নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
চীনের প্রেসিডেন্ট শি জিনপিংকে কাচ্চি বিরিয়ানী পরিবেশনার কথা খবরের কাগজে দেখতে পেলাম । তিনি এখন ভারতে আছেন । শুনেছি ভারতেও পাওয়া যায় হরেক পদের বিরিয়ানি । তাই এ প্রসঙ্গে মনে হল একটু দেখে আসি ভারতে পাওয়া যায় কি কি পদের বিরিয়ানী । অন্তরজাল ঘেটে যতটুকু পেলাম মনে হল সামুর ভাই বোনদের সাথে এই ছবি ব্লগে সেগুলি একটুখানি শেয়ার করি।
খাবার জিনিসের মধ্যে বিরিয়ানি জিনিসটা অনেকেই পছন্দ করেন বলেই জানি । বিরিয়ানী রান্না তেমন কঠিন কিছুনা । কমপ্লিকেটেড কিছু রেসিপি ওয়েবে বা বই পুস্তকে দেখে মাঝে মধ্যে শখ করে ঘরের লোককে নতুন পদের বিরিয়ানি রান্নায় সাহায্য করতে গিয়ে মনে হল তা । তবে ওয়েব সাইটে পাওয়া রেসিপি মুলত তেমন কোন কাজের না , মাঝে মাঝে ফলো করতে গিয়ে বিপাকেই পরি । অনেক সময় ছবি দেখে আন্দাজ করে শুরু করে দেই, ট্রায়াল এন্ড এরর মেথডে নীজের পছন্দনীয় স্বাদ অনুয়ায়ী রেসিপি প্রয়োগ করি। ফল মাসাআল্লাহ ভালই পাই । দুধ, চিনি, কিসমিছ , বাদাম, ঘি প্রভৃতি বিবিধ কারণে আমরা এড়িয়েই চলি । বাজারে জায়ত্রি জায়ফল কিনাটা সহজ ব্যাপার নয় । নিজেও চিনি না দোকানদারও চিনে না তাই এটাকে এড়িয়ে যাওয়াই ভাল মনে করি, ঠকার সম্ভাবনাও থাকেনা , বিরিয়ানীর স্বাদটাও তেমন খারাপ হয় না ।
বই পুস্তক ও ওয়ে্ব সাইট ঘেটে দেখা যায় কয়েক ভাবেই বিরিয়ানী রান্না করা যায়, তবে মশলা প্রায় এক ধরণেরই লাগে । মশলাতে একটু আধটু এদিক সেদিকও করাই যায় তবে তা অবশ্যই পরিমানের ভিতরে থেকে । চাইলে কিছু যোগ বিয়োগ করা যায় । বিড়িয়ানি রান্নার জন্য মূলত নিম্মোক্ত আইটেম গুলিই লাগে ।
মাংস ( গরু , মুরগ, মুরগী , ছাগল ভেড়া পছন্দমত) , বাসমতী/কালিজিরা চাল, পেঁয়াজ কুঁচি, আদা বাটা রসুন বাটা জিরা কাঁচা মরিচ বাটা, গোল মরিচ বাটা, জয়ত্রী , জয়ফল কাজু বাদাম (বাটা হলেও চলে গরম মশল (লবঙ্গ , এলাচি , দারুচিনি কয়েক পিস), লবন পরিমান মত, কয়েকটা আস্ত কাঁচা মরিচ তেল, ঘি (ঘি না থাকলে নাই), পানি (গরম হলে ভাল)। কোন কোন পদের বিরিয়ানিতে দুধ, কিসমিস , চিনি এবং আলো মিক্স করা হয় তবে ভাল না লাগলে বাদ দেয়ায় বেহেতর ।
আমার ধারনা, এই লিখা পাঠে কিংবা ছবি ব্লগে যারা করবেন বিচরণ তাঁরা মুলত বিড়িয়ানীর উপর বিশেষজ্ঞ অনেকখানি । তাই রন্ধন প্রক্রিয়ার উপর কালক্ষেপন না করে এখন শি জিনপিং ভারতে কি কি পদের নামকরা বিরিয়ানী পেতে পারেন সে দিকেই মনোনিবেশ করি ।
কাচ্ছি বিরিয়ানি: বেশির ভাগ বিরিয়ানির রান্নার পদ্ধতিতেই রান্না করা মাংস চালের স্তরের মাঝে রাখা ।কাঁচা, ম্যারিনেট করা মাংস চালের মাঝে রেখেই তৈরি করা হয় এ বিরিয়ানি।
ছবি-১ : কাচ্ছি বিরিয়ানি
তেহারি: দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় মাংসের দাম বেড়ে যাওয়ায় চাল ও আলু সহযোগে তৈরি হয় তেহরি। কাশ্মীরের প্রতিটা রাস্তাতেই পাওয়া যায় এই তেহরি।
ছবি-২ তেহারী
হায়দরাবাদী পক্কি বিরিয়ানি: বিরিয়ানির কথা বললে হায়দরাবাদী বিরিয়ানির কথা আসবে না তা তো হতেই পারে না। চালের স্তরের মাঝে একটা বড় রান নয়, টুকরো টুকরো মাংস এই বিরিয়ানির স্পেশালিটি।
ছবি-৩ :হায়দরাবাদী পক্কি বিরিয়ানি
কেলকাটা বিরিয়ানি: ১৮৫৬ সালে অওধের নবাব ওয়াজেদ আলি শাহর হাত ধরে অভিবক্ত ভারতের রাজধানী কলকাতায় প্রথম পা রাখে এ বিরিয়ানি। পরে এই বিরিয়ানি আমাদের দেশের উত্তর ও পশ্চিমাংসের জমিদারী হেরেমখানাতেও প্রচলন পায় , আর এতে যোগ হয় আলু, আর কে ওরা ফুলের সুগন্ধি জল ।
ছবি -৪ : কেলকাটা বিরিয়ানি
লক্ষ্ণৌভি বিরিয়ানি: এই বিরিয়ানি প্রথমে আলু ছিল না। পরে তার সঙ্গে যোগ হয় আলু
ছবি-৫ : লক্ষ্ণৌভি বিরিয়ানি
মালাবার বিরিয়ানি: কেরলের মালাবার উপকূলে খইমা চালে তৈরি এই বিরিয়ানিতে মশলার সঙ্গে থাকে সামান্য ঝাল।: কেরলের মালাবার উপকূলে খইমা চালে তৈরি এই বিরিয়ানিতে মশলার সঙ্গে থাকে সামান্য ঝাল।
ছবি-৬: মালাবার বিরিয়ানি।
মুঘলাই বিরিয়ানি: মুঘল হেঁশেলের বিরিয়ানির স্বাদ পেতেও পারেন
ছবি-৭ : মুঘলাই বিরিয়ানি
অম্বর বিরিয়ানি: তামিল নাড়ুর উত্তর দিকে মুসলিম এলাকায় জন্ম অম্বর ও ভনিয়ামবাদী বিরিয়ানি । কোন কোন পাঁচতারা হোটেলের মেনুতে এখনো আছে বলে জানি ।
ছবি-৮ : অম্বর বিরিয়ানি
