|  |  | 
| নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস | 
 
 
পৌরাণিক কাহিনীগুলো মূলত ঐতিহাসিক ঘটনাকেই ঘীরে তৈরি হয় যে গুলো প্রতিয়মান হয় ঐতিহাসিক বেশিরভাগ ক্ষেত্রে অতি প্রাকৃত যা ব্যাখ্যা করে সাংস্কৃতিক আচার অনুষ্ঠানের উৎপত্তি অথবা অতি প্রাকৃতিক বিষয়াবলীর ওপরে।   পৃথিবির উৎপত্তি অথবা অস্বিত্তের প্রশ্নে আমরা সব সময় বিভিন্ন পৌরাণিক কাহিনী বেছে নিয়েছি। আর এসকল পৌরাণিক কাহিনীগুলোতে সাধারনত অনেক দেব দেবী বিভিন্ন উদ্ভিদ এবং পশুপাখি দ্বারা সমৃদ্ধ থাকে যা বেশির ভাগ রূপক গুলোতেই প্রান সঞ্চার করে থাকে। বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই এই সকল রূপকথায় কোন নির্দিষ্ট সময়কাল থাকে না। এগুলো সম্পূন্ন হবার পর এমনও দেখা যায় এসব কাহিনীর লিখিত ও সঠিক কোন তথ্যও থাকে না যা খুঁজলে ইতিহাসে পাওয়া যাবে। কিছু কিছু রূপ কথায় বিভিন্ন চিহ্নের উল্লেখ থাকে যার দ্বার বিভিন্ন অর্থ দাঁড় করানো যায়। 
পৌরানিক কাহিনী একটি পবিত্র আখ্যান, কারণ এটি ধর্মীয় বা আধ্যাত্মিক তাৎপর্য পূর্ণ তাদের জন্য যারা এটি বর্ণনা করেন । তাছড়াও পৌরাণিক কাহিনী সংস্কৃতিক চিন্তা এবং মান প্রকাশে অবদান রাখে যেমনঃ gremlins দ্বারা উদ্ভাবিত বিমান প্রযুক্তিবিদ দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ এড়ানোর অংশ হিসাবে দায়ী । বর্তমান সময়ে এসে প্রাইয় পৌরানিক কাহিনী গুলো অতিরঞ্জিত ভাবে তুলে ধরা হয়।Albert A. Anderson এর মতে mythos শব্দটি হেমারের বিভিন্ন কাজে দেখা গেছে।এমন কি হেমার যুগের কবিরাও এই শব্দটি ব্যবহার করেছেন তাদের সাহিত্য কর্মে।mythos শব্দটি প্রায়শই ব্যর্থ হয়েছে সত্য অথবা মিথ্যার মাঝে পার্থক্য বোঝাতে। David wiles এর মতে প্রাচীন গ্রীসে শব্দটি বিপুল তাৎপর্য বহন করতো। এটি ব্যবহার করা হত মিথ্যাচার ধর্মীয় ব্যাপারগুলোকে উপস্থাপন করার সময়। 
পৌরাণিক কাহিনীর যে চরিত্রগুলো আছে সেগুরো দিয়ে পরবর্তিতে বিভিন্ন লোকগাথা তৈরি হয়েছে যেগুলোতে এ ধরনের চরিত্রগুলোর ব্যপক ভাবে ব্যবহার করা হয়েছে । সাধারন রূপকথায় অনেক চিহ্ন ব্যবহার করা হয় যেগুলো দিয়ে অনেক ক্ষেত্রে উদাহরন দেওয়া যায় যা এর ব্যবহার মাত্রা অনেকাংশে বাড়য়ে দিয়েছে।আসলে সত্যিকার অর্থে পৌরাণিক কাহিনীর কোন ভিত্তি নেই। বিশেষজ্ঞদের জরিপে দেখা গেছে, মূলত বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই ধর্মীয় পৌরাণিক কাহিনী গুলো সন্দেহের উদ্রেক করে। কিন্তু এই ব্যপার গূলো অনেক ধর্মাবলম্বীদের মনেই আঘাতের সৃষ্টি করে থাকে,বিশেষ করে যারা বিশ্বাস করে রূপকথার ভিত্তিহীনতার দ্বারা।আসলে মানব চরিত্রের সাধারন বৈশিষ্ট হল এই যে তারা সব সময় এ মহাবিশ্ব সম্পর্কে এর সৃষ্টি সম্পর্কে অভিভূত হয়ে এসেছে আর ঠিক তাই তারা খুজে বেরিয়েছে পৃথিবী সৃষ্টির রহস্য।
যদি কোনভাবে পৃথিবীর সৃষ্টির রহস্য জানা যায়,আর তার লক্ষেই মূলত তৈরি লক্ষ লক্ষ রূপকথা।
 ১৮ টি
    	১৮ টি    	 +০/-০
    	+০/-০  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:০৪
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:০৪
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: অনেক সুন্দর একটা মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ।
২|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:১১
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:১১
চাঁদগাজী বলেছেন: 
মানুষ যখন লিখতে জানতেন না, তখনো গল্প বলতেন, গল্প রচনা করতেন; মুখে মুখে সেসব গল্প শতশত বছর চলে এসেছে; শুরুতে মানুষ রূপকথা বলতেন।
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৭
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৭
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হতে পারে।
৩|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৪৬
হাঙ্গামা বলেছেন: বাহ বাহ !!!   
  
