নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

লিখেছিলাম, লিখছি এবং লিখব.........

মিনমিনে চুশীল প্রতিবাদের দিন শেষ..হয় গর্জে উঠে বীরের মত মরো বাঙালী না হয় রাজনীতিবিদদের বেশ্যা হয়ে থাকো

চলমান কলম

যারা না পড়ে কমেন্ট করে তাদের জন্য আমার ব্লগ না। আগের নিক সত্য সন্ধানী আমি ।যে নিকটি রাতের আধাঁরে কোন কারণ না দেখিয়ে বাতিল করে দেয় ব্লগ কৃতপক্ষ [email protected]

চলমান কলম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মাজার আর পূজার গাছের টাকা চুরি; জিয়া-মুজিবের মাজার ধ্বংস করার খায়েসের সাথে সুশীল খিচুড়ী

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৬



স্কুলে থাকতে ক্লাসের বারান্দা দিয়ে যখন আমি হেঁটে আসতাম তখন ছেলে-মেয়েরা আড়ালে আমাকে ঝড়,তুফান,সাইক্লোন বলত।পাড়ার মুরব্বীদের কয়েকজন আবার আমাকে জ্বীনও বলত।কারণ,আমাকে দেখা গেল একটু আগে খেলছি একটু পর দেখা গেল কারো বড়ই গাছে ঢিল মারছি অথবা পুকুরের মাঝখানে ঢুব দিয়ে কাদা তুলে বন্ধুদের দিকে ছুড়েঁ মারছি।আমার বিরুদ্ধে অনেকের অনেক রকম অভিযোগ থাকলেও কারু কিছু চুরি করেছি এমন অপবাদ নিয়ে এলাকার কেউ কখনো আসতে পারেনি (অবশ্য রাতের আধাঁরে যে কত মানুষের ডাব গাছের ডাব নাই করে দিয়েছি )।কিন্তু বন্ধু মহলে আমার যে গুণটির জন্য বিখ্যাত ছিলাম সেটি হচ্ছে মাজারের টাকা আর মোমবাতি চুরি, হিন্দুরা পূজা শেষে একটি গাছের নিচে পূজা করে টাকা দিয়ে যাওয়ার পর সে টাকা চুরি করা।এই টাকা চুরি ব্যাপারটা কৌশলে হলেও মাজারের মোম লোকজনের সামনে থেকেই নিতাম।আমার আব্বু প্রচন্ড ইসলামিক মাইন্ডের হলেও মাজার,ওরষ ,মানুষ মরলে হুজুর দিয়ে কবর যেয়ারত,মসজিদে রুটি হালুয়া দেওয়া,চল্লিশা করা এইসবের ঘোর বিরোধী।এবং আব্বুর কাছ থেকেই এইসব সম্পর্কে বেশ ধারণা পেয়েছি।ধর্মে কি লেখা আছে সেই ব্যাখ্যা আমার কিশোর মনে না দিয়ে আব্বু পারিপার্শ্বিক কিছু উদাহরন দিয়ে মাজার,পাগলা বাবার দরবার এইসব ভন্ডামীর যে সচ্চ ধারণা দিয়েছেন তা খুব কম বাবাই দিতে পারে বলে আমার বিশ্বাস।



একজন মানুষ কবরে শুয়ে আছে তার কবরের চারপাশে দেওয়াল তুলে দিয়ে খাদেম নিয়োগ,টাকা উঠিয়ে বাৎসরিক ওরষে কল্কিতে টান দিয়ে মাঘ মাসের ৭তারিখে কি ঘটায়লো রাব্বানা আলু ভাজি তেল মিশাইলে হয়বা দিওয়ানা কিংবা গাউছালাজুম মাইজ ভান্ডারে আইনা কারিগর আল্লা বানায়া দেনা কলবের ভিতর চিল্লাতে চিল্লাতে নেংটা হয়ে যাওয়া মাজারের শহর চট্রগ্রামের মাজারগুলোর একটি কমন দৃশ্য।বাংলাদেশে মাজার,পাগলা বাবার দরবার এসব বিনা পূঁজির চরম লাভজনক ব্যবসা।আমার ভাইয়ার সবচাইতে কাছের বন্ধুটির নানী উনার ছেলের গ্রীস থেকে পাঠানো লক্ষ লক্ষ টাকা এই মাজারে খাইয়েছে।একবার ব্যাংক বন্ধ থাকায় উনি ঘরের টিভি বিক্রি করে মাজারে ছাগল দিয়েছেন।আমাদের বাড়ি থেকে কয়েক মাইল দূরে একটি মাজার আছে।শুক্রবার হলেই সেই মাজারে মহিলারা মুরগী,কবতুর,চাল-ডাল দিয়ে আসে আর একজন মৃত মানুষের কাছে সন্তান কিংবা রোগ-ব্যারাম ভাল হওয়া সহ যত সমাধান আছে সব সমাধানের জন্য মানত করে আসে।এমন দৃশ্য বাংলাদেশের প্রতিটি জেলায় আছে ।



মাজার-পাগলা বাবার দরবারে কি হয় মাজারে/পাগলা বাবার দরবারে কেন যায় মানুষ তা আমরা সবাই জানি।আমরা যে জিনিসটি আরো জানি সেটি হচ্ছে গ্রামের গেয়োঁ ভূত (মানুষ),অশিক্ষিত মানুষরাই মাজার-পাগলা বাবার দরবারে যায়।আসলেই কি তাই?চলুন,এমন একজন মানুষের কথা জেনে নেয় যিনি অনেক শিক্ষিত আধুনিক একজন মানুষ হিসেবে সমাজে পরিচিত।তিনি আর কেউ নন আমাদের সাহারা খাতুন (উনাকে নিয়ে কিছু বলতে ভয় লাগে।সেদিন কার কমেন্টে দেখলাম উনাকে বুয়া খাতুন বলায় অনেকেরই নারীবাদী প্রেম উতলে পড়েছে )।বিডিআর বিদ্রোহের নারকীয় তান্ডবের পর যখন সারাদেশে শোকের ছায়া তখন আমাদের সাহারা খাতুন কোথায় গিয়েছেন আপনি জানেন?ঊনি গিয়েছেন মুন্সীগনজ জেলার গজারিয়া থানার প্রত্যন্ত এলাকার রায়পাড়া গ্রামের নিয়মিত ক্লিনসেভ করা সামছু পাগলার কাছে গিয়েছিলেন দোয়া চাইতে ।কতটা আহাম্মক,ব্যাকুব হলে এমন কাজ করতে পারে সাহারা খাতুন সে বিষয়ে প্রশ্ন না করে কিংবা সাহারা খাতুনকে আগামীবার ভোট দেওয়ার আগে একবার ভাবতেও বলার জন্য যে রুচিঠুকু দরকার আমার তা নেই।আওয়ামীলীগ বিএনপি সহ বড় বড় রাজনৈতিক দলগুলোর অনেক শিক্ষিত নেতারাই মাজার জেয়ারত পাগলা বাবার দরবারে গিয়ে দোয়া নিয়ে আসে মুজিব কোট,পান্জাবীর পকেটে ভরে।রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে বিলুপ্ত প্রায় বাম দল এবং জামাতই মাজার-পীর বাবার দরবার নিয়ে কোনরকম ভন্ডামী করেনা এই সত্য অনেকের মানতে কষ্ট হলেও এটাই চরম সত্য।



