নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সাহিত্য, সংস্কৃতি, কবিতা এবং সমসাময়িক সামাজিক বিষয়াদি নিয়ে গঠনমুলক লেখা লেখি ও মুক্ত আলোচনা

ডঃ এম এ আলী

সাধারণ পাঠক ও লেখক

ডঃ এম এ আলী › বিস্তারিত পোস্টঃ

একুশের চিরায়ত স্লোগান

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৮


আট চল্লিশে গর্জে উঠা
ভাষা আন্দোলনের পথ পেরিয়ে
বায়ান্নের একুশে ফেব্রোয়ারীতে এসে
রফিক, শফিক, জব্বার, সালাম, বরকতদের
রক্তে রচিত ভাষার স্লোগান ।

মায়ের ভাষার দাবী নিয়ে
গর্জে উঠা একুশের স্লোগান
বাংলার আঙ্গিনা পেরিয়ে
ছড়িয়ে পড়ছে বিশ্বময়।

একুশের ঊষালগ্নে
প্রান্তর থেকে প্রান্তরে
আজ গেয়ে উঠে লাখো জনতা
আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো
একুশে ফেব্রুয়ারি
আমি কি তোমায় ভুলিতে পারি।

এ গানের শেষ নেই
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে গাইবে
বাংলার আকাশ, নদী, খাল-বিল,
গাছ-গাছালি, বনের পাখি, কাঠ-বিড়ালী।

এ গানের মুর্ছনায়
বাংলার কিষান-কিষানির কন্ঠে
জাগে মুক্তির অভিযান
ছাত্র-শিক্ষক, কবি ও শিল্পীর
রচনায় আসে নতুন নতুন গান
শিল্পীরা আঁকলেন
নাট্যজনেরা লিখলেন
পেশাজীবিগন নেমে এলেন
কৃষক-শ্রমিকের আঙ্গিনায়
ঘরে ঘরে জম্ম নিল
গণঅভ্যুত্থান।

এভাবেই বায়ান্নর পথ বেয়ে
একুশের শহিদদের
রক্ত দিয়ে লেখা হলো
অমর সব স্লোগান ।

তোমার ভাষা আমার ভাষা
বাংলা ভাষা বাংলা ভাষা
রাষ্ট্রভাষা বাংলা চাই,
দিতে হবে, দিতে হবে ।

আমার ভাইয়ের বুকে গুলি কেন
জবাব চাই, জবাব চাই
আমার বোনের বুকে গুলি কেন
জবাব চাই, জবাব চাই ।

গণআন্দোলনের পথ বেয়ে
শ্লোগান এলো
সোনার বাংলা শ্মশান কেন
জবাব চাই, জবাব চাই
তুমি কে আমি কে
বাঙালী বাঙালী ।

পদ্মা-মেঘনা-যমুনা
তোমার আমার ঠিকানা
পিন্ডি না ঢাকা- ঢাকা ঢাকা
জিন্নাহ মিয়ার পাকিস্তান
আজিমপুরের গোরস্তান ।

বীর বাঙালী অস্ত্র ধর
বাংলাদেশ স্বাধীন কর
বীর বাঙালী অস্ত্র ধর
সোনার বাংলা মুক্ত কর ।

লাখো শহীদের রক্তে আর্জিত
মহান মোদের স্বাধীনতা
আমার প্রিয় মাতৃভূমি
আমার সোনার বাংলা
আমি তোমায় ভালোবাসি ।

ভাষার জন্য ৫২এর
পথ পরিক্রমায়
৭১-এর মুক্তিযুদ্ধের চেতনায়
সংগ্রামী জনতার
ক্লান্তিহীন পথচলায়
সমৃদ্ধ আজ বাংলার পথ-ঘাট
কিষান কিষানির আঙ্গিনা ।

একুশের বুক চিরে জেগে উঠা
বাংগালীর শাশ্বত স্লোগান
দিচ্ছে যোগান
বাংলাকে দাবায়া রাখার শক্তি
আজ আর কারও হবেনা
ঘরেওনা বাইরেওনা ।


ছবি সুত্র : https://www.wikiwand.com/bn/ কেন্দ্রীয়_শহীদ_মিনার

বিশেষ দ্রষ্টব্য : এটি একটি রিপোষ্ট
প্রথম প্রকাশ ২৬ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬।

মন্তব্য ৭৬ টি রেটিং +২১/-০

মন্তব্য (৭৬) মন্তব্য লিখুন

১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫১

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: ভাষা আন্দোলন থেকে একাত্তর

স্বাধীনতা আর মুক্তির সকল শ্লোগান যেন এক কাব্যে গেথে দিয়েছেন।

হায়! শহীদ মিনার আছে, একুশ আছে উদযাপন আছে!
শুধু নেই সেই অগ্নি স্ফুলিংগ!
এখন একুশেও হয় ভিন্নমতের দলন দমন
চেতনারা বন্দী ক্ষমতার হেরেমে
খাঁচার টিয়া ময়নার সাথে বারবণিতার রঙঢঙে!

সুবোধের সাথে সাথে বিবেক বন্দী
বাঘবন্দীর আসরে
একুশ আসে একুশ যায়
জাগেনা নাবিক বন্দরে!!!

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


দারুন হয়েছে মন্তব্যের ভাষা
কে বলবে নেই অগ্নি স্ফুলিংগ!
আছে শুধু বিস্ফোরনের অপেক্ষা ।

শুভেচ্ছা রইল

২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩৩

আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী,





একুশ থেকে একাত্তর- কবিতা এগিয়ে গেছে।
আপনার এই কবিতার কথার কিছু সূত্র ধরেই বলতে চাই --- জবাব চাই...জবাব চাই। কতো কিছুরই তো জবাব চাই!
কিন্তু দিচ্ছে না কেউ জবাব তার!

তবে ৯ম লাইনের " বিশ্বমাজার" শব্দটি কি " বিশ্বমাঝার" হবে ?

