| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
ডঃ এম এ আলী
	সাধারণ পাঠক ও লেখক
  
আপনি   কি  দু: সাহসিক অভিযান খুঁজছেন  -  এমন  কিছু  যেখানে রোমাঞ্চ উপচে পড়বে  -  হামাগুড়ি  ঘুরপথ  বা  প্রাচীন  সংকির্ন  প্যাসেজ  এর মধ্য দিয়ে  ,এগিয়ে যাবেন    আপনার মাথায় পড়ানো  একমাত্র বাতির আলোর  দ্যোতিতে গুহার ভিতরে  মাটির তলায়  পথ করে নিবেন। 
তাহলে এডভেঞ্চার করে আসতে পারেন কোন গিরি গুহায় । বড় ধরনের এডভেঞ্চার উপযোগী তেমন কোন গিরিগুহা বাংলাদেশে না থাকলেও  বান্দরবনের আলী  কদম গুহা , কক্সবাজারের দরিয়া নগর গুহা  এবং খাগড়াছড়ির আলো টিলা গুহা ঘুরে আসা যায়  ।   কক্সবাজারের দরিয়া নগর গুহা বাদরের গুহা নামেও পরিচিত । প্রায় ৫০০ মিটার দুর হতে বাদুরের কিচ মিচ শুনা যায় । এর  এক মাইলের  মধ্যে কোন জনবসতি নেই । প্রায় ৫০ জন চাকমা নৃতাত্বিক জনগুষ্ঠির বাস  নিকটবর্তী গ্রামে । 
ছবি-১/ ৩৭ :   খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায়  আলোটিলা গুহা
 
   
খাগড়াছড়ির  আলোটিলা গুহা পর্যটকদের কাছে বেশ আকর্ষণীয় । এটা খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গা উপজেলায় অবস্থিত । প্রায় ১০০০ মিটার উচু  আরবারী নামক পাহাড়ের নীচে  আলোটিলা গুহা  অবস্থিত । এর চারিদিকে রয়েছে ঘন সবুজ মনোরম বন । 
গুহাটি ১০০ মিটার লম্বা, ৫-১০ মিটার প্রসস্ত , প্রায় ৩-৮ মিটার গভীর , এর উপরিভাগ প্রায় ১৫ একর জায়গা জুড়ে রয়েছে মনোরম সবুজ বন ।  এ গুহার নীচ দিয়ে  ঠান্ডা পানির স্রোতধারা প্রবাহিত, গুহার ভিতরটা  গভীর অন্ধকারাচ্ছন্য, এর ভিতর দিয়ে পথ চলার জন্য টর্চ বা স্থানীয়ভাবে কিনতে পাওয়া যায় এক বিশেষ ধরণের  ফ্লেইম বক্স ব্যবহার করতে হয় । নিরাপদে হাতে আলো নিয়ে ১৫ মিনিট হেটে এই আলোটিলা গুহা পার হয়ে যাওয়া যায় । 
ছবি ২/৩৭ : আলোটিলা গুহার অভ্যন্তরভাগ 
 
গুহা অভিযানে বেশী রোমাঞ্চ আহরণে ইচ্ছুকগন  হয়তবা এতটুকু ছোট বৈচিত্রহীন গুহা  নিয়ে  তেমন তৃপ্ত হতে  নাও পারেন  ।  এ অবস্থায় বাংলাদেশের গন্ডি পেরিয়ে  নিকটস্থ প্রতিবেশী ভারতে   এডভেঞ্চার উপযোগী বেশ কিছু গুহার কথা বিবেচনা করা যায়  । সবচেয়ে নিকটবর্তী মেঘালয়ের  পুর্ব খাসি হিলস, দক্ষীন গারো পাহাড় ও জয়ন্তিয়া পাহাড়ে রয়েছে রয়েছে অভিযান উপযোগী বেশ কিছু নাম করা বড় বড় গুহা ।
ছবি-৩/৩৭ :  মেঘালয়া কেভস 
 
   
মেঘালয়ের খাসী হিলসের গুহাগুলির মধ্যে দুটি যথা ক্রেম ডেম ও ক্রেম ফিলুত গুহার দৈর্ঘ এক কিলোমিটারেও বেশী ।  কিছু কিছু গুহার খননকাজ এখনো চলছে  খনন চলছে , এমন এটি গুহা উপরের  চিত্রে দেখানো হয়েছে ।  জয়ন্তিয়া ও গাড়ো পাহাড়েও রয়েছে বেশ কিছু গুহা যার কোন কোনটার দৈর্ঘ তিন কিলোমিটার থেকেও বেশী ।  এসমস্ত গুহায় এডভেঞ্চারে যাওয়ার জন্য রয়েছে বেশ কিছু গাইডেড পর্যটন ব্যবস্থা । তবে বাংলাদেশ ও ভারতের গুহা তেমন বেশী রোমাঞ্চকর নয় ।  তাই আরো একটু বেশী রোমাঞ্চকর ও জীব বৈচিত্রময়  গুহা এডভেঞ্চারে বেড়িয়ে পড়লে কেমন হয় । বাহ্যিকভাবে সমর্থবান  না হলেও  ভারচুয়ালী  অনলাইনে আনায়াসে সেখানেতো  যাওয়াই যায় । সামর্থবান ও সৌভাগ্যশালীরা হয়ত ইতিমধ্যে  সেখানে একটি সফল অভিযান সম্পন্ন করেছেন , এই সুযোগে  আশা করি তাঁদের সাথে অভিজ্ঞতা শেয়ার করা যাবে প্রাণভরে । 
অস্ট্রেলিয়ার জেনুলান গুহা   এমন একটি গুহা যার বিচিত্র ভুগঠন শৈলীর  সাথে  যুক্ত হয়েছে   আদিবাসী মানব গোষ্টী  ও বিলুপ্তপ্রায়  বিরল প্রজাতির কিছু  জীব বৈচিত্রের কথা । 
 ছবি-৪/ ৩৭ :  অস্ট্রেলিয়ার নিউ সাউথ ওয়েলস এলাকায় নীল পাহারে তিন কন্যা ঝুলন্ত শীলা
   
   
অস্ট্রেলিয়ার  অবস্থিত নীল পার্বত্যঞ্চলে   (Blue   Mountain)  প্রায় এক মিলিয়ন হেকটর  জায়গা ব্যপী  বিস্তৃত    নাতিশীতোষ্ণ ইউক্যালিপ্টাস   অরণ্যঘেরা অঞ্চলে  চুনা পাথর মন্ডিত পাহাড়ে রয়েছে  অনেক বৈচিত্রময় গুহা । ইউনেস্কো ঘোষিত  আটটি  সুরক্ষিত  স্থান  নিয়ে গঠিত এ  নীল পাহাড় এলাকায়    রয়েছে অস্ট্রেলিয়া  মহাদেশের  স্বাতন্ত্রমন্ডিত গন্ডোয়ানা  আদিবাসী বিবর্তনীয় অভিযোজন । এখানে রয়েছে  ইউক্যালিপ্টাস অবকাঠামো  এবং পরিবেশগত বৈচিত্র্যতার ব্যতিক্রমী অভিব্যক্তি ।  অস্ট্রেলিয়ার জীব বৈচিত্রের  শতকরা দশ ভাগেরও বেশী  প্রজাতির  উপস্থিতি রয়েছে এখানে ,  যার মধ্যে অন্তর্ভুক্ত আছে বিলুপ্ত প্রায় অনেক বন্য  প্রজাতির প্রাণী । ছোট ছোট লতা গুম্মের পাশ কাটিয়ে  পাহাড়ী  পথ মারিয়ে এ গুহায় যেতে হয় । ঐ এলাকায়  ব্লো লেকের পারে   অস্ট্রেলীয় পর্যটনকেন্দ্রের   স্বয়ংসম্পূর্ণ গুল্ম কটেজ এক  রাত অবস্থান করলে এটা নিশ্চিত যে সেখানকার পাহাড়ী  বন্য পরিবেশে   ক্যাঙ্গারুর দেখা  পাওয়া  যাবে । 
ছবি-৫/৩৭ :  ছোট ছোট লতা গুম্মের পাশ কাটিয়ে   সরু পথ মারিয়ে  পাহাড় ডিঙ্গীয়ে গুহায় প্রবেশ পথ 
 
