নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

সিনেমা পাগল। সিনেমায় খাই, সিনেমায় ঘুমাই, সিনেমায় পড়ি, সিনেমায় স্বপ্ন দেখি। জীবন সিনেমাময়।

লেখাজোকা শামীম

গল্প লেখার নেশা আমার আশৈশব। মাধ্যমগুলো বদলে গেছে সময়ে সময়ে - কখনও গল্প, কখনও উপন্যাস, কখনও নাটক, কখনও চলচ্চিত্র কিংবা কখনও টিভি নাটক। যে মাধ্যমেই কাজ করি না কেন, একই কাজ করেছি - গল্প বলেছি। আমি আজন্ম গল্পকার - এক সাদামাটা গল্পকার। মুঠোফোন : ০১৯১২৫৭৭১৮৭. বৈদ্যুতিক চিঠি : [email protected]ফেসবুক : http://www.facebook.com/shajahanshamim.scriptwriterদৃষ্টি আকর্ষণ : আমার নিজের লেখা সাহিত্যকর্ম যেমন উপন্যাস ও নাটক - যা এই ব্লগে পোস্ট করেছি, তার সর্ব স্বত্ব সংরক্ষিত। আমার লিখিত অনুমতি ছাড়া এসবের কিছুই কোনো মাধ্যমে পুনঃপ্রকাশ করা যাবে না।

লেখাজোকা শামীম › বিস্তারিত পোস্টঃ

আমার মায়ের পর্দা বনাম বর্তমান ফ্যাশনেবল বোরকা

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৩৬

আমার মাকে বাইরে যাওয়ার সময় সব সময় বোরকা পরতে দেখেছি। কখনই তিনি বোরকা ছাড়া বাইরে গেছেন এমন দৃশ্য চোখে পড়েনি।

তার বোরকাটা ছিল অদ্ভুত দেখতে। একটা বড় ঢিলাঢালা আলখাল্লার মতো ছিল মূল অংশটা। আর মাথায় দেয়ার অংশটাও ছিল হাটু পর্যন্ত। মুখের উপর দেয়ার জন্য ছিল পাতলা ২টা পর্দা। সাধারণত মুখের উপর একটা পর্দা দিয়ে রাখতেন। কিন্তু কোন পুরুষ মানুষের সাথে কথা বলার সময় অপর পর্দাটিও নামিয়ে দিতেন।

উনার বোরকা অনেক বদলেছেন। কিন্তু সব বোরকাই ছিল একই ডিজাইনের। প্রতিটি বোরকা অবধারিতভাবে ছিল কালো রঙের। কালো রং ছাড়া অন্য কোন রঙের বোরকা হতে পারে এই রকম চিন্তাও কোন দিন করেন নি।

আমি তখন পড়াশোনা শেষ করেছি। চাকুরিতে ঢুকেছি। একদিন মা আমার সাথে কোথায় যাবেন। রিক্সায় উঠে মাকে বোরকার ডিজাইন সম্পর্কে প্রশ্ন করলাম - বোরকা এই রকম বিশ্রি দেখতে কেন ?

এই প্রশ্নের উত্তরে তিনি যা বললেন সেটা মোটামুটি এ রকম - পর্দা করা হয় এই জন্য যে যাতে করে কোন পুরুষ লোক কোন মেয়ের দিকে না তাকায়। সুন্দর পোশাক পরলে তো সেই উদ্দেশ্য ঠিক থাকল না। তাই বোরকা হতে হবে এমন যাতে করে সেটা সুন্দর না দেখায়। এই জন্য বোরকা এই রকম কালো রঙের এবং ঢিলাঢালা। যাতে করে যেই মেয়েটি বোরকা পড়েছে সে দেখতে কেমন সেটা কোনক্রমেই বোঝা না যায়।

মা আরও জানিয়েছিলেন, এই কথাগুলো তাকে ছোটকালে যেই মহিলা কোরান শরীফ শিখিয়েছিলেন, তিনি বলেছিলেন।

