নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিনেমা পাগল। সিনেমায় খাই, সিনেমায় ঘুমাই, সিনেমায় পড়ি, সিনেমায় স্বপ্ন দেখি। জীবন সিনেমাময়।

লেখাজোকা শামীম

গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।

লেখাজোকা শামীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

গাঁজার নৌকা পাহাড় দিয়া যায়

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৫

আমাদের দেশে ইসলাম ধর্মের নামে মাজার পূজা ও ওরশ খুব জনপ্রিয়।

ঢাকার গুলিস্তানে দাঁড়িয়ে আছে গোলাপশাহ মাজার। তার সামনে দেখবেন কিছু মানুষ সালু সূতা বাঁধছেন, কেউ টাকা ফেলছেন, কেউ মোমবাতি জ্বালছেন। আরও দেখবেন কিছু মানুষ লাল সালু গায়ে ঝিমাচ্ছেন। তাদের প্রধান খাদ্য গাঁজা। তাই তারা সারাক্ষণ ঝিমান।

এই চিত্র দেশের সব মাজারের। সারা দেশে যে সব জায়গায় বাস স্টেশন, লঞ্চ স্টেশন বা রেল স্টেশন আছে, সেখানেই আছে মাজার। মূল কথা হল, যেখানে লোক সমাগম বেশি হয়, সেখানেই মাজার গড়ে ওঠে। যারা মাজার গড়ে তোলেন তাদের মাথায় থাকে এমন জায়গায় মাজার গড়ে তুলতে হবে যেখানে লোক সমাগম হবে। কেননা লোক সমাগম না হলে মাজারে দান খয়রাত করবে কে ?

দান খয়রাতের বাইরেও এসব মাজারের অন্যতম আয়ের উৎস ওরশ। ওরশ শব্দের অর্থ জন্মোৎসব। ওরশকে কেন্দ্র করে নাচ, গান ও অন্যান্য ফুর্তিফার্তা চলে।

এসব ওরশ ও মাজারকে কেন্দ্র কিছু ধান্দাবাজ ভণ্ড পীরেরও দেখা মেলে। তারা একটা মাজারকে উপলক্ষ করে কোটিপতি বনে যায়। এমনকি অনেক মাজারকে ঘিরে গদ্দিনশীন পীরও বংশানুক্রমে তৈরি হতে দেখা যায়। কেননা মাজারের আয় সম্পূর্ণ আয়করমুক্ত।

এ সব মাজারে লাল সালু পড়া এক ধরনের পাগল পাওয়া যায়। এরা মূলত গাঁজাসেবী এবং অনেকে গাঁজা ব্যবসায়ী। এরা মাজার থেকে মাজারে ঘুরে বেড়ায়। কেউ কেউ গান গায়। সেসব গানের সাথে ইসলামের কোন সম্পর্ক নাই।

মাথায় জটাধারী বয়স্ক কিছু মহিলাকে দেখা যায় মাজারে। এরা মূলত যৌবনকালে যৌনকর্মী ছিল এবং বয়স হয়ে যাওয়ায় ওই পেশায় তাদের চাহিদা নাই বিধায় মাজারে মাজারে ঘুরে বেড়ায়। এদের জীবন ইতিহাস খুব দুঃখের এবং এরা আশ্রয়হীন মানুষ।

গাঁজা খেয়ে এবং অন্যান্য নেশা করে নারী পুরুষ একত্রে নাচ হয় অনেক ওরশে। যেহেতু এরা সব ভবঘুরে, তাই নারী পুরুষে অনৈতিক সম্পর্কও হয়ে থাকে। এ ব্যাপারটা অনেকটা ওপেন সিক্রেট।

তাছাড়া মাজারে মাদক ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হওয়ার কারণে এক শ্রেণীর মানুষ অবাধে মাদকাসক্ত হয়ে পড়ছে। ধর্মের নামে চলছে অবাধে মাদক ব্যবসা।

এ ব্যাপারে একজন পুলিশ কর্মকর্তাকে জিজ্ঞেস করেছিলাম একবার। তিনি বলেছিলেন, এই সব জিনিস বন্ধ করা সম্ভব না। কারণ এখানে অভিযান চালালেই কিছু ধর্মভীরু মানুষ ভেবে নেবে ধর্মীয় প্রতিষ্ঠানকে অবমাননা করা হয়েছে। তাই পুলিশও অসহায়।