  
এবরিজিনাল কালচার 
অস্ট্রেলিয়ার দক্ষীনের পার্বত্যাঞ্চলের নিউসাউথ  ওয়েলস এর দক্ষীন-পুর্ব  এলাকায় অবস্থিত একটি  আদিবাসী জনপদের নাম গুনদানগুড়া । নিউপান নদী অববাহিকা হতে নীল  পাহাড় তলে  নীল হৃদ পর্যন্ত ছিল এদের  বিচরণ ভুমি  । ১৮০২ সালে ফ্রান্সিস বেরেলিয়ার তার অভিযানে দুর্গম পাহাড়ী এলাকায় এই গুনদানগুরা আদিবাসী জনগোষ্ঠির দেখা পান ।  ১৮৪৬ সনে মহামারী আকারে ইনফ্লোয়েনজা দেখা দিলে গুনদানগুরা আদিবাসীদের জীবনে বিপর্যয় নেমে আসে । ১৮৪৮ সনে এদের সংখ্যা  অনেক কমে যায় । 
গুনদানগুরা আদিবাসীরা পশু-মানবে বিশ্বাসী ছিল। তারা বিশ্বাস করত যে পশু মানবেরা মেঘে, উচু পাহাড়ে, গাছের ডালে ,  গুহায় ও পানিতে বাস করে । পশু মানবেরা প্রয়োজনে নিজেদের চেহারা পরিবর্তন করতে পারে বলেও বিশ্বাস ছিল ,  তাদের সাথে যাদুকরি কুকুর ও যাদুর অস্র থাকত বলেও তারা বিশ্বাস করত । 
এ গুহা এলাকায়  ছিল গন্ডোয়ানা আদিবাসিদের বাস ।  এখানে  রয়েছে তাদের জীবনাচারের অনেক নিজস্ব সংস্কৃতির  জীবন্ত চিহ্ন ।  এ গুহার প্রবেশ পথে অংকিত আছে  গন্ডোয়ানা আদিবাসী গোত্রীয় শিল্পী টম ব্রাউন নির্মিত সুন্দর  আর্টওয়ার্ক ।  আদি বাসী গন্ডোয়ানাদের রয়েছে বিচিত্র ভাষা যার কয়েকটি শব্দ যথা ; এয়াদী , উদ্যোং, ইয়াংগু, বরকা , মান্দো , জিনি বোরড়া বোরড়া , জিনদুংগুড়া  এদাজী ।    
অস্ট্রেলীয়   সরকার অবশ্য আদিবাসীদেরকে আধুনিক জীবনাচারের সাথে সম্পৃক্ত করার জন্য প্রয়াস অব্যাহত রেখেছে ।  এখন অনেক গুনদানগুরা আদিবাসীই  আধুনিক শিক্ষায়   শিক্ষিত । গুনদানগুরা আদিবাসী  শিল্পী  অঙ্কিত একটি বিখ্যাত  আর্টওয়ার্ক নিন্মে দেখা যেতে পারে । 
ছবি ৬/৩৭  : গুনদানগুরা আদিবাসী  শিল্পী  অঙ্কিত একটি বিখ্যাত  আর্টওয়ার্ক
 
  
গন্ডোয়ানা আদিবাসী উপজাতিদের  একটি গোত্র  হল  ‘’বুড়া বুড়া’’   এর  বসবাস সংলগ্ন  এলাকায় জেনুলান গুহা (Jenolan Caves) অবস্থিত ।
গন্ডোয়ানা উপজাতির প্রতিটি গোত্রের কাছে  একটি বিশেষ  বিশেষ পশু পবিত্র পশু হিসাবে  চিহ্নিত  ( একে তারা টোটাম বলে অভিহিত  করে ) । 
আদিবাসী মানুষ বিশ্বাস করে,  ইচ্ছাকৃতভাবে টোটেমকে আঘাত করা, হত্যা বা ধরে খেয়ে ফেললে তা  পরিবারের উপর মহা দৈবদুর্বিপাক ডেকে আনে ।
বুড়া বুড়া গোত্রের টোটেম ( পবিত্র প্রাণী)  হল   “গুঙগুংগালিগুং  বুড়া বুড়া”GUNYUNGGALINGLUNG BURRA BURRA 
ছবি- ৭/৩৭    বুরড়া বুরড়া গোত্রের টোটেম ( পবিত্র প্রাণী)  হল   “গুঙগুংগালিগুং  বুড়া বুড়া
 
   
এই টোটেমটাকে দেখা যায় গ্রীস্মকালে গুহা এলাকায় নিকটবর্তী ছোট ঠোট ঝর্ণার ধারে নদীর কিনারে । এই বুড়া বুড়া  ও  আরেক গোত্রের টোটেম  ক্যাঙ্গারুকে নিয়েই রচনা করা হয়েছে জিনুলান গুহার মনোগ্রাম ।  এটাই এখন ব্যাবহৃত হচ্ছে এ গুহা সংক্রান্ত   আস্ট্রেলীয় যাবতীয়  প্রকাশনায় । 
ছবি-৮ / ৩৭   :  গুনদানগুরা আদিবাসী  শিল্পী অঙ্কিত জিনুলান গুহার মনোগ্রাম-১
 
   
ছবি-৯ /৩৭    :  গুনদানগুরা আদিবাসী  শিল্পী অঙ্কিত জিনুলান গুহার  প্রবেশ পথের  মনোগ্রাম-২
 
