নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আপনজনদের উচিৎ কথা শোনার অভ্যাস কম, কিন্তু বেয়াদব বলার অভ্যাস বেশি। ফলাফল- আমি বেয়াদব।

আমি আলী বলছি

একজন সন্তান। একজন ভাই। একজন বন্ধু। একজন স্বামী। একজন বাবা। একজন মানুষ।

আমি আলী বলছি › বিস্তারিত পোস্টঃ

নামাজের নিয়ম (ধাপেধাপে, দোয়া ও অর্থ)

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৩:৪৪

দয়া করে সাহায্য করবেন। ভুল ত্রুটি চোখে পরা মাত্রই তা সংশোধনের জন্য তুলে ধরবেন।
যা করার নিয়ম নেই তা যদি এই লেখায় উল্লেখ থাকে বা যা করার নিয়ম আছে কিন্তু এই লেখায় উল্লেখ করা না হয়ে থাকে, তবে তা কেন করা যাবেনা বা কেন করতে হবে তা যুক্তি,রেফারেন্স সহ তুলে ধরে আমাদের জানানোর সুযোগ করে দিবেন।

দুই,তিন ও চার রাকাত নামাজের নিয়মঃ

জায়নামাজে দাঁড়িয়ে নামাজ শুরুর পূর্বেই এই দোয়া পড়তে হয়-"ইন্নি ওয়াজ্জাহ তু ওয়াজ্ হিয়া লিল্লাজি, ফাত্বরস্ সামা-ওয়া-তি  ওয়াল্ আরদ্বঅ হানি-ফাওঁ ওয়ামা-আনা মিনাল মুশরিকী-ন"।
অর্থ-নিশ্চই আমি তারই দিকে মুখ করলাম, যিনি আসমান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন এবং বাস্তবিকই আমি মুশরিকদের অন্তর্ভুক্ত নই ।

অতঃপর নিয়ত (ওয়াক্ত, রাকাত এবং ধরন অনুযায়ী)।

সানা পাঠঃ নিয়ত করে হাত বাধার পর এই দোয়া পড়তে হয়-"সুবহা-না কাল্লা-হুম্মা ওয়া বিহাম্ দিকা ওয়াতাবারঅ কাস্ মুকা ওয়াতা’ আ-লা জাদ্দুকা ওয়া লা-ইলা-হা গাইরুক"।
অর্থ- হে আল্লাহ ! আমি আপনার পবিত্রতা ঘোষণা করছি এবং আপনার মহিমা বর্ণনা করছি। আপনার নাম বরকতময়, আপনার মাহাত্ম্য সর্বোচ্চ এবং আপনি ভিন্ন কেহই ইবাদতের যোগ্য নয় ।

তাআ’উজ পাঠাঃ সানার পর পড়তে হয়-"আউযুবিল্লা-হি মিনাশ শাইত্বা-নির রাজীম"।
অর্থ- বিতারিত শয়তান থেকে আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাচ্ছি ।

তাসমিয়া পাঠঃ তাআ'উজ পাঠের পর পড়তে হয়-"বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম"।
অর্থ- পরম দাতা ও দয়ালু আল্লাহর নামে শুরু করছি ।

অতঃপর সূরা ফাতিহা পাঠ করে কোরআনের যে কোন স্থান হতে কয়েক আয়াত পাঠ করতে হয়। আয়াত বা সূরা পাঠের ক্ষেত্রে ধারাবাহিকতা বজায় রাখা উত্তম।

ফাতিহা পাঠ ও কোরআনের আয়াত বা অপর সূরা পাঠের পর রুকুতে যেতে হয়।
রুকুর তাসবীহঃ রুকুতে পাঠ করতে হয়-"সুবহা-না রব্ বি ইঃয়াল্ আ’জ্বীম।
অর্থ-মহান প্রতিপালকের পবিত্রতা ও মহাত্মতা ঘোষণা করছি ।

তাসমীঃ রুকু থেকে দাঁড়ানোর সময় পড়তে হয়-"সামি আল্লা হুলিমান হামিদাহ"।
অর্থ-প্রশংসাকারীর প্রশংসা আল্লাহ শোনেন ।

তাহমীদঃ রুকু থেকে দাঁড়িয়ে পড়তে হয়-"রাব্বানা লাকাল হামদ"। 
অর্থ- হে আমার প্রভু, সমস্ত প্রশংসা আপনারই ।