আমাদের প্রধান দুটি দলের দুই নেত্রী ভোটের প্রচারণা শুরু করে শাহজালালের মাজার জিয়ারত করে আর নির্বাচন জিতলে সেই জেতার শোকরানা আদায় করা হয় মুজিব অথবা জিয়ার-মাজার জেয়ারতের মধ্য দিয়ে।এবং উনাদের দু‌'জনের পিছনে লাইন ধরেন মন্ত্রী-এমপি,আমলা,বুদ্ধিজীবি,সুশীল সমাজ।কয়েকমাস পরপর চন্দ্রিমা উদ্যান কিংবা গোপালগন্জের দিকে গাড়ির বহর ছুটে যায় পরদিন পত্রিকার জিয়ার মাজারের পাশে দাড়িঁয়ে ক্রন্দনরত মোনাজাতের ছবি/মুজিবের মাজারের পাশে ক্রন্দনরত ছবিসহ খালেদা-হাসিনারা পত্রিকার লিড নিউজ হয়।দেশের মাজার-পাগলা বাবার দরবার সহ কিছু ধর্মীয় ভন্ডামী নিয়ে দেলোয়ার হোসেন সাঈদী মনে হয় একবার সংসদে বক্ততা রেখেছিল।এর আগে কিংবা পরে আর কেউ মাজার-পাগলা বাবার দরবার নিয়ে কেউ সংসদে বক্ততা রেখেছে কিনা আমার জানা নেই।ধর্ম নিরপেক্ষ রাষ্ট্র/ফতোয়া/পর্দা করার জন্য নারীরা পিছিয়ে পড়ছে সহ কত কি নিয়ে সংসদে আলোচনা হয় কিন্তু সারাদেশে মাজার-পাগলা বাবার দরবারে ওরষের নামে মদ জুয়া গান্জার আসর বসে,সম্পূর্ন অন্যায়ভাবে ধর্মকে ব্যবহার করে যে প্রতারণা হয়ে আসছে বছরের পর বছর এই ব্যাপারে রাষ্ট্রীয় পর্যায়ে কোন মাথা ব্যাথা নেই।কারণ,তাহলে যে মুজিব-জিয়ার মাজার শুধু কবর হয়ে যাবে।সেখানে গিয়ে ফুল দিয়ে কান্নাকাটি-হাতাহাতি করে নিউজ না হলে নেত্রীর শাড়ীর আচঁলে যে দেশপ্রেম বেধেঁ রেখেছে তা নেত্রী দেখার রাস্তা বন্ধ হয়ে যাবে।



হাসিনা-খালেদা এবং উনাদেরর দলের নেতা-নেত্রীদের জিয়া-মুজিবের কবর মাজার হওয়ার উপকারিতা অনেক।কিন্তু আমাদের বুদ্ধিজীবি ,সুশীল সমাজ ,প্রথা বিরোধী লেখকদের এই নিয়ে নিরবতা কেন? হুমায়ন আজাদ,আহমেদ শরীফের মত প্রথাবিরোধীরা যেখানে কিছু হলেই ধর্ম খুজেঁ পায় /নারী মুক্তির ডাক দেয় সেখানে ধর্মের নাম বেচেঁ মাজার কিংবা পাগলা বাবার দরবারের নামে যেসব নষ্টামী ভন্ডামী হচ্ছে তার জন্য কয়টি প্রবন্ধ,বই,কবিতা লিখেছে?যুগযুগ ধরে অন্ধকারে থাকা এইসব মানুষগুলোর ধর্মান্ধতা থেকে বেরিয়ে আনতে কি করেছে?লালসালু গল্পের ধারে কাছের আর একটি গল্প পড়ার সুযোগ হয়েছে কি এইসব প্রথা বিরোধীদের কাছ থেকে?সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা এই নিয়ে কতটি সভা সেমিনার করেছে?প্রথম আলোর বদলে যাও বদলে দাও এ যেসব সুশীলরা সারাদেশে বদলে দেওয়ার জন্য কত কি করল তাদের মুখ থেকে একবারও শুনিনি মাজার-পাগলা বাবার দরবারে যাওয়া লক্ষ লক্ষ মানুষের ভাবনা পাল্টে দেওয়ার শপথ নিতে।সুশীল কি বুদ্ধিজীবি,কবি কি কলামিষ্টদের মাজার-পাগলা বাবার দরবার নিয়ে কিছু বলার সাহস নেই।তাহলে হাওয়া ভবন কি সুদাসদন থেকে খাম আসা বন্ধ হয়ে যাবে।রাষ্ট্রীয় টাকায় বিদেশ ভ্রমনের সুযোগ হারানোর ব্যাকুব কতজনইবা আছে?



দেশে যতদিন মুজিব-জিয়ার কবর মাজার হিসেবে উপস্থাপন হবে,এবং দুইজনের মাজারের পাশে রাজনীতি যতদিন ততদিন দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষ মাজার-পাগলা বাবার দরবারে যাবে ভাগ্য বদলের মানত করতে রোগ মুক্তির জন্য গজার মাছকে খাদ্য দিতে ,সন্তানের জন্য মাজারে ঘন্টার পর ঘন্টা সেজদায় পড়ে থাকবে...

উপরের হারামীদের চর্বি আরো বাড়বে ...

-----------------

মুছে যাওয়ায় রিপোস্ট।

মন্তব্য ৬৯ টি রেটিং +৫/-০

মন্তব্য (৬৯) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:০৯

মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ভাই, এইডা কি হিমু হুজুর?? হলুদ পান্জাবি ক্যান??

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১১

চলমান কলম বলেছেন: এমন হারামী দেশে অনেক আছে।আগে জিয়া মুজিবের মাজার ভাঙা ধরকার এরপর এই পীর হারামীগুলোর মাজারে বোমা ফেলা দরকার।

২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৪

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: মাহমুদুল হাসান কায়রো বলেছেন: ভাই, এইডা কি হিমু হুজুর?? হলুদ পান্জাবি ক্যান??
=p~ =p~ =p~ =p~

বঙ্গবন্ধু আর জিয়াউর রহমানের কবরকে মাজার বলা হয় কেন ?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৮

চলমান কলম বলেছেন: কারণ মাজার দিয়ে ব্যবসা করা যায়।

৩| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:১৬

মাহমুদডবি বলেছেন: ঐটা হুজুর না প্রতিবন্ধি ?

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৯

চলমান কলম বলেছেন: এমন হুজুর বাংলাদেশে হাজার হাজার..

৪| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৫

সরল মানুষ বলেছেন: =p~

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৯

চলমান কলম বলেছেন: আমার হাসি আসেনা।

৫| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৬

দূরেকোথাও বলেছেন: ভাই হিমু হুজুর কিনা জানিনা তবে যা লিখছে ভালই লিখছে।লিখাটা হুমায়ুন আহমেদ দেখলে বা পরলে মনে হয় আরও একটা হিমু উপন্যাস পেতাম আমরা।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৪

চলমান কলম বলেছেন: আমি কিছু বলবনা শুধু বলব এটা একটু পড়ে দেখেন

মেরিডিয়ান ক্ষুদে গানরাজঃ হুমায়ুন আহমেদ, যুবতী বউ শাওনের বিচার রঙ্গ এবং সাংবাদিকের কাণ্ডজ্ঞান

৬| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৯

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: ঐ হুজুররে আমি চিনি। দেওয়ানবাগ শরীফের হুজুর। আরামবাগে ঐ হালায় ধর্ম ব্যবসা করে। একবার কইছিল ওর চেহারা নাকি চাদে দেহা গেছে। নবীজিরে নিয়া আরেকটা খারাপ কথা কইছিল। সবার সামনে বলা যাবে না।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৫

চলমান কলম বলেছেন: ভাই এইসব হারামীরা ততদিন ব্যবসা করে যাবে যতদিন মুজিব জিয়ার মাজার থাকবে।আগে মুজিব জিয়ার মাজারের বিরোধীতা করুন।

৭| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৫

নাজমুল আলম খান বলেছেন: এরে দেখলেই বুঝা যায় বাংলাদেশে খাবারের ঘাটতির কারণটা কি....

