![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
এখনও বলার মত তেমন কিছু অর্জন করতে পারিনি । কোন দিন যে অর্জন করতে পারব সে সম্ভবনাও নাই ।
ভূমিকা
রাসেল ভাই মেরিল্যান্ড থেকে আসছেন, লিভিং রুমে বসে উনার সাথে আড্ডা দিচ্ছিলাম। এমন সময় টিভিতে একটা চ্যানেল চলছিল যেটাতে দেখলাম একটা বাংলা মুভি চলছে। মুভির নামটা জানিনা, অভিনেতা রাইসুল আসাদ, সিনেমার শেষের দিকে দেখলাম আসাদের ঝড়ে তার বউ ও মেয়ে মারা যায়। ছবিটা শেষ হওয়ার সাথে সাথে আরেকটা ছবি শুরু হয়। ছবির প্রথম দৃশ্যে দেখলাম জয়া আহসান আর ফেরদৌস কে, ওদের দেখেই আমি রাসেল ভাইকে বললাম – ভাই এই ছবির নাম মনে হয় গেরিলা। ছবিটা দেখতে হবে। অনেকদিন ধরে দেখব দেখব করে দেখা হচ্ছে না। আজকে দেখবই, উনিও বললেন ঠিক আছে। দুজনে মিলে গেরিলা দেখা শুরু করলাম।
যে বিষয়ে আগে কিছুটা আইডিয়া ছিল
মুভিটার রিভিউ আগে অনেক পড়েছি, তাই বেশ কিছু তথ্য জানাই ছিল যেমন সৈয়দ শামসুল হকের নিষিদ্ধ লোবান অবলম্বনে নাসিরউদ্দীন ইউসুফের পরিচালনায় ছবিটি নির্মিত। ছবিটির পোস্টার দেখলেই বুঝা যায় এটা একটা মুক্তিযুদ্ধের ছবি, পোস্টারে স্পষ্ট করেই লেখা আছে গেরিলা – একটি মুক্তিযুদ্ধের সিনেমা। ছবির মুল চরিত্রের নাম বিলকিস বানু, তাকে ঘিরে গেরিলা সিনেমার মুল কাহিনী গড়ে উঠেছে। বিলকিসের মতো হাজার হাজার নারী নানা উপায়ে নানা ভাবে মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন,এই ছবিতে বিলকিস যেন তাদেরই প্রতিনিধিত্ব করেছেন।
কাহিনীটা সংক্ষেপে করলে যা হয়
বিলকিসের স্বামী হাসান পত্রিকা অফিসে কাজ করে। ১৯৭১ সালের ২৫ মার্চ হাসান অফিসে যায় কিন্তু সে আর ফিরে আসেনা, সে নিখোঁজ হয়ে যায়। স্বামী নিখোঁজ হওয়ার পর বিলকিস গেরিলা নামের একটি পত্রিকার সাথে সে জড়িয়ে যায়। সে সরাসরি যুদ্ধে অংশগ্রহণ করেনা, কিন্তু মুক্তিযোদ্ধাদের বিভিন্ন ধরণের সাহায্য-সহযোগিতা, মুক্তিযোদ্ধাদের অর্থ যোগান, অস্ত্র সরবরাহ, ঢাকায় বিভিন্ন গেরিলা অপারেশনে পরোক্ষভাবে সহায়তা করতে থাকে। আর তাঁর সাথে জড়িত থাকে সমাজের উচ্চশ্রেণীয় মিসেস খান এবং কবি ও গীতিকার আলতাফ মাহমুদ। মিসেস খান আর আলতাফ মাহমুদের সাথে তার যোগাযোগ প্রায় হয়। একদিন মিসেস খানের সাথে দেখা করতে গিয়ে দেখে পাকিস্তানী আর্মির গাড়ি মিসেস খানের বাড়ি থেকে বেরিয়ে যাচ্ছে। সে মিসেস খানের কাছে জানতে চায় পাকিস্তানী আর্মির গাড়ি তার বাড়িতে কেন। মিসেস খান জানান পাকিস্তানি এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা তাদের একটা অনুষ্ঠানে তাকে দাওয়াত দিতে এসেছিলেন, যে অনুষ্ঠানে পাকিস্তানী অনেক কর্মকর্তা থাকবেন। এটা শুনে বিলকিস সিদ্ধান্ত নেয় যে সে ঐ অনুষ্ঠানে আক্রমণ করবে। প্ল্যান করা হয়, সে মিসেস খানের গেস্ট হয়ে সেই পার্টিতে যাবে, যাওয়ার পর সুযোগ বুঝে টয়লেটে বোমা লাগিয়ে বেরিয়ে