  
জেনুলান গুহার ইতিহাস 
জেনুলান গুহাগুলি আদিবাসীদের নিকট  অন্ধকারাচ্ছন্য “ বিনোমিয়া”  স্থান হিসাবে   হাজার হাজার বছর পুর্ব হতেই  ছিল  পরিচিত । 
গুহা সৃস্টি রহস্য 
জিনুলান গুহা   এক ধরনের  ভুমির কার্স্ট  রূপ  । ভুতাত্বিক ভাবে  নদীর গতিধারায়   প্রাকৃতিক খিলানপথে  পানি চোয়ে পাথর দ্রবিভুত করে বা পানি প্রবাহের ফলে  ফাক বা ফাটল তৈরী হয়ে   এর ভিতর গঠিত গুহা সদৃশ্য  এক ধরনের   ল্যান্ডফর্মকে  "কার্স্ট"   হিসাবে  অভিহিত করা হয় ।  কার্স্ট ভূমিরূপের গঠন তখনই  ঘটে যখন  শিলা সহজে প্রাকৃতিক জলে দ্রবীভূত হয় । কার্স্ট ভূমিরূপের গঠন  সাধারণত চুনাপাথর অঞ্চলে পাওয়া   যায় ।
কার্স্ট হল  ভূমিরূপ বিবর্তনের  একটি জটিল অবস্থা যা মুলত গঠিত হয় বায়ু, পানি ও খনিজের  যৌগিক উপাদানের  মিথক্রিয়ায় যেখানে  বৈচিত্র্যময় জৈবিক উপাদানগুলিই  বেশী মাত্রায়  এর গঠনে সহায়তা করে  ।  কার্স্ট শব্দটি যুগোশ্লাভিয়ান ক্রাশ শব্দটি হতে এসেছে , শ্লাভিক এই শব্দটির অর্থ হল “ পানিবহীন শুন্যস্থান “ । 
পর্বতমালার যে অংশের উপর দিয়ে  নদী প্রবাহিত হয়েছে  এবং এর পানি  চুয়ে চুয়ে নীচে  চুনাপাথরের সংস্পর্শে  এসেছে  তখন তা    পানিতে দ্রবিভুত হয়ে কার্স্ট ভূমিরূপের গঠন প্রক্রিয়ায় যে গুহা তৈরী হয়েছে  তা ঐ এলাকায়  জেনুলান গুহা বলে  পরিচিতি পেয়েছে ।
ছবি  - ১০/৩৭  জিনুলান গুহার অভ্যন্তরভাগ -১
 
 
ছবি –১১/৩৭ :    জিনুলান গুহার অভ্যন্তরভাগ -২
 
   
ছবি –১২/৩৭:     অগ্রবর্তী  ভুতাত্বিক  গুহা জরীপ কারীর জিনুলান গুহার অভ্যন্তর ভাগ  পর্যবেক্ষন  
 
  
অগ্রবর্তী  ভুতাত্বিকক জরিপ প্রতিবেদনের  ভিত্তিতে নিরাপদ  গুহা গুলিতে  ইচ্ছুক সাহসী অভিযাত্রীদেরকে  অভিজ্ঞ গাইড এর তত্বাবধানে  দু:সাহসিক অভিযানের অভিজ্ঞতা অর্জনের জন্য 
ভিতরে গমনের সুযোগ দেয়া হয় । প্রত্যেক পর্যটককেই গুহা অভিযানের সময়  নির্ধারিত নিরাপদ পথ অনুসরণ করতে হয় নিরাপত্তার প্রয়োজনে । 
ছবি-১৩/৩৭  নির্ধারিত নিরাপদ পথ অনুসরণ করে  গাইড সহ  জিনুলান গুহা পরিদর্শন -১
 
  
ছবি-১৪/৩৭  নির্ধারিত নিরাপদ পথ অনুসরণ করে  গাইড সহ  জিনুলান গুহা পরিদর্শন -২ 
 
  
ছবি-১৫/৩৭ :  নির্ধারিত নিরাপদ পথ অনুসরণ করে  গাইড সহ  জিনুলান গুহা পরিদর্শন -৩ 
 
  
ছবি-১৬/৩৭ :  নির্ধারিত নিরাপদ পথ অনুসরণ করে  গাইড সহ  জিনুলান গুহা পরিদর্শন -৪ 
 
   
ছবি-১৭/৩৭ :  নির্ধারিত নিরাপদ পথ অনুসরণ করে  গাইড সহ  জিনুলান গুহা পরিদর্শন -৫
 
   
গুহার অভ্যন্তরভাগের অআরো কণেক দৃশ্যাবলি গুহা গ্যলারীতে  ক্লিক করে দেখা যেতে পারে । 
গুহার ভিতরে ছবি তুলতে গিয়ে অনেকেই অনেক সময় অতি দুর্লভ অনেক বিষয় তাদের ক্যমেরা বন্দী করেন,  যাকে দর্শকদের কাছে প্রায়শই  ভৌতিক বলে মনে হয় ,  যার সাথে  গুহার ক্যাটালগের ছবির  কোনো মিলই  পাওয়া যায়না ।  ২০১০ সালে একজন দর্শকের ক্যমেরায় ভুতের চোখের সাদৃশ্য একটি দৃশ্য ধরা পড়ে । তাই অনেকের ধারণা গুহায় নিশ্চয়ই ভুতেদের আনাগুনা আছে, তবে কতৃপক্ষ তা বরাবরই অস্বীকার করে আসছেন ।
ছবি-১৮/৩৭   গুহায়  ২০১০ সালে জনৈক দর্শকের ক্যমেরা বন্দী  ভুতের  চোখের প্রতিচ্ছবি দেখা যায় এমন  একটি  চিত্র 
 
  
গুহায়  দু:সাহসিক অভিযান 
কেহ যদি  দু:সাহসিক গুহা অভিযানের জন্য একান্তই  ইচ্ছুক হয়   তাহলে  অস্ট্রেলিয়ান এডভেঞ্চার কেভিং  গ্রূপ প্রস্তুত আছে  তাকে সর্বাত্বক সহায়তা দানের জন্য । সে  ইচ্ছে করলেই নির্ধারিত ফি বাবদ অর্থের বিনিময়ে  একটি অভিযাত্রী টিমের সদস্য হয়ে যেতে পারে অনায়াসে  । 
ছবি-১৯/ ৩৭    : গুহায় দু;সাহসিক অভিযানের জন্য  এডভেঞ্চার কেভিং কতৃক গঠিত টিম  
 
  
এডভেঞ্চার কেভিং টিমের  প্রত্যেক সদস্যকে কেভিং অভিযানের কারিগরী খুটিনাটি সম্পর্কে   পুংখানু পুংখভাবে  জ্ঞানদান করা হয় । তাদেরকে নিরাপত্তা হেলমেট, সেফটি বুট , জ্যকেট এবং হেডল্যাম্প সরবরাহ করা হয় । সাথে দেয়া হয় গুহার ম্যাপ ,  নিরাপদ গমন ও নির্গমন  পথের বিবরণ , কোথায় হামাগুরী দিয়ে পথ চলতে হবে, কোথায় কোন জায়গায় ভয়ের কারণ ঘটতে পারে , কিভাবে তা সাহসিকতার সহিত মোকাবেলা করতে হবে তার একটি  বিষদ বিবরণ থাকে অন্তর্ভুক্ত  ।  
এছাড়া প্রতিটি  টিমের সাথে দুজন অভিজ্ঞ  গাইডও যুক্ত থাকেন । 
ছবি-২০/ ৩৭ :   হ্যাডল্যাম্প   ও নিরাপত্যা পরিচ্ছদ  পরিধান করে গুহায় এডভেঞ্চার 
 
