নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সত্য কথা বলতে গেলেই চলে আসে অনেক বাধা ও বিপত্তি। তার পরেও সত্যকে প্রচার করা আমার দায়িত্ব।

সুচিন্তিত মতবাদ

আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি

সুচিন্তিত মতবাদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

মেয়েকে ধর্ষণ করে হত্যা !!!

১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ৯:৪২

দিনের পর দিন যৌন হেনস্থার শিকার পাকিস্তানের এক কিশোরীর মুখ বন্ধ করে দেওয়া হল চিরতরে৷ অপরাধী অন্য কেউ নন, কিশোরীর জন্মদাতা স্বয়ং৷



পাঞ্জাব প্রদেশের ঘটনা৷ অভিযোগ, লাহোরের ১২৫ কিলোমিটার দূরবর্তী নাওয়ান কোট গ্রামের বাসিন্দা ওই পাক কিশোরীর ওপর দিনের পর দিন শারীরিক নির্যাতন চালিয়ে গিয়েছেন তারই বাবা সফদর হুসেন৷ প্রথমে লজ্জায় আর অপমানে কাউকে কিছু বলতে পারেনি সে৷ পরে সাহস করে বাড়িতে সব কিছু জানালেও, বাড়ির কেউই তার কথা বিশ্বাস করেনি৷ উপরন্ত্ত কিশোরীকেই ধমকে চুপ করে দেওয়া হয়৷



উপায় না দেখে কিশোরী বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলেও, এমন ঘটনা আর ঘটবে না এই আশ্বাস দিয়ে তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়৷ যাতে পরিবারের মতো আর কারও কাছে গিয়ে বাবার নামে অভিযোগ জানাতে না পারে, তাই বিষ খাইয়ে মেয়েকে খুন করেন সফদর নিজেই৷ সকলের অগোচরে বাড়ির কাছের একটি গোরস্থানে তাকে রাতারাতি কবরও দিয়ে আসা হয়৷ আশ্চর্যের বিষয়, কিশোরীর মা বা পরিবারের কেউই বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে চাননি বা পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি৷



নিহত কিশোরীর এক বন্ধু সোবিয়া আমন লাহোর হাইকোর্টের বিচারপতির কাছে ঘটনাটি জানিয়ে চিঠি দেয়৷ চিঠির বয়ানের ভিত্তিতে বিচারপতি উমের আটা বন্দিয়াল ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন৷ একই সঙ্গে ঠিক কী হয়েছে জানিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে লাহোর পুলিশকে ঘটনার একটা পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা করার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি৷



প্রধান বিচারপতিকে লেখা ওই চিঠিতে সোবিয়া জানিয়েছেন, বাবা দিনের পর দিন তাকে যে ধর্ষণ করে চলেছেন, সে কথা কিশোরী বাড়িতে তার মা, ভাই আর ঠাকুমাকে জানিয়েছিল৷ কিন্ত্ত তার কথায় বিশ্বাস করা তো দূর, উল্টে তাকে ধমকে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়৷ অপমানের হাত থেকে রেহাই পেতে শেষে বাড়ি থেকে পালিয়ে সে লাহোরের গুলশান-ই-রবি এলাকায় চলে আসে৷ সেখানে এক আত্মীয় তার সঙ্গে যোগাযোগ করে৷ কিশোরীকে আশ্বাস দেওয়া হয়, যা হয়েছে তার পুনরাবৃত্তি হবে না৷



আত্মীয়ের এই প্রবোধে অবশেষে বাড়ি ফিরতে রাজি হয় সে৷ ৩০ মে বাড়ি ফিরে আসার পর কিশোরীর মা-বাবা কিংবা পরিবারের অন্য কেউ তার পালিয়ে যাওয়া নিয়ে কিছুই বলেনি তাকে৷ বকাঝকাও করা হয়নি৷ সোবিয়ার বন্ধু ভাবতে থাকে, অত্যাচারের পর্ব বুঝি শেষ৷ কিন্ত্ত এই ভাবনা যে একেবারেই ভুল, তা স্পষ্ট হয়ে যায় মাত্র তিন দিনের মধ্যে৷ ২ জুন নিজের হাতে বিষ খাইয়ে মেয়ের মুখ পাকাপাকি ভাবে বন্ধ করে দেন বাবা সফদর হুসেন৷ - পিটিআই

====================

আয়েমি জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে এই নরপশু।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৩

ছাসা ডোনার বলেছেন: এই তো ফাকিস্তানিদের আসল রুপ।আল্লাহ এইসব নরপশুদের বিচার করুক!!!!

২| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৫

অস্তিত্বহীন বলেছেন: রেফারেন্স কই?

৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:১২

সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: রেফারেন্স: Click This Link

৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৫

অস্তিত্বহীন বলেছেন: ভাই কিছু মনে করবেন না,দয়া করে কি ভালো কোনো রেফারেন্স দিতে পারেন?আমাদের দেশে তো এখন নামহীন অনেক পত্রিকা আছে।সব তো আর বিশ্বাসযোগ্য না।

৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৮

হোসেন মনসুর বলেছেন: এই তো ফাকিস্তানিদের আসল রুপ।আল্লাহ এইসব নরপশুদের বিচার করুক!!!!

৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩১

অস্তিত্বহীন বলেছেন: ভাই লিন্ক ২ টার ছবি মিলিয়ে দেখেন।
View this link
View this link

৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭

অস্তিত্বহীন বলেছেন: দয়া করে View this link

৮| ১৩ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০১

সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: ছবি একই কিন্তু ঘটনা তিনটা? খোঁজ নিলে দেখা যাবে পুরা ছবিটাই ভুয়া। যাষ্ট ইমপ্রেশন বাড়ানোর জন্য কোন মেয়ের ছবি ইডিট করে বসানো হয়েছে।

ঘটনার সত্যতা আল্লাহপাকই ভাল জানেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.