তারা অনুষ্ঠান থেকে বেরিয়ে যাবে। প্ল্যান মত সফলভাবে বোমা স্থাপন করে সে বেরিয়ে আস্তে পারলেও একজন সেনাকর্মকর্তার জোরাজুরিতে মিসেস খান বেরিয়ে আসতে পারেননি। যে কারণে মিসেস খান সেখানেই শহীদ হন। এই অপারেশনের পর পাকিস্তানী সেনারা আরও হিংস্র হয়ে উঠে। রাজাকারদের সহযোগিতায় তার বিলকিসের কয়েকজন সহযোদ্ধাদের ধরে ফেলে। আর তাঁদের মাঝেই একজন ফাঁস করে দেয় আলতাফ মাহমুদ এবং বিলকিসের নাম। পাকিস্তানী আর্মি আলতাফ মাহমুদ-কে ধরে ফেলে। আলতাফ মাহমুদের বউয়ের মাধ্যমে খবর পেয়ে ভাসুরের সহযোগিতায় ঘর থেকে পালায় বিলকিস। রওনা হয় তাঁর বাপের বাড়ি জলেশ্বর-এর দিকে। এখান থেকে শুরু হয় আরেক ঘটনা। সে বোরকা পড়ে ট্রেনে উঠে, কিন্তু গন্তব্যে পৌছার আগে ট্রেন থেমে যায় কারণ কারণ সামনে ব্রিজ ভাঙা তাই ট্রেন আর সামনে যেতে পারবেনা। সে রেল লাইন ধরে হাঁটা শুরু করে। কিছু হাটার পর সে খেয়াল করে কেউ একজন তাকে ফলো করছে। ফলো যে করছিল সেও একজন মুক্তিযোদ্ধা, তার নাম সিরাজ। সে বিলকিসের ভাই খোকন কমান্ডারের আন্ডারে কাজ করছে। সে সিরাজের কাছে তার ভাই খোকন কমান্ডারের ব্যাপারে অনেক কিছু জানতে পারে। এক সময় তারা দুইজন হেঁটে হেঁটে জলেশ্বরী পৌছায়। কিন্তু সে তার ভাইয়ের কাছে পৌছার আগেই জানতে পারে খোকনকে পাকিস্তানিদের সহায়তায় রাজাকাররা জবাই করে ফেলছে। অবশেষে সে ভাইয়ের লাশ দেখতে গিয়ে আর্মির হাতে ধরা পড়ে। বিলকিস বন্দি হয়, কিন্তু আত্মসমর্পণ করেনা পাকিস্তানীদের কাছে। শেষ পর্যন্ত বাংলার মানুষের জন্য, দেশের মুক্তির জন্য এবং নিজের সম্ভ্রম রক্ষার জন্য সে নিজেকে আত্মোৎসর্গ করে।
মুভির চরিত্রগুলা নিয়ে কিছু বলি
বিলকিস চরিত্রে জয়া আহসানের অভিনয় ছিল এক কথায় অসাধারণ এবং স্বতঃস্ফূর্ত। তার অভিনয়ে ছবিটাকে অন্যরকম একটা উচ্চতায় নিয়ে গেছে। ছবিতে তার যে কয়টা রূপ দেখেছি, সব রূপেই তিনি ছিলেন সাবলীল। মিসেস খান চরিত্রে শম্পা রেজা একদম পারফেক্ট। বিলকিসের ভাসুর তসলিম সর্দার চরিত্রে ছিলেন এটিএম শামসুজ্জামান, যদিও চরিত্রটার ব্যাপ্তি তেমন একটা ছিলনা। যাই ছিল তাতেই তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন তার জাত। আলতাফ মাহমুদের চরিত্রে আহমেদ রুবেলকে বেশ মানিয়েছে। রাজাকারদের ভূমিকায় যারা অভিনয় করেছেন সবার অভিনয় রাজাকারদের মতই হয়েছে, সবচেয়ে মানিয়েছিল আবুল কালাম আজাদ আর চাষিকে । শতাব্দী ওয়াদুদের অভিনয় পাকিস্তান মেজর চরিত্রটাকে তেমন ভয়াবহ কোনো চরিত্র হিসেবে উপস্থাপন করতে পারেননি। তাই পাকিস্তানি আর্মি অফিসার চরিত্রে শতাব্দী ওয়াদুদের অভিনয় তেমন একটা ভাল হয়নি। মুক্তিযোদ্ধা সিরাজের চরিত্রটা যে করেছে তার অভিনয়টা ছিল প্রাণবন্ত।
যে ডায়লগ বারবার শুনতে মন চায়
- যখন পাকি আর্মিরা জিজ্ঞেস করে কে আলতাফ মাহমুদ। আলতাফ মাহমুদ দাড়িয়ে উঠে বলে: “আমি আলতাফ মাহমুদ”!
