৃংখলা আনে। যদি সেটা জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে হয়। এই ধরনের আইন চলতে ফিরতে মানব জীবনে অনেকটা স্বস্তি আনে। -- চমৎকার একটি ভাবনা শেয়ার করেছেন। ঠিক তাই।

জনকল্যাণের উদ্দেশ্যে অাইনের যথাযথ প্রয়োগ জনজীবনে শৃঙ্খলা বয়ে আনে।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর এই মন্তব্যটির জন্য ব্লগার মুরাদ মুরসাল।

৪৫| ১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:২২

সুমন কর বলেছেন: দারুণ। আপনার অভিজ্ঞতা এবং ভিতরের কথাগুলো যদি সবাই বুঝত !! আমাদের বিবেক সর্বদা মৃত এবং জ্ঞান সর্বদা অন্ধ !! তাই কাউকে কিছু শিখাতে পারবেন না।
+।

১৮ ই আগস্ট, ২০১৮ রাত ৮:৪৪

আখেনাটেন বলেছেন: আমাদের বিবেক সর্বদা মৃত এবং জ্ঞান সর্বদা অন্ধ !! তাই কাউকে কিছু শিখাতে পারবেন না। -- সেটাই মনে হয়। যে জিনিস একবার প্রোথিত হয়ে গেছে, সেটা সহজেই উপড়ে ফেলা দূরহ। ডগমাটিক এই ভাবনার ফলে আমরা যে প্রথমে মানুষ এটা ভুলে যাই।

আপনার বরাবরের মতোই সুন্দর মতামতের জন্য অশেষ শুভকামনা ব্লগার কবি সুমন কর। ভালো থাকুন।

৪৬| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৭

সিগন্যাস বলেছেন: আহা ভাইয়া শেক্সপিয়ার সত্যি কথাই বলেছিলেন । এদেশে যেদিকেই তাকান না কেন অশিক্ষা,অনাচারে খনি ছাড়া আর কিছু দেখবেন না । নরকের রাজারানীরা সব এদেশে ঘাটি ঘেড়েছে । বুয়েট থেকে পাশ করা এক ছোকরা মাইকেল ফ্যারাডের নাম শুনেনি

২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৪০

আখেনাটেন বলেছেন: নরকের রাজারানীরা সব এদেশে ঘাটি ঘেড়েছে -- হা হা হা...আপনার এ কথা পড়ে ব্যাপুক মজা পেলুম। =p~ কিছু বদ প্রজার কারণেই তো মহা বদেরা সুযোগগুলো লুফে নিয়েছেন।

মিসাইল মন্তব্যের জন্য ব্লগার সিগন্যাসকে অশেষ শুভেচ্ছা।

৪৭| ২৪ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:০১

মাহের ইসলাম বলেছেন: আমাকেও এখন নাদান মনে হচ্ছে।
পার্থক্য, সামনে কেউ নেই এই নাদানকে দেখার জন্য।

তবে, মিষ্টির ব্যাপারটাতে অবাক হয়েছি। সমাজের এই পর্যায়ে এমনটা আশা করিনি।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:১৭

আখেনাটেন বলেছেন: মাহের ইসলাম বলেছেন: আমাকেও এখন নাদান মনে হচ্ছে।
পার্থক্য, সামনে কেউ নেই এই নাদানকে দেখার জন্য।
-- হা হা হা; আমার অনুভূতিটুকু তাহলে আপনি বুঝার কথা। :D

উনি আমার জন্মের আগে থেকেই উপমহাদেশের লিজেন্ড শিল্পী। অথচ নামই জানতাম না। যদিও সুফি সঙ্গীত অনেক শুনেছি।

সমাজের এই পর্যায়ে এমনটা আশা করিনি। -- শিক্ষিত দুই প্রকার: সুশিক্ষিত ও কুশিক্ষিত। সমাজে এখন পরেরটার রাজ চলছে। তাই ইনাদের উপস্থিতিও সমাজে বেশি। শুধু বিদেশে বা দেশে কেন..... ব্লগেও নানারূপী ইনারা সদর্পে রাজত্ব কায়েম করেছেন। সবখানেই শুধু দেখে যেতে হয় তাহাদের আচরণ...। অন্যরা অসহায়... কোনঠাসা।

উপমহাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি বিবেচনা করলে এর কদর্য রূপ শুধু বাড়ছেই বৈ কমছে না। হয়ত একদিন সবকিছুর অবসান হবে...

সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার মাহের ইসলাম।

৪৮| ২৭ শে আগস্ট, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৭

বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার এই সিরিজের প্রেমে পড়ে গেলাম রে ভাই। নিয়মিত লিখতে কি খুব কষ্ট হবে? প্লিজ... :)

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:২৬

আখেনাটেন বলেছেন: বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: আপনার এই সিরিজের প্রেমে পড়ে গেলাম রে ভাই। -- আপনি তো আমাকে বিপদে ফেলে দিলেন। আপনার মতো একজন ভ্রমণরাজ গুণী ব্লগার যদি এমনভাবে বলেন তাহলে অারো দু এক কিস্তি লিখতেই হয়। :D

অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে পোস্ট পড়ে মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য।

অান্তরিক শুভেচ্ছা রইল। অাশা করি পরের কিস্তিতে দেখা হবে আবার... :D

৪৯| ২৯ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১১:৫১

চাঙ্কু বলেছেন: জেডা, ১টা নয়া পোষ্ট দেন। আপনার পোষ্ট পড়ে মজাও পাই আবার অনেক কিছু শিখিও। ব্লগে ২-ইন-১ পোষ্ট খুব বেশী পাই না।

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৪৪

আখেনাটেন বলেছেন: চাঙ্কু বলেছেন: জেডা, ১টা নয়া পোষ্ট দেন। আপনার পোষ্ট পড়ে মজাও পাই আবার অনেক কিছু শিখিও। ব্লগে ২-ইন-১ পোষ্ট খুব বেশী পাই না। -- হা হা হা। আপনার জেডা হচ্ছে চুরিলুকো (লুকোচুরির জমজ) ব্লগার। এক টুকি, দুই টুকি'র মতো করে মাসে একবার দুবার এসে 'টুকি' দিয়ে যাই ব্লগে। জেডা'র সাথে থাকতে হলে 'চুরিলুকো' খেলায় পারদর্শী হতে হবে। :P

৫০| ৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১২:৫১

চাঙ্কু বলেছেন: ঠিক আছে জেডা। চুরিলুকো খেলায় বিশেষ-অজ্ঞ হয়েই ছাড়প কিন্তু জেডার পোষ্ট না পড়ে ছাড়প না :-* :D

৩০ শে আগস্ট, ২০১৮ রাত ১:০৭

আখেনাটেন বলেছেন: চুরিলুকো খেলায় বিশেষ-অজ্ঞ হয়েই ছাড়প কিন্তু জেডার পোষ্ট না পড়ে ছাড়প না --- তবে তাই হোক। ভাদরের পেঁজা তুলোর মতো মেঘের সারিতে ঘোড়া দাবড়িয়ে পথচলা। ঘোড়ার লাগাম ছাড়লেই বুড়িগঙ্গার জলে পড়বেন বলে দিলুম কিন্তু... =p~



৫১| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সকাল ১১:০০

এ.এস বাশার বলেছেন:


ভালো লাগলো...আসলে মানুষের জীবনের প্রতিটা মুহুর্তই শিক্ষনীয়,,,,,,কেউ দেখতে পাই আর কেউ হেলায় কাটায়....

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:২৮

আখেনাটেন বলেছেন: আসলে মানুষের জীবনের প্রতিটা মুহুর্তই শিক্ষনীয়[/sb-- সেচা কথা।


সুন্দর মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ ব্লগার এ.এস বাশার।

শুভকামনা রইল।

৫২| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৩

লক্ষণ ভান্ডারী বলেছেন: নিউদিল্লি- (নতুন দিল্লি) বিষয়ে এত কথা জানলেন কিভাবে? কোনদিন এখানে এসেছিলেন নাকি? আমি নিউ দিল্লীতে থাকি। আপনার লেখাটি সুন্দর হয়েছে।
লেখককে আন্তরিক প্রীতি ও শারদ-শুভেচ্ছা জানাই। জয়গুরু! জয়গুরু!জয়গুরু!

