![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।
কয়েক দিন আগে একটি জন্মদিনের অনুষ্ঠানে গিয়েছিলাম। শহরের বিশিষ্ট ধনীর মেয়ের জন্মদিন। শহরের সবচেয়ে বড় কমিউনিটি সেন্টারে এই জন্মদিনের আয়োজন। যথারীতি কেক কাটার পর হালকা নাস্তা ও শেষে রাতের খাবার দেয়া হল। তারপর শুরু হল গানের অনুষ্ঠান। প্রথমে বাংলা গান শুরু হলেও পরে শুরু হল হিন্দি গান। এক সময় গায়কদল গান গাওয়া শেষ করল।
এবার শুরু হল অন্য রকম আরেকটি পর্ব। লাউড স্পিকারে হিন্দি গান বাজিয়ে দেয়া হল। তার সঙ্গে ২টি বাচ্চা মেয়ে নাচতে শুরু করল। পরের গানে উঠতি বয়সী ২ জন মেয়ে নাচতে শুরু করল। তার পরের গানে ১ জন মহিলা এসে যোগ দিল। নাচের পর নাচ চলছে। এক সময় অনুষ্ঠানে আগত অতিথিরা নাচের অনুষ্ঠান ঘিরে দাঁড়াল। মজা করে হাততালির পাশাপাশি কেউ কেউ জায়গায় দাঁড়িয়ে নাচছিল।
রাত গভীর হচ্ছিল। কিন্তু নাচ থামছিল না। সবাই চাইছিল আরও নাচ হোক। একের পর এক হিন্দি গান বেজে যাচ্ছিল আর তার সঙ্গে নাচের বাহারও বদলে যাচ্ছিল। মনে হচ্ছিল, স্টার প্লাস বা জিটিভে দেখা কোন অনুষ্ঠান দেখছি।
আমার কথা :
সেই অনুষ্ঠান থেকে আসার পর অনেক ভেবেছি। কেন আমরা হিন্দি কালচারে আসক্ত হয়ে পড়েছি ? আমার মনে হয়, আমাদের বাংলাদেশী টেলিভিশন ও সিনেমা তার যথার্থ ভূমিকা পালন করতে পারছে না বলেই আমরা হিন্দি কালচারের দিকে ঝুঁকে পড়েছি। আমাদের টেলিভিশন চ্যানেলগুলোর অনেক অনুষ্ঠান ভারতীয় চ্যানেলগুলোর নকল। আমাদের এফডিসি থেকে নির্মিত সিনেমাগুলো সরাসরি ভারতীয় সিনেমার নকল। স্যাটেলাইট চ্যানেলের সুবিধা থাকায় আমরা সরাসরি ভারতীয় টেলিভিশন অনুষ্ঠান ও সিনেমা দেখার সুযোগ পাই। ফলে টেলিভিশনে কোন কোন অনুষ্ঠান ভারতীয় অনুষ্ঠানের নকল এবং এফডিসিতে নির্মিত কোন কোন সিনেমা ভারতীয় সিনেমার নকল তা আমরা খুব সহজেই বুঝতে পারি। নকল অনুষ্ঠান ও সিনেমা নির্মাতাদের সম্পর্কে নেতিবাচক ধারণা তৈরি করেছে আমাদের মনে। ফলে ঢাকার সিনেমা ইতিমধ্যে দর্শকশূন্য হয়ে গেছে। অন্য দিকে হাতে থাকা রিমোট টিপে আসল অনুষ্ঠান দেখার সুযোগ থাকায় নকল অনুষ্ঠান দেখতে আর কে চায় ? সিনেমা ও টেলিভিশনের এই নকল প্রবণতার জন্য আমাদের দেশীয় সংস্কৃতি ভারতীয় সংস্কৃতির কাছে মার খাচ্ছে।
হিন্দি সিনেমার গানে কাজ করে যাচ্ছে বিশ্বসেরা এ. আর রহমানের মতো প্রতিভাবান সুরকাররা। আর আমাদের ঢাকাই সিনেমার গীতিকাররা টাকা পায় না, সুরকার দরকারই নাই। নকল কথা ও সুরে গান তৈরি হয়। সিনেমার গান তৈরির জন্য প্রযোজকরা কোন বাজেট রাখেন না। ফলে আমরা ঢাকার সিনেমার এমন গান পাচ্ছি না যা আমার মনের মধ্যে দাগ কাটে।