- স্থানীয় মাওলানা এটিএম শামসুজ্জামানকে শান্তি কমিটির সদস্য হওয়ার প্রস্তাব দেওয়ায় এটিএম শামসুজ্জামান, তাকে বলেন :’তোমার ওই শান্তি কমিটিরে, ওর মেম্বার-গো আর তামাম রাজাকার বাহিনীরের আমি টিকটিকি দিয়া —-(বিপ) চুতমারানির পোলা, বাইর হ এইখান থিকা’!
যে দৃশ্য মুখ থেকে অটো গালি বেরিয়েছে
- তসলিম সর্দার ও কমান্ডার খোকনকে রাজাকাররা জবাই করা দৃশ্য।
- দুধওয়ালা নরেনকে যখন রাজাকাররা ন্যাংটা করে সে হিন্দু না মুসলমান সেটা দেখে।
- বাড়ির কাজের মেয়েকে যখন রাজাকাররা ধর্ষণ করে মেরে ফেলে।
ছবির দূর্বল কয়েকটা দিক -
- ক্লোজ আপ কয়েকটা শটে পর্দা কাঁপাকাঁপি করছিল।
- কিছু দৃশ্য অপ্রয়োজনীয় ছিল, যেগুলা পরবর্তী দৃশ্যের সাথে ধারাবাহিক ছিল না।
- ফ্ল্যাশব্যাকে ফেরদৌস বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দৃশ্যে কেমন জানি বেমানান ছিল।
- তুলনামুলকভাবে একটা চরিত্রকেই বেশি হাইলাইট করা হয়েছে বেশি।
- অপারেশনের দৃশ্য চিত্রায়নগুলো আরও ভাল হতে পারতো।
- গানের চিত্রায়ন তেমন ভাল হয়নি এবং কিছু কিছু জায়গায় গান আননেসেসারি মনে হয়েছে।
বুঝতে অক্ষম হয়েছি যে জিনিস -
- শতাব্দী ওয়াদুদকে দিয়ে ঢাকার আর্মি অফিসার এবং জলেশ্বরের সুবেদার সরফরাজ দু’টি চরিত্র করানোর মাজেজটা ধরতে আমি ব্যর্থ হয়েছি।
উপসংহার
ছবি দেখা শেষ হওয়ার পর রাসেল ভাই বলে উঠলেন – অনেকদিন পর একটা সুন্দর বাংলা ছবি দেখলাম, অনেকদিন পর কিছু সময় ভালো কাটলো। এই ছবির সাথে সংশ্লিষ্ট সবাইকে আমার আর রাসেল ভাইয়ের পক্ষ থেকে ধন্যবাদ আমাদের কিছু ভাল সময় উপহার দেয়ার জন্য !
