নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

তোমায় ভালোবেসে সারা জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, তোমার আগে পরপারে আমি যেতে চাই

আমি ইহতিব

তোমায় ভালেবেসে সারাটি জীবন কাটিয়ে দিতে চাই, তোমার আগে পরপারে আমি যেতে চাই

আমি ইহতিব › বিস্তারিত পোস্টঃ

পরকীয়ার যাঁতাকলে পিষ্ট বিবেক ও সংসার।

০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:২৬

গতকাল রাতে ১০ মিনিটের জন্য সামুতে অফলাইন থেকে ঢুকলাম, ঢুকে একটা পোস্টের মাধ্যমে শওকত আলি ইমনের ঘটনাটা জানতে পারলাম। পুরো ঘটনা পড়ে হতবাক হয়ে গেলাম বারবার শুধু বিজরী আর তার মেয়েটার কথা মনে হচ্ছিলো, যদিও বিজরীর সাথে তার আগেই ডিভোর্স হয়ে গিয়েছিলো এই ঘটনাও কারো জানা ছিলো না, তবুও বিজরীর নিশ্চয়ই তখন বা এই ঘটনা প্রকাশ হওয়ার পর কম কষ্ট হয়নি। মেয়েটার কথা ভেবে বেশী খারাপ লাগছে, কারন যেকোন পরিবারেই বাবা মেয়ের সম্পর্কটা খুব মধুর হয় সাধারণত। একটা মেয়ের কাছে তার বাবা তার প্রথম আদর্শ, ছোটবেলা থেকেই একটা মেয়ে মায়ের চাইতে বাবার সাথে বেশী অন্তরঙ্গ হয় বা সহজ কথায় বলতে গেলে বাবার বেশী ন্যাওটা হয়। আমার মেয়ের বেলাতেই দেখেছি (ওর বয়স মাত্র ১ বছর ৮ মাস, এই সময়ের মধ্যেই সে মাশাআল্লাহ অনেক কথা বলে) ওকে যতবারই জিজ্ঞেস করার হয় সে কার বেবি, সে ততবারই বলে বাবাইয়ার (বাবার) বেবি। এখন আমার এই মেয়ে যখন বুঝতে শিখবে যখন সমাজে তার পরিচিত একটা সার্কেল থাকবে (আল্লাহ না করুক) তখন যদি সে জানতে পারে তার প্রিয় বাবা অন্য কোন মহিলার সম্পর্ক বজায় রাখছে তখন তার পৃথিবীটা কি উলট পালট হয়ে যাবেনা? এমন কোন ঘটনার সাথে তার বাবা সম্পৃক্ত হওয়ার ঘটনা প্রকাশিত হলে তার সামাজিক অবস্থান টা কি নড়বড়ে হয়ে যাবেনা? জানি মিডিয়াতে এসব ঘটনা এখন হরহামেশাই ঘটছে কিন্তু তাই বলে কি এসব ঘটনায় ঐ পরিবারটি কম কষ্ট পাচ্ছে বা সামাজিকভাবে কম হেয় হচ্ছে?



কয়েকটি পরিবারের এমন ঘটনা আমি খুব কাছ থেকে দেখেছি, তেমন কিছু ঘটনা আমি আজ শেয়ার করছি।