   
এখানে বলে রাখা ভাল, জেনুলান গুহাগুলির গঠণ একটি চলমান প্রক্রিয়া এবং নীল পাহাড়ের  এ অংশে এর গঠন এখনো  অব্যাহত আছে ।সেখানে অভিযান চালিয়ে এখনো প্রতিনিয়ত অনেক নতুন নতুন  গুহা পাওয়া যাচ্ছে । পাহাড়ের উপর ও পাদদেশ দিয়ে প্রবাহিত  স্টিক্স  নদীর (River Styx)  পানি  স্তরের নীচে  নতুন গুহা পাওয়া যাচ্ছে তবে পুরাতন কিছু গুহা  অবশ্য পলিমাটি  দ্ধারা ভরাটও  হয়ে যাচ্ছে । 
জেনুলান গুহা ও নীল   পর্বতাঞ্চলে দেশীয় জীব বৈচিত্র( Blue Mountains native wildlife at Jenolan) 
জেনুলান গুহার উপরিভাগে বিশালাকার সবুজ বন, নীচে ভয়াল গুহারাশী , পাশে অপরুপ নীল টলমলে  পানির হৃদে রয়েছে জীব বৈচিত্রের সমাহার । গুহা পর্যটকদের কাছে গুহাভ্যন্তের মত রহস্যময় দৃশ্যাবলীর সাথে সেখানকার  সংস্লিষ্ট জীব বৈচিত্রও কম আকর্ষনীয় নয় ।  দিবা ভাগে ও পুর্ণিমা রাতে দেখা মেলে অনেক ধরণের বৈচিত্রময় প্রাণীর । বিভিন্ন ধরণের অপরুপ সবুজ উদ্ভিদ ছাড়াও রয়েছে  বিভিন্ন অবয়বের প্রাণীর বিচরণ যার কিছু  নীচের ছবি ব্লগে দেখা যেতে পারে ।  
ছবি -২১/৩৭     পাহাড়ের সবুজ বন , গুহা ও নীল হৃদের ছবি 
 
  
দেশীয় জীব বৈচিত্রের জন্য   নীল পর্বতাঞ্চলের প্রায় ২৫০০ বর্গ হেকটর এলাকাকে  ‘’ জেনুলান ক্রাস্ট করজারবেশন রিজার্ভ’  নামে  বিশ্ব হেরিটেজ স্টেটাস দেয়া হয়েছে । এটা অস্ট্রেলিয়ার দেশীয় বন্য প্রাণীর  গুরুত্বপুর্ণ আবাস হিসাবে গন্য । নিম্মের ছবি ব্লগে এ এলাকার  কনজারভেশান রিজার্ভে বিচরণকারী  কিছু   বৈচিত্রময় প্রাণীর ছবি প্রদর্শিত হল। 
১) জিনুলান গুহাবাসী  প্রাণীদের মধ্যে বাদুর ও সরিসৃপ প্রজাতিই প্রধান । 
ছবি -২২/৩৭ :  “গুঙগুংগালিগুং  বুড়া বুড়া” (GUNYUNGGALINGLUNG BURRA BURRA ) সরিসৃপ প্রজাতির প্রাণী 
 
  
ছবি- ২৩/৩৭  গুহাবাসী সবুজ ব্যাঙগ
 
 
ছবি- ২৪/৩৭    জিনুলান গুহাবাসী বাদুর ( গুহায় এদের দেখা মিলে সবসময় , প্রায় বিভন্ন ধনরের  প্রায় ১০ টি র ও বেশী প্রজাতির বাদুর আছে এ সমস্ত গুহার আনাচে কানাচে ।
 
  
ছবি – ২৫/৩৭  গুহাবাসী বাদুর -২ 
 
  
ছবি – ২৬/৩৭  গুহাবাসী ইদুর ( প্রায় ৮ প্রকারের বিভিন্ন প্রজাতীর ইদুর বাস করে এসমস্ত গুহা অঞ্চলে 
 
  
ছবি –  ২৭ /৩৭ :   অতিকায় বৃহত আকারের  গুহাবাসী  ইদুর
 
  
ছবি-  ২৮/৩৭    জিনুলান গুহা নিকটস্থ নীল  হৃদ অধিবাসী   ‘প্লেটাইপুস ‘ ( কদাচিত দেখা যায় তাই  বিলুপ্তপ্রায় প্রাণী শ্রেণীভুক্ত )  
 
  
ছবি – ২৯/৩৭    ক্যঙ্গারু
 
 
ছবি –৩০/৩৭  গুহাবাসী   সজারু 
 
  
ছবি – ৩১/৩৭   ব্রাস টেইলড রক ওয়ালবি  
 
  
ছবি -৩২/ ৩৭   গুহাবাসী প্রাণী টয়লড 
 
  
ছবি – ৩৩/৩৭   ইস্টার্ন কল ( মুল ভুমিতে বিলুপ্ত প্রায় প্রানী ) 
 
   
ছবি-৩৪/ ৩৭ :  গুহার পাহারাদার মাকরসা ( প্রায়  পাহারের  অনেক গুহামুখেই পাওয়া যায় ) 
 
   
ছবি-৩৫/৩৭_ লম্বা লেজোয়ালা বিলুপ্তপ্রায় পাখী  
 
  
ছবি – ৩৬/৩৭  রঙ্গীণ টিয়া পাখী  
 
  
ছবি – ৩৭/৩৭  গ্যাং গ্যাং ককাটু ( এই পাখীটিকে সব সময় বহুল পরিমানে  বিচরণ করতে দেখা যায় )
 