যাগগে, মা আমৃতু্্য বোরকা সম্পর্কে এই বিধি মেনে এসেছেন।



বর্তমান ফ্যাশনেবল বোরকা :

১০ বছর আগেও পরিস্থিতি এমন ছিল না। এখন বোরকার সেই বিশ্রী ডিজাইন নাই। হরেক রকম ডিজাইন। পাকিস্তান, ইরানী, সৌদী - কত কত নাম। আর সেই কালো রঙ এখন নির্বাসনে। লাল, নীল, হলুদ, বেগুনী নানান রঙের বোরকা দেখা যায়। এমনকি বেশির ভাগ বোরকাই এখন ছাপা কাপড়ের। সেই সাথে কাপড়ের ধরণও বদলেছে। কাপড় এমন পাতলা হয়েছে যে বোরকা ভিতরের পোশাকও মাঝে মাঝে চোখে পড়ে।

বোরকা তার ঢিলেঢালা আলখাল্লা স্বভাব হারিয়েছে। বোরকা এখন বডিলাইন মেপে বানানো হচ্ছে। ইউরোপীয় গাউনের মতো করে শরীরের সাথে সেটে থাকছে বোরকা।



পর্দা ও বর্তমান বোরকা :

আমি যতটুকু জানি, ইসলাম ধর্মে কোথাও বলা নাই বোরকাই পরতে হবে। সতর ঢাকা বলতে মুখমণ্ডল, দুই হাতের কব্জির পরে এবং দুই পায়ের পাতা খোলা রেখে বাকি শরীরের পুরো অংশ ঢেকে রাখা। পোশাক হতে হবে এমন যেন সেটা পরার পর শরীরের অঙ্গপ্রত্যঙ্গ স্পষ্ট না থাকে। শরীরের গড়ন যেন না বোঝা যায়।

বর্তমান বোরকা এই সব কোন নিয়ম-কানুনের তোয়াক্কা করে না। বরং বোরকা এখন এত আটসাট পরা হয় যে, সেটা পর্দার অন্যতম শর্ত বডিলাইন না দেখা যাওয়া সেই শর্ত মানে না। তার থেকে অন্যান্য পোশাকেই ভালো পর্দা মেনে চলা যেত। আটসাট অন্যান্য পোশাকের মতো বোরকাও এখন একটা ফ্যাশনেবল পোশাকে পরিণত হয়েছে। তাছাড়া পাতলা কাপড় পরাও পর্দার বরখেলাপ। সেটাও বোরকা তৈরিতে ব্যবহৃত হচ্ছে। ফলে সহজেই বলা যায়, এই জাতীয় ফ্যাশনেবল বোরকা এখন আর পর্দার প্রতীক নয়।

যারা পর্দা করার জন্য বোরকা পরেন, তারাও কেউ জেনে বা কেউ না জেনে এসব বোরকা ব্যবহার করছেন। এতে তো পর্দা হচ্ছে না।

আসলে ব্যাপারটি সম্পর্কে পরিষ্কার ধারণা থাকা দরকার। যদি পর্দা করতে হয় এমন পোশাক পরতে হবে, যেটা সতর ঢাকে এবং শরীরের বডিলাইন না দেখা যায়। যে কোন পোশাকেই সেটা হতে পারে । বোরকায় তো পর্দা হওয়ারই কথা। কিন্তু না বুঝে হাল ফ্যাশন করতে গিয়ে বোরকা পর্দার বিধান মানছে না। ওর চেয়ে বোরকা না পরাই ভালো।

পর্দা করলে পর্দার শর্তগুলো মেনেই করা উচিত। না হলে পর্দা না করাই ভালো। অনর্থক পর্দার নামে ফ্যাশন করার কোন মানে হয় না।

মন্তব্য ৫২ টি রেটিং +৪১/-১

মন্তব্য (৫২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৮

সপ্নচারী_ বলেছেন: হমম

১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৪৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আচ্ছা।

২| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৪৮

শিমুল এলাহী বলেছেন: হুমম

১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৫৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: জ্বী, আচ্ছা।

