![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি একজন ভাল মানুষ বলেই নিজেকে দাবী করি। কারো দ্বিমত থাকলে সেটা তার সমস্যা।
ফারাজা সেলফি তোলা শিখে গেছে।
হ্যালো ফাজ্জা,
আর একদিন পর ইদ। আমাদের গরু এখনো কেনা হয়নি। তবে তোমার জন্য নতুন জামা কেনা হয়েছে। তোমার মা একসেট কিনেছে, আমিও একসেট কিনেছি। কিন্তু আমি তোমাকে সাথে করে মার্কেটে নিয়ে গিয়ে কিনেছি। আর তোমার মা অনলাইন থেকে কিনেছে। অনলাইন থেকে কেনাকাটা আমার খুব অপছন্দ। তোমার মা অনলাইন থেকে কেন কেনাকাটা করে আমি বুঝি না। ঢাকা শহরে ঘর থেকে বাইরে বের হলেই- বড় বড় শপিং মলের অভাব নেই। তুমি শুনলে অবাক হবে, সুরভি পোলাও চাল, ঘি, সরিষার তেল, তালমিছরি, মধু ইত্যাদি সব কিছু অনলাইন থেকে কিনে। আরো শোনো, তোমার মা অনলাইন থেকে মিষ্টি পান কিনে খায়। বিশ টাকার পান অনলাইন থেকে কিনে তিন শ' টাকা দিয়ে। আমি আজ পর্যন্ত অনলাইন থেকে কিচ্ছু কিনি নাই।
প্রিয় ফারাজা তাবাসসুম খান-
ইদের দিন সকালবেলা মুসলমানরা দুই রাকাত নামাজ পড়ে, আল্লাহর নামে গরু ছাগল কোরবানী দেয়। কোরবানীর ইতিহাসটা এই রকমঃ আল্লাহ হযরত ইবরাহিমকে স্বপ্নে এসে বলেন, ইবরাহিম তুমি তোমার প্রিয় বস্তু কোরবানী দাও। ইবরাহিম পরের দিন সকালে আল্লাহকে খুশি করার জন্য দশটা উট কোরবানী দিয়ে দেন। কিন্তু পরের দিন ইবরাহিম আবার স্বপ্নে দেখলেন, তাকে বলা হলো- তোমার 'প্রিয় বস্তু' কোরবানি দাও। ইবরাহিম এবার ১০০ উট কোরবানী দিলেন। এরপরে ইবরাহিম একই স্বপ্ন আবার দেখলাম। এবং বুঝতে পারলেন- আল্লাহ তার প্রিয় পুত্র ইসমাইলকে কোরবানী দিতে বলেছেন। ইবহারিম তার প্রিয় পুত্র ইসমাইলকে গোছল করিয়ে, তেল পানি দিয়ে- পরিস্কার জামা পরালেন। তারপর নিয়ে গেলেন আরাফাতের ময়দানে। এদিকে পুত্র ইসমাইল ভেবেছে বাবা বুঝি তাকে মেলায় নিয়ে যাচ্ছেন। ফারাজা, আমি তোমাকে বলি- হযরত ইবরাহিমের জন্ম ইরাকে। তার নামে কোরআনে একটি সূরা আছে। অনেক মূর্তি ইবরাহিম নিজের হাতে ভেঙ্গেছেন।
শয়তান চেয়েছিলো, ইবরাহিম যেন আল্লাহর নির্দেশ পালন করতে না পারে।
কিন্তু দয়াল মুরশিদ যার সহায়, তার কিসের ভাবনা! ইবরাহিম শয়তানকে পাথবর ছুড়ে মারে। শয়তান বাবাগো মাগো বলে দৌড়ে পালিয়ে যায়। সেই পাথর আজও মানুষ শয়তানকে ছুড়ে মারে হজ্ব করতে গিয়ে। হজ্বের একটি অংশ শয়তানকে পাথর ছুড়ে মারা। যাইহোক, পুত্র ইসমাইলের হাত পা বাঁধা হলো। পুত্র বাবার এরকম আচরন দেখে ভীষন অবাক! বিসমিল্লাহ বলে পুত্রের গলায় ছুরি ধরলেন বাবা। ছুরি চালিয়ে দিলেন বাবা। তারপর এক অবাক করা ব্যাপার ঘটলো! দেখা গেলো- পুত্রের জায়গায় একটা ভেড়া কোরবানী হয়েছে। পুত্র বাবার পাশে বসে আছে। ম্যাজিক!! অসাধারণ ম্যাজিক। আল্লাহর মহিমা। আল্লাহর চেয়ে বড় ম্যাজিশিয়ান দুনিয়াতে আর নাই। আল্লাহ বিরাট এক বিপদে (পরীক্ষা) ফেলেছিলেন ইবরাহিমকে। ইবরাহিম পাশ করেছেন। আল্লাহপাক খুশি হয়েছেন। বলেছেন, ইবরাহিম আমার বন্ধু। এই ঘটনাকে কেন্দ্র করে সারা বিশ্বসের মুসলমান কোরবানী দিচ্ছে।
