নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
ষড়ঋতুর বাংলাদেশে পহেলা ভাদ্র থেকে শরতের সূচনা।
ভাদ্রের তালপাকা গরম, বৃষ্টি যখন তখন, রাস্তায় কাদা জল ।
ছবি-১: তাল গাছ
এরপরও শরতের অপরুপ সৌন্দর্য উপেক্ষা করে সে কোন জনা
ষড়ঋতুর দেশে বছর ঘুরে শরত এসেছে ফিরে নিয়ে নতুন বাসনা
বদলাচ্ছে প্রকৃতি, নীল আকাশে চলছে সাদা মেঘের আনাগুনা
ছবি -২ : নীল আকাশে সাদা মেঘ
আর নদীর কূলে কাশবন মৃদুবায়ু দোলে শরতকে করছে অভিবাদন।
ছবি -৩ : কাশবন
প্রিয় শরতের রং রূপে নিজেকেই খুঁজি শত অভিধায়
যেমন খুঁজেছেন কবি ও শিল্পীগন শত গান কবিতায়
শরতকে স্বাগত জানিয়ে রবীন্দ্রনাথ রচেছেন কথামালা
আমরা বেঁধেছি কাশের গুচ্ছ, গেঁথেছি শেফালীমালা
নবীন ধানের মঞ্জরি দিয়ে সাজিয়ে এনেছি ডালা।
এসো গো শারদলক্ষ্মী, তোমার শুভ্র মেঘের রথে,
নির্মল নীলপথে বকশালীকেরা গিয়েছে যে পথে।
ছবি-৪: ধান ক্ষেতের পাশে বক
শরতের সাথে মিলে যায় কবিগুরুর সব বর্ণনা এখন
কাশফুল শেফালীমালা নবীন ধানের মঞ্জরি হয় দৃশ্যমান
দেশের প্রান্ত হতে প্রান্তরে মাঠে ময়দানে সবখানে
গ্রামে তো বটেই রাজধানী শহরের আকাশেও
সুন্দর নীল মেঘ গুচ্ছ ভাসে মৃদুমন্দ হাওয়ায়
গাছে ফুটছে সুগন্ধী শিউলি যা দেখে প্রেমের কবি নজরুল হয়েছিলেন মুগ্ধ ।
ছবি-৫: শিউলি ফুল
শরত দেখতে গিয়ে শিউলি আর শিউলি দেখতে গিয়ে শরত দেখেছেন কবি।
মুগ্ধ হয়ে লিখেছেন এসো শারদ প্রাতের পথিক এসো শিউলি-বিছানো পথে।
এসো ধুইয়া চরণ শিশিরে এসো অরুণ-কিরণ-রথে...।
ছবি-৬: চরণ শিশিরে এসেছে অরুণ-কিরণ
শুধু কি তাই, বলেছেন তিনি শিউলিতলায় ভোর বেলায় কুসুম কুড়ায় পল্লী-বালা।
শেফালি পুলকে ঝ’রে পড়ে মুখে খোঁপাতে চিবুকে আবেশ-উতলা...।
ছবি-৭: শেফালী পুলকে পল্লী-বালা
আকাশেও শরতের রং রূপ কত বদলায় মাথা তুলে
উপরের দিকে তাকালে চোখ মুগ্ধ হয় মন ভরে যায়।
গ্রামের সবুজ বন চিরহরিত বৃক্ষের ফাঁক দিয়ে সুন্দর আকাশ
শহড়ের ভিড়েও চোখে পরে নীল আকাশ সাদা মেঘের পাল ।
ছবি-৮: নীল আকাশ সাদা মেঘের পাল
কবিগুরুর ভাষায় আজি ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায়
লুকোচুরি খেলা রে ভাই, লুকোচুরি খেলা
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা রে ভাই লুকোচুরি খেলা।
শরতে শুধু প্রকৃতি বদলায় না, মানুষের মনও বদলায়
আর মনের পরিবর্তনের কথা জানিয়ে কবিগুরু লিখেন-
শরতে আজ কোন্ অতিথি এল প্রাণের দ্বারে।
আনন্দগান গা রে হৃদয়, আনন্দগান গা রে।
ছবি-৯ : প্রাণের দ্বারে আনন্দগান
আনন্দের উপলক্ষ হয়ে আসে শরত মনকে দেয় ভরিয়ে ।
তবে কিছু লুকোনো বেদনাও হৃদয় খুঁড়ে তুলে আনে শরত
তা না হলে নজরুল কেন লিখবেন শিউলি ফুলের মালা
দোলে শারদ-রাতের বুকে ঐ
এমন রাতে একলা জাগি সাথে জাগার সাথি কই।
ছবি-১০ : রাত জাগা সাথী
শুধু কি তাই বিরহের প্রকাশ ঘটিয়ে কবি আরো লিখেন
দূর প্রবাসে প্রাণ কাঁদে আজ শরতের ভোর হাওয়ায়
শিশির-ভেজা শিউলি ফুলের গন্ধে কেন কান্না পায়...।
ছবি-১১: দুর প্রবাসে কাঁদে প্রান
কবিগুরুর কণ্ঠেও আকুতি শোনা যায়
তিনি লিখেন আজি শরত তপনে
প্রভাতস্বপনে কী জানি পরান কী যে চায়।
ওই শেফালির শাখে কী বলিয়া ডাকে
বিহগ বিহগী কী যে গায় গো...।
ছবি-১২ :বিহগ বিহগী
তবে শরত বন্দনা এখানেই নেই থেমে।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের হাকিম চত্বরে
শরৎ উৎসবের আয়োজন হয় নিয়মিত ভাবে
চারুকলার বকুল তলার আয়োজনটাও চ্লছে
অনুষ্ঠানে অনুষ্ঠানে শিল্পীরা গাইছেন শরতের গান।
ছবি-১৩ : চারুকলার বকুল তলায় নৃত্যানুষ্ঠান
প্রিয় ঋতু ঘিরে তাই কত যে আবেগের অবগাহন
নৃত্যশিল্পীদের আবেগের প্রকাশ হতেছে মঞ্চায়ন ।
কবিদের চোখ দিয়ে দেখা শরতের নেই যে কোন তুলনা
তবু নব প্রজন্মকে ঋতু বৈচিত্র্য সম্পর্কে দিতে চাই ধারণা
শরত উৎসব বাঙালীর একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনা
শরত উৎসব বেশী বেশী হওয়া উচিত বলে করি কামনা ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যাবদ শরত আবাহনের জন্য । দুর প্রবাসের কথা চিন্তা করে শীতের দেশে প্রিয়জনের উপন্থিতি বিবেচনায় শিশির সিক্ত ছবি দিয়েছিলাম । তবে আপনার কথায় মনে হল এটা দিয়ে আরো অনেকই কনফিউসড হবেন । তাই এডিট করে দিয়েছি । দৃস্টি আকর্ষনের জন্য বিশেষ ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৫৭
