নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমার একজন অতি প্রিয় নায়ক যিনি রিয়াজ । তিনি বাংলাদেশের একজন জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতা । তিনি ১৯৯৫ সালে বাংলার নায়ক চলচ্চিত্রে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করেছেন । তিনি ১৯৯৭ সালে মুহাম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রে রিয়াজ অভিনয় করেন যা ব্যবসায়িকভাবে সফল হয় এবং একইচলচ্চিত্র রিয়াজকে জনসাধারণের মাঝে সব থেকে বেশি জনপ্রিয় করে তোলে । তিনি বাংলাদেশের অনেক প্রখ্যাত পরিচালকের চলচ্চিত্রে অভিনয় করেছেন । তাছাড়াও প্রিয়নায়ক রিয়াজ ভারতীয় চলচ্চিত্রকার এবং অভিনেতা মহেশ মাঞ্জরেকারের ইট ওয়াজ রেইনিং দ্যাট নাইট নামে একটি ইংরেজী চলচ্চিত্রেও অভিনয় করেছেন ।এই চলচ্চিত্রে রিয়াজ বলিউড অভিনেত্রী সুস্মিতা সেনের সাথে অভিনয় করেছেন ।
বাংলাদেশের চলচ্চিত্র জগতে তার অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে একবার দুইবার নয় তিন তিনবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র অভিনেতার পুরস্কারে ভূষিত করেছেন । পুরস্কারপ্রাপ্ত চলচ্চিত্রগুলি হলো দুই দুয়ারী ২০০০ সালে মুক্তি প্রাপ্ত, দারুচিনি দ্বীপ চলচ্চিত্র ২০০৭ সালে মুক্তি প্রাপ্ত এবং কি যাদু করিলা ২০০৮ সালে মুক্তি প্রাপ্ত চলচ্চিত্র । রিয়াজ অভিনীত সাম্প্রতিকতম মুক্তিপ্রাপ্ত চলচ্চিত্র লোভে পাপ পাপে মৃত্যু ২০১৪ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারী বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মুক্তি পেয়েছিল । নানা মাধ্যম এবং কাজে সক্রিয় অভিনেতা রিয়াজ চ্যানেল আইয়ের হ্যান্ডসাম দি আলটিমেট ম্যান প্রতিযোগিতার দ্বিতীয় মৌসুমে প্রধান বিচারক হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন ।
সাম্প্রতিক দেওয়া বিভিন্ন পত্রপত্রিকার সাক্ষাত্কারে রিয়াজ বলেছেন খুব শীঘ্রই তিনি পুরোদমে চলচ্চিত্রে ব্যস্ত হতে যাচ্ছেন এবং আগামী কয়েক মাসের মধ্যে পুরো প্রস্তুতি নিয়ে নতুন চলচ্চিত্রে কাজ শুরু করবেন পাশপাশি চলচ্চিত্র প্রযোজনার কথাও বলেছেন ।
রিয়াজের প্রথম কর্ম জীবনের শুরু হয় বিমান বাহিনী হিসাবে ।
বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে কর্মরত থাকাকালে রিয়াজ ১৯৯৩ সালে । রিয়াজ ১৯৭২ সালে ফরিদপুর জেলায় শহরের কমলাপুর এলাকায় একটি সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন । তার ছেলেবেলা কেটেছে ফরিদপুর শহরের সিএনবি স্টাফ কোয়ার্টার্সের চৌহদ্দিতে । তার বাবা ছিলেন জাইনুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক । তিনি ছিলেন একজন সরকারী অফিসের কর্মকর্তা । রিয়াজের মাতার নাম আরজুমান্দ আরা বেগম তিনি ছিলেন