নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একই গাছে মাটির নীচে আলু আর উপরে টমেটু

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ৮:৫১


অধুনা একটি বৃটিশ হরটিকালচার ফার্ম গ্রাফটিং পদ্ধতিতে এ্কই গাছে মাটির নীচে মুল অংশে আলু ও উপড়ের অংশে টমেটু জন্মানোর জন্য চারা বানিজ্যিক ভিত্তিতে বাজারে ছেড়েছে । উদ্ভাবনকারী প্রতিষ্ঠানটি এ কথাও বলেছে যে প্লান্টটিতে( উদ্ভিদ ) কোন প্রকার জেনিটিক্যাল মডিফিকেশন আনা হয়নি । এতে প্রাকৃতিকভাবে জন্মানো টমেটু ও পটেটু গাছের মুল জেনিটিক বৈশিষ্ট বিদ্যমান আছে ।
উল্লেখ্য এই পদ্ধতিটি একেবারে নতুন নয় , এটা নিয়ে আমাদের বাংলাদেশী বেশ কিছু বিজ্ঞানিও কাজ করেছেন এবং জানা যায় যে ড: সুবিমল দত্ত নামে একজন বাংলাদেশী বিজ্ঞানী প্রথম সাফল্য জনকভাবে গ্রাফটিং পদ্ধতিতে একই গাছে টমেটু ও পটেটু জন্মানোর কৌশল উদ্ভাবন করেন । তবে বানিজ্যিক ভিত্তিতে বৃটিশ হরটিকালচার ফার্মটি এর কার্যক্রমের সুচনা করে , আর এ লক্ষে তাদের প্রয়োজনীয় কারিগরী পরিবেশ ও স্ব্যাস্থ সম্পর্কিত বিষয়াদি সাফলল্যজনক ভাবে উত্তীর্ন হতে হয়। ।
এই নব উদ্ভাবিত গাছটির বিষয়ে বৃটিশ রয়াল হরটিকালচার সোসাইটি তাদের গভীর আশাবাদ ব্যক্ত করেছে । তারা তাদের পর্যবেক্ষনে এ কথাও বলেছে যে অতীতে গ্রাফটিং পদ্ধতিতে উৎপন্ন ফসলে স্বাদের কিছুটা সমস্যা পরিলক্ষিত হয়েছে। তবে বর্তমান উদ্ভাবিত প্লান্টে এরকমটা হবেনা বলে তারা মনে করেন, কারণ ইদানিংকালে গ্রাফটিং পদ্ধতির অনেক কারিগরী উন্নয়ন সাধন হয়েছে ।বিবিসির সংবাদ ভাষ্য হতে দেখা যায় যে বৃটিশ হরটিকালচার ফার্ম কতৃপক্ষও দাবী করেন যে তাদের পদ্ধতিতে উৎপন্ন ফসল বাজারে প্রাপ্ত আলু ও টমেটু হতেও অনেক বেশী স্বাদের ।

আমরা সবাই জানি গ্রাফটিং হলো দুটো গাছকে বৈজ্ঞানিক পদ্ধতির মাধ্যমে একটি গাছে পরিনত করা ।
একটি সফল গ্রাফটিং এর জন্য প্রয়োজন যথেস্ট কারিগরী দক্ষতার ও পুর্ব অভিজ্ঞতার । এ জন্য স্থানীয় পর্যায়ের হরটিকালচার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ গ্রহণ বাঞ্চনীয় । তবে নিন্ম বর্ণীত বিবরণ ও লিংকে প্রদর্শিত গাইড লাইন অনুযায়ী উৎসাহী যে কেও নীজ বাগানে , বাড়ীর ছাদে বা বেলকুনীতে এটা পরীক্ষামুলক ভাবে নিছক সখের বসে হলেও করে দেখতে পারেন । উপকরণ তেমন দামী কিছুই নয় । মাটির বড় দুটি টব , তাতে প্রয়োজন অনুযায়ী সার মিশ্রিত কিছু মাটি । একটিতে টমেটু অন্যটিতে আলুর চারা রোপনের জন্য, যার যার ইচ্ছা ও প্রয়োজন অনুযায়ী এ সংখ্যা বেশীও হতে পারে । তারপর গাছের চারা একটু বড় হলে Tometo and potato লিংকে প্রদত্ত ভিডিওতে প্রদর্শনকৃত গাইড কিংবা নীচের ছবি বিবরণ অনুযায়ী গ্রাফটিং করা যেতে পারে :
১) বাজার/ নার্সারী হতে নীজ পছন্দ অনুযায়ী জাতের টমেটুর চারাগাছ সংগ্রহ কিংবা নীজের টবে তা জন্মানো যেতে পারে