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: ১১নং ছবিটা দেখছি পরিবর্তন করে দিলেন, ক্যাপশনের সাথে এবার মিলে গেছে ছবি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনার প্রথম মন্তব্যের জবাবে একথা জানিয়েছি । আবারো ধন্যবাদ দৃস্টি আকর্ষন করার জন্য । আশা করি এমনি ভাবে সকল সময় পাশে থাকবেন ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:০১
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: দারুন হইছে ভাই ছবিগুলো সাথে বর্ণণাগুলো ভালো লেগেছে । ধন্যবাদ আলী ভাই ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি ও বর্ণনা ভাল লাগার জন্য রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৭:৫১
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: দারুন উপস্থাপনা।
অনেক ভালোলাগা রেখে গেলাম।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য ।
প্রসংসাবানীতে হয়েছি প্রিত ।
বিলম্বে হলেও শারদীয় শুভেচ্ছা রইল
৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০৯
রোকসানা লেইস বলেছেন: সুন্দর শরৎ
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ শরতকে উপভোগ করার জন্য ।
শারদিয় শুভেচ্ছা রইল ।
ভাল থাকুন নিরন্তর এ
শুভকামনা রইল ।
৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৩৪
শায়মা বলেছেন: শরৎ আমার খুবই প্রিয়।
কোনো এক পহেলা ভাদ্রে শরতের শুরুতে জন্ম নিয়েছিলাম আমি। তাই হয়তো শরতের নীলাকাশ তাতে সাদা মেঘের ভেলা, কাঁশ ফুল, বকের সারি বা শিউলিতলা এসবই আমার এত প্রিয়।
শরতের সাদা মেঘের ভেলায় আমার মন ভেসে যায় দুরান্তরে।
শরৎ তোমার অরুণ আলোর অঞ্জলী
ছড়িয়ে গেলো ছাপিয়ে মোহন অঙ্গুলি।
শরৎ তোমার শিশির-ধোওয়া কুন্তলে,
বনের-পথে লুটিয়ে-পড়া অঞ্চলে
আজ প্রভাতের হৃদয় ওঠে চঞ্চলি।
মানিক-গাঁথা ওই যে তোমার কঙ্কণে
ঝিলিক লাগায় তোমার শ্যামল অঙ্গনে।
কুঞ্জ-ছায়া গুঞ্জরণের সংগীতে
ওড়না ওড়ায় এ কী নাচের ভঙ্গিতে,
শিউলি-বনের বুক যে ওঠে আন্দোলি'।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ শরত অবগাহনের জন্য ।
শরতের প্রথম প্রহরে জম্ম তব জেনিছি যে আগেই
শুভেচ্ছাটুকু জানিয়েছিলাম সে লগনে নিশ্চয় মনে তা বাজেই ।
ধারণা ছিল শারদিয় ডালি অাসছে বুজি তোমারি সকাশে
অপেক্ষার প্রহর শেষে শরত এনে দিলাম তোমাদের পাশে ।
শরত কে নিয়ে লিখা তোমার সুন্দর কবিতা খানি হৃদয়কে গেল ছুয়ে ।
প্রিত হলাম শুনে শরতের সাদা মেঘের ভেলায় তোমার মন ভেসে যায় দুরান্তরে।
দুরে কোথাও ধানের ক্ষতে গিয়ে রোদ্রছায়ায় লুকোচুরি খেল মন ভরে --
আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় লুকোচুরি খেলা রে ভাই -
লুকোচুরি খেলা ।
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা রে ভাই -
লুকোচুরি খেলা ।।
আজ ভ্রমর ভোলে মধু খেতে উড়ে বেড়ায় আলোয়-মেতে,
আজ কিসের তরে নদীর চরে চখা-চখীর মেলা ।
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা রে ভাই -
লুকোচুরি খেলা ।।
ও রে যাব না আজ ঘরে রে ভাই, যাব না আজ ঘরে ।
ওরে, আকাশ ভেঙে বাহিরকে আজ নেবরে লুট ক'রে-
যাব না আর ঘরে ।
যেন জোয়ার-জলে ফেনার রাশি বাতাসে আজ ছুটছে হাসি,
আজ বিনা কাজে বাজিয়ে বাঁশি কাটবে সকল বেলা ।
নীল আকাশে কে ভাসালে সাদা মেঘের ভেলা রে ভাই -
লুকোচুরি খেলা ।
শরতের বরকন্যা আপুমনির প্রতি আবারো রইল শারদিয় শুভেচ্ছা ।
৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৩
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: চমৎকার!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্ট পিকে চমৎকার অনুভুত হওয়ার জন্য
রইল অনেক অনেক ধন্যবাদ সাথে
শারদিয় একগুচ্ছ শুভেচ্ছা।
৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৫
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনি ছবি গুলো অত্যধিক বড় করে ফেলেছেন! বিশেষ করে ১, ২, ৭ এবং ৯ নাম্বার ছবি গুলো, কম্পিউটারের স্কিনে আটছে না। যার ফলে দেখতে অসুবিধা হচ্ছে! রেজ্যুলেশান কমিয়ে ছবি গুলোকে আর একটু ছোট করা যায় কিনা ভেবে দেখবেন!