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৪০

আখেনাটেন বলেছেন: দিল্লীতে ছিলাম বেশ কিছুদিন ভান্ডারী ভাই। আপনি দিল্লী থাকেন জেনে ভালো লাগল। শীঘ্রই আবার যেতে হতে পারে। কিছু বন্ধু জুটে গেছে সেখানে। মিস করি তাদের।

আপনাকেও শারদীয় পূজার অগ্রিম শুভেচ্ছা রইল।

৫৩| ২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১৬

মহসিন ৩১ বলেছেন: প্রত্যেক বড় শহরের মানুশেরাই মিতবাক থাকে, আর কর্ম চঞ্চল হয়-- এটা দেখার মধ্যে শান্তি নাই যদি নিজেই কেউ দৌড়ের উপরে থাকে তখন। আমার ইউরোপ বসবাসের অভিজ্ঞতায় এটাই জানি। সাধারণত হোটেল মোটেলে অবাঞ্চিত হওয়া বা প্রবেশাধিকার সীমিত থাকলে সেটা বেশ আতঙ্কের। ধর্মীও কিংবা কাস্ট সুপারকাস্ট প্রথা বাঙালি মাত্রই ভয় পাবে; তাই দিল্লির লাড্ডু এখন আর খাবার ইচ্ছাই হয় না , কেবল অ্যাড দেখেই কর্ম সারছি। ঢাকা শহরে এখন সব কিছুরই রেপ্লিকা আছে; দিল্লিরটাও। --- এদেশের মানুষ যেভাবে আর যেমন অতিথি পরায়ণ হয় সেটাই আবার ভারতীয় জাতীয়তায় ও সংস্কৃতির একটি অংশ বলেই মনে করা যায়। -----ভারতীয়রা উতসব প্রিয় জাতি হতে পারে কিন্তু কিন্তু ইউরোপিয়ানদের মত আনন্দ উল্লাস বোঝে না। আমি কলকাতায় দেখেছি তারা সুধুই দৌড়ের মধ্যে থাকে। ভালই।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১২:৫৩

আখেনাটেন বলেছেন: ধর্মীও কিংবা কাস্ট সুপারকাস্ট প্রথা বাঙালি মাত্রই ভয় পাবে; তাই দিল্লির লাড্ডু এখন আর খাবার ইচ্ছাই হয় না , কেবল অ্যাড দেখেই কর্ম সারছি। ---আপনার এই বাণীটুকু মাথার উপর দিয়ে উড়ে গেল। :D মহাশয় যদি খোলাসা করে বলতেন লাড্ডু কাহিনি। যদিও আমি নিজেও দিল্লীকা লাড্ডু খেয়ে পস্তাইছি। :P

আপনার অনেক কথা ৩৬০ ডিগ্রী কোণে মাথার চারপাশে ঘুরপাক খাচ্ছে, মাগার ভিতরে এন্ট্রি লিবার পারছে না, খোদা মালুম ক্যানে। :)

গূঢ় মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদন জানবেন জনাব। শুভকামনা রইল।

৫৪| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ১:০৫

মহসিন ৩১ বলেছেন: হুম !! ধরেই ফেললেন, আসলে ভেবেছিলাম ইউরোপ অভিজ্ঞতার বাপারে কিছু জানা অজানার সারাংশ আপনার কাছে যথেষ্ট হবে। সভ্যতা মানেই একপ্রকারের লিমিট এবং বোকা মানুষের সেই লিমিটকে মেনে নিয়ে দিন গুজরান করে যাওয়া; ---আমার ধারনা বড় বড় সব শহর হচ্ছে এটাই। যে কোন দেশেই আপনি জান না কেন এই সময় সব বড় বড় শহরের কাহিনী কিন্তু একই। ---সারাদিন বাস্ত থাকা আর দিনান্তে কিছু উপভোগ করার প্রত্যাশা। ----এবার যেন আবার ভুল বুঝবেন না, আসলে দিল্লি-ফিল্লি ওসব দেখার জন্য আমার কখনই আগ্রহই আসে না মনে। ---কি জানি কেন !!

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪

আখেনাটেন বলেছেন: সভ্যতা মানেই একপ্রকারের লিমিট এবং বোকা মানুষের সেই লিমিটকে মেনে নিয়ে দিন গুজরান করে যাওয়া; -- সত্যি কি তাই-- আচ্ছা যদি এমন বলা হয়, সভ্যতা মানেই হচ্ছে একপ্রকারের অানলিমিট...এবং বুদ্ধিমান মানুষেরা সেই আনলিমিটকে সম্ভাবনা ধরে নিয়ে নিত্য নতুন উদ্ভাবনের নেশায় মেতে উঠেন আর নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেন সভ্যতাকে আরো রূপ-রসে মোহিত করতে। এটা কি বলা ভুল হবে?