ঘটনা ১ - এই পরিবারের সদস্য সংখ্যা ৫ জন, স্বামী, স্ত্রী, এক ছেলে ও দুই মেয়ে, বড় মেয়ে ও ছেলে প্রাপ্ত বয়স্ক ও বিবাহযোগ্য। সুতরাং তাদের বাবার বয়স আনুমানিক ৪৫+ ধরা যায়। বৈবাহিক জীবনের ১৫/২০ বছর অতিক্রান্ত হওয়ার পর মহিলা লোকটির বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্কের কথা জানতে পারে। তখন প্রচন্ড শোকে এই মহিলার মধ্যে মানসিক রোগের সূত্রপাত দেখা যায়, ডাক্তারি ভাষায় যাকে বলে Mood Disorder,এই রোগে আক্রান্ত রোগির মধ্যে Depression ও Mania নামক দুইটি অবস্থা চক্রাকারে চলতে থাকে। (যাদের বুঝতে সমস্যা হচ্ছে বা আরো বিস্তারিত জানতে চান দয়া করে গুগলের সাহায্য নিতে পারেন।) Depression অবস্থায় থাকাকালীন সময়ে এই মহিলা সবাইকে সন্দেহের দৃষ্টিতে দেখেন, সবার সাথে খারাপ ব্যবহার করেন, খাওয়া দাওয়া ঠিকমত করেননা, ঠিকমত ঘুমাতেও পারেন না, যখন তখন কারনে অকারনে কান্নাকাটি করেন। Mania আক্রান্ত অবস্থায় এই মহিলা অকারনে হাসেন, যেকোন খুঁটিনাটি বিষয় নিয়ে তাচ্ছিল্য করেন, যখন তখন বাইরে চলে যান, কাউকে তোয়াক্কা করেন না, এই সময়েও তার খাওয়া দাওয়া ও ঘুম অনিয়মিত হয়ে থাকে। মায়ের এই অবস্থা সরাসরি দেখা বা তাকে সামলানো এই সময়টা পার করা তার সন্তানদের জন্য কতটা কষ্টসাধ্য হয়েছিলো একবার ভাবুন। এর সাথে যুক্ত হয়েছিলো তাদের সামাজিক মর্যাদা ক্ষুন্ন হওয়ার ভয় আর আতংক। সব মিলিয়ে মা ও তার সন্তনদের কি দূরহ সময় পার করতে হয়েছে এটা যারা তাদের পাশে থেকেছেন বা যারা এসব ঘটনা দেখেছেন তারাই ভালো বুঝতে পারবেন। অথচ যার জন্য এতোগুলো মানুষ কষ্ট ভোগ করলো সে অর্থাৎ ঐ সন্তানদের বাবা সে কিন্তু বহাল তবিয়তেই ছিলো, সন্তান ও সংসারের কোন অবস্থা তাকে বিচলিত করেনি। সে তার মতো করে ঐ বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্ক বজায় রেখে গিয়েছেন।



ঘটনা ২ - এই ঘটনার পরিবারটির সদস্য সংখ্যা ৪ জন, মা বাবা, এক ছেলে ও এক মেয়ে। লোকটির বয়স ৩৫+ হবে, তিনি একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক। ফুটফুটে সুন্দর বাচ্চা দুটো তার। সে তার ছাত্রীদের সাথে অনেতিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে তাদের নানারকম প্রস্তাব ও প্রলোভন দেয়। এসব ক্ষেত্রে অনেক মেয়েই এসব ঘটনা কাউকে না জানিয়ে নিজেই হয়তো বুদ্ধিমতির মতো এমন পুরুষকে এড়িয়ে চলে, কিন্তু যারা সুবিধাবাদী তারা হয়তো সেই শিক্ষকের প্রস্তাবে সাড়া দিতেও পারে। এখন এই লোকটি তার সুবিধা অনুযায়ী তার ছাত্রীদের সাথে অনৈতিক সম্পর্ক চালিয়ে যেতে পারে দিনের পর দিন। কিন্তু তার এই আচরণের বিরুদ্ধে এক ছাত্রী সাহসী হয়ে কর্তৃপক্ষের কাছে লিখিত অভিযোগ করে, ফলে ঘটনা জানাজানি হয়, ঐ লোকটি দোষী প্রমানিত হওয়ায় তাকে একাডেমিক সকল কার্যক্রম থেকে অব্যাহতি দেয়া হয়, এবং তাকে বাধ্যতামূলক ছুটিতে পাঠানো হয়। এখন এই ঘটনার পর এই লোকটির স্ত্রীর মানসিক অবস্থা বা সামাজিক ভাবে তার মান সম্মানের যে অবস্থা হয়েছিলো তাতে তিনি কারো সামনে যাওয়া বা কারো সাথে সম্পর্ক রাখা থেকে নিজেকে গুটিয়ে নিয়েছিলেন। তার বাচ্চারা ছোট ছিলো তবুও তাদের বাবা একটা ঘৃণ্য কাজ করেছেন এটা বোঝার মত বোধ তাদের হয়েছিলো, তাদের মধ্যে যে হীণমন্যতা সৃষ্টি হয়েছিলো তা কোন সময়ে কাটবে কিনা কে জানে? এর দায়ভার যে বাবার তার এসব ভাবার কোন প্রয়োজন কি ছিলো না এমন অপরাধ করার আগে?