পুরা ছবিটা দেখা যাবে এখানে:
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: হ্যাঁ শেষটা আরেকটু ভাল হতে পারতো
২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৫৪
আমিনুর রহমান বলেছেন: পোষ্টে +++
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:০৭
এঞ্জেল বয় বলেছেন: আমি আগেই দেখেছি খুব ভাল একটা মুভি।
এই নেন মিষ্টি আলু খান।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:২৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: মিষ্টি আলু খাইনা তারপরেও ধইন্যা
৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:২৭
শেখ মিনহাজ হোসেন বলেছেন: ছবিটা আগে দেখেছি। দেখার মতো ভালো ছবি। কিন্তু মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ে এখানে কি কি যেন অসঙ্গতি আছে। এক জাগায় পড়েছিলাম। লিঙ্ক পেলে আপনাকে দিব।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:০৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ওকে লিংকটা দিও
৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৩৪
মামুন রশিদ বলেছেন: পোস্ট ভাল্লাগছে ।
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৩
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৬| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:১৫
অদৃশ্য বলেছেন:
ছবিটা বেশ কিছুদিন আগেই দেখা হয়েছে.... সব মিলিয়ে ভালো লেগেছে ছবিটা...
আপনার লিখাটিও ভালো লাগলো...
শুভকামনা...
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৭| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৮
পরিবেশ বন্ধু বলেছেন: অসাধারন পুরাটাই দেখা
ধন্যবাদ
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৮| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:০৩
সাহিদা আশরাফি বলেছেন: অনেকদিন পর একটা সুন্দর বাংলা ছবি দেখলাম।
সহমত।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
৯| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:১৪
নির্বাসিত আমি বলেছেন: ভাইয়ার বোধয় একটু ভুল হচ্ছে রাজাকার চরিত্রে ওই দাড়ি ওয়ালা লোকটা চাষি ছিলোনা তবে দেখতে অনেকটা চাষির মতো আর লেখা অনেক ভাল হয়েছে
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনি ঠিক বলছেন - অনেকটা চাষির মতো লাগায় চাষী মনে হৈছিল - বাট ওর নাম কি? নাম জানতে পারলে এডিট করে নিব - ধন্যবাদ আপনাকে
১০| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৫:৩৬
ঈশান মাহমুদ বলেছেন: গেরিলা আমার দেখা মুক্তিযুদ্ধের ওপর নির্মিত এ যাবত কালের সর্বশ্রেষ্ট ছবি। শতাব্দী ওয়াদুদকে দিয়ে ঢাকার আর্মি অফিসার এবং জলেশ্বরের সুবেদার সরফরাজ দু’টি চরিত্র করানোর মাজেজটা আমিও ধরতে ব্যর্থ হয়েছি। শিমুল ইউনুফের কন্ঠে ‘তেপান্তরের মাঠে...’ শীর্ষক নজরুলের গানটি বিষয় বিবেচনায় খুবই যুতসই সংযোজন ছিল। সবকিছু মিলিয়ে গেরিলাকে একটি সুনির্মিত ছবিই বলা যায়।
রিভিউ চমৎকার হয়েছে মাসুম ভাই।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২৫
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ ঈশান ভাই
১১| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০২
জুন বলেছেন: আপনাকেও অনেক ধন্যবাদ মাসুম ১৪ এত সুন্দর করে ম্যুভিটার সংক্ষিপ্ত রূপ সবার সামনে তুলে ধরার জন্য। সেই সাথে এর ভালো মন্দ দুটো দিকই ফুটিয়ে তুলেছেন আকর্ষনীয়ভাবে। প্রতিটি চরিত্র সুন্দর করে করেছেন বিশ্লেষন ।
এবার থেকে নিয়মিত আপনাকে এক্ষেত্রে দেখতে চাই
+
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৭
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপু - নিয়মিত তো লিখতে চাই কিন্তু সময় সুযোগ অনুকুলে থাকেনা।
১২| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:১৬
ইমরাজ কবির মুন বলেছেন:
আমারো দেখবো দেখবো করে আর দেখা হচ্ছে না ছবিটা।
খুব ভালো পোস্ট ||
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৩৯
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:০০
মেঘ বালকের কথা বলেছেন: এক কথায় একটা ভালো ছবি। তবে পরিচালকের আরো দক্ষতার প্রোয়োজন। ছবিটার মেকিং ৭০% টিভি নাটকের মত। তবে এ পর্যন্ত মুক্তিযুদ্ধ নিয়ে যে কটি ছবি হয়েছে এদের মধ্যে এটি অবশ্যই অন্যতম একটি।
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: তবে পরিচালকের আরেটু দক্ষতার প্রয়োজন ছিল - সহমত
ধন্যবাদ আপনাকে
১৪| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪৩
সুপান্থ সুরাহী বলেছেন:
চমৎকার বিশ্লেষণ...
