নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সাধারণ পাঠক ও লেখক
ঘাস ফড়িঙ কন্যার দু’চোখ আজ খোঁজেনা আর সবুজ পৃথিবী
কেবলি শুকনো ঝড়া পাতা পড়ে থাকে ঘাসের উপর
শুকনো আগুন হাওয়া লেগেছে আজ পৃথিবীর বনে
সে সবের ঢের আগে দুরন্তপনা ছিল ফড়িঙ কন্যার জীবনে
কাল বোশেখীর আগমনেও ঘাসের উপর বিছানা শুকনো পাতার
চারদিকে নিস্তব্ধতা যেন কাশবনে সন্ধ্যার আবছা অন্ধকার ।
আগমনী বর্ষার অস্পষ্ট জগতে জলহীন কাজলা দিঘী পারের শুপাড়ী বাগানে
উড়ল কিছুক্ষন,দেখল মনু্ষ্য স্বাপদেরা চলে গেছে ভিন্ন পথে ঈশ্পিত জনারন্যে
সুযোগ সন্ধানীরা বাঁশ ঝারের ফাঁক দিয়ে বট তলার আঁধার গলিতে নেমে আসে;
দু-একটা স্বাপদের আসা যাওয়া; ফিসফাস কথামালা উড়ে চুপে সন্ধ্যার বাতাসে
ঘাস ফড়িঙ এর ছোট্ট জীবনের অতীত ব্যাপ্তি আজো যেন লেগে আছে পাখায় পাখায়
ঐ সব ক্ষুধার্থ বকছানা, ঐ সব হিট এটাক ধানক্ষেত, খড়তাপে ক্লান্ত পথিকের হাটায়
হরিত শুকনো দুর্বা ঘাসের ফুলে ফড়িঙের খসে পড়া পাখনা রয়েছে ছড়িয়ে
বিজন প্রান্তরে হেঁটে চলে আজ, বলতে পারেনা হৃদয় গহীনের বৈশাখী মেলার কথা।
নেই আর দিগন্ত বিস্তৃত মাঠের কিনার প্রান্তরে সবুজের ঢেও
পড়ে আছে খড়কুটো উড়ে এসে লাগে গায়ে গতরে,
করোনার জীবানু হাতে মুখে ফুসফুসে বেঁধে গিয়ে নড়ে-চড়ে
অতিশয় ক্ষুদ্র অদৃশ্য জীবন্ত কণা চারিদিকে জীবনের উচ্ছলতা নাশ
আলেয়ার মতো ওই জীবন্ত গোলা উড়ে শূন্যে, কি রকম অবাধ বিকাশ
মুখোসের আড়ালে যাপিত জীবন, বেচে থাকার অপার আশা চেতনার কণা
ধারণ করে বুকে সদলে চিল্লায়, তবে এ সবই ব্যর্থ প্রয়াসের বিমুর্ত ধারণা
টিকার আশা চোরাকাঁটার মত অন্তরাত্মায় বিধে আছে
জানেনা সে প্রান্তর নক্ষত্র নদী আকাশ থেকে সরে গেছে
সেটাই স্পষ্ট, যদিও বাক বিতন্ডায় লিপ্ত, ঘটনা যে উল্টো তাই-ই ঠিক।
সহায়ক কর্মে নয়;অবহেলায় নিখিলের বিষ বৃক্ষ আজ নিজ বিকাশে উল্লসিত
চারিদিকে তাকিয়ে দেখে শকুনিরা নীজ ভাগ বাটোয়ারায় কতই না আজ মত্ত
কে আর চায় নিতে দুর্বাঘাসের বেদিতে আত্মাহুতি দেয়া ঘাস ফড়িঙদের তত্ত
জীবনের ঝুকি নিয়ে হাসিমুখে কাজ করে যাওয়া সেই জীবনগুলিইতো বাস্তবের যোদ্ধা
আর নয় হেনস্তা বা অবহেলা, কোয়ারানটিনে গৃহবন্দিদের হৃদয়ের কুর্নিশ তাদেরই প্রতি।
ছবি সুত্র : গুগল ইমেজ ভান্ডার এর পাবলিক ডমেইন
পোষ্টটি সম্মুখ সারির সকল করোনা যোদ্ধাদের প্রতি উৎসর্গিত
০২ রা মে, ২০২১ সকাল ৯:১৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
শ্রমিকদের কথা স্মরনে আনার জন্য ধন্যবাদ ।
দেশের সর্বোচ্চ স্তর থেকে শুরু করে দিন মজুর
সবাইতো শ্রমিক , তবে কেহ কুলীন আর কেও
