নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
ভালবাসার দিনে সর্বত্রই নামি দামী ফুলের ছড়াছড়ি, এ নিয়ে সামুর পাতায় সৌখিন সব বাহারী ফুলের সমাহার যা দেখে অবহেলিত বন্য ফুলের কথা মনে পরে যায় বারবার।
বন্য কিছু ফুল প্রকৃতির সবচেয়ে বিস্ময়কর এক সৃস্টি – অনেক বন্য ফুলের রয়েছে আশ্চর্যজনক চেহারা । তবে তাদের অধিকাংশই দেখতে সুন্দর, আনন্দদায়ক, সে সব ফুল হতে খুবই সুঘ্রান হয় নির্গত এবং অনেক ফুলে মধুও থাকে । গৃহ সজ্জা এবং অংগ সজ্জার জন্য যেমন রয়েছে তাদের ব্যবহার, রোমান্টিক অঙ্গভঙ্গি হিসাবে এবং প্রেমের অর্ঘ্য নিবেদনেও এদের কোন জুড়ি নাই । সব ফুল কিন্তু ফুল নয় , কিছু ফুলে আছে শুধু ফুলের নিদর্শন । তাদের চেহারা ফুলের মত না হলেও সৌখিন বাগানের ফুলকে করে দেয় ম্লান । সারা বিশ্বের কিছু অদ্ভুত সুন্দর বন্য ফুল প্রজাতী ও ফুল সদৃশ্য প্রাণীকুলের সাথে পরিচিত হয়ে তাদের কথা শেয়ার করা যাক একসাথে ।
১) আমেরিকান ভুতুরে অর্কিড ( Dendrophylax lindenii) বাহামা, কিউবা এবং ফ্লোরিডাতে এটি বেশী জন্মালেও পৃথিবীর প্রায় সর্বত্রই এই প্রজাতীর ফুল দেখতে পাওয়া যায় । অন্য গাছপালার উপর নোঙ্গর করে এরা বেঁচে থাকে ও বিকশিত হয় । পরগাছা ফুল নামেই এরা পরিচিতি পায় । মানব সমাজেও পরগাছা ফুলের রয়েছে ছড়াছড়ি , পরের নির্যাস করে পান এদের রূপ যৌবন জৌলস কেবলি যায় বেড়ে ।
২) কোন কোন জায়গায় এই আমেরিকান ভুতুরে অর্কিড সাদা ব্যাঙ অর্কিড নামেও পরিচিত । অক্টোপাসের মত আশ্রয় দাতাকেই কেবলি জড়িয়ে ধরতে দেখা যায় ।
৩) ব্লু জেব্রা প্রাইমরোজ (Primula acaulis ‘Zebra Blue’) একটি বিলুপ্ত প্রায় উপ প্রজাতি, বন্যপ্রজাতি সংরক্ষন আইন ১৯৬১ অনুযায়ী যুক্তরাজ্য সহ অনেক দেশেই এ ফুল আহরন নিষিদ্ধ। বিশ্বের বুক হতে বিলুপ্তির পথে বন্য ফুল সদৃশ্য রোহিঙ্গাদের মত জনগুষ্ঠির তরে কেন নেই কোন ফুলের ন্যয় সংরক্ষন আইন, যা এখনো অবাক বিষ্ময়ই বটে ।
৪) বেলুন ফুল ( Platycodon grandiflorus ) সম্পূর্ণরূপে ফোটার আগে বেলুনের মত ফুটে । কাশি এবং ঠান্ডা প্রতিরোধে এর রস বেশ কাজে লাগে । পুর্ব এশিয়ার সর্বত্র পাওয়া যায় তবে চীন কোরিয়া ও জাপানে বেশি জন্মে । বাংলাদেশে আকন্দ ফুল কিছুটা এই প্রজাতি ভুক্ত ।
৫) বাংলাদেশী আকন্দ ফুল । ময়মনসিংহের মুক্তাগাছা, ভালুকা ও ফুলবাড়িয়া উপজেলার গড় অঞ্চলের বিভিন্ন গ্রামের পথে শত শত গাছে ফুটে আকন্দ ফুল। এক সময় বাংলাদেশের আনাচে -কানাচে নিরস পতিত জমিতেও যে সকল মূল্যবান ভেষজ উদ্ভিদ দেখা যেত, কালের অআবর্তে এখন তা দুর্লভ। এমনি একটি ফুলের নাম আকন্দ বা অর্ক। উদ্ভিজ্জ ভেষজের শ্রেণি বিন্যাসে আকন্দের স্থান প্রথম সারিতে। আকন্দের গুণাগুণ সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়া উচিৎ। তাতে বিলুপ্তপ্রায় গাছটির কদর বাড়বে এবং সাধারণ মানুষ এটি সংরক্ষণে সচেষ্ট হবে।
৬) প্যাশন ফ্রুটস ( Passiflora eduli) দক্ষিণ আমেরিকার একটি ফলজ গাছের ফুল । ফুলগুলি চমত্কার এবং এর ফল বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয়।
৭) হলুদ রমনী চপ্পল অর্কিড (Cypripedium calceolus প্রাচীন গ্রিক পুরান "শুক্র জুতো “Shoe of Venus " থেকে এর নাম করন হয়েছে । প্রাচ্য ও ইউরোপের বিভিন্ন দেশে এই ফুল গাছ জন্মে ।
৮)বানর অর্কিড (Dracula simia)এটি ইকোয়েডরের রেইন ফরেস্টের একটি অর্কিড প্রজাতি। সারা বছর ধরেই এটি প্রস্ফুটিত হতে পারে এবং এতে রয়েছে পাকা কমলা লেবুর সুবাস ।
৯) বিহাইভ আদা (Zingiber spectabile) আদা পরিবারভুক্ত দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার একটি স্থানীয় ফুল , এটি মূলত একটি শোভাময় ফুল জাতীয় উদ্ভিদ , মুলত ঔষধি হিসাবে ব্যবহৃত। গবেষণায় দেখা গেছে উদ্ভিদটির উচ্চ ঘনত্বসম্পন্ন এনজাইমগুলি ক্যান্সার প্রতিরোধে সক্ষম ( সুত্র : Click This Link)
১০) চীনা লণ্ঠন (ফিজালিস আলেকেঙ্গি) ফুলটি দক্ষিণ ইউরোপ এবং সমগ্র পুর্ব এশিয়া জুড়ে দেখতে পাওয়া যায় । চীনা লণ্ঠনের নামটি একটি উজ্জ্বল কমলা রঙের ফল থেকে উঠে এসেছে যা মুলত একটি কাগজের লণ্ঠনের মত দেখায় । এই ফুল হতে বিকসিত ফলে এন্টিব্যাটারিয়াল গুণাবলী রয়েছে বলে উল্লেখ দেখা যায় । দীর্ঘস্থায়ী লিভার রোগের রোগীদের জন্য সম্ভাব্য উপকারী বৈশিষ্ট্য এতে রয়েছে বলেও দাবী করা হয় ।
১১) চাইনীজ লন্ঠন ফুলটি শুকিয়ে যাওয়ার পর ফুলের খুলসের ভিতরের লাল বিচিটি আলোক বর্তিকার মত জ্বলে থাকতে দেখা যায় ।
১২) কাল বাদুর ( Tacca chantrieri ) এই অসাধারণ উদ্ভিদটি কালো ফুলের জন্য বিশ্বের একমাত্র উদ্ভিদ। বৃহত্তর ফুলটিতে (প্রায় ১২ ইঞ্চির ) এরও বেশি লম্বা মুছ বা "কাঁটা" রয়েছে ।এটি দক্ষিণপূর্ব এশিয়ার গ্রীষ্মমন্ডলীয় অঞ্চলের আদিবাসী ফুল ।
১৩) মোম ফুল বা ওয়াক্স প্লান্ট (Hoya ) দক্ষিণপূর্ব এশিয়া এবং অস্ট্রেলিয়াযর চিরহরিৎ ফুল । ফুল গুলি গুচ্ছ আকারে প্রতিটিতে পাঁচটি পাপরি নিয়ে ফুটে । এটি খুবই আকর্ষণীয় সুগন্ধিময় ফুল এবং এতে প্রচুর অমৃত রয়েছে ।
১৪) টিটান আরাম (Amorphophallus titanum ) পৃথিবীর সবচেয়ে বড় ফুল, তবে এ ফুলটিতে রয়েছে অত্যন্ত অস্বাভাবিক পচা মাংসের দুর্গন্ধ । ফুলটি এই দুর্গন্ধ মুলত মাছিকে আকৃষ্ট করার জন্য তৈরি ও নির্গত করে। ফুলের নামটি প্রাচীন গ্রীক শব্দ phallos (লিঙ্গ) থেকে এসেছে । ফুল লিঙ্গটি ২০ ফুটেরও বেশী লম্বা হতে পারে । ফুলটি ইন্দোনেশিয়া , মালএশিয়া , অস্ট্রেলিয়া , যুক্তরাষ্ট্র , ইউকে ও জার্মানীর বিভিন্ন কনজারভেটরিতে দেখতে পাওয়া যায় ।
ছবিটি ২০১৫ সনে কানাডার এডমন্ট মুট্রাট কনজারভেটরী থেকে নেয়া হয়েছে ।
১৫) ক্যান্ডি ক্যান সরেল (Oxalis versicolor ) দক্ষিণ আফ্রিকার একটি আদিবাসী ফুল , মিছরি বেতের মত দেখায় বলে এ নামটি গায়ে ধারণ করেছে ।
১৬) জাপানীজ ক্যামেলিয়া ( Camellia japonica ), কেমেলিয়া পরিবারভুক্ত , বিভিন্ন আকার এবং রং এর বেশ কিছু উপ-প্রজাতি এর রয়েছে, ইচ্ছা করলে এর থেকে যে কেও ভাল চাও তৈরী করতে পারেন।
১৭) লোমশ ফোঁটা লিলি ( Tricyrtis hirta ) জাপানী নেটিভ ফুল , তবে বেশিরভাগই ছায়াময় পাথুরে অঞ্চলে জন্মায় ।
১৮) কলম্বাইন ম্যাগপি ( Aquilegia) উত্তর গোলার্ধে পাওয়া যায়, প্রধানত ম্যাডো এবং উডল্যন্ড বনভূমিতে । ফুল খুব মিষ্টি তবে পরিশোধন করে খাওয়া যায় । কিন্তু এর বীজ খুবই বিষাক্ত।
১৯) বাংলাদেশের ধুতুরা ফুল, বৈজ্ঞানিক নাম Dutura metel, এক প্রকারের বিষাক্ত উদ্ভিদ । বাংলাদেশের সর্বত্র জন্মে । ভুক্ত ভোগী যারা অজ্ঞান পার্টির খপ্পরে পরেছেন তারা এর গুণাগুণ সম্যক জানেন । উত্তর আমিরিকা ও আফ্রিকাতেও এটি জন্মায় ।