৩| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫০

বলাক০৪ বলেছেন: ঠিক কিংবা ভুল করেই হোক আমি আপনার কাছে অন্যরকম চিন্তা ভাবনা আশা করেছিলাম।

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: কী চিন্তা ভাবনা আশা করেছিলেন ? পরিষ্কার করে বলেন।

৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫১

মিজান আনোয়ার বলেছেন: ভাল পোষ্ট

১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৫:৩৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ধন্যবাদ।

৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৪

এস বাসার বলেছেন: শামীম ভাই, বর্তমানে বোরকা পড়া মেয়েদের সংখ্যা অনেক বেড়েছে কিন্তু আপনার কথা মতোই পর্দা আর মেইন ইস্যু না, ফ্যাশনটাই বড়।

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৭

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমি তো সেই কথাটাই বলতে চেষ্টা করেছি। পর্দার শর্ত না মানলে অনর্থক পর্দা করার দরকার কী ?

৬| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৪

মদন বলেছেন: আপনার আম্মার জান্নাত নসীব হোক, আপনার সাতে ১০০ভাগ একমত।

হালের ফ্যাশনেবল বোরকা পর্দার বিধান কতটুকু মান্য করে তা প্রশ্ন সাপেক্ষ।

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আমি সেই প্রশ্নটাই করতে চাই - এটা কি পর্দা ?

৭| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ১:৫৮

বোকা মেয়ে বলেছেন: বোরকা নারীকে অবরোধ করে রাখে। নারীমুক্তির জন্য বোরকা ত্যাগ করা আবশ্যক।

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১০

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ত্যাগ করবে কি করবে না সেইটা নারীর নিজের ব্যাপার। কিন্তু পর্দার নাম দিয়া ফ্যাশন করবেন, পর্দার নাম দিয়াও পর্দার বাইরে থাকবেন - সেটা তো ডাবল স্ট্যান্ডার্ড। তারচেয়ে পর্দা না করাও ভালো।

৮| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৩

মাহমুদ সিএসই বলেছেন:
আপনার আম্মার মূল্যবান কথাগুলোর সাথে আমি একমত। আজকাল যেসব স্কুল/কলেজগামী মেয়েরা বোরখা পড়ে, তারা অধিকাংশই পারিবারিক চাপে পরে বোরখা পড়তে বাধ্য হয়। তাই তারা ধর্মীয় মূল্যবোধ নয়, বরং এটাকে ফ্যাশনে পরিনত করতে চায়। আমার কাছে আরও অবাক লাগে মাঝে মাঝে দেখি, মা-মেয়ে হেটে যাচ্ছে সেখানে মা আপাদমস্তক বোরখায় আবৃত অথচ ষোড়শি মেয়ে জিন্স-ফতুয়া পড়েছে। এখানে প্রশ্ন হচ্ছে বোরখাটি কার জন্য বেশি প্রয়োজনীয় ছিল??

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৪

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এইটা আরেকটা সমস্যা।
মায়ের পোশাক বনাম মেয়ের পোশাক

৯| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৬

হুনার মন্দ বলেছেন: ভাইজান....খালি শইল্যের পর্দা করলে চলব? চোখের পর্দা করব কারা? পর্দা তো খালি নারীর একার না...পুরুষের'ও লাগে.. চোখের পর্দা করেন...ঐটা বেশি জরুরী।

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৭

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: এইটা একটা জটিল বিষয়।
আমি যদি চোখের পর্দা করি, তাইতে তো আর কারো পোশাকই পরা লাগে না।
হ্যা, শালীনতা কেবল নারীর নয়, পুরুষেরও দরকার।

১০| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৬

জুল ভার্ন বলেছেন: শামীম ভাই, পর্দার জন্যই পর্দা হতে হবে। কিন্তু ফ্যশনের জন্য বোরখ (পর্দা নয়)পরলে আমার খারাপ লাগেনা।

আমি আপনার পোস্টে রেটিং করতে পারছিনা-যা অনেক আগে থেকেই জানিয়েছিলাম। না পারার টেকনিক্যাল কারন আমি বুঝতে পারছিনা।

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: বোরকা কি ফ্যাশনের জন্য পরা হয় ? যদি পরা হবেই তবে যারা বোরকা পরে তারা অন্য মেয়েদের বেপর্দা বলে কেন ?