অকুলিন , কেও বছরের পর বছর চাকুরী করে
পায়না ন্যয্য বেতন , কেও কাজ না করে
শুধু বেতনই নয় , প্রাপ্তি তাদের আরো
আসাধারন । সকল মেহনতি জনতার
প্রতি রইল অশেষ শ্রদ্ধা ।
২| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ৯:১৪
রোকসানা লেইস বলেছেন: ঘাস ফড়িঙ কন্যার কথা মালায় পৃথিবীর সুখ দুঃখ সুন্দর বন্দী করেছেন শব্দের খেলায়।
শুকনো আগুন হাওয়া জেগেছে আজ পৃথিবীর বনে
খুব হৃদয়ে গেঁথে গেল লাইনটি।
সকল দেশের সকল ফ্রণ্টলাইন ওয়ার্কারদের জন্য ভালোবাসা। আমার পক্ষ থেকেও থাকল।
শুভেচ্ছা রইল
০২ রা মে, ২০২১ সকাল ৯:২০
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
পৃথিবীটা সকলের কাছে নিরাপদ বাসযোগ্য
হোক এই মোর কামনা ।
শুভেচ্ছা রইল ।
৩| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ৯:৪৩
আহমেদ জী এস বলেছেন: ডঃ এম এ আলী,
চমৎকার একটি শিরোনাম দেখে লগইন হলুম। অপূর্ব এক নিবেদন।
হ্যা.... এ এক কঠিন কাল! এখন জীবন যেন ঘাস ফড়িংয়ের! দুরন্তপনা এখন যেন যোজন যোজন দূরের। উচ্ছলতা খুঁইয়েও ফড়িংয়েরা এখন ভাঙা ডানা নিয়ে ওড়ার নেশায় মত্ত। ঘাসে ঘাসে উড়ে বেড়ানোই যে তাদের কাজ!
এ্ই নিদেন কালের সকল ঘাস ফড়িংদের জন্যে ভালোবাসা। তারা উড়ে উড়ে যাক কালের ব্যাপ্তি ছাড়িয়ে খরতাপে পোড়া ফসলের মাঠ পেরিয়ে আরেক সবুজ ফসলের ক্ষেতে ..............
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
মনমাতানো মন্তব্যে চমৎকার কথামালায় মুগ্ধ ।
ঠিকই বলেছেন ঘাস ফড়িঙদের দুরন্তপনা আজ যোজন যোজন দুরে ।
গৃহকোনে বন্দী হয়ে তারা মরন যাতনায় ভুগছে দিনে দিনে ।
মাঠে প্রান্তরে সবুজ কোথায় পাবে । পাহাড়ে আগুনে গোলা
বনের প্রান্তে কয়লার অগুনের ধোয়া, শহরের প্রান্তে ইটখোলা
অভ্যন্তরে যন্ত্র ধানবের কালো ধোয়া, মাত্রাতিরিক্ত কার্বন
নিশ্বরণে সারা বিশ্ব আজ আগোনের গোলা , হিট এটাকে
সবুজ ধানক্ষেত ও মাঠ প্রান্তর ধুসর হতে ধুসরতর ।
পথের ধারে মাঠ , মাঠের পর মাঠ পেরোলেও
সবুজ ফোরায়না সে গান আর শুনা যায়না
বাংলার পথে ঘাটে । সেসাথে জীবনঘাতি
করোনা সাথে বয়ে নিয়ে যাওয়া যতসব
যাতনা , হাড়িতে নেই ভাত , চালে
নেই ছানি , মানব সেবায় সাথে
লাগে পত্রখানি , চিহ্ন দেখে বুজেনা
অবুজের দল কে করোনা যোদ্ধা
আর কে নয় , আইন বলে কথা
অবুজের হাতে আইন নীজেই
হয়ে যায় বৃথা । জীবন বাজী
রেখে পথ চলাদের প্রতি
জানাই শুধু বিনম্র শ্রদ্ধা।
শুভেচ্ছা রইল
৪| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ১০:০৩
জটিল ভাই বলেছেন: অসাধারণ.....অসাধারণ.....অসাধারণ.....