২০) রাতের রানী Queen of the Night (Selenicereus grandiflorus) এটি এক বছরে একবারের জন্য ফুটে বলে এমন নামটি পেয়েছে । বছরে মাত্র এক বারেই ফুটে । এটি সেন্ট্রাল এবং দক্ষিণ আমেরিকার নেটিভ ফুল সেখানে এটি ভেনিলা ক্যাকটাস নামে পরিচিত , এটি যেমনি সুন্দর তেমনি সুগন্ধি ।
২১) পৃথিবীর সবচেয়ে সুগন্ধী গোলাপটি কিন্তু বন্য গোলাপই বটে , কম পাপরী মেলে ফুটার জন্য সৌখিন কিংবা ফুলের বানিজ্যিক বাগানে উপেক্ষিত হলেও বনে থেকে নীজ গুনে সে এখনো গুণান্বিত ।
২২) ফুলের ন্যয় সুরভি ছড়ানোর মত অগনিত অবহেলিত নিষ্পাপ মানব শিশু বিশ্বজুরে আজ ক্ষুধা , তৃঞ্চা , অপুষ্টি , শিক্ষা ও নিরাপত্তা হীনতার শিকাড়। আমাদের গ্রাম- গঞ্জের ছেলে-মেয়েরা বড়ই নিষ্পাপ। তাদের প্রকৃতিও নিষ্কলঙ্ক। শিমুল গাছের ফুল, শিউলী কিংবা বকুল ফুল কুড়ায়ে মালা গেথে হাতে নিয়ে অভাবের তাড়নায় কেও ব্যস্ত মহাসড়কের ফুটপথে সে গুলি বেচতে । আজকের ভালবাসার দিন শেষে সকলের দৃঢ় প্রত্যয় হোক এদের তরে ভালবাসা বিলোবার । এরা ফুল তুলে রাস্তায় ফেরী না করে নীজ ঘরে নিয়ে এসে নিজালয়ে সকলে মিলে গড়ে তুলুক এক সুখী সমৃদ্ধ পরিবার এ কামনাই রইল ।
সকলের তরে রইল বাসন্তি শুভেচ্ছা ।
ছবি ও তথ্য সুত্র : সকৃতজ্ঞতায় গুগল অন্তরজাল
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া । গতকাল সামুতে ভালবাসার দিনে ফুলের ছড়াছরি দেখে পুলকিত হয়ে ফুল নিয়ে কিছু লিখতে বড়ই ইচ্ছে ইচ্ছে হওয়াও আমিউ সে কাফেলাতে শরিক হয়ে গেলাম ।
ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা রইল ।
২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৫
বিজন রয় বলেছেন: শুভবিকেল।
ফুলময় বিকেল।
ভালবাসার বিকেল।
শুভকামনার বিকেল।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ, কামনা করি ফুলে ফুলে ভরে উঠুক দাদার আঙ্গিনা।
ভালবাসায় সিক্ত হোক পরিবারের সকলে ।
পড়ন্ত বিকেলের শুভেচ্ছা রইল ।
৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০৮
কথাকথিকেথিকথন বলেছেন:
বেশীরভাগ ফুলই চমৎকার ! কোনটা রেখে যে কোনটার কথা বলি ! প্যাশন ফ্রুটস, চিনা লন্ঠন যেন বেশি টানলো !!
ফুলময় পোস্টে বেশ লাগলো ।
বসন্তের স্নিগ্ধ শুভেচ্ছা ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পছন্দের ফুলগুলির কথা শুনে ভাল লাগল ।
আপনার জন্যও রইল বাহারী সব ফুলের শুভেচ্ছা
অনাগত দিনগুলি হোক ফুলের মত সৌন্দর্যময় ।
৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৩০
সাহসী সন্তান বলেছেন: পোস্টের ছবি গুলো অনেক বড় বড় আসছে। লোড হইতে খুব সময় নিচ্ছে! তবে শিরোনামটা কি ঠিক আছে? 'ভালবাসার দিন অবসানে অদ্ভুত'- এই অবসান কথাটার অর্থ বুঝি নাই? অথবা বুঝলেও অবসান শব্দটা ঐখানে বসবে কিনা বুঝতেছি না...
ভালবাসার দিন অবসানে না লিখে 'ভালবাসার দিন শেষে' লিখলে কেমন হয়?
অনবদ্য পোস্ট! শুভ কামনা ডঃ আলী!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:৪৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ সুপরামর্শের জন্য । আমার কাছেও একটু খটকা লেগেছিল । এডিট করে দিয়েছি । ছবি দেয়ার পরে দেখলাম এগুলি বেশ বড় হয়ে গেছে । আমার কম্পিউটারের স্ক্রীন একটু বড় হওয়ায় ঠিকমত ঠাহর করতে পারিনি । অল্প অল্প করে এডিট করে ছবির সাইজ ছোট করে দিব । ইন্টারনেট ষ্পীড একটু সমস্যা করতেছে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৭
রাজীব নুর বলেছেন: খুব সুন্দর পোষ্ট।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টটি সুন্দর অনুভুত হ ওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
অনেক অনেক বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল ।
৬| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১৮
সত্যপথিক শাইয়্যান বলেছেন: সবগুলো ফুলের ছবিই সুন্দর।
তবে, ক্যান্ডি ক্যান সরেল বেশ ভালো লাগলো।
আর, বানর অর্কিড দেখে খুব অবাক হয়েছি। নামটা বাংলায় এমন রাখাঁ হলো কেন যেখানে ইংরেজীতে ড্রাকুলা অর্কিড বলা হয়েছে? জানতে পারলে খুব ভালো লাগতো।
ধন্যবাদ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ফুলগুলি সুন্দর অনুভুত হয়েছে শুনে ভাল লাগল ।
ক্যান্ডি ক্যান সরেল আসলেই খুব সুন্দর ফুল ।
এই ফুলটি নিউজিল্যান্ডেও জন্মায় যা দেখতে
নীচের ফুলটির মত ।
বানর অর্কিডটি মাংকি অর্কিড নামে বহুল পরিচিত ,তাই একে বানর অর্কিড বলা হয়েছে ড্রাকুলা সিমিয়া এর বৈজ্ঞানিক নাম ।
আশা করি এবার বিষয়টা পরিস্কার হয়েছে । ব্রেকেট বন্দী নাম গুলি আসলে ফুলগুলির বৈজ্ঞানিক নাম । আমারই ভুল হয়েছে যথাস্থানে বলে দিলে ভাল হত।
অনেক অনেক বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল
৭| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৪৪
ওমেরা বলেছেন: বাংলাদেশের ধুতরো ফুলই সুন্দর লাগল সব থেকে ,আমাদের নানা জাতের ফুল দেখি কিন্ত
ঘ্রান নেই ।অনেক ভাল লাগল ফুলোময় পোষ্ট ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধুতুরা ফুল ভাল লেগেছে শুনে ভাল লাগল ।
কেন যে কবি লিখলনা এনে দে ধুতুরা ফুল
এনে দে এনে দে নৈলে রাঁধব না, বাঁধব না চুল।
এক কবি না লেখলেও আরেক বাউল কবি
বেধেছেন গান ;
'কে দিল খোঁপাতে ধুতুরা ফুল লো।
খোঁপা খুলে কেশ হ'ল বাউল লো।
ফুলে ঘ্রান না থাকলেও দেখেতো আনন্দ
সেই বা কম কিসে ।
ফুলময় পোষ্ট ভাল লাগায় ধন্যবাদ ।
অনেক অনেক বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল ।
৮| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫১
তারেক ফাহিম বলেছেন: বন্য ফুলের প্রশংসা না করলেই নয়।
পরগাছা ফুলকে সমাজের কিছু লোভনীয়র সাথে তুলনা করলেন, অাবার বন্য ফুল ভেবে একটু দরদ দেখালেন।
ভালবাসার দিনে সর্বত্রই নামি দামী ফুলের ছড়াছরি, এ নিয়ে সামুর পাতায় সৌখিন সব বাহারী ফুলের সমাহার যা দেখে অবহেলিত বন্যফুলের কথা মনে পরে যায় বারবার।
অনেক দিন পর পোষ্ট পেলাম।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বন্য ফুলের প্রসংসা শুনে ভাল লাগল ।
পরগাছা ফুলের কথা প্রসঙ্গে কিছু মানুষের কথা মনের অজান্তেই অনেক কষ্টে বেরিয়ে আসে ।
তার পরেও পরগাছা সব ফুল কিন্তু ক্ষতিকারক নয় , অনেক সময় এটা গাছের ও পরিবেশের সৌন্দর্য বাড়ায় তাতে কোন সন্দেহ নেই । তাইতো অনেক বিরল প্রজাতির বিলুপ্ত প্রায় পরগাছা সংরক্ষনের জন্য নানাবিধ উদ্যোগ নেয়া হয়েছে । তেমনি একটি পরগাছা ফুলের কথা উল্লেখ করতেই হয় ।
নীল রাস্না (দ্বিপদ নাম: Vanda coerulea), অর্কিডের একটি প্রজাতি। এখন প্রকৃতিতে দুষ্প্রাপ্য।
বাংলাদেশের ২০১২ সালের বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইনের তফসিল-৪ অনুযায়ী রক্ষিত অর্কিডের তালিকায় এ প্রজাতিটি সংরক্ষিত । তাই এদের প্রতি দরদ না দেখিয়ে কি পারা যায় ।
