|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 শূন্যতার প্রাপ্তি
শূন্যতার প্রাপ্তি
	মানব মনের অনাবিষ্কৃত কল্পজগৎ। অনাস্বাদিত। রহস্যময়ী। ভাষার তেলরঙে তা হোক বাঙ্ময়। প্রকাশিত।
ভ্যালেনটাইনস ডে র পুর্বে 
"মন মোর মেঘের সঙ্গী 
উড়ে চলে দিক দিগন্তের পানে।"
মন আজ উড়ছে সত্যিই কিন্তু কোনো এক নিঃসীম শুন্যে। 
এক মেঘবালিকার ছায়া আঁকা ছবির পানে। 
কুহেলিকার আবেশে মনের গভীরে
ঝিঁঝিঁপোকার আর্তনাদ। 
যন্ত্রণার চোঁয়াঢেকুর। 
চারদিকে "বসন্ত এসে গেছে"র হৈ হৈ হুল্লোড়। 
ভ্যালেনটাইনস ডে র পুর্বে 
আর একটি বিশেষ দিন। 
লালপলাশের আমন্ত্রণে 
ঠোঁট রাঙানো
 সে এক ভালোলাগার আবেশী যন্ত্রণা।
 অবাক হয়ে ভাবছেন যন্ত্রণা লিখলাম কেন?
 আজকের বিশেষ দিনে 
যে আবেদন থাকে ঠোঁটের ছোঁয়ায় 
তা যে অপুর্ণতার সৃষ্টি করে প্রতিনিয়ত। 
এ জীবন ছাড়িয়েও সে পিপাসা বয়ে চলি আগামী জন্মগুলোতেও। 
ভালোলাগা কি শুধু একমুহুর্তের হয়? 
ভালোবাসা কি কেবলমাত্র এক জীবনেই সীমাবদ্ধ? 
ভালোলাগা আর ভালোবাসার এই আবেশ যে
বুকের গভীরে তিরতিরে স্রোতের মতো অবিরাম।
চুম্বন শুধু প্রতীকমাত্র। 
এ যে দুই হৃদয়ের মিলন। 
অঙ্গীকার একে অপরের। 
তাই তো আন্না তড়খড় 
ও তাঁর হাতের দস্তানা
রবীন্দ্রনাথকে দিয়ে খুঁজে পাওয়ার অজুহাতে 
আঁকতে চেয়েছিলেন ভালোবাসার সীলমোহর। 
হ্যাঁ সীলমোহর। 
এটাই হয়তো আজকের দিনের বৈশিষ্ট। 
হয়তো। হয়তো বা।
 ০ টি
    	০ টি    	 +০/-০
    	+০/-০©somewhere in net ltd.