গৃহিণী । রিয়াজ পরিবারের কনিষ্ঠ সন্তান । তার পরিবারের অন্যান্য সদস্যরা হলেন বড় ভাই রাইজুদ্দিন আহমেদ সিদ্দিক এবং ছয় বোন জিন্ন্যা আরা, সুলতানা জাহানারা সিদ্দিক ও সুলতানা রওনক আরা, সুলতানা রওশন জামিল এবং সুলতানা সালমা শাহীন ও সুলতানা ফাতেমা শিরিণ । সকলেই বিবাহিত । ছোটবেলা থেকেই রিয়াজের ইচ্ছা ছিল স্থপতি হবেন পরে পরিবারের বড়দের উৎসাহে যশোরে বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দেন এবং উত্তীর্ণ হন । যথাযথ প্রশিক্ষণ শেষে তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে বিমানচালক হিসেবে যোগ দেন । বৈমানিক হিসাবে তিনি একটি জেট ফাইটারে মোট ৩০০ ঘণ্টা উড্ডয়ন সম্পন্ন করেছেন । তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর অধীনে তুরস্ক গিয়েও প্রশিক্ষণ গ্রহণ করেন । পরবর্তীকালে কর্তৃপক্ষের সাথে কিছু ভুল বুঝাবুঝির কারণে বিমানবাহিনী থেকে চাকুরি ছেড়ে দেন । চাকুরি ছেড়ে দেওয়ার পর তিনি বাড়ি ছেড়ে ঢাকা শহরে পাড়ি জমান এবং চাচাতো বোন চলচ্চিত্র অভিনেত্রী ববিতার হাত ধরে ১৯৯৫ সালে বাংলাদেশের চলচ্চিত্র শিল্পে একজন অভিনেতা হিসেবে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করেন । অভিনয়ের পাশাপাশি তিনি ২০০৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত হৃদয়ের কথা চলচ্চিত্রটি প্রযোজনা করেছেন । বর্তমানে রিয়াজ চলচ্চিত্রে অভিনয়ের পাশাপাশি ঢাকার বনানীতে ইয়েস কর্পোরেশন নামে একটি কোমল পানীয় উৎপাদনকারী ব্যবসায় প্রতিষ্ঠানের সাথে যুক্ত রয়েছেন । তাছাড়াও তিনি হাউজিং কোম্পানি আশিয়ান গ্রুপ এর পরিচালক এবং প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তার দায়িত্ব পালন করছেন । সম্প্রতি একটি সাক্ষাত্কারে রিয়াজ ইঙ্গিত দেন যে তিনি বর্তমানে ব্যবসা এবং চাকুরি থেকে দূরে রয়েছেন ।
রিয়াজ ছেলেবেলা থেকেই উদ্যমী, খেলাধুলাপ্রিয়, লেখাপড়ায় উজ্জ্বল ছিলেন । তিনি স্থপতি হওয়ার স্বপ্ন নিয়ে ১৯৭৭ সালে ফরিদপুর জেলা সদরে অবস্থিত তারার মেলা উইলস লিটল ফ্লাওয়ার স্কুলে তার শিক্ষা জীবন শুরু করেন । পরে ফরিদপুর জিলা স্কুলে ভর্তি হন সেখানে ৮ম শ্রেণী পর্যন্ত অধ্যয়ন করেন । পরবর্তীতে ফরিদপুর শহরে অবস্থিত ময়েজউদ্দীন হাই স্কুলে ভর্তি হলেন এবং সেখান থেকে এসএসসি পাশ করেন । তারপর তিনি ফরিদপুর থেকে চলে আসেন পৈতৃক বাসস্থান যশোর জেলায় । তার কলেজ জীবন শুরু হয় যশোর ক্যান্টনমেন্ট কলেজে এইচএসসিতে ভর্তির মাধ্যমে এবং সেখান থেকে এইচএসসি পাশ করেন । তারপর তিনি বুয়েটে ভর্তি হওয়ার জন্য ঢাকা এসে কোচিং শুরু করেন । কিন্তু পরিবারের বড়দের উৎসাহে বাংলাদেশ বিমানবাহিনীতে ভর্তি পরীক্ষা দিয়ে উত্তীর্ণ হয়ে বাংলাদেশ এয়ার ফোর্স একাডেমীতে ১৯৯১ সালের জুন পর্যন্ত