হ্যা অনেক দিন পরে এলাম, তার পরেও দরদ নিয়ে পোষ্টটি দেখে যাওয়ায় খুবই খুশী হলাম ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
৯| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৪২
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: অনেক সুন্দর সুন্দর ফুল দেখলাম। আমাদের দেশে অযত্নে পড়ে থাকা কচুরিপানা ফুলও কম সুন্দর নয়।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুবই মুল্যবান কথা বলেছেন
আমাদের দেশে অযত্নে পড়ে থাকা কচুরিপানা ফুলও খুব সুন্দর
কচুরীপানাকে নিয়ে আমার একটি পোষ্ট আছে
কচুরীপানারা ফুলের সাথে কথা কয়
অনেক অনেক বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল
১০| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩০
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,
বহুদিন পরে এলেন রংয়ে রংয়ে রাঙিয়ে দিয়ে । উপেক্ষিত আর রং হীন বন্য ফুলেদের জন্যে আপনার ভালবাসা এমনই রং ছড়াক সবার মনে । ক্ষুধা-তৃষ্ণা- অপুষ্টি-অশিক্ষায় কাতর মানুষরূপী বন্য ফুলগুলি যেন মানুষের - সমাজের - রাষ্ট্রের দৃষ্টিতে পড়ে নতুন করে জীবন লাভ করে ।
চমৎকার করে সাজানো ফুলেল পোস্ট , অন্যরকম । প্রকৃতি আসলেই বড় বিচিত্র ।
প্রকৃতির ঝুলিতে যে কতো রহস্যময় সৃষ্টি লুকিয়ে আছে তা সময়ের ব্যবধানে একটু একটু করে ঝাঁপি খুলে বেরিয়ে আসছে মানুষের সামনে । তেমনি কিছুর ছবি দিলুম এখানে । এটা কিন্তু কোনও ফুল নয় । দেখতে অর্কিডের মতো হলেও এটা আজব একটি শিকারী পতঙ্গ । “যেমন খুশি সাজো”তে পটু ।
মালয়েশিয়া আর ইন্দোনেশিয়াতেই দেখা যায় । নামটি তার "অর্কিড মেন্টিস " । শিকারের জন্যে রং পাল্টে মিশে যায় অর্কিড গাছের সাথে । অঙ্গপ্রতঙ্গগুলিকে এমন ভাবে রূপান্তরিত করে যে আসল অর্কিডের সৌন্দর্য্যের চেয়েও বেশি সুন্দর আর নয়নলোভা হয় । ফুলের মতো রং আর পাপড়ীর মতো তাদের হাত-পা ছোট ছোট মধুলোভী হাদারাম পতঙ্গগুলিকে নেশার মতো টানে আর শেষ হয় তাদের মরনে । জীবন ধারনের জন্যে খাবার সংগ্রহে অর্কিডদের রংয়ের ফাঁদপাতা খেলায় অর্কিডদেরই হারিয়ে দিয়েছে মেন্টিস ।
শুভেচ্ছা বসন্তের ।
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: গতকাল দেখলাম সামুর পাতা ভরে গেছে রঙ্গীন ফুলে ফুলে , না এসে কি থাকা যায়
ভাল লাগল আপনি এসে দেখে যাওয়াতে ।
বিরল ছবি ও মুল্যবান তথ্য দিয়ে পোষ্টটিকে সমৃদ্ধ করার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
ঠিকই বলেছেন বিচিত্র প্রকৃতির খেয়ালের কোন সীমা নেই । সৃষ্টির শুরু থেকেই প্রতিকূল পরিবেশে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে প্রকৃতির খেয়ালেই ছদ্মবেশ ধারণ করে এসেছে বিভিন্ন প্রাণী, অনুকরণ করেছে অন্য কারো রূপ। কিন্তু তাই বলে পোকা, কিট পতঙ্গ যা দেখতে হয় অবিকল মুল ফুলের মতো! জানতাম সৃষ্টির শুরু থেকেই প্রতিকূল পরিবেশে নিজের অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখতে প্রকৃতির খেয়ালেই ছদ্মবেশ ধারণ করে এসেছে বিভিন্ন প্রাণী, অনুকরণ করেছে অন্য কারো রূপ। কিন্তু তাই বলে পোকাটিই দেখতে হয় ফুলের মতো , তা আপনার এ ছবি না দেখলে এতটা বুঝতে পারতামনা । জানতেই পারতামনা শিকারকে ধোঁকা দেয়ার জন্য অর্কিডের রূপই ধারণ করে বসেছে অর্কিড ম্যান্টিস নামের এক পতঙ্গ । তারা আবার প্রয়োজনে নীজের গায়ের রংও বদলায়, বিধাতার লিলা বুঝা বড় দায় ।
এই সুন্দর চমৎকার বিষয়টি নিয়ে , সাথে আরো যত বিস্ময়কর তথ্য আছে তাই দিয়ে মনলোভা ও হৃদয়গ্রাহী একটি পুর্ণ পোষ্ট আপনার পক্ষ থেকে আসলে সামুর অগনিত পাঠক আনন্দভরে দেখতে পারতো প্রকৃতির জীব বৈচিত্রের বিচিত্র লিলা ।
অনেক অনেক বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল ।
১১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৩৬
প্রামানিক বলেছেন: চমৎকার ফুলের পোষ্ট। এত এত ফুল থাকতে সবাই কেন যেন খালি গোলাপ ফুল নিয়ে দৌড়ঝাপ করে?
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৪১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট টি চমৎকার অনুভুত হওয়ায় আপ্লুত হলাম ।
গোলাপ সুন্দর তাতে কোন সন্দেহ নাই , তবে
এখন সময় এসেছে নামহারা ফুলকে প্রাসাদ
কাননে, মানুষের বাগানে আর কিষানের
উঠানে চাষ করে জীবিকা নির্বাহের এক
লোভনীয় উপাদানে পরিনত করার ।
ছড়ায় কবিতায় তুলে ধরেন একেক দিন
একেক ফুলের বিরল কাব্যগাথা
আপনার ছড়ায় সে গুলি পশিবে
পাঠকের মর্ম গাথায় ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
১২| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:৫২
চাঁদগাজী বলেছেন:
সুন্দরের সমাহার; ১০ নম্বর ফুলটিকে দেখলে মনে হয় ঔষধি
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ফুলের সমাহার সুন্দর অনুভুত হওয়ায় ধন্যবাদ ।
ঠিকই ধরেছেন , ১০ নং ফুল তথা চাইনীজ লন্ঠন genus Physalis এর একটি প্রজাতি । এতে বিভিন্ন পদের physalins আছে । গাছ হতে ফুলটিকে পৃথক করে এর উপরে vitro কার্যক্রম চালালে এর এন্টিবেকটেরিয়াল গুনাবলী পাওয়া যায় ।
ছবি - Cloned plants in vitro
এতে আরো রয়েছে caffeic acid ethyl ester, , dehydro-physalin L, physalin D, and cuneataside E. দিনে দিনে এর আরো অনেক অনেক ঔষধি গুন আবিস্কার হচ্ছে ।
তথ্যসুত্র :
1. Silva, M.T.G.; Simas, S.M.; Batista, T.G.; Cardarelli, P.; Tomassini, T.C.B. (2005). "Studies on antimicrobial activity, in vitro, of Physalis angulata
2. Choudhary M.I.et Al (2005) , "Antileishmanial physalins from Physalis minima" Chemistry and Biodiversity 2005 2:9 (1164-1173).
3. YUAN Ye et al (2005 ), Chemical constituents of Physalis alkekengivar. "Chinese Traditional and Herbal Drugs
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
১৩| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:০৪
কাতিআশা বলেছেন: খুব সুন্দর পোস্ট! মোম ফুলটি ভীষন ভালো লাগলো...এত সুন্দর ফুলেল লেখার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ!
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট সুন্দর মনে হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
মোম ফুলটি আমার কাছেও খুব ভাল লেগেছে
মোম প্রজাতীর রয়েছে আরো অনেক অনেক
সুন্দর সুন্দর আকৃতি, নীচে দেখা যেতে পারে ।
বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল
১৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৪
মনিরা সুলতানা বলেছেন: অসাধারন বনফুল ময় পোষ্ট !!!!!