ঘটনা ৩ - এবার এক বিখ্যাত সংগীত শীল্পির ঘটনা শেয়ার করি, নাম উল্লেখ করছিনা সংগত কারনেই। এই মেয়ে শীল্পি খুব অল্পদিনেই সবার কাছে বেশ পরিচিত হয়ে উঠে, বিভিন্ন চ্যানেলে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে তাকে দেখা যায়। অল্প সময়ে এতো বিখ্যাত হওয়ার নেপথ্যে যে কারন ছিলো তা ছিলো এই পরকীয়া। এক বিখ্যাত অনুষ্ঠান নির্মাতার সাথে তার পরকীয়া চলছিলো যদিও ঐ মহিলা ভালো করেই জানতো যে তিনি বিবাহিত ও এক সন্তানের জনক। প্রেম ও টাকা ও ক্যাতির লোভে সব জেনে শুনেও ঐ মহিলা ঐ অনুষ্ঠান নির্মাতার সংগে সম্পর্ক চালিয়ে যায়। একটা পর্যায়ে এসে মেয়েটি ঐ লোককে তাকে বিয়ে করার জন্য চাপ দিতে থাকে, কিন্তু লোকটি তাকে বিয়ে করতে রাজী হয়না। কারন ঐ লোকটির একটা সামাজিক মর্যাদা আছে, সংসার আছে, ৪ বছর বয়সী ফুটফুটে এক মেয়ে আছে আর সে তার মেয়েকে অনেক ভালোবাসে, তাই সে মেয়েকে সমাজের কাছে হেয় করে এমন একটা সম্পর্ককে সামাজিক স্বীকৃতি দিতে পারবেনা। মেয়েটা পরবর্তীতে আত্মহত্যার চেষ্টা করে কিন্তু সফল হতে পারেনা। বর্তমানে সে সত্যটা মেনে নিয়েছে, আর এভাবেই জীবন যাপণ করছে। পরকীয়া তাকে কি জীবন উপহার দিলো তা সে হয়তো এখন অনুধাবণ করতে পারছে।



ঘটনা ৪ - এই ঘটনাটা আমার পরিচিত এক মেয়ের। পরিবারে তারা তিনজন মানুষ, সে তার স্বামি আর তার ৪ বছর বয়সের একটা মেয়ে, মেয়ের প্রতি তার স্বামীর অঢেল ভালোবাসা ও আদর যার পুরোটাই সে দেখাতে চায় মেয়ের জন্য দামী দামী খেলনা কিনে বা মেয়ের পেছনে অযাচিত টাকা ব্যয় করে। কিন্তু তাকে সময় দেয়ার বা তার সাথে বাবা হিসেবে বন্ধুর মতো করে সময় কাটানোর মতো সময় তার নেই। প্রিন্ট মিডিয়াতে কাজ করার সুবাদে তার নিত্য নতুন মেয়েদের সাথে পরিচয় হয় এবং এই পরিচয়ের মাধ্যমে এদের অনেকের সাথে তার সম্পর্ক গভীর হয়। কিন্তু মেয়েটি যখন প্রমান সহ তাকে এর ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করে তখন লোকটি সব কিছু অস্বীকার করে। মেয়েটি তার প্রতি তার স্বামীর অবহেলা ও অন্যান্য উদসীণ আচরণ দেখে তার ভেতরের সত্যটা উপলব্ধি করতে পারে, এখন সব মেনে নিয়েই মুখ বুজে তাকে সংসার করে যেতে হচ্ছে।

