নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি এ,কে,এম, আজহার আহমেদ শুভ।খুব সাধারণ একজন মানুষ। ইংরেজী ভাষা ও সাহিত্যে স্নাতকোত্তর করেছি।ভার্সিটি লাইফে থিয়েটার ইনভল্ভড ছিলাম,গিটার বাজানো,ছোট গল্প ও কবিতা (বাংলা ও ইংরেজী) লিখতাম।কিছু গল্প কবিতা দৈনিকে ছাপা ও হয়েছিলো।ভালোবাসি মা,মাটি আর দেশকে।

একেএম আজহার শুভ

আমি এ,কে,এম, আজহার আহমেদ শুভ আজন্ম একজন শিক্ষার্থী।

একেএম আজহার শুভ › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মীয় সম্প্রীতির এক অনবদ্য নজির

১০ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ৮:৫৬



★★ধৈর্য্য নিয়ে পড়ার অনুরোধ রইলো।না পড়ে লাইক/কমেন্ট থেকে বিরত থাকুন।

★★ ‘স্যাম্পল ভাইট্যাল স্ট্যাটিসটিকস’ অনুযায়ী ২০১৪-১৫ তে বাংলাদেশের মোট জনসংখ্যার হিন্দু ধর্মাবলম্বী মানুষের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ১০.৭ শতাংশ।যা পুর্ববর্তী বছর থেকে বেড়েছে ১৫ লাখ।বার্থরেট যদি স্মুথলি বা প্যারালালি ফ্লাকচুয়েট করে তবে ১৫ × ৩ = ৪৫ লাখে (২০১৫-১৯) উন্নীত হবে।একটা দেশে সাম্প্রদায়িক অনৈক্য বা স্পষ্টত সংখ্যালঘু নির্যাতন হয় তবে সেক্ষেত্রে শান্তিপুর্ন পরিবেশের বৈপরিত্ত্বে বার্থরেট কমে যেতো শুধুমাত্র নির্ভরযোগ্যতা ও বিশ্বস্ততার অভাবে আর অনিশ্চিত ভবিষ্যতের আশঙ্কায়।যারা চেতনার খোলসে মিথ্যা অপবাদ দিচ্ছেন ও এদেশের জনসংখ্যার মধ্যে অনভিপ্রেত দ্বন্ধের চেস্টা করছেন তারা মূলত দেশেরই শত্রু।এদেশে যদি সম্প্রীতি না থাকতো তবে শুধুমাত্র শিক্ষাক্ষেত্রে একটি নির্দিস্ট সম্প্রদায়ের এতো উর্ধ্বতন থাকতেন না।

★★এদেশে রাস্তা (ফেনী মহিপাল ফ্লাইওভার নির্মাণে-২৯ নভেম্বর, ২০১৭-কালেরকন্ঠ) বা সৌন্দর্য্য বর্ধণের (হাতিরঝিল মসজিদে বাইতুল মাহফুজ) নামে "মসজিদ সরিয়ে বা ভেঙে" ফেলার ইতিহাস আছে ।আবার উন্নয়নকাজে শুধুমাত্র মন্দির যেন ভাঙা না পড়ে সে ইতিহাস ও রয়েছে।সুতরাং যারা আবালের মতো কথা বলেন তাদের সবকিছু নজরে থাকা উচিত।

★★বর্তমান শিক্ষাক্ষেত্রেঃ
***************************
১. পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) চেয়ারম্যান প্রফেসর নারায়ন চন্দ্র সাহা ও প্রাক্তন সচিব বজ্র গোপাল ভৌমিক।
২. কারিগরি শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব অশোক কুমার বিশ্বাস, উপ-সচিব সুবোধ চন্দ্র ঢালী ও যুগ্মসচিব অজিত কুমার ঘোষ।
৩. সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) যুগ্ম পরিচালক রতন কুমার রায়,সহকারী পরিচালক দূর্গা রানী সিকদার,শিক্ষা পরিসংখ্যানবিদ জগৎ জ্যোতি বসাক, প্রোগ্রামার তাপস কুমার সাহা ও প্রণব বিন্দু মজুমদার ,বিশেষজ্ঞ ড. উত্তম কুমার দাশ।
৪. ঢাকা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক তপন কুমার সরকার,উপ-কলেজ পরিদর্শক মন্মথ রঞ্জন বাড়ৈ, উপ-পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অদ্বৈত্য কুমার।
৫. চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের উপ পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক (মাধ্যমিক) প্রসেনজিৎ পাল, অডিট অফিসার মৃনাল চন্দ্র নাথ, সহকারী মূল্যায়ন অফিসার ড. শুক্লা রক্ষিত ও সচিব ,ড. পীযুষ কান্তি দন্ত।
৬. বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান নারায়ন চন্দ্র পাল।
৭. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের পরিদর্শন ও নিরীক্ষা অধিদপ্তর উপ-পরিচালক বিপুল চন্দ্র সরকার উপ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র ঢালী ,কুমিল্লা বোর্ডের উপসচিব (প্রশাসন) শিবতোষ নাথ।
৮. ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ্র
৯. মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা অধিদপ্তর উপ-পরিচালক ড.প্রবীর কুমার ভট্টাচার্য্য।
১০.শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব অজিত কুমার ঘোষ, ড. শ্রীকান্ত কুমার চন্দ্র ,সহকারী সচিব পতিত পাবন দেবনাথ ,সহকারী সচিব অসীম কুমার কর্মকার, যুগ্ম-প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ , অতিরিক্ত সচিব শ্রী বনমালী ভৌমিক ,অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস ও অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার।
১১. প্রাথমিক ও গণ শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব গোপাল চন্দ্র দাস ও যুগ্মসচিব ড. তরুণ কান্তি শিকদার ।

★★প্রিয় পাঠক , আপনারাই খুঁজুন কোথায় আমাদের ঘাটতি? সম্প্রীতি নাকি অন্যকিছু?

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.