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৫৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


ধন্যবাদ , এখন ৯ম লাইনের ভ্রম সংশোধন করে গেলাম ।
পরে আবার আসব ফিরে এ ঘরে ।

শুভেচ্ছা রইল ।

৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:০৬

শাহ আজিজ বলেছেন: ভাল্লাগছে ।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ভাল লাগায় প্রীত হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল

৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:২০

রোকসানা লেইস বলেছেন: ভালোলাগল ........ইতিহাস কাব্য

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১০:১৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

ভাল লাগল জেনে খুশী হলাম ।
আপনার ব্লগবাড়ী দিন দিন সমৃদ্ধ হচ্ছে দেখতে পেলাম ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৫

চাঁদগাজী বলেছেন:


বাংগালীদের উৎসবের দিনের সংখ্যা কম; এখন ২১ শে ফেব্রুয়ারী উৎসবের মতোই হয়ে গেছে; যারা লিখতে ও পড়তে জানে না, তাদের কমপক্ষে উর্দু শিখার সুযোগ দিলেও তারা হয়তো জীবনে এত বন্চিত হতো না।

২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:২১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বলেন কি? বাংলাদেশ হলো বার মাস তের পার্বনের দেশ । বাংলাদেশে উৎসবের সংখ্যা একেবারে কম না ।
মুসলমানদের জন্য রয়েছে বিভিন্ন উৎসব যথা ঈদুল ফিতর, ঈদুল আযহা, চাঁদ রাত, আশুরা,
ঈদ-ই-মিলাদুন্নবী, শব-ই-কদর, শব-ই-বরাত, বিশ্ব ইজতেমা, ইসালে সোয়াব ( ওয়াজ মাহফিল )
বিভিন্ন ধর্মীয় পীড় মাসায়েলের ওরস পার্বন ।
হিন্দু ধর্মাবলম্বিদের জন্য দুর্গা পূজা, কালি পূজা, সরস্বতী পূজা, রথযাত্রা, দোলযাত্রা, জন্মাষ্টমী
বৌদ্ধদের জন্য বুদ্ধ পূর্ণিমা, মধু পূর্ণিমা, কঠিন চীবর দান, মাঘী পূর্ণিমা।
খ্রিষ্টান সমপ্রদায়ের জন্য বড়দিন, ইস্টার।

এছাড়া দেশাত্মবোধক ও জাতীয় উৎসব যথা ভাষা আন্দোলন দিবস, আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস,
ঢাকা বই মেলা, স্বাধীনতা দিবস, সশস্ত্র বাহিনী দিবস, শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস, বিজয় দিবস।

দেশীয় ঐতিহ্য নিয়ে উৎসব যথা বাংলা নববর্ষ -পহেলা বৈশাখ, বর্ষা উৎসব, নবান্ন উৎসব, পৌষ মেলা,
বসন্ত বরন - পহেলা ফাল্গুন, নৌকা বাইচ, জব্বারের বলি, বাউল উৎসব। জাতীয় পিঠা উৎসব, ঘুড়ি উৎসব।
অন্যান্য জাতীয় লোকজ উৎসব (সোনারগাঁ) ,ফোক সঙ্গীত উৎসব,আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলা।
রবীন্দ্রজয়ন্তী, নজরুল জন্ম জয়ন্তী ,অমর একুশে গ্রন্থমেলা,

দেশের উপজাতীয়দের জন্য বৈসাবী উৎসব। ত্রিপুরা ও তঞ্চঙ্গ্যাদের ‘বৈসুক’, মারমাদের ‘সাংগ্রাই’
আর চাকমাদের ‘বিজু’ – এই তিন উৎসবের নামের প্রথম অক্ষর থেকে ‘বৈসাবি’ উৎসবের নাম এসেছে৷
তিনটিই বর্ষবরণের অনুষ্ঠান৷ ফলে পার্বত্য এলাকার আদিবাসীরা সবাই মিলে বৈসাবি উৎসবে অংশ
নেয়ার মাধ্যমে নতুন বছরকে স্বাগত জানায়৷

দেশে স্থানীয় পর্যায়ে আয়োজিত উৎসবও কিন্তু একেবারে কম না, যথা লালন উৎসব, মধুমেলা,জসিম মেলা,
হাসন রাজা উৎসবসবাউল আব্দুল করিম লোকজ উৎসব ইত্যাদি ইত্যাদি ।

পাকিস্তানী আমলে আমরা যখন স্কুলে পড়ি তখন রেডিও পাকিস্তান ঢাকা হতে নিয়মিত স্কুলের ছাত্রদের জন্য একটি
উর্দু শিক্ষার আসর বসত । কিন্তু সে আসরে উর্দু না শিখে বরং উর্দুর প্রতি বিদ্বেষই জন্ম নিতো বেশী । এখন মনে হয়
ভাষা আন্দোলন সে সময়ে কেন এত শক্তিশালী আন্দোলনে পরিনত হয়েছিল । পাকিরা নীজেদের পরিনতি নীজেরাই
রোপন করেছিল বাংলা মুলুকে তাদের উর্দু শিক্ষার আসর জমিয়ে । সে সময় বাংলা মুলুকে উর্দু যে কত বঞ্চনাময় ছিল
তা শুধু ভুক্তভোগীরাই জানে ।

৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:১৭

চাঁদগাজী বলেছেন:



কবি বিদ্রোহী ভৃগু'র দরকার স্ফুলিং; গায়ে কেরোসিন ঢেলে হাঁটলে স্ফুলিং দেয়ার লোকের অভাব হবে না, মনে হয়।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ২:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