সিজদার তাসবীহঃ সিজদায় পড়তে হয়-"সুবহা-না রাব্বিয়াল আ’লা"। 
অর্থ- আমার প্রতিপালক যিনি সর্বশ্রেষ্ট, তারই পবিত্রতা বর্ণনা করছি।

দু’সিজদার মাঝখানে পড়ার দোয়াঃ দুই সিজদার মাঝখানে সামান্য বিরতি দিতে হয়, তখন পড়তে হয়"-আল্লাহু ম্মাগ ফিরলী ওয়ার হামনি ওয়ার যুক্কনী"।
অর্থ- হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমাকে রহম করুন, আমাকে রিজিক দিন ।

এইভাবে এক রাকাত নামাজ শেষ হল।
অতঃপর পুনরায় দাঁড়িয়ে দ্বিতীয় রাকাত শুরু করতে হয়। দ্বিতীয় রাকাতে সানা পাঠ করতে হয় না। সানার পরবর্তী নিয়ম অনুসরণ করতে হবে।

দুই রাকাত নামাজ শেষে বসতে হয়।
দুই রাকাত পর বৈঠকঃ বৈঠকে যা পড়তে হয়-
তাশাহুদ বা আত্তাহিয়্যাতুঃ তাশাহুদে পড়তে হয়-"আত্তাহিয়্যাতু লিল্লা-হি,  ওয়াছ ছালা-ওয়াতু, ওয়াত-তাইয়্যিবা তু, আচ্ছালা মু আ’লাইকা, আইয়্যুহান নাবিয়্যু, ওয়ারাহ মাতুল্লাহি ওয়া বারাকাতুহ, আচ্ছালামু আলাইনা, ওয়া আ’লা ইবাদিল্লা হিছ-ছা লিহীন। আশহাদু আল লা-ইলা-হা ইল্লাল্লাহু, ওয়া আশহাদু আন্না মুহাম্মাদান আবদুহু ওয়া রাসুলুহু ।
অর্থঃ আমাদের সব সালাম শ্রদ্ধা, আমাদের সব নামাজ এবং সকল প্রকার পবিত্রতা একমাত্র আল্লাহর উদ্দেশ্যে। হে নবী, আপনার প্রতি সালাম, আপনার উপর আল্লাহর রহমত এবং অনুগ্রহ বর্ষিত হউক । আমাদের ও আল্লাহর নেক বান্দাদের উপর আল্লাহর রহমত এবং অনুগ্রহ বর্ষিত হউক। আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, আল্লাহ ছাড়া আর কেউ নেই, আমি আরও সাক্ষ্য দিচ্ছি যে, হযরত মুহাম্মদ (সঃ) আল্লাহর বান্দা এবং রাসুল।

দরুদ শরীফঃ তাশাহুদ বা আত্তাহিয়্যাতুর পর পড়তে হয়-"আল্লহুম্মা ছাল্লি আ’লা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আ’লা আ-লি মুহাম্মাদিন কামা ছাল্লাইতা আ’লা ইব্রহীমা ওয়া আ’লা আ-লি ইব্রহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজী-দ্ ।আল্লাহুম্মা বারিক্ আ’লা মুহাম্মাদিওঁ ওয়া আ’লা আ’লি মুহাম্মাদিন,  কামা বা-রাকতা আ’লা ইব্রহীমা ওয়া আ’লা আ’লি ইব্রহীমা ইন্নাকা হামিদুম মাজীদ ।
অর্থ- হে আল্লাহ, দয়া ও রহমত করুন হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর প্রতি এবং তার বংশধরদের প্রতি, যেমন রহমত করেছেন হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ও তার বংশধরদের উপর। নিশ্চই আপনি উত্তম গুনের আধার এবং মহান। হে আল্লাহ, বরকত নাযিল করুন হযরত মুহাম্মাদ (সঃ) এর প্রতি এবং তার বংশধরদের প্রতি, যেমন করেছেন হযরত ইব্রাহীম (আঃ) ও তার বংশধরদের উপর। নিশ্চই আপনি প্রশংসার যোগ্য ও সম্মানের অধিকারী।