পোস্ট ভাল ছিল! শুভ কামনা জানবেন!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অাপনার মুল্যবান মন্তব্যের জন্য । ছবিগুলি ভাল করে আপনার কমপিউটারে দেখা যায়না শুনে খারাপ লাগছে ।
এটা কি উপর নীচ না সাইড থেকে । জানলে সেরকমভাবে চেস্টা করে দেখব ।
পোস্ট টি ভাল লেগেছে শুনে আমারো ভাল লাগছে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৪৪
পথহারা মানব বলেছেন: সত্যি অসাধারন। ভালো লাগায় ছবি আর কথামালায়
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবিতে ও কথায় অসাধারণ অনুভুত হওয়ার কথা শুনে
খুবই ভাল লাগছে । ধন্যবাদের সাথে শারদিয়
শুভেচ্ছা রইল ।
১০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:১৮
শামছুল ইসলাম বলেছেন: ছবি, কবিতা আর আপনার বর্ণনা - সব মিলিয়ে দারুণ একটা পোস্ট।
আপনার সাথে গলা মিলিয়ে আবৃত্তি করতে চাই আপনার কবিতাঃ
//কবিদের চোখ দিয়ে দেখা শরতের নেই যে কোন তুলনা
তবু নব প্রজন্মকে ঋতু বৈচিত্র্য সম্পর্কে দিতে চাই ধারণা
শরত উৎসব বাঙালীর একটি অসাম্প্রদায়িক চেতনা
শরত উৎসব বেশী বেশী হওয়া উচিত বলে করি কামনা ।//
ভাল থাকুন। সবসময়।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি, কবিতা আর বর্ণনা দারুন হয়েছে শুনে খুব প্রিত হলাম
অনেক ধন্যবাদ শরত উৎসব বেশী বেশী হওয়া উচিত এর
সাথে সহমতের জন্য ।
১১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১১:৪৮
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ সব ছবি, গদ্য আর পদ্যে বর্ণনা, দারুণ ভাল লাগল।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টের লিখা ও ছবি অসাধারণ অনুভুত ও
দারুনভাবে ভাল লেগেছে বলে আমার
কাছেও এটি প্রেরণাদায়ক
অনুভুত হল ।
শুভেচ্ছা রইল
১২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ দুপুর ১:৫৭
জনৈক অচম ভুত বলেছেন: সুন্দর!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অাপনার কাছে সুন্দর লেগেছে শুনে সেকি যে কি ভাল লাগছে তা বুঝাব কেমন করে
কিছুক্ষনের মাঝে আসব তব ঘরে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
ক্লে ডল বলেছেন: ছবি সমৃদ্ধ শরৎ বর্ণনা ও বন্দনা খুবই মুগ্ধ করিল।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার মুগ্ধতায় আমি বিমোহিত ।
দেখা হবে এখনই নিয়ে সাথে
মুগ্ধতার ঢালাখানি ।
শুভকামনা রইল
১৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৭
শায়মা বলেছেন: shorot tomar orun alor onjoli
এটা রবীন্দ্র ভাইয়া!!!!!!!!!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৫:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আবার আসার জন্য । সেকি বলতে তোমার দেয়া বন্যার কন্ঠে গাওয়া রবির গানটি শুনতে শুনতে লিখতেছি এ লিখা ।
লিখতে চেয়েচিলাম তোমার দেয়া- কোন ভুলে যে লিখে ফেলিছিলাম -তোমার লিখা । যাহোক দৃস্টি আকর্ষনের জন্য কৃতজ্ঞ।
তোমার দেয়া লিংকে অনেক গান আছে সবগুলি শুনে তার পরে উঠব , প্রাণের মুরীর সাথে চানা ভাজা নিয়ে এই বসলাম ।
শারদিয় উৎসব/অনুষ্ঠানে তোমার নৃত্যের ভিডিও লিংকটা পাঠাও, তুমি ছোটকাল থেকে ভাল নৃত্য শিল্পী সেটা জেনেছি তোমার লিখায় অন্য কোথাও , ফাকি কিন্তু দিবেনা একটুও ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
১৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৩৯
নীলপরি বলেছেন: ছবি ও লেখা দুটোই অপূর্ব লাগলো ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ অপুর্ব অনুভুত হওয়ায় ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:৫৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: এমন শরত সাঁঝে
এমন মধূর পোষ্টে
শরতের অনুভব
ছবিতে আর মনিটরে ! মুগ্ধ হবো না হত!
ভাল লাগল! ইদুর দৌড় জীবনে আটকে পড়া মনে, শারদীয় ছোঁয়া, হোকনা ছবিতে তাইবা কম কিসে
+++++++++++++++++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কবি গুরু ও প্রেমের সেসাথে দ্রোহের কবির সাথে
বিদ্রোহী ভৃগু মুগ্ধ হবে এটাইতো স্বাভাবিক ।
জীবনে অনেক দৌড়ের কথা শুনেছি এমন
ইদুর দৌড়ের কথা শুনিনি কভু
এই শারদিয় আয়োজনে
প্রকৃতির নতুন ছোয়া
পেলাম অনুভবে।
শুভেচ্ছা রইল
১৭| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার সব চাইতে প্রিয় সময় নিয়ে অসাধারন কাব্যময় পোস্ট!!