সত্যি 'ই অপূর্ব আল্লাহ 'র সৃষ্টি ।
কোন টা রেখে কার নাম নিবো !!! সবগুলোই অনেক সুন্দর ।
ধন্যবাদ আলী ভাই ;আপনার লেখায় অনেক ফুল কে চিনলাম ।
ফাগুণের শুভেচ্ছা ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:২১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ফুল সত্যিই আল্লার অপুর্ব সৃষ্টি , বন ফুল গুলিই বেশি মিষ্টি ।
আপনি এখান হতে ফুলের নাম জানলেন ; কি যে বলেন , আপনি হলেন এ ব্লগের ফুল রাণীদের মধ্যে অন্যতম একজন ।
আপনার কবিতায় থাকে কতনা বাহারী বন ফুলের নাম ।
এইতো সেদিন আপনার কবিয়াল ফাল্গুনে দেখলাম অনেক সুন্দর সুন্দর বনফুলের কথা যেমন
কৌরঞ্চ/করচ, কুরচি ,বন পলাশ, পারিজাত , ভাটফুল , আকন্দ ,আশোক আর ঘাসফুলের মত কত না বনফুলের নাম ।
বনফুলের এই পোষ্টে এদের কতকের কিছু বিবরন ও ছবি দেয়ার কথাটি এখন জোরে সুরেই মনে বাজছে । তাই আমাদের দেশীয় কয়েকটি বনফুলের কথা এখানে দিলাম তুলে সকলের সাথে শেয়ার করব বলে । ফুলের , নাম, বিবরণ ও ছবিতে ভুল কিছু হলে দয়া করে শুদ্ধ করে দিবেন নীজের বলে ।
কৌরঞ্চ বা করচ
১) প্রথমেই বলা যাক বা কৌরঞ্চ বা করচের কথা । বাংলাদেশের নিন্মাঞ্চলে পাওয়া যায় । সৌন্দর্যের সাথে ঔষধী গুনেও এটা সেরা , মানুষের বাত ও পশুর চর্মরোগের চিকিৎসায় এর তেল ব্যবহার হয় বেসুমার ভাবে ।
২) কুরচি
অনেকে একে গিরিমল্লিকা বলেও ডাকে । এছাড়া কুটজ, ইন্দ্রযব, ইন্দ্রজৌ, বৎসক, কলিঙ্গ, প্রাবৃষ্য, শত্রুপাদপ, সংগ্রাহী, ও মহাগন্ধ নামেও এটি নাকি পরিচিত।। বসন্তের শেষে সমস্ত গাছে ছোট ছোট থোকার সাদা ফুলে ভরে ওঠে ।
কুরচির ছাল রক্ত আমাশয় ও রক্তপিত্তের মহৌষধ। এছাড়া এর পাতা ও শিকড় বিভিন্ন রোগ নিরাময়ে ব্যবহৃত হয়। ছোট সময়ে দেখেছি সর্পদংশন এবং বিছার কামড়ে এ গাছের বাকল গ্রামে গঞ্জে ব্যবহার করা হয় । আঃ খালেক মোল্লা সম্পাদিত লোকমান হেকিমের কবিরাজী চিকিৎসা( আক্টোবর ২০০৯) গ্রন্থে এর বিষদ বিবরণ আছে । বইটি এখনো আছে আমাদের পারিবারিক সংগ্রহে ।
৩) বন পলাশ: নামেই তার পরিচয় , একে বাংলার বাসন্তি বনফুলের রাণীই বলা যায় , ফাগুনে অনেকের মনে এটা আগুন ধরায় ।
৪) পারিজাত
বাংলাদেশে বেশ কয়েক প্রজাতির পারিজাত দেখা যায় । তবে মান্দার গাছ হিসাবেই এটা বেশ পরিচিত ।
বাংলাদেশে এটা বেশ উপেক্ষিত । গ্রামাঞ্চলে কৃষকরা জমির আইলে সীমানা খুঁটি এবং বাড়ির বেড়ার জন্য পারিজাত গাছ লাগিয়ে থাকে। এটি ঝড়-ঝঞ্চা প্রতিরোধ করতে সক্ষম। বাংলাদেশে এটা উপেক্ষিত হলেও জাপানের ওকিনাওয়া প্রিফেকচারে প্রাদেশিক ফুল হিসেবে এই পারিজাত ফুলগাছ মর্যাদা পেয়ে আসছে।
৫) ভাট ফুল
ভাট বাংলাদেশে একটি নামকরা বুনো ফুল, পথের ধারে জংলা যায়গায়, গায়ের মাঠের ধারে অযত্নে ফুটে থাকে ।
ভাট ফুলকে কেওবা বলে বন জুঁই ছোট আকৃতির নরম শাখা প্রশাখা বিশিষ্ট ঝোপ জাতীয় গাছ,সবুজ পাতা,সাদা ফুল,পাঁচটি পাপড়ি,প্রতিটি ফুলের অন্তরে বেগুনি রঙের ঢেউ যেন ব্রাশ দিয়ে টেনে দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে সাদা বেশ দীর্ঘ কয়েকটি মঞ্জরি। রাতে ভাটফুল গন্ধ ছড়ায়। এ ফুলের চাষ করা হয় না। সে নিজে নিজেই নীরবে সৌন্দর্য বিলিয়ে যায়।
৬) আশোক
আশোক ফুল মধুপুষ্প নামেও পরিচিত যা দেখলেই বুঝা যায়
৭) ঘাসফুল
কেওবা অযন্তে অবহেলায় পায়ে মারায় , নীলাজী বা চোরাকাটা হলে তো ঘাষ ফুলের দুর্গতির সীমা নাই , তবে একে আদর করে কেওবা খোপায় পুরে , অনেক প্রজাপতি আবার ঘুরে বেড়ায় অপরুপ সুন্দর ঘাস ফুলে ফুলে ।
আপনার কবিয়াল ফাল্গুন হতে ধার করা বনফুল দিয়ে যৎসামান্য যা সাজালাম তার সাথে আপনার পক্ষ হতে আরো রসদ যোগানের অপেক্ষায় রইলাম, আপনার কবিতায় ছন্দগানে এরা পাবে আরো মহাত্ততা , কামনা করি রচিত হবে কবিতার ছন্দে ছন্দে বন ফুলের জয় গান ।
বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল
১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৭
সোহানী বলেছেন: যথারীতি ড: আলী তাঁর নিজ মহীমায় ফিরে এসেছেন অনেক প্রতিক্ষার পর। আপাতত: অফিসে তাই বেশী কিছু বলছি না, বাসায় ফিরে আবার উকিঁ দিবো .....................
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দেশী বিদেশী ফুল নিয়ে নিরন্তর গবেষনা যার , উঠুনে দেশী বিদেশী হাজার গোলাপ আর গৃহ কোনে বিবিধ প্রকারের টিউলিপের সমাহার , এমন বিশ্বমানের ফুল প্রেমিক সোহানী'পুর পুণরাগমনের অপেক্ষায় রইলাম ।
১৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:২০
পান্হপাদপ বলেছেন: আপনাকেও শুভেচ্ছা | অসাধারণ লেখা
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: লেখাটি অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
বাসন্তি শুভেচ্ছা রইল ।
১৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:৩৪
নূর-ই-হাফসা বলেছেন: বাহ ! দারুন সব ফুলের ছবি আর বর্ণনা ।
বসন্তের শুভেচ্ছা ।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৭:৩৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ফুল গুলি দারুন অনুভুত হওয়ায় আপ্লুত হলাম ।
আপনার প্রতিউ বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
১৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:৩২
মলাসইলমুইনা বলেছেন: আলী ভাই : "বন্যেরা বনে সুন্দর ...." কবির এই কথাতো নিদারুন মিথ্যে প্রমান করে দিলেন | এই ফুলগুলো বনে কেন হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসেও দিব্বি জায়গা করে নিতে পারবে, এই বসন্তে প্রেমিক র্প্ৰেমিকার হাতে তুলে দিতে পারবে এই যেকোনো ফুল ভালোবাসার কথা জানাতে (শুধু Dracula Simia নিয়ে একটু সন্দেহ আছে ওটা প্রেমিকাকে দেওয়া যাবে কি না সে সম্পর্কে !) |জাপানিজ ক্যামেলিয়া গুলো দেখে মুগ্ধ হলাম | চমৎকার বাসন্তী পোস্ট আলী ভাই | তবে সবচেয়ে খুশি হলাম আপনি একটা বড় পোস্ট দেবার মতো সুস্থ্য হয়ে উঠেছেন বলে | অনেক ভালো থাকুন সব সময় সেই কামনা এই বসন্তে |
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ মলাসইলমুইনা। এই ধরনীতে বন কি আর থাকছে । এই সুন্দর বসুন্ধরা তো বলতে গেলে আজ বন শুণ্যই হতে চলেছে । বনের জীব বাঘ, সিংহ হাতী লোকালয়ে মনুষ্য সমাজের কাছে চলে আসতেছে দলে দলে বিবিধ কারণে । তাদের অস্তিত্ই বলতে গেলে বিলীন হতে চলেছে । অযত্ন অবহেলায় খাদ্যের অভাবে তারা দিকভ্রান্ত হয়ে ছুটছে লোকালয়ে , বরণ করছে করুন পরিনতি । এইতো সেদিন খবরের কাগজে ছবি সহ দেখলাম আসামের জঙ্গল হতে লোকালয় মুখে ছুটে অাসছে শতাধিক হাতি , আর ট্রেণের নীচে চাপা পরে সাথে সাথেই মারা গেছে পাঁচটি হাতী , রেলের পাশে তাদের মৃতদেহ পরে থাকার দৃশ্য দেখে খুবই মর্মাহত হলাম ।
বন্যদের তাই বনে রেখেই যথাযথ মর্যাদায় তাদের পরিচর্চা আজ সময়ের দাবী । বন্যেরা বনে থাক সুন্দর, এই আন্দোলনের ব্যপক প্রসারতা প্রয়োজন । ওয়াইট হাউজতো বিশ্ব জলবায়ু সম্মেলনে নীজেদের অসহযোগীতামুলক মনোভাব প্রকাশ করছে বিবিধ প্রকারে । এতে করে জলবায়ুর বিরোপ প্রভাবে বন ভুমির উপরেও মারাত্মক প্রভাব পড়বে । বন্যেরা কি বনে আদৌ থাকতে পারবে ।
পোষ্ট টি লম্বা হলেও শব্দের পরিমান খুবই কম , হাজার শব্দের নীচেই হবে মনে হয় , বেশি আর লিখতে পারলাম কই । Dracula Simia দিয়েও মনে হয় ভালবাসা নিবেদন করা যাবে । আজকালকার অনেক টিভি সিরিয়াল নাটকে দেখি বানরের মুখোষ পরে প্রেমিক প্রেমিকা একে অপরে প্রেম নিবেদন করছে !!!
পোষ্টের ফুলের ছবিগুলি ভাল লেগেছে শুনে খুশী হলাম ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
১৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:৫৯
সোহানী বলেছেন: আসলাম আবার!!!
যখন দেশে থাকতাম তখন ভাবতাম অামাদের দেশ হলো ফুলের রাজত্ব। ইউরোপ আম্রিকা ঠান্ডার মধ্যে কিভাবে ফুল বাচঁবে? কিন্তু না...... শুধুমাত্র মাস তিনেক তীব্র সূর্যের আলোর সামারে যে এতো রঙ্গিন ফুটতে পারে তা না দেখলে বিশ্বাস করতাম না। শুধুই ফুল না, বীজ লাগায়ে গাছ হয়ে ফুল ফুটে আবার নতুব বীজও তৈরী হয় এ তিন মাসে। যাহোক, সে তীব্র সৈান্দর্য্য ব্লগের বন্ধুদের সাথে শেয়ার করার জন্য প্রায় যেখানেই ফুল দেখি ছবি তুলে রাখি। কিন্তু সে শেয়ারিং হয়ে উঠেনি এখনো... এরই মাঝে আপনার ফুলের ছবি। গত কালেই ভ্যালেন্টাইন এর দিনে স্টোরে যেয়ে দেখি গোলাপের রাজত্ব। কত রংয়ের যে গোলাপ এরা এনেছে মাথা খারাপ অবস্থা.... কিছু শেয়ার করলাম আপনার ফুলেল পোস্টে। তবে আপনার ফুলগুলোর বেশীর ভাগই চিনি না... যদিও আমার ফুল বিষয়ক জ্ঞান একেবারে তলানীতে .. বরাবরের মতই অসাধারন পোস্টে অনেক অনেক ভালোলাগা.....