ফারাজা কন্যা আমার-
বাবা পুত্রের ঘটনাটা তোমার কাছে কেমন লাগলো? তোমার কাছে কি মনে হচ্ছে পুরো ঘটনাতে কোনো লজিক নেই? শোনো, ইসলাম লজিকের ধারধারে না। ইসলামের সব কিছু বিনা দ্বিধায় বিশ্বাস করতে হয়। কোনো প্রশ্ন করা যাবে না। এটাই নিয়ম। তবে আল্লাহ যদি আমাকে স্বপ্নে দেখাতেন, ইয়া রাজীবু তুমি তোমার প্রিয় বস্তু কোরবানী দাও। দুনিয়াতে আমার সবচেয়ে প্রিয় হচ্ছো- তুমি। আমি আল্লাহকে বলতাম, হে আল্লাহ আমায় ক্ষমা করুন। আমি রাতে হয়তো ভাজাপোড়া খেয়েছি, এজন্য ভুলভাল স্বপ্ন দেখেছি। আর স্বপ্নের উপর আমার আস্থা ভরসা নেই। আসল স্বপ্ন হচ্ছে- মানুষ যেটা না ঘুমিয়ে দেখে। জীবনে বড় হওয়ার স্বপ্ন। সমাজ এবং দেশের জন্য ভালো কিছু করার স্বপ্ন। আজকাল তো অনেকে স্বপ্নে ক্যান্সারের ওষুধ পায়, জ্বীনে ধরা রোগীর ওষুধ পায়। সিগমুন্ড ফ্রয়েড সাহেব নিশ্চয়ই ইবরাহিমের স্বপ্নের সঠিক ব্যাখ্যা দিতে পারতেন।
প্রিয় কন্যা আমার-
একটা গান আছে- ''মানুষ ধরো মানুষ ভজ শোন বলিরে পাগল মন''। মানুষকে জানা ভীষন রকম জরুরী। মানুষকে জানতে হলে, বুঝতে হলে- তোমাকে লেখাপড়া করতে হবে। ধর্মের চেয়ে হাজার গুন বেশি গুরুত্ব দেবে বিজ্ঞানকে। বিজ্ঞান আমাদের জীবনকে সহজ ও সুন্দর করেছে। তুমি শুনলে অবাক হবে- একজন বিপ্লবী হতে হলেও বিজ্ঞান জানতে হয়। বিজ্ঞান না জানলে তুমি সব কিছু থেকে পিছিয়ে যাবে। নবীজির স্ত্রী ও কন্যাদের জীবনী জেনে কোনো লাভ নাই। ধর্মীয় বই পড়ে সময় নষ্ট করো না। ধর্মীয় জ্ঞানের জন্য অনেক বই পড়ার প্রয়োজন হয় না। মাত্র দুটা বই পড়লেই চলবে- কোরআন এবং হাদিস। আমি বাংলা সাহিত্যের ১০০ শ' বইয়ের একটা তালিকা করেছি। সেই সাথে ১০০ শ' বিশ্ব সাহিত্যের বইয়ের তালিকা করেছি। এই দুইশ' বই গুলো তুমি পড়বে। অবশ্যই পড়বে। পড়ার অভ্যাসটা সব সময় অব্যহত রাখবে।
০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৪০
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ।।
২| ০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন:
রাজীব ভাই, সন্তানদের খোদার জন্যে বিসর্জন দেওয়া নবী/রাসূলদের জন্যে।
আর, ইসলাম মতে, আর কখনো নবী/রাসূলদের জন্ম হবে না।
০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৪১
রাজীব নুর বলেছেন: ধন্যবাদ মন্তব্যের জন্য।
ভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।।
৩| ০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৭
