নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনজনদের উচিৎ কথা শোনার অভ্যাস কম, কিন্তু বেয়াদব বলার অভ্যাস বেশি। ফলাফল- আমি বেয়াদব।

আমি আলী বলছি

একজন সন্তান। একজন ভাই। একজন বন্ধু। একজন স্বামী। একজন বাবা। একজন মানুষ।

আমি আলী বলছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

সূরা:- আর-রাহমান।

০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:২২

সুরাঃ আর-রাহমান (বাংলা)
আয়াত সংখ্যাঃ ৭৮
সূরা ক্রমঃ ৫৫
কোরআনে অবস্থানঃ পারা ২৭
রুকুর সংখ্যাঃ ৩
অনুরূপ আয়াত সংখ্যাঃ ৩১
খেতাবঃ কোরআনের মুকুট

অবশ্যই, দয়া করে, ভুল ত্রুটি চোখে পরা মাত্রই সংশোধনের জন্য তা তুলে ধরবেন।

আপনাদের যার হাতে পাঁচ মিনিট সময় আছে, পড়ে নিন অন্ততপক্ষে একটি বার। মাত্র ৭৮ টি লাইন।

শুরু করছি আল্লাহর নামে যিনি পরম করুণাময়, অতি দয়ালু।
(১) করুনাময় আল্লাহ।
(২) কোরআন শিক্ষা দিয়েছেন।
(৩) মানুষ সৃষ্টি করেছেন।
(৪) তাকে(মানুষ) শিখিয়েছেন কথা বলতে।
(৫) সূর্য ও চন্দ্র হিসাবমত চলে(কক্ষপথে)।
(৬) এবং তৃণলতা ও বৃক্ষাদি সেজদারত আছে(আল্লাহর অনুগত থাকা)।
(৭) তিনি(আল্লাহ) আকাশকে করেছেন সমুন্নত এবং স্থাপন করেছেন তুলাদণ্ড।
(৮) যাতে তোমরা সীমালংঘন না কর তুলাদন্ডে(মাপ দেওয়ার সময় সীমাতিক্রম না করা)।
(৯) তোমরা ন্যায্য ওজন কায়েম কর এবং ওজনে কম দিয়ো না।
(১০) তিনি(আল্লাহ) পৃথিবীকে স্থাপন করেছেন সৃষ্টজীবের জন্যে।


(১১) এতে আছে ফলমূল এবং বহিরাবরণ বিশিষ্ট খেজুর বৃক্ষ।

(১২) আর আছে খোসাবিশিষ্ট শস্য ও সুগন্ধি ফুল।
(১৩) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(১৪) তিনি(আল্লাহ) মানুষকে সৃষ্টি করেছেন পোড়া মাটির ন্যায় শুষ্ক মৃত্তিকা থেকে।
(১৫) এবং জিনকে সৃষ্টি করেছেন অগ্নিশিখা থেকে।
(১৬) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(১৭) তিনি দুই উদয়াচল(পুর্ব) ও দুই অস্তাচলের(পশ্চিম) মালিক।
(১৮) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(১৯) তিনি পাশাপাশি দুই দরিয়া(সমুদ্র) প্রবাহিত করেছেন।
(২০) উভয়ের মাঝখানে রয়েছে এক অন্তরাল(পর্দা), যা তারা অতিক্রম করে না।


(২১) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(২২) উভয় দরিয়া থেকে উৎপন্ন হয় মোতি ও প্রবাল।
(২৩) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(২৪) দরিয়ায় বিচরণশীল পর্বতদৃশ্য জাহাজসমূহ তাঁরই (আল্লাহর নিয়ন্ত্রনাধীন)
(২৫) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(২৬) ভূপৃষ্টের সবকিছুই ধ্বংসশীল।
(২৭) থাকবে শুধু রবের সত্তা যিনি সম্মানিত, মর্যাদাবান।
(২৮) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(২৯) নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের সবাই তাঁর কাছে প্রার্থী(আল্লাহর কাছেই চায়), তিনি সর্বদাই কোন না কোন কাজে কর্মরত আছেন।
(৩০) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?