  
প্রতি বছর প্রায় ২২০০০০ ভিজিটর এই জিনুলান গুহা অভিযানেন জন্য সেখানে পরিভ্রমন করেন । অস্ট্রেলীয় পর্যটন সেবা কেন্দ্র ব্যক্তিগত বা দলভিত্তিক প্যকেজ টুরের আওতায় , যাতায়াত , আবাসিক ( নিকটেই বিভিন্ন ধরনের পর্যটক কটেজ ও গ্রান্ড হোটেল গড়ে উঠেছে )  ও সাইট পরিদর্শনের এর জন্য প্রয়োজনীয় সহায়তা করে থাকেন ।
অস্ট্রেলিয়ার  আদিবাসী এলাকার জিনুলান গুহার  মত বাংলাদেশের  গিরি গুহা গুলিকেও দর্শকদের কাছে আকর্ষনীয় করে তুলা যায় যদি এই গুহাগুলীর আভ্যন্তরীন দৃশ্য ও এর জীব বৈচিত্রের সমাহার ঘটিয়ে  যথোপযুক্ত ব্যবস্থা বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড  গ্রহণ ও বাস্তবায়ন করতে পারেন । 
ধন্যবাদ এতক্ষন সাথে থাকার জন্য । 
ছবি ও লিখা সুত্র : সংস্লিষ্ট স্থানে লিংক হিসাবে দেয়া হয়েছে । 
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৪:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ এই রাত গভীরে গুহায় বিচরণ করার জন্য । হ্যা  অালোটিলা গুহায় যাওয়া যায় । ছবি সহ তথ্যটি পোস্টে এডিট করে সন্নিবেসিত করা হয়েছে । বিস্তারিত জানার জন্য বাংলাদেশ সরকারের নিন্মোক্ত ওয়েব সাইটি ভিজিট করতে পারেন । 
http://visitbangladesh.gov.bd/things-to-do/adventure-in-hill-tracts/khagrachori/   
শুভেচ্ছা রইল ।
২| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৩:৩৮
কবীর বলেছেন: জিনুলান গুহাবাসী বাদুর 
বাদুরের খুব সুন্দর ।
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৪:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন জিনুলান গুহাবাসী বাদুরেরা দেখতে খুব সুন্দর । 
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল  ।
৩| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৩:৪১
কবীর বলেছেন: গুহাগুলোর ছবি এবং বিস্তারিত বর্ননা পড়ে ভালো লাগলো ভাই । ধন্যবাদ ভাই ![]()
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৪:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি এবং বিবরণ ভাল লাগল শুনে খুশী হলাম । 
আপনার জন্যও রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
৪| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৫:১৩
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: অনেক পরিশ্রমের পোস্ট। গুহার ছবি দেখে আর বিস্তারিত জেনে মনে হলো আমিও যেন গুহা থেকে ঘুরে এসেছি। আমি   ভীতু তাই সরাসরি গুহাতে যেতে পারবো কিনা জানিনা।
অনেক ধন্যবাদ চমৎকার তথ্যবহুল পোস্টের জন্য।
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৫:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গুহা পরিদর্শনের জন্য । ভয় পাওয়ার কিছু নেই এখনকার মেয়েরা অনেক বেশি সাহসী । গুহা অভিযাত্রিক দলে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সংখ্যাই বলতে গেলে বেশী থাকে । 
শুভেচ্ছা জানবেন ।
৫| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৫:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গুহা পরিদর্শনের জন্য । ভয় পাওয়ার কিছু  নেই এখনকার মেয়েরা অনেক বেশি সাহসী । গুহা অভিযাত্রিক দলে ছেলেদের তুলনায় মেয়েদের সংখ্যাই বলতে গেলে বেশী থাকে । 
শুভেচ্ছা জানবেন ।
৬| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৬:২৩
চাঁদগাজী বলেছেন: 
এডভেন্চার-প্রিয় মানুষদের জন্য বিরাট তথ্য, বিশেষ করে বাংলাদেশের ভেতরেই; দেখা যাক সময় করতে হবে দেখছি।
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ৭:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । বাংলাদেশ টুরিজম বোর্ড যদি আরো একটু বেশি সক্রিয় হতো , তাদের ওয়েব সাইট গুলি যদি আরো বেশী তথ্যবহুল ও আকর্ষনীয় হত তাহলে খুব ভাল হত ।
৭| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৬:৫৭
কি করি আজ ভেবে না পাই বলেছেন: মন থেকে এলো বোল
পোষ্টখানা মাস্টারপিস;
দু'বার পড়ে দুবারি দিনু
হাতে তালি,মুখে শীষ।![]()
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ৭:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছড়ার যাদুকর চমৎকার ছড়া
রচনা করেছেন । ছড়ায় 
মুগ্ধ । গুহা নিয়ে কাব্য
সে যে ভাবাই যায়না,
গুহাকেতো সবাই 
ভিতিকর বলেই
ভাবে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
৮| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ৭:১৩
ঠ্যঠা মফিজ বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।গিরি গুহা সম্পর্কে বেশ কিছু জানা হল।
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ৭:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টটি সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ । 
পাহাড় তলে গুহায় ঘর সে দেখতে ভারী সুন্দর । 
শুভেচ্ছা রইল ।
৯| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ৮:১৭
প্রামানিক বলেছেন: সুন্দর একটি পোষ্ট। গিরি গুহা সম্পর্কে অনেক কিছু জানা হলো। ধন্যবাদ
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ৮:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: এই সাত সকালে গিরিগুহায় বিচরণ করার জন্য রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ । 
শুভেচ্ছা জানবেন ।
১০| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  দুপুর ১২:০৯
নীলপরি বলেছেন: গ্যাং গ্যাং ককাটুকে কিউট লাগলো । 
 
অসাধারণ ছবি । অনবদ্য বর্ণনা । এককথায় দূর্দান্ত পোষ্ট । +++++++++++
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৩:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেকগুলি প্রসংসা 
একসাথে পেয়ে খুব খুশি হলাম । 
অনেক অনেক ভাল থাকার 
শুভ কামনা রইল ।
১১| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:১২
অগ্নি সারথি বলেছেন: যাইতাম চাই। পোস্টে ভাললাগা।
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
ভাল লাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
আপনার জন্য এটা কোন বিষয় নয়।
যে কোন সময় চলে যেতে পারেন।
অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে
শেয়ার করলে খুশী হব।
শুভেচ্ছা রইল ।
১২| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:৫৬
পথহারা মানব বলেছেন: আই যাইতাম ন চাই..
গুহা দেহিলেই ভুই পাই.. 
 
এত্তসুন্দর পোষ্ট ভাই..
প্রানঢালা শুভেচ্ছা তাই।
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৫:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চিনে চিনে যখন 
পথহারা মানব এখানে
চলে আসতে পারছেন 
তখন নিশ্চিত বিশ্বাস 
অন্ধকার গুহায় পথ 
হারাবেননা এবং
ভয়ও পাবেন না।
নিশ্চিন্তমনে 
সেখানে চলে 
যেতে পারেন।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৩| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৮:২১
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: দারুন! পড়তেই এত রোমাঞ্চ অনুভূত হল...
বাস্তবে তা আরো কত বেমী রোমাঞ্চকর!!!!!
দারুন সব গুহা আর তার ইতিহাসে বুদ হয়ে ছিলাম! ![]()
অনেক ধন্যবাদ দারুন গুহা পোষ্টে 
 
++++++++++++++
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৮:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ 
ভীষন প্রিত হলাম পোস্টটি রোমাঞ্চকর
ও ভাল বলে অনুভুত হওয়াতে ।
আমাদের দেশের গুহাগুলিকে 
পর্যটকদের জন্য আকর্ষনীয়
করা যায় কি ভাবে , সেটা সকলের
ভাবা দরকার । তাহলে গুহাগুলিতে
সম্ত্রাসীরা অস্র রাখা বা পলায়নের 
সাহস পেতোনা । 
শুভেচ্ছা রইল ।
১৪| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৯:১০
মিঃ অলিম্পিক বলেছেন: দারুন পোস্ট....
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৯:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই খুশী হয়েছি দারুন অনুভুত হওয়ায় ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
১৫| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১০:০৭
মনিরা সুলতানা বলেছেন: ভালো লেগেছে ভাইয়া বিস্তারিত বর্ণনা সহ চমৎকার পোস্ট টি ।
বেশ রোমাঞ্চক অনুভূতি এনে দিল ছবি গুলো ,তবে ইঁদুর ,বাদুড় এদের জন্য মনে হয় না অভিযানে যাওয়া হবে  
 
আমি গুহার বাইড়ে ক্যাম্প এই ঠিক আছি ![]()
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১০:৪৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার অতি ব্যস্ততার মাঝেও এসে এটা
দেখায় খুব খুশি হয়েছি । আপনি দেশ
বিদেশে বেড়ানো সাহসী নারী । 
গুহা অভিযানের জন্য গড়া টিমে আমি
মেয়েদের সংখ্যাই বেশী দেখেছি ।
নির্ভয়ে গুহা দেখতে যেতে পারেন
অতি উৎসাহী হয়ে শুধু নিরাপদ
পথের বাইরে না গেলেই হলো ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৬| 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১০:১৮
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী,
চমৎকার পোস্ট । দেশেও যে এরকমের কোনও গুহা আছে তা এই প্রথম জানলুম । ++
 