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৯
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: 
৪|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৫৭
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৯:৫৭
আহমেদ জী এস বলেছেন: 

 (
(
 :হাসু মামা  ,
:হাসু মামা  , 
আমার তো মনে হয়না , যারা এসব রূপকথা - মীথ দ্বারা মহাবিশ্ব সম্পর্কে অভিভূত হয়েছে তারা সৃষ্টির রহস্য খোঁজে । এরা অন্ধভাবে তাতেই বিশ্বাস করে বসে থাকে ।  বরং যারা ধর্মীয় পৌরাণিক কাহিনী গুলোতে সন্দেহের অবকাশ খুঁজে পায় তারাই সৃষ্টির রহস্য খুঁজে বেরায় । 
চাঁদগাজী ঠিক ইতিহাসটিই বলেছেন ।
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৮
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৮
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: হতে পারে চাঁদগাজী ভাই ঠিক ইতিহাসটিই বলেছেন । 
৫|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১০:৪৯
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১০:৪৯
রাজীব নুর বলেছেন: চাঁদগাজী বলেছেন: 
মানুষ যখন লিখতে জানতেন না, তখনো গল্প বলতেন, গল্প রচনা করতেন; মুখে মুখে সেসব গল্প শতশত বছর চলে এসেছে; শুরুতে মানুষ রূপকথা বলতেন।
সহমত।
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৯
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৩৯
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: 
৬|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:২০
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:২০
জুনায়েদ বি রাহমান বলেছেন: মুখে মুখে বলা গল্পগুলোর বিভিন্ন চরিত্র, ঘটনা অর্থাৎ তত্ত্ব উপাত্ত পরিবর্তন হওয়াটাই স্বাভাবিক।
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪০
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪০
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: ঠিকি কইছেন।
৭|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৪১
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  দুপুর ১২:৪১
জাহাঙ্গীর কবীর নয়ন বলেছেন:  
 
জ্বী। সন্দেহের উদ্রেক করলেও এসব সত্য। আল্লাহ চাইলে কি না পারেন? 
তবে এই সূত্র শুধু কোরআনের জন্য প্রযোজ্য। বাদবাকি সব ধর্মগ্রন্থ ভুয়া। 
সুতরাং কোরআন বললে চাঁদ মামা আসলেই দ্বিখন্ডিত হয়েছিলেন এককালে। ইহাতে কোনও সন্দেহ নাই।
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪২
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪২
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: কিন্তু বিজ্ঞান কি বলেন ?
৮|  ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৪:৪৯
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  বিকাল ৪:৪৯
ব্লগ সার্চম্যান বলেছেন: ভালো লাগল আপনার লেখাটা।
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪১
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: 
৯|  ১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১০:৩০
১৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১০:৩০
পদাতিক চৌধুরি বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে সমৃদ্ধ হলাম।ধন্যবাদ,শুভেচ্ছা রইল।
  ১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪১
১৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ১১:৪১
:):):)(:(:(:হাসু মামা বলেছেন: আপনাকেও ফিরতি ধন্যঃ 
©somewhere in net ltd.
১| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৮:৪৬
১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১৮  সকাল ৮:৪৬
দেশ প্রেমিক বাঙালী বলেছেন: হুম। ঠিক বলেছেন।