![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
প্রচারেই প্রসার। এটাই যে কোন জিনিসের মার্কেটিং এর তত্ত্ব। ফলশ্রুতিতে পণ্য গুলো হরেক রকম আজীব চিরিয়া মার্কা বিজ্ঞাপন নিয়ে হাজির হয় চোখের সামনে। এগুলার কোনটা গোপাল ভারের জোকারি মার্কা লোক হাসানো, কোনটা অশ্লীল নাচ-গানে ভরপুর, আবার কোনটা মদনা মার্কা অলীক সপ্ন দেখানো( হাজার বছরের ঘুমিয়ে থাকা মমিকে জাগিয়ে তোলা হচ্ছে শুধুমাত্র রেডিও এর সাধারণ একটি ঘোষণা শুনিয়ে। আবার কোথাও এনার্জি ড্রিংস খেয়ে ফু দিয়ে বাতি নিভানোর সাথে সাথে ঝড় শুরু হয়ে যায়)। হাঁ সত্যি এর মাঝে কিছু বিজ্ঞাপন শিক্ষামূলক ও রুচিশীল। কিন্তু বেশীরভাগ বিজ্ঞাপনই এখন কুরুচিপূর্ণ, আর নারী –পুরুষের ডলাডলি – ডেলাডেলিতে পূর্ণ। কিছুদিন আগে শুনতে হতো আমাদের ঢাকাইয়া ছিনেমা গুলো খুব অশ্লীল। ঘরের সবাইকে নিয়ে দেখা যায় না।কিন্তু আমি বলবো এখন আমাদের দেশের অনেক বিজ্ঞাপন এমনকি ভারত থেকে আমদানি করা বিজ্ঞাপন গুলোও চরম অশ্লীল, জঘন্য। জানি এই লেখা পরে অনেকে ক্ষেপে যাবেন। অনেকে বলবেন,ধুর মিয়া আপনি তো অশ্লীলতার সংজ্ঞাই জানেন না। এতোটুকু আজ দেখাতেই পারে। বাহিরের দেশের অবস্থা আরও খারাপ। ওইখানে আরও বাজে বিজ্ঞাপন দেখানো হয়। কেউ কেউ এক ডিগ্রি উপরে গিয়া বলবে, শুনেন মিয়া নংগ্নতাই অশ্লীলতা নয়। তখন যদি আমি বলি, চলেন ভাই আপনার বউ আর বোনকে নগ্ন করে একটু দেখি। এটাতো অশ্লীলতা নয়। তখন কি বলবেন?? আসলে কি ভাই, আমরা এই অশ্লীল দৃশ্য দেখতে দেখতে এখন এতটাই অভ্যস্ত হয়ে পড়েছি যে এখন আর এগুলো আমাদের কাছে আর আট দশটা দৃশের মতই মনে হয়। অশ্লীল আর শ্লীলের মাঝের তফাৎ ভুলে গেছি।
আসল কথায় আসি।আমাদের দেশের টিভি অনুষ্ঠানের অন্যতম দর্শক হল আমাদের ছোট ছোট ভাই বোন।আমদের বাসা বাড়ীর কাজের মেয়ে। বা কখনো কখনো আমাদের মা। পরিবারের পুরুষরা সাধারনত খেলা বা খবর নিয়েই বেশী থাকে। তাহলে এই টিভি বিজ্ঞাপন গুলো খাচ্ছে আমাদের ছোট ছোট ভাই বোনেরা। এরা এগুলো থেকে কি শিখবে?? শিখবে নগ্নতা, যৌনতা। এরা বুঝছেও না কোনটা খারাপ আর কোনটা ভালো। বিজ্ঞাপনে নাকি মেয়ে না থাকলে চলে না। কিসের বাংলালিঙ্কের বিজ্ঞাপন-এক গাদা পোলা মাইয়া গিয়া স্টেশনে নর্তন কুর্দন করলো। বিয়ে বাড়ীতে নাচা নাচি। আফজাল সুজ এর বিজ্ঞাপনে ৪০ সেকেন্ড নাচা নাচির পর ২ সেকেন্ড জুতা দেখান হল। আর এসব নাচানাচিতে মেয়ে থাকা আবশ্যক। আপনারা কেউ কি দেখাতে পারবেন এইসব নাচা নাচির সময় একটা মেয়ের বুকেও কাপড় আছে?? থাকে না। তাহলে আমাদের ছোট বোন শিখছে বুকে কাপড় না দিলেও চলে। এটাকেই সে স্বাভাবিক ভেবে ধরে নিয়ে বের হচ্ছে বাহিরে। কিন্তু আমাদের সামাজিক অবস্থা বাস্তবে আর টিভি পর্দায় যেন যোজন যোজন ফারাক। বাস্তবে কোন ছেলে বুক খোলা কোন মেয়ে দেখলে যৌন লালসা চরিতার্থ করার লোভ সংবরন করতে পারে না। আবার কাছে গিয়ে ইউরোপিয়ানদের মত জড়িয়ে ধরে চুমু খাবে বা ডট ডট সে সুযোগ ও নাই। তাই করে বসে ইভটিসিং। এখানে দোষ কার ছেলের না মেয়ের??