অধ্যয়ন এবং প্রশিক্ষণ নেন । এরই মধ্যে তিনি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের অধীনে বিএসসি সম্পূর্ণ করে ফেলেন । ১৯৯১ সালে তুর্কি সরকারের দেয়া একটি বৃত্তিতে তিনি টি থার্টি সেভেন বিমানের উপরে একটি প্রশিক্ষণ নিতে ক্যাডেট হিসেবে তুরস্কে যান । ওই প্রশিক্ষণটিতে তিনি ভাল ফলাফল অর্জন করেন । যার ফলশ্রুতিতে তুর্কি সরকার তাকে একটি বিশেষ প্রশিক্ষণের সুযোগ করে দেন । কিন্তু বিভিন্ন রকমের প্রক্রিয়াকারনের এ দারূন প্রশিক্ষনটি নেওয়া তার পক্ষে সম্ভব হয়ে ওঠেনি । বাংলাদেশে ফিরে তিনি বাংলাদেশ বিমান বাহিনীতে নিযুক্তি লাভ করেন এবং সেখানে একজন বিমান চালক হিসেবে যোগ দেন ।
রিয়াজ চলচ্চিত্রে বিভিন্ন নায়িকার সাথে জুটি বেধে দীর্ঘদিন একসাথে অভিনয় করেছেন । এদের মধ্যে উল্লেখযোগ্য নাম হলো শাবনূর এবং পূর্ণিমা । অনেক দিন একসাথে কাজ করার ফলে সম্পর্ক গড়ে উঠে এই দুই অভিনেত্রীর সাথে । ফলশ্রুতিতে বিভিন্ন সময়ে চলচ্চিত্রাঙ্গনে রিয়াজ শাবনূরের প্রেমের খবর প্রকাশ হতে থাকে । এমনকি তাদের প্রেম এবং গোপন বিয়ের খবর ঝড় তুলেছিল ২০০০ সালের প্রথম পর্যন্ত চলচ্চিত্র এবং চলচ্চিত্র অঙ্গনের বাইরেও ।এছাড়া পূর্নিমার সাথেও তার সম্পর্কের খবর কিছুদিন লোকমুখে শোনা যায় । রিয়াজ ২০০৭ সালের ১৮ই ডিসেম্বর ২০০৪ এর বিনোদন বিচিত্রার ফটো সুন্দরী বিজয়ী মডেল মুশফিকা তিনাকে বিবাহ করেন । বিয়ের প্রায় আট বছর পর ২০১৫ সালের ১ই জুন রিয়াজ কন্যা সন্তানের বাবা হলেন ।
রিয়াজের নিজ পরিবারের কেউ অভিনয়ের সাথে সম্পৃক্ত না থাকলেও তার তিন চাচাতো বোন কোহিনুর আক্তার সুচন্দা, ফরিদা আক্তার ববিতা ও গুলশান আরা চম্পা বাংলাদেশের বিখ্যাত চলচ্চিত্র অভিনেত্রী । ছোটবেলায় জনপ্রিয় টিভি সিরিজ টারজান এবং বাংলাদেশী পূর্ণদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র টারজান তরুণ রিয়াজের উপর বিরাট প্রভাব বিস্তার করেছিল । তাছাড়াও টম ক্রুজ অভিনীত হলিউড সুপারহিট চলচ্চিত্র টপ গান এবং পুনর্নির্মিত টারজান চলচ্চিত্রও তাকে অনুপ্রাণিত করেছিল । তিনি ১৯৯৪ সালে চাচাতো বোন ববিতার সাথে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন কর্পোরেশন বিএফডিসি তে ভ্রমণে এসে প্রয়াত অভিনেতা প্রযোজক জসিম এর নজরে পড়েন । জসিম যখন তাকে অভিনয়ের প্রস্তাব দেন তখন তিনি অভিনয় সম্পর্কে কিছুই জানতেন না । এক্ষেত্রে ববিতা তাকে উৎসাহিত করেন । কিন্তু তার মা ছিলেন ধর্মভীরু তাই তার মাকে রাজি করাতে একটু সময় লেগে গিয়েছিল । অবশেষে রিয়াজ ববিতার হাত ধরেই চলচ্চিত্র জগতে পদার্পণ করলেন ।