সবগুলো ঘটনার শেষ পরিণতি কিছু নিরপরাধ মানুষের সীমাহীন কষ্ট আজীবন ভোগ করে যাওয়া। কিন্তু ঘটনাগুলোর জন্য যারা দায়ী তারা একটু সচেতন হলেই এসব ঘটনা ঘটতে পারেনা, এই লোকগুলো কোন অপরাধ করার আগে যদি তার প্রিয় মানুষগুলোর মুখ একটু মনে করে তাদের প্রতি যদি সত্যিই এতোটুকু ভালোবাসাও থাকে আর তার বিবেককে যদি জাগ্রত রাখে তাহলে হয়তো এমন ঘটনা ঘটার সম্ভাবনা কমে যাবে। ইদানিং আরেকটা কথা প্রায়ই শুনি যা শুনে আরো বেশী আতংকিত হই, এখনকার টিনএজ পার হওয়া বা ১৮ থেকে ২০/২২ বছরের মেয়েরা নাকি সম্পর্ক করার ক্ষেত্রে বিবাহিত ছেলেদের বেশী প্রাধান্য দিয়ে থাকে, তাদের যুক্তি থাকে যে এমন ছেলেরা প্রতিষ্ঠিত, টাকা পয়সার অভাব থাকেনা, মেয়ে বান্ধবীর পেচনে টাকা খরচ করতে পারে, বেশী কেয়ারিং হয় ইত্যাদি, ইত্যাদি।জানি সবাই এভাবে ভাবেনা, তবুও এদের কথা ভেবে শিউরে উঠি, ভাবি এদের ভবিষ্যৎ কি?

পরকীয়ার যাঁতাকল থেকে মুক্ত থাকার কোন কার্যকরী উপায় জানা নেই আমার, কারন ঐ মূহুর্তে বা ঐ মানসিক পরিস্থিতিতে কি চিন্তা নিয়ে একটা মানুষ এমন অবৈধ বা অনৈতিক সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ে তা আমার জানা নেই, আমি মনে করি মানুষ যদি তার নীতিবোধ,বিবেক আর সামাজিক মর্যাদাকে সবসময় প্রাধান্য দেয় তাহলে তার এমন সম্পর্কে জড়িয়ে পড়ার অবকাশ থাকেনা। পাঠকরা হয়তো আরো ভালো সমাধান দিতে পারবেন, অপেক্ষায় থাকলাম। সবাই ভালো থাকুন।



* কিছু বানান ভুল থাকতে পারে, অনিচ্ছাকৃত ভুলের জন্য দুঃখিত।

মন্তব্য ৫১ টি রেটিং +১৩/-০

মন্তব্য (৫১) মন্তব্য লিখুন

১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩১

জেমস বন্ড বলেছেন: :-& :-& :-& :-& , আরেকবার পড়তে হবে মনে হচ্ছে ।

২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৩

আদম আদোনিস বলেছেন: এটা এখন এই সমাজের স্টাইল হয়ে গেছে। কেয়ামতের আলামত।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৯

আমি ইহতিব বলেছেন: এসব অর্থহীণ স্টাইলের মানে কি বুঝিনা। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪১

শিপন মোল্লা বলেছেন: নিন্দা করি এই নোংরা সম্পর্কের। সমাজের এই মানুষ গুলাকে যদি সামাজিক ভাবে বিচার করে শাস্তি দেওয়া যেতো তাহলে এই সব অনৈতিক সম্পর্ক এভাবে মহা মারির মতো ছরিয়ে যেতো না। আর বিশেষ করে ভারতের মেগা সিরিয়াল গুলি আমাদের দেশে এর প্রভাব ফেলছে অনেক খানি। তাই আমাদের সময় থাকতে এই ব্যাপারে সোচ্চার হয়া উচিত। আমাদের সমাজে এই নোংরা সম্পর্কে যে সব জিনিস উৎসাহিত করে সেই সব জিনিস বন্ধ করার।

ভাল লিখেছেন। সুন্দর পোস্ট।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪২

আমি ইহতিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনার সুন্দর মন্তব্যের জন্য, তবে আমার মনে হয় শুধু ভারতীয় সিরিয়ালগুলোকে এজন্য দোষ দেয়া যায়না, যারা এমন সম্পর্কে লিপ্ত হয় তারা যদি নিজেদেরকে ঠিক রাখতে পারতো তবে কোন প্রভাবকই তাদের প্রভাবিত করতে পারতোনা।

৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪১

সবুজ মহান বলেছেন: কেডা জানি কইছিল

'' মোবাইল কিনলে নকিয়া
আর প্রেম করলে পরকীয়া '' B-) B-)
তয় আমি কিন্ত সাপোর্ট করি না ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩

আমি ইহতিব বলেছেন: আমি ও সাপোর্ট করি না , অনেক ঘৃণা করি।

মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৩

বাকপ্রবাস বলেছেন: ধর্মকে যত পায়ে ঠেলবেন তত বিষয়গুলোর উদগিরণ হবে

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৪

আমি ইহতিব বলেছেন: সহমত। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫০

একজন আরমান বলেছেন:
বিকৃত মানসিকতা মুক্ত থাকতে চাই।
++

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ আরমান, জ্বর ভালো হয়েছে?

৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

ভেজাল* বলেছেন: dhormo na manle erokomi hobe...

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৪৫

আমি ইহতিব বলেছেন: সহমত। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

সঞ্জয় নিপু বলেছেন: আপু আপনার লিখাটা পড়লাম, বুঝলাম আমার কিছু প্রশ্ন আছে সেটা হল -

পরকীয়ার ক্ষেত্রে আসলে কার দোষ দেয়া যায় ? ছেলে নাকি মেয়ে ? ক্ষেত্র বিশেষে ছেলে অথবা মেয়ে। তাই না ?

# তবে আপনি মেয়ে হিসাবে বলেন -

একটা মেয়ে কখন এই পরকীয়াতে জড়ায় কখন ?
আমার দৃষ্টিতে -
* যখন তার প্রতি স্বামীর অবহেলা মনে করে তখন ।
* স্বামী যখন মেয়েটির শারীরিক চাহিদা মেটাতে অক্ষম ।
* সামাজিক মর্যাদা লাভের আশায় ।
এখানে কে দায়ী ?

আর আমাদের ছেলেদের কথা কি বলবো ? আমরা সর্বদাই সুযোগ সন্ধানী । সুতরাং প্রত্যেক স্বামীর ই দায়িত্ব তারা নিজ নিজ স্ত্রীর প্রতি খেয়াল রাখা আর নারী দের হতে হবে আরো ধৈর্যশীল ।


ধন্যবাদ ।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৫৩

আমি ইহতিব বলেছেন: জানিনা এমন অদ্ভুত সম্পর্কে জড়ানোর মানে কি - যার কোন ভবিষ্যৎ নেই, সামাজিক মর্যাদা নেই। অনেকগুলো কারন আসলে এর জন্য দায়ী। মন্তব্যের জন্য ধন্যবাদ।

৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৭

আমিনুর রহমান বলেছেন: ভাইডি এইডা তো এহন ফ্যাশন হইয়া দাড়াইছে। পরকীয়া অনেকের কাছে স্ট্যাটাস মনে করে এতে তার ব্যাক্তিত্বকে আরো সমৃদ্ধিশালী করে :(



অনেক গুরুত্বপুর্ণ বিষয় এবং পোষ্ট ভালো লাগা।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৪

আমি ইহতিব বলেছেন: ভাই একোন আজব ফ্যাশন বুঝিনা। পড়ার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ আপনাকে।

১০| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:০৯

কাল্পনিক_ভালোবাসা বলেছেন: আসলে মানুষের সম্পর্কগুলো এখন বড় বেশি ঠুনকো হয়ে পড়ছে। পদে পদে মানুষের স্বভাবের মধ্যে বিচরন করে এ্যাডভ্যাঞ্চারের নেশা। খালি অবিশ্বাস আর পাওয়া না পাওয়ার হিসাব। ফলে এমন নোংরা জিনিসে মানুষ জড়িয়ে পড়ছেন।

পোস্ট ভালো লাগল। আশা করি পিচ্চিগুলো এবং বাকী সবাই ভালো আছে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৭

আমি ইহতিব বলেছেন: সহমত। কিন্তু কি লাভ এই নেশায় জড়িয়ে পড়ে, যার কোন সামাজিক মর্যাদা নেই, ভবিষ্যৎ নেই?