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: কুরবানী দেয়া ছাড়াও মানুষ সারাবছর মাংস খায়। এসব নিয়ে খুচাখুচি ভালো নয়। আল্লাহর সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে কুরবানী দিলে নিশ্চয়ই কারো ক্ষতি হওয়ার আশংকা নেই। গরীব ও প্রতিবেশিদের ভালো খাবারের ব্যবস্থা করা নিশ্চয়ই খারাপ নয়।
০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: সঠিক বলেছেন।
এজন্য আমি ইদ পছন্দ করি।
ইদের ধনী গরীব সবার মুখে হাসি থাকে। সবাই ভালো ভালো খাবার খায়।
৪| ০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৮
সৈয়দ কুতুব বলেছেন: লাইক দিসি আপনার কন্যার জন্য। আপনার এই লেখায় লাইক দেয়া ঠিক নয়।
০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৪২
রাজীব নুর বলেছেন: শুকরিয়া। শুকরিয়া।
৫| ০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:২৫
ফেনিক্স বলেছেন:
ইহুদীদের নবী আব্রাহাম ৪০০০ বছর আগে মরুভুমিতে বাস করেছিলেন (ইহা রূপকথা )। এখনকার আরবদের অবস্হা বুঝুন, ৪০০০ বছর আগের বেদুইনের অবস্হা বুঝুন।
গ্রীকেরা ছিলো সেরা রূপকথার লেখক; আরবেরা ভুল ও বেকুরী রূপকথার লেখক।
কোরবানীর উপর পোষ্ট পড়লে মনে হয় যে, আব্রাহাম জ্ঞানী মানুষ ছিলেন, সামুতে ব্লগিং করতেন।
০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৪:৩৬
রাজীব নুর বলেছেন: ধর্মের অনেক গল্প রুপকথাকেও হার মানায়।
৬| ০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:০৪
নজসু বলেছেন:
প্রিয় ভাই, এখানে আমি আপনাকে একটি কথা বলতে চাই। আর তা হলো ইসলামী দৃষ্টিতে, হজরত ইব্রাহিম (আঃ) প্রিয় পুত্রকে আল্লাহর আদেশে কুরবানী করতে চেয়েছিলেন, কিন্তু আল্লাহ তা চাইলেন না—তিনি পশু দিয়ে সেই কুরবানীর স্থল পূরণ করলেন।
এতে বোঝানো হয়, আল্লাহ কারো সন্তান চায় না—তিনি মানুষের নিষ্ঠা, আত্মত্যাগ ও আন্তরিকতা দেখেন।
আপনার প্রিয় কন্যাকে আপনি এখনই যেসব শেখাচ্ছেন সেসব আপনার বোঝার ভুল। আপনি কুরবানী বিষয়টাই হয়তো সেভাবে চিন্তা করেননি। আপনি আপনার কন্যাকে যতখানি ভালোবাসেন, আমিও আমার সন্তানকে তেমনই ভালোবাসি। আপনার শেখানোর ধরন, আমার শেখানোর ধরন আলাদা। কারণ, ইসলাম এবং কুরবানী নিয়ে আমাদের দু'জনের দৃষ্টিভঙ্গি আলাদা।
আপনি যেমন আপনার কন্যাকে নিজের মতো মূল্যবোধ শেখাচ্ছেন, আমরাও আমাদের সন্তানদের শেখাই কিভাবে ধর্মীয় দায়িত্ব পালনের মধ্য দিয়ে মানুষের প্রতি দায়িত্ববান হওয়া যায়। কুরবানী কোনো হিংস্রতা নয়—এটা আত্মত্যাগের পাঠ, এবং সমাজের দরিদ্রদের পাশে দাঁড়ানোর বাস্তব উদাহরণ।
নবীদের স্বপ্ন বা আদেশ আমাদের স্বপ্নের মতো নয়।
নবী আর আমি আপনি এক নই। নবীর সাথে আমাদের তুলনা করা বোকামী। নবীকে স্বপ্নে দেখালে আপনার আর আমার মতো লোককেও আল্লাহ স্বপ্নে দেখাবেন এমন ভাবলেন কিভাবে?
নাস্তিকরা প্রায়ই বলেঃ স্বপ্নে যদি এমন কিছু বলা হয়, সেটা কি ন্যায়সঙ্গত?