দোয়ায়ে মাসূরাঃ দরুদ শরীফ পাঠের পর পড়তে হয়-"আল্লা-হুম্মা ইন্নী জ্বলামতু নাফসী জুলমান কাছীরও ওয়ালা ইয়াগফিরু যুনূবা ইল্লা আনতা ফাগ্ ফিরলী মাগফিরাতাম মিন ইনদিকা ওয়ার হামনী ইন্নাকা আনতাল গাফুরুর রাহীম।
অর্থ- হে মহান আল্লাহ, আমি আমার নিজের উপর অনেক জুলুম করেছি (অর্থাৎ অনেক গুনাহ/পাপ করেছি) কিন্তু আপনি ব্যতীত অন্য কেহ গুনাহ মাফ করতে পারে না। অতএব হে আল্লাহ অনুগ্রহ পূর্বক আমার গুনাহ মাফ করে দিন এবং আমার প্রতি সদয় হোন; নিশ্চই আপনি অতি ক্ষমাশীল ও দয়ালু ।

যদি নামাজ দুই রাকাতের হয় তবে দুই রাকাতের বৈঠকে তাশাহুদ, দুরুদ শরীফ, দোয়ায়ে মাসূরা পাঠের পর সালাম ফিরাতে হবে।

যদি নামজ তিন রাকাতের হয় তবে দুই রাকাত নামাজ শেষে অর্থাৎ দুই রাকাতের বৈঠকে শুধু তাশাহুদ বা আত্তাহিয়্যাতু পাঠ করে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। দাঁড়িয়ে সানার পরবর্তী অংশ পাঠের মাধ্যমে প্রথম রাকাতের নিয়মে আরো এক রাকাত নামাজ আদায় করে তৃতীয় রাকাত সম্পন্ন করতে হবে। তৃতীয় রাকাতের শেষে বসতে হবে। শেষ বৈঠকে বসে তাশাহুদ বা আত্তাহিয়্যাতু, দুরুদ শরীফ ও দোয়া মাসূরা পাঠ করে সালাম ফিরিয়ে নিতে হবে।

নামাজ যদি চার রাকাতের হয় তবে দুই রাকাত নামাজ শেষে অর্থাৎ দুই রাকাতের বৈঠকে শুধু তাশাহুদ বা আত্তাহিয়্যাতু পাঠ করে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। দাঁড়িয়ে সানার পরবর্তী অংশ পাঠের মাধ্যমে প্রথম রাকাতের নিয়মে আরো এক রাকাত নামাজ আদায় করে তৃতীয় রাকাত নামাজ সম্পন্ন করতে হবে। তৃতীয় রাকাত শেষে না বসে দাঁড়িয়ে যেতে হবে। পুনরায় সানার পরবর্তী অংশ পাঠের মাধ্যমে আরো এক রাকাত নামাজ আদায় করে চতুর্থ রাকাত সম্পন্ন করতে হবে। চতুর্থ রাকাতের পর বৈঠকে অর্থাৎ শেষ বৈঠকে তাশাহুদ বা আত্তাহিয়্যাতু, দুরুদ শরীফ ও দোয়া মাসূরা পাঠ করে সালাম ফিরিয়ে নিতে হবে।

উল্লেখ্য যে, এখানে বিতরের নামাজের নিয়ম ব্যাখ্যা করা হয়নি। বিতরের নামাজ আদায়ের নিয়ম সামান্য ভিন্ন। বিতরের নামাজের নিয়ম তথ্য,রেফারেন্স সহ পোষ্ট করার চেষ্টা করব।

মন্তব্য ১৭ টি রেটিং +২/-০

মন্তব্য (১৭) মন্তব্য লিখুন

১| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:০০

প্রোলার্ড বলেছেন: সানাতে "সুবহা-না কাল্লা-হুম্মা'' হবে না "সুবহানাকা আল্লা-হুম্মা'' হবে ?

আত্তাহিয়্যাতু পড়ার সময় যে ডান হাটুতে রাখা ডান হাতের তর্জুনী উঠাতে হয় সেটা কোন সময় থেকে কোন সময় পর্যন্ত রাখতে হবে?