ছেলেটি পারে নি তাঁর সেক্স দমিয়ে রাখতে অন্য দিকে মেয়েটি বুঝেনি যে তাঁর গলার কাপড় বুকে না জড়িয়ে গলায় জড়ানোতে আজ তাকে বাজে অবস্থায় পড়তে হল। আমাদের সামাজিক মূল্যবোধ এখন সর্ব নিন্ম স্তরে। অথচ এই বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে সমাজে খুব ভালো ভালো মেসেজ দেওয়া যায়। ইদানিং সবচেয়ে অবাক হচ্ছি রমযান উপলক্ষে বানানো কিছু টিভি প্রোগ্রাম দেখে। রমযান আসলেই ইসলামিক অনুষ্ঠান আর রান্না বান্নার অনুষ্ঠানের হিড়িক পরে যায় চ্যানেল গুলোতে। ইসলামিক অনুষ্ঠান গুলোতে মাথায় কাপড় দিয়ে ফাতেমা-তুজ- জোহরা বা মুন্নিদের মত শিল্পীরা গজল গাইতে বসে যায়। না এটা নিয়ে আমার কোন আপত্তি নাই। মানুষ অনেক সিজনাল বাবসা করে। ব্যাপার না। কিন্তু সমস্যা হল রান্না বান্নার প্রোগ্রাম গুলো নিয়ে। এখানে রান্না করে একজন আর অতিথি থাকেন দুই জন। বেশীর ভাগ সময় অতিথি হন মিডিয়ার নামি দামি কোন অভিনেত্রী। নাচতে নাচতে চলে আসেন ফতুয়া আর জিন্স পরে। কখনো কখনো পাতলা ফিনফিনে শাড়ি বা সেলয়ার কামিজ। যা পরার থেকে না পরাই ভালো। আমার এক বন্ধু বলেছিল,দস্ত নেকড ছবি দেখলে আমার যতটা না ক্রেযি হয় তাঁর থেকে বেশী হয় হিন্দি আর বাংলা ছবি দেখলে। আমি অবাক হয়ে বলেছিলাম ,কারন কি?? সে বলল, দোস্ত ওইটাতে তো সব খুলে দেয়। সব ওপেন। আর এটাতে কিছু ঢাকা কিছু ওপেন। বাস্তবে কথাটা কততুকু সত্য যা বিচার করে দেখার জন্য কখনো নেকডড ছবি দেখতে যাই নি। এর বিচার আপনাদের হাতেই রইলো। তবে রমযান মাস উপলক্ষে তৈরি এসব প্রোগ্রামে এমন সব অশ্লীল জামা কাপড় পরা অতিথি দেখলে থাপরাইতে ইচ্ছা করে। এত কথা বলার একটাই উদ্দেশ্য আপনার বাসায় আপনার ছোট ভাই বোন যাতে এসব অশ্লীল বিজ্ঞাপন দেখে চরিত্র না হারায় সে দিকে খেয়াল রাখবেন।বাংলাদেশের বিজ্ঞাপন আর বিজ্ঞাপন জগতের মানুষদের জীবনধারা নিয়ে আরেকদিন লিখব ইনশাল্লাহ। সেদিন বুঝতে পারবেন কেন অরুন চৌধুরীরা মিডিয়ার মেয়েদের নিয়ে খেলার সাহস আর সুযোগ পায়। সবাই ভালো থাকবেন।ফেবুতে আমাদের সাথে থাকতে এই পেজটি লাইক করতে পারেন। দুইজনের দুটি ছবি দিলাম। দেখেন এদের চিনেন কিনা। আমরা কিন্তু এদের বিজ্ঞাপন আর নাটকই ভক্ষন করে থাকি।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৮
সাঁঝবেলা বলেছেন: ছাগলের এক নাম্বার বাচ্চা হলে কথা ছিল। এরা তো তিন নাম্বার বাচ্ছা।
২| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৫
এ বি এম হায়াত উল্লাহ বলেছেন: সহমত
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১১
সাঁঝবেলা বলেছেন: ভালো জিনিস সহমত না হইয়া উপায় নাই।
৩| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৫
নভোচারী বলেছেন: একমত। বিশেষত বাংলালিংকের বিজ্ঞাপন নিয়ে আপনার কথা অস্বীকার না করে পারছি না। একটি বিজ্ঞাপনে এত নাচগান থাকে যে তার মূল বিষয় কি সেটি নিয়ে ভাবতে বসতে হয়।