২) মাটির বড় টবে সারমাটিতে আলু চারাগাছ জন্মাতে হবে/ বা বাজার নীজ পছন্দ অনুযায়ী জাত কিনে টবে লাগানো যেতে পারে

৩) টমেটু চারাগাছ থেকে ডাল বা গাছ কেটে নিতে হবে যেমনটি নীচে দেখানো হয়েছে

৪) ডালটিকে আলুগাছে ড্রাফট করার জন্য নীচের মত করে কাটতে হবে ( দুদিকে ৪৫ ডিগ্লী এঙ্গেল হতে হবে ) এবং কাটার পর পাশে দেখানো গ্লাসের মত কোন পাত্রে রাখা পানিতে একটু ভিজিয়ে নিতে হবে ।

৫) এবার আলুগাছের টব থেকে আলু গাছের কান্ডকে মাঝ বরাবর কাটতে হবে নীচের মত করে
(লক্ষ রাখতে হবে আলো ও টমেটু গাছের কান্ডের পুরুত্ব যেন প্রায় সমান সমান হয় )

৬) কাটা আলুগাছে এবার পানির গ্লাসে রাখা কাটা টমেটু গাছটিকে যত্ন করে প্রতিস্থাপন করতে হবে, যেমনটি নীচে দেখানো হয়েছে ( আলু গাছের কান্ডটিকে ধারালো ব্লেড দিয়েএকটু পরিমানমত চিরে নিতে হবে )

৭) আলুগাছে টমেটু গাছটিকে ঠিক মত বসানোর পর একে টেপ দিয়ে নীচের মত মোরাতে হবে


৮) মোরানো শেষ হলে এমন দেখাবে তারপর পর্যাপ্ত আলো বাতাস পায় এমন জায়গায় টব রাখতে হবে ।

৯) তারপর নিয়মিতভাবে পরিমান মত পানি দিয়ে গাছের পরিচর্চা করলে নিম্মের মত একটি গাছে সিজনে ৫০০ এর মত চেরী টমেটুর ( ছবির গাছের মত যদি চেরী জাতীয় টমেটু হয় ) ফলন হতে পারে ।

বিষয়টি সম্পর্কে এখানে শুধু একটি সার্বিক ধারণা দেয়া হয়েছে । স্থানীয় হরটিকালচার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নিলে সঠিকভাবে এই গ্রাফটিং কর্মটা সম্পাদন করা যাবে ও সুফল পাওয়া যাবে ।

উল্লেখ্য যে স্প্রিং ২০১৫ তে টমট্যটুর একমাত্র বিক্রয়কারী প্রতিষ্ঠান প্রতিটি টমট্যাটু চারা বৃটিশ বাজারে ১৪.৯৯ পাউন্ডে বিক্রয় করেছে । একটি টমট্যাটুর চারাগাছের এত উচ্চ মুল্য প্রমান করে যে সুফল পাওয়া না গেলে এর দাম নাটকীয়ভাবে পতনের সম্মুখীন হতো ।
ছবি সুত্র : ইন্টারনেট

মন্তব্য ৫৬ টি রেটিং +১২/-০

মন্তব্য (৫৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬

অ্যানালগ বলেছেন: টমট্যাটু নাকি পটেমাটু B:-)

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ। যারা এটা বাজারে ছেড়েছে তারা এর রেজিসটারড ট্রেড নেম টমট্যাটু রেখেছে ।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৯

দিশেহারা রাজপুত্র বলেছেন: দুইটাই প্রিয়। :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , দুটোই প্রিয় শুনে খুশী হলাম । আমার মত কৃষকেরাও খুশী হবে ।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , দুটোই প্রিয় শুনে খুশী হলাম । আমার মত কৃষকেরাও খুশী হবে ।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪

ক্লে ডল বলেছেন: কিছুদিন আগে শুনেছিলাম এই বিষয়ে। ধন্যবাদ আপনাকে বিস্তারিত জানানোর জন্য। :)

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রতিও রইল ধন্যবাদ বিষয়টি সম্পর্কে অবহিত থাকার জন্য ।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১১

নীলপরি বলেছেন: দারুন পোষ্ট । ভালো লাগলো ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ দারুন লেগেছে বলে ।

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৫৩

অশ্রুকারিগর বলেছেন: আহা, আম গাছ লাগিয়ে জাম ফল খাওয়ার দিন বুঝি এসেই গেলো।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার বিশ্বাস আপনি পারবেন কারিগর ভাই । পোস্টের Tometo and potato লিংকে গিয়ে ক্লিক করে দেখেন আরো ফসলের গ্রাফটিং পদ্ধতি এর মধ্যে আছে ।
ধন্যবাদ এ পোস্টের লিখা দেখার জন্য ।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমার বিশ্বাস আপনি পারবেন কারিগর ভাই । পোস্টের Tometo and potato লিংকে গিয়ে ক্লিক করে দেখেন আরো ফসলের গ্রাফটিং পদ্ধতি এর মধ্যে আছে ।
ধন্যবাদ এ পোস্টের লিখা দেখার জন্য ।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৭

নতুন বিচারক বলেছেন: খুব সুন্দর ইনফর্মেশন দিলেন ভালো লাগল ।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মাই লর্ড । খুব খুশী হলাম ভাল লাগল বলে ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪২

সুমন কর বলেছেন: নতুন একটি বিষয় শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ। +।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দাদা । সকলের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় ভাল কিছু একটা বেরিয়ে অাসতে পারে এই বিবেচনায় এটা শেয়ার করা । দেশের এই দুস্প্রাপ্য কৃষি ভুমির স্বল্পতার প্রেক্ষিতে সকলের নীজ নীজ উদ্ভাবনী চিন্তা চেতনা নিয়ে এগিয়ে আসলে ভাল হয় ।
খুব ভাল লাগল আপনার ধন্যবাদ মাখা মন্তব্য পেয়ে ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:০৪

আবুল হায়াত রকি বলেছেন: পেটে ক্ষিদা লাগছে রে . . . ভাত খেয়ে আসি।


সত্যি বলতে কি . . প্রতিবার খাবার সময় আপনার কথা মনে হয়।

কৃষিতে আপনার অবদান প্রশংসনীয়।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ রকি ভাই , আপনার প্রসংসা আমাকে অনুপ্রানীত করছে ভীষনভাবে ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:১৭

নাসরীন খান বলেছেন: অনেক সুনদর একটা বিষয় জানা হল।ধন্যবাদ আপনাকে।

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ৯:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ বিষয়টা শেয়ার করার জন্য ।
নিরন্তন ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:০২

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: হুম ক্রমবর্ধমান জনসংখ্যার খাদ্য যোগানে এমনই আবিস্কার সময়ের প্রয়োজন।

অনেক ধণ্যবাদ শেয়ারে।

++++++

১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ধারনা শেয়ার করার জন্য ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ রাত ১০:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ধারনা শেয়ার করার জন্য ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।

১৪| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১২:৩৫

মনিরা সুলতানা বলেছেন: স্বাদ এর হেরফের না হলেই হয়।

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপুমনি এসে দেখার জন্য । ঠিক কথাই বলেছেন। এরকম আশংকাই করছে সবাই । তবে এটা এখনো মূলত সৌখীন কিছু বাগানীদের মধ্যেই সীমিত , যাদের কাছে স্বাদের চেয়ে দৃশ্যটাই বেশী উপভোগ্য । এর বিপণনকারী প্রতিষ্ঠান অবশ্য দাবী করছে যে এটা নাকি স্বাদে অারো বেশী ভাল ।
শুভেচ্ছা রইল ।

১৫| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

প্রামানিক বলেছেন: এখন বেগুন গাছের শিকরে মুলা ধরবে কবে সেই অপেক্ষায় রইলাম।

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক খুশী হয়েছি । কবির কল্পনা একদিন সত্যি হোক
সে কামনাই করি । এ পোস্টে দেয়া লিংকটা ফলো
করলে দেখতে পাবেরন আলু গাছে কি ভাবে
বেগুন ফলিয়েছে ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