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১২

আমি আলী বলছি বলেছেন: ধন্যবাদ ভাইয়া।

আঙ্গুলের ব্যাপারে।
আত্তাহিয়্যাতু পড়ার শেষের দিকে আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করা রাসূল সাঃ থেকে প্রমাণিত। তাই এ আমলটি সুন্নত। সহীহ হাদীসের ভিত্তিতে কেবল আঙ্গুল দিয়ে ইশারা করা প্রমাণিত।

হযরত আমের আব্দুল্লাহ বিন জুবায়ের তার পিতা থেকে বর্ণনা করেন যে, তিনি বলেছেন, রাসূল সাঃ যখন তাশাহুদ পড়ার জন্য বসতেন, তখন ডান হাতখানা ডান উরুর উপর এবং বাঁ হাতখানা বাঁ উরুর উপর রাখতেন। আর শাহাদত আঙ্গুল দ্বারা ইশারা করতেন। এ সময় তিনি বৃদ্ধাঙ্গুলিকে মধ্যমার সাথে সংযুক্ত করতেন এবং বাঁ হাতের তালু [বাঁ] হাঁটুর রাখতেন। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৩৩৬, সহীহ ইবনে হিব্বান-৫/২৭০}

হযরত ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ নামায পড়ার সময় যখন বসতেন বৈঠক করতেন] তখন হাত দুইখানা দ্ইু হাঁটুর উপর রাখতেন। আর ডান হাতের বৃদ্ধাঙ্গুলির পার্শ্ববতী [শাহাদাত] আঙ্গুল উঠিয়ে ইশারা করতেন এবং বাঁ হাত বাঁ হাঁটুর উপর ছড়িয়ে রাখতেন। {সহীহ মুসলিম, হাদীস নং-১৩৩৭}

হযরত ইবনে ওমর রাঃ থেকে বর্ণিত। রাসূল সাঃ যখন তাশাহুদের জন্য বসতেন, তখন বাম হাতকে রাখতেন বাম হাঁটুর উপর এবং ডান হাতখানা ডান হাঁটুর উপর রাখতেন। আর [হাতের তালু ও আঙ্গুলসমূহ গুটিয়ে আরবী] তিপ্পান্ন সংখ্যার মত করে শাহাদাত আঙ্গুল দ্বারা ইশারা করতেন। {সহীহ মুসলিম,হাদীস নং-১৩৩৮}

২| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১১

কানিজ রিনা বলেছেন: সুবহানআল্লাহ্ অর্থসহ দিয়েছেন বেশ ভাল
লাগল। যারা অর্থ জানেনা শুধু আরবী
মুখস্ত দোয়া পাঠ করে তাদের জন্য উপকার
হবে। মুসলমান হয়ে নামাজ না পড়া ব্যাক্তি
অর্থ গুল পড়লে অনুধাবন করতে পারবে
নামাজ কতটা প্রয়োজন। অনেক অনেক
ধন্যবাদ।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৩

আমি আলী বলছি বলেছেন: দোয়া করবেন বোন। আল্লাহ যেন আমাদের আমল করার তৌফিক দান করেন।

৩| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:১৮

প্রোলার্ড বলেছেন: সানার ব্যাপারে বলেন

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৩

আমি আলী বলছি বলেছেন: বাংলা উচ্চারণ আসলে অনেক ক্ষেত্রেই প্রশ্ন বিদ্ধ হয়। এই ক্ষেত্রে সুবহা-না কাল্লা-হুম্মা বা সুবহানাকা আল্লা-হুম্মা উচ্চারণ নিয়ে সামান্য দিধায় পরে গেছি। মৌখিক উচ্চারণ আর বাংলায় লিখতে অনেক সময় একটু অসুবিধা হয়। ভয়েস দয়া করে শুনে নিলে বিষয়টা ক্লিয়ার হয়ে যাবে।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:২৪

আমি আলী বলছি বলেছেন: এই লিংকটা দেখুন
https://youtu.be/_M8WChPg5cs

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ বিকাল ৪:৩০

আমি আলী বলছি বলেছেন: বা এইটি
https://youtu.be/OVqM0Ciov7A

৪| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১০

ঢাকার লোক বলেছেন: নামাজ শুরুর আগে ইন্নি ওজ্জাহাতু .. এবং নিয়ত নাওয়াইতুয়ান .. নাই, শুরু হবে "আল্লাহু Akbar" বলে হাত কান বা কাঁধ বরাবর তুলে বুকে বেঁধে। কোনো ভালো আলেমকে জিজ্ঞেস করে জেনে নিন, অথবা রাসূল (স) কিভাবে নামাজ পড়তেন তার উপর লেখা বই যা লিখেছেন হামিদ ফায়েজি বা নাসিরুদ্দিন আলবানী পড়তে পারেন। বাংলায় এসব বই পাওয়া যায়।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:১৯