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৯

চলমান কলম বলেছেন: সবাই ওর পিছনে লাগছেন।জিয়া মুজিবের মাজার নিয়েও কিছু বলেন...

৮| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫১

রোবট ভিশন বলেছেন: হিমু হুজুরের ছবি দেখে পুরা টাস্কি খেয়ে গেলাম!!! এইডা কি জিনিস???

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৩

চলমান কলম বলেছেন: জিয়া মুজিবের মাজারের ব্যাপারে আপনার অভিমত কি?উপরের হুলুদ হারামীরা কেন প্রতিষ্টিত?

৯| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৫৮

রিক্তের বেদন২০১০ বলেছেন: লেখাটা ভালো লাগলো ভাই । সমাজের এমন অনেক অসঙ্গতি চোখে পড়ে প্রায়ই, কিন্তু আপনার মতো এভাবে লিখে ফেলতে পারিনা । সময় এবং ইচ্ছা-দুটোরই অভাব । মাজার নিয়ে এই ধরনের কর্মকান্ড সরাসরি শিরকের পর্যায়ে পড়ে-সেটা আমাদের অনেকেই জানেননা । পীর-মুরিদিয়ানা এই সিলসিলা মুসলমানদের যুগ যুগ ধরে কী ভয়াবহ শিরকের অতল গহ্বরে তলিয়ে রেখেছে, তা যদি জানতো আমাদের তরুণ সমাজ,কত উপকারই না হত !

আপনার শ্রমসাধ্য লেখাটির জন্যে অসংখ্য ধন্যবাদ । ফেসবুকে শেয়ার করলাম ।

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১১

চলমান কলম বলেছেন: তরুন সমাজ জানবে কি করে আছে সুশীলদের লেন্জা ধরে ।সুশীলরা যা শিখায় তা শিখে।ব্লগে এসে দেশ উদ্ধার করে ধর্মের ১৪গুষ্টি উদ্ধার করে ।লক্ষ লক্ষ মানুষ যে অন্ধকারে বাস করছে প্রতিনিয়ত প্রতারিত হচ্ছে এসব মাজার ব্যবসায়ীদের কাছে তা নিয়ে কোন বিকার নেই।অনেকের হয়ত শুনতে ভাল লাগবেনা কিন্তু শিক্ষিত সমাজই দেশের অনেক ক্ষতি করছে।

১০| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:০৬

অনিক আহসান বলেছেন: গাবতলীর কোরবানীর হাটের সেরা ষাঁড় টার লাহান দেহা যায়...

০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১০:১৮

চলমান কলম বলেছেন: জিয়া আর মুজিবের মাজারকে বুঝি বেহেশতের মত দেখা যায়?

ভাই যতদিন জিয়া মুজিবের মাজার থাকবে ততদিন এসব পীরবাবারা থাকবে।সো কিছু যদি বলার ইচ্ছা থাকে তাহলে আগে মুজিব জিয়ার মাজার নিয়ে কিছু বলুন।

১১| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৩৬

্ূূূূূূ্সাইফুল বলেছেন: দেইখা তো মনে হয় ঐ টা পেট না asto dram............

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:১৮

চলমান কলম বলেছেন: ভাই কেউ আসল যায়গায় যান না বকরীরে নিয়ে টানাটানি :(

১২| ০৯ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:৫৭

পারাবত বলেছেন: পিঠানো দরকার

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:২২

চলমান কলম বলেছেন: তার আগে জিয়া মুজিবের মাজার ভাংগা ধরকার।

১৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৩৮

শুধু প্যচাল বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে বুঝাই যাচ্ছে আপনে মাজারের বিষয়টার উপর খুবই বিরক্ত সাথে আপনাকে জামাতের গাজা টানা হুজুরদের পদতলে থাকা এক গভির শিষ্য হিসেবেও মনে হচ্ছে। আমি শিওর না। আন্দাজে কথা বলাও ঠিক না। তাই দুঃখিত।

আপনে যদি বলেন মাজার ব্যবসা সম্পর্কে, তাহলে সেই বিষয়ে আমিও আপনার সাথে একমত।কিন্তু যদি আপামর সকল মাজার বিষয়টা নিয়েই কথা বলেন তাহলে দ্বিমত পোষন করছি। কেননা ইসলামে মাজার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূন্য বিষয়। তবে হাসিনা আপা, খালেদা ভাবি ইনারা যা করছেন ইহা প্রকৃত মাজারের ভাবমূর্তি নষ্ট করছেন, ব্যবসায়ী পীরের মাজার আর এদের মাজার এর ভিতর তফাৎ নেই।

তবে যেই দেলোয়ার হোসেন সাঈদি এর কথাটা বলেছিলেন তিনিত একটা পশু। পশুর মুখে মাজারের কথা???হা।।হা.।বড়ই আজব আপনেও।

তবে হ্যা যদি আপনে নাস্তিক হয়ে থাকেন তাহলে বলার কিছুই নেই। তবে যদি বলেন যে আপনে প্রকৃত মুসলমান। তাহলে আমার বলতে হবে-আপনে ইসলামের কিছুই "ক" বিষয়ে ধারনা নেই।

যেখানে ঐদিকে মাজারের নামে মাজার ব্যবসা করে যাচ্ছে একদল, সেইরকম মসজিদ নিয়েও কম ব্যবসা হয়না। ঐদিকে মাজার নিয়ে ব্যবসা করছে ভন্ডপীর, আর মসজিদে ভন্ডামী নিয়ে ব্যস্ত পশু মাওলানার দল। দাড়ি টুপি জোব্বা আলখেল্লা পড়ে ইসলামের নামে সাইনবোর্ড লাগিয়ে চিৎকার করছে।

আসুন আপনে যেই লোকটির ছবি উপরে দিয়ে এক নাগারে সবাই জামাতে দাঁড়িয়ে গালি দিয়ে যাচ্ছেন- আমার প্রশ্ন হল তিনি আপনাদের গালির মতই যদি খারাপ হইত তাহলে উনার কাছে এত মানুষ যায় তারা কি সবাই ঐ লোকটির মতই বা বোকা কিছু একটা। অথবা আপনে কি ঐ দরবারে যেয়ে উনার কথা বেশ কয়েকদিন যেয়ে শুনেছেন? তার সাথে থেকেছেন? তারপর এই গালির আসরে বসেছেন?

বিষয়টা কি জানেন? আমরা সবাই বাপ দাদার কাছ থেকে প্রাপ্ত মুসলমান, নামধারী মুসলমান। আমরা অর্থাৎ আমরা, আমাদের বাপ দাদা সকলেই।
এই বিষয়ে পরে লিখছি।

ধন্যবাদ

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫২

চলমান কলম বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়ে বুঝাই যাচ্ছে আপনে মাজারের বিষয়টার উপর খুবই বিরক্ত সাথে আপনাকে জামাতের গাজা টানা হুজুরদের পদতলে থাকা এক গভির শিষ্য হিসেবেও মনে হচ্ছে। আমি শিওর না। আন্দাজে কথা বলাও ঠিক না। তাই দুঃখিত।

ভাই আমি কারো শিস্য না ।যে যে বিষয়ে সত্য বলে আমি তার সত্যকে স্বীকার করি।সাঈদীর প্রসংগটা আসায় আপনি রাজাকার ভেবেছেন আমাকে ভাবতেই পারেন।আপনার ভাবার অধিকার আছে।তবে এতে সন্তুষ্ট যে আপনি আন্দাজে বলেছেন কিনা তাতে
সন্দিহান হয়ে দুঃখ প্রকাশ করেছেন...