(৩১) হে জিন ও মানব! আমি শীঘ্রই তোমাদের প্রতি মনোনিবেশ করব।
(৩২) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৩৩) হে জিন ও মানবকূল, নভোমন্ডল ও ভূমন্ডলের প্রান্ত অতিক্রম করা যদি তোমাদের সাধ্যে কুলায়, তবে অতিক্রম কর। কিন্তু শক্তি ব্যতীত তোমরা তা অতিক্রম করতে পারবে না।
(৩৪) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৩৫) ছাড়া হবে তোমাদের প্রতি অগ্নিস্ফুলিঙ্গ(শিখা) ও ধুম্রকুঞ্জ(ধুয়া) তখন তোমরা সেসব প্রতিহত করতে পারবে না।
(৩৬) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৩৭) যেদিন আকাশ বিদীর্ণ হবে তখন সেটি রক্তবর্ণে রঞ্জিত চামড়ার মত হয়ে যাবে।
(৩৮) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৩৯) সেদিন না মানুষ, না জিনের অপরাধ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজন হবে।(মানুষ ও জিনের অপরাধ সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করার প্রয়োজন হবেনা)।
(৪০) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?


(৪১) অপরাধীদের পরিচয় পাওয়া যাবে তাদের চেহারা থেকে; অতঃপর তাদের কপালের চুল ও পা ধরে টেনে নেয়া হবে।
(৪২) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৪৩) এটাই জাহান্নাম, যাকে অপরাধীরা মিথ্যা বলত।
(৪৪) তারা জাহান্নামের অগ্নি ও ফুটন্ত পানির মাঝখানে প্রদক্ষিণ(ছুটাছুটি) করবে।
(৪৫) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৪৬) যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে পেশ হওয়ার ভয় রাখে, তার জন্যে রয়েছে দু’টি উদ্যান।
(৪৭) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৪৮) উভয় উদ্যানই ঘন শাখা-পল্লববিশিষ্ট।
(৪৯) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৫০) উভয় উদ্যানে আছে বহমান দুই প্রস্রবন(প্রস্রবণ হল মাটির অভ্যন্তর থেকে পানির বিচ্ছুরন)।


(৫১) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৫২) উভয়ের(উদ্যান) মধ্যে প্রত্যেক ফল বিভিন্ন রকমের হবে।
(৫৩) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
(৫৪) তারা তথায়(সেখানে) রেশমের আস্তরবিশিষ্ট বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে। উভয় উদ্যানের ফল তাদের নিকট ঝুলবে।
(৫৫) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৫৬) তথায়(সেখানে) থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের স্পর্শ করেনি।
(৫৭) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে অস্বীকার করবে?
(৫৮) রমণীগণ প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ ।
(৫৯) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৬০) সৎকাজের প্রতিদান উত্তম পুরস্কার ব্যতীত কি হতে পারে?


(৬১) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৬২) এই দু’টি(পুর্বে উল্লেখিত উদ্যান) ছাড়া আরও দু’টি উদ্যান রয়েছে।
(৬৩) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৬৪) উভয়টি ঘন সবুজ।
(৬৫) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৬৬) তথায়(সেখানে) আছে উদ্বেলিত দুই প্রস্রবণ।
(৬৭) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৬৮) তথায়(সেখানে) আছে ফল-মূল, খেজুর ও আনার।
(৬৯) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৭০) সেখানে থাকবে সচ্চরিত্রা সুন্দরী রমণীগণ।


(৭১) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৭২) তাঁবুতে অবস্থানকারিণী হুরগণ।
(৭৩) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৭৪) কোন জিন ও মানব পূর্বে তাদেরকে স্পর্শ করেনি।
(৭৫) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৭৬) তারা সবুজ মসনদে(গালিচা) এবং উৎকৃষ্ট মূল্যবান বিছানায় হেলান দিয়ে বসবে।
(৭৭) অতএব, তোমরা উভয়ে(মানুষ ও জিন) তোমাদের পালনকর্তার কোন কোন অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে?
(৭৮) কত পূণ্যময় তোমার পালনকর্তার নাম, যিনি মহিমাময় ও মহানুভব।

মন্তব্য ৮ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৮) মন্তব্য লিখুন

১| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৫

মোঃ কবির হোসেন বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো লাগলো।

২| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৩৬

কানিজ রিনা বলেছেন: সুরা আররাহমানের অর্থ দিয়েছেন। কোনও
সত্যিকারের মুসলমান ভুল ধরার ধৃষ্ঠতা
রাখবে না। যারা কোরআনের জ্ঞান অর্জনে
সামর্থ না তারা কখনও কখনও ছিদ্রো খুজে
বেড় করে অপবেক্ষা দিতে সাহস রাখে তারা
মানুষ সৃস্টির নামে আগাছা। ধন্যবাদ।