এখন অনেকটাই আদর্শহীনতায় ভুগছে সমাজ৷ জনতার দাবি নিয়ে যেখানে বলতে গেলে আন্দোলন নেই , সেখানে নতুন স্লোগানই বা আসবে কি করে । আগুনের শুরু হওয়ার জন্য তিনটি ইলামেন্ট যথা উত্তাপ, ফুয়েল তথা তেল, কেরাসিন , কাঠ কয়লা বা যে কোন কনভাস্টিবল পদা্র্থ সে সাথে অক্সিজেনের প্রয়োজন। প্রথম ইলামেন্ট হিট বা উত্তাপের জন্য কেরোসিনের প্রয়োজন নেই,এটা ভিতরেই জন্ম নিবে, যেমন এ কবিতার প্রতিটি স্লোগানের মধ্যেই দারুন উত্তাপ রয়েছে। অনুকুল পরিবেশ পেলেই তা অগ্নি স্ফুলিঙগে পরিনত হবে। তবে প্রথম ইলামেন্ট হিট বা উত্তাপ নিরোত্তআপ হয়ে গৃহকোনে বসে আছে ।
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে কিছু উত্তাপ দেখা গেলেও তার প্রভাব এর চাপাশে থাকা আন্য ইলামেন্টের উপর তেমন
পড়ছেনা। আরো কথা হলো উত্তাপের লক্ষ্য যদি সমাজের সার্বিক মঙ্গলের দিকে ধাবিত না হয়ে নিছক ক্ষমতার পালা বদলের
দিকে ধাবিত হয় তা হলে সেটা ক্ষমতাশীণদের হাতে থাকা বিবিধ ধরনের আধুনিক অগ্নি নির্বাপক যন্ত্রের ব্যবহারের
মাধ্যমে অকেজো হয়ে যাবে ।

সমাজের ছবি যেখানে অনেকটাই করুণ, সেখানে সমাজ পরিবর্তনের জন্য ভাষা শহীদদের চেতনা বুকে ধারণ করে অসীম ত্যাগ তিতিক্ষার বিনিময়ে কার্যকরী স্লোগান সমাজের অবহেলিতদের তাদের মাঝে থেকেই গড়ে উঠতে হবে । উপর থেকে চাপিয়ে দেয়া স্লোগান তার শক্তি হারাবে ।

শহড়ের ঘরের নিভৃত কোন থেকে স্লোগান উঠবে আর গ্রাম গ্রামান্তর তার প্রতিধ্বনি করবে, সে সময় মনে হয় চলে গিয়েছে ৷ সমাজের অন্যায়,অবিচার দুর্নীতি রোধে এখন রাজনৈতিক পট পরিবর্তনের (সকল রাজনীতির চরিত্র যে মোটামোটি একই রকমের তা এখন সমাজের সকলেই বুজেন) স্লোগান খুব একটা পানি পাবেনা। তাই বড় বড় কোন বুলি আওরানোর চেয়ে নিম্নবিত্ত মানুষের কাছে যে স্লোগান আবেদন রাখবে তা হল মানুষের জীবন জীবিকা ও শিক্ষা নিয়ে একুশের চেতনায় গড়ে উঠা স্লোগান। দেশের রাজনৈতিক দলগুলি সেই দিকে ঝুঁকছে এমন দেখা যাচ্ছেনা ।

৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৯

সেলিম আনোয়ার বলেছেন: সুন্দর। ৫২ থেকে একাত্তর আপনার কবিতা পড়ে আমি কবিতার মত কিছু একটা লিখে আমার পোস্টে আপনার মন্তব্যের নিচে পোস্ট করে দিয়েছি। মহান একুশের শুভেচ্ছা নিন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



আপনার কবিতার মন্তব্যের ঘরে থাকা কবিতাটি এক নজর দেখে এসেছি ।
সেটি একুশকে নিয়ে একটি আসাধারণ কবিতা হয়েছে । কবিতাটিকে
আপনার পোষ্টের কবিতার সাথে যুক্ত করে দিলে ভাল হবে অথবা
পৃথক একটি কবিতা হিসাবে পোষ্ট দিতে পারেন ।

আপনার প্রতিও রইল মহান একুশের শুভেচ্ছা ।

৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৫

রাজীব নুর বলেছেন: অনেক সুন্দর কবিতা। ভাষা অতি মধুর।
রিপোষ্ট হলেও ঠিক আছে। কারন আমি এই কবিতা আগে পড়ি নি।

ভালো থাকুন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



কবিতাটি সুন্দর হয়েছে শুনে ভাল লাগল ।
আপনার পোষ্টের ঘনত্ব এত বেশী যে
সময় করে সবগুলি পোষ্ট দেখা হয়ে
উঠেনা । তবে চেষ্টা করব সবগুলি
পোষ্ট দেখার জন্য ।

শুভেচ্ছা রইল

৯| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১০

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন:
কবি বিদ্রোহী ভৃগু'র দরকার স্ফুলিং; গায়ে কেরোসিন ঢেলে হাঁটলে স্ফুলিং দেয়ার লোকের অভাব হবে না, মনে হয়।

হা হা হা

আর আমার মনে পড়লো রবী ঠাকুরের কথা-

ওরে সবুজ ওরে আমার কাঁচা
আঁধ মরাদের ঘা মেরে তুই বাঁচা ;)

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


রবী ঠাকুরের কথাই ঠিক
তবে আমরা আর সবুজ থাকতে পারলাম কৈ ?
সকলেইতো বলতে গেলে আঁধমরা হয়ে আছি।
কবি নজরুলের কথাই মনে পড়ে
‌‌‌‌''দুলিতেছে তরি, ফুলিতেছে জল, ভুলিতেছে মাঝি পথ,
ছিঁড়িয়াছে পাল, কে ধরিবে হাল, আছে কার হিম্মৎ?
কে আছ জোয়ান হও আগুয়ান হাঁকিছে ভবিষ্যৎ।
এ তুফান ভারী, দিতে হবে পাড়ি, নিতে হবে তরী পার"।

১০| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৩

কালো যাদুকর বলেছেন: সুন্দর ইতিহাস কবিতা হয়েছে। শুভেচ্ছা নিন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

সুন্দর ইতিহাস কবিতা হয়েছে শুনে ভাল লাগল ।
শুভেচ্ছা রইল।

১১| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:১৯

হাসান মাহবুব বলেছেন: উদ্দীপ্ত উচ্চারণে ভালো লাগা।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:২৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার মত একজন গুণী ব্লগারের ভাল লাগায় আমি আপ্লুত ।

শুভেচছা রইল

১২| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:১৭

নেওয়াজ আলি বলেছেন:

কবিতায় সব শহীদের নাম লিখলেও আবদুস সালামের নাম লিখেননি। সকালে সালামের বাড়িতে গিয়ে ছিলাম শ্রদ্বা জানাতে। ফেনী জেলার দাগনভূঁইয়া উপজেলার সালাম গ্রামে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ৩:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