প্রথম দিনেই ফেসবুকে শুভেচ্ছা বার্তা দিয়েছিলাম, ব্লগে জানানো হয় নাই।
শরতের শুভেচ্ছা ডঃ ভাই !
https://youtu.be/MDNX_BBDvFM
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুব খুশী হলাম আপনার প্রিয় সময়টা জানতে পেরে । পোষ্টটি তো কাব্যময় হয়েছে
গুরু ঠাকুর আর প্রেমের কবি নজরুলের কবিতায় ।শরতকে তারা করেছেন গৌরময়
সকলের কাছে প্রিয় তাদের গানে আর কবিতায় ।শরত এসেছে এবং চলে গেছে
সকলের অলক্ষে ঋতু বদলের পালায় । কবিদের মনে লেগেছিল যে দোলা তা
ছড়িয়ে দিয়েছেন প্রকৃতি ছাড়িয়ে মানুষের মাঝে এক সার্বজনীন চেতনায় ।
নিজেকে নিজেই দুষি ফেবুকে আপনার লিখাটি দেখতে পেলামনা বলে ।
ফেবুকে আমার একাউন্ট থাকলেও দেখা হয়না তা নয়ন মেলে বিবিধ
কারণে।ধন্যবাদ ইউটিউবে দেখে এলাম কাশফুলের কাব্য,কবিতা
আবৃত্তি শুনে হয়েছি যে মুগ্ধ । কবিতা টি শুনতে শুনতে লিখছি এ
লিখা,কি যে ভাল লাগছে বুঝাব কিভাবে তা,হতাম যদি গুণের
নখাগ্র সমান, হয়তবা কিছুটা হলেও পারতাম ধরতে তুলে
শরতের কথা। কবিকে জানাই শত সহয্র প্রনাম সাথে
তার সহযাত্রীদের যার হাত ধরে শুনতে পেলাম
এখন তার কাশফুলের শ্রতিমধুর কাব্য কথা ।
ধন্যবাদের সাথে ভাল থাকার শুভকামনা।
১৮| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:২৬
পবন সরকার বলেছেন: খুবই ভালো লাগল ছবি।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই ভাল লেগেছে জেনে হয়েছি প্রিত।
শরতের পবনে প্রকৃতি হোক
সুবাসিত এ কামনা
রইল সতত ।
১৯| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:০৯
শেয়াল বলেছেন: সুন্দর
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুশী হলাম মহাশয়ের আগমনে ও সুন্দর অনুভুত হওয়ার কারণে ।
সতত শুভেচ্ছা রইল, কামনা করি থাকি যেন তব কৃপালোচনে ।
২০| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৩
দৃষ্টিসীমানা বলেছেন: ভাল লাগা রইল ।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
শুভ কামনা থাকল ।
২১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৬
সুমন কর বলেছেন: প্রকৃতির মাঝে মানুষের ছবিগুলো বেমানান লাগছে।
বাকিগুলো সুন্দর।
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর লাগাটুকুর জন্য । জীববৈচিত্রতা নিয়েইতো প্রকৃতি আর মানুষতো জীববৈচিত্ররই অংশ। তাইতো কবিগুরু ও নজরুলের কবিতাগানেও উঠে অাসে মানুষের কথা । তাই মানুষ আর প্রকৃতি মিলে মিশে করছে শরতের আবাহন কবিতায় গানে , নৃত্যানুণ্টানে ও একে অপরে শারদিয় শুভেচ্ছা বিনিময়ে । শরতের বর্ণনা ও চিত্রায়নে সঠিক মানুষের চিত্রায়ন এ আমারি ব্যর্থতা , সেজন্যেই বলেছি কবিদের বর্ণনার সাথে নাই কোন তুলনা , তাইতো ছবি নির্বাচন বেমানান হওয়ারই কথা । ভাল লাগল মন্তব্যখানি ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
২২| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৯
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: শরত উপাখ্যান খুব খুউব ভাল লাগল!!
শরতের পাকা তাল, তালের পিঠা দিলেন না যে
অনেক শুভেচ্ছা ভাই, ভাল থাকবেন!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১১:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শরত উপাখ্যান ভাল লাগায় হয়েছি ভীষন খুশী
শরতে তালের পিঠা এবার ঠেলা সামলানো দায়
এমন স্থানে আছি যথায় তাল নাই কলাপাতা নাই
তাইতো নজরুলের কবিতার মত সুর মিলিয়ে বলি
দূর প্রবাসে প্রাণ কাঁদে আজ শরতের ভোর হাওয়ায়
শিশির-ভেজা শিউলি ফুলের গন্ধে কেন কান্না পায়...
তবে তালের পিঠার জন্য এখনই যাব যে আপুর বাড়ী।
শারদিয় শুভেচ্ছা রইল ।
২৩| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪০
সাহসী সন্তান বলেছেন: আপনি বোধ হয় আমার মন্তব্যটা ভাল ভাবে পড়েননি! আমি ছবি গুলোকে ভাল ভাবে দেখতে পাচ্ছিলাম না, সেটা বলিনি! বরং ছবিগুলো অত্যাধিক বড়, যার ফলে কম্পিউটারের গোটা স্কিন জুড়েই বিরাজ করছিল! তাছাড়া উল্লেখিত কয়েকটা ছবি এতটাই বড় যে, সেটা মাউস দিয়ে ক্রলিং করে দেখতে হচ্ছিল!
উদাহরণ সরুপ- ধরুন আমার কম্পুর মনিটর ১৪" আর সাথে ব্রাউজারের মেন্যু, টুলবার এবং নিচে কম্পিউটারের মেন্যুবার দিয়ে জায়গা আছে আর ৯" থেকে ১০"। অথচ আপনার তালগাছের ছবিটা এতটাই বড় যে সেটা আমাকে মাউস দিয়ে ক্রলিং করে দেখতে হচ্ছিল!
এবার বুঝতে পেরেছেন? না পারলে আর দরকার নাই! আসলে ছবি এক স্কিন সমান বা তার থেকে একটু ছোট হলে দেখতে সবারই সুবিধা হয় এবং ভালোও লাগে! তবে সম্ভাবত আপনার মনিটরটা অনেক বড়, সেজন্য আপনার সমস্যা হচ্ছে না!
তবে ব্যাপার না! ঐভাবেই চালিয়ে নিয়েছি! কিন্তু আগামীতে কোন ছবি ব্লগ পোস্ট করলে ছবিটার রেজ্যুলেশন কমিয়ে অথবা একটু ছোট করে দিলে ভাল হয়!