৩| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৪

মোঃ মাইদুল সরকার বলেছেন: কোথাও অনুগ্রহকে(দয়া) অস্বীকার করবে? আবার কোথাও অবদানকে(দয়া) অস্বীকার করবে? সব জায়গায় (অবদানের স্থলে অনুগ্রহ) হলনা কেন জানাবেন। অনেক কষ্ট করে লিখেছেন, ভালো লাগলো। ধন্যবাদ। ভাল থাকবেন।

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:০৬

আমি আলী বলছি বলেছেন: এই শব্দগুলো দিয়ে মুলত একই অর্থ বুঝিয়েছে।
মোট ৩১ টা আয়াত একই রকম। অর্থও এক। ঐ ৩১ আয়াতের আগে আগে যে আয়াত গুলো আছে, সেখানে কোথাও ফলের কথা,কোথাও জান্নাতের কথা, কোথাও অন্য নেয়ামতের কথা বলা হয়েছে, তখন অর্থ ভেদে দয়া,অনুগ্রহ,অবদান ব্যবহার করা হয়েছে। সব ই তো মহান আল্লাহর দয়া।

৪| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: আমার সবচেয়ে প্রিয় সূরা হলো- সূরা ওয়াকিয়া।

৫| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৫০

বনসাই বলেছেন: আমার সবচেয়ে প্রিয় সূরা হলো আর-রাহমান। ভুল-ত্রুটি সংশোধনের আগ্রহ ভালো লেগেছে- আপনি তো পবিত্র কোরআনের সূরা আর-রাহমান এর ভুলের কথা বলেন নি, বলেছেন বাংলা অনুবাদের। অনুবাদক মানুষ (আধিকাংশই পুরুষ মানুষ); তাই অনুবাদে ভুল হতে পারে।
এখানে লিখেছেন,
(৫৬) তথায়(সেখানে) থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের স্পর্শ করেনি।
(৫৮) রমণীগণ প্রবাল ও পদ্মরাগ সদৃশ।
(৭০) সেখানে থাকবে সচ্চরিত্রা সুন্দরী রমণীগণ।
(৭২) তাঁবুতে অবস্থানকারিণী হুরগণ।

আরেক সাইটে সূরা -আর-রাহমান এ রকম পেলাম,
৫৬. সে বাগানে থাকবে বিশুদ্ধ দৃষ্টির সমুজ্জ্বল সাথিরা। কোনো জ্বীন বা মানুষ কখনো যাদের কাছে আসে নি।
৫৮. ওরা হবে মুক্তা ও চুনির ঔজ্জ্বল্যে দীপ্তিময়।
৭০. (বাগানগুলোর) সবকিছুই হবে পরিশুদ্ধ ও মনোহর।
৭২. সুসজ্জিত বর্ণিল তাঁবুতে থাকবে পরিশুদ্ধ সমুজ্জ্বল সাথিরা।

পুরুষের জন্যে রমনীগণ হতে পারে, নারীর জন্যেও কি রমনীগণ হবে? তা তো মনে হয় না। একটু দেখবেন কি?

০৫ ই জুলাই, ২০১৭ দুপুর ১:১০

আমি আলী বলছি বলেছেন: যখন আয়াত গুলোর ব্যাখ্যা করা হয় তখন অর্থগত অনেক পরিবর্তন আসে তবে তা ব্যঙ্গার্থক নয়। এই ক্ষেত্রেও তাই। কোথায় জান্নাতকে বাগানও উল্লেখ করা হয়েছে।
আর হুর বলতে যতদূর জানি(ভুল ও হতে পারে) তা নারী পুরুষ বুঝায়। অর্থাৎ নারীরাও হুর পাবে, পুরুষরাও পাবে এই ধরবের কিছু। যদি আপনার কাছে এ নিয়ে ভাল ধারনা থাকে দয়া করে তুলে ধরে উপকৃত করবেন।

৬| ০৪ ঠা জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:২০

কানিজ রিনা বলেছেন: হুর আর হুরীগন। হিন্দুরা বলে কিন্নর কিন্নরী গন। বেহেস্তে প্রবেশ কারীদের কোনও দেহিক
কামনা থাকবেনা দুনিয়ায় যেমন থাকে।
তবে যেসব পবিত্র যুবক যুবতী ও শিশু মৃত্যু
বরন করেন পরজগতে তারাই হুর হুরী হবে।
জান্নাতীরা নারী পুরুষ উভয়ই তাদের নিয়ে
আনন্দে ব্যাস্ত থাকবে।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.