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ওয়াও সুন্দর সব ফুলের ছবি ।
শিতের দেশে ফুল জন্মানোর বিষয়ে বলেছেন সুন্দর কথামালা । ফুলের প্রতি আপনার প্রিতীর কথা ব্লগের সকলের জানা ।
ফুল এখন আর শুধু সৌখিন বিলাসী বন্তুই নয় , এটা হয়ে উঠেছে বিশ্বজুরে বানিজ্যিক সম্ভাবনা । খুলে দিচ্ছে জীবন জীবিকার সহজ সুন্দর রাস্তা ।
আমাদের দেশের ফুল চাষীরাও পিছিয়ে নেই । দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় মাঠজুড়ে ছড়িয়ে থাকা ফুলের ঝোপা দেখে দূর থেকে মনে হয় সবুজ মাঠে যেন কোন মহামান্যকে সংবর্ধনা দেবার জন্য হলুদ গালিচা বিছায়ে রেখেছে। দেশে আসলে মনে হবে এ যেন আপনারই জন্য । দেশের বিভিন্ন অঞ্চল ফুল বিক্রির হাট বসে । প্রতিদিন বসা ফুল হাটে লাখ লাখ টাকার ফুল ক্রয় বিক্রয় হয়। স্থানীয় ব্যবসায়ীরা হাট থেকে ফুল কিনে ঢাকা ও চট্রগ্রামের শহরাঞ্চলে এ ফুল সরবরাহ করেন।
বসন্তবরণ, ভালোবাসা দিবস ও আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস- এই তিন উৎসবকে সামনে রেখে দেশে জমে উঠেছে ফুল ব্যবসা। ইতোমধ্যে দেশের ফুলের দোকানগুলোয় বাসন্তি, হলুদ গাঁদা এবং জারবেরাসহ বিভিন্ন ফুলে ভরে উঠেছে। ক্রেতাদের চাহিদা অনুযায়ী জোগান দিতে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন ক্রেতা সহ ফুলচাষি, পাইকার ও শ্রমিকরা । বুঝেন এখন ফুলের কদর দিন কে দিন কেমন বাড়ছে ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
২০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৫
সোহানী বলেছেন: ধ্যাৎ এক ফুল এতােবার আসছে বাকিগুলা কই...
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ফুল বার বার আসলে কোন ক্ষতি নাই
এ বস্তু যত পাও তত নাও ।
শুভেচ্ছা রইল
২১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:০৮
অাব্দুল্লাহ অাল কাফি বলেছেন: এবার বসন্তবরণে বের হতে পারি নি।আপনার ফুলেল ব্লগে বসন্তকে বরণ করলাম মনে হচ্ছে।অনেক কষ্টসাধ্য তথ্যবহুল ও নান্দনিক লেখা।
২১) পৃথিবীর সবচেয়ে সুগন্ধী গোলাপটি কিন্তু বন্য গোলাপই বটে , কম পাপরী মেলে ফুটার জন্য সৌখিন কিংবা ফুলের বানিজ্যিক বাগানে উপেক্ষিত হলেও বনে থেকে নীজ গুনে সে এখনো গুণান্বিত ।
ফুলটি অন্যের তুলনায় সাদামাটা কিন্তু সৌরভে এতটাই মহীয়ান জেনে বিস্মিত হলাম।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বুঝতে পেরেছি খুবই মুল্যবান সময়ের ভিতর দিয়ে যাচ্ছেন , এখানে এসে বসন্ত যাপন কিছুটা হয়ে গেছে জেনে খুশী হলাম ।
পোষ্টে বলা কথাগুলোকে চয়ন করে পোষ্টের মুল বক্তব্যটিকে সুন্দর করে প্রকাশ করেছেন দেখে আনন্দিত হলাম ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
২২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৩
সুমন কর বলেছেন: আপনি পোস্ট না দিলে কিন্তু এসব সুন্দর ফুলগুলো আমাদের না দেখা হয়েই থাকত..........
ছবি আর ছোট ছোট কথা মিলিয়ে পোস্টটি সুন্দর হয়েছে। +।
শুভ সকাল।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , পোষ্ট সহ ফুলগুলি ভাল লেগেছে জেনে খুব ভাল লাগল ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
২৩| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১০:৩৯
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: অসাধারন! এ তো দেখছি ফুলের কোলাজ! ফাগুনের শুভেচ্ছা নেবেন।
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৪৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্ট টি অসাধারণ অনুভুত হয়েছে দেখে অনুপ্রাণীত হলাম ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
২৪| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: মনে হচ্ছে এক জীবনে কিছুই দেখা হলো না
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৩৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: সামুর ব্লগ জগতের বনফুলের রাজার আগমনে এ পোষ্টটি ধন্য হয়েছে ।
নিরলসভাবে বনে বাদারে ঘুরে প্রায় প্রতিটি পোষ্টেই দেশের বিচিত্র সব বনফুলে চিত্র দিয়ে যাচ্ছেন সুন্দর করে ।
বিষয়টির গভীবরতা টের পাওয়া যায় বাংলাদেশের বনফুল বিশেষ করে ঘাসফুলের ছবি খুজার জন্য গুগলে গেলে
সবখানেই শুধু দেখা যায় সাধা মনের মানুষের ব্লগের বিচিত্র মনোরম সব বনফুলের ছবি । যেমনি ছবি তেমনি তার উৎসের কথামালাও পাওয়া যায় সেখানে , সহজেই বুঝা যায় সেগুলি বেশী করে জন্মে কোনখানে । অনলা্ইনে বাংলাদেশের বনফুলের ইমেজ ভান্ডার সমৃদ্ধ করনের ক্ষেত্রে আপনার মহতি প্রয়াসের প্রতি রইল শ্রদ্ধা । আপনি এক জীবনে যা দেখেছেন শত জীবনেও তার ধারে কাছে যেতে পারব কিনা সন্দেহ ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
২৫| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ১১:১৫
সাদা মনের মানুষ বলেছেন:
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৫৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আহ্ এমন সতেজ চায়ের আমেজই আলাদা ।
আপনার জন্য বন ফুলের নির্যাস হতে তৈরী চা
২৬| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১২:৪৮
আল ইফরান বলেছেন: খুবই সুন্দর একটি পোস্ট, নতুন অনেক ফুল সম্পর্কে জানা হলো।
তবে আমার কাছে ফুল সুগন্ধী না হলে মনে হয় কি যেন এক অপুর্ণতা রয়ে গেছে।
নান্দনিক শোভা-বর্ধনকারী ফুল দেখতে ভালো লাগে কিন্তু নিজের কাছে নিতে ইচ্ছে করে না।
যে মাদকতা হাস্নাহেনা, কামিনী আর বেলী ফুলে, তার জুড়ি মেলা ভার জারবারা, কসমস আর ডালিয়ার মাঝে।
ভালো থাকবেন নিশ্চয়ই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৩:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ঠিকই বলেছেন ফুলের সৌন্দর্যের সাথে এর সুবাস না থাকলে মন ভরেনা ।
সে জন্যই তো হাসনা হেনা ও রজনীগন্ধার এত সুনাম ।
কামিনী ফুল যেন হারিয়েই যেতে বসেছে , তবে এর পাতার কদর ফুলের দোকান গুলিতে কেবলি বাড়ছে
কামিনী পাতা ফুলের তোরা তৈরীর জন্য গুরত্বপুর্ণ উপাদান হিসাবে ব্যবহৃত হচ্ছে । পাতার ভারে এর
সুগন্ধী ফুল টি যেন হারিয়ে না যায় সে বিষয়ে সকলের সচেতনতার বিশেষ প্রয়োজন রয়েছে ।
এ বসন্তে এক গুচ্ছ কামিনী ফুলের শুভেচ্ছা রইল
২৭| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:১৭
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: দারুণ উপভোগ্য অদেখা ছবিগুলোর সমারোহে অনাবিল মুগ্ধতা
পোষ্ট কৃতজ্ঞতা রাখছি ভাই, অনেক ফুলই আমি জীবনে প্রথম দেখলাম।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টটি উপভোগ্য হয়েছে শুনে ভাল লাগল । পৃথিবীতে হাজার হাজার প্রজাতির ফুল রয়েছে , এর কটিইবা আমরা জানি ।
প্রতিনিয়তইতো আমরা নতুন নতুন ফুলের সাথে পরিচিত হচ্ছি ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
২৮| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৩১
নাঈম জাহাঙ্গীর নয়ন বলেছেন: চারিদিকের ফুল ভ্রমরের মিলন সৌরভে সুরভিত হোক জীবন, ভালোবাসার হোক বিচরণ প্রাণ থেকে প্রাণে, বসন্তদিনে ফল্গুনী হাওয়ায় দোলে উঠুক সবার অন্তর মন।
ফাগুন শুভেচ্ছা
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার সুন্দর শুভকামনাগুলি বাস্তবায়ন হোক এ কামনা আমিউ করি
বসন্তের সুবাতাসে আপনার কাব্যের ভুবন আরো সমৃদ্ধ হোক ।
কবি প্রতিভাটিকে কবিতার ভুবনে কেন্দ্রীভুত ও বিকসিত করুন
এ বাসনা রইল ।
২৯| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:২৫
কানিজ রিনা বলেছেন: বসন্ত এল এল এলরে, আপনার ব্লগে
বসন্তের সমারহ এসেগেছে। অবাক মানুষ
চেহারার ফুল দেখে সকল সৃস্টির প্রশংসা
আল্লাহর। বলার ভাষা নাই পথ শিশুরা
ফুটে কার তরে, আমি বলব আমাদের
বিবেকের তরে। আহা আজিয়ে বসন্ত।
সকল মানুষের মনের কপটতা দুরে সরে
যাক ফুলের মত হৃদয় অবগাহন পবিত্রতায়
ভরে উঠুক এই কামনান্তে শ্রদ্ধা রেখে গেলাম।
সৃষ্টি সুখের উল্লাসে, অসংখ্য ধন্যবাদ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৪:৫৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: খুব সুন্দর কাব্যিক ভাষায় ফুল ও বসন্তের সুসমন্বয় ঘটিয়ে
হৃদয়ের সমস্ত অনুভুতি মিশিয়ে অনেক গুরুগম্ভির ভাবার্থমুলক
কথা সংক্ষপে বলে গেলেন । কথামালায় আমি মুগ্ধ ও আপ্লুত ।
পথশিশুরা ফুল হয়ে ফুটুক , নামহারা ফুলগুলি প্রাসাদ কাননে
ঠাই পাক , পরিচর্চা পাক জীবনের চাওয়া পাওয়ার আনন্দগানে
তাদের জীবন মুখরিত ও বিকসিত হোক । বিপন্ন নামহারা
পথে পথে ঘুরে ঘুরে বেড়ে উঠা পথকলিগুলি রংড়ীন পাপরিমেলে
সৃস্টি সুখের উল্লাসে সমাজের আর দশটি মানুষের মত জীবন
গড়ে তুলুক, আপনার এ ভাবনার প্রতি শ্রদ্ধা জানাই ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
৩০| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:৫৫
বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ছন্দে ছন্দে দুলী আনন্দে
আমি বনফুলগো!