১১| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৭

কাল্পনিক বলেছেন: বোকা মেয়ে, আপনার নিকটা আপনার কথার সাথে খুব মানিয়েছে।

১২| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:০৯

এস এইচ খান বলেছেন:


আপনার আম্মার জান্নাত নসীব হোক, এ কামনা করছি।
আপনার মতামতের সাথে সম্পূর্ণ একমত।

১৩| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১২

সুফিয়া বলেছেন: আমার মায়ের বোরকাটাও এমনি ছিল। এর স্বপক্ষে মায়ের আরও একটা ব্যাখ্যা ছিল। বোরকা এমনভাবে পড়তে হবে যাতে শরীরের ভাঁজ বাইরে থেকে বুঝা না যায়। অর্থাৎ বোরকা পড়ার মূল উদ্দেশ্যই হলো কোন পুরুষ মানুষ যেন ফিরে না তাকায়। আর এখনকার বোরকা যেমনি আটসাঁট তেমনি ফ্যাশনেবল যা সহজেই অন্য লোকের দৃষ্টি কাড়ে। এ সম্পর্কে এর বেশী না বলাই ভালো। কারণ যারা বোরকা না পড়েও শালীনতা বজায় রেখে পোষাক পড়ে বোরকাওয়ালীদের দৃষ্টিতে তারা বেপর্দা মহিলা। এ নিয়ে যেহেতু কোন বেতর্ক চলেনা সেহেতু আর না এগোনোই ভালো।

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার মন্তব্যের সঙ্গে একমত।

১৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৬

আমিনুল ইসলাম বলেছেন: দুইটা পয়েন্ট মিস করেছেন। এক. বর্তমান যুগের তথাকথিত বোরকাও শর্ট হয়ে হাঁটু পর্যন্ত হয়ে গেছে, যেটা এককালে পা পর্যন্ত ছিল। দুই. বর্তমানে বোরকা কেবল ফ্যামিলির চাপেই নয়, বরং বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে অবাধে ঘুরে-বেড়ানোর নিরাপত্তার স্বার্থেও (যাতে কেউ চিনতে না পারে) ব্যাপক কাজে আসে। ;)

১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৩৯

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: গুরুত্বপূর্ণ ২টা পয়েন্ট ধরিয়ে দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।

১৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৮

পাহাড়ের কান্না বলেছেন: এখনতো বরকাও একটা ফ্যাশনেবল ড্রেস।

১৬| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:১৯

হুসাই১০ বলেছেন: (বোকা মেয়ে ) সম্ভবত আপনি ব্যিক্তিগত ভাবে আছেন অন্য কারণে বোরকা নয়। বোকা মানুষকে পিছাতে পারেন না বরং কিছু বিকৃত রুচি সম্পন্ন পুরুষের কুদৃষ্টি থেকে রক্ষা করে।

শাহজান ভাই আপনার লেখাটি সময়পোযোগি। ধন্যবাদ

১৭| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:২৭

উদাসীফাহিম বলেছেন: মদন বলেছেন: আপনার আম্মার জান্নাত নসীব হোক, আপনার সাতে ১০০ভাগ একমত।