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৬:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
বুঝলাম অসাধারণ অনুভুত হয়েছে
কিন্তু কেন এমনটি মনে হল
একটু জানতে পারলে
আরো ভাল লাগত।
শুভেচ্ছা রইল
৫| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ১০:২২
কাজী ফাতেমা ছবি বলেছেন: অসাধারণ হয়েছে মিয়া ভাই...।কেমুন আছুইন
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ব্লগের গুণী কবি আর ছবি রাণীর কাছে পোষ্টটি
অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
বুঝলাম অসাধারণ অনুভুত হয়েছে
কিন্তু কেন এমনটি মনে হল
একটু জানতে পারলে
আরো ভাল লাগত।
কেমনযে আছি তা
পোষ্টের কথাতে
প্রচ্ছন্নভাবে
বিবৃত ।
শুভেচ্ছা রইল
৬| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ১০:৫৪
নেওয়াজ আলি বলেছেন: ফিরে আসুক সবুজ শ্যামল প্রকৃতি। ঘাস ফড়িং করুক মুক্ত বাতাসে লাফালাফি
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৭
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত ।
আপনার হৃদয় গহীন থেকে উচ্চারিত
ঘাস ফড়িঙদের উচ্ছল জীবনের কামনা
সফলভাবে বাস্তবায়ন হোক এ কামনাই করি ।
অনেক অনেক শুভকামনা রইল তব প্রতি ।
৭| ০২ রা মে, ২০২১ দুপুর ১২:০৯
বাবুরবাপ বলেছেন: সুন্দর.......
নতুন ব্লগে এসেছি। সবার সহযোগিতা চাই........
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
ব্লগে স্বাগতম । ব্লগে পথ চলা মসৃন হোক
এ শুভ কামনা রইল ।
৮| ০২ রা মে, ২০২১ দুপুর ১:৪২
শেহজাদী১৯ বলেছেন: দারুন কবিতা। ছবি আর কবিতায় অতুলনীয়।
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ধন্যবাদ শেহজাদী ।
মনোমুগ্ধকর মন্তব্যে আপ্লুত ।
আপনার লেখার হাত খুবই ভাল
সময় করে আপনার লেখাগুলি
পাঠের ইচ্ছা রাখি । সাহিত্যের
প্রতি আপনার নিষ্টা দিনে দিনে
আরো পোক্তা হোক সে কামনাই
করি ।
অনেক অনেক শুভেচ্চা রইল ।
৯| ০২ রা মে, ২০২১ বিকাল ৫:২৪
তারেক ফাহিম বলেছেন: ঘাস ফড়িংয়ের ছবিটা অসাধারন।
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:১৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আপনার আসাধারণ শৈল্পিক পর্যবেক্ষনের জন্য ধন্যবাদ ।
ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
১০| ০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০২
জটিল ভাই বলেছেন: লেখক বলেছেন:
অসাধারণ অনুভুত হওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
বুঝলাম অসাধারণ অনুভুত হয়েছে
কিন্তু কেন এমনটি মনে হল
একটু জানতে পারলে
আরো ভাল লাগত।
শুভেচ্ছা রইল
রূপকের সাথে বাস্তবতার এমন গাঁথুনি,
সাথে এমন সুন্দরসব ছবি!
ভালো না লেগে উপায় আছে?
ভালবাসা নিরন্তর..........
০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আবার এসে সুন্দর করে বুঝিয়ে বলার জন্য ধন্যবাদ ।
এবার অসাধারনত্বটুকু অকাতরে গৃহীত ।
শুভেচ্ছা রইল
১১| ০২ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:৫০
সোনাবীজ; অথবা ধুলোবালিছাই বলেছেন: কবিতা পড়ে নিজের মতো করে অনুবাদ করে নিলাম। সেই যে এক উচ্ছল, বন্ধনহীন জীবন ছিল। ঘাস ফরিঙের মতো। সর্বগ্রাসী, জীবন-নাশা অদৃশ্য করোনা এসে সবকিছু তছনছ করে দিল। আজ চারদিকে বিরান প্রান্তর। আর আমরা ঘরে ঘরে বন্দি, নিজেকে রক্ষায় নিস্তেজ হয়ে পড়ে আছি।
অনেক সুন্দর একটা উপমা বা রূপকের আশ্রয়ে কবিতাটা লিখেছেন। ছবিগুলো যথোপযুক্ত। কিংবা, ছবিগুলো থেকেও হয়ত আপনার মাথায় ভাবনাগুলো ঢুকে থাকতে পারে।
অনবদ্য। শুভেচ্ছা রইল এম এ আলী ভাই।
০২ রা মে, ২০২১ রাত ৯:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
প্রিয় কবিবরের অন্তদৃষ্টি দিয়ে কবিতা পাঠ
ও মুল ভাব প্রতিফলিত করে কাব্যিক মন্তব্যের
অর্থবোধক কথামালায় আমি আপ্লুত।
কবিতায় থাকা আমার দুর্বল কথার চেয়ে ছবি বেশী
ভাল কথা বলে, তাই দু'একটি ছবি যুক্ত করেছি ।
ভাল লেগেছে জেনে খুশী হলাম ।
শুভেচ্ছা রইল
১২| ০২ রা মে, ২০২১ রাত ৮:১৬
মনিরা সুলতানা বলেছেন: এত চমৎকার শিরোনাম !! উৎসর্গে ও ভালোলাগা।
এই যে উজ্জ্বল উচ্ছ্বল প্রকৃতি, বাধঁভাঙা আনন্দ! ঋতু বৈচিত্রে তার রুপরঙ সবই আজ দিশেহারা আমাদের মত। এই নিদানকাল কবে যে কাটিয়ে উঠবে পৃথিবী।
লেখায় ভালোলাগা!