সারাদিন বাস্ত থাকা আর দিনান্তে কিছু উপভোগ করার প্রত্যাশা। -- উন্নত বিশ্বের ক্ষেত্রে এটি ঠিক আছে, মাগার তৃতীয় বিশ্বের দেশের শহরের ক্ষেত্রে আপনার এ যুক্তি তেমন একটা খাটে না মনে কয়। এখানে মানুষের উপভোগ করার জায়গাগুলো সংকুচিত নানা কারণে।

আমি ভ্রমণপাগল মানুষ। ঘুরতে পছন্দ করি ভীষণ রকম। :D

৫৫| ২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:১১

মহসিন ৩১ বলেছেন: ইয়েস,।।গট ইট!।।আমরা সুইচ করতেই তো পারি ----প্রাপ্তিযোগ যেথা অসফল হেঁয়ালি হয়ে যায় সেখানে আমরা প্রায়গিক দৃষ্টি ভঙ্গিকেই উদার করতে চাইবো !! এটা তো আমাদের শিক্ষাতেই বিধৃত ।---- আনলিমিটেড সম্ভাবনা আছেও বৈকি । প্রেমিক প্রেমিকা , যুবক যুবতী, ষোড়শী -টিনেজার, এদের যুগল নিশ্চই সুন্দর, আমার ভাবনাকে নিত্য নুতন আইডিয়া জোগানর জন্য আমি এসব সামাজিক অবস্থার সাফল্যের খুব প্রত্যাশা করি --- করেছিও আমার পুরান দিনগুলোয় ।

২১ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৮ রাত ৮:৩৫

আখেনাটেন বলেছেন: আমার ভাবনাকে নিত্য নুতন আইডিয়া জোগানর জন্য আমি এসব সামাজিক অবস্থার সাফল্যের খুব প্রত্যাশা করি --- করেছিও আমার পুরান দিনগুলোয় । -- বেশ! বেশ!

ভালো থাকুন নিরন্তর।

৫৬| ০১ লা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৪:৪৮

পুলক ঢালী বলেছেন: ভাল লাগলো বৈচিত্রময় পোষ্ট ভিতরের বিশ্লেষনগুলি শতভাগ সঠিক। ভাল থাকবেন।

০২ রা অক্টোবর, ২০১৮ বিকাল ৫:৫১

আখেনাটেন বলেছেন: অশেষ ধন্যবাদ প্রিয় ব্লগার পুলক ঢালী।

মন্তব্যের জন্য শুভকামনা রইল।

৫৭| ২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:২৪

আব্দুল্লাহ্ আল মামুন বলেছেন: দিল্লির কথা শুনলেই আমার মনে প্রথমেই চলে আসে প্রবাদ,
দিল্লিকা লাড্ডু যো খায়া ওবি প্রস্তায়া, নাহি খায়া তোবি ।


হা হা যে খাইলো সে পস্তাইলো আর যে না খাইলো সেও পস্তাইলো।

২৭ শে অক্টোবর, ২০১৮ দুপুর ১২:৩৩

আখেনাটেন বলেছেন: দিল্লিকা লাড্ডু যো খায়া ওবি প্রস্তায়া, নাহি খায়া তোবি । -- হা হা হা। কথা কিন্তু হেচা। এক বিন্দুও মিথ্যা না।

মন্তব্যে প্রীত হলুম। শুভকামনা রইল।

৫৮| ২৯ শে ডিসেম্বর, ২০১৮ রাত ৩:০৬

কালীদাস বলেছেন: মানুষের মেলা ধরণরে ভাই!! কত কিসিমের মানুষ যে হয় -< তিন নাম্বারটা পড়ার পর এটাই আমার অনুভূতি /:)

পাবলিক ট্রান্সপোর্ট :((

০৯ ই জানুয়ারি, ২০১৯ দুপুর ২:০৪

আখেনাটেন বলেছেন: কত কিসিমের মানুষ যে হয় -- তা আর বলতে!

এই ব্লগেই দ্যাখেন না, কেউ চোখ থেকেও অন্ধ, কেউ বিবেকহীন, কেউ অসীম চাটুকার, কেউ ভয়ঙ্কর প্রোপাগন্ডাবাজ, কেউ নীতিহীন, কেউ দলকানা, কেউ লেখাচোর, কেউ লেখা না পড়েই মন্তব্যবাজ, কেউ পল্টিবাজ, কেউ চুপ চুপ মাল্টিবাজ, কেউ দিলখোলা গাল্টিবাজ। কত কিসিমের মানুষ!!!!

বাংলাদেশের পাবলিক ট্রান্সপোর্ট পৃথিবীর সবচাইতে নিকৃষ্ট কিনা সে বিষয়ে একটা জরীপ হতে পারে! পাশের দেশ থেকেও এখানে শেখার লোক নেই। ল অ্যান্ড অর্ডারের এতই তথৈচব অবস্থা!!

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.