ধন্যবাদ আপনাকে, আল্লাহর রহমতে সবাই ভালো আছি, কিছুটা মানসিক চাপে আছি, এই আর কি। ভালো থাকুন।

১১| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:১৪

মেহেদী হাসান মানিক বলেছেন: এইটা এখন কোন ব্যাপার না। বেশী আধুনিকতা, অন্য সংস্কৃতির প্রতি মাত্রাতিরিক্ত আসক্তি এবং সেটা অনুসরণ, মানসিক বিকৃতি ইত্যাদি বেড়ে যাওয়ার কারণে এই অনাচার গুলা দেখা যাচ্ছে । তবে অনেক অসম বিবাহ , স্বামী বা স্ত্রীর অত্যধিক কর্মব্যাস্ততা ও পরকিয়ার কারণ হয়ে দাঁড়ায়।

পোস্টে প্লাস।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

আমি ইহতিব বলেছেন: কারণগুলো যথাযথ বলেছেন, কিন্তু প্রতিকার কি?

ধন্যবাদ আপনাকে। ভালো থাকুন।

১২| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৮

জেমস বন্ড বলেছেন: পড়লাম , অনেক গুলোই সত্য হয়ে গেলো ।

পারিবারিক ভাবে যদি অসুন্তুস্ট থাকে একটা পরিবার তা হলে যে কোন ও রকম অপরাধ বোধ কাজ করবেই । আরো বলতে পারতাম বাট স্কিপ করলেই ভাল হবে বলে আমার মন বলছে ।


শুভকামনা এবং পোস্টে প্লাস ।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩১

আমি ইহতিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে, ভালো থাকুন।আরেকটু বিস্তারিত বললে ভালো লাগতো।

১৩| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৬

মেঘলা আমি বলেছেন: লেখাটা অনেক ভাল লাগলো । একজন নারী/ পুরুষ অবৈধ একটা সম্পর্ক করার সময় এক মুহূর্তের জন্য ও চিন্তা করে না যে সে কি পারবে এই কুকীর্তি করে তার সন্তানের সামনে মাথা তুলে দাঁড়াতে, সন্তান যখন আঙ্গুল তুলে কিছু বলবে তখন ওই বাবা/মার কাছে মৃত্যু কামনা অনেক তুচ্ছ মনে হবে.........

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩২

আমি ইহতিব বলেছেন: এটাইতো সমস্যা, মানুষের বিবেকে মরীচা ধরে গিয়েছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৪| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:৩৬

নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: ১) জানি না, বুঝি না কিছু। তবে ভালোবাসা বিশুদ্ধ হলে সেই সম্পর্ক থেকে বের হয়ে কেউই পরকীয়ায় জড়াতে চায় না বা পারে না। সম্পর্কে দৃঢ়তা থাকলে কখনই পরকীয়ার আক্রমণ আসবে না।

২) বাবা-মা'র ভুলের মাশুল সন্তানের কেন বহন করতে হবে ?? তার জীবনতো পুরাই আলাদা। বাবা-মা'র জন্য সন্তানকে কথা শুনানো একধরনের সামাজিক ব্যাধি। :|

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৬

আমি ইহতিব বলেছেন: ১ - এটাও একটা সমস্যা, মানুষের সম্পর্ক গুলো এতো ঠুনকো আর মেকী হয়ে গিয়েছে যে মানুষ কোথাও শান্তি পায়না, শুধু বিকল্প খুঁজে বেড়ায়।

২ - বাবা-মার অনেক ভুলের মাশুল সন্তানকে বাধ্য হয়েই বহণ করতেই হয়, মানুষ কিছু বলুক আর না বলুক একটা হীণমন্যতা কাজ করে এমন পরিবারের সন্তানদের মধ্যে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৫| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৭

মাহমুদ হোসেন জনি বলেছেন: আমরা যদি আমাদের বিবেককে কাজে লাগাতে না পারি তাহলে এই ধরণের ঘটনা ঘটতেই থাকবে।
লেখা ভালো হয়েছে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৩৯

আমি ইহতিব বলেছেন: মানুষের বিবেকের গায়ে মরীচা ধরে গিয়েছে। তাইতো এমন ঘটনা ঘটেই যাচ্ছে।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৬| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:১৩

উকিল সাহেব বলেছেন: এক্ষণ বলেন রুমি ভাল না ইমন। আমার মনে হয় রুমি। সে দুজনকেই ভাল রাখছে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪১