সিন্ধি বিরিয়ানি: বিখ্যাত বাসমতি চাল ফ্লেভারড সিন্ধি বিরিয়ানিতে মাংস ও চালের পাশাপাসি সব্জিও থাকে, এর প্রচলন আছে ভারতে প্রচুর ভাবে ।
ছবি-৯ : সিন্ধি বিরিয়ানি
ভটকলি বিরিয়ানি: ভারতের কর্ণাটকের ভটকলের এই বিরিয়ানিতে রান্নার পর ছড়িয়ে দেওয়া হয় পেঁয়াজ, রসুন, মশলা, লঙ্কা ও কারি পাতা।
ছবি-১০ : ভটকলি বিরিয়ানি
কাশ্মীরি বিরিয়ানি: মুঘল আমল থেকে আজও ভারতীয় উপমহাদেশের মান রেখেছে কাশ্মীরি ভুনা গোস্ত বিরিয়ানি। এটা আন্তর্জাতিক পর্যায়ে পড়েছে ছড়িয়ে ।
ছবি-১১ : কাশ্মীরি বিরিয়ানি
বেয়ারি বিরিয়ানি: দক্ষিণ কর্ণাটকে বিখ্যাত এই বিরিয়ানি। ম্যাঙ্গালোরের এই বিরিয়ানিতে ঘিয়ের সুগন্ধে ভরা চালের সঙ্গে থাকে চিকেন, মাটন, বিফ, কখনও বা চিংড়িও।
ছবি-১২ :বেয়ারি বিরিয়ানি
কোঝি বিরিয়ানি: খাইমা চাল দিয়ে তৈরি হয় কোঝিকোর বিরিয়ানি।
ছবি-১৩ :কোঝি বিরিয়ানি
অহমীয়া কামপুরি বিরিয়ানি: আসামের মুসলিম এলাকায় জন্ম কামপুরি বিরিয়ানির।মুরগির মাংসর সঙ্গে কড়াইশুটি, গাজর, আলু, বিনস থাকে এই বিরিয়ানিতে।
ছবি-১৪ : অহমীয়া কামপুরি বিরিয়ানি
বম্বে বিরিয়ানি: ইরানি স্টাইল বিরিয়ানির ধাঁচে রান্না হয়ে আসছে বম্বে বিরিয়ানি
ছবি-১৫ : বম্বে বিরিয়ানি
দিনদুগল থালাকাপত্তি বিরিয়ানি: তামিল নাড়ুর দিনদুগলে এই বিরিয়ানির জন্ম।
মাংস, মশলা, দই, লেবুর রসে এই বিরিয়ানির স্বাদও একটু টক।
ছবি-১৬ :দিনদুগল থালাকাপত্তি বিরিয়ানি
মেমনি বিরিয়ানি: গুজরাতের মেমন ও সিন্ধে এই বিরিয়ানির জন্ম। এই বিরিয়ানির বৈশিষ্ট্য টোম্যাটোর ব্যবহার রয়েছে এতে ।
ছবি-১৭ : মেমনি বিরিয়ানি
কল্যাণী বিরিয়ানি: শোনা যায় কর্না টকের বিদারে এই বিরিয়ানির জন্ম।
কল্যাণীর কোনও এক নবাবের হাত ধরে এই বিরিয়ানি হায়দরাবাদ পৌঁছয়।
এখন এই বিরিয়ানিকে বলা হয় হায়দরাবাদের কমন ম্যান’স বিরিয়ানি।
ছবি-১৮ : কল্যাণী বিরিয়ানি
শ্রীলঙ্কান বিরিয়ানি: তামিল বিরিয়ানিও বলা হয় এই বিরিয়ানিকে।
ভারতীয় বিরিয়ানির যে কোনও প্রকারের থেকে এই বিরিয়ানি অনেক বেশি মশলাদার।
ছবি-১৯: শ্রীলঙ্কান বিরিয়ানি
বেরিয়ান: পারস্যে জন্ম নেয়া এ বিরিয়ানিতে মাংসের সঙ্গে থাকে বেদানার মতো ফলও। মিষ্টি স্বাদের হয় এ বিরিয়ানি।
ছবি-২০ : বেরিয়ান বিরিয়ানি
দান পক: পার্সি দান ত্রিপুরা এলাকার অন্যতম প্রধান খাবার।
ছবি-২১ : দান পক বিরিয়ানি
নাসি কেবুলি: ইন্দোনেশিয়ার বিরিয়ানিকে বলা হয় নাসি কেবুলি। ভাত, ঘি আর মাংসের অসাধারণ এক পদ।
ছবি-২২: নাসি কেবুলি বিরিয়ানি
হিমাচলী বিরিয়ানি: ভারতীয় বিভিন্ন পদের বিরিয়ানির মধ্য এর প্রচলন রয়েছে অনেক খানি
এতে মুরগীর মাংশের সাথে কেশরের ব্যবহার থাকে একটু বেশীই ।
ছবি-২৩ : হিমাচলী বিরিয়ানি
আফগানি বিরিয়ানি: গাঢ় কেশরের রঁ আর ড্রাই ফ্রুটস এই বিরিয়ানির কেরামতি এরো রয়েছে প্রচলণ ভারতের পশ্চিমাঞ্চল জুরে ।
ছবি -২৪ : আফগানি বিরিয়ানি
উপরের দেয়া ছবিগুলি দেখে আমরা এখন বলে দিতে পারব বিভিন্ন পদের দৃস্টি নন্দন মুখরোচক বিরিয়ানি রান্না করতে পারি কি না পারি । আমি হলফ করে বলতে পারি আমাদের দেশের প্রখ্যাত রন্ধনশিল্পীরা তাদের থেকে আরো উন্নত মানের বিরিয়ানি পাকানীতে দেখাতে পারেন ওস্তাদি অনেকখানি ।
এ প্রসঙ্গে দেশের বিশেষ করে পুরানো ঢাকার বিরিয়ানির কথা না বললেই নয় । সেখানের বিভিন্ন অলিগলিতে রয়েছে বিভিন্ন পদের মুখরোচক বাহারি বিরিয়ানি যার মধ্যে হাজী বিরিয়ানি অন্যতম।
আলাউদ্দিন রোডে দীর্ঘ ৭০ বছর ধরে সুনামের সাথে চলে আসছে এ বিরিয়ানি । হাজীর বিরিয়ানির স্পেশালিটি হচ্ছে-ওরা বিরিয়ানী রান্নায় ঘি/বাটার অয়েল এর পরিবর্তে শুধু সরিসার তেল ব্যবহার করে। এই বিরিয়ানি হাউজের নেই কোনো সাইন বোর্ড, তার পরেও এক নামেই চেনে সকলে। সকাল ৭ টা থেকে সকাল ৯ টা এবং সন্ধ্যা ৭ টা থেকে রাত সাড়ে নয় টা এই দুই সময়ই বিরিয়ানি পাওয়া যায় আলাউদ্দিন রোডের হাজীর বিরিয়ানির দোকানে। যত চাহিদাই থাকুক-সকালে ২ ডেকচি ও বিকেলে ৩ ডেকচির বেশি করা হয় না বিক্রি । তবে ইদানীং কালে এখান থেকে রান্না করা খাবার নিয়ে মতিঝিল এবং গুলশানে দুটি ব্রাঞ্চ পরিচালিত হচ্ছে বলে জানি যা শুধু দুপুড়েই চলে। হাজী বিরিয়ানির পারিবেশনাটাও অপুর্ব । দেশী শুকনো কাঠালের পাতায় তৈরী পাত্রে এর পার্শেল দেয়া হয় খরিদ্দারে। হাজীর বিরিয়ানির সুনাম ছড়িয়ে পরেছে দেশে বিদেশে । অনেক দেশী বিদেশী আত্বীয় স্বজন ঢাকায় এলে বেড়াতে বায়না ধরেন হাজীর বিরিয়ানি তাদের খাওয়াতেই হবে ।