অনিচ্ছকৃত ভুলের জন্য আমি দু:খিত । এডিট করে কবিতায় লাগিয়ে দিয়েছি ।
বীর ভাষা শহিদ সালামসহ সকল ভাষা শহীদ ও ভাষা সৈনিকদের প্রতি
রইল বিনম্র শ্রদ্ধা । ভাষা শহীদ সালামের বাড়ীর ছবিটিকে মনের মনিকোঠায়
নিয়ে গেলাম । এই ছবিটি এখানে তুলে দেয়ার জন্য কৃতজ্ঞতা জানবেন ।
ছবিটি পোষ্টটিকে অনেক উচ্চতা দিয়েছে ।

শুভেচ্ছা রইল

১৩| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৩৬

কল্পদ্রুম বলেছেন: এখন তো স্লোগানের ধরণও বদলে গেছে। বায়ান্নর এই উদ্দিপ্ত স্লোগানগুলো পড়তেও ভালো লাগে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বায়ান্নর এই উদ্দিপ্ত স্লোগানগুলো পড়তেও ভালো লাগারই কথা । আমরা সকলেই জানি
বাঙালি জাতীয়তাবাদের মূলভিত্তি হচ্ছে বাহান্নর ভাষা আন্দোলন। স্বাধীন বংলাদেশ প্রতিষ্ঠার
পেছনে ভাষা আন্দোলনের গুরুত্ব অনস্বীকার্য। ভাষা আন্দোলনের মাধ্যমেই তৎকালীন পূর্ব বাংলার
গণতান্ত্রিক আন্দোলন সুসংহত হয় এবং অগ্রগতি লাভ করে। ভাষা আন্দোলনের চেতনাই জনগণের
মধ্যে পরবর্তীকালে বাংলাদেশে একাত্তরের মহান স্বাধীনতা যুদ্ধের এক নতুন চেতনার উন্মেষ ঘটায়
এবং এর মাধ্যমে ক্রমান্বয়ে বাঙালি জাতীয়তাবাদের বিকাশ ঘটে।

১৪| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৪:৪৫

সোহানাজোহা বলেছেন: “একুশ ছিনিয়ে আনা এক রক্তিম সম্মান -
একুশ গর্বে মাথা উঁচু করে দাড়াবার নাম”

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৩৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

খুবই মুল্যবান কথা বলেছেন ।
একুশ মানে মাথা নত না করা, একুশ মানে আমার মায়ের ভাষা, একুশ মানে আমার মায়ের
ভাষার সম্মান রক্ষার জন্য বুকের তাজা রক্ত ঢেলে দেওয়া, একুশ মানে শত বাধা বিপত্তি জয়
করে এগিয়ে চলা, একুশ মানে চেতনা, একুশ মানে দেশকে উন্নতির চরম শিখরে নিয়ে
যাওয়ার অদম্য মনোবল।

১৫| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ বিকাল ৫:১১

মিরোরডডল বলেছেন:




প্রিয় ব্লগারের প্রিয় লেখায় প্রিয় শিল্পীর কণ্ঠে ভাষার জন্য একটি প্রিয় গান








২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪৭

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



প্রিয় শিল্পীর কন্ঠে গাওয়া গানটি আবারো শুনলাম । এটি একটি কালজয়ি গান ।
এ দেশের কবি, সাহিত্যিক, সুরকার, গীতিকার ও গায়কগন একুশকে ধারণ করেছেন
তাদের লেখায়, সুরে ও কণ্ঠে। আর সেই সব গান, কবিতা আমাদের অনুপ্রেরণা দেয়।
একুশকে সাথে নিয়ে সামনে এগিয়ে চলতে পথ দেখায়।

একুশকে নিয়ে দেশের গুণী শিল্পীদের গানে আমরা পাই একুশকে সঙ্গে নিয়ে
সামনে এগিয়ে যাওয়ার অনুপ্রেরণা।

মন্তব্যের ঘরে প্রিয় শিল্পীর গানটির ভিডিও লিংক দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।
আশা করি আগ্রহী আনেকেই গানটি শুনতে পারবেন ।

শুভেচ্ছা রইল

১৬| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:২৬

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: আগের মূল পোস্ট পড়া হয়নি। ++++++++++++++++

পড়ে ভাললাগলো।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


পড়ে ভাল রাগায় খুশী হলাম ।
আপনার এত ভাললাগা সবই
ভাষা শহীদ ও ভাষা সৈনিকদের
প্রতি নিবেদন করা হল ।
শুভেচ্ছা রইল

১৭| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:১৭

অজ্ঞ বালক বলেছেন: বাহ, দারুণ ঐতিহাসিক কবিতা বলা চলে। রিপোস্ট ক্যা? নতুন কিছু দেন, পড়ি।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

দারুন লেগেছে শুনে আপ্লুত হলাম ।
একুশের স্লোগানতো চিরায়িত তাই
মনে হলো একে এই দিনে রিপোষ্ট
দিয়ে সকলের সাথে শেয়ার করি ।
নতুন পোষ্ট শীঘ্রই আসছে ।

শুভেচ্ছা রইল

১৮| ২১ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১১:৪২

রাজীব নুর বলেছেন: একুশের শুভেচ্চছা জানাই।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:০৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


আপনার প্রতিও রইল একুশের শুভেচ্ছা ।

১৯| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:১৮

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
রিপোস্টটা একেবারে নতুন মনে হচ্ছে!