যেই গান মনে দাগ কাটে না, সেই গান কে শুনবে ? হাতের কাছে আসল গান থাকলে কে আর নকল গান শুনতে যাবে ? আসল অনুষ্ঠান ফেলে নকল অনুষ্ঠান দেখে কোন বোকা ? নকল প্রবণতার কারণেই আমাদের দেশে আজ হিন্দি কালচারের জোয়ার, বাংলাদেশী সিনেমা ও টেলিভিশন তার ধারে কাছে দাঁড়াতে পারছে না।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৮
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: সবাই মিলে সচেতন হলে পরিস্থিতি বদলাবে।
২| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৫
দি ফ্লাইং ডাচম্যান বলেছেন: ভালো পোষ্ট। এ বিষয়ে আমাদের উদ্যোগী হওয়া উচিত। অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশ রোধে সচেতনতাই আসল অস্ত্র।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৪
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: নকলপ্রবণতাকে বাদ দিতে হবে সবার আগে।
৩| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৭
সাঈফ শেরিফ বলেছেন: বাংলাদেশের অনেক লোকজন, ইংরেজি পারেনা এক কলম লিখতে বা এক গাল বলতে, কিন্তু অনর্গল হিন্দি ভাষায় খিস্তি ছুটছে তাদের। কিন্তু ভারত হিন্দি জানা বাংলাদেশিদের তো এক টাকারও চাকুরি দিবেনা, তাহলে উপায়?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার মন্তব্যটি প্রাসঙ্গিক হল কি ?
৪| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৮
অচন্দ্রচেতন বলেছেন: টিভি/সিনেমার যথার্থ ভূমিকা কী হওয়া উচিত?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: টিভি / সিনেমার ভূমিকা তো বিশাল। মানুষকে বিনোদন দেয়া, তথ্য দেয়া, সচেতন করা, নিজস্ব সংস্কৃতির বিকাশ ঘটানো, ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে উদ্বুদ্ধ করা ইত্যাদি ইত্যাদি। তালিকাটি আরও বিশাল করা যায়।
কিন্তু নকল করা কোন টিভি / সিনেমার কাজ নয়, এটা বন্ধ করা দরকার সবার আগে। নকলপ্রবণতা সৃজনশীলতা নষ্ট করার সবচেয়ে বড় রাস্তা। আইনগতভাবে নকল করা একটা অপরাধ। নৈতিক দিক থেকে চৌর্যবৃত্তি।
৫| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:২৯
তায়েফ আহমাদ বলেছেন: মন খারাপ হয়ে যায়, এ সব শুনলে।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমারও।
৬| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
ডট কম ০০৯ বলেছেন: শামীম ভাই এই ধরনের পার্টি তে আপনি না গেলেই ভাল করতেন বলে আমার মনে হয়।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অন্ধ হলে প্রলয় বন্ধ থাকে না।
৭| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১:৪১
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: আসলে আমাদের পরিবারের কর্তারা যদি একটু সচেতন হই তাইলে এই অপসংস্কৃতি বন্ধ করা কোন ব্যপারই না..............আমি কিন্ত বাংলা গান শুনি।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কিন্তু মিডিয়া যদি নকলে উৎসাহ দেয়, আপনি একা কী করবেন ?