ছবি-২৫ : পার্শেলের জন্য কাঠালের পাতায় মোরা হাজীর বিরিয়ানি
পুরাতন ঢাকায় আলাউদ্দিন রোডে আরো রয়েছে ভাই ভাই বিরিয়ানি হাউজ, মামুন বিরিয়ানি হাউজ, মক্কা-মদিনা বিরিয়ানি হাউজ, বিসমিল্লাহ বিরিয়ানি হাউজ। লালবাগ কেল্লার মোড় কাছাকাছি আছে আরো একটি ঐতিহ্যবাহি বিরিয়ানি হাউজ -যার নাম "নান্না মিয়ার বিরিয়ানি"! এই বিরিয়ানিও খুব মজা। হাজী নান্না মিয়ার মৃত্যুর পর আজ অব্দি তার পরিবারের সদস্যরা এ ব্যবসার হাল রেখেছেন ধরে।
ছবি - ২৬ : সুস্বাদু নান্না মিয়ার বিরিয়ানি
এছাড়া ঢাকার বেইলী রোডে ভিকারুন্নেছা স্কুলের পাশে বিখ্যাত ফকরুদ্দীন বাবুর্চীর বিশাল বিরিয়ানি রন্ধনশালার খবর সকলেরই আছে জানা । ঢাকার বিভিন্ন বিবাহ উৎসবে ফররুদ্দিন বাবুর্চীর বিরিয়ানি এখন আভিজাত্যের প্রতিক ধরে ।
মোদ্দাকথা ঢাকা সহ দেশের বিভিন্ন প্রান্তে প্রচুর বিরিয়ানি হাউজ রয়েছে যেখান থেকে সুস্বাদু মুখরোচক খাবার বিরিয়ানি যে কেও খেতে পারেন ইচ্ছে করলে । তাছাড়া নীজ ঘরেও করে নিতে পারেন বিভিন্ন পদের বিরিয়ানি রান্না ।বিরিয়ানি রান্নার জন্য রয়েছে অনেক অন লাইন ভিডিও যা দেখে অনেকেই ধারণা পেতে পারেন বিরিয়ানা রান্না সম্পর্কে ধারণা। দেশের একজন রন্ধন শিল্লী রুমানা আজাদেরট্রেডিশনাল কাচ্চি বিরিয়ানি রেসিপিসহ রন্ধন প্রক্রিয়া
ইচ্ছে করলে যে কেও দেখে নিতে পারেন লিংকে ক্লিক করে । এ পোস্টের প্রচ্ছদের বিরিয়ানির ছবিটা নেয়া সে লিংকের সুত্র ধরেই ।
এছাড়া আমাদের সামুর ভাই বোনেরাই এ ক্ষেত্রে এগিয়ে আছেন দীর্ঘ দিন ধরে। তাদের অনেকেই বিভিন্ন রকমের বিরিয়ানি রেসিপি সহ মাঝে মধ্যে মুল্যবান পোস্ট দিয়ে নিয়মিত অবহিত করছেন আমাদেরে, শুধু কি তাই অনেকেই নামকরা বিরিয়ানি ডিস প্রসঙ্গক্রমে বিনিময় করছেন শুভেচ্ছার নিদর্শন স্বরূপ একে অপরে । এ প্রসঙ্গে আমাদের একজন গুনী ব্লগ বাস্টার এর নিকট হতে শুভেচ্ছার নিদর্শন হিসাবে প্রাপ্ত একটি অপুর্ব মোরগ পোলাও বিরিয়ানি ডিসের ছবি দেয়া হল এখানে ।
ছবি -২৭ সামুতে শুভেচ্ছা বিনিময়ে ব্যবহৃত মোরগ পোলাও বিরিয়ানি ডিসের একটি চিত্র
অামি চাই সোনার বাংলা ফিরে আসুক ঘরে ঘরে, কেও বিরিয়ানি খাবে আর কেও খাবেনা তা হবেনা , সকলকে্ই বিরিয়ানি খাওয়াতে হবে পেট ভরে ।
ধন্যবাদ এতক্ষন সাথে থাকার জন্য ।
ছবি সুত্র: গুগল নেট
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাই রহমান , প্রথম মন্তব্যদানের জন্য রইল শুভেচ্ছা সাথে কৃতজ্ঞতা । এক প্লেট দিয়ে অামার মন ভরবেনা তাই যে কয় প্লেট মনে চায় দয়া করে নিবেন এখান থেকে তুলে । মনে হল এ রকম আরো কিছু হতে পারে , তাই আপনার মত সকলের কথাটি ভেবে এই পোস্টের সব বিরিয়ানী সামুর সকল ভাই বোনদের তরে দেয়া হল উৎসর্গ করে ।
২| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৪
অন্তু নীল বলেছেন: যাক, পেট ভরে গেল।
রাতে না খেলেই চলবে।
১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ অন্তু নীল । রাতে কিছু না খেলেও হাতের কাছে খাবার কিছু রাখবেন , বলাতো যায়না কখন ক্ষুধা লেগে যায় ।
খুব ভাল লাগল শুনে যে বিরিয়ানি দেখেই ভেট ভরে যায় । এই প্রেকটিস টাই চালিয়ে যাব , তাতে অনেক দিক দিয়ে রক্ষা ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
৩| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৪৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,
বহোত খুব পোস্ট হ্যাঁয় জী ! দেখতে হী ভুখ লাগ গিয়া । ইন্ডিয়াকি বারে মে বোলা না ? তো ইন্ডিয়াকি জবান সে ম্যায় বোলতা হুঁ ।
মুঝে সির্ফ নান্না মিয়া কি বিরিয়ানী পছন্দ হ্যাঁয় । ভাইসাব কো কেয়া ??????
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আহমেদ ভাই , ম্যয় বহুত খুশ হ্যয় আপনা প্রসংসা শুন রাহাগু । ম্যয় আচ্ছি তরাছে হিন্দি বোল নাহি বল সাকতা হ্যয় , লেকিন ম্যয় থোরাছে হিন্দি বাত সমস্তে হ্যয় ।
মুঝে খুশী হোতা হ্যয় কি আপ নান্না বিরানি কি তারাহ্ , ম্যয় ভি হি ইছি পছন্দ কর রাহাহু , লেকিন ম্যয় ভি হাজী বিরানী কি তারাহ পছন্দ করতা হু ।
অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
৪| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১১:২৩
সুমন কর বলেছেন: এতো বিরিয়ানি !! কোনটা ছেড়ে কোন খাব !!
শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দাদা বেশী আর দিতে পারলাম কই, বিরিয়ানি রান্না করে পরিবেশনে সময় লেগে গেছে সারা বেলা । এ পোস্টের সকল ছবি পোস্টে সময় লেগেছে অনেক , ছবি ডাউনলোড করি আর ম্যসেজ আসে 502 Bad Gateway তাও দির্ঘ সময় চাকা ঘুরে ঘুরে । গতকাল রাত হতে সামুর এরকম স্লোগতি শুরু হয়েছে আমার কম্পিউটারে ।
ভাল লাগল এসে দেখার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:৫৯
অরুনি মায়া অনু বলেছেন: যদিও আমাকে রান্না তেমন করতে হয়না তবুও চিকেন বিরিয়ানি আমি ভালই রাধতে পারি |
আপনিও তবে রান্নায় ওস্তাদ |
আজ রাতে আমিও বিরিয়ানি খেয়েছি | ব্লগে এসে দেখি আপনি বিরিয়ানির ইতিহাস গড়ে ফেলেছেন |
তা আমরা দাওয়াত পাচ্ছি কবে ভাই?
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ এ লিখাটি লিখার সময় দেখিছিলাম আমাদের ব্লগ সার্চ করে , দেখলাম এ বিষয়ে রয়েছে বিস্তর লিখা সাথে বিরানীর ছবি ধরে । দেখলাম অআমাদের আপুমনিরাই আছেন সকলের উপরে । নাম ধরে হয়নি বলা কে আবার বাদ পরেন এ ভয়ে । সেদিন খবরের কাগজে জিনপিংকে বিরানী খাওয়ানোর খবরটি দেখে ভাবলাম একটু দেখি আমাদের আশে পাশে বিরিয়ানীর কি হালচাল ।
বিষয়কর্মে মাঝে মধ্যে যেতে হয় দেশ বিদেশে । সবজায়গায় দেখি কনটিনেনটাল ফুড আইটেমে বিরিয়ানির জয় জয়কার । দুই তিন পদের রান্নার চেয়ে বিরানী রান্না অনেক সহজ ও পরিবারের সকলের কাছে সমান আদরের বিধায় এটার জনপ্রিয়তা ও বৈচিত্রতা কেবলী বাড়ছেই ।
চিকেন বিরিয়ানি রান্নায় সিদ্ধ হস্ত জেনে খুশী হলাম , দাওয়াত কিন্তু আমারো প্রাপ্য হয়ে গেল । আপনি যখনি সময় পান, চলে আসুন বোনটি আমার, গরম গরম বিরিয়ানী হবে ওয়ান টুর মধ্যে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩৮
জেন রসি বলেছেন: আমাদের দেশের নান্না আর হাজির বিরিয়ানি এক সময় ভালো লাগত। এখন আর বিরিয়ানি খুব একটা ভালো লাগেনা। তবে আপনার পোস্ট দেখে খাওয়ার ইচ্ছেটা আবার জেগে উঠছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , অনেক দিন হাজী আর নান্নার বিরিয়ানি খাওয়া হয়না , খেয়ে জানাবেন এখন এদের মানটা কোন পর্যায়ে ।
শুভেচ্ছা জানবেন ।
৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৩:৫০
রক্তিম দিগন্ত বলেছেন:
খাবার দাবারের ছবি দিলেই কি হয় নাকি শুধু? সাথে তো কয়েকটা প্যাকেটও লাগে।
নাহলে তো খাবার-দাবারের পোস্টের মজাই নেই।
এই পোস্টের পর হামা ভাইয়ের ফ্লাজিল বিদ্রোহের ভীষণ প্রয়োজন হবে।
++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ । জানতাম এ ধরণের কথা বিরিয়ানির পোস্টে উঠতেই পারে
তাই আগে ভাগেই প্যকেট করে দেয়া হয়েছে সকলের তরে উৎসর্গ করে ।
হামা ভাই এর ব্যপারে চিন্তিত হলাম এবারে , জানলাম বিরিয়ানির সাথে
ফ্লাজিলের প্রয়োজন পরে , আরো চিন্তিত হলাম জিনপিং এর জানি কি আকার
ধারণ করে !!!
৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৯:৫৮
কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আমার কাছে কেন যেন ঢাকাইয়া বিরিয়ানীর ধারে কাছে আর কোন বিরিয়ানী লাগে না।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ , খুব খুশী হলাম মুল্যবান সময় ব্যয় করে এসে দেখেছেন বলে । আপনি যতার্থ মুল্যায়ন করেছেন । স্বাদে গন্ধে আমাদের ঢাকাই কাচ্চি বিরিয়ানি জগতের সেরা । আমিও তাই ঢাকাই খান্দানী বিরিয়ানির স্থান দিয়েছি প্রচ্ছদ ছবিতে ।
এবারের চীনা প্রেসিডেন্ট জিনপিং এর বাংলাদেশ সফরকে বিশ্বের সকল প্রভাবশালী দেশ এবং তাদের সংবাদ মাধ্যম রেখেছিল গভীর পর্যবেক্ষনে । পৃথিবীর প্রায় সকল দেশের প্রভাবশালী সংবাদ মাধ্যমে এসেছে তা সবিস্তারে । অনলাইনে দেখলাম কোন কোনটায় সংবাদের ভিতরে এই ঢাকাই কাচ্চি বিরিয়ানি দিয়ে আপ্যায়নের কথাটাও উঠে এসেছে ।
সুযোগ পেলেই দেশের ঐতিহ্যকে তুলে ধরার একটি বাসনা থাকে আমার ভিতরে । আপনাদের সুযোগ্য মুল্যায়নের কারণে আমার কিছু কিছু লিখাকে বিভিন্ন জায়গায় দেখি গুগলের কল্যানে ।
দুনিয়ার অন্যান্য বিরিয়ানির সাথে আমাদের ঐতিহ্যবাহী ঢাকাই বিরিয়ানি বিশেষ স্থান পাক নীজ গুনে এটা চাই । আপনি নিশ্চয়ই জানেন দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে ইন্ডিয়ান রেস্টুরেন্টের নামে পরিচিত এ কারী শিল্পটি মুলত বাংলাদেশী/ বাংলাদেশী বংশোদ্ধতদেরই নিয়ন্ত্রনে । এটা তাদের নজরে আসুক এ কামনা করি মনে মনে ।
এমনিতেই ঢাকাই বিরিয়ানির সুনাম ছড়িয়ে পরেছিল দুনিয়ার সবখানে , বিদেশী রাস্টিয় মেহমানদেরে এটা দিয়ে আপ্যায়নের কারনে এর আরো পরিচিতি হতে পারে দুনিয়ার বিভিন্ন জায়গার রন্ধন শিল্প জগতে । এটা নিয়মিতভাবে স্থান পেতে পারে দেশে আসা সন্মানীত মেহমান আপ্যায়নে ।
অনেক শুভেচ্ছা জানবেন ।
৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ১০:৩১
জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী সকাল সাতটায় সামুতে ঢুকেছি , সবার লেখা পড়ছি , দেখছি সবার মনতব বাট লগ ও হতে পারছিনা , কিছু বলতেও পারছি না । এতটা সময় পরে আপনার মজাদার জিভে জল আনা লেখায় কিছু বলতে পারলাম । চমতকার পোসট ।
+
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব খুশী হয়েছি জুন আপু আপনাকে এখানে পেয়ে । সামুর এই স্লোগতির কারণে আপনার প্রয়াসের জন্য সমব্যথি । অামি ধারণা করি বিরিয়ানি বিষয়ে অাপনার রয়েছে অনেক জানাশুনা । পারিবারিক রন্ধন মেনুতে এটা এখন একটি নিয়মিত আইটেম বিশেষ করে ছোট ছোট ছেলে মেয়েদের কাছে । আপনি দেশ বিদেশের অনেক বিষয়ের খবর দিয়ে আমাদেরকে মাঝে মধ্যই করেন অবগত । এ বিষয়ে নতুন নতুন কিছু উদ্ভাবিত হলে আমাদের কে জানালে হব প্রিত ।
নিরন্তর শুভ কামনা রইণ ।
১০| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৮
ক্লে ডল বলেছেন: জিভে এল জল, চোখে লাগল ধাঁধা!
