![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মুক্তচিন্তা ও যুক্তিনির্ভর তথ্যলিপ্সা আমার প্রবল। পছন্দ করি পড়তে এবং লিখতে।বন্ধুদের খুব ভালবাসি, প্রানের চেয়েও বেশি। হালকা হাস্যরস আমার পছন্দ। আমার বিশ্বাস আমার সঙ্গিরা আমার সঙ্গ খুব পছন্দ করে।
ওজন কমানো নিয়ে অনেক কথাই হয়, হরেক রকম পদ্ধতি চালু আছে। কিন্তু আমি একটা পদ্ধতি পেয়েছি যার মাধ্যমে অবশ্যই অবশ্যই ওজন কমবে। এটা বিশেষ কিছু না, শুধু প্রাত্যহিক জীবনের অভ্যাস কিছুটা পরিবর্তন করলেই হয়। কিছু নিয়ম-কানুন যা প্রায় ১৪০০ বছর আগে একজন মহান পুরুষ আমাদের দেখিয়ে গিয়েছিলেন। কোন খাবারের বাছ করতে হয় না, সব খাবারই খেতে পারবেন। শুধু নিয়মটাই হবে ভিন্ন। বেশি কথা না বলে আসুন দেখে নেই স্টেপগুলো কি হবে :
১। প্রথমে আমাদের স্টমাকের মাপটা দরকার, এরজন্য ভোর সকালে যখন পেট সম্পুর্ন খালি থাকে তখন পেট পুরে পানি খাবেন, গ্লাসের হিসাব রাখবেন কতটুকু খাওয়ার পর পেট পুর্ন হয়েছে। পেট ভরা মনে হওয়ার পর যখন ঢেকুর আসবে তার পরও আরো পানি খাবেন, যখন দেখবেন আর খাওয়া যাচ্ছে না তখন বুঝবেন ভর্তি হয়েছে। এবার কতটুকু পানি খেলেন তার হিসাব করুন এবং একে তিনভাগ করুন। যেমন, পাচ গ্লাস পানি খেলে এর তিনভাগের একভাগ হবে এক গ্লাস এবং একগ্লাসের এক তৃতিয়াংশ। স্ট্যান্ডার্ড হিসাবে ৪১৬ মি:লি:। ঐ পরিমান পানি একটি বাটিতে বা প্লেটে ঢেলে দেখুন তার পরিমান দেখতে কি রকম হয়। সুতরাং আপনার খাবারের পরিমান তা যা ই হোক (ভাত, রুটি, তরকারি, মাংস বা মাছ) সব মিলিয়ে এর চেয়ে বেশি হবে না কোনভাবেই।
২। এ পরিমান খাবারের সাথে সম পরিমান পানি খাবেন প্রতিবার। তবে পানি বেশি খেতে চাইলে খাবারের পরিমান কমিয়ে দিয়ে খাবেন। যতটুকু বেশি পানি খাবেন, ততটুকু কম খাবার খেতে হবে। আর খাবারের পরিমান না কমাতে চাইলে পানি অন্য সময় খান, মানে যখন খাবার খাচ্ছেন না তখন খান।
৩। পেটে ক্ষিদা না লাগলে খাবার কোনভাবেই খাওয়া যাবে না।
৪। খাবার খাওয়ার সময় যদি মনে হয় যে বেশি হয়ে যাচ্ছে, বন্ধ করে দিন খাওয়া। তবে উপরোক্ত পরিমানের বেশি খাবার খাওয়ার চেষ্টা কখনোই করবেন না। আসল উদ্দেশ্য হলো পেটের তিনভাগের একভাগ খালি রাখা, একভাগ পানি দিয়ে ভরা এবং একভাগ খাওয়া।
৫। প্রতিদিন পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ মসজিদে হেটে গিয়ে পড়তে হবে। আর গাড়িতে যাতায়াত করলে বেশি বেশি নফল নামাজ পড়ুন।
৬। কোন খাবার বিশেষ রকম অসুস্থতার জন্য যদি নিষেধ থাকে তা অবশ্যই পরিহার করতে হবে। আর যেকোন একধরনের খাবারের আধিক্যও পরিহার করতে হবে। কেননা, এর মাধ্যমে ওজন যা ই হোক, শারিরিক অসুস্থতার সম্ভাবনা দেখা দিতে পারে।
৭। আর খাবার গ্রহনের সময় নিয়্যত করতে হবে খাবার খাচ্ছি ইবাদত ঠিকমতো পালনের জন্য, আল্লাহর সন্তুষ্টি অর্জনের জন্য, আল্লাহর প্রশংসা জ্ঞাপনের জন্য। অন্য কোন উদ্দেশ্যে নয়।
৮। যদি সম্ভব হয় তাহলে প্রতি সোম এবং বৃহস্পতিবারে রোজা রাখার চেষ্টা করুন।
ব্যাস্, এই নিয়ম পালন করলে ওজন যথাযোগ্য হতে বাধ্য। আমি নিজে দেখেছি, তাই সবার সাথে শেয়ার করলাম। সবাই ভালো থাকুন, আল্লাহ্ হাফেজ।
৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:১৬
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: ধন্যবাদ ধরিয়ে দেয়ার জন্য। মহিলাদের মসজিদে যেতে কেউ বারন করে নাই, আমাদের দেশে শুধুমাত্র মসজিদে মহিলাদের জন্য ব্যাবস্থা করা নাই। আর অল্টারনেটিভলি বেশি পরিমান নফল নামাজ এবং নফল রোজার অপশানতো খোলা আছেই।