দাবায়া রাখার শক্তি সাহস নেই কো
আজ কোন জাতির,
তবে নিজেদের ভেতর রেখেছি যতনে
আপোন রক্ত পিষাচিনীর।

কথা সেটাই, আমরা নিজেদের ভেতর রক্ত পিশাচদের যতনে রেখেছি কিন্তু স্বপ্ন বুনছি বাহির শত্রু থেকে নিরাপদ থাকার। অথচ আমাদেরকে নিজেদের রক্তের পিশাচরাই শেষ করে দিবে/দিচ্ছে দাঁড়িয়ে ওঠার পূর্বে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর ও মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২০| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১২:৩২

ওমেরা বলেছেন: বায়ান্নর ভাষা আন্দোলন দেখিনি একাত্তরের স্বাধীনতা যুদ্ধও দেখিনি । আপনার কবিতায় বায়ান্ন, একাত্তরের অগ্নিঝরা অনেক শ্লোগান জানতে পারলাম।
কবিতা অনেক ভালো লাগলো । ধন্যবাদ আপনাকে।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য ।
আপনাদের নব প্রজন্মের জন্যইতো এটি লেখা হয়েছে ।
আমাদের নব প্রজন্মের সকলেই জানুক সে সময়কার
গনমুখী স্লোগানগুলি ।

শুভেচ্ছা রইল

২১| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ রাত ১:০২

সোহানী বলেছেন: ওওও তাইতো এটা রিপোস্ট। আপনিতো কবিতা লিখেন না এখন।

কবিতায় অবশ্যই ভালোলাগা।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৪৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

বানান ভুল আমাকে ছাড়ছেনা , চোখেও এখন আর ভাল দেখিনা ।
কি বোর্ডের উপর নীচের শব্দগুলিতে বেশি মাত্রায় ভুল হয় ।
কবিতায় বানান নিয়ে বেশ টানাটানি হয়, তাই এ পথ
মারাতে সংকোচ হয় । জানি সাধারণ শব্দে বানান প্রমাদ
থাকলে তা পাঠকের কাছে বেশ দৃষ্টি কটু হয় । এটাই
স্বাভাবিক । সেজন্য গুণী ব্লগারদের কাছে কৃতজ্ঞও থাকি ।

যাহোক কবিতা ভাল লাগায় ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল

২২| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৬:১৫

মলাসইলমুইনা বলেছেন: আলী ভাই--
"এ গানের শেষ নেই
প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে গাইবে
বাংলার আকাশ, নদী, খাল-বিল,
গাছ-গাছালি, বনের পাখি, কাঠ-বিড়ালী।"


চমৎকার লাগলো লাইনগুলো। জ্বী,বাংলাদেশের যাত্রা এ'গানের সাথে সব সময়ই চলমান থাকবে ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:০৩

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


আপনার সুন্দর মন্তব্যে আমি আপ্লুত ।
আপনার কামনা সফল হোক
এ আশাই করি ।

অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।

২৩| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৪৯

রক্ত দান বলেছেন: ‘মারিয়ে’ শব্দটিকে ‘মাড়িয়ে করে’ দিন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১১:৩৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

ধন্যবাদ ভাল একটি দিক দেখিয়েছেন ।
'মারিয়ে' শব্দটির পরিবর্তে এ কবিতায় 'পেরিয়ে'
শব্দটি বেশী উপযুক্ত হবে । তাই এটিকে
এডিট করে পেরিয়ে করে দিলাম ।

২৪| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৯:৫২

রক্ত দান বলেছেন: ‘আছরে পরছে’ হবে ‘আছড়ে পড়ছে’। ‘ড়’ কে ‘র’ লেখা বন্ধ করুন।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১:১৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:




লেখার মধ্যে বানান প্রমাদের প্রতি আপনার বিশেষ লক্ষ আছে
দেখে প্রীত হলাম ।

'মারিয়া' তে থাকা 'র' তে যখন আপত্তি তখন শুধু ‘র’ অক্ষরটি কেন পুরো ‌মারিয়ে' শব্দটিকে
বাদ দিয়ে তদস্থলে পেরিয়ে বসিয়ে দিয়েছি । এখন বলেন এখানে কি ‘পেড়িয়ে‌’ লিখতে হবে ।
উভয় ক্ষেত্রেই শব্দটি ব্যাঞ্জবর্ণ দিয়ে শুরু শেষও ব্যঞ্জনবর্ণ দিয়ে । তাহলে একটির শেষে
কেন ‘র’ হবে আন্যটির শেষে ‘ড়’ হবে । বিষয়টি যদি দয়া করে একটু বিষদ ব্যখ্যা করে
বলতেন তাহলে বুঝতে পারতাম ও জানতে পারতাম । শব্দে বর্ণ প্রয়োগের একটি সর্বজন
গ্রহণযোগ্য বিধান থাকা প্রয়োজন । অনেকেই এমনভাবে লিখেন বলে আমাকেও কেন তেমন
করে লিখতে হবে যদি না সে সম্পর্কে কোন ষ্পষ্ট বিধান না থাকে ।

যতদুর জানি ‘রত্ব' ও 'ড়ত্ব' বিধান’ বলে কোন বৈধ বাংলা শব্দ অআছে কিনা তা সঠিক করে বলতে পারছিনা।
তবে এটি কোন প্রচলিত বিধান নয়, এমনকি অপ্রচলিত বিধানও নয় । এটা স্বীকৃত বিধানও নয়,
বাংলা ভাষায় এমন বিধান বলে কিছু নেই। ভবিষ্যতে হবে কিনা তাও জানিনা। শুধু বিভিন্নজন
তাদের লেখায় র ও ড় ব্যবহার করেছেন , তবে বহুল ব্যবহারটি অনুসরন করার যুক্তি ছাড়া আর
কোন ব্যকরণগত যুক্তি আছে কিনা তা জানার বড় আগ্রহ আছে । বলতে পারেন এটা একটি
কৌতুহল ।

দেশের প্রখ্যাত ধ্বনিতত্ববিদগন বলে থাকেন
‘র’ একটি দন্তমূলীয় বর্ণ। বর্ণটি উচ্চারণের সময়ে জিহ্বার অগ্রভাগ দন্তের মূল স্পর্শ
করে বলে এর এমন নামকরণ হয়েছে। অপরদিকে
‘ড়’ বর্ণের উচ্চারণের সময়ে জিহ্বার ডগাটি উল্টিয়ে অর্থাৎ জিহ্বার ডগার পিছন
দিকটি খুব দ্রুত মূর্ধা স্পর্শ করেই নীচ দন্তমূল স্পর্শ করাতে হয়।