০২ রা মে, ২০২১ রাত ৯:৫৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
লেখা ভাল লেগেছে জেনে ভাল লাগল ।
নিদান কাল কাটিয়ে উঠার অপেক্ষায় আছি ।
শুভেচ্ছা রইল ।
১৩| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১২:৪৫
সোহানী বলেছেন: শিরোনাম পড়েই কিছুক্ষন মুগ্ধ হয়েছিলাম।........ তারপর কোথা থেকে কোথায় যে নিয়ে গেলেন তা পড়ে আরো কিছুক্ষন ভাবলাম।
আহ্ শুধুই ক্লান্তিহীন অপেক্ষা। কবে পাবো স্বাভাবিক পৃথিবী!!
করোনার শুরুতেই ভেবেছিলাম হয়তো কিছুদিন মাত্র। এখন মনে হচ্ছে অনন্তকাল যেন বসে আসি। বাইরে বের হলে ভালো লাগে না। কোথাও কোলাহল নেই, মানুষ নেই, গাড়ি নেই, সব দোকান বন্ধ.........। এমন স্থবির জীবন কোনভাবেই ভালো লাগে না।
শুধু মুক্তির অপেক্ষায়।
০৩ রা মে, ২০২১ ভোর ৫:০২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
ঘাস ফড়িঙ কন্যারা সত্যিই হারিয়ে ফেলেছে তাদের উচ্ছল
দুরন্তপনা জীবন । গৃহকোনে বন্দী হয়ে তারা আজ করছে
ছটফট , মননে তারা ঝিমিয়ে পড়েছে, কোলাহলময়
এ জগত থেকে । একটি বয়সে বাচ্চারা ঘর হতে একদিনের
তরেও বাইরে যেতে না পারলে, বন্ধু বান্ধবের সাথে মিলে মিশে
গল্পগুজব হৈ হল্লুর করতে না পারলে মনে হয় তারা যেন নরক
যন্ত্রনায় ভোগ করছে । বছরাধিককাল ধরে তাদের উপরে
যযে মসিবত নেমে এসেছে, কবে তা যাবে সে কথা ভালেও
গা শিহরিত হয়ে উঠে ।
এই মরনঘাতি করোনা হাত হতে কবে যে নিস্কৃতি
পাব তা আজ আর কেও হলফ করে বলতে পারছেনা ।
এদিকে মানুষের সচেতনতাতেও ভাটা পড়তে দেখা
যায় । জীবন যেখানে এমনিতেই যায় যায় সেখানে
অদৃশ্য শত্রুর বিপক্ষে যুদ্ধে সামিল হ য়া সে যে
এক মহাযজ্ঞই বটে । আর এই মহাযজ্ঞ এমনই
বেসামাল যে এর সঠিক হাল কিভাবে ধরা যাবে
যা নিয়ে নেই কোন সাধারণ ঐক্য । যাহোক,
সকলের সমন্বিত প্রয়াস গ্রহন একান্ত কর্তব্য ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
১৪| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১:৫২
কল্পদ্রুম বলেছেন: কবিতা পড়ে মনে হলো প্রকৃতির নানা মুগ্ধকর রূপকের মাধ্যমে অতিমারীতে দুঃখ ও কিছু অপ্রাপ্তির কথা বলা হয়েছে। এই অতিমারী নিশ্চয়ই একসময় চলে যাবে। পৃথিবী আবারো সবুজ ও প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে। তখন দুর্বাঘাসে আত্মাহুতি দেওয়া ঘাসফরিঙের খসে পড়া পাখনা জীবিতদের কাছে অতীতের স্মারকচিহ্ন হয়ে থাকবে। সুযোগ সন্ধানী শকুনিরা এখন যেমন ভাগ ভাটোয়ারায় ব্যস্ত। তখন ব্যস্ত হয়ে পড়বে নিজেদের অবহেলা ও বিভক্তির প্রমাণ লুকাতে। ইতিহাস কতটুকু তার দায় সারবে সেটা হয়তো ভবিষ্যতের ব্যাপার। আপাতত জীবনের ঝুঁকি নিয়ে যারা সম্মুখ সমরে আছেন। তাঁদের প্রতি কুর্নিশ। ভালো থাকবেন।
আমাদের টিকার আশা সহসা পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা আছে কি?