খাবার ছেড়ে দেয়ার অর্থ পাতের খাবার কে ফেলে দেয়া নয়, আরো খাবার প্লেটে না নেওয়া। সব ব্যাপারকে পজিটিভলি দেখার চেষ্টা করুন। নেগেটিভলি দেখা এবং জেনেবুঝে প্যাচানো কুফরির লক্ষন।
যারা মোটা এটা তাদের ব্যক্তিগত বিষয়, কটাক্ষ করাটা ঠিক না। ঐ রকম খাসি আমি নিজেও হয়ে যাই কি না সেটা নিয়ে আমার নিজের চিন্তা করাটাই জরুরি, কটাক্ষ করে আমার কোন লাভ হচ্ছে বলে মনে হয় না।
২| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০২
হাসিবুর রহমান টিটু বলেছেন: আলহামদুলিল্লাহ....ভালো লাগলো...
৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:০৯
পারভেজ আলম বলেছেন: আকাশের তারাগুলি'র সাথে সহমত। মহিলাদের বিষয়টা তো বাদ গেলো। তাদের বিষয়েও কিছু বলুন।
আর আমাদের আলেম ওলামাগুলাই বা এত মোটাসোটা কেন হয়?
৪| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:২১
মোহাম্মদ রেজাউল ইসলাম বলেছেন: ভাল লাগলো... অনেক অনেক ধন্যবাদ...
৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:২৫
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: ধন্যবাদ
৫| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:২৪
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: এইতো আপনে লাইনে আইছেন। কুফুরী ডিক্লেয়ার দিয়া ফেলাইছেন। আপনেরে আমার ভালো লেগে উঠতেছে। ভাবেনতো একবার আপনার বাড়ির মহিলারা ফজরের নামাজ পড়তে বাইরে মসজিদে যাওয়া আসা করে। যাক এটা ব্যপার না, সেটা আপনার বাড়ির মহিলার ব্যক্তিগত বিষয়।
আচ্ছা আলেম উলামারা বেশি খায় কেন? আল্লা উনাদের রিযিকে কি বেশি খাবার রেখেছে? উনি ২/৩পেটে খেয়ে বাকি খাবার এই দেশি যারা ক্ষুধায় কষ্ট পায় তাদের দেয়না কেনো?
আমার কেন জানি মনে হয় আপনে আমারে ব্লক মারবেন। কিন্তু আপনারে আমার খুবই পছন্দ হইছে।
৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৩০
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: আপনার মতাদর্শের সমস্যা রয়েছে বলে মনে হচ্ছে আমার, তাই আপনার কথাগুলো আমার কাছে অবান্তর মনে হয়। আপনার অবান্তর প্রশ্নগুলো এভয়েড করবো তাই দু:খিত।
ব্লক করবো না। শুধু আল্লাহর কাছে প্রার্থনা, আপনার জন্য।
৬| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৩৪
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: অবান্তর মনে হইলো কেন? আমি যে অন্য মতাদর্শের সেটা কি ভাবে বুঝলেন? মিয়া না জবাব দিতে পারলে অফ যান। হুদাই প্যাচাল পাড়েন কেন?
২৯ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩১
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: হুদা প্যাচাল আপনিই পাড়লেন!
৭| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪২
গরীবের কথা বলেছেন: প্লাস।
রেসিডেন্ট ভাঁড়দেরকে উপেক্ষা করুন প্লিজ।
৮| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১০:৪৯
এ্যরন বলেছেন: বাহ্ ট্রাই করবতো কিন্তু সকাল বেলা তো পানি খাওয়া খুব কষ্টের অন্য সময় পেট খালি অবস্থায় খেলে হবেনা
৩০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:২৬
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: খালি পেট হলো জরুরী প্রথম স্টেপটির জন্য, সকাল বেলা সাধারনত খালি পেট থাকেই, তাই সকালের কথা বলেছি। অন্যসময় কম্প্লিট খালি পেট হলে সে সময়ই চেষ্টা করুন। আর এ স্টেপটা একবারই করতে হবে পেটের মাপ নেয়ার জন্য। সুতরাং কষ্টটা একবার নাহয় করলেনই!!