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । আমি ধারনা করেছিলাম যে আপনি হয়ত অপেক্ষাকৃত ছোট কোন স্ক্রীন সাইজের কম্পিউটার দিয়ে এটা দেখছেন । তাই নিছক ধারনার বশিভুত হয়ে সে কথা বলিনি । এখন বুঝতে পারছি সমস্যাটা । এটা এতদিন আমার কাছে ধরা পড়েনি কারণ আমি MSI Titan Pro 17.3 Inch লেপটপ ব্যাবহার করি । যাহোক ভবিষ্যতে বিষয়টা খেয়াল রাখব ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল
২৪| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৮
সোহানী বলেছেন: অসাধারন সব ছবি........ ছবিগুলো দেখলে মনে হয় হারিয়ে যাই কোথাও...+++++++++++++
০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ অসাধারণ ও এত এত প্লাসের জন্য ।
শরতের এই দিনে কবিগুরু বলেছেন
-আজ ধানের ক্ষেতে রৌদ্রছায়ায় লুকোচুরি খেলা রে ভাই -
লুকোচুরি খেলা -।
হারিয়ে যান মনের সুখে কে করিবে মানা
তবে তিনি আনবেন খুঁজে এটা কিন্তু জানা।
শুভেচ্ছা রইল
২৫| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৫১
ফেরদৌসা রুহী বলেছেন: শরতের ছবিগুলি আর সাথে বর্ণনা খুবই ভালো লেগেছে।
শরত কালে সবচেয়ে ভালো লাগে আমার কাছে কাশবন।
নদীর তীর,ফাকা মাঠ এই সময়ে কাশফুলে সাদা হয়ে উঠে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শরতের ছবি ভাল লাগায় খুশী হয়েছি । শরতের বন্দনা করছেন যত কবিগন ,আর আপনার কাছে ভাল লাগে কাশ বন ।
নদীর তীরে কাশবন নিয়ে যেমন আছে মনোরম কবিতা ও গান তেমনি আছে চাদনীরাতে কাশবন নিয়ে রোমাঞ্চকর অনেক
ভৌতিক কাহিনী । কাশয়ুল মনে হয় মেয়েদের কাছে বেশী প্রিয় । কাশফুলের রয়েছে অনেক ব্যবহার , বাংলাদেশে মনে
হয় এটা আছে ঘরে ঘরে , শয়নের ঘরে এর মৃদু পরশে সৌখীন আবেশে মলিনতা যায় চলি ।
শারদিয় শুভেচ্ছা রইল ।
২৬| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১০:৪৯
সামিউল ইসলাম বাবু বলেছেন: ছবি গুলো নিয়ে গেলাম
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব খুশী হয়েছি ছবি নিয়ে যাওয়ায় ,
এমনিতেই কর বাবু ছবির উপর টেক্স
বসায়ে দিয়েছেন ।
ধন্যবাদ এসে দেখার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৭| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:১৩
রুবিনা পাহলান বলেছেন: একটা শরৎ এখানে ছিল জানতে দেরি হয়ে গেল। অসাধারণ।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শরত এখনো আছে প্রকৃতিতে । ধানের ক্ষেতে, সাদা মেঘের ভেলায় চড়ে নীল আকাশের বুকে , তাল পাকা গরমে , শিউলীতলায় , রবি ঠাকুর , নজরুল নির্মলেন্দু গুনের কাশবনের কবিতায় , শিল্পীর কণ্ঠে নৃত্যগীতে চারুকলার বটতলায় আর আছে অগনিত কিশুর কিশুরীর শারদিয় মনের মনিকোঠায় । তারাই খুঁজে ফিরে কোথায় পাবে শরতের আবাহন, যেখানেই শরত সেখানেই তাদের অবারিত গমন । খুশী হলাম লিখাটি অনুভুত হয়েছে বলে অসাধারন ।
শুভেচ্ছা রইল
২৮| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৩৬
চাঁদগাজী বলেছেন:
গ্রামের বাড়ীতে, ঋতু পরিবর্তন বুঝা যায়, বনে জংগলে মাঠে তার প্রভাব বুঝা যায়। এবার দেখলাম, উত্তর চট্টগ্রামে নদীর তীরে কাঁশফুল ফুটেছে, এক সময় হারিয়ে গিয়েছিল; কারণ, মানুষ বেশী ছিল ও জ্বালানী হিসেব কাঁশের ডগাকে কেটে নিতো; এখন মানুষ কমে গেছে, সবাই বিদেশে, কাঁশ বন ফিরে এসেছে।
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, আপনি যতার্থই বলেছেন গ্রামে ঋতু পরিবর্তনটা সহজেই বুঝা যায় ; বনে জঙ্গলে , মাঠে, ধানের ক্ষেতে বিলের জলে, তাল গাছে, ঘাম জড়ানো তেতে উঠা রোদের তাপে । শহড়ের মানুষ বুঝতে পারে যখন শহড়ের বাজারে পাকা তালের সমারোহ দেখা যায় ।
উত্তর চট্টগ্রামে কাশফুল ফুটার কথা ঠিকই বলেছেন । চট্টগ্রামের মিরেশ্বরাই উপজেলায় শুনেছি সবচেয়ে ভাল কাশফুল জন্মায় । কাশবন মুলত ছোট ছোট নদীর তীরেই বেশী জম্মায় । ভারতের মিজোরাম হতে নেমে আসা একটি ছোট নদী কাশালং যার দৈর্ঘে প্রায় ৬৫ কি:মি, তার নামের স্বার্থকতাই হলো এর দুই তীরে রয়েছে ঘন কাশবন । এছাড়াও ত্রিপুরা হিল থেকে নেমে আসা ফেনী নদী যার ছোট ছোট ট্রিবিউটারী মিরেশবরাই এর বিভিন্ন অংশ প্রবাহমান তার দুই কুলে ( প্রায় ১০০ কিমি ) বেড়ে উঠে ঘন কাশ বন । এখানের কাশফুল এর শক্ত শাখা বেশ লম্বা ও মোটা হয় বলে এর রয়েছে বিবিধ ব্যাবহার । রান্নার জ্বালানী হতে শুরু করে ঘরের শলার ঝাড়ু ও বিছানার জন্য ফুলের ঝাড়ু তৈরীতে এর তুলনা মিলা ভার । তাই মিরেশ্বরা্ই হতে এই কাশফুল ( এবং এর স্টিক ) বন্দর নগরী চট্টলা ও রাজধানী ঢাকায় চালান হয় ব্যপকভাবে ব্যাসায়িক ভিত্তিতে । অর্থনৈতিক কারণ এবং উপযোগী পাকৃতিক পরিবেশের কারণে কাশবন বলতে গেলে উত্তর চট্টগ্রামে একটি লাভজনক শিল্প হিসাবে বিকশিত হচ্ছে দিনে দিনে । শরতের অবগাহন করতে গিয়ে এসে গেল অর্থনৈতিক বিবরণ । তাই ফিরে যাওয়া যাক কাশালং নদীর কুলে জন্মানো ঘন কাশবনেই করতে শরতের অবগাহন ।
২৯| ০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:১১
মাদিহা মৌ বলেছেন: অনেক সুন্দর!
০৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩০| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১২:৩০
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: শরতের ঐ সাদা কাশ ফুল নরম নরম ছোঁয়া
শুভ্র মেঘের পালকি চড়ে পবিত্র করে ধরা"......
চমৎকার প্রতিটি ছবি। হারিয়ে গেলাম শৈশবে। কত যে গেঁথেছিলাম শিউলি ফুলের মালা। নানাবাড়িতে নানীর হাতের তালের ক্ষীর। উজ্জ্বল নীল আকাশ কোথায় যেন হারিয়ে গেছে। শরত আসে শরত যায় কিন্তু স্মৃতির পাতায় এখন আর কিছুই রেখে যায়না।
তবুও শরত আমাদের। মধুময় হোক শরতের প্রতিটি দিন।
ভাল লেছে ছবি ব্লগ।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মন্তব্যের ঘরে অল্প কথায় শরতকে সুন্দর করে ফুটিয়ে তুলেছেন ,
নদীর কূলে কাশবন, ফুলের নরম ছোয়া, মেঘের পালকিতে চড়ে
ধরায় ঘুরে বেড়ানো,শিউলী মালা, নানীর হাতে তালের ক্ষীর পিঠা
শরতের কোনটিইতো যায়নি বাদ,তারপর সুন্দর শরত আমাদের।
রইল শারদিয় শুভেচ্ছা, স্মৃতিময় হোক প্রতিটি দিন প্রতিটি ক্ষন ।
৩১| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শরৎকাল আমার প্রিয় ঋতু যদিও গরম একটু বেশিই। আকাশে মাঝেমধ্যেই বৃষ্টি এসে দুষ্টুমি করে চলে যায় হাঃ হাঃ হাঃ আর আমাদের বিপদে ফেলে। তবে এই ঋতুর যে বৃষ্টি সেটা উপভোগ করার জন্য আমি গ্রামে চলে যাই কয়েকদিনের জন্য মাঝে মাঝেই! এবারও বেশ কয়েকদিন থেকে আসলাম! ঈদ উপলক্ষে আবার যাচ্ছি।
যাইহোক, আপনার শরৎময় পোস্ট খুব ভাল লাগলো।
৩২| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:২৭
গেম চেঞ্জার বলেছেন: শরৎকাল আমার প্রিয় ঋতু যদিও গরম একটু বেশিই। আকাশে মাঝেমধ্যেই বৃষ্টি এসে দুষ্টুমি করে চলে যায় হাঃ হাঃ হাঃ আর আমাদের বিপদে ফেলে। তবে এই ঋতুর যে বৃষ্টি সেটা উপভোগ করার জন্য আমি গ্রামে চলে যাই কয়েকদিনের জন্য মাঝে মাঝেই! এবারও বেশ কয়েকদিন থেকে আসলাম! ঈদ উপলক্ষে আবার যাচ্ছি।
যাইহোক, আপনার শরৎময় পোস্ট খুব ভাল লাগলো।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
খুবই খুশী হলাম এসে শরত অবগাহনের জন্য ।
ঈদ উপলক্ষে অাবারো গ্রামে যাচ্ছেন শুনে ভাল
লাগল । গল্পগুচ্ছের মত ছাতা নিতে ভুলবেননা
তা হলে বৃস্টিতে ভেজাটা সয্য হলেও প্রখর রোদ
যাতনা ভোগাতে পারে অনেক । এসময়ে তাল
পাকা গরম থাকবে , কলাপাতায় মোরানো তাল
পিঠাতো খাবেনই আমাদের জন্য কিছু নিয়ে
আসবেন, অনেকেই দেখলাম শরতে তালের
পিঠা খেতে চাচ্ছেন , পিঠার সাথে শরতের
সুন্দর সুন্দর গ্রামীন ছবি তুলে এনে আমাদের
সাথে শেয়ার করার অনুরোধ থাকল , সাথে
শরতের কাশবনের গানের ভিডিউতো বটেই।
শারদিয় প্লাস ঈদের অগ্রীম শুভেচ্ছা রইল ।
৩৩| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৬
শামচুল হক বলেছেন: শরৎকালের দারুণ ছবি।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শরতের ছবি দারুন অনুভুত হওয়ায় ধন্যবাদ।
শারদিয় শুভেচ্ছা রইল
৩৪| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৯
শেয়াল বলেছেন: সুন্দর
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:২৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আবার এসে সুন্দর বলার জন্য।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩৫| ০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১৬
আমিই মিসির আলী বলেছেন: ছবি দেখে ভালো লাগিলো।
শরৎ ও এখন বিলুপ্ত প্রায়।
০৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:৩৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেক ধন্যবাদ ভাল লাগার জন্য ।
চলুন সকলে মিলে বিলুপ্ত প্রায় শরতকে
ফিরিয়ে আনি ।
৩৬| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:০১
জেন রসি বলেছেন: প্রকৃতি প্রতিশোধ নেওয়া শুরু করেছে। শরৎ এখন বিলুপ্ত প্রায়। তবুও আপনার পোস্ট পড়ে শরৎকে অনুভব করলাম। মেঘ আর বকের ছবিটা বেশ চমৎকার লেগেছে।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাল লাগল এসে শরত অবগাহনের জন্য । ধান ক্ষেতে বিষের যন্ত্রনায় অার এয়ারগানের অত্যাচারে বকের বংশ ফিনিশ হতে চলছে । এখন মনে হয় চলন বিল ছাড়া আর বক পাওয়া যাবেনা । কাশবন শেষ হয়ে যাবে ঝাড়ু বানাইতে বানাইতে , প্রতি ঘরে ঘরে লাগে এটা । এখন উপাইটাকি সেটাই চিন্তার বিষয় ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩৭| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ১:৫৮
