| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ঘুম ভাঙলো ৮টার দিকে। গােসল করে হােটেল Pagasus Crown থেকে আমি ও অভি বেড়িয়ে পরলাম। শিলং পয়েন্ট এর দিকে হাঁটতে লাগলাম।
রাস্তার ডানে ঘুরতেই মেঘালয় টান্সপোর্ট র্কপোরেশন ( M. T. C.) বিল্ডিং ।
পাশে ছােট্ট Bus Stand এ বাংলাদেশের ’’শ্যামলী’’ দাঁড়িয়ে। Stand এর ঠিক উল্টো দিকে Tourist Information Centre.
এখান থেকে মেঘালয়ের বিভিন্ন লােকেশনে Daily Package হয়।
হোটেলে ফিরে নাস্তা করে নিলাম। এর পর নতুন আস্তানার খোঁজে বেড়িয়ে পরলাম। এবারে জেল রােডের ঢালে আরতী বােডিং লজে উঠলাম। ১২টা নাগাদ Umiam Barapani Lake দেখতে সবাই Tourist Bus এ উঠলাম।
লেকটি শিলং সেন্টার পয়েন্ট হতে ১৫কিঃ মিঃ দুরে। এটি মেঘালয়ের সবচেয়ে বড় কৃত্রিম লেক।
১৯৬৫ সালে উমিয়াম নদীতে বাঁধ দিয়ে এটি তৈরি করা হয়। লেকে প্রবেশ ফি জনপ্রতি ২০রুপি ও ক্যামেরা ফি ৫০রুপি। পাহাড় বেষ্টিত এ লেকটি বর্তমানে স্লুইচ গেট দ্বারা নিয়ন্ত্রিত ।
লেকে স্বচ্ছ নীল জল।
আকাশে নীল আবীর।
এ মূহুর্তে আমাকে কাপ্তাই লেকের কথা মনে করিয়ে দেয়।
সম্ভাবনাময় অথচ মাথাভারী প্রশাসনের উদাসীনতায় দেশীয় পর্যটন আজ লাইফ সাপোর্টে। লেকে নামার জন্য অনেক দূর পর্যন্ত রাস্তা আছে।
Water Bus , স্পিড বাের্ড ও নৌকায় লেকে ঘুরে বেড়ানো যায়।
উমিয়াম বারাপানি লেক থেকে এবারে আমরা Don Bosco Museum দেখতে চললাম।
লেক থেকে শিলং শহরের দিকে প্রায় ১১কিঃ মিঃ যাবার পর বাম দিকে টার্ন নিয়ে ১কিঃমিঃ ভিতরের দিকে এ মিউজিয়াম। যা শিলং সেন্টার পয়েন্ট থেকে ৩কিঃমিঃ উত্তরে। রবিবার তাই মিউজিয়াম বন্ধ ছিল। পাশেই Sacred Heart Teological College ও চার্চ দেখতে পেলাম। চার্চে তখন সমস্বরে প্রার্থনা সঙ্গীত হচ্ছিল।
এবারে বিখ্যাত Elephant Falls দেখতে গাড়িতে উঠলাম। Falls টি শিলং সেন্টার পয়েন্ট থেকে প্রায় ১২কিঃমিঃ দূরে। মেঘালয়ের আকর্ষনীয় জলপ্রপাত গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম। জনপ্রতি প্রবেশ ফি ১০রুপি ও ক্যামেরা ফি ২০রুপি। এটি ৩ধাপের জলপ্রপাত।
প্রথম ধাপ।
দ্বিতীয় ধাপ।
তৃতীয় ধাপ।
সিঁড়ি দিয়ে এ Falls এর শেষ প্রান্তে যাওয়া যায়।
Elephant Falls থেকে আমরা Shillong Peak এর উদ্দেশ্যে যাত্রা করলাম। এটি শিলং সেন্টার পয়েন্ট থেকে ১০কিঃমিঃ দূরে।সমুদ্র পৃষঠ হতে এর উচ্চতা ৬৪৪৯ফুট। এখানে যেতে প্রথমে পরবে Air Force Gate. এখানে ছবি তােলা নিষেধ। অনুমতি নিয়ে ভিতরে কিছুদূর গেলেই কাংখিত শিলং পিক।এখান থেকে পুরো শিলং দেখা যায়। সাধারনত প্রতিদিন ৯-৪টা এটি খােলা থাকে। যথাসময়ে পৌছতে না পারায় আমরা ভিতরে প্রবেশ করতে পারিনি। অবশ্য দুধের স্বাদ ঘােলে মিটিয়েছি কাছাকাছি নেমে কিছু ছবি তুলে।