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১১:০০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: চমৎকার অনুভুত হওয়ার জন্য অনেক ধন্যবাদ । 
এতথ্য টুকু না জানাটা আমাদের ,
এদেশের সরকারী টুরিস্ট বোর্ডের ব্যর্থতা,
তারা আমাদের দেশের পর্যটন সম্ভাবনাকে
যথাযথভাবে তুলে ধরার প্রয়াস নিচ্ছেনা ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
১৭| 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১২:৫৯
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: বাদুড় ছানা গুলো আমার খুব পছন্দ হয়েছে। আর ঐ তিন কন্যাও অপূর্ব। কয়েকটি গুহা, গুহাচিত্র, কিছু কাল্পনিক ধারণা ও সেখানে বসবাসরত প্রাণী সম্পর্কে জানলাম। গুহার ইঁদুর তো মাশাল্লাহ আরেকটু বড় হলে মানুষ খেকো হয়ে যাবে। এডভেঞ্চার প্রিয় ব্লগারদের জন্য এই পোস্ট খুবি উপকারী। তাই আন্তরিক ধন্যবাদ আপনার অবশ্যই পাওনা।
 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব খুশী হলাম বাদুরছানাগুলি পছন্দ হয়েছে শুনে । আমি হেজিটেট করছিলাম এগুলি দিব কি দিবনা । আমার বাসায় বেড়াতে আসা বাচ্চাদেরকে দেখালাম ছবিগুলি কেমন লাগে । বাচ্চারা একবাকব্যে বলল বাদুর ছানা গুলি খুব কিউট । তাই রেখে দিলাম । গুহার ইদুরেরা খুব ভাল । মানুষ দেখলে পালায়, এরা বড় হলেও মানুষ খাবেনা । একটুও ভয় পাবেন না , ঘুরে আসুন না কোন গুহা অভিযান থেকে । অন্তর্জাল ঘাটাটাটি করে দেখুন ধারে কাছে কোথায় কেভিং এর সুবিধা আছে, আমি নিশ্চিত বিচিত্র অভিজ্ঞতা অর্জন হবে । 
শুভেচ্ছা রইল ।
১৮| 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ১০:৩৬
শামছুল ইসলাম বলেছেন: মুগ্ধ, ভীষণভাবে মুগ্ধ।
জেনুলান গুহার ছবি ও বর্ণনা ভাল লেগেছেঃ
//জেনুলান গুহার উপরিভাগে বিশালাকার সবুজ বন, নীচে ভয়াল গুহারাশী , পাশে অপরুপ নীল টলমলে পানির হৃদে রয়েছে জীব বৈচিত্রের সমাহার । গুহা পর্যটকদের কাছে গুহাভ্যন্তের মত রহস্যময় দৃশ্যাবলীর সাথে সেখানকার সংস্লিষ্ট জীব বৈচিত্রও কম আকর্ষনীয় নয় । দিবা ভাগে ও পুর্ণিমা রাতে দেখা মেলে অনেক ধরণের বৈচিত্রময় প্রাণীর । বিভিন্ন ধরণের অপরুপ সবুজ উদ্ভিদ ছাড়াও রয়েছে বিভিন্ন অবয়বের প্রাণীর বিচরণ যার কিছু নীচের ছবি ব্লগে দেখা যেতে পারে । //
ভাল লেগেছে গন্ডোয়ানা আদিবাসী কথা।
পোস্ট তৈরীতে আপনার শ্রম সার্থক হোক।
ভাল তাকুন। সবসময়।
 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৫:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ ভাললাগা  সে্ইসাথে
অনুপ্রেরণামুলক কথামালার জন্য ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
১৯| 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৯:০৬
শায়মা বলেছেন: গুনদানগুরা আদিবাসী শিল্পী অঙ্কিত একটি বিখ্যাত আর্টওয়ার্ক দেখে তো আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম ভাইয়া!!!!!!!!
 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৯:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
শিল্পীর চোখ যায় শিল্পের দিকে সেটাই ঘটেছে আপু তোমার বেলায় ।
আর্ট দেখে মুগ্ধ তো হয়েছ , গুহা দেখে নিশ্চয়ই পাওনি ভয় , 
ভয় পাওয়ার মেয়ে অবশ্য তুমি নও। তুমি বলেছই
বিচরণ কর তুমি জলে স্থলে অন্তরিক্ষে । 
আর্ট ওয়ার্কটি আসলেই খুব সুন্দর 
গুহার জিউলজি এবং সেখানকার
জীববৈচিত্রের অপুর্ব সমাহার 
রয়েছে আর্ট ওয়ার্কটিতে। 
শুভেচ্ছা রইল
২০| 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৯:৩৬
বিএম বরকতউল্লাহ বলেছেন: আপনি এমন দুর্লভ ছবি ও বিষয় পোষ্ট করেছেন যে দেখেই অবাক।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ। সময় পেলেই দেখব। ভাল থাকবেন।
 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১০:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
ধন্যবাদ ভাল লাগল এখানে পেয়ে । পোস্টটি ভাল লাগায় খুশী হলাম ।
আশা করি দেখা হবে কথা হবে লিখায় লিখায় ।
শুভ কামনা রইল ।
২১| 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৯:৫৯
গেম চেঞ্জার বলেছেন: ছোটবেলা থেকেই গুহা/টানেল এইগুলার ওপর একটা আকর্ষণ কাজ করতো। আপনার পোস্টে এগুলোর পাশাপাশি কিছু প্রাণির ছবি দেখে মন ভরে গেল।
অসাধারণ একটি পোস্ট!! আপনার পরিশ্রম সার্থক হোক। আশা করছি এইধরণের পোস্ট আরো পাব। ![]()
 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১০:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
আদিতে তো গুহাবাসীই ছিলাম । 
বিবর্তনের ধারায় আবার না গুহতেই ফিরে যেতে হয় । 
শুনেছি পৃথিবীর ক্ষমতাধর ব্যক্তিরা নীজেদের পারমানবিক 
বোমার ভয়ে নাকি অনেক গুহা বানিয়ে রেখেছে বসবাসের জন্য । 
ক্ষমতাবান রাস্ট্রপ্রধান সাদ্দামকেও অবশেষে পাওয়া যায় গুহাতেই !!!!
আমাদের মিডিয়াগুলি যদি হাতির পিছে না ঘুরে কিছুটা গুহার দিকে মনযোগ
দিত তাহলে তারা খুঁজে পেত অনেক মুল্যবান সম্পদ যা কাজে লাগত দেশের জন্য। 
খুশী হলাম অনেক মুল্যবান সময় ব্যয় করে এ লিখাটি দেখার জন্য। 
দোয়া করবেন ভাল একটি পোস্ট এর জন্য যেন লিখতে পারি । 
ধন্যবাদ সে সাথে শুভেচ্ছা ও ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
২২| 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১০:৪৩
গেম চেঞ্জার বলেছেন: প্রতিমন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।
আমাদের মিডিয়াগুলি যদি হাতির পিছে না ঘুরে কিছুটা গুহার দিকে মনযোগ
দিত তাহলে তারা খুঁজে পেত অনেক মুল্যবান সম্পদ যা কাজে লাগত দেশের জন্য। 
দারুণভাবে একমত! ![]()
 