দেবজ্যোতিকাজল বলেছেন: যে তেলের দাম তাল পাকলে গরিবের কি । ভাললাগল ডাক্তার বাবু
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগার জন্য অনেক ধন্যবাদ । ঠিকই বলেছেন তেলের যে দাম তাতে তেলের পিঠা খেতে চাইলে পকেটে আগুন জ্বলবে । তবে কলাপাতা মোরা তালের পিঠায় তেল লাগেনা , কিন্তু আগুন লাগবে সেটাও কমকি শুনেছি তেল গ্যাস ইলেকট্রসিটির উপরে আরেক দফা দাম বাড়াবে । মনে হয় শরত শুধু কাগজের পাতাতেই থাকবে এক সময়ে ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
৩৮| ০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ২:৫৯
বাউলা সন্ন্যাসী বলেছেন: ছবি গুলো বেশ ভালো লাগলো।।
০৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৩:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ছবি ভাল লাগার জন্য অনেক তৃপ্তি পেলাম।
ভাল থাকুন ভাই সন্নাসী ।
৩৯| ১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৫:৫০
চাঁদগাজী বলেছেন:
তাল এক অদ্ভুত ভালো ফল, বাংলার মানুষকে প্রকৃতি অনেক উপহার দিয়েছে
১০ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ৮:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
যতার্থ বলেচেন । তাল এক অদ্ভুত ফল এর ফুল থেকে শুরু করে ফল ও অাটির শাষ পর্যন্ত অনেকভাবে খাওয়া যায় যথা
১) ফুল থাকা কালীন :
যখন ফুল আকারে থাকে তখন বিশেষ কায়দায় গাছের মাথায় ঘটি লাগিয়ে এর থেকে রস অাহরন করা হয়, রস প্রকার ভেদে বিভিন্ন ভাবে খাওয়া যায় যথা :
ক) সরাসরি তাজা রস
খ) রসকে সারাদিন মাটির হাড়িতে করে রোদ্রে রেখে তারি করে খাওয়া যায় যাকে অনেক সময় বাংলা মদ বলা হয়
গ) রসকে ঘন করে জ্বাল দিয়ে এর থেকে তালের গুর ( মলাসেস) তৈরী করা যায়
ঘ) একে স্বচ্ছ স্পটিকের মত করে তাল মিশ্রি করা যায়
ঙ) তালের গুর দিয়ে পিঠা পায়েস করা যায় ।
২) কচি তালের শাষ খুবই সুস্বাধু , এটা গ্রীস্মকালে খুবই জনপ্রিয় ।
৩) পাকা তাল হতে রস নিঙরে নিয়ে সাথে নারিকেল দিয়ে ঘন করে পাক করে খাওয়া যায়,
এর থেকে বিভিন্ন ধরনের পিঠা তেরী করে খাওয়া যায় ।
৪) অগভীর মাটতে /কিংবা পাত্রে তালের বিচিকে কিছুদিন রেখে দিলে এর ভিতরে
সাদা সন্দেশের মত শাস জস্ম নেয় যা খেতে খুব সুস্বাদু ।
তাই তাল আসলেই একটি অদ্ভুত সুস্বাদু ফল ।
পৃথিবীতে প্রায় ২৫০০ এর মত বিভিন্ন প্রজাতীর তালগাছ আছে এবং তার ফল ও বিভিন্ন রকম । বাংলাদেশে অবশ্য হাতে গোনা কয়েক প্রজাতীর তালগাছ আছে । পৃথিবীর অনেক দেশে তালগাছের চাড়া তৈরী ও ক্রয় বিক্রয়ের জন্য খুব সুন্দর সুন্দর নার্সারী আছে । বছর কয়েক আগে কালিফোর্নীয়া পাম নার্সারীতে প্রায় ১০০ প্রজাতীর তাল গাছের সমারোহ দেখতে পেয়েছিলাম । আমার মনে হয় এটা বিভিন্ন প্রজাতীর সুন্দর তাল গাছের চারার জন্য সেরা নার্সারী , কোন কোন তালগাছের চারার দাম ১০০০ ডলারেও উপরে (আকার ভেদে ) দেখতে পেয়েছিলাম । এখন মনে হয় আরো অনেক বেশী ।
ধন্যবাদ আবার এসে দেখার জন্য , শুভেচ্ছা রইল ।
৪০| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪২
তোমার কবি বলেছেন: সুন্দর পোস্ট।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৪:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য ।
৪১| ১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৩:২৭
মোঃ মঈনুদ্দিন বলেছেন: এই অতি মাত্রার যান্ত্রিক জীবনে প্রকৃতির এমন আবক্ষ রূপ কবে দেখেছি মনে পড়েনা। এখন গ্রামগুলোও প্রকৃতির দেয়া রূপ বিসর্জন দিয়ে দিচ্ছে। ইট কাঠ আর পাথরে তৈরি জীবন এখানেও তৈরি হচ্ছে। আর, ইচ্ছেরা হারিয়ে যাচ্ছে সেই সব পাথরের সৌধে। তাই, মফস্বলে গ্রামের ভিতর থেকেও গ্রামকে আর দেখা হচ্ছে না অনুভূতির তীব্রতা নিয়ে।
ভুলেই গেছিলাম শরৎ যে আমার সবচেয়ে প্রিয় ঋতু! আপনার লেখা পড়ে তাই আবার শরতের নীল আকাশ পানে চাইলাম। বুকে সেই পুরণ চিনচিনে ব্যথা!