আর একটি বিষয় হল বিজ্ঞাপন যারা বানান তারা আমাদের দেশের সামাজিক প্রথা ভুলে যান। তাই মেয়েদের ওড়না নিয়ে ভাবেন না।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৯
সাঁঝবেলা বলেছেন: এইসব বিজ্ঞাপন দেখলে ভুলে যেতে হয় আমি কিসের বিজ্ঞাপন দেখছি। অনেকে শেষ হলে বলে, ওহ আচ্ছা এটা তাহলে অমুকের বিজ্ঞাপন। আবার অনেক বিজ্ঞাপন এর থিম থাকে এক আর প্রোডাক্ট থাকে আরেক। সব মাথা পাগলের কাহিনি।
৪| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৫
বৃষ্টি ভেজা সকাল ১১ বলেছেন: ঠিক বলেছেন।
আজকাল বুকে উড়না দেয়া একটা বোকামী আনস্মার্ট বলেই ধারনা করা হয়।
যা বলেছেন তাই আজকালকার স্মার্টনেস। এর বিরুদ্ধে বলা মানেই গোরামী ।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২১
সাঁঝবেলা বলেছেন: যারা এতাকে গোঁড়ামি বলে তাদের জন্ম নিয়া আমার সন্দেহ আছে। আশা করি আপনি সেই দলে না।
৫| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:০৯
বিবেক বিবাগী বলেছেন: বিজ্ঞাপনগুলোর সেন্সর বোর্ড খোলা দরকার বোধহয়। আসলেই কিছু বিজ্ঞাপন বাজে, সেদিন কোন একটা হাউজিং প্রকল্পের এড দেখলাম, ছেলে বাবার সাথে বেয়াদবি টাইপের কথা বললো। আর ফোন কোম্পানীর মতে তো প্রেমালাপ ছাড়া আর কোন কারণে মানুষ ফোনে কথা বলে না। আর কিছু কিছু এডের নাচানাচি এমন যে বাবা মা সহ কোন অনুষ্ঠান দেখার সময় এই বিজ্ঞাপন গুলো আসার পর খুব অস্বস্তি তে পড়ে যাই। কি আর বলব।
তবে একটা কথা, মেয়েরা যেমন পোশাক-ই পরুক, ছেলেদের দৃষ্টি সংযত করাও একটা দ্বায়িত্ব। আর মেয়েরা তো কোন না কোন পরিবারেরই কেউ, আমাদের বোন, আমাদের মেয়ে। আমরা কি শালীনতার সংজ্ঞা তাদের ঠিকমত শেখাচ্ছি? ছোট বেলা থেকেই তারা অভ্যস্ত হয়ে যায় ওমন পোশাক পরতে, বড় হয়েও কনটিনিউ করে। হঠাৎ করে তো চেঞ্জ করা যায় না। আমাদের আরও দ্বায়িত্বশীল হওয়া উচিৎ। আমরা যদি তাদের দেখে যৌন উত্তেজিত না হয়ে ঘৃণা পোষণ করতে শিখি, হয়তো তারাও ভাববে তাদের পোশাক গ্রহণযোগ্য পর্যায়ে আনা উচিত। অথচ খোলামেলা পোশাক পরলে আমরা ড্যাব ড্যাব করে তাকিয়ে থাকি, সে খুব সুন্দর সেটা জানাতে ব্যস্ত হয়ে যাই, অনেক মেয়ে ব্যাপারটা মনে মনে ইনজয়ই করে, একেবারে ঘাড়ে এসে পড়লে যখন অস্বস্তি বোধ করে, তখন ইভ টিজিং করে চিৎকার করে। আমরা নিজেরা খুব বেশি সংশোধন হবার চেষ্টা করি না, অন্যদের শুধু ভুলই ধরে যাই।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৭
সাঁঝবেলা বলেছেন: ভাই বিজ্ঞাপন নিয়ে সরকারের নিতিমালা রয়েছে। কিন্তু ওই যে। কাযির গরু কেতাবে আছে, গোয়ালে নাই। এই টাইপ। আর ছেলেদের দৃষ্টি সংযত করার কথা বলছেন?? ভাই বিপরিত লিঙ্গের প্রতি আকর্ষণ যে আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন। তবে ছেলেদের কেও সংযত হয়ে চলা উচিত। কিন্তু ভাই কিছু মেয়ে যে চায় ছেলেরা তাদের দেখে উপভোগ করুক। তাঁর কি হবে??