আপনে যদি বলেন মাজার ব্যবসা সম্পর্কে, তাহলে সেই বিষয়ে আমিও আপনার সাথে একমত।কিন্তু যদি আপামর সকল মাজার বিষয়টা নিয়েই কথা বলেন তাহলে দ্বিমত পোষন করছি। কেননা ইসলামে মাজার একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূন্য বিষয়।

জ্বী আমি সব মাজারের বিরুদ্ধেই বলছি।এখন আমি আপনার কাছে জানতে চাইছি যে ইসলামের কোন যায়গায় মাজারকে গুরুত্বপূর্ন হিসেবে দেখানো হয়েছে।রেফারেন্স সহ বলবেন।।

তবে হ্যা যদি আপনে নাস্তিক হয়ে থাকেন তাহলে বলার কিছুই নেই। তবে যদি বলেন যে আপনে প্রকৃত মুসলমান। তাহলে আমার বলতে হবে-আপনে ইসলামের কিছুই "ক" বিষয়ে ধারনা নেই।

আমি একজন আস্তিক।মাজার নিয়ে আমার 'ক‌' বিষয়ক ধারনা না থাকাটা আপনার কাছে থেকে জানতে চাই।


আসুন আপনে যেই লোকটির ছবি উপরে দিয়ে এক নাগারে সবাই জামাতে দাঁড়িয়ে গালি দিয়ে যাচ্ছেন- আমার প্রশ্ন হল তিনি আপনাদের গালির মতই যদি খারাপ হইত তাহলে উনার কাছে এত মানুষ যায় তারা কি সবাই ঐ লোকটির মতই বা বোকা কিছু একটা। অথবা আপনে কি ঐ দরবারে যেয়ে উনার কথা বেশ কয়েকদিন যেয়ে শুনেছেন? তার সাথে থেকেছেন? তারপর এই গালির আসরে বসেছেন?

জ্বী উনার কথা একবার শোনার সোভাগ্য হয়েছিল।আপনি কি জানেন বাংলাদেশের অধিকাংশ মন্ত্রী দূনির্তীবাজ জেনেও কেন আমরা ভোট দেয়?যে কারণে ভোট দেয় সেই কারণেই মানুষ মাজারে যায়...

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১২:৫৮

চলমান কলম বলেছেন: আমি কোন গালির আসরে বসিনি।আপনি আমার কমেন্টগুলো দেখতে পারেন আমি এসব পীরদের গালি না দিয়ে এসব পীরদের জম্ম হচ্ছে তাদের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে বলেছি।

১৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১:০৫

দূর প্রবাসী বলেছেন: উপরে যার ছবি দেয়া আছে তিনি সুফী সম্রাট হযরত শাহ দেওয়ানবাগী।
১৯৯৮ সালে চরমোনাই পীর এর সাথে গন্ডগোলের পর কৌতুহল বসত তার সাথে দেখা করতে যাই। তার কথাবার্তা শুনে প্রথমে বুঝতে অসুবিধা হলেও তার প্রকাশনা একে একে পড়া শুরু করি ( অবশ্যই ধার করে)। মোটামুটি পড়ার পর তার সম্পর্কে পূর্ববর্তী ধারনা ভূল প্রমানিত হয়। এর পর তার সংস্কার সমূহ ( মাধ্যমিক বইয়ে তাসাউফ অন্তর্ভুক্ত. কুরানের আয়াতের সঠিক সংখ্যা,আল্লাহর নামে কোরবানী ইত্যাদি ) পড়ে আরো বুঝতে পারি লোকজন তার সম্পর্কে না জেনে ( হয়ত একবার শুনেছে বা তার কথা বুঝতে পারেনাই) না বুঝে বাজে ধারনা পোষন করে। এর পর আমি তাসাউফ নিয়ে পড়া শুরু করি ( আমি নিজেও জানতামনা তাসাউফ কি জিনিষ যা মাওলানারা সবসময় অস্বীকার করে) আগের ওলী আল্লাহগন কিভাবে তাসাউফ শিক্ষা দিতেন। প্রথমেই আমি শাহ দেওয়ানবাগীর মোর্শেদ বা পীর ইমাম শাহ চন্দ্রপুরীর শিক্ষা কি তা জানতে চেস্টা করি এর পর তার মোর্শেদ খাজা এনায়েতপুরী এভাবে মোটামুটি হযরত আব্দুল কাদের জিলানী, শেখ ফরিদ প্রমুখ আউলিয়া গনের উপর জীবনি এবং তাসাউফ সম্পর্কে ধারনা নেই। এর পর ভাবতে থাকি দেওয়ানবাগী আসলেই তাসাউফ কতটুকু শিখাইতে পারে কে জানে? ঐ সময় পত্রিকায় এসেছিল দেওয়ানবাগী বলেছে " আল্লাহ এবং রাসূলের সাথে যদি মানুষকে পরিচয় করিয়ে না দিতে পারি তাহলে দেশ ছেড়ে চলে যাব" তো যাই হোক আগে রাসূলের দেখা পাই কিনা দেখি এর জন্য মুরীদ হওয়া শর্ত এবং আমি ছিলাম ঘোর পীর বিরোধী তারপরেও মুরীদ হলাম। এখন রাসুলল (স) এর দীদার পাইতে গেলে প্রেম থাকতে হবে এবং ওয়াযিফা আমল করতে হবে। কৌতুহল বশত হোক বা তার ক্ষমতা দেখার জন্য হোক আস্তে আস্তে তাউ শুরু করলাম।ধীরে ধীরে আমি নিজের পরিবর্তন বুঝতে লাগলাম এবং একসময় রাসূলের কথা মোর্শেদের কথা বলতে ভাল লাগতে লাগল। ১৯৯৯ সালের ১৬ই জুন রাত্রে যখন আমি রাসূল (স) কে প্রথম স্বপ্নে দেখি ( এরপর আরো অসংখ্যবার দেখেছি) তার পর আস্তে আস্তে উনার অন্য শিক্ষা গুলো বাস্তব জীবনে যখন বুঝতে পারলাম এক সময় আমার আর বুঝতে বাকী রইলোনা যে তিনি আসলে যা দাবী করেন তার পুরাটাই তিনি করে দেখাতে পারেন এবং তার কামালিয়াতের মাকাম সবচাইতে বেশী। এখন আপনারা হয়তো আমাক গালিগালায করবেন, ভাববেন গাজাখুরী গল্প করতেছি। আমি ভাই জীবন মরন সমস্যা না হলে মিথ্যা বলিনা সুতরাং এটা আপনাদের ব্যপার। আর মাজার সবই ভুয়া নয়। যারা একসময় মানুষকে হেদায়েতএর দায়িত্ব পালন করে গেছেন তাদের মাজারে গেল বোঝা যায় তিনি কি ছিলেন? তবে আসল মাজারের আড়ালে এত বেশী ভুয়া মাজার ব্যবসা চালু হয়েছে মানুষের মনে ধারনা হয়েছে যে মাজার জিনিষটাই ভুয়া।

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৪

চলমান কলম বলেছেন: উণ্মাদ তন্ময় ভাইয়ের লিংকগুলো দেখার পরও আপনার যদি ভুল না ভাঙে কিছু বলার নেই।

তবে আসল মাজারের আড়ালে এত বেশী ভুয়া মাজার ব্যবসা চালু হয়েছে মানুষের মনে ধারনা হয়েছে যে মাজার জিনিষটাই ভুয়া।


ভাই তাহলে এই দেওয়ানবাগীরা যা করছে তা কি?