০৩ রা মে, ২০২১ ভোর ৫:১১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সুন্দর প্রতি মন্তব্যে আপ্লুত ।
আপনার মত আমিউ আশাবাদী
এই অতিমারী নিশ্চয়ই একসময় চলে যাবে।
পৃথিবী আবারো সবুজ ও প্রাণবন্ত হয়ে উঠবে।
আপনি ঠিকই বলেছেন
তখন ব্যস্ত হয়ে পড়বে নিজেদের অবহেলা
ও বিভক্তির প্রমাণ লুকাতে
সকলে সক্রীয় হলে ও নিষ্টার সহিত নির্লোভি হয়ে
গনমুখী কর্ম প্রচেষ্টা গ্রহন ও বাস্তবায়ন করলে
আমাদের টিকার আশা সহসা পূরণ হওয়ার সম্ভাবনা
আছে বলে মনে করি । ইতিমধ্যে অনেক বন্ধুদেশ
তাদের সহযোগীতার হস্ত সম্প্রসারিত করছেন বলে
দেখা যায় । দেখা যাক ভবিষ্যত কি বলে ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল
১৫| ০৩ রা মে, ২০২১ সকাল ১০:১২
মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শিরোনাম, ছবি, কাব্য, শব্দ চয়ন, উপমা সব মিলে দারুন হয়েছে। +++++
০৩ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৩
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
এক বাক্যে পোষ্টটির বিষয়ে একটি অসাধারণ মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ
এত এত প্লাসে অফুরন্ত প্রেরণা পেলাম ।
নিরন্তন ভাল থাকার শুভকামনা রইল ।
১৬| ০৩ রা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৩৯
মরুভূমির জলদস্যু বলেছেন:
মুখোসের আড়ালে যাপিত জীবন, বেচে থাকার অপার আশা চেতনার কণা
ধারণ করে বুকে সদলে চিল্লায়, তবে এ সবই ব্যর্থ প্রয়াসের বিমুর্ত ধারণা
টিকার আশা চোরাকাঁটার মত অন্তরাত্মায় বিধে আছে
এটাই কঠিন বাস্তব এখন
০৩ রা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
সঠিক উপলব্দির জন্য অন্তরের অন্তস্থল হতে রইল ধন্যবাদ ।
এসাথে নিরন্তন ভাল থাকার জন্যও শুভকামনা রইল ।
১৭| ০৩ রা মে, ২০২১ রাত ১০:০২
মিরোরডডল বলেছেন:
শিরোনাম, ছবি, অনবদ্য কবিতার মধ্যে দিয়ে মূল বক্তব্য তুলে ধরা, চমৎকার প্রকাশ !
উৎসর্গকৃত করোনা যোদ্ধাদের প্রতি স্যালিউট ।
সমগ্র বিশ্বের এই ভয়ংকর সময়ে তাদের অবদান অনস্বীকার্য ।
০৪ ঠা মে, ২০২১ ভোর ৬:৪২
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
প্রকাশ চমৎকার হয়েছে শুনে ভাল লাগছে ।
করোনা যোদ্ধাদেরকে আপনার স্যালিউটের
প্রতি রইল শ্রদ্ধা ।
সাথে রইল শুভেচ্ছা ।
১৮| ০৪ ঠা মে, ২০২১ বিকাল ৫:৪৫
রাজীব নুর বলেছেন: পোষ্ট টা পড়েছি। কিন্তু মন্তব্য করতে পারি ই। কমেন্ট বায়নে ছিলাম। এখন অবশ্য মুক্ত। আজ সকালে মুক্ত হয়েছি।
০৪ ঠা মে, ২০২১ সন্ধ্যা ৭:০৯
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
কমেন্ট ব্যান মুক্ত হওয়ায় মোবারকবাদ ।
আশা করি এবার আপনার ব্লগিং চলবে
মসৃন গতিতে ।
শুভেচ্ছা রইল
১৯| ০৬ ই মে, ২০২১ সকাল ১১:৩১
জুন বলেছেন: চমৎকার ছবি আর এই দুর্যোগময় দিন নিয়ে অত্যন্ত প্রাসঙ্গিক ও গুরুত্বপূর্ণ একটি লেখা ডঃ এম এ আলী ভাই। মনটা সব সময় বিষাদাচ্ছন্ন হয়ে থাকে ইদানীং। মনে হয় শুধু মহান আল্লাহতালা তার সব রহমত আমাদের উপর থেকে তুলে নিচ্ছেন।
ভালো লাগা রইলো অনেক অনেক।
+
০৬ ই মে, ২০২১ রাত ৮:৪৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পাখী প্রেমিক এসেছেন ফড়িঙ কন্যার জন্য এ যেন
ফড়িং কন্যার তরে বৃষ্টিএলো। দিনকাল যা হয়েছে
তাতেতো মনটা বিষাদাচ্ছন্ন হওয়ারই কথা। মহান
আল্লার রহমত মনে হয় বর্ষন হ ওয়া শুরু হয়েছে ।
গত ৫ সপ্তাহের মাঝে আজকে করোনায় মৃতের
সংখ্যা ৪১ এ নেমে এসেছ । দোয়া করি এ
বালাই যেন দুর করে দেন শীর্ঘ্র করে ।
মানুষের জীবন জীবিকায় নাবিশ্বাস
উঠেছে । দেশবাসীসহ আত্মীয়
পরিজন সকলেই বিপর্যস্ত,
দিশেহারা হয়ে পড়েছে।
সকলের মুখে একটি
কথা কিজানি হয়
সামনের দিনে।
শুভেচ্ছা রইল
২০| ০৬ ই মে, ২০২১ দুপুর ২:৫১
খায়রুল আহসান বলেছেন: মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন:
শিরোনাম, ছবি, কাব্য, শব্দ চয়ন, উপমা সব মিলে দারুন হয়েছে। +++++ - তিনি আমার মনের কথাটিই বলে দিয়েছেন!