‘র’ উচ্চারণের সময়ে জিহ্বার অগ্রভাগ না-উল্টিয়ে স্বাভাবিক রেখে অর্থাৎ
‘ড়’ বর্ণের উচ্চারণের সময়ে যেভাবে জিহ্বার ডগাটি উল্টানো হয় সেভাবে
না উল্টিয়ে উপরের দন্তমূল স্পর্শ করেই উচ্চারণ করা যায়।

সে হিসাবে ধ্বনি তত্বের দিক বিবেচনায় মনে হয় ‘ড়’ বর্ণের ব্যবহারের চেয়ে শব্দের
উচ্চারণের সুবিধার জন্য কোন বিশেষ ব্যকরণগত বিধান না থাকলে শব্দে ‘র‌’ বর্ণের
ব্যাবহারই অধিক যুক্তিযুক্ত ।

এখন দেখা যাক দেশের কবি সাহিত্যিক তাদের লেখায় বা কবিতায় হারিয়ে, মারিয়ে,
পেরিয়ে শব্দটিতে ‘র’ বর্ণের কেমন ব্যবহার করেছেন ।

১)চঞ্চল মন আলতা রঙ পায়ে মেখে
ঝরা পাতার পথ 'মারিয়ে' নুপূর পায়ে
ঝুমুর ঝুমুর চল চলে যাই ।

২) বাড়িতে ঢুকতে হলে কাদা' মারিয়ে' যেতে হবে ।
এতটা পথ যে অভিযাত্রিক ত্রুটি পার করে এসেছে ,
তাদের জন্য কাদা কোন ছার !

৩)পথচারী মানুষেরা কালো ;
কালো, ঐ ভয়ার্ত পাখিটি
তীরের গতিতে যেবা উড়ে যায় বাগান 'পেরিয়ে' ,
এমনকী স্তব্ধতাও বিবর্ণ , কঠিন।

৪) 'হারিয়ে' ফেলছি, হারিয়ে ফেলছি, হারিয়ে ফেলছি তাকে !
… সেতো চলে গেল !
আর ক্ষণিকের সাথে
হারিয়ে ফেলেছি অনন্তকাল আমি ।

যাহোক, মাত্র দিন কয়েক হলো সামু ব্লগে এসেছেন ।
ব্লগে বিচরণ মসৃন হোক , সকলের লেখা পড়ুন , লেখাটি
সম্পর্কেও কিছু বলুন , তার পরে বানান নিয়ে গঠণমুলক
কোন কথা থাকলে তা যুক্তি দিয়ে তুলে ধরুন । লেখায় জোড়ালো
যুক্তি থাকলে সানন্দ চিত্তে মেনে নেয়া হবে ।

উল্লেখ্য আমার বাংলা লেখায় বানান ভুল কেও দয়া করে ধরিয়ে
দিলে তা সানন্দচিত্তে গ্রহণ করে থাকি যদি তাতে যুক্তি থাকে ।

যাহোক কামনা করি ভাষা ও বর্ণবিদগন গবেষনা করে বের করুন কিভাবে
বাংলা বর্ণমালা হতে সমউচ্চারণমুলক বর্ণ সমুহ কমিয়ে বাংলার লিখন রীতিকে
আরো সহজ করা যায় । তাহলে বানান বিভ্রাট অনেক কমে যাবে । কেও কারো
লেখায় বিষয় বস্তুর চেয়ে সমউচ্চারণ মুলক বর্ণ ব্যবহারে অধিক মাত্রায় উচ্চকিত
হবেননা , বিষয়টি সহজ হবে সকলের জন্য । অবশ্য সমউচ্চারণমুলক বর্ণ সংখ্যা
কমাতে বেশ সময় লাগবে । মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গীরো পরিবর্তন প্রয়োজন হবে ।
সমউচ্চারণমুলক বর্ণ সংখ্যা কমানো গেলে বাংলা লেখন ও টাইপিং গতি অনেক
বৃদ্ধি পাবে ।

বেশী মাত্রায় রক্ষনশীলতা ভাষা উন্নয়নে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে । সংস্কৃত এক
সময় ছিল খুবই সমৃদ্ধ ভাষা , কিন্তু তার রক্ষনশীলতা তাকে আজ হারিয়ে যাওয়ার
পথে বসিয়েছে । তাই ভাষা ও বর্ণের সময়োপযোগী পরিবর্তন ও পরিমার্জন
প্রয়োজন । এটা পরিনামে ভাষাকে সমৃদ্ধ করবে ।

ধন্যবাদ

২৫| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ১০:৩০

কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসাধারণ।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল

২৬| ২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৩

ফয়সাল রকি বলেছেন: সুন্দর।
ভালো লাগা রইলো।

২২ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ২:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

সুন্দর ও ভালো লাগার জন্য ধন্যবাদ ।

শুভেচ্ছা রইল

২৭| ২৩ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৮

জুন বলেছেন: কত বছর আগের স্লোগান আজও আমাদের গর্বিত করে তোলে। ভাষার দাবীতে রুখে দাড়িয়েছিল এদেশের আপামর জনগন, তাদের কন্ঠে উদ্বেলিত সেই ডাকে আমাদের মননে জন্ম হয়েছিল স্বাধীনতার আকাঙ্ক্ষা যা ১৯৭১ এ পুরন হয়েছিল। ডঃ এম এ আলী ভাই আপনার স্লোগান কাব্যে অসংখ্য ভালোবাসা রইলো।
রাস্ট্র ভাষার আন্দোলনো করিলিরে বাংগালী,
তোরা ঢাকা শহর রক্তে ভাসাইলি"

শুধু স্লোগানই নয় এমন অসংখ্য গানও রচিত হয়েছিল ২১ এর শহীদদের স্মরণ করে।
+

২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ ভোর ৫:৫৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



হ্যাঁ শুধু স্লোগানই নয় অসংখ্য গানও রচিত হয়েছিল ২১ এর শহীদদের স্মরণ করে।
সেকথা এ পোষ্টের লেখনিতেও বলা হয়েছে ।
উল্লেখ্য ইদানিং কিছু লেখনিতে দেখছি
''রাষ্ট্রভাষা আন্দোলনও করিলিরে বাঙ্গালী/
তোরা ঢাকার শহর রক্তে ভাসাইলি''।