২৫ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১০:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল এখানে আবার পেয়ে ।  
সহমতের জন্য ধন্যবাদ  সাথে শুভেচ্ছা ।
২৩| 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১২:৪১
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: সত্যি বাদুড় ছানাগুলো কিউট। আমাদের বাসায় বাদুড় আসে অনেক। রাতের বেলা ঘোরাফেরা করে। বিভিন্ন ফল খেতেই আসে। নাহ কদিন আগেই ভাঙা পায়ের হাড় মাত্র জোড়া লেগেছে। গুহা ভ্রমণ খুবি রিস্ক হবে। যদি ভাল সফর সঙ্গী পাই তবে অনেকদিন পর হয়ত যেতে পারব।
 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছোট বেলায় আমাদের দেশের গ্রামের বাড়ীতে লিচুবাগানে প্রচুর বাদুর অাসত । বাদুর তাড়ানোর জন্য গাছে গাছে হারিকেন জ্বালিয়ে  টানিয়ে রাখা হত। খালি কেরোসিনের টিনের ভিতরে বড় লোহার গজাল বেধে রাখা হত । এ টিন হতে একটা লম্বা রসি ঘর পর্যন্ত টেনে আনা হত ।  আমরা রাতে দল বেধে ঘর থেকে  এ রসি ধরে টান দিতাম, তখন  লোহার গজাল বাধা ঐ টিনে টাং টুং শব্দ হত । শব্দ হলে আমরা বাদুরের পালানোর দাপ দাপানী শব্দ শুনতে পেতাম । বাদুরে লিচু কি খেল  কি খেল না  তা নিয়ে আমাদের মাথা বেথা ছিল না,  বাদুরের সাথে সারা রাত আমরা  চোর পুলিশ খেলা করতে পারতাম সেটাই ছিল বড় আনন্দ, এখন ভেবে অনেক অবাক লাগে বাদুরেরাও কত কৌতুকময় আনন্দ দিতে পারে ।  
পায়ের হাড় ভাংগার কথা শুনে খারাপ লাগছে । ভাল মতে জোড়া না লাগলে বলবেন । শতবর্ষী এক বৃদ্ধ মৃত্যুর আগে  হাড় জোড়া দেয়ার পাকৃতিক ঔষধ শিখায়ে গেছেন । শতকরা ১০০ ভাগ নিশ্চিত ভাঙ্গা হাড় জোড়া লেগে যাবে । 
একটা ইন্টারন্যাশনাল টিমের সদস্য হিসাবে বেশ কয়েকটি দেশে যেতে হয়েছিল, তখন তারা গুটা টিমকে সাইট সিয়িংএর জন্য গুহা দেখাতে নিয়ে যায়, তখন ইচ্ছা থাকলেও সব জায়গায় যেতে পারিনি ।  পা ভাল হলে আপনি  যখন যেতে পারবেন বলে মনে করেন তখন জানান দিলে চেস্টা করে দেখা যেতে পারে একটা ভাল  কেভিং টিম গড়া যায় কিনা । প্রতি বছরেই তো একবার  হলিডেতে কোন না কোন দেশে  যাওয়া পরে ।  অনেকেই তো রোমাঞ্চকর অভিযানে যেতে চায় । মনে হয় ভাল একটা টিম গড়া যেতে পারে  সামুর  আগ্রহী ভাই বোনদের নিয়ে  ।  
শুভ কামনা থাকল ।
২৪| 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ১০:১২
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: চমৎকার পোষ্ট। অনেক অজানা আজ জানা হল। আপনার প্রতিটি পোষ্ট-ই ব্যাতিক্রমী কিছু অজানা তথ্য উঁকি দেয়। তাই খুব ভালো লাগে। কেমন আছেন জানাবেন ভাইয়া।
 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৩:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ চমৎকার অনুভুত হওয়ায় ।বিনয়ী প্রসংসায় মুগ্ধ । 
আপনার সুন্দর সুন্দর কবিতাগুলিও মনকে নারা দেয় প্রবলভাবে ভাবের সাগরে ।
 আল্লার রহমতে ভাল আছি । এখনো কি দেশের বাইরে । 
দোয়া করি ভাল থাকুন । 
২৫| 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  সকাল ১১:৩০
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: অনেক কিছু নতুন জানা হলো
 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৩:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদার শুভ আগমনে অনেক অনেক খুশী হয়েছি।
আপনার কাছ হতে জানার অনেক কিছু আছে 
আপনার প্রকাশনীর কোন অন্তর্জাল লিংক
দিলে মাঝে মাঝে অনেক কিছু নতুন জানার
জন্য ভ্রমন করে দেখতে পারতাম । 
শুভেচ্ছা রইল । 
২৬| 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  দুপুর ১২:৫৫
বোকা মানুষ বলতে চায় বলেছেন: গুড পোস্ট। খাগড়াছড়ির আলুটিলা'র গুহা এবং দরিয়া নগরের গুহায় গিয়েছি। অন্যটায় যাওয়া হয় নাই। ইচ্ছে রইল, যদিও পাহাড় বাইতে পারি না, কষ্ট হয়। আর বিদেশের কথা জানি না, তবে মেঘালয় গেলে সেটা দেখা হবে আশা করি। 
পরিশ্রমী পোস্টে সাধুবাদ, ভাল থাকুন সবসময়।
 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ গুহা ভ্রমনের জন্য ।
বাংলাদেশের গুহাগুলিতে গিয়েছেন
শুনে খুব ভাল লাগল । বাকী গুহাগুলি 
দেখেন  সে কামনা রইল । কেমন
দেখলেন তা আমাদের সাথে 
শেয়ার করলে ভাল লাগল । 
শুভেচ্ছা রইল ।
২৭| 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:২০
শেয়াল বলেছেন: নাইস পোস্ট !
 
২৬ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুস্বাগতম । 
সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ 
শুভেচ্ছা জানবেন ।
২৮| 
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬  দুপুর ১:২১
কবি হাফেজ আহমেদ বলেছেন: হুম ভাইয়া। দেশের বাহিরেই আছি। ধন্যবাদ প্রতি উত্তরের জন্য। ভালো থাকবেন ভাইয়া। শুভ কামনা থাকল।
 
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৩:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । ঠিক আছে ভাল থাকুন , অন্তর্জালের যুগে কোন সমনস্যা নেই যেখানেই থাকুন । 
শুভেচ্ছা রইল ।
২৯| 
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:০৬
বিজন রয় বলেছেন: ভাল পোস্ট।
তবে আমি কোনদিন গুহায় যেতে চাই না।
ভয় করে।
 
২৭ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৪:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
অনেক ধন্যবাদ । দাদা ভয়ের কোন কারণ নাই 
বেশী ভয় পেলে এ পোস্টের ১৯ নং ছবির মত
কোন একটি টিমের সাথে গুহায় পাঠিয়ে দেয়া
যাবে । নিশ্চিন্ত মনে আনন্দ সনে গুহা ঘুরে 
আসতে পারবেন ।শুভেচ্ছা রইল ।
৩০| 
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১২:৫৩
আমিই মিসির আলী বলেছেন: লেখা ছবি বেশ ভালো লাগলো ভাইয়া
।
গুহায় যাওয়ার ইচ্ছা আছে। তবে সুযোগ নাই।
 
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ১:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
ধন্যবাদ মিছির আলী ভাই । 
ইচ্ছে থাকলে কোন না কোন সময়
সুযোগ হয়ে যাবে ইনশাল্লাহ । 
শুভেচ্ছা রইল ।
৩১| 
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৫:১৬
গুলশান কিবরীয়া বলেছেন: বেশ গোছান এবং তথ্যে সমৃদ্ধ মনে হচ্ছে , আপাতত প্রিয়তে রইল , পরে সময় করে পড়ে নেব ।
 
২৮ শে আগস্ট, ২০১৬  বিকাল ৫:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । সুন্দর কথামালা সে সাথে প্রিয়তে নেয়ার জন্য ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩২| 
৩০ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৫:০৭
মহা সমন্বয় বলেছেন: এটা তো আর কোন সাধারণ পোস্ট নয় 
প্রিয়তে না রেখে কি আর পারা যায়? 
প্লাস না দিলে হবে যে অন্যায়
এত্তগুলো প্লাস++ তাই। 
এখন পড়তে যাই।
 