এমনি আপনার পোষ্টের কায়দা!!
বিরিয়ানি পোষ্টে প্লাস!
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোস্টে প্লাসের জন্য অনেক ধন্যবাদ । কায়দা কিনা তা ঠিক জানিনা , তবে ছোখের ধাঁধাঁ কাটানোর জন্য পোস্ট থেকে পছন্দমত কয়েক প্লেট উঠিয়ে নিয়ে গেলে ধাঁধা কেটে বলে বিশ্বাস , সে সুযোগ আপনার জন্য রইল অবধারিত ।
শুভেচ্ছা জানবেন
১১| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:২৭
ভ্রমরের ডানা বলেছেন:
ইয়াম্মি রেসপি, ইয়াম্মি পোষ্ট,ইয়াম্মি লাইক! ইয়াম্মি প্লাস ++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার প্রসংসা বাণীতে কি যে আনন্দ লাগছে চিত্তে , বুঝাব তা কিভাবে । সকলকে নিয়ে যদি বসতে পারতাম এক টেবিলে
বিরিয়ানির থেকেও একে নিয়ে আলোচনা হত আরো মুখরোচকভাবে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১২| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৩
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: কতবার ঢোক গিলেছি ....
ইয়াদ নেই
ইরাম পোষ্ট কেউ দেয়! ইশমম ক্ষুধাটা চাঙ্গা হয়ে উঠল ভীষন!
এখন কই পাই বিরিয়ানী
রাস্ট্রীয় ভাবে ঐ দিন থেকে কাচ্চি দিবস ঘোষণা করা হোক! এবং ঘরে ঘরে কাচ্চি পাঠিয়ে দেয়া হোক
++++++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । অামিও কামনা করি ঘরে ঘরে কাচ্চি বিরিয়ানি পৌঁছে যাক ।
ঘরে ঘরে পৌঁছে গলে আপনিও আশা করি পেয়ে যাবেন ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১৩| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১:৪৫
শ্রাবণধারা বলেছেন: আমারও এত সব বিরানীর ছবি দেখে খিদা লেগে গেল । কাভা ভাইয়ের সাথে একমত ঢাকাইয়া বিরিয়ানীর উপর বিরিয়ানী নাই। বিশ্ববিদ্যালয় জীবনে পুরান ঢাকার হাজীর বিরিয়ানী বা চানখারপুলের নান্নার বিরানীটা অমৃতের মত লাগতো, তবে খুব কমই সেটা কপালে জুটতো । তবে এখন হাজী বা নান্নার যে বিরিয়ানীটা ঢাকার অন্য এলাকায় বিক্রি হয় সেটা তেমন সুবিধার নয় ।
২০১০-১১ তে দেশে থাকার সময় অফিস টাইমে গুলশান ১ নম্বরের গোল চত্ত্বরের কাছে ফখরুদ্দিনের বিরিয়ানী বেশ ভালো লাগতো । আর কখনও পুরান ঢাকার দিকে গেল রাজ্জাকের বিরানী মিস করতাম না । বৈদেশে খুব ভাল বিরিয়ানী তেমন পাইনি যদিও হায়দরাবাদী, সিন্ধী, কাশ্মীরি, বোম্বে, কেরালা, আফগানী - ইত্যকার বিরিয়ানী খেয়েছি । এর মধ্যে সবচেয়ে হতাশাব্যজ্ঞক ছিল হায়দরাবাদী বিরিয়ানী । এইটা কেমনে এত নাম করলো কে জানে । তবে হ্যা হায়দরাবাদী বা অন্যসব বিরিয়ানীতে প্রচুর মাংস থাকে, আমাদের হোটেল-ওয়ালারা যেটাতে কিছু কার্পন্য করে ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমি আপনার মুল্যায়ন দেখে অভিভুত । দেশী বিদেশী বিরিয়ানির তুলনামুলক মুল্যায়ন পাওয়াটাই ছিল এ পোস্টের মুল লক্ষ্য । দেশে বিদেশে বিকাশমান এ খাদ্য অআইটেম যা শুধু মুখরোচকই নয় এটা একটি ব্যবসা সফল খাদ্য আইটেম ও শিল্প হিসাবে স্থান করে নিয়েছে । এর সাথে শুধু দেশের ঐতিহ্যই নয় অর্থনৈতিক বিষয়ও রয়েছে জড়িত । প্রতিযোগীতামুলক বৈশ্বিক জগতে এটা স্থান করে নিক সকলের অগ্রে তবে তা করতে হলে আপনার মন্তব্যের এ লাইনটিকে (হায়দরাবাদী বা অন্যসব বিরিয়ানীতে প্রচুর মাংস থাকে, আমাদের হোটেল-ওয়ালারা যেটাতে কিছু কার্পন্য করে ।) আমলে নিতে হবে ।
ধন্যবাদ শুভেচ্ছা রইল ।
১৪| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
বাবুরাম সাপুড়ে১ বলেছেন: যাক চীনের প্রেসিডেন্ট বাংলাদেশ -ভারতে আসায় আর কিছু হোক না হোক বিরিয়ানীর চর্চা তো হলো। আসুন হায়দ্রাবাদী চিকেন দম বিরিয়ানি বানাই চলুন। https://www.youtube.com/watch?v=RG9JloCcHck
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই তাৎপর্যপুর্ণ কথা বলেছেন । তাঁর কারণে ঢাকাই বিরিয়ানির কথা এসেছে চারিদিকে আলোচনার প্রতিপাদে ।
আপনার দেয়া লিংক ফলো করে দেখে আসলাম , জানা হল কি ভাবে তা করে । অনেকের জন্য তা কাজে লাগবে ।
ঘরে বসেই মঝাদার এ বিরিয়ানি রান্না করতে পারবে ।
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।
১৫| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
প্রামানিক বলেছেন: এত পদের বিরানী দেখে মুখে জল চলে এলো-- কিন্তু দুখের বিষয় এত পদের মধ্যে কোন পদটি বেশি মুখোরোচক সেইটির রেসিপি যদি দিতেন তাহলে ভালো হতো।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: জিনপিংকে বিরিয়ানি আপ্যায়নের বিষয়টা জেনেইতো জিবে এসে গিয়েছিল জল , ভাবলাম তা করি নিরসম , পেলাম হরেক পদের বিরিয়ানীর সন্ধান, করলাম সকলের সাথে শেয়ার । সব বিরিয়ানিই মুখরোচক তবে ঢাকাই বিরিয়ানিই বেশী । ঢাকাই ট্রেডিশনাল কাচ্চি বিরিয়ানির একটি রেসিপিসহ রন্ধন প্রক্রিয়ার উপর একটি লিংক দেয়া হয়েছে আমার লিখাতে সুত্র উল্লেখ করি , একটু কস্ট করে দেখে নিতে পারেন তা । এছাড়াও ১৪ নং মন্তব্যে এক ভাই দিয়েছেন একটি লিংক সেটাও দেখা যেতে পারে । আশা করছি আরো কিছু রেসিপি এর মধ্যে পাওয়া পেতে পারে ।
অনেক অনেক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা রইল ।
১৬| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৬
নীলপরি বলেছেন: দারুন। ++
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৫৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আমি বিমুগ্ধ অপনার দারুন অনুভুতিতে ।
ধন্যবাদ
১৭| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৯
লেখা পাগলা বলেছেন: আহা ! জিবে জল এসে গেল ।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ । ভাল লাগল এসে দেখাতে ।
জিবের জল নিবারনের নিমিত্ত
বিরিয়ানি খেয়ে নিন যত পারেন তত ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৮| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
খাদ্যের ছবি তুলতে সাজিয়ে তুলতে হয়; বেশীর ভাগ ছবি বিরক্তিকর হয়েছে।
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: মুল্যায়ন যতার্থ । সহমত
১৯| ১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:০০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: কাচ্চি আর বোরহানি খেতে ইচ্ছে করছে
১৭ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:১৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, বুঝাই যাচ্ছে দারুন বিরিয়ানি ভোজন বিলাসী ।
২০| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৫৪
সোহানী বলেছেন: এর কোন মানে হয়... আজকে আমার রেসিপি আলুর ভর্তা আর ডাল। আর তা খেয়ে এরকম বিরিয়ানির পোস্টে মাইনাসই দেয়া উচিত তাই নয় কি !!!!!!!
