![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার বিবেক আমাকে যা শিক্ষা দেয় সেটাই প্রকাশ করার চেষ্টা করি
দিনের পর দিন যৌন হেনস্থার শিকার পাকিস্তানের এক কিশোরীর মুখ বন্ধ করে দেওয়া হল চিরতরে৷ অপরাধী অন্য কেউ নন, কিশোরীর জন্মদাতা স্বয়ং৷
পাঞ্জাব প্রদেশের ঘটনা৷ অভিযোগ, লাহোরের ১২৫ কিলোমিটার দূরবর্তী নাওয়ান কোট গ্রামের বাসিন্দা ওই পাক কিশোরীর ওপর দিনের পর দিন শারীরিক নির্যাতন চালিয়ে গিয়েছেন তারই বাবা সফদর হুসেন৷ প্রথমে লজ্জায় আর অপমানে কাউকে কিছু বলতে পারেনি সে৷ পরে সাহস করে বাড়িতে সব কিছু জানালেও, বাড়ির কেউই তার কথা বিশ্বাস করেনি৷ উপরন্ত্ত কিশোরীকেই ধমকে চুপ করে দেওয়া হয়৷
উপায় না দেখে কিশোরী বাড়ি থেকে পালিয়ে গেলেও, এমন ঘটনা আর ঘটবে না এই আশ্বাস দিয়ে তাকে বাড়িতে ফিরিয়ে আনা হয়৷ যাতে পরিবারের মতো আর কারও কাছে গিয়ে বাবার নামে অভিযোগ জানাতে না পারে, তাই বিষ খাইয়ে মেয়েকে খুন করেন সফদর নিজেই৷ সকলের অগোচরে বাড়ির কাছের একটি গোরস্থানে তাকে রাতারাতি কবরও দিয়ে আসা হয়৷ আশ্চর্যের বিষয়, কিশোরীর মা বা পরিবারের কেউই বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলতে চাননি বা পুলিশে লিখিত অভিযোগ দায়ের করেননি৷
নিহত কিশোরীর এক বন্ধু সোবিয়া আমন লাহোর হাইকোর্টের বিচারপতির কাছে ঘটনাটি জানিয়ে চিঠি দেয়৷ চিঠির বয়ানের ভিত্তিতে বিচারপতি উমের আটা বন্দিয়াল ঘটনার তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন৷ একই সঙ্গে ঠিক কী হয়েছে জানিয়ে ১৫ দিনের মধ্যে লাহোর পুলিশকে ঘটনার একটা পূর্ণাঙ্গ রিপোর্ট জমা করার নির্দেশও দিয়েছেন তিনি৷
প্রধান বিচারপতিকে লেখা ওই চিঠিতে সোবিয়া জানিয়েছেন, বাবা দিনের পর দিন তাকে যে ধর্ষণ করে চলেছেন, সে কথা কিশোরী বাড়িতে তার মা, ভাই আর ঠাকুমাকে জানিয়েছিল৷ কিন্ত্ত তার কথায় বিশ্বাস করা তো দূর, উল্টে তাকে ধমকে চুপ করিয়ে দেওয়া হয়৷ অপমানের হাত থেকে রেহাই পেতে শেষে বাড়ি থেকে পালিয়ে সে লাহোরের গুলশান-ই-রবি এলাকায় চলে আসে৷ সেখানে এক আত্মীয় তার সঙ্গে যোগাযোগ করে৷ কিশোরীকে আশ্বাস দেওয়া হয়, যা হয়েছে তার পুনরাবৃত্তি হবে না৷
আত্মীয়ের এই প্রবোধে অবশেষে বাড়ি ফিরতে রাজি হয় সে৷ ৩০ মে বাড়ি ফিরে আসার পর কিশোরীর মা-বাবা কিংবা পরিবারের অন্য কেউ তার পালিয়ে যাওয়া নিয়ে কিছুই বলেনি তাকে৷ বকাঝকাও করা হয়নি৷ সোবিয়ার বন্ধু ভাবতে থাকে, অত্যাচারের পর্ব বুঝি শেষ৷ কিন্ত্ত এই ভাবনা যে একেবারেই ভুল, তা স্পষ্ট হয়ে যায় মাত্র তিন দিনের মধ্যে৷ ২ জুন নিজের হাতে বিষ খাইয়ে মেয়ের মুখ পাকাপাকি ভাবে বন্ধ করে দেন বাবা সফদর হুসেন৷ - পিটিআই
====================
আয়েমি জাহেলিয়াতকেও হার মানিয়েছে এই নরপশু।
২| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৫
অস্তিত্বহীন বলেছেন: রেফারেন্স কই?
৩| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:১২
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: রেফারেন্স: Click This Link
৪| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৫
অস্তিত্বহীন বলেছেন: ভাই কিছু মনে করবেন না,দয়া করে কি ভালো কোনো রেফারেন্স দিতে পারেন?আমাদের দেশে তো এখন নামহীন অনেক পত্রিকা আছে।সব তো আর বিশ্বাসযোগ্য না।
৫| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:২৮
হোসেন মনসুর বলেছেন: এই তো ফাকিস্তানিদের আসল রুপ।আল্লাহ এইসব নরপশুদের বিচার করুক!!!!
৬| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩১
অস্তিত্বহীন বলেছেন: ভাই লিন্ক ২ টার ছবি মিলিয়ে দেখেন।
View this link
View this link
৭| ১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৭
অস্তিত্বহীন বলেছেন: দয়া করে View this link
৮| ১৩ ই জুন, ২০১৩ সকাল ৯:০১
সুচিন্তিত মতবাদ বলেছেন: ছবি একই কিন্তু ঘটনা তিনটা? খোঁজ নিলে দেখা যাবে পুরা ছবিটাই ভুয়া। যাষ্ট ইমপ্রেশন বাড়ানোর জন্য কোন মেয়ের ছবি ইডিট করে বসানো হয়েছে।
ঘটনার সত্যতা আল্লাহপাকই ভাল জানেন।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:০৩
ছাসা ডোনার বলেছেন: এই তো ফাকিস্তানিদের আসল রুপ।আল্লাহ এইসব নরপশুদের বিচার করুক!!!!