১৯৯৫ সালে মুক্তি পায় রিয়াজ অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র বাংলার নায়ক । এই চলচ্চিত্রে তিনি মুন্না চরিত্রে অভিনয় করে রূপালী পর্দায় অভিনেতা হিসেবে নিজেকে আত্মপ্রকাশ করেন এবং এটি ব্যবসা সফল হয়েছিল । তবে তিনি চলচ্চিত্রের মূল ভূমিকায় ছিলেন না । এটির পরিচালক ছিলেন চলচ্চিত্র নির্মাতা দেওয়ান নজরুল ।
১৯৯৬ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত দিলীপ বিশ্বাস এর অজান্তে চলচ্চিত্র ।
১৯৯৬ খ্রিস্টাব্দে রিয়াজ খ্যাতনামা চলচ্চিত্রকার দিলীপ বিশ্বাস এর অজান্তে এবং মোহাম্মদ হোসেন এর প্রিয়জন এ অভিনয় করার সুযোগ লাভ করেন । এবং প্রিয়জনই একমাত্র চলচ্চিত্র যাতে রিয়াজ অকালপ্রয়াত অভিনেতা সালমান শাহের সাথে অভিনয় করেন । তাছাড়াও মতিন রহমান এর পরিচালনায় মন মানে না ছবির প্রায় ৫০ ভাগ কাজ শেষ করেন সালমান শাহ । ১৯৯৬ সালের জুন মাসে দিলীপ বিশ্বাস এর সাথে ছবির শুটিং দেখতে আসা রিয়াজ পরে সালমানের পরিবর্তে এই ছবিতে অভিনয় করে ছবিটি নির্মান শেষ করেন । দিলীপ বিশ্বাস মতিন রহমানের সাথে রিয়াজকে পরিচয় করিয়ে দিয়ে বলেন সম্ভব হলে ওকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা করতে পারেন এবং এটিই রিয়াজ শাবনূর জুটি অভিনীত প্রথম চলচ্চিত্র ।
১৯৯৭ সালে মোহাম্মদ হান্নান পরিচালিত প্রাণের চেয়ে প্রিয় চলচ্চিত্রটি বাণিজিক্যভাবে সফলতা লাভ করে এবং এই চলচ্চিত্রটি রিয়াজকে রাতারাতি খ্যাতির চূড়ায় পৌছে দেন । এর মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ চলচ্চিত্রে রিয়াজের আসনটি মজবুত হয়ে যায় । এ চলচ্চিত্রের পড়েনা চোখের পলক গানটি তাকে তরুণ তরুণীদের হার্টথ্রবে পরিণত করে । একই বছরের ১১ নভেম্বর মুক্তি পায় মতিন রহমান নির্মিত মন মানেনা যেটি রিয়াজ শাবনূর জুটির প্রথম চলচ্চিত্র এবং এটি সুপার হিট হয় । শাবনূরের সঙ্গে রিয়াজের দ্বিতীয় ছবি আবিদ হাসান বাদল পরিচালিত তুমি শুধু তুমি । এরপর এই জুটি চলচ্চিত্র মহলে বেশ আলোচিত সমালোচিত হয়ে ওঠে ।
১৯৯৮ সালে অবমুক্ত পৃথিবী তোমার আমার চলচ্চিত্রটি বড় ধরনের বাণিজ্যিক সফলতা অর্জনে সক্ষম হয় । এটি পরিচালনা করেন বাদল খন্দকার । এছাড়াও আজাদী হাসনাত ফিরোজ পরিচালিত কাজের মেয়ে চলচ্চিত্রটিও বেশ জনপ্রিয়তা অর্জন করেন । এই দুটি চলচ্চিত্রেই রিয়াজের বিপরীতে অভিনয় করেন শাবনূর ।
১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৫৪
আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার আমাদের সকলের প্রিয় অভিনেতা
২| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৪
আল-শাহ্রিয়ার বলেছেন: আকাশ ছোঁয়া ভালোবাসা ছবিটি অনেকবার দেখেছি।
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫১
আমি মিন্টু বলেছেন: আমি তিনবার দেখেছিলাম ব্রাদার । আর রংনাম্বার চারবার । মনের মাঝে তুমি পাঁচবার । শ্যামল ছায়া তিন বার ।