আমি আলী বলছি বলেছেন: জায়নামাজে দাঁড়িয়ে নামাজ শুরুর পূর্বে যে দোয়াটি পড়ার কথা বলা হয়েছে তার কোন রেফারেন্স আমার কাছে নেই। এইটি প্রচলিত নিয়ম বলে উল্লেখ করেছি, এটি পড়া নিয়ে বাধ্যবাধকতা নেই। এটি পড়া বিদ'আত হয়ে থাকলে তাও আমার জানা নেই।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২৭

আমি আলী বলছি বলেছেন: ফেইসবুক পোষ্টে এই বিষয়টি মন্তব্যে তুলে ধরলেও এখানে তুলে ধরতে তা ভুলে গিয়েছিলাম। ধন্যবাদ ভাই, বিষয়টি তুলে ধরার জন্য।

৫| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:১৬

ঢাকার লোক বলেছেন:

https://www.youtube.com/watch?v=EogdUdraap
https://www.youtube.com/watch?v=WnBThOplyCQ

৬| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ সন্ধ্যা ৭:৫৭

মাহিরাহি বলেছেন: দু’সিজদার মাঝখানে পড়ার দোয়াঃ দুই সিজদার মাঝখানে সামান্য বিরতি দিতে হয়, তখন পড়তে হয়"-আল্লাহু ম্মাগ ফিরলী ওয়ার হামনি ওয়ার যুক্কনী"।
অর্থ- হে আল্লাহ, আমাকে ক্ষমা করুন, আমাকে রহম করুন, আমাকে রিজিক দিন ।


এটা কি অবশ্যই পড়তে হয়।

২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৮:২২

আমি আলী বলছি বলেছেন: যেহেতু নামাজের অংশ, তাই বাদ না দেওয়াই উত্তম। বাধ্যবাধকতা সম্পর্কে আমি যাচ্ছিনা। যেহেতু এই বিষয়ে জ্ঞানের পরিধি আমার কম।

৭| ২৮ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ৯:২৩

ঢাকার লোক বলেছেন: রাসূলুল্লাহ (স) বলেছেন, সল্লু কামা রাআইতুমুনি উসাল্লি ( তোমরা নামাজ পড় যেভাবে আমাকে পড়তে দেখেছো )। আমাদের সবার উচিত রাসূল (স) এর মতো করে নামাজ পড়া। রাসূল (স) কিভাবে নামাজ পড়তেন বাংলায় তার উপর লেখা বেশ কিছু বই বাজারে পাওয়া যায়, উপরে উল্লেখিত হামিদ ফায়েজি বা সেখ নাসিরুদ্দিন আলবানীর বই দুটো ভালো, পড়তে পারেন।

২৯ শে জুলাই, ২০১৭ রাত ২:০১

আমি আলী বলছি বলেছেন: জ্বি ভাই নিয়েছি আজ

৮| ৩০ শে মার্চ, ২০২৪ রাত ৩:২৭

ফাহিম আবসার বলেছেন: নামাজ যদি চার রাকাত হয়, তবে দুই রাকাত নামাজ শেষ এ তাশাহুদ পড়ার পর ১ম রাকাত এর মতো করে, সানা বাদ দিয়ে বাকি অংশটুকু(সূরা ফাতিহা এবং অন্য কোনো সূরা) পড়ে তৃতীয় এবং একই ভাবে চতুর্থ রাকাত নামাজ আদায় করতে হবে-এমনটাই বলেছেন।
কিন্তু তৃতীয় এবং চতুর্থ রাকাতে শুধু সূরা ফাতিহা পড়ার পর রুকুতে যেতে হবে, এমনটাই আমি অন্য এক ওয়েবসাইটে দেখেছি। সেটার লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি। দুই জায়গা তে দুই নিয়ম দেখতেছি। দয়া করে সঠিক উত্তরটা আমাকে জানাবেন, ধন্যবাদ।
https://namazersomoy.com/ফরজ-নামাজ-পড়ার-নিয়ম/

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.