১৬| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০০

সৌমিত্র বিশ্বাস বলেছেন: সংবাদটি শেয়ার করার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ। তবে এটা ব্যপকভাবে কবে চাষ শুরু হবে সেটাই দেখার বিষয়।

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার এ সুন্দর আশাবাদের জন্য ধন্যবাদ ।

১৭| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:০৪

শায়মা বলেছেন: . ১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৬ ০
অ্যানালগ বলেছেন: টমট্যাটু নাকি পটেমাটু B:-)
১৮ ই জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৪৬ ০
লেখক বলেছেন: ধন্যবাদ। যারা এটা বাজারে ছেড়েছে তারা এর রেজিসটারড ট্রেড নেম টমট্যাটু রেখেছে ।


টমট্যাটু!!!!!!!!!!!!!!

কি সুন্দর একটা টম এ্যান্ড জেরী মার্কা নাম। সেটা হলেই বুঝি বেশি ভালো হতো!!!!!!!:)

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মন্তব্যের কথাগুলি সক্রিয় বিবেচনায় রাখা হল।
কাকতালীয়ভাবে কি অদ্ভুত মিল
বলতে না বলতেই টম এ্যন্ড জেরী
কোম্পানী এখানে এসে হাজির।
কোম্পানীর কাছে এখনি
প্রস্তাবটি রাখা হবে । !!!

শুভেচ্ছা রইল

১৮| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:৪০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: দারুন পোস্ট

ধন্যবাদ

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ দারুন লাগার জন্য ।

সায়মা আপু নতুন এই দারুন ফসলটির একটি
নাম প্রস্তাব করেছেন, বিষয়টি সম্পর্কে
মুল্যবান মতামত প্রার্থনা করছি ।

শুভেচ্ছা রইল ।

১৯| ১৯ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:৪১

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: টমালো :)

১৯ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আবার আসার জন্য ধন্যবাদ
খুব সুন্দর নাম, আশা
করছি এ নাম প্রস্তাবকারীর
গোচরীভুত হবে ।
তারপর যা করার
তা করা হবে ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২০| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:০১

মহা সমন্বয় বলেছেন: ওয়াও দারুণ !:#P আল্লাহ পাকের অসীম কুদরত দেখে অবাক না হয়ে পারা যায় না। :)

২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৫৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । এটা অবশ্যই আল্লার কুদরত । আল্লাহ ইচ্ছা ছাড়া কোন কিছু সৃস্টি করা সম্ভব নয় ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২১| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৩:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মতামত রাখার জন্য ।

২২| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৫৫

চাঁদগাজী বলেছেন:



২০৫০ সালে বিশ্বের জনসংখ্যা হবে ৯ বিলিয়ন; ৩৫ বছরের মাঝে নতুন ২ বিলিয়নকে খাওয়ানোর জন্য সায়েন্সার মানুষদের, বিশষ করে এগ্রিকালচারের মানুষদেরকে মাথা খাটাতে হচ্ছে অনেক।

২০ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৫:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ।
কৃষি বিজ্ঞানীগন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন , তাদের উদ্ভাবিত বিষয়গুলিকে ব্যপকভাবে প্রয়োগের জন্য প্রয়োজন সেগুলির প্রচার এবং গণসচেতনতা । একাজে সমাজের সকলেরই এগিয়ে আসা উচিত ।

২৩| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫১

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: দারুন পোষ্ট । ভালো নতুন তথ্য জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

২৪| ২০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ১১:৫২

ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: দারুন পোষ্ট । ভালো নতুন তথ্য জানানোর জন্য অনেক ধন্যবাদ ভাই ।

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৭:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।

২৫| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:৫৫

মোঃ সাইফুল্লাহ শামীম বলেছেন: কি অসাধারণ এক পোস্ট। ডাইরেক্ট প্রিয়তে।
পোস্টে +++++++++

২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । খুব খুশী হয়েছি পোষ্টটি অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ।প্রিয়তে নেয়ায় প্রিত হলাম ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