৬| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:১৩
শিকদার বলেছেন: ++++। তখন যদি আমি বলি, চলেন ভাই আপনার বউ আর বোনকে নগ্ন করে একটু দেখি।এইটা বললে এরা আর কোন কথা বলবেনা....বলবে.....আপনার আমার দৃষ্টি খারাপ
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৮
সাঁঝবেলা বলেছেন: সহমত। আরও হয়তো বলবে শালা তুই তো একটা অরুন।
৭| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২২
েবদনা বলেছেন: সহমত....।
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:২৮
সাঁঝবেলা বলেছেন: ধন্যবাদ।।
৮| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৩
নীড় হারা পাখি বলেছেন: চুচিলে চুচিলে দেশটা এক্কেরে ভইরা গেলো। :!> :!> :!> :!>
৯| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৪
প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আমার এক বন্ধু বলেছিল,দস্ত নেকড ছবি দেখলে আমার যতটা না ক্রেযি হয় তাঁর থেকে বেশী হয় হিন্দি আর বাংলা ছবি দেখলে
ভাই পুরো ন্যাংটো থাকলে যদি সুন্দর লাগত তারা তাই করত, যেহেতু তা লাগে নাই তাই অর্ধউলং থাকে।
১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:৫৬
সাঁঝবেলা বলেছেন: ভালোই কইলেন প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ
১০| ১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৪৭
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: বাস্তবে কোন ছেলে বুক খোলা কোন মেয়ে দেখলে যৌন লালসা চরিতার্থ করার লোভ সংবরন করতে পারে না। আবার কাছে গিয়ে ইউরোপিয়ানদের মত জড়িয়ে ধরে চুমু খাবে বা ডট ডট সে সুযোগ ও নাই
ভাইজান এক গুল্লিতে বাংলাদেশী আর ইউরোপিয়ান ২ টাই শিকার কইরা ফেলসেন, যদিও আপনার ২ টা কথাই পুরা গাঞ্জা
১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:৫৯
সাঁঝবেলা বলেছেন: দি ফিউরিয়াস ওয়ান কথাটা গাঞ্জা মনে হওয়ার কারণটা কি??আমি কি অবাস্তব কিছু বলেছি??
১১| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:০০
ShusthoChinta বলেছেন: এই দেখেন অলরেডি একজন আপনাকে গান্জাখোর আখ্যা দিয়েছে! সত্যিই সেলুকাস!! মেয়েরা কেন বোঝেনা যে তাদের সস্তা পণ্য বানানো হচ্ছে? তারা যা করছে তার সবকিছুই পুরুষের তাও আবার অপরিচিত পুরুষের মনোরন্জনের জন্য করছে! একজন মেয়ে কি আরেকটা মেয়েকে প্রশংসা করে বলবে, দারুন সেক্সি? নাকি মেয়েরা ছেলেদের মনোরন্জনটাকেই জীবনের পরম উদ্দেশ্য মনে করে? হায়রে আধুনিকতা!মনে করে? হায়রে আধুনিকতা!