১৫| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:১৪

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: দূর প্রবাসে ভাই, চাপা কম পিডান। দেওয়ানবাগ পুরাই ভন্ড। কত বড় নাফরমান হইলে একজন মানুস বলতে পারে সে নবীজীকে উলঙ্গ দেখছে এবং নিজে যাইয়া কাপড় পরাইয়া দিয়া আসছে। নিজে নিজে ইসলাম ধর্মের নাম দেয় "মুহাম্মদী ইসলাম", নবীজীর জন্ম তারিখ নাকি ১২ রবিউল আউয়াল না- এইসব কথা কোন প্রকৃত মুসলমানের না।

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩৬

চলমান কলম বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ প্রমাণগুলো হাজির করার জন্য।আপনি অনুসরল লিস্টে যোগ হলেন।

১৬| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:২৫

দূর প্রবাসী বলেছেন: জনাব উন্মাদ আপনাকে আপনি উন্মাদ বলবনা। তবে শুধু এই টুকুই বলব যে আপনে যা বললেন তার প্রমান টা দেখান। দেওয়ানবাগীর কোন বইয়ে লেখা আছে উনি রাসূল (স) কে উলংগ দেখেছেন..।আর নবীজির জন্ম ১২ ই রবিউল আউয়াল না এটা উনি বলেছেন। আমার ইমেইল এ প্রমানটা পাঠাবেন। ধন্যবাদ
[email protected]

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৪

চলমান কলম বলেছেন: ভাই উনি যে প্রমাণগুলো দিয়েছেন তাতেও কি প্রমাণ হয়না কথিত এই পীর ভন্ড?

১৭| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:১৮

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: দূর প্রবাস,View this link পেইজের প্রঠম পিডিএফ ফাইলটা পড়ুন।

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৪৫

চলমান কলম বলেছেন: ধন্যবাদ লিংকের জন্য।

জিয়া মুজিবের মাজারের ব্যাপারে আপনার মতামত জানতে চাইছি ।

১৮| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২২

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: ওখানে আংশিক প্রমাণ আছে তার ভন্ডামীর। আরো দেওয়ার ইচ্ছা ছিল, কিন্তু নেটে পাইলাম না। আপনার ই-মেইল মনে রাখলাম। হাতে পাইলে অবশ্যই দিব।

১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৩৯

চলমান কলম বলেছেন: ভাই যা দিয়েছেন তাতেও যদি উনার চোখ না খুলে যতই প্রমান দিন কাজ হবে না :)

১৯| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:২৬

প্রজন্ম৮৬ বলেছেন: ভাই,এই হুজুর যে আসলেই একখান 'জিনিষ' তার প্রমান আপনের এই পোস্ট!

হুজুররে দেখেই সবাই ভ্যাবাচ্যাকা খেয়ে গেছে কেউ আর মুল ঘটনায় ঢুকতে পারে নাই =p~ =p~ =p~ =p~

মুল ম্যাসেজটার বিলুপ্তি ঘটায় আমি দুঃখিত কিন্তু হুজুরের ছবি যেই কাজটা করলো ঐটা দেখে ভিষন ভিষন বিনোদিত হইলাম=p~ =p~

১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৪

চলমান কলম বলেছেন: হা হা হা সবাই হুজুররে নিয়ে লাগল:(

২০| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৩৮

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: দূর প্রবাস, নবীজী তার সমগ্র জীবনে জন্মদিন পালন করেননি। এই সংস্কৃতি মুসলমানদের না। অথচ আপনার দেওয়ানবাগের অবস্থা দেখেনView this link ছবি গুলার উপর ডাবল ক্লিক করলেই ফুল ভিউ পাবেন।

১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৫

চলমান কলম বলেছেন: ভাই উনি মনে হয় ভক্ত;)

২১| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৭

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: দূর প্রবাস, নবীজী কিংবা কোন আল্লাহর ওলী জীবনে শান-শওকাত করেননি। আর আপনার দেওয়ানবাগের অবস্থা দেখেনView this link

১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৫

চলমান কলম বলেছেন: দুর প্রবাসী কোথায়য়য়য়য়য়য়য়য়?

২২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৬:৪৯

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: দূর প্রবাস, আরো দেখুনView this link

২৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ সন্ধ্যা ৭:৩০

চলমান কলম বলেছেন: আগে ক্যাচাল লিংক গুলো পড়ে নেই:)

২৪| ১০ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১১:০৯

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: মাজার জিনিসটা আমাদের দেশে বাজারের মত হয়ে পরেছে। এই জিনিসটার সম্মান আমরা রাখেনি।

মাজার কী? একজন মরে গেলে তার কবর পাকা করে, চারপাশে দেওয়াল তুলে, বছরান্তে একবার আইস্যা কান্না করা- এই হল আমাদের দেশে মাজার। একে ব্যবসার কেন্দ্র করে তোলা হয়েছে। বঙ্গবন্ধু, জিয়া তারা নেতৃস্থানীয়, কিন্তু তাই বলে তাদের কবরস্থানকে "মাজার" অভিহিত করতে হবে, এর কোন অর্থ পাওয়া যায় না। এতে করে তারা ধর্মীয় জিনিসগুলোর অপব্যাখ্যা সৃষ্টি করছে।

আমাদের ইতিহাস কেবল তাদের নিয়ে না। ভাসানী, সোহরাওয়ার্দী, ফজলুল হক- তাদের অবদান অনসীকার্য। কিন্তু তাদের সমাধি কোথায়, তা আমরা কজনই বা জানি? তাদের মাজার তো দুরে থাক, সামান্য কবরের যথাযথ মর্যাদা কী তারা পেয়েছেন? হায়রে অভাগা দেশ, যার ৬ দফার অনুসরনে বঙ্গবনধু ৬ দফা দিলেন, যার ছ্ত্রতলে তারা রাজনীতিতে যোগদান করলেন তাদের আমরা অবগ্গা করছি।

একটু ভিন্ন প্রসঙ্গে বলতে চাই, "ভাসানী নভোথিয়েটার" নাম বদলে "বঙ্গবন্ধূ নভোথিয়েটার" রাখাটা কি ভাসানীর অপমান না?