গানটিই মনে পড়ল অসাধারন, দুর্লভ, অদেখা সব ফুলেল পোষ্ট পড়তে পড়তে।
দারুন দারুন ঋদ্ধ অনেক মন্তব্যের মাঝেই যেন আমার সব কথা আগেই বলা হয়েছৈ গেছে!
তাই এই ক্ষনে কেবলই রইলা মুগ্ধতা। অনন্ত, অসীম অপরা
++++
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: জহুরী জহুর চিনে, কবি চিনে কাব্যকথা
তাইতো কবি সবকিছুতেই মনোরমভাবে লাগায় কাব্যগাথা,
কথার পিঠে কথা গেথে তাকে দেয় কাব্যিক অমরতা ।
কবির কথা কভু হয়না বলা শেষ , বিন্দু হয়ে জলকাব্যে
প্রবাহিত হয়ে গড়ে তুলে মহাসিন্ধু মহাসাগর বিশেষ ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
৩১| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৯:৫০
নীলপরি বলেছেন: অভিনব ও সুন্দর পোষ্ট। কিন্তু আজ আমার নেট স্লো । ছবি গুলো ঠিকমতো খুলছে না। আবার আসবো।
+++++
ফাগুনের শুভেচ্ছা রইলো।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৩৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ছোট্ট একটি শব্দ অভিনব দ্ধারা কত কথাই না বলে গেলেন , হতে পারে তা আলঙ্কারিক (fancy ) কিংবা অভূতপূর্ব, অদৃষ্টপূর্ব (unprecedented), অপূর্ব, অপরূপ, নজিরহীন,(extra special) অতি অদ্ভুত, অতি অস্বাভাবিক, নূতন, নয়া (new) , নব্য (new-fashioned ) , আনকোরা( fresh ) বা পূর্বে অজানিত, আরো কত কিচুই না বুঝাতে পারে, কবিরা উপযুক্ত শব্দ প্রয়োগে কতই না পারঙ্গম তা সহজেই বুঝা যাচ্ছে।
ইন্টার নেট স্পীড বাড়লে ফুলের ছবিগুলি দেখে নিবেন । পোষ্টে এত এত প্লাসে আপ্লুত ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
৩২| ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৫৩
রিএ্যাক্ট বিডি বলেছেন: MOBILE CHOR || NEW BANGLA SHORT FILM 2018[Emotional] |
Link:- https://youtu.be/kcJnjzeg-mA
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনার ব্লগে গিয়ে আপনার পোষ্ট এর শিরোনামে MOBILE CHOR লেখাটুকুই দেখে আসলাম ।
৩৩| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১:৫৩
উম্মে সায়মা বলেছেন: কী সুন্দর সুন্দর সব ফুল! অনেক ভালো লাগল পোস্ট।
ফাগুনের শুভেচ্ছা ডঃ এম এ আলী ভাই।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৫:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টের ফুল গুলি সুন্দর দেখায় জেনে ভাল লাগল ।
এবারের বসন্তে করবী ফুলের শুভেচ্ছা রইল ।
৩৪| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:২৪
ধ্রুবক আলো বলেছেন: ব্যস্ত থাকায় দেরি করে পড়া হলো, বেশ ফুলময় একটা পোষ্ট। বসন্তের শুভেচ্ছা জানবেন।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: অতি ব্যস্ততার মাঝেও এসে ফুল দেখার জন্য ধন্যবাদ ।
আপনার প্রতিউ বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
৩৫| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:০৪
রিএ্যাক্ট বিডি বলেছেন: MOBILE CHOR || NEW BANGLA SHORT FILM 2018[Emotional] |
Link:- https://youtu.be/kcJnjzeg-mA
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: বস্তুটির ভিতরে কি আছে সংক্ষেপে বলে গেলে জানা যেত ।
৩৬| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৪:২০
সামিয়া বলেছেন: সুন্দর পোস্ট ।। ভালো লাগলো ।।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টটি সুন্দর ও ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
৩৭| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
আবুহেনা মোঃ আশরাফুল ইসলাম বলেছেন: খুব ভালো লাগলো তথ্যসমৃদ্ধ পোস্টটি।
১৩ তারিখে আমার নাতনির জন্ম হওয়ায় ১৩--১৬ পর্যন্ত খুব ব্যস্ত ছিলাম। আমার নাতনি নয়নতারার জন্য দোয়া করবেন আলী ভাই।
আপনাকে ধন্যবাদ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: পোষ্টটি সমৃদ্ধ হয়েছে শুনে ভাল লাগল ।
বনফুলের গুণের কথা বলে শেষ করা যায় না । নাতনীর জন্মের কথা শুনে খুশী হলাম । ফুলের এই পোষ্টে মনে পরে যায় বাংলাদেশের একটি বনফুল; চালতে ফুলের কথা । চালতা ফুল দেখতে বড়ই দৃষ্টিনন্দন যা নিজে চোখে না দেখলে বিশ্বাসই হবে না , একটি ফুলেই হয়ে যায় পাতায় ঘেরা দৃস্টি নন্দন একটি তোরা । বহুবিধ ভেষজ ঔসধিগুনসম্পন্ন ওই চালতা ফল ও ফুলের বিকাশ ও পরিপূর্ণতা বড়ই বৈচিত্রময়। এমন ফল বড়ই দূরহ যাতে প্রথমে ফল,পরে ফুল ও পূনরায় ফলে পরিনত হয়।।
ফলে -ফুলে - ফলে , ঘরে এসে গেছে নাতনী , তার প্রতি মেলে ধরা হলো শুভেচ্ছার ডালা খানি ।
দোয়া করি তার জীবন হোক ফুলের মত বিকসিত, শিক্ষায় দিক্ষায় জগতের জন্য হয়ে উঠুক আলোক বর্তিকা ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
৩৮| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫৪
শায়মা বলেছেন: সবচেয়ে প্রিয় বনগোলাপের ভালোবাসা রইলো এই পৃথিবীর সকল শিশুদের জন্য।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:১২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , প্রিয় ফুলের কথা জানা গেল ।
শুধু শিশুরা কেন বড়রাও ভালবাসে বনগোলাপের মালা
একুশের বই মেলায় নাকি
বনফুলের মালায় শোভিত ললনাদের
ভিরে সকল বই এর স্টল ভরে যায় ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
৩৯| ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সন্ধ্যা ৬:১২
সেলিম আনোয়ার বলেছেন: আপনি দারুন সব পোস্ট দেন।এটিও ব্যতিক্রম নয়। তবে ধুতরা ফুলের খালি বদনাম করা ঠিক হলো না। ওষুধ তৈরীতে এটির ব্যবহার আছে অজ্ঞান পার্টি শুধু বাজে কাজে ব্যবহার করে ।
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:২৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: আপনি ঠিকই বলেছেন ধুতুরা ফুলের অনেক ভেষজ গুন আছে । ভেষজ চিকিৎসা শাস্ত্রে বর্ণিত প্রধান উদ্ভিদের মধ্যে এই ধুতুরা অন্যতম । শ্বাসকষ্ট কমানোর জন্য ধুতুরা গাছের পাতা, ফুল, ফল উপকারী। বাতের ব্যথা কমাতে এর পাতার রস সরিষার তেলের সাথে ব্যবহার করলে ব্যথা কমে যায় । এটা মানুষের টাক সমস্যা দূর করে। যৌনশক্তি বৃদ্ধি করে(সুত্র - আঃ খালেক মোল্লা ( আক্টোবর ২০০৯) সম্পাদিত লোকমান হেকিমের কবিরাজী চিকিৎসা গ্রন্থে উল্লেখ রয়েছে ) । তবে এ কথাও সত্য যে ধুতুরা গাছের সমস্ত অংশই বিষাক্ত। এতে আছে বিপজ্জনক মাত্রার Tropane Alkaloids নামক বিষ। এই গাছের বিষক্রিয়ায় মানুষ বা পশুপাখির মৃত্যু পর্যন্ত হতে পারে। এ কারণে অনেক দেশেই ধুতুরার উৎপাদন, বিপনন ও বহন আইনত নিষিদ্ধ। বাংলাদেশে প্রতি বছর বহু লোক ধুতুরা বিষে আক্রান্ত হয়ে থাকেন। ধুতুরার বীজ থেকে চেতনানাশক পদার্থ তৈরি করা হয়। তাই এই ফুলটি যদিউ দেখতে খুবই সুন্দর তথাপি বদ লোক কতৃক এর অপপ্রয়োগের বিষয়ে সকলের সচেতন থাকা প্রয়োজন । তার পরেও এর সৌন্দর্যে মোহিত হয়ে কবি নজরুল লিখেছেন ধুতুরা ফুল নিয়ে গান । মহুয়া কাব্যে ধুতুরা ফুল নিয়ে থাকা গানটি তুলে ধরা হল , লিংকে ক্লিক করে গানটি শুনা যেতে পারে ।