যাহোক দীর্ঘদিন পুরান ঢাকায় + বিদেশে থাকার কল্যানে বিরিয়ানি একটা কমন আইটেম আমার জন্য। কারন বিদেশে দেখি কিছু নাই তো ফ্রিজে মুরগী আছে আর বাসমতি চাল আছে (যা প্রতিদিনই ভাত হিসেবে খাই কারন সিদ্ধ চাল পাওয়া যায় না)। সো দুইয়ে মিলে ঘুটা হয়ে গেল বিরিয়ানী... .... মুরগী কি মিশে ঝোল হয়েগেছে নাকি চাল আলুর ভর্তা হয়ে গেছে তা নিয়ে মোটও চিন্তিত না আমরা... খেতে পারলেই হলো...
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৬:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আলো ভর্তা ডাল আমার বিবেচনায় দুনিয়ার সেরা খাবার । বছর ত্রিশেক আগে পাশ্চাত্ত দেশীয় ইউনিভার্সিটিতে পড়াশুনা করার সময় স্টুডেন্ট একমোডেশনে সেল্ফ ক্যাটারিং এ নীজেই রান্না করে খেতে হত । তখন অালো ভর্তা ডালই ছিল বলতে গেলে সহজ উপায় । আমাকে কেও অপসন দিলে আমি এটাকেই বেছে নিব এখনো । পোস্টে মাইনাস বিবেচনার পন্থার কথা শুনে ভিষন খুশী হলাম
সিদ্ধ চাল খাওয়ার ইচ্ছে হলে আমিরিকান লং গ্রেইন রাইস দিয়ে এটার স্বাদ কিছুটা পেতে পারেন , যদি হাতের কাছে পাওয়া যায় । প্রয়োজনে আমরা মাঝে মধ্যে এটা দিয়ে ভাত রান্না করে খাই, সিদ্ধ চাওলের ভাতের স্বাদ মিটাই । তবে এটা বাসমতির ধারে কাছেও না । আমিতো বলেছিই আমাদের সামুর ভাই বোনদের অনেকই বিরিয়ানি পাক ভালই জানেন , অার এটা রান্নাও সহজ যেমনটি আপনি বলেছেন । বিরিয়ানির পদের সীমা পরিসীমা নাই, যে রকমই হোক সেটা বিরিয়ানিই , চাল , মাংস , চিংরী কিংবা ভেজিটেবল ইত্যাদি যার যার পছন্দ অনুযায়ী থাকলে্ই হলো ।
আপনার চমৎকার সুন্দর সুন্দর কথা গুলি শুনে খুব ভাল লাগল ।
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা জানবেন ।
২১| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
ঢাকাবাসী বলেছেন: অসাধারণ বর্ণনা আর অপুর্ব সব ছবি দেখে জিভে পানি এসে গেল। পন্চাশের দশকের শেষ দিকে নাজিরা বাজারের হাজীর খাসীর তেহারী খেতুম এক টাকা করে ফুল প্লেট। তো ফুল প্লেট খেতে পারতুমনা বিধায় থ্রী কোয়ার্টার মানে পৌনে একপ্লেট খেতুম বারোআনা দিয়ে। সেই স্বাদ এখন খোদ হাজীর তেহারীতেই নেই! ইসলামপুরে ছিল সাইনু পালোয়ানের মোরগ পোলাও, অসাধারণ ছিল ওটাও, দাম পাচ সিকা। আপনার লেখার মধ্যে যে আন্তরিকতা ফুটেছে তা পড়ে খুব ভাল লাগল। হাজীর বিরিয়ানীতে বিরানীর স্বাদ না পেলুম, ক্ষতি নেই। বয়সের কারণে খাওয়াও বারণ। ধন্যবাদ।
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৮:৪৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিরিয়ানি দেখে জিভে পানি আসার কথা বিবেচনায় পোস্টটি সকলের তরে উৎসর্গিত । ভাল লাগল আপনার প্রসংসা সুচক কথামালা । আপনার কাছে অর্ধ শতাদ্বিরও আগের পুরান ঢাকার খাসীর তেহারীর কথা শুনে ভাল লাগল । ফুলবাড়ী রেল ন্টেশন পেরিয়ে কিছুদুর এগিয়ে গেলেই চোখে পরত খাবারের দোকান, কাছে গেলে মনটা চলে যেত তা করতে ভক্ষন । স্মৃতিকে নিয়ে গেলেন অনেক পিছনে । খুব আনন্দ পেলাম । আমাদের ঐতিহ্যকে ধরে রাখার মধ্যে আনন্দ ও গর্ব দুটোই আছে ।
অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।
২২| ১৮ ই অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিরিয়ানি দেখে জিভে পানি আসার কথা বিবেচনায় পোস্টটি সকলের তরে উৎসর্গিত । ভাল লাগল আপনার প্রসংসা সুচক কথামালা । আপনার কাছে অর্ধ শতাদ্বিরও আগের পুরান ঢাকার খাসীর তেহারীর কথা শুনে ভাল লাগল । ফুলবাড়ী রেল ন্টেশন পেরিয়ে কিছুদুর এগিয়ে গেলেই চোখে পরত খাবারের দোকান, কাছে গেলে মনটা চলে যেত তা করতে ভক্ষন । স্মৃতিকে নিয়ে গেলেন অনেক পিছনে । খুব আনন্দ পেলাম । আমাদের ঐতিহ্যকে ধরে রাখার মধ্যে আনন্দ ও গর্ব দুটোই আছে ।
অনেক ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা রইল ।
২৩| ১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:২৭
স্বপ্নের_ফেরিওয়ালা বলেছেন: আগে বিরিয়ানী খেতে পরতাম না ,এখন অবশ্য খেতে পারি !!