১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৬

চলমান কলম বলেছেন: একদম ঠিক বলেছেন।এমন ভাবে বললেন যে আমি আর কিছু বলার সুযোগ পেলাম না।অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৫| ১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৫৩

দূর প্রবাসী বলেছেন: প্রথমত আপনারা যে প্রমান গুলো দিয়েছেন তা প্রাসংগিক নয়। জনাব, উন্মাদ বলেছেন উনি নবীজিকে উলংগ দেখেছেন, এই প্রমান আপনে দেন নাই, দ্বীতিয়ত আপনে বলেছেন উনি নাকি বলেছেন ১২ ই রবিউল আউয়াল নবীজির জন্মদিন নয় এটা উনি বলেছেন। যার কোন প্রমান আপনি দেন নাই। আকাশের চাদে যে দেখা যায় এটা আপনি কখনো দেখতে চেয়েছেন? আপনার কাছে এই সব ফাযলামী মনে হওয়াই স্বাভাবিক। মিলাদুন্নবী উনি প্রচলন করেছে এবং তা ১২ই রবিউল আউয়াল ই। যেটা আপনি উলটা বলেছেন ( উনি নাকি বলেছেন ১২ই রবিউল আউয়াল না)। আর মিলাদউন্ণবী যে পালন করা উচিত তার ব্যখ্যা সম্পর্কে আমি এখটা পোস্ট ও দিয়েছিলাম পারলে দেখে নিয়েন। আরেকটা ভুল ব্যখ্যা দিয়েছেন যে নবীজী শান শওকত করতেন না। এই সম্পর্কে ও একটা পোস্ট আমার আর্কাইভ এই পাবেন। আপনি যা বলছেন তা সম্পুর্ন আপনার ব্যক্তিগত অভিমত কখনো ঐ খানে গিয়ে জানতে চান নাই। আর নবীজি সম্পর্কে প্রচলিত ধ্যন ধারনা থেকেই আপনি বলে চলেছেন যা আপনার দোষ নয়।আমি যেমন মানুষের কথায় বিশ্বাস না করে নিজে যাচাই করেছি, সবার উচিত অন্তত চিলে কান নিয়ে গেছে বলে চিলের পিছনে না দৌড়িয়ে আগে কানের যায়গায় কান আছে কিনা তা ভাল করে দেখা।

১১ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৮:২২

চলমান কলম বলেছেন: ভাই আর কি প্রমাণ চান আপনি?আপনি কি লিংকগুলো পড়ে দেখেছেন?না পড়লে আরো একবার পড়ে দেখুন।

২৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৮:৫২

সাইমনরকস বলেছেন: ভাল লাগল :) । আমার ব্লগেও আপনাকে আমন্ত্রন B-)

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৯

চলমান কলম বলেছেন: ইনশল্লাহ আসব


২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ সকাল ৯:৩৪

শুধু প্যচাল বলেছেন: ভাইজান আপনে আসলে অনেক বিষয় নিয়ে এসেছেন আপনার লেখার ভিতরে। একদম ধর্ম, রাজনীতি সব সহ।

আমি দেওয়ানবাগী পীর, উনার সম্পর্কে কিছু বলব না। তবে উনি যা বলেন তা ভূল কিছু বলেন না। যারা উনার বিপক্ষে কথা এইখানে ঐখানে বলেন তারা ধর্ম সম্পর্কে কোন বিন্দু মাত্র জ্ঞান রাখেন না, ইহা চরম সত্য। আমি উনার কোন মুরীদ নই। তবে উনার কথায় যুক্তি আছে তাই সন্মান করি। বাকি উনাকে চাদে দেখা, এটা হল তার ভক্ত বৃন্দের এবং একান্তই তার বিষয়। তাঁরা দেখেছেন, এবং দেখতেই পারেন ইহা তাদের ব্যপার।


একটা বিষয় আমি শিওর এখানে যারাই উনার সম্পর্কে কিছু বাড়তি উলটা পালটা বলছেন তারা কেউ সরাসরি তাঁর সাথে কথা বলেন নি, উনাকে যেয়ে প্রশ্ন করেন নি। সবাই মুখে শুনে শুনে। এরা যেমন বাপ দাদার কাছ থেকে মুখে শুনে মুসলমান, তেমনই এরা মুখে শুনে শুনে ক্যলকুলেশন আর যুক্তি তর্ক গর্ধবদের সাথে বসে বসে করেছেন। আর খারাপ বানিয়েছেন। হাস্যকর এই জাতি।

আমি উনার সম্পর্কে তেমন কিছু বলব না, কেননা আমি উনার মুরীদ নই, আর তাছাড়া এখানে যারা তাঁর সম্পর্কে বলছেন তারা এইসকল বিষয় জ্ঞান খুবই সীমিত, তাই এই নিয়ে যুক্তি তর্ক করাটা আর ইনাদের মত মানুষদের ছোট করা একই কথা।

বই পড়ে বিদ্যান হওয়া যায়, কিন্তু জ্ঞানী হওয়া যায়না লেখক সাহেব। হাজার হাজার অংক সূত্র দিয়ে মিলাতে পারবেন কিন্তু একটা সূত্র সৃষ্টি করতে পারবেন না। আমার লেখা মাজারের উপরে হয়ত পড়েই বিতৃষ্ণা করবেন, ঘুলুর ভিতর যাবে কিনা সন্দেহ।

মহান আল্লাহ পাক কোরানে বলেনঃ সাবধান, নিশ্চয়ই আউলিয়াগনের (বন্ধুদের) কোন ভয় নেই, এবং তারা কখনো দূঃখিত হবেনা (সুরা ইউনুসঃ৬২) আবার বলছেনঃ
তাহাদের মৃত বলিও না, যারা আল্লাহর রাস্তায় কতল হইয়াছে, তারা জীবিত --তোমরা বুঝিতে পারনা(সুরা বাকারা:১৫৪)

যাইহোক ইনাদের দেহ মোবারাক যখন মাটিতে রাখা হয় তখন সেটা কবর থাকেনা, হয় মাজার। যে কেউ মাজার বললেই মাজার হয়না। এখন এই জীবিত শহীদ এইসকল বিষয় গুলো সত্যই ভাবার বিষয়। যদিও উহুদের যুদ্ধের ঘটনার উপর এই আয়াত নাজেল হয়েছিল, কিন্তু আসলে এই শহীদ হল যারা মৃত্যুর পূর্বেই মৃত্যু বরণ করেছেন আল্লাহর রাস্তায় অর্থাৎ যারা তাদের চোখ, নাক কান, মুখ ত্বক ইত্যাদি সকল কিছুকে কতল করেছেন লোভ, লালসা, কাম ভাবনা থেকে তারা শহীদ হয়ে যান আর তারা চিরঞ্জীবি হন। এইসব আমার কথা না।কোরানের কথা। বললে অনেক লম্বা হয়ে যায়। সুতরাং তারা যখন দেহ ত্যাগ করেন তাদের হয় মাজার। আর সে মাজারে আল্লাহ বলছেন তোমরা তাদের মৃত বলনা, বরং তারা জীবিত। এখন সেই মাজারে গেলে তাদের পাওয়া যায়, তবে ঐ অক্ষর বিদ্যার জাহাজ নিয়ে যখন যাবেন তখন আপনে এক মরা, পাবেনও মরা।দেখবেন সব মরাই। আসলে কি চীজ আছে সেইটা ধরার ---থাউক।,

আসলে এই বিষয় গুলো এত গভির। এখন আর ভাল লাগেনা আপনাদের সামনে তুলে ধরতে। এইসব বুঝার জন্য যদি মালিক না চায় তাহলে মাথায় হাতুড়ি দিয়ে মারলেও লাভ হয়না।

বরং যা কইছেন তাই ভালা। তাও মাজার আছে, যেমন নবী করিম (সাঃ) মাজার। বিভিন্ন নবী রাসুলের মাজার। পীর ওলী আউলিয়ার মাজার।

এইসব বুঝতে আগে ঐ মাওলানা, উলামা এদের ত্যগ ক্রএ সত্য পথে আসতে হবে।

লালন শাহ বলেনঃ ঐরুপ দেখবি যদি নিরবধি সরল হয়ে থাক।

আর কিছুনা ওস্তাদ

ভাল থাকেন

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩০

চলমান কলম বলেছেন: বাংলাদেশে ধর্ম আর রাজনীতি একসাথে চলছে ।তাই মুজিব জিয়ার কবর মাজার হয়ে যায়।


তাহাদের মৃত বলিও না, যারা আল্লাহর রাস্তায় কতল হইয়াছে, তারা জীবিত --তোমরা বুঝিতে পারনা

কোথাও কি বলা আছে তাদের কবরে গিয়ে সেজদা করো?