সাধারণত স্বল্প শিক্ষিত ও নিরক্ষর মানুষের মাজারের প্রতি ঝোক থাকে। তারা মনে করে মাজার একটা পবিত্র জায়গা এবং মাজারে দান করলে মনের সব আশা পূরণ হয়ে যায়।

বরং ইসলাম ধর্ম বলে, একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কোন কিছু চাওয়া মানে শেরক করা। মাজার, ওলী, পীর বা কোন সাধু পুরুষ কোন মানোবাঞ্ছা পূরণ করতে পারবে মনে করলে তাকে আল্লাহর সমকক্ষ করে তোলা হয়। তাই গুণাহ হিসেবে শেরক হল সবচেয়ে বড় গুণাহ।

যারা মাজার পূজা করছেন, তারা শেরক করছেন। ইসলাম ধর্মে এই মাজার পূজার কোন ভিত্তি নাই। ওরশের কোন ভিত্তি নাই। বরং এগুলো সবই হল মাকরুহ, হারাম ও চূড়ান্ত বিদআত।



Click This Link

মন্তব্য ৪৭ টি রেটিং +২১/-১

মন্তব্য (৪৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৩৭

নাজিম উদদীন বলেছেন: বর্তমান জীবনের চেয়ে আফটার লাইফ বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলে কবর পূজা হবেই।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পুরোপুরি একমত।

২| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪০

সবাক বলেছেন:
যারা মাজার পূজা করছেন, তারা শেরক করছেন। ইসলাম ধর্মে এই মাজার পূজার কোন ভিত্তি নাই। ওরশের কোন ভিত্তি নাই। বরং এগুলো সবই হল বিদআত।

====>> ব্লগেইতো মনে হয় দেখলাম কে যেন মাজারপূজার পক্ষে পোস্ট দিয়েছিলো গতকাল। বোদাইগুলান ক্যানযে অনলাইন ফোরামগুলোতে ক্যাঁচার পারতে আসে!!!.



+++++++++++++++++++++++++++++++++

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৪৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আসবেই। তারা ওটাকেই ধর্ম মনে করে।

৩| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫৪

অলস ছেলে বলেছেন: কথা এইখানাও সইত্য। মীরপুর মাজারে বহুত ধর্মচর্চা দেখছি। আর আমগো চিটাগাং তো পুরা, মাশাল্লাহ। তয় ভায়া, শাহজালালের মাজারে চেহারা দেখায়া নির্বাচনী প্রচার শুরু করে নেতানেত্রীরা, এইডা কেমন লাগে আপনার?

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মানুষের ধর্মানুভূতিকে পুঁজি করে রাজনীতি।

৪| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১২:৫৪

আমড়া কাঠের ঢেকি বলেছেন: আপনার বক্ত্যবের সাথে একমত। এইসব মাজার-ব্যবসা আসলেই ভন্ডামি আর ইসলামের সাথে কোনভাবেই সম্পর্কিত না। তবে নিচের মন্তব্যটি মানা যাচ্ছে না:

নাজিম উদদীন বলেছেন: বর্তমান জীবনের চেয়ে আফটার লাইফ বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলে কবর পূজা হবেই।

এইটাইপ কমেন্ট হইল আসলে ইসলামের ই পাওয়া মাত্রই খাওজানি শুরু হওয়া কমেন্ট।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:০১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এই কমেন্টে কিন্তু ইসলাম বিরোধী কিছু নেই।

৫| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:০৬

অপরিচিত_আবির বলেছেন: মাজার ব্যবসা কর্তে মঞ্চায়!! কেউ মারা গেলে খবর দিয়েন।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:০৯

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ঘোড়ার মাজারের গল্পটা জানেন তো ?

৬| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:২৪

নাজিম উদদীন বলেছেন: মারা গেলে কবর/মাটিচাপা দিলেই ল্যাঠা চুকে যায়, সেখানে কবর পাকা করে গম্বুজ বানিয়ে 'মাজার' নাম দিয়ে কিছু দূর্বলচিত্তের মানুষ যাদের নিজের পথ দেখার ক্ষমতা নাই, তারা ঐ মৃতব্যক্তির কাছ থেকে পথনির্দেশনা চায়। মানুষকে ছোট করার জন্য এর বেশি আর কি হতে পারে?