তাহলে দাওয়াত দিচ্ছেন কবে?
পোষ্টে ++++
ভালো থাকুন ভাই।
১৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:১৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ । শুভ সংবাদ এখন যে বিরিয়ানি খেতে পারেন । এটা সুস্বাস্থ্যের লক্ষন । নো কলস্টারেল নো ডায়াবেটিক ।
খুব খুশী হলাম , দাওয়াত রইল , যখনই সময় পান চলে আসুন, অাথীতেয়তায় প্রাচুর্যতা দিতে না পারলেও আন্তরিকতায়
দিব তা ভরিয়ে ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৪| ২০ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অন্য দেশী যখন চেখে দেখার সুযোগ হয়নি তখন আমার কাছে ফখরুদ্দীনের কাচ্চিই বেস্ট । পোস্টটি দারুন হয়েছে সন্দেহ নাই তবে জীবে জল আনা ও খিদা জাগিয়ে দেয়ায় পোস্টে মাইনাস
২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যতার্থ বলেছেন , আমার কাছেও ফখরুদ্দীনের কাচ্চিকেই সেরা বলে মনে হয় । তিনি তার কাচ্চি বিরিয়ানীকে নিয়ে গেছেন অনেক উচ্চতায় । বিরিয়ানিতে জীবে জল আসারই কথা এ কারণেই তো বিরিয়ানিগুলি সকলের তরে উৎসর্গিত । তা ছাড়াও বুঝতে পেরেছি কেন মাইনাছ , তাইতো অমর দাবী - বিরিয়ানি কেও খাবে তো কেও খাবেনা , তা হবেনা তা হবেনা সকলকেই খাওয়াতে হবে বিরিয়ানি , জানিনা সে দিন আমাদের কবে আসবে ।
অনেক ধন্যবাদ সাথে রইল শুভেচ্ছা ।
২৫| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:২৬
শাহরিয়ার কবীর বলেছেন: অনেক দিন বিরিয়ানি খাই না, আমি সিঙ্গেল তাই এ সকল মনের আশা পূরণ করে হোটেলগুলো কিন্তু ইচ্ছা করে অনেকদিন খাওয়া হয়না।
পোষ্ট পড়ে ভালো লাগলো ভাই।
ভালো থাকুন।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ ভোর ৪:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লাগল কথা শুনে । কামনা করি একাকিত্ব দুর হোক আর ঘরে তৈরী হোক মঝার মঝার বিরিয়ানি ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২৬| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ সকাল ৭:৪০
চাঁদগাজী বলেছেন:
বিরিয়ানী তো এখন ঢাকার দখলে, এত বিরিয়ানী নাকি আর কোথায়ও বিক্রয় হয় না।
২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল কথা বলেছেন । ইন্টানেটে একটু ঘাটাঘাটি করে দেখলাম আর বেশী বিরিয়ানি কোথায় কোথায় বিক্রয় হয় । ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যে ঢাকার দখলেই বিরিয়ানি তাতে কোন সন্দেহ নাই । এর বাইরে ইউকে এবং ইউ এস এ তে রয়েছে বিরিয়ানির একটি বিশাল বাজার সে কথা গুগলমামা কয় ।
দুদেশের ক্যটারিং এসোসিয়সনের পরিসংখ্যানে দেখা যায় ইউকেতে রয়েছে প্রায় ১০ হাজার ইনডিয়ান রেস্টোরেন্ট যার প্রায় অর্ধেকেই রয়েছে লন্ডন ও এর অাশে পাশে । এর সবগুলিতেই বিরিয়ানি একটি অন্যতম কাস্টমার প্রিয় ডিস । ইউ এস এ তেও রয়েছে প্রায় ৫ হাজার ইনডিয়ান রেসটোরেন্ট যার উল্লেখ যোগ্য অংশ নিউইয়র্ক সিটিতেই । এগুলিতেও বিরিয়ানি একটি অন্যতম পছন্দনীয় বিশেষকরে করে কাচ্চি ও চিকেন টিক্কা বিরিয়ানি । একটি বিষয় অবাক লাগে নিউ ইয়র্কে থাই পিপলের চেয়ে ইন্ডিয়ান ( বাংলাদেশ , ভারত , পাকিস্তান , শ্রীলংকা নেপাল, ভুটান , অাফগানিস্তান) জনসংখ্যা প্রায় ২০ গুণের বেশী, তার পরেও সেখানে ইন্ডিয়ান কারী/ডিসের থেকে থাই রেসিপি/ ডিসের পরিমান অনেক বেশী , এমন কি রেস্টোরেনটের সংখ্যাটাও বেশী । যাহোক , ধন্যবাদ , আপনার মন্তব্যের প্রেক্ষিতে জানা হল অনেক কিছু ,অল্প কয়েক মিনিটের অনুসন্ধানে আমার পাওয়া তথ্য ভুল হলেও হতে পারে । মন্তব্যের ঘরে দেয়া এ তথ্য তাই সতসিদ্ধ নয় বলে ধরে নিলে ভাল হয় ।
২৭| ২১ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ৯:৩১
সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্ট পইড়া ক্ষুধা লাইগা গেল!
দারুণ পোস্ট! শুভ কামনা জানবেন!
২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিরিয়ানি জিনিসটাই এ রকম , একে না দেখে এর সুঘ্রান পেলেও ক্ষুধা লেগে যায় ।
পোস্ট টি দারুন অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার প্রতিউ শুভ কামনা রইল ।
২৮| ২২ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বিরিয়ানি জিনিসটাই এ রকম , একে না দেখে এর সুঘ্রান পেলেও ক্ষুধা লেগে যায় ।
পোস্ট টি দারুন অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার প্রতিউ শুভ কামনা রইল ।
২৯| ২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
কল্পদ্রুম বলেছেন: এই কিছুক্ষণ আগেই হায়দ্রাবাদি বিরানি খেয়ে নিজের আস্তানায় ফিরলাম।আর এসেই আপনার এই বিরানি সমৃদ্ধ পোস্ট চোখে পড়লো।সেই ছোটবেলা থেকেই তো বিরানি খাচ্ছি যখন যেখানে সময় সুযোগ পাচ্ছি।অথচ এখনো এক বিরানিরই সব পদ খেয়ে দেখতে পারলাম না।ধুম করে মরে গেলে তো আফসোস থেকে যাবে!শুধু শুধু কেন যে মানুষ কাটাকাটি হাতাহাতি কূটনামীতে সময় নষ্ট করে বুঝি না।
২৪ শে অক্টোবর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হায়দারাবাদি বিরিয়ানি সাথে তেতুলের চাটনি এনে দেয় এক অভিন্ন স্বাদ । ঠিকই বলেছেন বেচে থাকব কয়দিন কে জানে । কবি বলেছেন মরিতে চাইনা এ সুন্দর ভুবনে । তাই যতদিন থাকব বেচে, বিচিত্র সব খাবার দেখব যেচে যেচে । হায়দারাবাদের বিরিয়ানি আসলেই সুস্বাদু । ২০০১ এ গিয়েছিলাম হায়দারাবাদে, বিরিয়ানি তো ভাল লেগেছেই সে সাথে ভাল লেগেছে এর রাজপথের দুধারে সারি সারি করে স্থাপন করা দেশের সব নামি দামি ও প্রায় ভুলে যাওয়া বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদান রাখা গুণীজনদের সুন্দর সুন্দর ভাস্কর্যগুলি ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩০| ২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:১৬
কালীদাস বলেছেন: আহা, কতদিন, কতদিন হল কাচ্চি খাই না
এই ব্লগে কাচ্চি কিছু বিশেষ পারপাস সেলিব্রেট করতে উইশ করা হত। আইডিয়া আছে সে ব্যাপারে?