কে দিল খোঁপাতে ধুতুরা ফুল লো
খোঁপা খুলে কেশ হ'ল বাউল লো॥
পথে কে বাজালো মোহন বাঁশি
ঘরে ফিরে যেতে হ'ল ভুল লো।
কে নিল কেড়ে তোর পৈঁচি চুড়ি
বৈঁচি মালায় ছি ছি খোয়ালি কুল লো॥
ও সে বুনো পাগল
পথে বাজায় মাদল,
পায়ে ঝড়ের নাচন
শিরে চাঁচর চুল লো॥
দিল নাকেতে নাক্ছাবি বাব্লা ফুলি
কুঁচের চুড়ি আর ঝুমকো ফুল দুল্ লো।
নিয়ে লাজ দুকূল দিল ঘাঘরি সে
আমায় গাগরী ভাসাল জলে বাতুল লো॥
ধন্যবাদ মুল্যবান কথা সমৃদ্ধ মন্তব্যের জন্য
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
৪০| ১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ১:৪৭
অয়ি বলেছেন:
বনের ফুল বনেই সুন্দর । মানুষের হাতে আসলে সৌন্দর্য্য হারাবে ।
১৯ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৫২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ব্লগে স্বাগতম , সুন্দর কথা বলেছেন ।
এরা বনে থাকে বলেই হয় যায় সুন্দরবন ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
৪১| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ ভোর ৬:১৩
রোকসানা লেইস বলেছেন: ভ্যালেন্টাই ডে তে আমার বাগান একদম শূন্য। ফুল নেই পাতা নেই। না পাতা আছে চির সবুজ গাছ গুলোয়। কিন্তু তাদের রাখা হয়েছে ক্রিসমাসের ডেকরেশনের জন্য। ভালোবাসার জন্য ব্যবহার করা যাবে না। সব কিছু কেমন যেন ভাগ করে নেয়া হয়।
তবে আরো আছে বরফ ফুল হা হা হা। অদ্ভুত সাদা ফুল সব গাছে। বাজারে প্রচুর ফুল সাউথ আমেরিকার বাগান থেকেই মূলত আসে।
ভ্যালেন্টাই ডে তে আমার বাগান একদম শূন্য। ফুল নেই পাতা নেই। না পাতা আছে চির সবুজ গাছ গুলোয়। কিন্তু তাদের রাখা হয়েছে ক্রিসমাসের ডেকরেশনের জন্য। ভালোবাসার জন্য ব্যবহার করা যাবে না। সব কিছু কেমন যেন ভাগ করে নেয়া হয়।
তবে আরো আছে বরফ ফুল হা হা হা। অদ্ভুত সাদা ফুল সব গাছে। বাজারে প্রচুর ফুল সাউথ আমেরিকার বাগান থেকেই মূলত আসে।
ভালোবেসে দেয়ার জন্য বা ঘর সাজানোর জন্য আমি বাগানের ফুল তুলতে পছন্দ করি।
এখানে অর্কিডের এক বিশাল ব্যবসা।
নানা বর্ণে আর নানা আকৃতির। নীল রঙের অর্কিড সবুজ রঙের অর্কিড দেখে অনেকটা সময় তাদের সাথে কাটিয়ে ছিলাম অবাক বিষ্ময়ে। তবে আমার প্রথম দেখা প্রথম প্রেম অর্কিড ছিল আমাগাছে ঝুলে থাকা বেগুনি দেশি অর্কিড গুলো।
রাতের রানী বছরে একবার ফুটে না। বর্ষাকালে বেশি ফুটে সারা বছর ধরে ফুটতে থাকে। আমাদের বাড়িতে বিশাল গাছ আছে। অনেক ফুল বছর ধরে ফুটতেই থাকে। আর সারা বাড়ি মুহিত হয়ে যায় মিষ্টি একটা গন্ধে। তবে রাতের অন্ধকারে চোখ মেলে ভোরের আলো ফোটার আগেই চোখ বন্ধ করে ফেলে।
আমাদের বাড়িতে কুমরো ফুলের বড়ার মতন ভাজি করে খাওয়া চলে নাইট কুইন ফুরের বড়া। আমার মায়ের অসম্ভব গাছ প্রীতি। কোথাও নতুন গাছের দেখা পেলে নিয়ে আসবেন। সে ভাবেই নিয়ে এসেছিলেন নাইট কুইন। প্রথমবার ফোটার সময় মা দেখতে পাননি। বাড়ি ছিলেন না বলে। আমরা সারা রাত আব্বার তদরকিতে ফুলের টব ঘরে এনে, টেবিলের উপর বসিয়ে।
রাতের রাণীর প্রথম ফোটা অধির এবং গভীর আগ্রহে দেখেছিলাম একটু একটু করে ফুটে ওঠা আবার ধীরে ধীরে বন্ধ হয়ে গেল চোখের সামনে।
ভালোলাগল ফুলের বিবরণ এবং ছবি দেখতে।
শূন্য ফুলের ফুলেল শুভেচ্ছা
অন্তরের আন্তরিকতায় রঙিন থাকল
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৯:৩৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: শুভেচ্ছাটুকু নিয়ে ঘুমাতে গেলাম ।
এক ঘুম দিয়ে পরে আবার জবাব দিতে আসব ।
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:৩০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ফাগুনের এই আগুন ঝরা বসন্তে
যাদের বাগানের গাছে নাইরে ফুল
তাদের মনের জ্বালা মিটাইতেই ফুটে বরফের ফুল ।
এমনি দিনে উপায়তো আরো আছে
পাঠিয়ে দিয়েছি তব বাড়ীর কাছে
বসন্তের ফুল ফুটা আস্তা গ্রীন হাউজ বাগান একটা
বাড়ীর পাশের আমগাছের সেই সুখ জাগানিয়া স্মৃতিময়
বেগুনী অর্কিডটা আরো বেশী করে মনে পড়ুক
বসন্তের জ্বালমাময়ি আগুন মনে বেশি করে লাগুক
কি আছে জীবনে শীতল করার জন্য বরফ ফুলতো
আছেই নীজ ঘরের আঙ্গিনার একান্ত কাছে ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
৪২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ সকাল ৮:২৫
মিরোরডডল বলেছেন: Amazing!! I love purple number 3 & 4. But number 22 is the best one. I wish your desire will be our desire too and one day it'll come true.
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১০:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ব্লগে স্বাগতম । আপনার সুন্দর চয়েজের প্রসংসা করছি ।
আমার কামনার সাথে ঐক্যমত পোষনের জন্য ধন্যবাদ ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল ।
৪৩| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ৮:০৬
জুন বলেছেন: ডঃ এম আলী এমন ফুলের সমাহারে আমি কই ছিলাম !! আসলে আপনি এখন নিয়মিত লেখক পদ পরিত্যাগ করে পাঠক পদে অভিষিক্ত হয়েছেন তাই বোধ হয় মনেই ছিল না আপনিও কিছু লিখছেন ইদানীং
এই বুনো ফুলগুলো দেখে শুধু মুগ্ধই নয় বিস্মিতও হোলাম । বানর অর্কিড আর ভুতুরে অর্কিড সত্যি বিস্ময়কর । এই ব্লগে আমি অনেকবারই অনেকের পোষ্টে বলেছি আবারো সেই কথাই বলি " ফুল সে মালীর সযত্ন চর্চায় বাগানেই শোভা বর্ধনই করুক আর পথের পাশেই ফুটে থাকুক তা প্রতিটি অসাধারন তার রূপ, রঙ আর সৌন্দর্য্যে । কোন একটি ফুল দেখেতো কখনো মনে হয় না এই ফুলটি কি বিশ্রী ! তখনই আমাদের মহান সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে মাথা নত হয়ে আসে । কি সুনিপুন কারিগর । সারা দুনিয়া জুড়ে এত কোটি কোটি বিভিন্ন প্রজাতির জিনিস সৃষ্টি করেছেন তার কোনটাই দেখেইতো মনে হয়না আরে এই গোলাপটি দেখছি বেলী ফুলের মত , বা আম পাতাটি এক্কেবারে জাম পাতার মতই দেখতে !