ইসলামে মাজার আছে, ছিল এবং থাকবে, কবরে গিয়ে মৃত ব্যক্তির জন্য প্রার্থনা করার রেওয়াজ । মিডল ইস্ট থেকে শুরু করে আফগানিস্তান, ভারতবর্ষ পর্যন্ত সবখানে নবী, সাহাবী, পীর, আউলিয়া এদের কবরে প্রতিদিন লক্ষ লক্ষ লোক প্রার্থনা করতে যায়, বাংলাদেশে এর ব্যতিক্রম নয়।

শুধু বাংলাদেশে কবর পূজা নিয়ে ভন্ডামি হয়ঃ

শুনেছি পীরেরা যেখানে মারা যায় তাদের সেখানে কবর দিতে হয়, ঐ হিসেবে বাংলাদেশের সব পীর রাস্তার পাশে এসে মারা গেল কেমনে?:)
বায়েজীদ বোস্তামী জীবনে বাংলাদেশে আসেনি, কিন্তু চট্টগ্রামে তার তথাকথিত মাজার বানিয়ে আমরা কবর ব্যবসা করতেছি।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:২৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: শুনেছি পীরেরা যেখানে মারা যায় তাদের সেখানে কবর দিতে হয়, ঐ হিসেবে বাংলাদেশের সব পীর রাস্তার পাশে এসে মারা গেল কেমনে?

-- তারা রাস্তার পাশে মারা না গেলেও রাস্তার পাশেই তাদের কবর। কারণ ওইখানে কবর না হলে ইনকাম হয় না যে।

৭| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:২৯

শয়তান বলেছেন: হাইকোর্টের মাজার টা কার কিছু কি জানেন ?

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমি জানি না।

৮| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩২

শান্তির দেবদূত বলেছেন: একমত, তবে আপনার বক্তব্য বেশি কোমল হয়ে গেছে, মাজার পূজা বেদাত না, হারাম এবং ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে সবচেয়ে মারাত্মক পাপ।

সবচেয়ে মজা লাগে, যখন দুই পীরের ভক্তকুলের মধ্যে পিডাপিডি শুরু হয়....

একবার "এইট রোপ" পীর (আটরশি) আর "স্কিনলেস" (চরমোনাই) পীরে ভক্তদের মধ্যে বিশাল পিডাপিডি লাগছিলো ;)

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: জ্বি আপনি ঠিক বলেছেন, বিদআত এবং হারাম।

৯| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৩

নাজিম উদদীন বলেছেন: অঃ টঃ বিদেশে মাজার থাকলে খারাপ হইত না :), গাঁজার দাম মারাত্মক বেশি, মাত্র ৪ গ্রাম ৫০ ডলার।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৭

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার এই পরামর্শ মাজারওয়ালারা দেখতে পাইলেই মাজারও এক্সপোর্ট কইরা ফালাইব।

১০| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৪

কালের কলস বলেছেন: বরং ইসলাম ধর্ম বলে, একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কোন কিছু চাওয়া মানে শেরক করা। মাজার, ওলী, পীর বা কোন সাধু পুরুষ কোন মানোবাঞ্ছা পূরণ করতে পারবে মনে করলে তাকে আল্লাহর সমকক্ষ করে তোলা হয়। তাই গুণাহ হিসেবে শেরক হল সবচেয়ে বড় গুণাহ।
যারা মাজার পূজা করছেন, তারা শেরক করছেন। ইসলাম ধর্মে এই মাজার পূজার কোন ভিত্তি নাই। ওরশের কোন ভিত্তি নাই। বরং এগুলো সবই হল বিদআত।


সত্য কথা, + + + + +


এই পোষ্ট আপনাকে পুলসিরাত পাড় করতে পারে

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: একটু বেশি বলে ফেললেন। আমি কিন্তু তেমন ধার্মিক লোক নই।

১১| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৩৯

মোতাব্বির কাগু বলেছেন: ঘোড়ার মাজারের গল্পটা কি?????