এই গানটিকে নিয়ে বিস্তর আলোচনা হচ্ছে ।
এই গানটির রচয়িতা ও সুরকার হিসাবে বাগেরহাটের প্রয়াত চারণ কবি সেখ শামসুদ্দীন এর নাম
উঠে এসেছে । বিভিন্ন লেখার সূত্র ধরে জানা যায়, ১৯৫২ সালের ২৩ ফেব্রুয়ারী সন্ধ্যায় বাগেরহাট
এ, সি, লাহা টাউনক্লাবে সর্বদলীয় সমাবেশে কবি শামসুদ্দীন নাকি স্ব-কন্ঠে এই গান গেয়ে ভাষা
আন্দোলনের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করেছিলেন। যাহোক গানটি খুব সুন্দর ।
সেই চারণ কবির প্রতি রইল শ্রদ্ধা ।

শুভেচ্ছা রইল

২৮| ২৪ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:১৮

জুন বলেছেন: আপনি যে ২১ কে নিয়ে রচিত বিভিন্ন গানের কথা বলেছেন আলী ভাই তাতো আমি আপনার এই অসাধারণ স্লোগান কাব্যেই পড়েছি :) অনেক গানের রচয়িতাকে সঠিক ভাবে চিনহিত না করা গেলেও পরবর্তীতে জনাব আবদুল লতিফের কন্ঠে জনপ্রিয়তা লাভ করে।
স্লোগানগুলো সংরক্ষণ করার জন্য আপনার এই ব্যাতিক্রমী কবিতাটি প্রিয়তে রইলো । ভালো লাগা পোস্ট প্রকাশের প্রথম দিকেই দিয়েছি :)

২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ সকাল ৮:২৪

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বিলম্বিত উত্তরের জন্য দু:খ্যিত ।
পোষ্টে আপনার ভালো লাগার নিদর্শন আমি
সে সময়েই দেখেছি , সেজন্য বিশেষ ধন্যবাদ ।
শরীরটা ভাল যাচ্ছেনা । দোয়া করবেন ।

শুভেচ্ছা রইল ।

২৯| ২৮ শে ফেব্রুয়ারি, ২০২১ দুপুর ১২:৩২

ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:




বাংলাকে দাবায়া রাখার শক্তি
আজ আর কারও নেই
ঘরেও না বাইরেও না।



ভাই সাহেব, আমার কাছে শেখ সাহেবের ভাষণের এই অংশটি খু্বই ভালো লাগে “সাত কোটি মানুষকে দাবায়া রাখতে পারবা না। আমরা যখন মরতে শিখেছি, তখন কেউ আমাদের দাবায়ে রাখতে পারবা না।” আপনার একুশের চিরায়ত স্লোগান কবিতায়ও এই অংশটি উঠে এসেছে। আসলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ১৯৫২ থেকেই শুরু হয়েছে যার শেষ হয়েছে ১৯৭১ এ।

আমি আন্তরিকভাবে দুঃখিত ভাই সাহেব, আমি আপনার লেখাটি পড়েছি কিন্তু যথা সময়ে জানান দিতে পারিনি, বাড়িতে জমিজমা নিয়ে খানিকটা ব্যস্ত ছিলাম, ঢাকায় এসেও খানিকটা ব্যস্ততায়।

ভাই সাহেব, আমার একটি প্রস্তাব আছে ২১শে ফেব্রুয়ারি, ৭ই মার্চ, ২৬শে মার্চ, ১৬ই ডিসেম্বর নিয়ে আমাদের দেশের জন্য দশের জন্য নতুন করে ভাবতে হবে। আমি কিছু লেখা প্রস্তাবনা হিসেবে শুরু করেছি আপনার সহযোগিতার প্রয়োজন হবে।

আপনার জন্য সব সময় দোয়া করি পরমকরুণাময় আল্লাহপাক আপনাকে ভালো রাখুন, সুস্থ রাখুন, ব্যস্ত রাখুন। ফি আমানিল্লাহ।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫৫

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বিলম্বিত উত্তরের জন্য দু:খিত ।
অপনি ঠিকই বলেছেন
আসলে বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধ ১৯৫২ থেকেই শুরু হয়েছে যার শেষ হয়েছে ১৯৭১ এ।

াআশা করি দেশের বাড়ির জমিজমা নিয়ে ব্যস্ততা কমেছ ।

আপনার প্রস্তাবিত ২১শে ফেব্রুয়ারি, ৭ই মার্চ, ২৬শে মার্চ, ১৬ই ডিসেম্বর নিয়ে আমাদের দেশের জন্য দশের জন্য নতুন করে ভাবনা সমুহ ও আপনার শুরু করা লেখা দেখার অপেক্ষায় রইলাম । প্রয়োজনে আমি সাধ্যমত সহযোগিতা করতে প্রস্তুত
আছি।

শুভেচ্ছা রইল ।

৩০| ০৩ রা মার্চ, ২০২১ দুপুর ২:৪৪

মনিরা সুলতানা বলেছেন: আমার গর্বের ইতিহাস !!
আমাদের ২১শ আমাদের ৭১ !!
ভালোলাগা ভাইয়া।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ রাত ১:১০

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


গর্বের ইতিহাসের প্রতি রইল শ্রদ্ধা ।

ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।

৩১| ০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ সকাল ৮:৩৪

অন্তরন্তর বলেছেন: ৫২ থেকে ৭১ সম্পূর্ণ ইতিহাস কবিতায় উঠে এসেছে আলী ভাই। অনেক ভাল লাগল।

০৪ ঠা মার্চ, ২০২১ রাত ১১:৫৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

ভাল লাগার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল

৩২| ১৭ ই মার্চ, ২০২১ রাত ১১:০০

খায়রুল আহসান বলেছেন: চমৎকার ভাষা-কাব্য!
রিপোস্ট হলেও, আমাদের এক উজ্জ্বল ঐতিহ্যের কবিতাকে সামনে নিয়ে আসার জন্য ধন্যবাদ।
এসব কবিতা কখনো পুরনো হবার নয়।
পোস্টে ভাল লাগা +।