৮| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৩
ইমন সরওয়ার বলেছেন: কেবল মেয়ের জন্মদিন দেখলেন, বিয়ের অনুষ্ঠান থেকে শুরু করে অনুষ্ঠানের বিডিও ক্যাসেটে কোন সব গান সংযুক্ত হয় সে খবর রাখেন?
আমাদের নাটক পাড়ায়ও সেই অন্ধ অনুকরণ ঢুকে পড়েছে। ভারতীয় কালচারে বয়ফ্রেন্ড গ্রহণ করেছে বহু আগে সেই ইংরেজ আমল থেকে যেভাবে হিন্দিওয়ালী তথা কলকাতাকেন্দ্রীক বাবুকালচারে অনুপ্রবেশ বলবো না সাদরের আদরিণীয় হয়ে উঠেছে সেইভাবে ইদানিং আমাদের নাটকেও সেই 'বয়' ফ্রেন্ড শব্দটি যুক্ত হয়েছে 'বন্ধু'র মতো গভীর ও তাৎপর্যনপূর্ণ শব্দটিকে বিতাড়ন ঘটিয়ে।
বয় ফ্রেন্ড বলতে তারা কী বুঝাতে চান আমি জানি না। তবে 'বয়' ফ্রেন্ড কখনও বন্ধুর সমার্থ হতে পারে না। পশ্চিমা-বিশ্বে বয় ফ্রেন্ড বলতে বিবাহিত-স্বামীতুল্যকেই বুঝায়। কিংবা গার্লফ্রেন্ড এই অর্থবহন করে।
আমরা কি এসবের কিছু দেখার চেষ্টা করছি?
ভালোলাগলো আপনার পোস্টটি।
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২৫
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: মন্তব্যের জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
৯| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:১২
হাসান মাহবুব বলেছেন: এই পোস্টে এতগুলা প্লাস কেন? আমাদের হিন্দী আসক্ত প্রজন্ম কই গেলো? থাবরানি খাওনের ভয়ে পলাইছে নাকি?
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হা, হা, হা।
১০| ০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:০৯
এক অ মানুষ বলেছেন: হাত খুইলা লেখা শুরু করেন চলতে থাকুক.................................।
++++++++++++++
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২১
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনারাও লেখেন। আমি একলা লিখলে তো হবে না।
১১| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৪০
ফিরোজ-২ বলেছেন: এ বিষয়ে আমাদের উদ্যোগী হওয়া উচিত। অপসংস্কৃতির অনুপ্রবেশ রোধে সচেতনতাই আসল অস্ত্র।
+++
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ৮:২২
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কিন্তু নিজস্ব সিনেমা ও নাটকে যদি হিন্দি কালচারের নকল থাকে, আমরা সচেতন হয়ে খুব একটা ফল দেবে না।
১২| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সকাল ১০:৫২
জেরী বলেছেন: কয়েকবছর আগে ও আমার হিন্দিপ্রীতি ভালোই ছিলো ,গান,মুভি, সিরিয়াল সারাদিনই এসব দেখতাম। এখনো দেখি তবে আগের মত অতটা না। সব আসলে বয়সের জন্য হয়। বাচ্চারা ঝাকানাকা গান বেশী পছন্দ করে,সেজন্যই বোধহয় এখনকার বাচ্চারা হিন্দি গানের প্রতি বেশী আসক্ত
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৩
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বাংলা সিনেমার গান তাদের হৃদয় স্পর্শ করে না বলেই তারা হিন্দি গানের প্রতি আসক্ত।
১৩| ০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৪