  ![]()
 
৩০ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৫:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন এটা সাধারণ পোস্ট নয় এটা একটা গুহা পোস্ট ।
প্রিয়তে নেয়া ও অনেক প্লাস সাথে ভাল লাগা কোনটা রেখে 
কোনটা নিয়ে বলবে , আমি আপনার কথায় বিমোহিত।
ভাল লাগার শুভ কামনা রইল এ সাথে ।
৩৩| 
৩০ শে আগস্ট, ২০১৬  ভোর ৫:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন এটা সাধারণ পোস্ট নয় এটা একটা গুহা পোস্ট ।
প্রিয়তে নেয়া  ও অনেক প্লাস সাথে ভাল লাগা কোনটা রেখে 
কোনটা নিয়ে বলবে , আমি আপনার কথায় বিমোহিত।
ভাল লাগার শুভ কামনা রইল এ সাথে ।
৩৪| 
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬  দুপুর ২:১৩
মোটা ফ্রেমের চশমা বলেছেন: প্রিয়তে নিচ্ছি। এমন পোস্ট সময় নিয়ে না পড়লে অপরাধের সামিল হবে। তথ্যবহুল আর উপভোগ্য একটি পোস্ট। পোস্ট দেখেই বোঝা যাচ্ছে এর পেছনে কতটা সময় দেয়া হয়েছে। 
শুভকামনা রইল।
 
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৩:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
ধন্যবাদ অআপনার অনুভবের জন্য । 
প্রিয়তে নেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
৩৫| 
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৩:২৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
ধন্যবাদ অআপনার অনুভবের জন্য । 
প্রিয়তে নেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
৩৬| 
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬  বিকাল ৪:৪৫
পবন সরকার বলেছেন: দারুণ একটি পোষ্ট। ধন্যবাদ
 
০২ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬  রাত ৯:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ পোস্টটি দারুন  অনুভুত হওয়ার জন্য । 
শুভেচ্ছা রইল ।
৩৭| 
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬  রাত ৯:০৬
জেন রসি বলেছেন: গুহা নিয়ে বেশ চমৎকার কিছু documentary দেখেছিলাম। আপনার পোস্টাটাও দারুণ হয়েছে। 
 
০৩ রা সেপ্টেম্বর, ২০১৬  রাত ৯:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
পোস্টটি দারুন অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ডকুমেন্টারীতে অনেক সুন্দর করে দেখিয়েছে ।
নিশ্চয়ই সেগুলি দারুনভাবে উপভোগ্য হয়েছে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩৮| 
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬  সকাল ৭:০৪
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বাংলাদেশের একমাত্র আলুটিলা গুহায় দুইবার গিয়েছি, ভারতের মেঘালয় রাজ্যের একটা গুহা আছে, ওটাতে এক সময় আমাট নিঃশ্বাস প্রায় ফুরিয়ে এলে শেষ না করেই ফেরৎ আসতে হয়েছিল। সুন্দর পোষ্টের জন্য ধন্যবাদ ডঃ
 
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬  রাত ৮:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব ভাল লাগল আপনার এডভেঞ্চার প্রিয়তা সাথে দু:সাহসিক সব অভিয়ানের কথা শুনে । যৌবন যার এখনি যুদ্ধে যাওয়ার সময় তার । এখনই সময় ঘুরে দেখুন যেখানে যত পারা যায় । আপনার ভ্রমনকাহিনীর পোস্টগুলিতে জানতে পারি প্রেকটিকেল কথা 
আমরা অনেক কিছুই জানতে পারি গুগল মামার কথায় , যার সবগুলিই অনেক সময় সঠিক থাকেনা । কিন্তু সরজমিনে দেখে এসে
কেহ কোন বিবরণ দিলে তা পায় গ্রহনযোগ্যতা । দোয়া করি আপনার  সকল অভিযানের সফলতা ।
৩৯| 
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬  সন্ধ্যা  ৭:০৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: আমাট < আমার
 
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬  রাত ৮:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অমার কাছে বোধ গম্য হচ্ছেনা আমাট < আমার কিসের বার্তা
৪০| 
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬  সকাল ৭:১৬
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: প্রথম মন্তব্যে আমার লিখতে গিয়া আমাট লিখে ফেলেছি, ওটাই সংশোধন করে দিয়েছি ভাই  ![]()
 
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬  সকাল ৭:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , এখন বুঝতে পেরেছি । আমি মনে করেছিলাম এটা মনে হয় গুহা অভিযানের সময় মেঘালয় এলাকার কোন টেকনিকেল টার্ম ।
৪১| 
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২  সন্ধ্যা  ৭:৪১
খায়রুল আহসান বলেছেন: আপনার এ লেখাটা পড়ে আমার দুটো গুহার কথা মনে পড়ে গেল! ২০১৩ সালে আমেরিকার "Howes Cave" এর অভ্যন্তরে প্রবেশ করে বিস্ময়াভিভূত হয়ে গিয়েছিলাম। আর ২০১৭ সালে থাইল্যান্ডের চিয়াং মাই এ একটি গুহার ভেতরে প্রবেশ করেছিলাম, যার নামটা এ মুহূর্তে ভুলে গেছি। চাক্ষুষ দেখা ছাড়াও ২০১৮ সালের জুলাই মাসে থাইল্যান্ডের চিয়াং রাই এলাকার একটি গুহায় ১৩ জন ফুটবলপ্রেমী কিশোরের হারিয়ে যাওয়ার চাঞ্চল্যকর ঘটনা এবং তাদেরকে উদ্ধার অভিযানটি আমি নিবিড়ভাবে অনুসরণ করেছিলাম এবং এ নিয়ে একটি পোস্টও লিখেছিলাম, যা দেখতে পাবেন এখানেঃ   রূপকথার গল্প যেন বাস্তবে ঘটে গেল
ঐ ১৩ জন ফুটবলপ্রেমী কিশোররা ছিল মূ-পা বা Wild Boar ফুটবল ক্লাবের সদস্য। তাদের সে এ্যাডভেন্চার সারা বিশ্বকে নাড়া দিয়েছিল।
 
১৫ ই অক্টোবর, ২০২২  রাত ১০:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
অনেক পুরাতন একটি পোষ্টে মুল্যবান মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ । 
শুভ কামনা রইল
৪২| 
০৩ রা অক্টোবর, ২০২২  রাত ৯:০২
খায়রুল আহসান বলেছেন: অত্যন্ত পরিশ্রমসাধ্য একটি পোস্ট। এমন একটি পোস্ট লিখে যাবার জন্য আপনাকে আন্তরিক অভিনন্দন!
 
১৫ ই অক্টোবর, ২০২২  রাত ১০:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: 
হ্যা পোষ্টটি বেশ পরিশ্রম লব্দই ছিল । 
অনুপ্রানীত হলাম । 
 পোষ্টে মুল্যবান মন্তব্য রেখে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ । 
শুভ কামনা রইল
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে আগস্ট, ২০১৬  রাত ৩:৩৫
কবীর বলেছেন: খাগড়াছড়ির মাটিরাঙ্গায় আলোটিলা গুহা
এখানে কি যাওয়া যায়?