২২ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৪৮

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



এসে দেখে মুল্যবান মন্তব্য রেখে
যাওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ঠিকই বলেছেন এ স্লোগানগুলি
পুরনো হবার নয় ।

শুভেচ্ছা রইল

৩৩| ২৮ শে মার্চ, ২০২১ রাত ১২:৫৪

শায়মা বলেছেন: রিপোস্টে ভালোবাসা ভাইয়া।

২৯ শে মার্চ, ২০২১ রাত ৩:২৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



একুশের স্লোগানগুলিকে
তাজা রাখার একটি
ছোট্ট প্রয়াস মাত্র ।
শুভেচ্ছা রইল ।

৩৪| ০৫ ই এপ্রিল, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২

অক্পটে বলেছেন: রিপোষ্ট হওয়ার কারণেই ত পড়তে পারলাম।
বাঙ্গালীকে চেনার, বাঙ্গালীর বোধশক্তিকে শাণিত করে যে দুটো বিশেষ দিন বায়ান্ন এবং স্বাধীনতা যুদ্ধ। দুটোকে একসাথে গেঁথে দিয়েছেন পড়ে শাণিত হলাম নিজেও।

আল্লাহ আপনাকে সুস্থ্য রাখুন।

০৬ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:২৯

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:


সুন্দর ও মুল্যবান মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।

আপনার জন্যও রইল
শুভকামনা ।

৩৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০২১ রাত ৯:৪৪

শায়মা বলেছেন: ভাইয়া!!!!!!!

নতুন বছরের পান্তাবুড়ি আর আমার পান্তাভাতের শুভেচ্ছা ভাইয়ামনি!!!


ভালো থাকো আরও আরও অনেক বছর!!!!!!

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৭:০৬

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:

পান্তা ভাতের আয়োজন আসাধারন সুন্দর হয়েছে ।
দেখে মুগ্ধ । বুড়িটাতে একেবারে ছুরি হয়ে গেছে ।

বাংলা নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল ।
কামনা করি জীবন হোক আরো সুন্দর ও বর্ণাঢ্যময় ।

৩৬| ১৫ ই এপ্রিল, ২০২১ ভোর ৪:৫৪

সৈয়দ তাজুল ইসলাম বলেছেন:
একুশের বুক চিরে জেগে উঠা
বাংগালীর শাশ্বত স্লোগান
দিচ্ছে যোগান
বাংলাকে দাবায়া রাখার শক্তি
আজ আর কারও নেই
ঘরেও না বাইরেও না ।


শৈল্পিক ভাবে জেগে উঠার এই গানে কবিতায় জানবেন নিরন্তর শুভকামনা। উপরের পঙক্তিগুলোর সাথে কেন যেন একমত হতে পারিনি! কেন যেন মনে হয় তারা সফল। নিজেদের জন্য যারা জাতিকে বিক্রি করতে মোটেও দিধা করে না। হ্যা, তারা পূর্ণ সফল হতে পারেনি ঠিকই, তবে তারা ব্যর্থ হয়নি পূর্ণ। এর ফাকে আমাদের 'দাবিয়ে রাখতে না পারা'র বেঁচে থাকা।

আবারো কবিতায় ভালোবাসা জানবেন।
নববর্ষের শুভেচ্ছা নিবেন।

১৭ ই এপ্রিল, ২০২১ সকাল ৭:১২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



ঠিকই বলেছেন , তারা অনেকটাই সফল,
পুর্ণ ব্যর্থ হয়নি, চারিদিকে আলামত সুষ্পষ্ট।
তাদের রাশ টেনে ধরতে হবে ।

আপনার জন্যও নববর্ষের শুভেচ্ছা রইল ।

৩৭| ২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ১:২৯

সাহাদাত উদরাজী বলেছেন: নুতন লেখা চাই। অনেক দিন হয়ে গেল!

২৪ শে এপ্রিল, ২০২১ রাত ২:৪১

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



নতুন লেখার বিয়য়ে অনুপ্রেরনা দেয়ার জন্য অনেক অনেক ধন্যবাদ ।
করুনাার হাত হতে নিরাময়ের পরে দুর্বল দেহে আরো কিছু ব্যধি
জাকিয়ে বসেছে ।লেখায় মনোনিবেশ করার জন্য আগের মত স্ট্যামিনা
পাচ্ছিনা । এছাড়া মরনঘাতি করুনায় আমার পরিবারের অনেক নিকট
আত্মিয় মৃত্যুবরন করেছেন । মানসিকভাবেও দুর্বল হয়ে পড়েছি ।
সুপ্রিয় সাহাদাত ভাই, আমার জন্য দোয়া করবেন ।
আপনার জন্যও শুভকামনা রইল ।

৩৮| ০৯ ই মে, ২০২১ ভোর ৪:২২

অনল চৌধুরী বলেছেন: ভাষা আন্দোলনের ৭১ বছর পরও হীনমন্যতার কারণে বাংলাকে সর্বস্তরে প্রতিষ্ঠিত করা যায়নি।
বাংলা একাডেমী পরিণত হয়েছে একটা মেলা আর ব্যবসা করা অথর্ব প্রতিষ্ঠানে, যারা উচ্চশিক্ষার বইগুলি বাংলায় অনুবাদ করতে পারতো।
এ অবস্থা মোটেও গৌরবের না।

০৯ ই মে, ২০২১ ভোর ৬:০২

ডঃ এম এ আলী বলেছেন:



বাংলাকে যে কোন মুল্যে সর্বস্তরে প্রতিষ্ঠিত করতে হবে ।
উচ্চতর পর্যায়ে বাংলায় পাঠ্য পুস্তক রজনার জন্য
সরকারকে প্রকল্প গ্রহণ করতে হবে । যথাযোগ্য
মানের পাঠ্য পুস্তক রচনার জন্য দেশের
বিষয় ভিত্তিক পন্ডিত বাহিনীকে
উপযুক্ত পারিশ্রমিকে ঐ প্রকল্পের
আওতায় নিয়োগ দিতে হবে ।

বাংলা ভাষাকে গৌরবের আসনে বসাতে হবে
সকলের সন্নিলিত প্রচেষ্টার মাধ্যমে ।



আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.