পাহাড়ের কান্না বলেছেন: আমি ভাল খারাপ আমার নিজের কালচারকেই ভালবাসি। ভাল গান হলে শুনি। ভাল ছবি আসলে হলে যেয়ে দেখি। আর যদি না হয় তবে দেখি না। এবং আমিই মনে হয় একমাত্র বোকা যার কাছে কোন হিন্দি গান নেই। এবং সবচেয়ে মজার বিষয় আমি হিন্দি কোন চ্যানেলও দেখি না। শুধু কোন বাংলাদেশের খেলা যদি তাদের কোন টিভি চ্যানেল দেখায়। তবেই দেখি।
০৭ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১০:২৪
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনি হয়তো ব্যতিক্রমী মানুষ। তবে আপনার মতো মানুষ অনেক বেশি দরকার।
১৪| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ২:৫৪
এ.টি.এম.মোস্তফা কামাল বলেছেন: খুব প্রাসঙ্গিক ভাবনা। ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম শামীম ভাই।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৯
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।
১৫| ১৫ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৫:০৭
কিপটে বলেছেন: +++
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:২০
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ বিকাল ৪:১৬
রাজীব বলেছেন: আগে গান নিয়ে কিছু বলে নেই,
আমাদের সিনামার গান আর হিন্দি সিনামার গান দেখেন - আকাশ পাতাল তফাত।
কিন্তু এমনতো নয় যে আমাদের দেশে ভালো মৌলিক গান নেই, আমাদের দেশের বাচ্চু-জেমস এরাই ইন্ডিয়াতে গিয়ে গান গেয়ে দর্শক মাতিয়ে আসছেন। কেউ কেউতো হিন্দি সিনেমায় গান গেয়ে বলিউডে ব্যাপক বিখ্যাত হয়ে গেছেন।
কয়েকটি আগে একটি স্কুলের অনুষ্ঠানে দেখলাম ৪-৫ বছরের একটি মেয়ে হিন্দি "ধুম মাচালে" গানের সাথে নেচে ধুম মাচিয়ে দিচ্ছে,
শুধু কথা দিয়ে বা স্বদেশী কালচারে গেলে হবে না, আমাদের সিনেমার মান ভালো হলে এমনি এমনিই সেগুলো গ্রহনযোগ্য হয়ে উঠবে।
আমাদের সিনেমার লোকজন বলে পাইরেসির জন্য আমাদের সিনেমা উন্নত হচ্ছে না। ১০ টাকা দিয়ে মানুষ সিডিতে সিনেমা দেখতে পারলে হলে যাবে কেন??
তাদেরকে একটি কথা বলতে চাই, শুনেছি- কোন এক বছর চলচিত্র উৎসবে দেশে ১ সপ্তাহের জন্য কয়েকটি হলে প্রতিদিন একটি করে হিন্দি সিনেমা দেখানো হচ্ছিল। মধুমতি হলে একদিন দেখানো হচ্ছিল "কহোনা পেয়ার হে", সেখানে এর মানুষ হয়েছিল যে হল কতৃপক্ষ পাবলিকের দাবীতে নাকি রাত ১২-৩টা শো দেখিয়েছিল। কেন ? মানুষতো চাইলে ১০ টাকার সিডি কিনেই সেটি দেখতে পারত তাও এত রাতে হলে কেন গিয়েছিল? কারন হলে সিনামে দেখার মজাই আলাদ।
এখন থার্ড পারসন সিংগুলার নাম্বার এত দিন ধরে হলে প্রচারিত হচ্ছে কেন? কারন মোটামুটি মানের সিনেমা হলেই মানুষ সেটি দেখতে চায়। আর ভালো বাংলা সিনামার আশা তো আমরা ছেড়েই দিয়েছি।
১৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ রাত ১১:১৭
লেখাজোকা শামীম বলেছেন: নকল জিনিস বাদ দিতে হবে। ভালো সিনেমা হলে দর্শক হবেই।
©somewhere in net ltd.
১|
০৬ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১০ দুপুর ১২:১৪
মিলটন বলেছেন: কি আর বলার আছে? অথচ আমাদের দেশের সংস্কৃতি কি কোন অংশে পিছিয়ে আছে? নেই। আমরা শুধু তার মূল্যায়ন করি না। কি হবে আমাদের?