"আলেয়ার মত ঐ জীবন্ত গোলা উড়ে শূন্যে, কি রকম অবাধ বিকাশ" - কি রকম উজ্জ্বল একটা চিত্র এঁকে ফেললেন, এ ক'টি কথায়!
উৎসর্গের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করে পোস্টে ত্রয়োদশ ভাল লাগার চিহ্ন রেখে গেলাম। + +
০৬ ই মে, ২০২১ রাত ৯:০১
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
পোষ্টের লেখা হতে নির্যাস তুলে ধরে সুন্দর মন্তব্যে আমি আপ্লুত ।
উৎসর্গের সাথে একাত্মতা ঘোষণা করায় ধন্যবাদ ।
করোনার এই কঠিন দিনগুলিতে পরিবার পরিজনসহ
ভাল থাকার শুভ কামনা রইল ।
২১| ০৬ ই মে, ২০২১ রাত ৯:৪০
ঠাকুরমাহমুদ বলেছেন:
ভাই সাহেব,
আমার একটি মনের কথা বলি। আমি করোনা নিয়ে পুরোপুরি বিভ্রান্ত। আমরা করোনা সম্পর্কে এখনও “০” জ্ঞানে আছি। আমরা জানিনা করোনা থেকে কখনো পৃথিবী মুক্তি পাবে কিনা? কেউ কোনো আশ্বাস দিচ্ছেন না। যা দিচ্ছেন তার নাম “ভয়” এখন পর্যন্ত কোন ঔষধ কাজ করেছে তার সঠিক কোনো সংবাদ জানিনা। এই হচ্ছে আধুনিক বিজ্ঞানের আর্শিবাদ।
তবে এটিও প্রমাণিত যে, মানুষ সারভাইভ করছে। মানুষের অসাধারণ সারভাইভ শক্তি বলে দিচ্ছে - মানুষ হাজার হাজার বছর ধরে কিভাবে টিকে আছে।
০৭ ই মে, ২০২১ রাত ২:০৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
করোনা নিয়ে বিভ্রান্তি কেন । আমি মোটেই বিভ্রান্ত নই । খালি চোখে একে দেখা
না গেলেও অনুবিক্ষন যন্ত্রে একে দেখা যায় । বিজ্ঞানীরা একে দেখেছেন , ছবি
দিয়েছেন , মারাত্মক চেহারা , দেখলেই মনে হয় এই বুঝি ধরল চেপে । যাকে
এটা ধরেনি তিনি সহজে বুঝবেনা এটা যে কি বস্ত । করুনা আক্রান্ত হয়ে
হাসপাতালে সপ্তাহ দুয়েক কাটিয়ে বুজেছি এটা কি বস্তু । পায়ের পাতা
হতে মাথার চুল আর ভিতরের সকল নারিভুরি টের পেয়েছে করোনার
প্রাণঘাতি যন্ত্রনা কাকে বলে । কাশির সাথে বুক পেট পিঠে তীব্র ব্যথা,
পায়খানা প্রশ্রাব বন্ধ , স্বাস কষ্ট , নির্ঘোম , তন্ত্রা এলে দু:স্বপ্ন , বাঁচার
ক্ষীন আশা , মাঝে মাঝে ব্যথায় অচেতন , ক্ষুধার অনুভুতিহীন , খেতে
অনিহা । ডাক্তার নার্সদের ঐকান্তিক সেবা ও চিকিতসার গুণে
আল্লার অশেষ রহমতে করোনা মুক্ত হয়ে জীবন নিয়ে ঘরে ফিরে
এলেও শারিরিক দুর্বলতা ও অবসাদ জেকে বসেছে গায়ে গতরে।
যাহোক আমি মনে প্রাণে চাইনা কেহ করোনা কি জিনিষ তা বুঝুক।
আল্লাহ সকলকে সুস্থ রাখুন সকল সময় এ দোয়াই করি ।
এর মধ্যে করোনার ভাইরাস নব শক্তিতে বিভিন্ন ভেরিয়েন্ট আকারে
আবারো উদয় হচ্ছে দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে । ভেক্সিনের শতভাগ
নিশ্চয়তা কেহ দিচ্ছেনা , দুটো টিকা নেয়ার পরেও অনেকে নাকি