আপনার প্রতিটি লেখা আমাদের ব্লগের সম্পদ । বিভিন্ন চমকপ্রদ বিষয়গুলো অনেক গবেষনার মাধ্যমে অত্যন্ত সহজ সরল প্রাঞ্জল ভাষায় তুলে আনেন আমাদের সামনে । সত্যি আপনার এই কৃতিত্বকে সন্মান জানাতেই হয় অত্যন্ত শ্রদ্ধায় ।
আমিও আপনাকে একটি জংলী ফুল ঢোল কলমীর শুভেচ্ছা জানালাম
এটি কিন্ত সামুই দ্বীপের একটি নামকারা রিসোর্টের সামনে শোভা বর্ধন করে আছে । আমাদের গ্রামে যা সাধারনত বেড়া হিসেবে লাগিয়ে রাখে ।
অনেক অনেক ভালোলাগা রইলো আপনার লেখায় ।
+
২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১২:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: দুনিয়া জুরে ঘুরে ঘুরে কত শত সুন্দর সুন্দর ফুলের ছবি সংগ্রহ করে আপনার বিভিন্ন পোষ্টে সমাহার ঘটিয়ে সামু ব্লগকে সমৃদ্ধ করছেন , বিষয়টি সকলের নজর কাড়ছে । এ ব্লগে আপনি শুধু ইবনে বতুতাই নন, একজন অন্যতম প্রকৃতিবাদী ফুলরানী হিসাবেও স্বীকৃত । এখানেও ঢোল কলমীর মত একটি অনন্য সাধারণ বনফুলের ছবি দিয়ে এই পোষ্ট টিকে সমৃদ্ধ করেছেন । শুধু আপনার বাড়ী কেন, বাংলাদেশের গ্রামাঞ্চলে এই কলমী গাছটিকে ফসলের ক্ষেতের বেড়া হিসেবে ব্যবহার করতে দেখা যায় অহরহ । গ্রামে রাস্তা, পুকুর, বসতভিটা, ও খালপাড়ে এই ঢোল কলমি বেড়ে উঠে খুব সহজে । গ্রামের অনেক স্থানীয় মানুষ এই ঢোল কলমিকে প্রাকৃতিক বেড়া হিসেবে ব্যবহার করছেন। দেশের দ্বীপ বেষ্টিত নতুন জেগে উঠা চরে প্রাকৃতিক বেড়া হিসেবে ব্যবহৃত হচ্ছে ঢোল কলমি।অনেক জায়গায় গাছটির অতিরিক্ত অংশ রান্নার কাজে জ্বালানি হিসেবে ব্যবহার হচ্ছে দেদারছে । ছাগল গরুতে না খাওয়ার জন্য বেড়া হিসেবে এর ব্যবহার যেমন বাড়ছে তেমনি গ্রামাঞ্চলে সহজ জ্বালানী হিসাবে এটার চাহিদাও বাড়ছে । এটা সহজেই মারাও যায় না আবার লবণাক্ত পরিবেশে অনায়াসে এর বংশ বৃদ্ধি করে।এমন একটি প্রাকুতিক সৌন্দর্যময় বনফুল গাছকে মন্তব্যের ঘরে জোরে দিয়ে পোষ্ট টিকে সমৃদ্ধ করার জন্য কৃতজ্ঞতা রইল ।
ঢোল কলমি যা pink morning glory হিসাবে জগতে প্রসিদ্ধ , ্মএটা লত কনভলভালাসি পরিবারেরই এক প্রজাতির গুল্ম। পৃথিবীতে প্রয় ১০০০ প্রজাতির বাহারী কলমী রয়েছে । কলমী ফুলের বিষয়ে আপনার অসাধারণ প্রীতির ফসল হিসাবে একে নিয়ে একটি মনমাতানো পোষ্ট দেখার অপেক্ষায় থাকলাম ।
বসন্তের শুভেচ্ছা রইল
৪৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ দুপুর ২:১০
জুন বলেছেন: আলী ভাই আপনি শুধু ঢোল কলমী নিয়েই বলে গেলেন । আমি যে মন্তব্যের প্রথম অংশে কত কিছু বল্লাম তা নিয়ে টু শব্দটিও করলেন না দেখে বড়ই কষ্ট পেলাম আমাদের গ্রাম অর্থ আমাদের নিজ বাড়ি না আলী ভাই । আমি মিন করেছি আমাদের বাংলাদেশের প্রায় গ্রামের কথা।
ঢোল কলমী নিয়ে সুন্দর ও অত্যন্ত তথ্যপূর্ন একটি প্রতি মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ । নিয়মিত লিখবেন । বিভিন্ন বৈচিত্রময় বিষয় নিয়ে ব্লগে আপনার লেখা অনেক অনেক মিস করি।
ভালো থাকুন আর সুস্থ থাকুন । শুভেচ্ছা অপরান্হের
২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৫:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: যথাথথভাবে প্রতি উত্তর না করার জন্য মনে কষ্ট পাওয়ায় ক্ষমাপ্রার্থী , দয়া করে নীজগুনে ক্ষমা করে দিবেন । আমি নীজেও ভাল করে জানি কোন কিছু আমি প্রথমেই সহজে বুঝতে পারিনা । তাই ভুল করি প্রতি পদে পদে আর ভুল করে করেই কিছুটা শিখি । ধন্যবাদ ভুলটি ধরিয়ে দেয়ার জন্য । আপনার পুর্বের মন্তব্যে বনফুলের ছবি দেখে মুগ্ধতা । বিস্ময়তা এবং বনফুল সম্পর্কে অনেক মুল্যবান কথাও ছিল । অনেক বিষয় জানতে পেরেছি সে জন্য কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হল । কলমীর বিষয়ে আপনার দেয়া ধন্যবাদ সাদরে গৃহীত শরীরটা আরো একটু ভালো হলে চেষ্টা করব নিয়মিত লিখতে । আমার সুস্থতা কামনার জন্যও কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
নিরন্তন ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
৪৫| ২৫ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ১১:০৮
নীলপরি বলেছেন: আবারো দেখলাম ও পড়লাম । আর এককথায় অসাধারণ লাগলো । ++++++++++
২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ রাত ২:৪৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ আবার এসে দেখে পোষ্ট টিকে আসাধারন মনে করে অনেক অনেক অনেক ভাললাগার চিহ্ন দেয়ার জন্য ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৪৬| ০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:২১
মনিরুল ইসলাম বাবু বলেছেন: জানা হল অনেক কিছু
০৬ ই এপ্রিল, ২০১৮ রাত ১০:৩৪
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ , কিছু জানাতে পেরেছি জেনে ভাল লাগল ।
অনেক অনেক শুভেচছা রইল ।
৪৭| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ১২:৫৯
খায়রুল আহসান বলেছেন: প্রতিটি ফুলই কি অপরূপ সুন্দর, আলহামদুলিল্লাহ! স্রষ্টার সৃষ্টির বিস্ময়কর বৈচিত্র আর সৌন্দর্যের কথা ভাবতে ভাবতে জুন এর মন্তব্যে এসে মনে হলো, তিনি আমার ভাবনাটার কথাই প্রকাশ করে দিয়েছেন তার এ কথাগুলোতেঃ কোন একটি ফুল দেখেতো কখনো মনে হয় না এই ফুলটি কি বিশ্রী ! তখনই আমাদের মহান সৃষ্টিকর্তার উদ্দেশ্যে মাথা নত হয়ে আসে । কি সুনিপুন কারিগর । সারা দুনিয়া জুড়ে এত কোটি কোটি বিভিন্ন প্রজাতির জিনিস সৃষ্টি করেছেন তার কোনটাই দেখেইতো মনে হয়না আরে এই গোলাপটি দেখছি বেলী ফুলের মত , বা আম পাতাটি এক্কেবারে জাম পাতার মতই দেখতে!
এ ব্লগে আপনি শুধু ইবনে বতুতাই নন, একজন অন্যতম প্রকৃতিবাদী ফুলরানী হিসাবেও স্বীকৃত (৪৩ নং প্রতিমন্তব্য) - এ কথাটার সাথে আমি একমত।
বন্যফুলের বিলুপ্তি রোধকল্পে আইন আছে, রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর মত জনগণের জন্য কেন নেই- প্রশ্ন তথা ভাবনাটা বেশ ভাল লাগলো!
সবশেষে বলতে চাই, "ফুলের বনে যার পাশে যাই, তারেই লাগে ভালো".....
বনফুলদের জন্য মমতাভরা ফুলেল পোস্টে ২৪তম ভাল লাগা রেখে গেলাম + +।
০৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ। শ্রদ্ধেয় আহসান ভাই । সুন্দর মন্তবে অাপ্লুত । কোমরের ব্যাথায় খুবই অসুস্থ । ব্লগে বিচরণ করতে পারছিনা । আমার জন্য দোয়া করবেন । আপনার মুল্যবান পোষ্টগুলি দেখতে পারছিনা বলে মনে কষ্ট পাচ্ছি । একটু সুস্থ বোধ করলে আপনার ব্লগে যাব ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৪৮| ১৭ ই এপ্রিল, ২০১৮ দুপুর ২:১৭
নতুন নকিব বলেছেন:
কোন্ ফাকে যে চোখ এড়িয়ে
ফসকে গেল ফুলের এমন মেলা।
তাইতো এলাম দুমাস পেরিয়ে
অর্ধ শত কমেন্টস শেষের বেলা।
০৮ ই মে, ২০১৮ ভোর ৪:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ প্রিয় নকিব ভাই । বিলম্বে হলেও দেখেছেন বলে খুব খুশী হয়েছি । কিছুদিন ধরে কোমরের পুরাতন একটি ব্যাথায় খুবই অসুস্থ । ব্লগে বিচরণ করতে পারছিনা । আমার জন্য দোয়া করবেন । আপনার ধর্মীয় তথ্য সমৃদ্ধ পোষ্টগুলি দেখতে পারছিনা বলে মনে কষ্ট পাচ্ছি । একটু সুস্থ বোধ করলে আপনার ব্লগে বিচরণ করতে যাব ইনসাল্লাহ ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৪৯| ০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৮:২৪
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী ,
অনেকদিন পর আপনাকে ব্লগে আসতে দেখে ভালো লাগছে । মনে হচ্ছে পরমকরুনাময়ের ইচ্ছায় আপনি সুস্থ্য হয়ে উঠছেন ।
তাই "...............ভালবাসার কদর...।" পোস্টে ভালোবাসাটুকু জানিয়ে গেলুম ।
শুভেচ্ছান্তে ।
০৭ ই জুন, ২০১৮ রাত ৯:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন: ধন্যবাদ পরম শ্রদ্ধেয় আহমেদ জী এস ভাই । আপনার স্নেহমাখা ভালবাসা হৃদয়ে গেথে নিলাম ।
এ ব্লগে আমার সমবয়সী খুব কমই আছেন , একজন প্রথিতযশা ডাক্তার হিসাবে তা্ই বুঝতেই পারছেন আমার ব্যাক পেইনটা সহজে পুর্ণ আরোগ্যের মধ্যে সম্ভবত নেই, তবে আল্লাহ সদয় হলে পুর্ণ মাত্রায় সুস্থ হয়ে যেতে পারি যে কোন সময় । যাহোক বেকায়দায় কোন অনিয়মের মধ্যে পেলেই ব্যাথাটা জেকে ধরে , কোন কিছুতেই একে আয়ত্বে আনা যাচ্ছেনা । বেশ কিছুদিন আগে আমার কোন এক পোষ্টে মন্তব্যের ঘরে ডিক্স প্রল্যাপ্স জনিত ব্যক পেইন নিরাময়ের বিষয়ে আপনি যতার্থই বলেছেন । এদিকে সদ্য পাশ করা ডাক্তার মেয়েটার কঠোর তত্বাবধানে থেরাপী চলায় বেশীক্ষন ধরে একজায়গায় বসে বা শুয়ে লেখালেখি করতে পারছিনা । আরো দীর্ঘ সময় মনে হয় লেখা লেখির কাজ হতে একটু বিরত থাকতে হবে । তাই মাঝে মধ্যে এসে আপনাদের মুল্যবান লেখাগুলি দেখে যাব । ইতিমধ্যে অনেক লেখা দেখতে মিস করে ফেলেছি । একটু সুস্থ হলে সেগুলি দেখে ধন্য হব ইসনালাল্লাহ । দোয়া করবেন ।
শুভেচ্ছা রইল ।
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮ বিকাল ৩:০০
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ভাইয়া অনেক দিন পরে কোন পোষ্ট দিলেন!
আপনাকেও বাসন্তী ও ভালবাসা দিবসের শুভেচ্ছা।