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কাল সকালে পোস্ট করব ওই গল্পটা।

১২| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৪

জানজাবিদ বলেছেন: বাঙালী সবকিছুতেই সর্টকাট মারাইতে চায়। বেহেশতে যে যাইবো, সেইখানেও সর্টকাট। নামাজ- রোজা, হালাল-হারাম কোন কিছু না মাইনা খালি পীর ধইরাই কাম হাসিল করবার চায়।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৬

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হা, হা, হা। চরম সত্য কথা কইছেন। এই লোভ দেখায়া আটরশি কোটি কোটি টাকা কামায়া নিল।

১৩| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৪৯

হোরাস্‌ বলেছেন: গাঁজার নৌকা পাহাড় দিয়া যায়। ;)

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ১:৫১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হিমালয় দিয়াও যাইতে পারে

১৪| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:০৮

ওয়াচডগ৫৭ বলেছেন: যা দিনকাল পরছে পেটটা ত ঠিক রাহন লাগব...

১৫ কোটি মানুষের দেশে চাকরীবিহীন জীবন, কিছু একটা ত করা চাই। বেচে থাকার অন্যকোন উপায় জানা থাকলে ওদের বলে দিন, দেখবেন মাজার বানিজ্য হাওয়া হয়ে যাবে। এসব সাধারন মানুষের বাচা মরার ব্যবসা হতে চোখ সড়িয়ে আপনি যদি সমাজের উচু তলার দিকে নজড় ফেরান দেখবেন গোলাপ শাহর মাজারের মত সেখানেও চলছে মাজার বানিজ্য। বংগবন্ধু স্মৃতি পরিষদের নামে শেখ পরিবার সেই লাল সালু উপন্যাসের মত বানিজ্য করছে আজম চৌধুরীরের পকেট সাফাই করছে। একই ব্যপার অন্য আরেক শিবিরে। জিয়া নামের মাজারে বেহুস হয়ে টু পাইস কামিয়ে নিচ্ছে একগাদা চোরের দল।

আমাদের দেশটাই কারও কারও জন্যে মাজার।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৭

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: যা দিনকাল পরছে পেটটা ত ঠিক রাহন লাগব...
.................................................................................
পেট ঠিক রাহনের দোহাই দিয়া যা খুশি তাই করবেন সেটা তো ঠিক হবে না। তাহলে তো ছিনতাই, মাদক ব্যবসা, দেহ ব্যবসা, চোরাকারবারিসহ সকল অবৈধ পেশা বৈধ করে দেয়া লাগে।
আর রাজনীতি প্রসঙ্গে যা বলেছেন সেটা এখানে অপ্রাসঙ্গিক। তবে আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।

১৫| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:০৮

নতুন বলেছেন: এই সব জিনিস নিয়া বহু শিক্ষিত মানুষের মনে বিভিন্ন কুস্ংকার আছে...

এই কুস্ংকার দুর করা দরকার.. :)

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৯

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার বক্তব্যের সাথে একমত।

১৬| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:১০

আরিফুর রহমান বলেছেন: ধর্মের ওপর ভিত্তি করে গড়ে ওঠা এইটা আরেক প্রকার বেবসা!

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: শুধু ব্যবসা না, লাভজনক ব্যবসা।

১৭| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:৩৪

বিবর্তনবাদী বলেছেন: বাট শামীম ভাই, জমাইতে পারলে ব্যবসাটা কিন্তু লাভজনক। বিনা পূঁজির ব্যবসা দুনিয়াতে বেশি নাই। ;)

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১০

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বাংলাদেশে এই ব্যবসা খুবই লাভজনক। সম্পূর্ণ আয়করমুক্ত ও ঝামেলাবিহীন। রাষ্ট্রীয়ভাবেও এই ব্যবসার পৃষ্ঠপোষকতা করা হয়।

১৮| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ২:৪৩

শ।মসীর বলেছেন: শান্তির দেবদূত বলেছেন: একমত, তবে আপনার বক্তব্য বেশি কোমল হয়ে গেছে, মাজার পূজা বেদাত না, হারাম এবং ইসলামের দৃষ্টিকোন থেকে সবচেয়ে মারাত্মক পাপ।

সবচেয়ে মজা লাগে, যখন দুই পীরের ভক্তকুলের মধ্যে পিডাপিডি শুরু হয়....