আপনি কি জানেন মানবতার মুক্তির দূত সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ট মানব রাসুল (সঃ ) এর কবরের পাশে কাউকে সেজদা করতে দেওয়া হয়না যেভাবে করে বাংলাদেশের মাজারগুলোতে।

২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ২:৫২

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: দূর প্রবাসী ভাই,পরীক্ষার কারণে এই কইদিন আসতে পারিনি। দুঃখিত, আপনাকে অপেক্ষা করানোর জন্য।

দূর প্রবাসীশুধু প্যাচাল ভাই View this link

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩১

চলমান কলম বলেছেন: লিংকের জন্য ধন্যবাদ।

২৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:২৭

শুধু প্যচাল বলেছেন: আমি আগেই বলেছি উনার সম্পর্কে আমি কিছু বলতে চাইনা এইখানে- কেননা আমি যতটুকু জানি ততটুকুর ভিতর খারাপ পাইনি।
আর যা জেনেছি সরাসরি জেনেছি, তাই খারাপ বলতে পারছিনা। এইখানে যে লিংক আপনে দিয়েছেন সেটা একটি বই থেকে নেয়া, আমি আগে ঐ বই পড়তে চাই তারপর মন্তব্য করব। যেমন রসুল (সা:) কে সবাই যেভাবে দরিদ্র ভুকা নগ্ন করে রেখেছিল পশু মাওলানারা তার বিপরীতে উনার কথা বেশ যুক্তিযুক্ত ছিল। কোরানের তফসির যা শুনেছি সে পর্যন্ত খারাপ পাইনি।

আর আপনে তন্ময় সাহেব যেভাবে উত্তেজিত হচ্ছেন এটা সহজেই বুঝা যাচ্ছে যে আপনে কান ভারি করেছেন নিজের আর করতেও চাচ্ছেন নিজের। আপনার ধর্ম সম্পর্কে ধারনা কিরুপ আছে সেই বিষয় কিছুটা সন্দেহ অবশ্যই আছে।

আগে নিজে ঠিক হন। যাইহোক তাও যার যার ব্যপার, আমার মুল কথা ছিল মাজার ইহা ইসলামের একটা গুরুত্ব পুর্ণ বিষয়। এইটুকুই।

পীর-আউলিয়া ইনারা ইসলামের রজ্জু, ইনারা ব্যতীত বা এই বায়াত মুরীদ এইসকল প্রথা ব্যতীত মুসলমান হওয়া যায় না। যারা বলে মুসলমান তারা ভন্ড। কানে শুনে বাবা দাদার ধর্ম পালন হয়, মুসলমান হওয়া যায়না।

ধন্যবাদ

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:৩৩

চলমান কলম বলেছেন: আগে নিজে ঠিক হন। যাইহোক তাও যার যার ব্যপার, আমার মুল কথা ছিল মাজার ইহা ইসলামের একটা গুরুত্ব পুর্ণ বিষয়। এইটুকুই।


হা হা হা কঠিন জোকস।ইসলামে মাজার গুরুত্বপূর্ন বিষয় এ ব্যাপারে সহীহ হাদিস চাচ্ছি ।

৩০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ৯:৪৬

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: পীর-আউলিয়া কী জিনিস বোঝেন? পড়ে দেখেছেন কখনো তাদের জীবন কাহিনী? জেনে দেখবেন তাদের জীবন ইতিহাস, তারপর তার সাথে মিলিয়ে দেখবেন দেওয়ানবাগকে।

৩১| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০১

দূর প্রবাসী বলেছেন: আমি আমার লেখার প্রথম থেকেই জনাব উন্মদ কে বলে আসছি যে উনি যা বলছেন তার প্রমান দিতে। কিন্তু উনি দেওয়ানবাগ শরীফের ওয়েবসাইট দিয়ে প্রমান করার চেষ্টা করছেন যে উনি যা বলছেন তা সত্য। আসলে উনার হাতে কোন প্রমান না থাকার কারনেই উনি আরেকজনের লেখার রেফারেন্স টেনে বোঝানোর চেষ্টা করেছেন উনি যা বলেছেন তার প্রমান না দিলেও চলে। যাই হোক আমার আর বুঝতে বাকি নাই যে উনার দৌড় কতদুর। আসলে যে কোন বিষয়েই তর্ক বা বাহাস করতে গেলে একজন কোন কিছু বললে আরেকজন সাধারনত সেটা খন্ডন করে পাল্টা যুক্তি দেখায় কিন্তু জনাব উন্মাদ এর লেখা পড়ে বুঝা গেলো উনিও আর দশজনের মতই যে কিনা নিজে কোন কিছু চাক্ষুষ দেখেনাই, শুনেনাই কিন্তু কটু মন্তব্য করতে ওস্তাদ।

আমি আমার লেখার প্রথমেই বলেছি আমি উনার( শাহ দেওয়ানবাগী (মাআ) )
অনুসারী তারপরেও বোকার মতো ওয়াবসাইট এর রেফারেন্স টেনে সেই জিনিষটাকে ভুল প্রমান করার চেষ্টা দেখে আমি একটু অবাক। এই থেকে বোঝা যায় উনারা শুধু একতরফা কথা বলতে অভ্যস্ত।

আমি আরেকবার প্রথম থেকে শুরু করি। উন্মাদ বলেছেন, দেওয়ানবাগীর শানসওকত জীবন দেখে বুঝাতে চেয়েছেন যে এটাই উনার ভন্ডামীর প্রমান। আমরা দেখি রাসূল (স) কিভাবে জীবন যাপন করতেন।

Click This Link

এখন আমরা প্রমান স্বরূপ রাসুল (স) এর ব্যবহার্য জামা,কাপড় বা অন্যান্য জিনিষ দেখি
Click This Link


এর পর উন্মাদ বলেছেন যে রাসূল (স) এর জন্মদিন উপলক্ষে ঈদ এ মিলাদুন্ণবী পালন করাও ঠিক নয়। এর জবাব নিচে দেয়া আছে।

Click This Link

এরপর উন্মাদ বলেছেন যে চাদে দেওয়ানবাগী কে দেখা গেছে এটাও ভন্ডামী। চাদে দেওয়ানবগীর ভক্ত যারা তারা যেমন দেখেছেন অপরদিকে যারা অবিশ্বাসী তারাও কিছুসংখ্যক দেখেছেন। যারা আপনার মতো গালিগালাজ এবং কটু কথা বলে অভ্যস্ত তাদের নসীবেই জোটেনাই কিন্তু তার মানে কি এই যে ঐ জিনিষটা ভুয়া?
আমি যদি আমার ক্যমেরায় তোলা সেই ছবি আপলোড করি তাহলে আপনারা বলবেন আমি ফটোশপ কারিগরি ফলিয়ে ভন্ডামী করতাছি। তাই ঐ ছবি দিলামনা। তবে একটি হিন্দি গানের ভিডিও লিংক দিলাম যার ভেতর চাদের একটি দৃশ্য রয়েছে কষ্ট করে ঐটা ভালোমতো দেখবেন ( দাড়িবিহিন চেহরা)। ( এবং আপনারা যে আগের মতোই ব্যপারটা ভুয়া বলে উড়িয়ে দিবেন তাউ জানি)

http://www.youtube.com/watch?v=WV_D63SS19k

উন্মাদ বলেছেন ওলি আল্লাহ সম্পর্কে উনি খুব ভালো জানেন,,,বলবেন কি ওলী আল্লাহগনের শ্রেনী বিন্যাস? আর আপনি বলেছেন যে ওলি আল্লাহগনের জীবনি পড়তে। বড়পীর হযরত আব্দুল কাদের জিলানী সবচাইতে দামী পোষাক ব্যবহার করতেন এবং কারন হিষেবে তিনি বলতেন যে আমাক দেখে কেও যেন তাচ্ছিল্য না করে। তার জন্য যে তাতি পোষাক তৈরী করতো তাকে বাদশাহর কোপানলে পড়তে হয়েছিল এই জন্য যে সে ভাল পোষাক টা বড়পীর সাহেবকে দিত। এর পর বড়পীর সাহেব ঐ বাদশাহর শাস্তির ব্যবাস্থাও করেছিলেন।

