![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি
শেরপুর: বগুড়ার শেরপুরের ছোনকা পুকুর পাড় মিষ্টির মধ্যে ঔষধ মিশিয়ে অচেতন করে ভাবী-ননদকে ধর্ষণের অভিযোগ ওঠেছে। ঘটনা ধামাচাপা দেয়ার জন্য এলাকার প্রভাবশালীরা কয়েকদিন ধরে টালবাহানা চালিয়ে যাচ্ছে। সোমবার রাতে শালিসি বৈঠকের মাধ্যমে তাদের ইজ্জতের মূল্য নির্ধারণ হয় ৩৪ হাজার টাকা।
উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের ছোনকা বাজারের পুকুর পাড়ে বসবাসকারী একটি পরিবার দিনমজুরের কাজ করে জীবীকা নির্বাহ করতো। এ বাড়ির সুন্দরী ভাবী-ননদের কুনজর পড়ে প্রভাবশালী একটি চক্রের। ওই চক্রটি গত বুধবার রাত অনুমান ৯টার দিকে মিষ্টিতে চেতনানাশক মিশিয়ে তা ভাবী ও ননদকে খাওয়ায়। চেতনানাশক মিশ্রিত মিষ্টি খেয়ে ভাবী ও ননদ অচেতন হয়ে পড়লে দুর্বৃত্তরা তাদের ধর্ষণ করে। এই অবস্থায় তাদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য ভর্তি করা হয়।
ঘটনা জানাজানি হয়ে পড়লে এলাকার কতিপয় প্রভাবশালী মহল ঘটনাটি ধামাচাপা দিতে মরিয়া হয়ে উঠে এবং ভিকটিমের পরিবার যাতে আইনের আশ্রয় না নিতে পারে সেজন্য চাপ প্রয়োগ করে। এক পর্যায়ে সোমবার রাত ৯টায় এক শালিস বৈঠকের মাধ্যমে ওই ধর্ষিতার পরিবারকে ইজ্জতের মূল্য হিসেবে ৩৪ হাজার টাকা দেওয়া হয়।
স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান জিএম মোস্তফা কামাল ঘটনার সত্যতা স্বীকার করে বলেন, এলাহীর পরিবারের সৃষ্ট ঘটনার বিষয়ে একটি শালিস বৈঠক হয়েছে। আমি সেখানে উপস্থিত ছিলাম না।
২| ১২ ই জুন, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩১
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: তাইলে তো করা যাবেই না
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১:২৪
পিচ্চি পোলা বলেছেন: হেজাফতের 13 দফা