আমি ইহতিব বলেছেন: কে ভালো কে খারাপ সেটা সময়ই বলে দেবে ভাই, অপেক্ষায় থাকেন।

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৭| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৫

ঘুড্ডির পাইলট বলেছেন:
শিরোনাম দেইখা তো ডড়াই গেছিলাম B:-)
যাক তবে পোষ্টের বাদবাকি অংশ পইড়াও ব্যাথিত হইলাম :(

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪২

আমি ইহতিব বলেছেন: B-) B-) B-)

১৮| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৫৫

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: ভালো লাগলে প্রেম করতেই পারে। তবে বিবাহিতরা বিবাহ বহির্ভূত প্রেম করার আগে তাদের স্বামী/স্ত্রী থেকে ডিভোর্স চেয়ে নিতে পারে।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৪

আমি ইহতিব বলেছেন: এই ভালো লাগাটা যদি কিছুদিন পর পরই পরিবর্তিত হয়, সেক্ষেত্রে কি হবে বলতে পারেন?

ধন্যবাদ আপনাকে।

১৯| ০৬ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৭

মেংগো পিপোল বলেছেন: অনেকে অনেক ধরনের মন্তব্য দিয়ে যাচ্ছে, অনেক কারন বলছে, প্রতি কার কেউ বলছেনা। এর হাত থেকে বাচার উপায় কি? এই পরকীয়ার হাত থেকে বাচার ক্ষেত্রে যে বিষয়টা কাজ করতে পারে তা হলো ধর্মিয় মুল্য বোধ। ইসলামের কথাই বলি এখানে পরকিয়া কে কঠিন ভাবে নিষেধ করা হয়েছে। এমন কি এভাবে বলা হয়েছে, যদি কোন বিবাহীত পুরুষ অন্য নারির শরির কোন খারাপ উদ্দেশ্যে স্পর্স করে তাহলে তার স্ত্রী তার জন্য হারাম হয়ে যায়।

পোষ্ট দাতা কে ধন্যবাদ জানাই এরকম একটা বিষয়ে আলোক পাত করার জন্য।

১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:৪৫

আমি ইহতিব বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর মন্তব্যের জন্য, আজকাল তো মানুষ ধর্মও ভুলতে বসেছে, আর সেটা মানা তো দূরের কথা।

২০| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সন্ধ্যা ৬:০২

সালমাহ্যাপী বলেছেন: সুন্দর আর সময়পযোগী একটা পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।

বুঝিনা এই পরকীয়ায় নিজেকে জড়ানোর আগে কেন নিজের অনেক কাছের মানুষদের কথা চিন্তা করেনা!! কেন এর করুন অবস্থা নিয়ে ভাবেনা !!!

এই রকম যারা করে আসলেই তারা অনেক বিকৃত মানসিকতার অধিকারী।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১১

আমি ইহতিব বলেছেন: মানুষের বিচার বুদ্ধিগুলো মনে হয় আসলে এই সময় লোপ পেয়ে যায়, সাময়িক কিছু আনন্দ লাভের আশায় মানুষ এই সব অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ে।

ধন্যবাদ আপনাকেও।

২১| ১২ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯

আরজু পনি বলেছেন:

আমার এক বান্ধবীর জীবনে এই অভিশাপ নেমে এসেছে! আমি ওকে আগেই সাবধান করেছিলাম, কিন্তু বান্ধবী তার বরকে খুব বেশিই বিশ্বাস করতো।

মানুষগুলো যদি উভয়পাশ থেকে ভাবতে পারতো তবে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করতে পারতো। কর্মক্ষেত্রে কারো কারো সাথে সম্পর্ক একটু বেশি ভালো হতেই পারে, তবে তা কেন ক্ষতিকর সম্পর্ক হবে?! এটাই দুঃখজনক।



আপনার লেখাটা কপি পেস্ট করে আপনার রেফারেন্স দিয়ে শেয়ার করলাম ফেসবুকে।

১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৫

আমি ইহতিব বলেছেন: ওরে আল্লাহ পনি আপু আমার ব্লগে আসছে!!! (আনন্দে লাফ দেয়ার ইমো হবে)