হালের ফ্যাশনেবল বোরকা পর্দার বিধান কতটুকু মান্য করে তা প্রশ্ন সাপেক্ক

আমিও একমত।
আমার বোনকে জিগ্ঘেষ করেছিলাম বোরকা কেন ব্যভার করস।

সে বলে রোোড টেকে বাচার জন্য ও জটপট তৈরী হওয়া যায়। :||

বুঝ ইমানের অবষ্তা এখন কই গেছে।

১৮| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৪৮

সুরঞ্জনা বলেছেন: আমিনুল ইসলাম বলেছেন: দুইটা পয়েন্ট মিস করেছেন। এক. বর্তমান যুগের তথাকথিত বোরকাও শর্ট হয়ে হাঁটু পর্যন্ত হয়ে গেছে, যেটা এককালে পা পর্যন্ত ছিল। দুই. বর্তমানে বোরকা কেবল ফ্যামিলির চাপেই নয়, বরং বয়ফ্রেন্ডের সঙ্গে অবাধে ঘুরে-বেড়ানোর নিরাপত্তার স্বার্থেও (যাতে কেউ চিনতে না পারে) ব্যাপক কাজে আসে।
ঠিক বলেছেন। আর শামীম ভাইএর সাথে আমি একমত।

১৯| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫০

উপদেশ গুরু বলেছেন: বর্তমানে বোরকা পড়া মেয়েদের সংখ্যা অনেক বেড়েছে কিন্তু আপনার কথা মতোই পর্দা আর মেইন ইস্যু না, ফ্যাশনটাই বড়।

২০| ১৬ ই জুন, ২০১০ দুপুর ২:৫৫

নাজনীন১ বলেছেন: মনে করলাম একজন নারীর ঈমান সে পর্যায়ের না, হয়তো নামাযও ঠিকমতো পড়ে না। সে হয়তো ফ্যাশানের জন্যই বোরকা পরে, তাতে সমস্যা কোথায়? জিন্স-ফতুয়া দিয়ে যদি ফ্যাশান করা যায়, বোরকাতে নয় কেন?

তবে হ্যাঁ, পরিবার থেকে অনেক মেয়েকে বোরকা পরার জন্য চাপ দেয়া হয়ে থাকে, কিন্তু দেখা যায় নামায-রোজাসহ অন্যান্য ফরজের দিকে তেমন গুরুত্ব দেয়া হয় না। এটাকে আমি সমর্থন করি না।

১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০০

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ফ্যাশনটাকেও সমস্যা মনে করি না। কিন্তু যেই উদ্দেশ্যে বোরকা পরা, পর্দার সেই শর্তগুলোই যদি ভঙ্গ হয়ে যায়, তবে বোরকা পরে লাভ কী ?

২১| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:১৬

ডিস্কো ঘোড়া বলেছেন: দশ বছর পরে এই টাইপ বুরখা আসবে
Click This Link

১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০০

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ওই দিকেই যাচ্ছে।

২২| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৫

রাজীব বলেছেন: একবার বসুন্ধরা সিটিতে বোরকার দোকানে দেখেছি অনেক দামী দামী বোরকা দাম প্রায় ১০ থেকে ১৫ হাজার টাকা। সেসব বোরকা আবার নজর কাড়া ডিজাইনের। বোরকার গায়ে রং বে রং-এর ছবি (ময়ুর, ফুল ইত্যাদি) আছে।

আমার প্রশ্ন হলো বোরকা হলো যাতে অন্যে নজর না যায় সেজন্য। বিভিন্ন ডিজাইন একে যদি দৃষ্টিআকর্ষন করা হয় তাহলে আর বোরকা কেন???



কিছু কিছু এলাকায় বোরকাকে পতিতাবৃত্তির হাতিয়ার বানানো হয়। পতিতারা বোরকা পরে মুখ ঢেকে ঘুরে বেড়ায়। এটি খুবই খারাপ লাগে (বোরকার অবমাননা হয় বলে মনে হয়)।

৩১ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৫

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: আপনার সঙ্গে একমত।

২৩| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৩২

মুর্তজা হাসান খালিদ বলেছেন: ভাইজান, লেখাটা চমৎকার হইছে। আমার মা বইনেরাও পর্দা করে তবে ফ্যাশন না।
একটু হেল্পান দাদা!