৯| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:০৯
সোজা সাপটা বলেছেন: অবশ্যই অবশ্যই ওজন কমবে।আমি পুরোপুরি ফলো না করলেও কিছুটা আগে থেকেই করতাম।
থ্যান্কুথ্যান্কুথ্যান্কুথ্যান্কুথ্যান্কুথ্যান্কুথ্যান্কু
ভালো লাগলো
১০| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:১৭
মৃগয়া বলেছেন: @আকাশের তারাগুলি
বেচে থাকো বাবা। বড় হও। ভালো থাকো। মানুষের করুনার পাত্র হয়ে যেন না থাকতে হয় এই দোয়া করি।
১১| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ১১:৫৫
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: @মৃগয়া,
ভালো লাগলো আপনি দোয়া করলেন। আমি চাই আপনি ও ভালো থাকুন।
১২| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১৪
শায়েরী বলেছেন: Bah...sotty valo upay diyesen..ami to bujhtam e na j pet er 3vager ekvag kuvabe khali rakhbo...dhonnobad apnake sundor ekti post dawar jnno..
৩০ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:২৮
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৩| ৩০ শে মার্চ, ২০১১ রাত ৯:৪১
তৌহিদুল ইসলাম তুহিন বলেছেন: অসংখ্য ধন্যবাদ।
২২ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩০
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: অাপনাকেও অনেক ধন্যবাদ
১৪| ৩১ শে মার্চ, ২০১১ দুপুর ১২:১১
অর্ক হাসনাত কুয়েটিয়ান বলেছেন: আমাদের আলেম ওলামা গন মাশাল্লা একেকটা আল্লাহর খাসি হয় কেন?
২২ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৬
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: অামার দেখা অনেক অালেম ওলামা দেখেছি হ্যাংলা পাতলা ছিপছিপে গড়নের, তাদের ব্যাপারে প্রশ্নটা কি হবে? অাসলে অাপনার প্রশ্নটা অবান্তর, কেননা অামার পোষ্টটিতে কোন অালেম কিভাবে ওজন ঠিক রেখেছে তার বর্ননা করিনি। বলেছি কিভাবে একজন অামলকারী মুসলীম তার দেহের ওজন ব্যালেন্সড রাখতে পারে। পোষ্ট মনযোগ দিয়ে পড়বেন দয়া করে।
১৫| ২১ শে জুন, ২০১১ রাত ৯:৫৪
স্মৃতির নদীগুলো এলোমেলো... বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই। আমারো মনে হয় পদ্ধতিটা কাজে দিবে।
২২ শে জুন, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৯
মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: একটা ট্রাই দিয়ে ফলাফলটা জানিয়েন, ভাল থাকুন
১৬| ১৩ ই জুলাই, ২০১১ দুপুর ২:১২
প্রমিথিউস22 বলেছেন: ধন্যবাদ, পোস্টের জন্য। লেখক প্রথমেই বলেছেন, পোস্টটি বিশেষভাবে আস্তিক মুসলিমদের জন্য। ব্যাপারটি খেয়াল রাখার দরকার। একজন মুসলিম অবশ্যই মহানবী (সা.) এর নির্দেশিত জীবন বিধানকে সম্মান করবেন। আর ইসলামকে দেখতে হলে কোরআন শরীফ এবং মহানবী (সা.)কে দেখতে হবে। কোন আলেম ওলামাকে রেফার করা অজ্ঞতার লক্ষণ।
আর আলেম ওলামাদের গড় ওজন সাধারণ মানুষের গড় ওজনের চেয়ে বেশি কিনা এরকম কোন পরিসংখ্যান আমি জানি না। আল্লাহ সবাইকে মঙ্গল করুন।
১৭| ২৩ শে নভেম্বর, ২০১১ বিকাল ৩:৩৪
ফয়সল আহমদ বলেছেন: ধন্যবাদ....
১৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৪ দুপুর ১২:৫১
নিউ সায়মা বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে মার্চ, ২০১১ সকাল ৯:৫৬
আকাশের তারাগুলি বলেছেন: মহিলাদের মসজিদে যাওয়ার অপশনটা বাদ যাবে?! তাদের ওজনতো বেড়ে গেলো।
সকাল বেলা খালিপেটে ১/২গ্লাস পানি খেতে কষ্ট হয়। খাবার বেশি হলে খাওয়া ছেড়ে দিলে খাবার নষ্ট করা কি ঠিক।
আর আমাদের আলেম ওলামা গন মাশাল্লা একেকটা আল্লাহর খাসি হয় কেন? নড়াচড়া করতে দম বার হয় হয়।