একবার "এইট রোপ" পীর (আটরশি) আর "স্কিনলেস" (চরমোনাই) পীরে ভক্তদের মধ্যে বিশাল পিডাপিডি লাগছিলো

=====================================
@লেখক : ভাল বিষয় তুলে ধরেছেন।ধন্যবাদ।

১৯| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ রাত ৩:০৭

তায়েফ আহমাদ বলেছেন: এগুলো সবই হল হারাম, হারাম এবং হারাম।

২০| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ ভোর ৬:৫৭

অলস ছেলে বলেছেন: নাজিম উদদীন বলেছেন: বর্তমান জীবনের চেয়ে আফটার লাইফ বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলে কবর পূজা হবেই।

আপনি বললেন: এই কমেন্টে কিন্তু ইসলাম বিরোধী কিছু নেই।

তাই নাকি গো দাদা? ইসলামে বর্তমান জীবনের চেয়ে পরকালের জীবনই বেশি গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমান জীবন হৈলো 'আফটার লাইফের' জন্য ফসল ফলাইবার টাইম মাত্র। মৃত্যুর পরের জীবন গুরুত্বপূর্ণ বৈলাই ইসলামের পার্থিব জীবন ভারসাম্যপূর্ণ এবং কুসংস্কারমুক্ত, যথার্থ।


যাইহোক, লম্বা লেকচারের বেইল নাই। আমড়া কাঠের ঢেকির সাথে একমত।


আপনি ইসলামের সংস্কারের জন্য ভালু ভালু কথা বলেন, বহুত ফেউ লাফাইয়া উঠবো অজানা পুলকে। তারপর আপনার রাস্তা যদি ঠিক থাকে, তৈলে এই ফেউরাই একদিন খামচি দিবো। অথবা দিনে মাজার বিরোধী লম্বা গোলটেবিল পুষ্ট দিয়া সন্ধ্যায় এক ছিলিম কিংবা দু'তিন পেগ মেরে দিলে, প্রচন্ড সখ্য দাদা, প্রচন্ড সখ্য।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:১২

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হা, হা, হা, যথার্থ বলেছেন।

২১| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১২:৪৮

সামছা আকিদা জাহান বলেছেন: এই সব মানুষ আশিক্ষা কু সংস্কার থেকেই করে এবং এর ফলে কত জনের যে কত সর্বনাশ হচ্ছে তার ইয়ত্তা নাই।
আর এর সুযোগ নিয়ে কিছু লোক ফায়দা লুটে যাচ্ছে।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ১:০৭

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: জ্বী, আপনার কথা ঠিক।

২২| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৭

মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: এই পোষ্ট হয়তো আপনার পুলসিরাত পার হওয়ার উসিলা হতে পারে।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:১৬

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আর এই পোস্টটা পুলসিরাতে আটকায়া দেয়ার জন্য যথেষ্ঠ।

পৃথিবীর সবচেয়ে বড় সমস্যা সম্পর্কে জানতে চান ?

২৩| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:০৯

মুহাম্মদ মোহেব্বুর রহমান বলেছেন: আর আমারও। কারণ আমি আপনাকে প্লাস দিচ্ছি মানে সমর্থন করছি।

১৮ ই জুলাই, ২০০৯ দুপুর ২:১৪

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হা, হা, হা। একটা পোস্টেই জীবনের সব পাপ ধুয়ে মুছে গেল ? এত সহজ !
আমি কিন্তু ধার্মিক লোক নই বরং ধর্ম সম্পর্কে আমার মনে নানারকম প্রশ্ন ঘুরে বেড়ায়। এই অনেকগুলো প্রশ্ন খুব একটা সুবিধার না।

২৪| ১৮ ই জুলাই, ২০০৯ বিকাল ৫:৪৪

রিয়াজুল ইস্‌লাম বলেছেন: এ সব ব্যবসা.........

২৫| ১৯ শে জুলাই, ২০০৯ রাত ১১:৩৩

যুগান্তকারী বলেছেন: একমাত্র আল্লাহ ছাড়া অন্য কারো কাছে কোন কিছু চাওয়া মানে শেরক করা। মাজার, ওলী, পীর বা কোন সাধু পুরুষ কোন মানোবাঞ্ছা পূরণ করতে পারবে মনে করলে তাকে আল্লাহর সমকক্ষ করে তোলা হয়। তাই গুণাহ হিসেবে শেরক হল সবচেয়ে বড় গুণাহ।

২৬| ২০ শে জুলাই, ২০০৯ সন্ধ্যা ৭:৫৫

কাব্য বলেছেন: যারা মাজার পূজা করছেন, তারা শেরক করছেন। ইসলাম ধর্মে এই মাজার পূজার কোন ভিত্তি নাই। ওরশের কোন ভিত্তি নাই। বরং এগুলো সবই হল মাকরুহ, হারাম ও চূড়ান্ত বিদআত।


সহমত :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.