ইসলাম বলে যে নবীদের স্বপ্ন অহির অংশ ছিল—তা দৈনন্দিন মানুষের স্বপ্নের মতো নয়। আপনি বা আমি যা স্বপ্নে দেখি, তা ব্যক্তিগত অনুভূতি বা চিন্তার প্রতিফলন হতে পারে।
কিন্তু নবীদের ক্ষেত্রে এটা ছিল সুনির্দিষ্ট, আল্লাহর পক্ষ থেকে নির্দেশিত।
কুরবানীর মাংস তিন ভাগে ভাগ করা হয়ঃ আত্মীয়স্বজন, দরিদ্র এবং নিজের পরিবারের জন্য। এটি সামাজিক ন্যায়ের একটি দৃষ্টান্ত।
এর মাধ্যমে সমাজের দরিদ্র শ্রেণির মানুষও একসঙ্গে উৎসব ভাগ করে নিতে পারে, যা মানবিকতার এক বড় উদাহরণ। যা জনাব, সৈয়দ কুতুবের মন্তব্যে উঠে এসেছে।
আমি সাধারণত এই রকম পোষ্টে কখনও কোন কমেন্ট করিনা, তা আপনি জানেন। আপনি এও জানেন, আপনার প্রিয় কন্যাদের কোন লেখা এলে আমি মিসও করিনা। কমেন্টটা এই জন্য করলাম যে, আপনার কন্যা যখন বড় হয়ে আপনার এই লেখা পড়বে, তখন যেন এই চাচ্চুর কমেন্টটাও সে পড়ে। সে যেন কিছুটা হলেও অনুধাবন করতে পারে যে একটা মুদ্রার শুধু এক পিঠ থাকেনা। অপর আরেকটা পিঠ থাকে।
আপনার কন্যার জন্য আমার নিরন্তর শুভকামনা ও দোয়া রইলো।
আবারও বলি, আপনি যেভাবে কন্যাকে ভালোবাসা শেখাচ্ছেন, আমরাও আমাদের সন্তানদের শেখাই কিভাবে অন্যের জন্য ত্যাগ স্বীকার করতে হয়। কুরবানী আমাদের শেখায় কীভাবে নিজের স্বার্থ ছেড়ে অন্যের উপকার করতে হয়।
০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৫:০৮
রাজীব নুর বলেছেন: ভালো কথা বলেছেন।
সুন্দর ভাবে বুঝিয়েছেন।
আন্তরিক ধন্যবাদ।
৭| ০৫ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:০১
ফেনিক্স বলেছেন:
নজসু বলেছেন, "নবীদের স্বপ্ন বা আদেশ আমাদের স্বপ্নের মতো নয়। "
-আপনি কিভাবে জানেন যে, নবীরা ( বেদুইনরা ) কি দেখে স্বপ্নে? দুনিয়ার ফালতু কথার ঝড় তোলা বন্ধ করেন।
০৫ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৫
রাজীব নুর বলেছেন: যারা ধার্মিক তাদের চিন্তা চেতনা সাধারন মানুষ থেকে আলাদা।
৮| ০৫ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
কোরবানী বড় নির্মম একটি প্রথা।
এটার কারণে বাংলাদেশের শিশুরা নির্মমতা শিখে নিতে পারছে।
০৫ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৪
রাজীব নুর বলেছেন: আমি আজ পর্যন্ত গরু জবাই দেখি নাই।
আমি কোনো দিন মুরগীও জবো করিনি।
সমস্ত রকম জবাই টবাই বাচ্চাদের দেখানো উচিৎ নয়।
৯| ০৫ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:০৯
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার বড় কন্যা তো অলরেডি হুজুর হবার পথে।
০৫ ই জুন, ২০২৫ সন্ধ্যা ৭:১৬
রাজীব নুর বলেছেন: এখানে আমার কোনো ভূমিকা নেই।
১০| ০৫ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:০৯
জহিরুল ইসলাম সেতু বলেছেন: ইসলামে সবকিছু বিনা দ্বিধায় বিশ্বাস করতে হয়। এখনো এখনো কেউ কেউ মনে করেন পৃথিবীটা একটা সমতল ভূমি। এটা বিশ্বাস না করলে নাকি ঈমান নষ্ট হতে পারে!
ফারাজার হাসিটা খুবই মিষ্টি! হৃদয় ছুঁয়ে যায়। মামনির জন্য শুভকামনা।
০৫ ই জুন, ২০২৫ রাত ৮:৩৮
রাজীব নুর বলেছেন: মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ। ভভালো থাকুন। সুস্থ থাকুন।
১১| ০৭ ই জুন, ২০২৫ ভোর ৪:০৮
মোহাম্মদ সাজ্জাদ হোসেন বলেছেন:
আপনার কপালে খারাপী আছে।
অপেক্ষায় থাকুন।
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০২৫ বিকাল ৩:৩৩
আধুনিক চিন্তাবিদ বলেছেন: আপনাকে কিছু কথা বলতে চাই। আমার মতে ধর্মীয় বিষয় নিয়ে আপনার এই ধরনের লেখায় মানুষের মনোজগত এর পরিবর্তন হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। কারণ আপনার লেখার ধরন সম্পূর্ণ আলাদা। আপনার লেখনি তাদের মত নয় যারা ধর্মীয় ব্যাপারে মানুষের মনোভাব পরিবর্তন করতে সক্ষম। তবুও আপনি প্রতিনিয়ত নিজের মত করে ধর্মের বিপক্ষে লিখে যাচ্ছেন। আমার ধারনা আপনি নিজেও ব্যাপারটা জানেন। আমি কি ঠিক বললাম?