১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১:০৬
সাঁঝবেলা বলেছেন: কজন মেয়ে কি আরেকটা মেয়েকে প্রশংসা করে বলবে, দারুন সেক্সি? নাকি মেয়েরা ছেলেদের মনোরন্জনটাকেই জীবনের পরম উদ্দেশ্য মনে করে? হায়রে আধুনিকতা!মনে করে? হায়রে আধুনিকতা!
তবুও আমরা ছুটে চলেছি এই আধুনিকতার পিছনে। একটু আগে ফেবুতে এক বন্ধুর(মেয়ে) সাথে চ্যাঁট এ জানালো কাল শপিং এ যাবে বসুন্ধরাতে। কেন বসুন্ধরা?? কারন ওখানে লেতেস্ত মডেলের সব জামা কাপড় পাওয়া যায়। হয়তো কাল কোন পাতলা ন্যাকরা কিনে নিয়ে আসবে।
১২| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১৯
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: @ ShusthoChinta :
কথাবার্তা একটু হিসাব কইরা বললে ভালো হয়। ওনার যে ২ টা কথা কোট করছি, সেই ২ টা কথা আমার কাছে গাঞ্জা মনে হইছে, এইটা এখনো মনে হয়, কিন্তু লেখকরে গাঞ্জাখোর আখ্যা দিছি কোথায়? মাথা কি একটু বেশী খারাপ হইছে? কোন কথাকে গাঞ্জা বলা আর কাউকে গাঞ্জাখোর বলা কি একই? আপনার পোস্টে গিয়া যদি বলি "আপনার লেখাটার কোনো ক্যারেক্টার নাই" তখন কি আপনি ধইরা নেন যে আপনারে আমি ব্যাক্তি জীবনে ক্যারেক্টারলেস লুইস বলসি?
লেখকের কাছে অফটপিকের জন্য দুঃখপ্রকাশ করতেছি, তবে এইধরনের বুইঝ-বা-না-বুইঝা ক্যাচালকারী কমেন্ট খুবই বিরক্তিকর।
১৩| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:১৯
মিঠাপুর বলেছেন:
১৪| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১২:২০
সু্মিত বলেছেন: ছবি গুলান ভালাই দিসেন!
১৫| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১:০৮
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: ১ম ছবিটা এখন আবার চোখে পড়ল। বুঝলামনা, এটা কি কোন বিজ্ঞাপনের ছবি? মনে তো হয় না! পোস্টের শেষে ছবির লিনকে ক্লিক করে দেখি, ছবির সাইডে বেশ স্পষ্ট করে লেখা রয়েছে দেশীয় একটা পর্ন সাইটের নাম।
এই ছবি আপনি কোথায় পেলেন? পর্ন নামওয়ালা ছবি আপনার পোস্টে ঠিক কী কারণে?
ছবি দেখে মনে হচ্ছে, এটা অভিনেত্রী ইলোরা গওহর, এবং আরো মনে হচ্ছে, এটা নিতান্তই একটা ব্যাক্তিগত ছবি, দেশের কতিপয় পুংটা পোলাপান এইগুলা পাবলিক ফোরামে শেয়ার করে মজা নেয়। আপনি কি এটা জেনে বুঝেই দিয়েছেন?