ধন্যবাদ মাসুম ভাই.............
২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ২:৫২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকেও সুপান্থ ভাই
১৫| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৪
সকাল রয় বলেছেন:
অনেকবার দেখছি
মনে হচ্ছিল সিরিয়াল নাটক দেখতাছি....তবে মেকআপ-গেটআপ ভালো লাগসে। রাজাকারের অভিনয় পারফেক্ট হইছে আর বাকীগুলো মোটামুটি::: কোরিওগ্রাফার ভালো হইছে।
আরো রিভিউ লিখেন
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: লেখবো সকাল ভাই - ধন্যবাদ আপনাকে
১৬| ২১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:১৪
সায়েম মুন বলেছেন: এখনো দেখা হয়নি। সময় করে দেখতে হবে। লেখাটা ভাল লাগলো মাসুম।
২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:৪১
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: দেখে ফেলেন - আশা করি ভাল লাগবে -
১৭| ২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১০:৩১
বন্ধু তুহিন প্রাঙ্গনেমোর বলেছেন: মুভি রিভিউ ভালো লাগছে///////ছবি দেখেছি........আপনাকে অনেকদিন পর দেখলাম.......
২৩ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে - হ্যাঁ অনেকদিন পর ব্লগে আসলাম
১৮| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ বিকাল ৪:৫৩
সোনালী ডানার চিল বলেছেন:
চমৎকার রিভিউতে প্লাস।
আপনার বৈঠকি মেজাজের বর্ণনা লেখাকে আরও প্রানবন্ত করেছে।
মুভিটি দেখেছি, খুব ভালো লেগেছে আমার কাছে; জয়ার অভিনয় অসাধারণ!!
শুভকামনা আপনার জন্যে।
২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৫৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
১৯| ২৫ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:১৯
মাছিমারা কেরাণী বলেছেন: অসাধারন মুভি। বর্ণনা ভাল হয়েছে।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৩০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে
২০| ২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৪২
অস্থির ভদ্রলোক বলেছেন: মুভিটা দেখা ছিলো। পরে অনেক ভালো লাগলো।
২৬ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:৪০
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আপনাকে অনেক ধন্যবাদ
২১| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:৫৫
ভিয়েনাস বলেছেন: অনেক আগেই মুভিটা দেখা হয়ে গেছে
অসাধারন লেগেছে। জয়া আহসান সুপার অভিনয় করেছেন।
আপনার মুভি রচনা পড়েও ভালো লাগলো
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১:২২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ধন্যবাদ
২২| ৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৫৩
সিংহমামা বলেছেন:
তাই আপনাদের জন্য একটু-------
৩১ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১৬
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আশা করি ভেরি সুন সেইফ হইবেন
২৩| ০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১:৪১
ফারাহ দিবা জামান বলেছেন:
একদম ঝরঝরে মুভি রিভিও।
চমৎকার!
আরও বেশি আশা করা যেতেই পারে মাসুম।
শুভকামনা থাকলো।
ভালো থাকবেন।
০২ রা ফেব্রুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:১২
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে
২৪| ১৯ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১১:৪৩
আরজু পনি বলেছেন:
সিরাজের ফলো করার অংশটা আমার কাছে মনমতো হয় নি।
আর নায়িকা প্রধান সিনেমা হলেও, নায়িকার স্বামী যদি নিখোঁজ না হতো তবে কি এটা নায়িকা প্রধান হতে পারতো? নারী নিজ উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়েছে...শুধুই দেশপ্রেম থেকে তেমনটা সামনের কোন সিনেমাতে দেখতে চাই, জানি না হবে কি না।
আপনার রিভিউটা বেশ লাগল।।
২১ শে মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:২৮
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: আই থিংক সামনের কোন সিনেমাতে নারী নিজ উদ্যোগে মুক্তিযুদ্ধে জড়িয়েছে এমন টা দেখতে পারবেন -
আপনাকে ধন্যবাদ পুরান পোস্ট পড়া এবং কমেন্ট করার জন্য-
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:০৫
আজিজ বাংলাদেশী বলেছেন: ছবিটা আমি দেখেছি। কিন্তু শেষটা আরো ভালো হওয়া উচিৎ ছিল। মনে হচ্ছিল পরিচালক বাধ্য হয়েই শেষ করেছেন।