ধন্যবাদ এমন সুন্দর ছবি ব্লগের জন্য। সাথে বর্ণনাগুলোও লিখেছে অতি সযতনে। আপনার এবং লেখার প্রতি রইলো ভালো লাগা। ভালো থাকুন।
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ রাত ৮:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ । শরত নিয়ে যতার্থই বলেছেন
মেঘের কান্না থেমে গিয়ে হাসে গগন জুড়ে, এই শরতে
সাদা সাদা বক যেন পাখা মেলে উড়ে-গাঁয়ের পথে , মন কেড়ে নেয়
আমন ধানের চারা, শুভ্র কাশের হাতছানিতে হয়ে পড়ে সকলেই পাগলপাড়া ।
লনের সব দূর্বাঘাসে ঘাসফড়িং যায় নেচে, গ্রামের সরলা সুন্দর রূপকুমারীরা দেয় ধরা
শিউলী তলায়, যেচে শাপলা কমল ডাকছে সকলকে বিলের স্বচ্ছ জলে, ইচ্ছে করে প্রাণ খুলে
সকলের সাথে মনের কথা বলি । শরতের আগমনে ভাল্লাগে খুব খুশীমনে যোগাযোগ হোক জনে জনে
নানা ফুলের গন্ধ ভেসে আসুক সযতনে । আপনি শরত অবগাহনে এসেছেন,শুভেচ্ছা জানালাম আনন্দিত মনে।
৪২| ১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১৩
জুন বলেছেন: অসাধারন লাগলো আপনার শরত বন্দনা ডা: এম আলী। ছবিগুলো দেখে মনে হলো এই তো আমার রূপসী বাংলাদেশ।
+
১২ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোস্টটিকে অসাধারণ অনুভুত হওয়ায় জন্য ভাল লাগল
বাংলাদেশ রূপসী হয়ে উঠবে সকলের ভাল লাগার প্রয়াসে ।
ভাল লাগল এখানে এসে শরত অবগাহনের জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল সাথে ঈদ মোবারক ।
৪৩| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:১৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: সুন্দর ছবি ব্লগ, গুড এফোর্ট!
প্রথম তিনটে ছবি খুব সুন্দর হয়েছে। ছবিগুলো কি ইন্টারনেট থেকে নেয়া?
৬ নং মন্তব্যে শায়মা'র দেয়া কবিগুরু'র কবিতাংশটা অসাধারণ হয়েছে এবং তা এ পোস্টের সাথে যুক্ত হয়ে এর শোভা বাড়িয়েছে।
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: প্রথমেই ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি বিলম্বিত উত্তর দানের জন্য । দিন কয়েক যাবত মন্তব্য নোটিফিকেশন প্রাপ্তি সমস্যায় ভুগছি । অনেক মন্তবের কোন নোটিফিকেশন পাচ্ছিনা । অন্য লিখায় ব্যস্ত সময় কাটানোর কারনে একটু পুরাতন লিখায় নিয়মিত ভ্রমন করা হয়ে উঠেনা । তাই চার পাঁচ দিন পর এসে এখানে আপনার উপস্থিতি আর আমার জবাব দানে বিলম্ব দেখে নীজকে খুবই অসহায় মনে হচ্ছে । হাঁ ছবিগুলি গুগল মামার কল্যানে পাওয়া । গুগল মামা নিজস্ব মেকানিজম করে রেখেছে , ছবিতে রাইট ক্লিক করলে তার ঠিকানা বলে দেয়, সে কারনেই এ বিষয়টাতে কিছুটা উদাসীন ছিলাম ।
আপনি যতার্থ বলেছেন , শায়মা আপুর দেয়া কবিগুরুর কবিতাংশটা মন্তব্যের ঘরে যুক্ত হওয়ায় এ পোস্টটিকে করেছে গৌরবান্বিত। আপনার মুল্যবান মন্তব্যও একে করেছে মহিমান্বিত ।
ভাল থাকার শুভেচ্ছা রইল ।
৪৪| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৫৪
খায়রুল আহসান বলেছেন: ১৭ নং মন্তব্যে মনিরা সুলতানা'র দেয়া লিঙ্ক ধরে ইউ টিউব ঘুরে এলাম। অপূর্ব হয়েছে ভিডিওটি, আর প্রথমেই উল্লেখ করা নিমগ্ন কবিদের প্রতি উৎসর্গপত্রটি।
২৭ নম্বরে রুবিনা পাহলান এর ছোট্ট মন্তব্যটাও খুব চমৎকার হয়েছে।
২৮ নম্বর মন্তব্য, প্রতিমন্তব্য দুটোই ভাল লাগলো, সাথে আপনার দেয়া কাশালং নদীর কুলে জন্মানো ঘন কাশবনের ছবিটাও।
খুব ভাল লেগেছে আপনার পোস্ট। + +
২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিলম্বিত উত্তরের জন্য আবারও ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি । আপনার কল্যানে আবারো মনিরা আপুর দেয়া অপুর্ব ভিডিউটা অন করে শুনতে শুনতে লিখছি এ লিখা , এটা বার বার শুনেও মিটেনা মনের ক্ষুধা । কবিগন করেছেন শরতকে প্রিয় অগনিত মানুষের কাছে তাদের নান্দনিক কবিতা আর গানে , শরতকে নিয়ে কোন কিছু লিখতে বা ভাবতে গেলে তাদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন সহজাত ভাবেই সকলের মাঝে উদয় হয় অবারিতভাবে । শরত অবগাহন করতে এসে এ লিখার সাথে সকল কবি সাহিত্যিক ও মন্তব্যদান কারীদেরকে যথাযোগ্য অভিধায় তুলে ধরার জন্যও প্রাণঢালা অভিনন্দন রইল শরতপ্রিয় শ্রদ্ধেয় কবি আহসান ভাই এর প্রতি ।
ভাল থাকুন এ কামনা রইল ।
©somewhere in net ltd.
১| ০৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৬ ভোর ৬:৩০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: বেশ ভালো লাগলো ছবিগুলো, ১ম ছবিটা যেন একটা রাজ মুকুট। ৩নং এর কাশফুলগুলো দেখে এখনি হারিয়ে যেতে ইচ্ছে করে দূর অজানায়। ৪নং এ বকগুলো এমন শৃংখলা দেখে চমৎকৃত আমি। ১১নং তো শীতের ছবি