১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৪:০১

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: হেল্পাইলান।

২৪| ১৬ ই জুন, ২০১০ বিকাল ৩:৫৭

ডিজিটালভূত বলেছেন: আপনার আমার মায়েরা যে বোরকা পড়ত, তার মধ্যে একটা আন্তরিকতার ভাব ছিল। সেই সব বোরকাওয়ালীর প্রতি আকৃষ্ট হওয়া তো দূরের কথা, ভয় লাগত দেখতে।
আর আজকালকার বোরকাওয়ালীদের দিকে শুধু চেয়ে থাকবারই মন চায়। বোরকাতে তাদের খুব আকর্ষণীয়া মনে হয়। তবুও বোরকা চলছে, চলবে, চলুক।

২৫| ১৬ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৯

মুঘল সম্রাট বলেছেন: বোরকা আমার পরতে মনে চায় না। বাবায় কয় তাই মনের বিরুদ্ধে পরি। বোরকা পড়লে আমারে ক্ষেত ক্ষেত লাগে। তাই একটু মনের মতো করে চেঞ্জ করেছি।

আমার মনের কথা লিখে দিলাম । আল্লাহ মাফ্ করনে ওয়ালা।

২৬| ১৬ ই জুন, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৪৭

আকাশ_পাগলা বলেছেন: পর্দা করার পরেও একটা মেয়েকে সুন্দর লাগা সম্ভব -- সম্ভবত এরকম কোন নীতির প্ররোচণায় এই ধরণের বোরখা পড়ার ফ্যাশনটা এসেছে।

নইলে আধুনিক মেয়েরা পর্দা করতে রাজী হচ্ছে না। আধুনিকতার সাথে তাল মিলানোর একটা স্টেপ। যদিও দরকার ছিল না।

যাক গে, আপনার সাথে একমত।

২৭| ১৭ ই জুন, ২০১০ রাত ২:৪৬

আবদুল্লাহ আল মনসুর বলেছেন: +++

২৮| ২০ শে জুন, ২০১০ ভোর ৬:০৮

মুহাম্মদ জহিরুল ইসলাম বলেছেন: ১০০% সহমত, একেবারে মনের কথা বলেছেন।
আমাদের অনেক মুসলিম নারীই এখন পর্দার মূল উদ্দেশ্যকে বুঝছেন না। আর পুরুষদের পর্দাও সমানভাবে জরুরী সে ব্যাপারে কোন সন্দেহ নাই।

২৯| ২৯ শে জুন, ২০১০ বিকাল ৩:২৯

যুধিষ্ঠির বলেছেন: ১০০% সহমত

০১ লা জুলাই, ২০১০ দুপুর ২:৩৭

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পড়ার জন্য ধন্যবাদ ।

৩০| ৩১ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৩

ভাবানু্বাদ বলেছেন: Click This Link

৩১ শে জুলাই, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৩

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: পড়েছি এবং মন্তব্য করেছি ।

৩১| ১৮ ই আগস্ট, ২০১০ দুপুর ২:৫৯

শাহরিয়ার নাহিদ বলেছেন: "পর্দা করলে পর্দার শর্তগুলো মেনেই করা উচিত। না হলে পর্দা না করাই ভালো। অনর্থক পর্দার নামে ফ্যাশন করার কোন মানে হয় না। "

কথা ঠিক......
কিন্তু ধরুন কোন মেয়ে বিশ্রী বোরখা পরতে চায় না, সেই ক্ষেত্রে তাকে কি পোশাক এর ব্যাপারে পারিবারিকভাবে জোড় করা উচিত নাকি স্বাধীনতা দেওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন।

১৯ শে আগস্ট, ২০১০ বিকাল ৫:৪০

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ব্যাপারটা কুশ্রী বা সুন্দরের নয়, বিষয়টা পর্দার। যদি পর্দা মেনে পোশাকটি তৈরি হয়, তাহলেই হবে। কিন্তু ফ্যাশন করতে গিয়ে পর্দার শর্ত নষ্ট হলে সেটা বোরকা পরা হবে, কিন্তু পর্দা হবে না।

৩২| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৯:১১

Xylography Xpress বলেছেন: আজকাল মেয়েরা যেভাবে আটোসাটো কাপড় পরে হাটে dekhe mone hoy porar pore celai kora. :((

০৫ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সকাল ৯:৫৮

লেখাজোকা শামীম বলেছেন: ঠিক।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.