করোনা আক্রান্ত হয়েছে । তবু বিজ্ঞানীরা নিরলসভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে
যাচ্ছেন । এটাই আশার কথা । সারা দুনিয়ার মানুষ সৃষ্টি কর্তার কাছে
করোনার হাত হতে নিস্কৃতি লাভের জন্য প্রার্থনাও চালিয়ে যাচ্ছেন ।
তবে এর শেষ কোথায় কেও বলতে পারেনা , সবাই শুধু আগাম
বিপদের কথাই বলেন ।
আপনি ঠিকই বলেছেন , তবু মানুষ সারভাইভ করছে । মানুষ হাজার
বছর ধরে টিকে আছে । খবরে দেখেছি -
কেনিয়ার উপকূলীয় অঞ্চলে ৭৮ হাজার বছরের একটি কবরের সন্ধান মিলেছে।
গবেষকেরা বলেছেন, আফ্রিকার সবচেয়ে পুরোনো মানব সমাধি এটি। কবরে
যে শিশুটির দেহাবশেষ পাওয়া গেছে তার বয়স নাকি তিন বছরের বেশি নয়।
তার মাথা একটি আবরণে মোড়ানো ছিল। এ ছাড়া ধারণা করা হচ্ছে,
তার মাথার নিচে বালিশও ছিল।কেনিয়ারর উপকূলীয় অঞ্চলের একটি গুহায়
থাকা একটি গর্তের ভেতরে ছিল দেহাবশেষ। প্রস্তর যুগের সর্বশেষ আবিষ্কৃত
কবর বলা হচ্ছে একে। কবরের মাটিতে খোদাই করা নানা রঙের কিছু বস্তু ও
অলংকার পাওয়া গেছে ।তাই শুধু জীবিত মানুষই নয় মমি করা ছাড়াও মৃত
মানুষের কঙ্কালো সারভাইব করছে দেখা যায় ।
সুন্দর মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল
২২| ০৮ ই মে, ২০২১ রাত ২:১৬
আমি সাজিদ বলেছেন: চমৎকার লাগলো।
০৮ ই মে, ২০২১ রাত ৩:০৮
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
চমৎকার অনুভুত হ ওয়ার জন্য ধন্যবাদ ।
শুভেচ্ছা রইল ।
২৩| ০৮ ই মে, ২০২১ রাত ৮:২৩
নজসু বলেছেন:
প্রিয় ভাই আমার আশা করি ভালো আছেন।
প্রথমেই ভাবছি আবেগের আদালতে আপনার নামে একটি মামলা করবো।
কারণ, পোষ্টের শুরুতেই ঘাসফড়িং কণ্যার ব্যথাতুর জীবনে হাহাকার উঠছে আমার হৃদয়ে।
কাজলা দিঘীর জলহীন শুন্য বুক বৃষ্টির পানি দিয়ে ভরাট করা প্রত্যাশা অর্থহীন।
ঘাসফড়িং কণ্যার দীর্ঘশ্বাস যেদিন সবুজ প্রকৃতির সাথে মিলনে লিপ্ত হবে হয়তো সেদিন ঝরঝর করে বৃষ্টি নামবে। পূর্ণ হবে কাজলা দিঘীর শুন্য বুক।
করোনা পাল্টে দিলো পুরো বিশ্বকে। স্বপ্ন কেড়ে নিলো ঘাসফড়িংয়ের। বুক শুন্য করলো কাজলা দিঘীর।
মানুষ আগে থেকেই জীবনের সাথে যুদ্ধ করে বেঁচে। ক্ষুদ্র অদৃশ্য এক ভাইরাসের কাছে মহাজ্ঞানী মানুষেরা আজ পরাজিত।
আপনাকে শ্রদ্ধা জানাই পোষ্টি করোনা যোদ্ধাদের নিবেদন করার জন্য।
শিরোনাম অসম্ভব সুন্দর হয়েছে। প্লাস।
ভালো থাকবেন।
০৯ ই মে, ২০২১ রাত ১২:৫৬
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
আমি ভাল আছি , আশা করি আপনিউ ভাল আছেন ।
করোনাকালে আদালতে মামলা মোকদ্দমা চালানো বেশ কঠিন কাজ
তাই বিজ্ঞ বিচারক আপাতত বামলাটি মুলতবী করেছেন ।
