![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমাদের এলাকার চেয়ারম্যান/মেম্বারগণ বিভিন্ন সময়ে কার্ড করতে বা অন্যান্য সরকারি অনুদান দেওয়ার আগে হত দরিদ্রদের কাছ থেকে টাকা নিয়ে থাকেন। বেশিরভাগ বয়স্ক ভাতার কার্ড করতে ২/ হাজার টাকা নেন। নিজের পরিবারের সদস্যদের বা পরিচিত কারোর নামে কার্ড করে তা নিজেরা ভোগ করেন, এমন উদাহরণও অনেক আছে।
যুগ যুগ ধরে আমাদের সমাজে দুর্নীতি চলে আসছে। এখন তা সবোর্চ চূড়ায় পৌঁছেছে । এসব আমার আপনার চোখের সামনেই হচ্ছে এবং আমরা তা নিরবে সহ্য করে আসছি বা দেখেও না দেখার ভান করে আসছি। আমরা প্রতিবাদের ভাষা হারিয়ে ফেলেছি। আবার কিছু কিছু ক্ষেত্রে প্রতিবাদ করার নৈতিকতাও আমাদের নেই কারণ সেই ক্ষেত্র তৈরির জন্য আমরাই দায়ী।
দেশের নাগরিক হিসেবে আমরা কিন্তু আমাদের দায়িত্বটুকু যথাযথ পালন করছি না। ৫০০টাকা পেলেই ভাল মন্দ বিচার না করে একজনকে ভোট দিয়ে দেই।
এরপর কেউ মেম্বার বা চেয়ারম্যান নির্বাচিত হলে, তিনি যে ৫/১০ লক্ষ টাকা খরচ করেছেন তা কিভাবে পূরণ করবেন? ধরি, একজন চেয়ারম্যান নির্বাচিত হতে মোট ১০ লক্ষ টাকা খরচ হলো, তিনি মাসিক সম্মানীভাতা পান ১০ হাজার টাকা, সে হিসেবে ৫ বছরে তিনি পান ৬ লক্ষ টাকা। এখন বাকী ৪ লক্ষ টাকা কিভাবে আসবে?
তখন অবশ্যই এলাকায় যে উন্নয়ন কাজ আসে বা সরকারের পক্ষ থেকে গরিবদের জন্য যে সাহায্য আসে তাতে হাত দেওয়া ছাড়া আর কোনো উপায় থাকে না।
পরিশেষে বলবো,সব প্রতিনিধি কিন্তু এক নয়। নির্বাচিত হওয়ার পর অনেকেই নিজের জমিজমা বিক্রি করেও এলাকার মানুষের সেবা করে থাকেন। আসুন ন্যায়কে ন্যায় আর অন্যায়কে অন্যায় বলি। কোনো ভাল মানুষ যেন আমাদের লেখনীর দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। অনুরূপভাবে কোনো অন্যায়কারী বা দুর্নীতিবাজকে সমর্থন না করি। তিনি যেন আমাদের সমর্থনের দ্বারা উৎসাহিত না হন।
২| ২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ দুপুর ১:১২
নেওয়াজ আলি বলেছেন: বেড়া বহুত চালাক
©somewhere in net ltd.
১|
২৯ শে এপ্রিল, ২০২০ সকাল ১১:৫১
রাজীব নুর বলেছেন: কিচ্ছু বলার নাই !!!!