২৬| ২১ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৫৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আপনাকে । খুব খুশী হয়েছি পোষ্টটি অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ।প্রিয়তে নেয়ায় প্রিত হলাম ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

২৭| ৩০ শে জুলাই, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৬

কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: অসাধারন পোষ্ট।

কোন কথা নয় সরাসরি প্রিয়তে নিয়ে নিলাম।

৩০ শে জুলাই, ২০১৬ রাত ৮:১১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
প্রিয়তে নেয়ায় প্রীত হলাম ।

২৮| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৪১

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আলী ভাই ;
আমার আলাদা করে আলু গাছ এবং টমেটো চারা মোটামুটি বড় হয়েছে ,কিছুদিন অপেক্ষা করে আছি আপনার এই নিয়মে ফলানোর জন্য ।তাই আবার এলাম এই পোষ্ট এ ।

ওণেক ওণেক ভাল থাকবেন :)

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনে ক খুশী হয়েছি :) :) । শুনে খুবই ভাল লাগছে । আমি খুব্ই আশাবাদী । সময় হলে অনুষ্ঠান করে সুধীজনের উপস্থিতিতে হারভেস্ট করবেন , সম্ভবত একজন বাংলাদেশীর জন্য এটা প্রথম সফল উদ্যোগ হবে । ছবি সহ বড় করে সামুতে একটি পোস্ট দিবেন ও বাংলাদেশের মিডিয়াতে দিবেন , দেশের জন্য অনেক উপকার হবে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

২৯| ২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১২

মনিরা সুলতানা বলেছেন: অত বড় কিছু না ভাইয়া ছোট টব এ নিত্যদিনের রান্নার আলু আর টমটো বিজ নিয়ে শুর করলাম ।এখানে তো মাটি ই পাওয়া দুষ্কর
ঠিক মত কেটে কান্ড বসাতে পারব কিনা তাও জানি না । দেখি জানাব আপনাকে এই পোষ্ট ছবি দিয়ে ।

২৮ শে নভেম্বর, ২০১৬ রাত ২:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ জানানোর জন্য। বীজ হতে টমেটু গাছ জন্মানোর কঠিন পর্বটা করতে পেরেছেন শুনে খুশি হলাম । আমার ধারনা দুবাই গার্ডেন শপে কম্পোস্ট সহ টবের জন্য ভাল মাটি পাবেন । তাদের সাথে ফোনে 055 964 3204 কথা বলে দেখতে পারেন ।

৩০| ০৮ ই জুন, ২০২২ সকাল ৮:১১

খায়রুল আহসান বলেছেন: বৈজ্ঞানিক গবেষণালব্ধ জ্ঞান দিয়ে নতুন উদ্ভাবিত এই 'টমট্যাটু' বাংলার কৃষকদেরও ভাগ্য পরিবর্তনে সহায়ক হবে বলে আশা রাখি। বিশদ ব্যাখ্যাসহ এই নতুন উদ্ভাবনাটি ব্লগ পাঠকদের গোচরে আনার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি।

"কৃষি বিজ্ঞানীগন নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছেন , তাদের উদ্ভাবিত বিষয়গুলিকে ব্যপকভাবে প্রয়োগের জন্য প্রয়োজন সেগুলির প্রচার এবং গণসচেতনতা । একাজে সমাজের সকলেরই এগিয়ে আসা উচিত" (২২ নং প্রতিমন্তব্য) - একই স্পিরিটে আপনি এগিয়ে এসে একটা দৃষ্টান্ত স্থাপন করে গেলেন। শুধু এই উদ্ভাবনী তথ্য দিয়েই নয়, টবে ফলানোর জন্য কোথায় কম্পোস্ট সহ ভাল মাটি পাওয়া যাবে, নানা তথ্য ঘাটাঘাটি করে দুবাই শপের নামোল্লেখ করতঃ তাদের টেলিফোন নম্বরটিও একজন দুবাই প্রবাসী পাঠককে জানিয়েছেন (২৯ নং প্রতিমন্তব্য)-- আপনার এ আন্তরিকতার তুলনা সত্যিই বিরল।

শুভকামনা---

০৯ ই জুন, ২০২২ রাত ১২:২০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.