এমন অনৈতিক সম্পর্কে কিছু সময়ের জন্য লাভবান হয় শুধু দুজন আর ক্ষতিগ্রস্থ হয় পুরো পরিবার আর ঐ দুজনের সাথে সম্পৃক্ত অনেকে।

শেয়ার করার জন্য ও মন্তব্য করার জন্য অনেক ধন্যবাদ আপু।

২২| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৮

নিমচাঁদ বলেছেন: পরকীয়ার মূল ব্যাপারটা শুরু হয় দৈহিক চাহিদাকে গুরুত্ব দিয়ে ।এটাকে কোন এক সময় সামাজিক মর্যাদার পর্যায়ে আনার প্রচেষ্টা হয় এবং সেটা সফল হওয়া এবং না হওয়ার মধ্য দিয়ে ব্যক্তিগত ,সামাজিক এবং পারিবারিক টানাপোড়েন শুরু হয় । এই পর্যায় টা ধ্বংসাত্মক । আশেপাশের এমন অনেক মর্মান্তিক ঘটনার সাথে প্রত্যক্ষ এবং পরোক্ষভাবে থেকে দেখেছি , চেষ্টা করেছি কিন্তু সব গুলো ঘটনাই ৪/৫ টি জীবনের বিচ্ছেদের মধ্য দিয়ে শেষ হয়েছে ।বিশেষ করে খারাপ লেগেছে , পরকীয়ার প্রতক্ষ্য কিনবা পরোক্ষ বলি হয় , সে পরিবারের নিরপরাধ সন্তানেরা ।রিসেন্ট একটা অবসার্ভেশন বলি । গুলশান ,বনানী এলাকার কাজী অফিস সুত্রে জানা যায় , এখন বিয়ের চেয়ে ডিভোর্সের সংখ্যা বেশী। বেশীর ভাগ ক্ষেত্রে ডিভোর্সের কারণ পরকীয়া এবং মাদক । এটা লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে ,ডিশের এই সংস্কৃতির যুগে ভারতের বিভিন্ন চ্যানেলে মাক্সিমাম যে সিরিয়াল গুলো দেখি , তাতে বিবাহ বহির্ভুত সম্পর্ক এবং এর রিলেটেড জটিলটা কেমন যেন আমাদের এই সমাজে ছড়িয়ে পড়েছে । পারিবারিক মুল্যবোধ গুলো কেমন যেন এখন ম্লান হয়ে যাচ্ছে ।আমার ধারণা সঠিক জীবনাচরণ , ধর্মীয় আচরন পালন, পারিবারিক আন্তঃ সুসম্পর্ক বজায় এবং 'নফস' কে কন্ট্রোলড রাখার মাধ্যমে, পরকীয়ার বিষবাষ্প হতে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।

১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

আমি ইহতিব বলেছেন: আপনার দারুন একটা মন্তব্যের জন্য অনেক ধন্যবাদ নিমচাঁদ ভাই। আমি এতোদিন পর কেন দেখলাম বুঝতে পারলামনা, অনিচ্ছাকৃত দেরীর জন্য দুঃখিত।

২৩| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৫৬

কেতকী বলেছেন: আজকাল পরকীয়া না করলে অনেক পুরুষই নিজেদেরকে মরদ মনে করে না

১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫২

আমি ইহতিব বলেছেন: এরাতো পুরুষ নামের কলঙ্ক।

২৪| ১৩ ই ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০০

নতুন বলেছেন: মানুষের বিবেক হারালে সে যে কোন কিছুই করতে পারে...

১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

আমি ইহতিব বলেছেন: সেটাই, বিবেককে জাগ্রত রাখাই সভ্য মানুষ হিসেবে আমাদের প্রধান কর্তব্য।

২৫| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:২৯

প্রত্যাবর্তন@ বলেছেন: :( :(

১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৫

আমি ইহতিব বলেছেন: :( :(

২৬| ১১ ই জুলাই, ২০১৩ দুপুর ১:৪২

~মাইনাচ~ বলেছেন: চমৎকার পোস্ট

১১ ই জুলাই, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬

আমি ইহতিব বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.