আপনার উপরের ধারণাগুলো ভুল হলে কেউ জানাবেন প্লীজ।
১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ২:২৫
সাঁঝবেলা বলেছেন: ভাই আপনি ঠিকই ধরেছেন।ইনি আমাদের প্রিয় (!!) অভিনেত্রী ইলোরা গহর।সাইট এর নাম নিয়া কিছু বলবো না।তবে এটা ঠিক ছবিটি বাক্তিগত ছবি।তিন্নির টাও তেমনি। আমি ছবি দুটো জেনে বুঝেই শেয়ার করেছি। আপনি যদি আমাকে এ জন্য পংটা পোলাপাইন ভাবেন ভাবতে পারেন। আমি এই ছবি দুটো শেয়ার করেছি এটা বুঝাতেই যে আমরা যাদের টিভি পর্দায় দেখি তারা বাস্তবে কেমন চলাফেরা করে। আর আমরা কিভাবে চলাফেরা করি। আমাদের লাইফ স্টাইল আর ওদের মাঝে অনেক তফাৎ। তাই ওদের অনুকরন করতে যাওয়া আমাদের বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়।
১৬| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ২:৪৮
দি ফিউরিয়াস ওয়ান বলেছেন: 1. তিন্নির ছবিটা মোটেও কোনো ব্যাক্তিগত ছবি মনে হচ্ছেনা, ছবিতে প্রফেশনালিজমের ছাপ স্পষ্ট, খুব সম্ভব মডেলিং এর জন্য তোলা। অপরদিকে ইলোরা গওহরের ছবি ঝাপসা, অনুজ্জ্বল, ফ্রেমিং ঠিক নাই, তার উপর পর্ন সাইটের নাম দেখে বুঝে নিতে মোটেও কষ্ট হয় না যে এটা ব্যাক্তিগত ছবি।
পর্ন সাইট থেকে সংগ্রহ করা একটা এই ব্যাক্তিগত ছবি কোন অবস্থায় কিভাবে তোলা হয়েছে, কোন দেশে তোলা হয়েছে, নাকি বিদেশের কোনো হোটেলে তোলা হয়েছে, সিনেমার শুটিং না নাটকের শুটিংয়ের পোষাকে তোলা হয়েছে, কিছুই না জেনে না বুঝে বিচারের ভার চমৎকারভাবে নিজের হাতে তুলে নিয়ে বুক ফুলায়ে রায় দিলেন "তারা বাস্তবে এভাবে চলাফেরা করে"। বাড়াবাড়ি হয়ে গেলনা?
১৭| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ ভোর ৪:৪৩
ShusthoChinta বলেছেন: জি মিস্টার দ্য ফিউরিয়াস ওয়ান,আমিও বাস্তবের গান্জা খাওয়াটাকে বুঝাইনি! আমরা অনেক লেখকের ক্ষেত্রেই বলি 'ব্যাটা গান্জা টাইনা আইসা লিখছে'! গান্জা খাইয়া লিখলে গান্জাই তো বেরোবে নাকি? তো আমার কাছে মনে হয়েছে আপনিও সেরকম কিছু একটা বুঝিয়েছেন।
১৮| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ সকাল ৯:৫৮
ইশতিয়াক আহমেদ চয়ন বলেছেন: :|
১৯| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ১২:৪৬
প্লবঙ্গ বলেছেন: আমি জারমানীতে আছি অনেকদিন।আরো কয়েকটি দেশ ঘুরেছি কিন্তু বিদায়ী চুম্বন ছাড়া তেমন আর কিছুই দেখিনি ওপেন জায়গায়।বাংলাদেশে যে ভাবে কাতীক মাসের কুকুড়ের মত ছেলে মেয়ে বেহায়াপনা করে এরকম ইউরোপে হয় না,এটা পুরোটাই ভুল ধারনা।এরা অনেক ভদ্র।আর এখানে তো আমরা অনেক বাংলাদেশী ছাএ আছি,এত বুক খোলা মেয়ে দেখি প্রতিদিন কই আমাদের তো এমন কিছু হল না। সুতরাং আপনার ওই দুইটি লাইনের সাথে আমি সহমত না।
১২ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১১:৩১
সাঁঝবেলা বলেছেন: ধন্যবাদ প্লবঙ্গ আপনার অভিজ্ঞতা শেয়ার করার জন্য। আপনি হয়তো কালচার আর মানুষের দৃষ্টি ভঙ্গির সাথে মিশে যেতে পারেন নি। কিন্তু একটা উদাহরন , ছোট ছেলেমেয়েদের যে জিনিস ধরতে মানা করবেন ওরা ওটা ধরার জন্য ততই উদগ্রীব থাকে। আমাদের দেশেও সেই একই অবস্থা। আমাদের দেশে সবাই যদি ওদের মত আধুনিক হাঁটু পর্যন্ত স্কারপ আর টাইট টাইট জামা পরে ঘুরত তাহলে আমাদের ও শয়ে যেত।
২০| ১২ ই আগস্ট, ২০১১ দুপুর ২:৩০
কলমবাঁশ বলেছেন: কঠিন লেখা। আপনার সাথে সম্পূর্ণ একমত।
২১| ২১ শে আগস্ট, ২০১১ বিকাল ৫:১৯
ঘুমন্ত আমি বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১|
১১ ই আগস্ট, ২০১১ রাত ১০:৫৮
কানাফরিদ বলেছেন: বলার কিছু নেই ভাই, বকড়ির বাচ্চার লম্ফ দেখি আর ভাবি ,এভাবে কতকাল।