ধন্যবাদ ব্রাদার আমি এক সময় দেশী চলচ্চিত্রের খোর ছিলাম । তয় যখন থেকে বাংলা সিনেমায় কি সব ইচকে বিচকে
আধা কাপড় পড়ে নাঁচ দেখানো শুরু করলো তহন থেইকা আমি বাংলা চলচ্চিত্র আর দেখি না ।
৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:০৮
শতদ্রু একটি নদী... বলেছেন: আমি উনার দুইটা ছবি সপুরনরুপে দেখতে সক্ষম হইছি। দুই দুয়ারী, আর মনের মাঝে তুমি। আর কিছু মনে পরতেছেনা আপাতত। হুমায়ুনের আরেকটায় কিসে হুজুরের চরিত্রে ছিলেন মনে হয়, নাম ভুইলা গেছি।
দুই দুয়ারীর ওই গানটা মুখস্ত,
মাথায় পরেছি সাদা ক্যাপ....
দেখেছি মায়াময় দুই দুয়ারী ঘর, সেইখানে বাস করে অশ্রু কারিগর, তাকে ঘিরে টলমল করে, নীলমনি দুঃখ সাগর....
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১২:৫৯
আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ নদী ব্রাদার । আয় হায় কি কন ব্রাদার আপনে মাত্র দুইটা মারছেন । আমিতো ব্রাদার ইসকুল ফাকি দিয়েও হের ছবি
দেখতে যাইতাম । বলতে পারেন বাংলা সিনেমার পুক ছিলাম । তয় কিন্তু আবার সব ছবি না । ব্রাদার হুজুর টাইপের ওই
ছবিটি যুদ্ধের কাহিনী নিয়ে নির্মিত । আর নাম হল শ্যামল ছায়া ।
৪| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ দুপুর ১২:৫৭
তপ্ত সীসা বলেছেন: মনতু বাইয়া, মনতু বাইয়া, তুমি বাংলা তিনেমাও দেকো? আমিতো বাবচিলাম তুমি ইনলিজি চারা কিচু বুজোইনা
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৫:১২
আমি মিন্টু বলেছেন: পাগল বা পাগলীরা অনেক কিছুই ভাবতে পারে তাই বলে তাদের সব ভাবনা সঠিক হবে এমন কোন কথা নাই ।
৫| ২০ শে আগস্ট, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২৮
তপ্ত সীসা বলেছেন: মনতু বাইয়া, মনতু বাইয়া, আমালে তুমি পাগল বইললে? তুমালে আমি কত্ত বালোবাতি, এত্ত এত্ত আদর জমা রাকচি তুমার জন্যি আর তুমি এই কতা বইললে? তুমি দুত্তু না, তুমি পাতন্দ পুলাই।
২০ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৩২
আমি মিন্টু বলেছেন: কেও চেতলে আমার আলো বালো লাকে । তালে আমি আলো চেতাই বুচলেন ভাইয়ু
৬| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৮
ব্লগার মাসুদ বলেছেন: রিয়াজ আমারো একজন প্রিয় অভিনেতা ।
২২ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৭
আমি মিন্টু বলেছেন: ধন্যবাদ ব্রাদার । ভালো থেকেন ।
৭| ২১ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৮:২৯
তপ্ত সীসা বলেছেন: মন্তু বাইয়া মন্তু বাইয়া, তুমি আমালে আলো চেতাবা? ক্যামনে তেতাবা? কাপল কুলে নেতে নেতে তেতাবা?
২২ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ৩:২৫
আমি মিন্টু বলেছেন:
©somewhere in net ltd.
১| ১৯ শে আগস্ট, ২০১৫ রাত ১১:৪৪
আলফ্রেড বি বলেছেন: আমারো প্রিয় অভিনেতা রিয়াজ