২|
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৫:০২
ভোরের সূর্য বলেছেন: সুন্দর হয়েছে। বিশেষ করে শিলং যাবার পথে গ্রামের ছবি এবং বর্ষার ফুলের ছবি গুলো অসাধারণ হয়েছে। আজকের আপনার ৩য় পর্ব দেখে প্রথম দুই পর্বও পড়লাম। মনে হচ্ছে আরো পর্ব আপনি লিখবেন। ভাল হয় সেখানে যদি কিছু টিপস দিয়ে দিতেন। মানে হোটেল কোনটা ভাল হবে। কি রকম খরচ। ডাউকি বর্ডার থেকে ট্যাক্সি কি রকম ভাড়া পড়বে। শিলং থেকে প্যাকেজ ট্যুরগুলো কেমন কিংবা খরচ ইত্যাদি জানালে আরো উপকৃত হতাম।
৩|
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:০৮
মাদিহা মৌ বলেছেন: খালি দেখতেই পারবো … আর দীর্ঘশ্বাস ফেলবো … ![]()
৪|
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:০৬
রিয়াজরানা বলেছেন: সুন্দর হচ্ছে
"ভাল হয় সেখানে যদি কিছু টিপস দিয়ে দিতেন। মানে হোটেল কোনটা ভাল হবে। কি রকম খরচ। ডাউকি বর্ডার থেকে ট্যাক্সি কি রকম ভাড়া পড়বে। শিলং থেকে প্যাকেজ ট্যুরগুলো কেমন কিংবা খরচ ইত্যাদি জানালে আরো উপকৃত হতাম।"
চলুক ...
৫|
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
মোস্তফা সোহেল বলেছেন: ছবি গুলো অনেক সুন্দর
৬|
২৫ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১১:৩২
রমিত বলেছেন: খুব সুন্দর ছবিগুলো!
৭|
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ৯:২৯
হেমকান্ত বলেছেন: প্রিয়তে নিলাম।
৮|
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:৩৮
জুন বলেছেন: চেরাপুঞ্জী যান নি? ওটাতো দেখার মত। আমি শুধু চেরাপুঞ্জী দেখার জন্য আরেকবার শিলং যাবো। অনেক ভালোলাগা রইলো অতি পরিচিত শিলং কে আপনার সুলিখিত বর্ননা আর ছবিতে দেখে। শিলং পিকটাও কিন্ত দেখার মতই।
+
৯|
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৪০
িমনহাজ িরয়াজ বলেছেন: অসাধাবণ
১০|
২৭ শে জুলাই, ২০১৬ দুপুর ১২:৫২
মনিরা সুলতানা বলেছেন: পোস্ট এ ভালোলাগা ![]()
১১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ সকাল ১০:২০
সাদা মনের মানুষ বলেছেন: একবার গিয়েছিলাম, আবার যাবো ফ্যামেলী নিয়া
১২|
০২ রা আগস্ট, ২০১৬ রাত ১:০৫
কামরুন নাহার বীথি বলেছেন: দারুন দারুন দারুন!!!! দেখতে ইচ্ছে করে!!!
কোন বর্ডার দিয়ে ঢুকেছিলেন? সিলেট এর তামাবিল হয়ে?
১৩|
০৭ ই আগস্ট, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৮
প্রথমকথা বলেছেন: ভাল লাগল//
©somewhere in net ltd.
১|
২৩ শে জুলাই, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
ম্যাভরিক০৫ বলেছেন: ভ্রমন কাহিনী পড়তে এম্নিতেই ভালো লাগে, সাথে ছবি অন্য রকম মাত্রা যোগ করেছে।