সুতরাং আমি যা বলের বলে দিলাম যে বুঝবে তার জন্য এই যথেষ্ট। তবে একটা কথা মনে রাখা উচিত আমি যদি কারো সম্পর্কে চাক্ষুষ না দেখে কোন খারাপ মন্তব্য করি তার শাস্তি কোন কোন ভাবে আল্লাহ আমদেরকে দিয়ে থাকেন।

৩২| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:৩৩

শুধু প্যচাল বলেছেন: উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: পীর-আউলিয়া কী জিনিস বোঝেন? পড়ে দেখেছেন কখনো তাদের জীবন কাহিনী? জেনে দেখবেন তাদের জীবন ইতিহাস, তারপর তার সাথে মিলিয়ে দেখবেন দেওয়ানবাগকে। [/sb

আমি আগেই বলেছি উনার সম্পর্কে আমি বলতে চাচ্ছিনা।

দেওয়ানবাগের সম্পর্কে একটা বিষয় ভাল লাগে তিনি যাইহোক তথাকথিত মোল্লাদের, জালেমদের, মুখে কবুল করা মুসলমানদের, পশু প্রবৃত্তি আলেমদের মুখে চপাটাঘাত করেছেন। তিনি অনেক কথাই বলেছেন, তফসির করেছেন যা কিনা আসলেই সত্যকে তুলে ধরেছেন। মোল্লারা অনেক অত্যাচার করেছে, করতে চেয়েছে, তার সাথে তিনি যুদ্ধ করছেন, কারন তথাকথিত এই পশু আলেমদের শিক্ষা দিতে অনেক কিছুই অনেক প্রচার করতে হয়, যা না করলেই নয়। এইটূকু আমি বলতে চাই।

আর এর বাইরে তিনি দেখতে কেমন, কেমন তার চাল চলন সেইটা একান্তই তার ব্যক্তিগত ব্যপার, বা এই ধরনের পশুদের সামনে কিভাবে থাকতে হবে হয়ত তার আলাদা কোন চিন্তা থাকতে পারে।

যাইহোক ভাল থাকবেন।

৩৩| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৩:৫৪

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: দূর প্রবাসী ভাই, আমি যার রেফারেন্স দিয়েছে, তার প্রত্যেক পয়েন্টের নিচে তথ্যসূত্র দেয়া আছে। এরচেয়ে বেশী আপনি কী চান? তার কথা বিশ্বাস না হলে ঐ পত্রিকাগুলো পড়ে দেখবেন?

৩৪| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৮

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: ‘Umar(ra) suggested to the Holy Prophetsa
on one occasion that as he had to receive
Embassies from great monarchs, he should
have a rich cloak prepared for himself which
he could wear on such ceremonial occasions.
The Prophet(sa) did not approve of the
suggestion and said: "It would not be pleasing
to God for me to adopt ways like this. I shall
meet everybody in the clothes that I normally
wear." On one occasion silk garments were
presented to him and of these he sent one to
‘Umar(ra) Upon this ‘Umar .(ra) said, "How can I
wear it when you have yourself disapproved of
wearing silk garments." The Holy Prophetsa
observed: "Every present is not meant for
personal use." His meaning was that since the
garment was of silk ‘Umar(ra) should have
presented it to his wife or to his daughter or
should have put it to some other use (Bukhari,
Kitabul Libas)

৩৫| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৪:৫৯

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: ‘A’ishara relates: "Our bedding
was so small that when the Holy Prophet(sa) used to get up at night for prayers I used to lie on one side of the bedding and stretched out my legs while he was in the standing posture and folded them back when he had to
prostrate himself (Muslim, Tirmidhi and
Bukhari).

৩৬| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:০১

উণ্মাদ তন্ময় বলেছেন: ‘A’isha(ra) related that during the lifetime of the Prophet(sa)
they often had to sustain themselves on dates and water and that on the day of his death there was no food in the house except a few dates (Bukhari).

৩৭| ১৪ ই এপ্রিল, ২০১১ বিকাল ৫:২২

আইডিয়াল বলেছেন: সারা আরবে যদি মাযার করা হত তাহলে সেখানে শুধু মাযারই থাকত। জান্নাতুল বাকীতে এত সাহাবার কবর, সেখানেতো কোন মাজার নেই। এই দেশের বড়বড় মাজার ভেঙ্গে সব কবর করতে হবে।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৬

চলমান কলম বলেছেন: কমেন্ট পুরা ৫তারা।

আমাদের দেশের মাজার ভক্তদের সৌদি আরবে একবার ঘুরিয়ে আনা দরকার।

৩৮| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১০

শুধু প্যচাল বলেছেন: আইডিয়াল ভাই দেখি বে-আইডিয়াল এর মত কথা কইলেন? এইখানে সৌদি আরব আইল কই থেকে?? সেইখানে মাজার করবে কি করবে না , হবে কি হবেনা সেইটার সাথে এই দেশের সম্পর্ক করার কি আছে?

আর সৌদিতে অসংখ্য মাজার ছিল, বদমাইশ ওহাবীরা ঐ সকল মাজার ভেঙ্গে ফেলে। আজ সেই ওহাবীর ধর্ম পালন করছেন আর মুখে আল্লা আল্লা করছেন।

১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ রাত ১:১৮

চলমান কলম বলেছেন: সম্পর্ক যে নাই তা কি করে বললেন?


সৌদি আরবে অসংখ্য মাজার ছিল এই বক্তব্যের রেফারেন্স চাচ্ছি।


৩৯| ১৫ ই এপ্রিল, ২০১১ দুপুর ১২:০০

শুধু প্যচাল বলেছেন: তিহাস ঘাটেন পেয়ে যাবেন মাজার ছিল কিনা। হযরত খদিজার (রাঃ) মাজার ভাঙ্গা হয়েছে। অনেক বড় বড় সাহাবাদের মাজার গুড়ি গুড়ি করে ভাঙ্গা হয়েছে। এই খবরই যদি না জানেন তাহলে আর বাড়তি প্যচাল পাইরেন না। সামনে আগানোর দরকার নাই।

কথায় কথায় রেফারেন্স। কিছু একটা হইলেই শুরু হয়ে যায়---
আপনাদের রেফারেন্স দিলেও লাভ হয়না। কই থেকে একটা বানোয়াট হাদিস টাইনে আইনে কইবেন ঐটাই হাসা। আমার কথা মানলে মানবেন না মানলে নাই। আপনার উপর। জোড় করে মানাতে আসিনি।

৪০| ১৪ ই জুন, ২০১১ রাত ৩:৪১

চলমান কলম বলেছেন: অনেক কমেন্ট জমে আছে দেখি:( সবাইকে ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.