কাজলা পুকুর পাড়ে সব গাছপালা বৃক্ষ খেকোরা যে ভাবে কেটে নিচ্ছে
তাতে বৃস্টি এসে সহসা শুকনো কাজলা দিঘী ভরার আশা অতি ক্ষীন ।
ঘাস ফড়িঙ কন্যাদের দু:খ আদৌ কমবে কিনা জানা নেই ।
করোনার হাত থেকে নিস্কৃতি পাক সারা বিশ্ব, এটাই হোক আজকের
দিনের মানুষের ধ্যান জ্ঞান, সাধনা। বিজ্ঞানীরা নিরলস প্রচেষ্টা চালিয়ে
যাচ্ছেন, সাধারণ মানুষদেরকেও হতে হবে সচেতন , তা না হলে
কি যে হবে তা ভাবাই যায় না।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লোত ।
অনেক অনেক শুভেচ্ছা রইল ।
২৪| ২২ শে মে, ২০২১ রাত ৮:১৭
মোঃমোস্তাফিজুর রহমান তমাল বলেছেন: খুব সুন্দর করে বর্তমান সময়ের সংকট, মানুষের স্বরূপ, সম্মুখ যোদ্ধাদের আত্মত্যাগকে তুলে ধরেছেন কবিতায়। ঘাসফরিং এর সোনালি অতীত, বর্তমানের সংগ্রাম, মনস্তাত্বিক জটিলতা, তাদের প্রতি মানুষের আচরণ এবং এই সংকটকালীন মুহূর্তেও কিছু মানুষের লোভ-লালসা জীবন্ত হয়ে উঠেছে। অলঙ্কারের ব্যবহারও চমৎকার হয়েছে।
বর্তমান সময়ের সংকট প্রকাশে- শুকনো ঝরা পাতা,আগুন হাওয়া, কাঁশবনে সন্ধ্যার আবছা অন্ধকার,জলহীন কাজলা দিঘী।
অবিবেচক ও নিতিহীন মানুষের স্বরূপ প্রকাশে- মনুষ্য স্বাপদ, শকুনি।
নিজস্ব চাওয়া পাওয়াকে বিসর্জন দিয়ে ঘাসফরিং এর আত্মত্যাগের সরূপ প্রকাশে-খসে যাওয়া পাখনা,অবদমিত আকাঙ্ক্ষার প্রতীক বৈশাখী মেলা।।
বিপর্যস্ত জনজীবন প্রকাশে- ক্ষুধার্ত বকছানা, খড়তাপে ক্লান্ত পথিক।
এসব প্রাকৃতিক অনুষঙ্গ ব্যবহার করে সমস্ত কিছু ব্যাখ্যা করেছেন।
মানুষের এই সংকটের কারণ ব্যাখ্যা করেছেন, সেই সাথে ব্যাক্ত করেছেন সম্মুখ যোদ্ধাদের প্রতি আন্তরিক সহানুভূতি।
আমাদের অতীতের সোনালি দিন অন্তর্হিত হয়েছে। একটা বিপর্যয়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে মানব সমাজ।সেখানে ব্যক্তিগত অনুভূতির গুরুত্ব ছোট হয়ে আসছে। মানবেণর এই সংগ্রামের মধ্যে দিয়েই আবার ফিরে আসবে আমাদের কাঙ্ক্ষিত সোনালি সময়।
২৬ শে মে, ২০২১ সকাল ৭:২৫
ডঃ এম এ আলী বলেছেন:
বিলম্বিত উত্তর দানের জন্য দুঃখিত ।
দিন তিনেক পুর্বে পরিবারের দুজন নিকট
আত্মিয় মারাত্মক সড়ক দুর্ঘটনায় পতিত হওয়ায়
ব্লগে সময় দিতে পারিনি । এখন তারা অনেকটা
সুস্থ তাই ব্লগে এলাম । তবে মনের অবস্থা ভাল
নেই ।
আপনার সুন্দর মন্তব্যে আপ্লুত হয়েছি ।
পোষ্টটিকে খুব সুন্দরভাবে বিশ্লেষন করেছেন
দেখে ভাল লাগল ।
নিরন্তর শুভেচ্ছা রইল ।
©somewhere in net ltd.
১| ০২ রা মে, ২০২১ সকাল ৯:০৪
চাঁদগাজী বলেছেন:
আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবসের শুভেচ্ছা, শ্রম ব্যতিত কোন তত্বই কাজ করেনি।