২৫ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ২:৩৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যেখানেই থাকুন না কেন বিরিয়ানি খেয়ে নিতে পারেন , আজকালতো অনেক ইন্ডিয়ান ও বাংলাদেশী রেস্টোরেন্টে হসপিটালিটি ইভেন্টেই ব্যন্ড সঙ্গীতের সাথে মেনুতে অন্য আইটেমের সহিত বিরিয়ানিও করা হয় সংযুক্ত ।
এই ব্লগে আমার বিচরণ মাত্র অল্প কয়েক মাস আগে । তাই কাচ্চি কিছু বিশেষ পারপাস সেলিব্রেট করতে উইশ করা হত কিনা সে বিষয়ে নই সবিশেষ অবহিত ।
অনেক ধন্যবাদ , শুভেচ্ছা রইল ।
৩১| ২৮ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৫১
রিপি বলেছেন: এত রকম বিরানী দেখে মাথা পুরা নষ্ট !!!! আপনি খালি কাচাঁ আম, বিরানী এগুলির পোস্ট দিয়ে মাথা নষ্ট করেন কেন?
২৯ শে অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১২:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: হায় হায় কয় কিরে এখন নস্ট মাথা নিয়া আমি কি করি!!! মাথার উপরে এমন একটা পৃথিবী নিয়ে ঘুরলে মাথা ঠিক থাকে কি করে ।
যে লাল ইমো! দেখখাইতো আমি ঘাবরিয়ে গেছি । এ পোস্টের সকল বিরিয়ানি সকলের জন্য উৎসর্গিত । আশা করি মাথা ঠিক হয়ে যাবে ।
কাঁচা আম অার বিরানী মাঝে মধ্যে খেতে ইচ্ছে করে তাই সকলের সাথে শেয়ার করি ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩২| ০৮ ই নভেম্বর, ২০১৬ সকাল ১০:৩৩
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: বিরিয়ানি খামু তো
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৩৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব খুশী হলাম বিরিয়ানি খাওয়ার ইচ্ছার কথা শুনে । দাওয়াত রইল ।
ধন্যবাদ সাথে শুভেচ্ছা ।
৩৩| ১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৫১
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১১ ই নভেম্বর, ২০১৬ রাত ৯:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , আপনার জন্য বেলের শরবত
৩৪| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ৮:২১
জীবন সাগর বলেছেন: ভাল লাগলো হরেক রকমের বিরিয়ানির সাথে পরিচিত হতে পেরে।
আমাকে আকর্ষণ করেছে ১১ আর ২৭
আমি একটু মাংস বেশি পছন্দ করি কিনা হা হা হা। গরুর গুস্ত পেলে ভুলে যাই বাকি কিছু। তবুও মুরগ পোলাও ছাড়ি না।
ভাল লাগলো ভাই, অনেক কাজে লাগবে হয়তো, প্রিয়তে রাখলাম।
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে খুশী হয়েছি, প্রিয়তে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ । গরুর মাংস আমারো খুবই প্রিয়, কিন্ত ভাল মাংস পাওয়া যায়না এটা একটা বড় সমস্যা ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৭ রাত ১১:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ভাল লেগেছে জেনে খুশী হয়েছি, প্রিয়তে নেয়ার জন্য ধন্যবাদ । গরুর মাংস আমারো খুবই প্রিয়, কিন্ত ভাল মাংস পাওয়া যায়না এটা একটা বড় সমস্যা ।
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৩৬| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৪০
খায়রুল আহসান বলেছেন: জায়ত্রি-জায়ফল কেনার ব্যাপারে লেখকের ভাবনাটার কথা জানতে পেরে মজা পেলাম। হাতে ধরিয়ে দেয়া বাজারের ফর্দ থেকে এ রকম অনেক আইটেম কেনার কথা আমিও এড়িয়ে যাই একই সমস্যার কারণে!
রসনা উদ্রেককারী ছবিগুলো দেখে হা-হুতাশ করা ছাড়া আর কোন উপায় নেই। তবে যাবার আগে এমন একটি চমৎকার পোস্টে 'লাইক' না দিয়ে গেলেই নয়! + +
০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেক পুরাতন একটি পোস্ট দেখে মুল্যবান মন্তব্য করে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
পুরানো পোস্টে সহসা ফিরে আসা হয়নি সাথে মন্তব্যের কোন নোটিশ না পাওয়া
যাওয়ায় সময়মত দেখে উত্তর দিতে পারিনি বলে দু;খিত।
শুভেচ্ছা রইল
৩৭| ২৮ শে অক্টোবর, ২০২২ সকাল ১১:৫৭
খায়রুল আহসান বলেছেন: ঢাকাবাসী এর ২১ নং মন্তব্যে পন্চাশের দশকের শেষ দিকে নাজিরা বাজারে এক টাকা করে ফুল প্লেট খাসির তেহারি খাওয়ার কথা জেনে ভাবছি, কতই না সস্তা ছিল সে সময়ের খাওয়া দাওয়া! আবার কেউ ফুল প্লেট খেতে না পারলে বার আনা দিয়ে পৌণে এক প্লেট খাওয়ার ব্যবস্থাও ছিল!
সোহানী এবং শ্রাবণধারা এর মন্তব্যদুটো ভালো লেগেছে।
০৯ ই জুলাই, ২০২৪ রাত ৮:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অনেক পুরাতন একটি পোস্ট দেখে মুল্যবান মন্তব্য করে যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
পুরানো পোস্টে সহসা ফিরে আসা হয়নি সাথে মন্তব্যের কোন নোটিশ না পাওয়া
যাওয়ায় সময়মত দেখে উত্তর দিতে পারিনি বলে দু;খিত।
সোহানী এবং শ্রাবণধারা এর মন্তব্যদুটো আমার কাছেও ভালো লেগেছে
শুভেচ্ছা রইল
©somewhere in net ltd.
১| ১৬ ই অক্টোবর, ২০১৬ রাত ১০:৩৩
বিলিয়ার রহমান বলেছেন: জিবে জল আনা পোস্ট!
সম্ভবত ১ম হইছি এবার ১প্লেট বিরিয়ানী পাঠাইয়া দেন ভাই!